![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কম্পিউটার প্রকৌশল, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক
না আফগানিস্থান বা ইরাক নয়, এবার ড্রোন (মানুষ্যবিহীন বিমান) চলবে বাংলাদেশ সীমান্তে। ফেলানী হত্যার রক্তের ক্ষতের দাগ এখনো শুকোয়নি তার আগেই সীমান্তে ড্রোন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। বন্ধুত্বের পরীক্ষায় বাংলাদেশের সাথে তারা ন্যুন্যতমভাবে পাস হতে পারেনি। সীমান্তে একের পর তারা করে চলেছে নিরীহ মানুষ হত্যা। এখন পর্যন্ত আওয়ামী সরকার ভারতকে এর যথাযথ প্রতিউত্তর দিতে পারেনি। সীমান্তে কড়া নজরদারির জন্য ইতোমধ্যেই যুদ্ধক্ষেত্রের মতো রাডার, দূরপাল্লার পর্যবেক্ষণ, লাইটভিশনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। এবং যথেচ্ছাই বাংলাদেশের সামরিক- বেসামরিক স্থাপনার উপর নজরদারি করে চলেছে যা আমাদের সার্বভৌমত্বের জন্য চরম হুমকি। এরপরও ড্রোনের কী প্রয়োজন, তা বোধগম্য নয়। সীমান্তে ড্রোন মোতায়েন হলে তাদের নজরদারি আমাদের ভূ-খন্ডের আরো ভিতরে ঘটবে। বলাই বাহুল্য সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের সেনা ক্যাম্পগুলোতে তারা হারহামেশাই নজরদারি করবে। এরপর তথাকথিত জঙ্গি সন্দেহে তারা হারহামেশাই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মাঝে মাঝেই ড্রোন হামলা চালাবে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আমাদের সার্বভৌমত্ব তথাকথিত বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র ভারতের কাছে কখনই নিরাপদ নয়। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আওয়ামী সরকারের কোন মন্তব্য শোনা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ দ্রুত এর প্রতিবাদ করা। না হলে আমাদের মা ও মাটির ইজ্জত ভারতের কাছে আর অক্ষত থাকবেনা!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
এম এস এস মামুন বলেছেন: সত্যি আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমরা এমন একটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র পেয়েছি!
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের সার্বভৌমত্ব তথাকথিত বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র ভারতের কাছে কখনই নিরাপদ নয়। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আওয়ামী সরকারের কোন মন্তব্য শোনা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ দ্রুত এর প্রতিবাদ করা।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২
বিষন্ন একা বলেছেন:
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
jahidbd বলেছেন: যাদের নিজেদের ড্রোনই ধার করা, তারা কতটুকু কি করবে তা দেখা যাবে। মশা মারতে কামান দাগানো। সম্প্রতি তারা সেনাবাহিনীর জন্য যে উপগ্রহ উৎক্ষেপন করেছে সেটার ব্যবহার কোথায় হবে চিন্তা করে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশকে বেছে নিয়েছে। তারা কোনদিন একটি ঈলিশ মাছ পুরো কিনে খেয়ে দেখেনি। বাংলাদেশ সীমান্ত পাহাড়া দিতে কি পরিমাণ খরচ তা তারা না বুঝেই মন্তব্য করেছে। তবে আমরা তাদের অনেক বন্ধু রাষ্ট্র ভাবলেও তারা কিন্তু আমাদের এখনও পাকিস্তানের অঙ্গরাজ্য বলেই ভাবে। সেই মানসিকতার থেকে বের হতে পারেনি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৩
এম এস এস মামুন বলেছেন: তারা শুধু নিজেদের ব্যাবসার স্বার্থে আমাদের সাথে সম্পর্ক রেখে চলছে, আমাদের প্রতি বা আমাদের ভূ-খন্ডের প্রতি তাদের সামান্যতম শ্রদ্ধাবোধ নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ দ্রুত এর প্রতিবাদ করা। না হলে আমাদের মা ও মাটির সম্মান ধুলুয় মিশে যাবে ।।
একমত +++++++++++++++