![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট
ঢাকার চতুর্দিকে জনগনের দুর্ভোগ বাড়িয়ে শুধু উড়াল সেতু বা সড়ক যথাযথ কর্তৃপক্ষ নির্মান করেই চলেছেন। ঢাকা বাসির মস্তিষ্ক ইতি মধ্যে যথেষ্ট ধোলাই হয়ে গেছে।
এই সকল উড়াল সেতু বা সড়ক নির্মান সম্পন্ন হলে ঢাকাবাসী একেবারে যানজট মুক্ত নিরমল বায়ু সেবন যোগ্য শহর পেয়ে যাবেন। আমি সে জন্য হন্যে হয়ে ঢাকার উড়াল সেতু বা সড়ক এর মডেল ছবি খোঁজার চেষ্টা করলাম। কিন্তু উড়াল সেতু বা সড়ক এর সন্তোষজনক কোন মডেল পেলাম না। যে দুটা পেলাম তা এখানে উপস্থাপন করছি। এই মডেল ছবি থেকে ভাল কোন উপলব্ধি করা যাবে না। উপলব্ধি বলছি এ কারনে, যে কোন স্থপতির মডেল ছবি তে যথাযথ ও বিস্তারিত বিবরন দেয়া থাকে। এই ছবি দুটো থেকে বিস্তারিত ভাবে বহু কিছু পাও যাচ্ছে না। যেমন কুড়িল উড়াল সেতু ও সড়কে প্রগতি থেকে বিমান বন্দর সড়কে গাড়ি গুলো কিভাবে প্রবেশ করবে বোঝা যাচ্ছে না। অথবা আমরা যেহেতু সাধারন নাগরিক, আমাদের এত কিছু জানার দরকার নেই(?)
উড়াল সেতু বা সড়ক নিরমান হলেই সকল যানজটের সমাধান না হয়ে যদি মাটি সড়কের যানজট উড়াল সেতু বা সড়কের জানজটে রুপান্তরিত হয়, তখন কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ উড়াল যানজট কি ভাবে সামাল দেবেন। উড়াল সড়কে তো আবার পানি ওয়লা, মুড়ি ওয়ালা, পপ কর্ন ওয়ালা ও থাকবে না।
কারও কাছে এর চেয়ে ভাল মডেল থাকলে, পেতে আগ্রহী।
২৭ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: ভাল লাগল, আপনি ও এ বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করেছেন এবং গবেষনা ও করছেন।
২| ২৬ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৩২
একাকী বালক বলেছেন: আমি বুঝি না ঢাকায় মানুষ আসা কমাতে কেউ কিছু করছে না কেন? বিকেন্দ্রীকরণের কোন কথাই কেউ বলে না।
ভাই অফটপিক: রাওয়ালপিন্ডি,
ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ
শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল।
>>> লাদেনের এবোটাবাদ নাকি?
২৭ শে মে, ২০১১ রাত ১২:০৯
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: না ভাই লাদেন এর এ্যবোটাবাদ নয়, আমার স্কুল এর এ্যবোটাবাদ। লাদেন ঐ শহরের আবহাওয়া ও উপত্যকা দৃশ্য হয়তো ভাল লেগেছে, লুকানোর জন্য আই এস আই কে উপঢৌকন নিশ্চয়ই দিয়েছে।
৩| ২৬ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৫২
ডাইনোসর বলেছেন:
+
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৩২
ফারুক-ইকরাম বলেছেন: দেশের স্বার্থে খুব গুরূপূর্ণ পোষ্ট করেছেন। ধন্যবাদ।
এ পর্যন্ত সরকার রাজধানীর যানজট নিরসনের জন্য আন্তরিকভাবে বহু পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। বর্তমানে এয়ারপোর্ট-কুতুবখালী ২৬কিঃমিঃ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মানের জন্য ১৪হাজার কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে। আসলে নির্মাণেই সমাধাণ তা নয়। প্রকৃতপক্ষে আমাদের জানতে হবে এই ধরনের ব্যয় বহুল প্রকল্পে কি পরিমাণ যানজট নিরসন হবে এয়ারপোর্ট হইতে কুতুবখালী পর্যন্ত। আমার জানামতে ঐ রূটের এয়ারপোর্টের কিছু সংখ্যক গাড়ী যারা শুধুমাত্র মানিকমিয়া এভিনিউ এবং পলাশীর মোড় পর্যন্ত যারা যাবে তারাই শুধু ঐ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করবে। বেশিরভাগ প্রাইভেটকার, লোকাল/সিটিং বাসও ঐ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করবে না। তাহলে সকল গাড়িই যদি তাদের আগের মতই সড়ক পথ ব্যবহার করে তাহলে যানজট নিরসন হবে না। প্রকৃতপক্ষে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রুটেও (বনানী, মহাখালী, মালিবাগ, মৌচাকসহ বিভিন্ন এলাকা) যানজট স্থায়ী হয়ে যেতে পারে যা পরবর্তীতে কোন প্রকার প্রযুক্তির মাধ্যমে সমাধান না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। অপরদিকে এই ধরনের এলিভেটেড / ফ্লাইওভার নির্মাণ কয়টি সম্ভব। শুধু এয়ারপোর্ট হইতে সায়দাবাদ, আবার মিরপুর থেকে সায়দাবাদ, নিউ মার্কেট হইতে সায়দাবাদ তাহলে গুরুত্বপূণ স্থান সহজ লিংক দেওয়ার জন্য কত হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের মাধ্যমে, কত বছরে, কত সময়ে সম্ভব এবং এতে সুফলের পরিমাণ খুবই অল্প, এর মাধ্যমে প্রকৃত সমাধাণ না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্রথম আলোর সংবাদ মারফত জানা যায় যে, সাধারণ ৩কিঃমিঃ কুড়িল ফ্লাইওভার ২বৎসরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমানে ৮মাসে এর মাত্র ৫% কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এগুলোতে আসলে সময় ব্যয়, অর্থ ব্যয় এবং জনদূর্ভোগের তুলনায় ফলাফল তেমন বেশি কিছু নয়। এছাড়া এই ধরনের প্রযুক্তি বর্হিবিশ্বের বিভিন্ন দেশ প্রয়োগ করেও তীব্য যানজট হতে রেহাই পায়নি।
এ ব্যপারে আমার গবেষণা রয়েছে। যানজট ও উড়াল সড়ক সম্পর্কে আমার লিংকটি পড়ার জন্য দেওয়া হলো ঃ-
নাগের ডগায়ই রাজধানীর যানজটের উৎস্য
এলিভেডেট এক্সপ্রেসওয়ে যানজটের প্রকৃত সমাধান নয়, ফারুক-ইকরাম প্রযুক্তিই যানজটের নতুন সমাধান…..