![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট
Adolf Eichmann তথা এডল্ফ আইখম্যন ছিলেন দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ইহুদী নিধনের একজন অন্যতম পরিকল্পনাকারী। ১৯৬১ সালে ইসরাইল আর্জেন্টিনাতে পালিয়ে থাকা (ইসরাইল এর মতে) অপহরন করে আইখম্যনকে জেরুযালেম এনে বিচার করে। দ্য ইকনমিষ্ট বলছে এই বিচার কার্যটি ছিল a model of meticulous process (যা বাংলা অনুবাদ করলে হয়তো দাঁড়াবে "স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মডেল")। এখানে সরকারী উকিল ছিলেন ইসরাইলি এটর্নি জেনারেল এবং বিবাদি পক্ষের আইনজীবি ছিলেন প্রথম সারির জার্মান এটর্নি। পুরো বিচার কােজর ধারাবাহিকতাটি broadcast করা হয়েছিল(তবে ১৯৬১ সালে broadcast কি ধরনের ছিল তা এই পতৃকাতে উল্লেখ করা হয় নি, সম্ভবত ইসরাইলি রেডিওতে সম্প্রচার হয়েছিল)। বিস্তারিত কেউ পড়তে চাইলে এখানে খোঁচা দিন
আমাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে ১৯৭১ সালে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধিদের মুল হোতা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী, তাদের ধরে আনা উচিত নয় কি?
কেউ আমার পূর্ববর্তী লেখায় বলেছেন ১৯৭২সালের সিমলা চুক্তিতে সেটা রহিত করা হয়েছে। ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি পাকিস্তান ও ভারতের মাঝে হয়েছে। যুদ্ধাপরাধ হয়েছে বাংলাদেশে, বাংলাদেশ তার দাবী ছাড়বে কেন।
এখন পাকিস্তানি মুল হোতাদের বিচার না করতে পারলেও নুন্নতম নামগুলো তো উল্লেখ করা যায়!
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
আল-মুনতাজার বলেছেন: ১৯৭১ এ যুদ্ব হয়েছিল একই দেশের ২ অংশের মধ্যে, ২ দেশের মধ্যে নয় ।তাই কোন ভাবেই স্বাধীনতা বিরোধীদের যুদ্বাপরাধী বলা যুক্তিসঙ্গত নয়।বাঙ্গলাদেশের শেখ মিডিয়া ক্যাডার মুখ দিয়ে ফেনা তুলে যুদ্বাপরাধী বলে,আর ট্রাইবুনাল রায় দেয় মানবতাবিরোধী হিসাবে।মানবতাবিরোধি হিসাবে বিচার করতে হলে সবার আগে প্রায় ২০০ খুনের আসামী শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে।স্বাধীনতা পরব্রর্তীকালের সবচেয়ে বড় গনহত্যার জন্য বাঙ্গলার মানুষ শেখ হাসিনার ফাসীর দাবী তুল্বে অচিরেই।