নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আড়ালে রাখা কিছু তিক্ত সত্য যা, আমরা কখনো প্রকাশ করি না।

ফেরদৌসী মাসুদ

আমি পরিশ্রমে বিশ্বাসী, বিনা পরিশ্রমে একমুঠো অন্ন‌ও জোটে না।

ফেরদৌসী মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিড়াল

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪


বিড়াল একমাত্র প্রাণী যাকে মহানবী সঃ খালি হাতে আদর করতেন এবং বিড়াল মুখ দেয়া পানি দিয়ে অযুও করতেন। একজন বিশিষ্ট সাহাবী কে রাসুল সঃ "আবু হুরায়রা" নামে উপাধিও দিয়েছেন। (বিড়ালের পিতা)

মধ্যে প্রাচ্যের দেশ "আরব" এখানে সব ধরনের প্রাণী স্বাভাবিক ভাবেই নিরাপদে থাকে। অন্য যেকোনো দেশের তুলনায়। এদেশের মানুষ স্বাধারন ভাবেই কোন প্রাণীকে কষ্ট দেয়া পছন্দ করে না বা কষ্ট দেয় না। প্রাণীদের প্রতি তাদের ভালোবাসা , আন্তরিকতা এতটাই বেশি যে, আরাবিয়ানরা তাদের উচ্ছিষ্ট খাবার ফেলে না দিয়ে নিদৃষ্ট জায়গায় রেখে দেয়, যাতে করে পশুপাখি খাবার গুলো খেতে পারে।  আরাবিয়ানরা বিড়াল  খুব ভালোবাসে , তারা রাস্তার বিড়াল কেউ মানসম্মত মাছ, (টোনা মাছ) গোশত কিনে খাওয়ায় । আরাবিয়ান বসতি এলাকায় যে বিড়াল গুলো থাকে তারা এতটা আদুরে হয়ে থাকে যে , তাদের পেটে ক্ষুধা থাকলেও তারা মাছের কাঁটা বা গোস্তের  নরম হাড় খায় না। এদেশের প্রত্যক মুদিখানা , সুপারশপ দোকানের সামনে নাদুসনুদুস বিড়াল চোখে পড়ে। সৌখিন আরাবিয়ানরা তাদের খাওয়ায়।

পবিত্র মক্কা নগরীর  মসজীদুল হারাম ও মদিনার মসজিদে নববীতে যে বিড়াল গুলো থাকে তাদের খাবার সরবরাহ করার জন্য আলাদা ভাবে কর্মীও নিযুক্ত আছে।

মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে বিড়াল গুলো একদম স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করে ।সেখানে ঘুমন্ত বিড়াল কে উঠিয়ে কোন মুসল্লি নামাজে দাঁড়ায় না। এই বিড়াল গুলো কখনো কোন মুসল্লির কষ্টের‌ও কারন হয়না। 

কবুতর যে এলাকায় থাকে, সেখানে বিড়ালের বিচরন বেশি পরিমাণে পরিলক্ষিত হয়। কেননা সেখানে বিড়াল নিজেকে দক্ষ শিকারী হিসাবে প্রমান করতে সর্বদা সচেষ্ট থাকে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.