নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবৃত্তির বিরুদ্ধে জিহাদই হলো সবচেয়ে বড় জিহাদ।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, ফাঁসি চাই, হতে হবে।

ঢাকা থেকে

অন্যায় সহ্য করা খুব কঠিন।। কিন্তু বাস্তব বড়ই নির্মম।

ঢাকা থেকে › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ পর্দা: হাত-পা, মুখ খোলা রাখবেন, নাকি পুরো শরীর ঢাকবেন? দেখি ইসলাম কি বলে?

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৫২

কুরআন শরীফ হাদীছ শরীফে সব বর্নিত থাকার পরও কিছু মূর্খ তথা নব্য আবু জাহিল পর্দার বিষয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। কেউবা আবার নামাজের হাদীছ শরীফ শরয়ী পর্দার মূল হুকুমের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছে।

নিম্নে এর দলীল ভিত্তিক আলোচনা করা হলো:

কুরআন শরীফে

قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ذَلِكَ أَزْكَى لَهُمْ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ

পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহপাক এরশাদ করেন ‘হে নবী (ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম)! মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন নিজেদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানের হিফাজত করে। এটি তাদের জন্য পূত-পবিত্র পদ্ধতি। তারা যা কিছু করে, আল্লাহ তা জানেন।( সুরাঃ নূর, আয়াত- ৩০)

وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُون

আর মুমিন মহিলাদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানের হিফাজত করে। আর তারা যেন স্বীয় সাজসৌন্দর্য না দেখায়, তবে যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায় । তা ছাড়া তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে। এবং তারা কারো সামনে তাদের সাজসৌন্দর্য প্রকাশ করবে না এই মাহরাম আত্মীয়গণ ব্যতীত যথা স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, ভ্রাতা ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক, অধিকারভুক্ত, বাঁদী, নারীর প্রতি স্পৃহাহীন সেবক, ওই সব বালক যারা নারীর গোপনীয় বিষয় সম্পর্কে অবহিত হয়নি। তারা যেন পথচলার সময় এমন পদধ্বনি না করে যাতে তাদের অপ্রকাশিত সৌন্দর্য পদধ্বনিতে প্রকাশিত হয়ে পড়ে। ‘হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর কাছে তওবা কর যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরাঃ নূর, আয়াত-৩১)।

লক্ষনীয়, আয়াত শরীফ এই অংশে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন

وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ

“তারা যেন বক্ষদেশে নিজদের ওড়না ফেলে রাখে” ।

‘খুমুরুন’ শব্দটি ‘খিমার’ শব্দের বহুবচন। ‘খিমার’ ঐ কাপড়কে বলা হয় যা নারীরা মাথায় ব্যবহার করে এবং তাদ্বারা মুখ, গলা ও বক্ষ পানি ভরা কুপের ন্যায় আবৃত হয়ে যায়। সুতরাং,মুখ, গলা আবৃত করার নির্দেশের দ্বারা চেহারা আবৃত করার র্নিদেশ প্রমাণিত হয়। কারণ, নারীর মুখমন্ডল তার যাবতীয় রূপ ও সৃষ্টিগত সৌন্দর্যের মূল উৎস ও আকর্ষণ। কেউ যখন বিয়ের জন্য পাত্রী দেখে তখন মুখই দেখে। তাহলে এ মুখ কিভাবে পরপূরুষের সামনে উম্মুক্ত রাখা যেতে পারে?

মূলত: খুমুরুন শব্দ দ্বারা মুখ থেকে বক্ষদেশ পর্যন্ত ঢেকে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। মাথার ওড়না দিয়ে বক্ষদেশ পর্যন্ত ঢাকতে হলে অবশ্যই মুখ ঢাকতে হবে। যা নিম্মে বর্নিত দলীল সমূহ দ্বারা আরো স্পষ্ট হবে।

وَقَرْنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَى

মহান আল্লাহপাক এরশাদ করেন, ‘(হে নারীগণ!) তোমরা আপন গৃহে অবস্থান করো এবং জাহেলিয়াতের যুগের মতো সাজসজ্জা সহকারে অবাধে চলাফেরা করো না।’ (সূরা আহজাবঃ আয়াত-৩৩)

وَإِذَا سَأَلْتُمُوهُنَّ مَتَاعًا فَاسْأَلُوهُنَّ مِن وَرَاء حِجَابٍ ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ

মহান আল্লাহতায়ালা এরশাদ করেন, ‘আর যখন তাদের কাছে তোমরা কিছু চাইবে, তখন (তারা) তোমাদের দৃষ্টির অন্তরালে হিজাব বা পর্দার ভেতরে অবস্থান করবে, আর তোমরা তাদের কাছে পর্দার বাইরে থেকে চাইবে। তোমাদের এ কাজ তোমাদের অন্তর ও তাদের অন্তরকে কুচিন্তার আবরণ থেকে উত্তমভাবে পাক-পবিত্র রাখার উপায় হবে।’ (সূরা আহজাবঃ আয়াত-৫৩)।

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاء الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ذَلِكَ أَدْنَى أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আরো বলেন, ‘হে নবী(ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম)! স্ত্রীগণকে বলে দিন যে তারা যেন চাদরের কিছু অংশ নিজেদের মুখের ওপর টেনে দেয়, এতে তাদের চেনা সহজতর হবে ফলে তাদের কেউ উত্ত্যক্ত করবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।’ (সূরা আহজাবঃ আয়াত-৫৯)

উম্মুল মু’মিনীন হযরত উম্মে সালমা আলাইহাস সালাম থেকে বর্ণিত হয়েছে, ‘আমি এবং মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম -এর কাছে থাকাকালীন হঠাৎ অন্ধ সাহাবী আবদুল্লাহ্‌ ইবনে উম্মে মাকতুম তথায় আগমন করলেন। তিনি আমাদের বললেনঃ আপনারা কাছে পর্দা করো। এই ঘটনার সময়কাল ছিল পর্দার আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর।

উম্মুল মু’মিনীন উম্মে সালমা আলাইহাস সালাম আরজ করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম তিনি তো অন্ধ, আমাদের দেখতে পাবেন না এবং আমাদের চেনেনও না। রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম বললেন, আপনারা তো অন্ধ নও, আপনারা উনাকে দেখছেন। (আবু দাউদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ)

হজরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘হে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু প্রথম দৃষ্টির পর দ্বিতীয় দৃষ্টি যেন নিক্ষেপ করা না হয়। প্রথমটি ক্ষমার যোগ্য কিন্তু দ্বিতীয়টি নয়।’

উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা আলাইহাসসালাম বলেন,

كان الركبان يمرون بنا و نحن محرمات مع الرسول فإذا حاذونا سدلت إحدانا جلبابها على وجهها من رأسها فإذا جاوزنا كشفناه.

আমরা রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে এহরাম অবস্থায় ছিলাম, উষ্ট্রারোহী পুরুষরা আমাদের পার্শ্বদিয়ে অতিক্রম কালে আমাদের মুখামুখি হলে আমরা মাথার উপর থেকে চাদর টেনে চেহারার উপর ঝুলিয়ে দিতাম। তারা আমাদেরকে অতিক্রম করে চলে গেলে আমরা মুখমন্ডল খুলে দিতাম। (আহমাদ শরীফ, আবু দাউদ শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ)

সহিহ বুখারি ও মুসলিমে শরীফে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা ছিদ্দীকা আলাইহাসসালাম হতে বর্ণিত আছে:

كان رسول الله يصلي الفجر معه نساء من المؤمنات متلفعات بمروطهن ثم يرجعن إلى بيوتهن ما يعرفهن أحد من الناس.

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার ফজরের সালাতে কিছু সংখ্যক মহিলা চাদর পরিহিত অবস্থায় পরিপূর্ণ পর্দা করত: তাঁর পিছনে সালাত আদায় করার উদ্দেশ্যে মসজিদে আসতেন। সালাত শেষে আপন আপন গৃহে ফেরার পথে তাদেরকে চেনা যেত না।

উল্লেখ্য, যদি মুখ খোলা থাকতো তাহলে অবশ্যই চেনা যেত। আরেকটা বিষয়: মহিলাদের মসজিদে গমন পরবর্তীতে নিষিদ্ধ হয়।

হাবীবুল্লাহ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:

من جر ثوبه خيلاء لم ينظر الله إليه يوم القيامة

“যে ব্যক্তি অহংকার বশে (পায়ের গোড়ালীর নীচে) কাপড় ঝুলিয়ে চলবে আল্লাহ পাক কিয়ামত দিবসে তার প্রতি রহমতের দৃষ্টিপাত করবেন না”।

উম্মুল মু’মিনীন উম্মে সালামা আলাইহাসসালাম জিজ্ঞাসা করলেন, নারীগণ চাদরের নিম্নাংশ কতটুকু পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখবে? রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, অর্ধহাত পরিমাণ। উম্মুল মু’মিনীন উম্মে সালামা আলাইহাসসালাম আবারও প্রশ্ন করলেন এ অবস্থায় মহিলার পা দৃষ্টিগোচর হবে। তদুত্তরে রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- তাহলে একহাত পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখবে এর অধিক নয়।

এ হাদীসে প্রমাণিত হল যে, মহিলার পা আবৃত রাখা ওয়াজিব, যা উম্মুল মু’মিনীন উম্মে সালামা আলাইহাসসালাম এবং মহিলা ছাহাবায়ে কিরাম রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনাদের অজানা ছিল না। আর এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, মহিলার পা দর্শনে যতটুকু ফিৎনার আশংকা রয়েছে তার চাইতে হাত ও মুখমন্ডল দর্শনে ফিৎনার আশংকা বেশি । অতএব পা দর্শন যা ফিৎনার নগণ্যতম মাধ্যম তাতে সতর্কবাণীর ফলে হাত ও মুখমন্ডল দর্শন যা সন্দেহাতীতভাবে অধিকতর ফিৎনাস্থল তার বিধান স্পষ্ট হয়ে গেল। আপনারা ভালোভাবে অবগত আছেন যে, প্রজ্ঞাভিত্তিক সুসম্পূর্ণ নিখুত শরিয়তে মহিলার পা যা ফিৎনার নগণ্যতম পন্থা তাতে পর্দার নির্দেশ দিয়ে হাত ও মুখমন্ডল যা ফিৎনার মূল উৎস তা উম্মুক্ত রাখার অনুমতি প্রদান করবে, তা কস্মিণকালেও হতে পারে না।

অতএব প্রমানিত হলো মহিলাদের মুখমন্ডল, হাত,পা সবঅঙ্গই পর্দার অন্তর্ভূক্ত।

উল্লেখ্য, অনেকে বুখারী শরীফের দলীল দিয়ে থাকে যে, মুখমন্ডল, হাত-পা খোলা রাখা যায়েজ । কিন্তু সেটা হলো নামাজের হাদীছ শরীফ। নামাজের মধ্যে মুখমন্ডল হাত-পা মুখ খোলা রাখা যেতে পারে। কিন্তু নামাজের হাদীছ শরীফ অন্যস্থানে খাটালে হবে না। নামাজেএক নিয়ম বাহির এক নিয়ম।

আরেকটা বিষয় উল্লেখ্য নামাজ যেহেতু মহিলারা ঘরে পড়বে সেহেতু হাত , মুখ, পা খোলা তার জন্য জায়েজ। কিন্তু যখনই সে ঘর থেকে বের হবে অথবা পর পূরূষের সামনে দিয়ে চলতে হবে তখনই তাকে পুরো শরীরের পর্দা করতে হবে।

মহিলাদের পড়াশোনাও করতে হবে। অবস্থানুযায়ী যাদের বিশেষ জরুরী তারা চাকুরী ব্যবসাও করতে পারবে। তবে অবশ্যই সেটা পুরো শরয়ী পর্দার মধ্যে থেকে করতে হবে।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৩

দেশ প্রেমিক ১৩ বলেছেন: +++++++++++++++++

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৯

ঢাকা থেকে বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++

২| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মৌলবাদ নিপাত যাক, মানবাধিকার মুক্তি পাক !

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:০৯

ঢাকা থেকে বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষীরা ধ্বংস হোক,
মৌলবাদী নিপাত যাক,
মানবজাতি মুক্তি পাক।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:১৭

বিদ্রোহী রণক্লান্ত ৭১ বলেছেন: ভাল লাগলো ।সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৩

ঢাকা থেকে বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:২২

বাশিওয়ালা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট । কিন্তু মালেশিয়া বা মিসর এবং অনেক আরব দেশে দেখলাম অধিকাং মেয়ে বা মহিলা মাথায় ওড়না বা স্কার্ফ পরে কিন্তু বক্ষদেশ সম্পূর্ন খোলা থাকে। এটা কেমন পরদা আম কনফিউজড

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: মিথ্যা বলা মহা পাপ কিন্তু কয়জন ব্যক্তি মিথ্যা ত্যাগ করতে পারছে?
সহীহ্ভাবে ইসলামের অনুশীলন আজ বিরল।
ইসলামের দলীল কুরআন, হাদীছ ,ইজমা, ক্বিয়াস কোন দেশ, দল বা ব্যক্তি নয়।

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:২৭

পড়ন্ত বিকাল বলেছেন: সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ধর্মের কিছু কিছু নিয়ম কানুন পরিবর্তন করা উচিৎ।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৯

ঢাকা থেকে বলেছেন: সময়ের পরিবর্তনের সাথে যারা ধর্মকে পরিবর্তন করতে চায়, আমরা এধরনের লোকজনকে পৃথিবীতে দেখতে চাইনা।
কারনওহী ব্যতীত ধর্ম পরিবর্তন সম্ভব নয়।
যেহেতু ওহী কেয়ামতের পূর্বে আর আসবেনা , সুতরাং ধর্ম ও পরিবর্তন হবে না।
যারা তা করবে তারা কাদিয়ানীর মতই অমুসলিম বলে বিবেচিত হবে।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৩৭

কস্ট বলেছেন: ভাল লাগলো ।সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৯

ঢাকা থেকে বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৪৩

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: ইসলাম মহম্মদের মাধ্যমে তার আবির্ভাবের পর্বে সমকালীন আরব জীবনের পশ্চাদপরতা উচ্ছৃঙ্খলতার বিরূদ্ধে কথা বলেছিল। আরবকে নতুন পথ দেখিয়েছিল। গোটা বিশ্ব ইতিহাসে তাঁর প্রগতিশীল ভূমিকা অসামান্য। বস্তুত ইউরোপীয় রেনেসাঁ অনেকাংশে আরব/ইসলামিক জ্ঞান চর্চার ফসল। কিন্তু রেনেসাঁর পর থেকে গোটা প্ররথিবী ধীরে ধীরে ইউরোপীয়/খ্রীষ্টীয় সভ্যতার আনুগয় স্বীকার করেছে। আর ইউরোপীয় সভ্যতার মধ্য থেকেই মানবতা, তারপর নিরীশ্বরবাদিতা বিস্তার লাভ করেছে। অন্যপথে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন ও সেখান থেকেই সৃষ্ট। সাম্প্রতিক কালে ইসলামিক মৌলবাদ অনেকাংশে এই সাম্রাজ্যবাদের (মূলত আমেরিকি ইজরায়েলি) (উদভ্রান্ত?) প্রতিক্রিয়া। ইসলামের প্রতি সন্নতরা ইউরোপের প্রতিক্রিয়া জানাতে উদ্ভবপর্বের ইসলামীয় অনুশাসনগুলিতে যতটা সম্ভব বিশ্বস্ত থাকতে চান। বোরকা তার একটা প্রতীক। এর সাথে আধুনিক চিন্তাভাবনার সঙ্ঘাত অপ্রত্যাশিত নয়। কারণ ইসলাম ও (শিল্প বিপ্লব পরবর্তী) আধুনিক চিন্তাধারার উদ্ভব বিকাশের ইতিহাস ভূগোল উৎপাদনের অর্থনীতি আর সংশ্লিষ্ট রাজনীতি সমাজ একেবারেই আলাদা।
বোরকা ইত্যাদি নিয়ে যে বারবার বিতর্ক হয়, তার দৃষ্টিভঙ্গীগত উৎস এখানেই খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আমার ধারণা। ইসলামিক পরিবারে জন্ম হওয়া মুসলমান মনের একাংশকে উদারনৈতিক পাশ্চাত্য আকর্ষণ করবে (বিপরীতটাও সত্য, অনেক পশ্চিমী সংস্কৃতির লোক ইসলামকে বরণ করবেন), এটা বোঝা কঠিন কিছু নয়। এর মানে এই নয় তারা ইসলাম এর আশ্রয় ছেড়ে দিতে চান। আবার এও নয় কোরাণ হাদিশ মেনে চলাই তাদের জীবনের পরম অবলম্বন। এই মধ্যবর্তী মানসিকতাতেই বেশিরভাগ মানুষ আছেন। বিশ্ব ইতিহাসের এই অন্তর্বর্তী পর্বে এটাই মনে হয় আরো বেশ কিছুদিন বহমান থাকবে।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৩

ঢাকা থেকে বলেছেন: ইসলাম পরিপূর্ন এবং সবযুগের জন্য সর্বাধুনিক ধর্ম, যা আল্লাহ পাক মনোনিত করেছেন। এর মধ্যবর্তী অবস্থা বলতে কিছু নেই।
যে মুসলমান দাবীকরবে তাকে অবশ্যই ইসলামে পরিপূর্ন দাখিল হওয়ার চেষ্টা করতেই হবে। কোন ভাবেই বিরোধীতা বা নিজের মত পেশ করা যাবেনা। অন্যথা মুসলিম বলে বিবেচিত হবে না। হয় কাদিয়ানী বলে বিবেচিত হবে অথবা কাফির বলে গন্য হবে।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১০

শিক্ষানবিস বলেছেন: ফারসীতে একটা কথা আছে : নিমে মোল্লা খতরে ঈমান নিমে তবীব খাতরে জান।
অর্ধ মোল্লা হল ঈমানের হুমকি। আপনার লেখা দেখে মনে হয় আপনি অর্ধ মোল্লা।
আল্লাহ তাআলার মেয়েদের সৌন্দর্য প্রকাশ করতে বারণ করেছেন। সাথে সাথে তিনি কিছু ছাড়ের কথা উল্লেখ করেছেন। এগুলো হল চেহারা, হাতের তালু ও পায়ের পাতা।
আল্লাহ এ আয়াতে শিকার করেছেন, যে এগুলোও সৌন্দর্য, কিন্তু তা প্রকাশের অনুমতি দেয়া গেল।
এখন যারা বলেন, মেয়েদের চেহারা হল আসল সৌন্দর্য, তাই চেহারাটাই আগে ঢাকতে হবে। এটা তাদের ব্যক্তিগত মতামত। আল্লাহ, রাসূল বা তার সাহাবীদের মতামত নয়। ইসলামের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। কোন ব্যক্তির মতামতকে ইসলামের বিধান বলে চালিয়ে দেয়া একটি মারাত্নক অপরাধ। আল্লাহর নামে মিথ্যা বলার শামিল। ইসলামে নেকাবের বিধান নেই, এটা বলে দেয়া হল ঈমানের দাবী। আমর বিল মারুফ।
আরো জানতে
Click This Link

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৩

ঢাকা থেকে বলেছেন: মূর্খ ব্যক্তিদের কথা গ্রহন যোগ্য নয়। কুরআন শরীফ দ্বারাই প্রমানিত যে আল্লাহ পাক মুখ ঢাকতে বলেছেন। যেখানে কথার শব্দ পর্দার অন্তর্ভূক্ত সেখানে মুখ কিভাবে পর্দার বাহিরে থাকতে পারে?
সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াত শরীফে مِن وَرَاء حِجَابٍ ذَ
এ অংশ কেন নাযীল হলো?
কেন আল্লাহ পাক পর্দার আড়াল থেকে চাইতে বললেন?
যদি মুখ ঢাকা জায়েজ থাকে তাহলে পর্দার আড়ালে থেকে চাইতে হবে কেন?
সমঝদার লোকের জন্য এটুকুই যথেষ্ট বুঝার জন্য।
যেখানে মহিলাদের পায়ের আওয়াজ, গলার শব্দ পর্দার অন্তর্ভূক্ত সেখানে মুখ খোলা রাখা জায়েজ ,একথা তারা বলবে যাদের অন্তরে মহিলাদের সৈন্দয্যদেখার কুবাসনা রয়েছে।(নাউযুবিল্লাহ)

৯| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:২০

শিক্ষানবিস বলেছেন: আপনি নিজেই খেয়াল করুন। যে নসগুলো আপনি উল্লেখ করেছেন, তার অনুবাদ দিয়েছেন, তার কোনটার মধ্যেই কিন্তু চেহারা-মুখমন্ডল ঢাকার কথা নেই। আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে আপনার দাবীটাকে প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন। যাদের বিবেক আছে তারা এখান থেকেই আপনার ভন্ডামীর বিষয়টা বুঝে নেবেন।
পারলে আপনি এমন একটা আয়াত বা হাদীস পেশ করুন যেখানে বলা হয়েছে, তোমরা মুখমন্ডল ঢেকে রাখো বা নেকাব ব্যবহার করো। চ্যালেঞ্জ দিলাম।
দেখি আপনি কতটা আবুল হাকাম হতে পেরেছেন!

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৮

ঢাকা থেকে বলেছেন: আপনার কথায় আপনার আদব প্রকাশিত।
পেঁচা কখনো সূর্যের আলো দেখে না।
ইনিয়ে বিনিয়ে বলার কিছুই নেই । সরাসরি কুরআন শরীফ এবং হাদীছ শরীফ থেকে দলীল দেয়ার পরে যদি না বুঝেন তাহলে আপনাদেরকে চরম মূর্খ ছাড়া আর কি বলা যাবে?

নিম্নের দুটো হাদীছ শরীফ কি প্রমান করে?
ে শরীফে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা ছিদ্দীকা আলাইহাসসালাম হতে বর্ণিত আছে:
كان رسول الله يصلي الفجر معه نساء من المؤمنات متلفعات بمروطهن ثم يرجعن إلى بيوتهن ما يعرفهن أحد من الناس.
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার ফজরের সালাতে কিছু সংখ্যক মহিলা চাদর পরিহিত অবস্থায় পরিপূর্ণ পর্দা করত: তাঁর পিছনে সালাত আদায় করার উদ্দেশ্যে মসজিদে আসতেন। সালাত শেষে আপন আপন গৃহে ফেরার পথে তাদেরকে চেনা যেত না।
উল্লেখ্য, যদি মুখ খোলা থাকতো তাহলে অবশ্যই চেনা যেত।

এবার ও যদি না বুঝতে চান তাহলে আপনি কুরআন ও হাদীছ শরীফ অস্বীকারকারী হিসেবে সাব্যস্ত হবেন।

১০| ০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৫

পড়ন্ত বিকাল বলেছেন: কোন এক অতি চালাক ব্যক্তি এই ধর্মের বই গুলা লিখেছে। আর তাই নিয়ে এতো বাড়াবাড়ি। আমরা যতই নিরামিষ ভাব দেখাই না কেন, আসলে আমিষ। সব কিছু ধর্মের দিক থেকে না দেখে সময় উপযোগী মানবিক দৃষ্টি দিয়ে দেখুন। জীবনের সব কিছু ধর্মের দিক থেকে বিবেচনা করবেন না।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:১২

ঢাকা থেকে বলেছেন: এক সুমহান আল্লাহ পাক এ কিতাব নাযীল করেছেন উনার প্রিয়তম হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি উনার প্রতি।
যেখানে মানুষের জম্ম থেকে কবরে দাফন হওয়া পর্যন্ত সকল বিষয়ের নির্দেশনা দেওয়া আছে।
যিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন তিনি মানুষের জীবন পরিচালনার জন্য ক্যাটালগ দিয়েছেন।
যে মানুষ নয় সে সেটা অনুসরন করবেনা এটাই স্বাভাবিক।
মানবিক দৃষ্টি কোন থেকে ইজ্জত সম্মান সবচেয়ে দামী । তাই এটা পর্দার অন্তর্ভূক্ত থাকবে। আর এটা পালন না করতে দেয়া হলো চরম অমানবিক এবং পাশবিকতা।

১১| ০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:২৩

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: 'আর তারা যেন স্বীয় সাজসৌন্দর্য না দেখায়, তবে যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায় ।'

যদি তাই হয় তাহলে বোরকা কিংবা মাথার ওড়না দিয়া মুখ সহ ঢাকিতে বলিতেছেন কেন?

আপনি তো দেখছি কোরানে অপব্যাখ্যা কারি। দোযখের আগুনে পুড়িবার ব্যবস্থা করিয়া নিতেছেন। :-B :-B :-B

০২ রা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

ঢাকা থেকে বলেছেন: আপনার জন্য আফসোস!!!
আপনি না বুঝার কারনে এ সব বলছেন।
"যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায়" এটা বলতে মুখমন্ডল বুঝায় আপনাকে কে বলছে?এটার কোন দলীল আপনার কাছে আছে কি? অবশ্যই নেই।
এটা বলতে বুঝায়, মানুষের শারীরিক গঠন, যে লম্বা বা খাট, মোটা বা চিকন ইত্যাদি। অথবা হাটার সময় শরীরের আকৃতি পর্দার উপরে নিজ থেকে প্রকাশিত হয়ে থাকে।
মুখ , হাত পা ঢেকে দেয়ার পর তা নিজ থেকে প্রকাশিত হবে কিভাবে? এত দলীল দেয়ার পরও যদি না বুঝা যায় তাহলে কি আর করা যাবে?
দ্বীন বুঝতে হলে নিজের মত বাদ দিয়ে আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মত গ্রহন করতে হবে।
সূরা নুরের ৩১ নং আয়াতে বলা আছে কার কার সাথে দেখা দেয়া যাবে।এর বাহিরে সবার সাথেই পর্দা করতেই হবে।
**** একটা বিষয় আপনার জানা থাকা দরকার যে কোন মহিলার সৌন্দর্য্ কি দেখে বিবেচনা করা হয়। কোন লোক সুন্দর না কুৎসিত এটা তার মুখ দেখেই বলা হয়। কাজেই মূল সৌন্দর্য মুখেই এর পর হাত-পা। এখন আল্লাহ পাক গায়েরে মাহরামের নিকট সৌন্দর্য প্রকাশ করতে নিষেধ করেছেন। এখানে তো মুখ , হাত, পা প্রদর্শন নিষেধ হয়ে যায়।
এর পরও যদি আপনার বুঝে না আসে তাহলে আপনি আমার পোষ্টে কোন কমেন্ট করবেন না।

১২| ০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতেই স্পষ্ট দেয়া আছে কাদের সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ করা যাবে, কাদের সামনে হাত-পা-মুখ খোলা রাখা যাবে। অথচ তার পরেও আমরা এর ফাক-ফোকর বের করি। কাকে কি বুঝআচ্ছি আমরা। নিজেরাই নিজেদের ধোকা দিচ্ছি....হেফাযত করো খোদা!

১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২০

শিক্ষানবিস বলেছেন: আপনি আসলেই একশ ভাগ নিমে মোল্লা। আরবীর জমির বুঝেন? হুন্না শব্দটি কাদের বুঝিয়েছে? রাসূলুল্লাহর স্ত্রীদের বুঝিয়েছে। তাদের জন্য পর্দা ও বিয়ের বিষয়ে স্পেশালিটি ছিল। আপনি জেনে বুঝে এভাবে তাবীল করছেন কেন? যা সূরা আল আহযাবে স্পষ্টভাবে বলা আছে : তোমরা অন্য মেয়েদের মত নও।
আর হাদীসটির যে অনুবাদ করেছেন এখানেও আপনি জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। পরিপূর্ণ পর্দা করত কথাটি হাদীসে নেই। রাসূলের হাদীসে জালিয়াতি মারাত্নক অন্যায়।
পর্দা সম্পর্কে আপনার নিজস্ব মতামত যাই থাকুক, প্রচার করবেন, কিন্তু আল্লাহর কালাম ও রাসূলের হাদীসে জালিয়াতি করবেন না।
আমি আবারো আপনাকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি, কমপক্ষে একটি আয়াত বা হাদীস পেশ করুন, যেখানে বলা আছে মেয়েরা মুখ ঢেকে চলাফেরা করবে।
মেয়েদের চেহারা দেখার সাথে সাথে যদি আপনার ঈমান নষ্ট হয়ে যায় সেজন্য মেয়েদের দায়ী করা যায় না। কুরআন ও হাদীসে বিকৃতি আনা যায় না।
আর যারা কুরআন ও হাদীসে বিকৃতি আনে। যা ইসলামে নেই তা ইসলামে ঢুকানোর চেষ্টা করে, আমি তাদের সাথে বেয়াদবী করে আনন্দ পাই।

০২ রা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪

ঢাকা থেকে বলেছেন: আপনি উছুল সম্পর্কে জানেন?
পড়া শোনা কিছু করছেন নাকি কোথাও থেকে অন্তরে সীল মেরে আনছেন আপনারটা ছাড়া হক্বটা কোনভাবেই বুঝবেন না।
নির্লজ্জ মিথ্যাচার আপনার মত লোকদের অভ্যাস।
হাদীস শরীফের কোথায় জালিয়াতি করা হয়েছে?
শরীয়তের প্রত্যেকটা বিষয় নুযুল খাছ হুকুম আম।
আবার কিছু কিছু বিষয় হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং উম্মুল মু'মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের জন্য খাছ।
যেমন- উনারা অন্য কোন মহিলার মত নন। এখানে উনাদের বৈশিষ্ট্য বা ফযীলত, মর্যাদার কথা বলা হয়েছে।
পর্দার হুকুম সকলের জন্যই। উনাদেরকে সম্বোধন করে বলা হলে ও এ হুকুম সকলের জন্য।
আপনি একটা বকলম, চরম জাহিল। কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, তাফসীল, শরাহ ভালোভাবে পড়াশোনা করে ইসলাম সম্পর্কে মন্তব্য করতে আসবেন। নফসের অনুসরন করে ইসলাম বুঝা সহজ নয়। অনুসরন করতে হবে কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ কে।
এরপর আমার পোষ্টে জিহালতপূর্ন কোন মন্তব্য করবেন না। আপনার পছন্দ না হলে সেটা আপনার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার।

১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

মুহম্মদ তুষার খান বলেছেন: রাসেল মাহদুদ ও শিক্ষানবিস ব্লগার ভাই,

আপনারা আগে ইসলাম নিয়ে পড়াশুনা করে তারপর ইসলাম ধর্ম সংক্রান্ত ব্লগে মন্তব্য করতে আসবেন, মূর্খের ন্যায় প্যাঁচাল সারাদিন পাড়তে পারবেন কিন্তু হক্ব আপনাদের নসীবে স্পষ্ট হবেনা

০২ রা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০

ঢাকা থেকে বলেছেন: তুষার ভাই , শিক্ষানবিসের থলের বিড়াল আমার ভালোই চেনা আছে।
এখানে প্রকাশ করিনি সবাই জানলে লজ্জা পাবে। এদের থেকে এরচেয়ে ভালো কিছু আশা করা যায় না।

১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৬

দুর্ধর্ষ বলেছেন: নামাজ যেহেতু মহিলারা ঘরে পড়বে সেহেতু হাত , মুখ, পা খোলা তার জন্য জায়েজ। কিন্তু যখনই সে ঘর থেকে বের হবে অথবা পর পূরূষের সামনে দিয়ে চলতে হবে তখনই তাকে পুরো শরীরের পর্দা করতে হবে।
মহিলাদের পড়াশোনাও করতে হবে। অবস্থানুযায়ী যাদের বিশেষ জরুরী তারা চাকুরী ব্যবসাও করতে পারবে। তবে অবশ্যই সেটা পুরো শরয়ী পর্দার মধ্যে থেকে করতে হবে

সঠিক ফতোয়া দানের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। সকল নাস্তিক, কাফির, বিদয়াতী, গোমরাহ, মূর্খ, ভাদা, মালউন নিপাত যাক

০২ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: খারেজীরা তো বুঝলোনা।

১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৯

দেশ প্রেমিক ১৩ বলেছেন: [email protected]

০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ঢাকা থেকে বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

মদন বলেছেন: সোজা প্রি্য়তে...+

০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন নিজেদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানের হিফাজত করে। এটি তাদের জন্য পূত-পবিত্র পদ্ধতি। ..
এই বিষয়টি দৃষ্টি সংযত রাখা.. যা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য এই ব্যাপারে কোন আলোকপাত করলেন না??

এবং নিজেদের লজ্ঝাস্থানের হিফাজত -এটাও দু পক্ষেরই জন্য বলা...

মোদ্দা কথা পর্দা শুধূ নারীর একার জন্য নয় নারী পুরুষ উভয়ের জন্য। তাই নয় কি?

তাহলে !

আর হৃদয়ে জ্ঞানের আলো না জেলে বাইরের জোর জবরদস্তি বা সংস্কারের নামে কাপড়েরর স্তুপ যে মূল বিষয়কে সংরক্ষন করছে না তা মনে আপনিও ভালই অবগত আছৈন। এখন বিশেষ করে মোবাইলে, পথে ঘাটে, পার্কে বোরখাওয়ালীদের বেলেল্লাপনা সাধারন নারীদের চেয়ে বেশী দৃষ্টিকুটু নয় কি???

তাই- বাহ্যিকতায় নয় অন্তরের গভীরে দৃষ্টি দিন, আল্লাহ যেভাবে বলেছেন- দৃষ্টি সংযত এর গভীরতা অনুভব করুন দেখবেন সব সহজ মনে হবে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৬

ঢাকা থেকে বলেছেন: আভ্যন্তরীন, বাহ্যিক দুই দিকের পর্দাই লাগবে।

১৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৫

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: লেখক ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অত্যন্ত সুন্দর একটি বিষয়ে লিখার জন্য। প্রিয়তে রাখলাম।

একটি অনুরোধ- ধৈর্যহারা হবেন না। মন্তব্যে জবাব দেন ধৈর্যের সাথে সুন্দর ভাষা ব্যবহার করে। সুন্দর ব্যবহার কাফেরদের মনকে পর্যন্ত জয় করতে পারে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৭

ঢাকা থেকে বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২০| ২২ শে জুন, ২০১২ সকাল ৭:১৬

মূসা আলকাজেম বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৫ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ঢাকা থেকে বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.