![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে ।হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে, হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।।বাসনার বশে মন অবিরত ধায় দশ দিশে পাগলের মতো,স্থির-আঁখি তুমি মরমে সতত জাগিছ শয়নে স্বপনে ।।সবাই ছেড়েছে, নাই যার কেহ, তুমি আছ তার আছে তব স্নেহ-নিরাশ্রয় জন, পথ যার গেহ, সেও আছে তব ভবনে। তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর, সমুখে অনন্ত জীবনবিস্তার-কালপারাবার করিতেছ পার কেহ নাহি জানে কেমনে ।।জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি, তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,যত পাই তোমায় আরো তত যাচি, যত জানি তত জানিনে ।জানি আমি তোমায় পাব নিরন্তর লোকলোকান্তরে যুগযুগান্তর-তুমি আর আমি মাঝে কেহ নাই, কোনো বাধা নাই ভুবনে ।।
রেফারেন্স http://quran.com/
এখানে ৬ জন এর অনুবাদ একসাথে পরা যায়, এবং বাংলা অনুবাদ ও আছে বহু ভাষার মধ্যে। সাইট তা আমার অনেক প্রিয়
সুরাহ আল-মুলুক আয়াত ৩০
বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা?
পেদ্রলা পাম্প আছে আর নেই ভাবনা !
সুরা বাকারা আয়াত ২৯
Bangla
তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।
( যা আমার বুঝে আসল না : পৃথিবী, সূর্য ছাড়া Photosynthesis প্রসেস ছাড়া গাছ পালা কিভাবে থাকলো ৪ বা ৬ দিন ( সুরা ফুসসিলাত ৯-১২ আয়াত অনুযায়ী যা কিনা ৮ দিন টোটাল সৃষ্টি টাইম দিচ্ছে! ),
সুরা আন নাযিয়াত আয়াত ২৭-৩০
তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন?
তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন।
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
(যা আমার বুঝে আসল না : সুরা বাকারার (উপরে পরেন) এর সাথে সুরা অন নাযিয়াত এর , সৃষ্টির সিরিয়াল মিলল না তো! এ খানে বলা হচ্ছে সুরা বাকারার উল্টো সিরিয়াল )
_________________________________________________________________________________________________________________
সুরা বাকারা আয়াত ১১৭
তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, “হয়ে যাও” তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়।
(যা বুজলাম : তিনি হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় ইনস্ট্যান্ট )
সুরা আল আরাফ আয়াত ৫৪
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।
(যা বুঝলাম না : সুরা বকর আয়াত ১১৭ তাইলে কি বলল ? এখানে ৬ দিন লাগলো কেন !)
একই কথা দেখুন সুরা হুদ আয়াত ৭
তিনিই আসমান ও যমীন ছয় দিনে তৈরী করেছেন, তাঁর আরশ ছিল পানির উপরে,
আবার দেখুন সুরা আল ফুরকান আয়াত ৫৯
তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।
___ ___ _____ _____ _____ ______
এবার পরি সুরা ফুসিলাত আয়াত ৯-১২
বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দুদিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা।
তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দুদিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।
(যা বুঝলাম না : ২ + ৪ +২ = ৮ দিন ? কিভাবে হইলো বুঝলাম না )
________________________ __________________________________________ ____________________________
সুরা বাকারা আয়াত ১০৭
তুমি কি জান না যে, আল্লাহর জন্যই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আধিপত্য? আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই।
(যা বুঝলাম , আল্লাহ ছাড়া কোনো সাহায্য করি নাই )
সুরা ফুসসিলাত আয়াত ৩০-৩১
নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।
ইহকালে ও পরকালে আমরা তোমাদের বন্ধু। সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে তোমরা দাবী কর।
(যা বুঝলাম না : আল্লার সৃষ্টি ফেরেস্তা রা আমাদের বন্ধু ইহকাল য়ে পরকাল য়ে ?)
__________________________________________________________________________________
সুরা আন নাহল আয়াত ১০৩
আমি তো ভালভাবেই জানি যে, তারা বলেঃ তাকে জনৈক ব্যক্তি শিক্ষা দেয়। যার দিকে তারা ইঙ্গিত করে, তার ভাষা তো আরবী নয় এবং এ কোরআন পরিষ্কার আরবী ভাষায়।
(যা বুঝলাম না : কে এই জনৈক বেক্তি ? যার ভাষা আরবি নয় ? )
------------------------------------------------------------------------------------
সুরা আন নিসা আয়াত ৭৮
তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও। বস্তুতঃ তাদের কোন কল্যাণ সাধিত হলে তারা বলে যে, এটা সাধিত হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে, বলে দাও, এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে। পক্ষান্তরে তাদের পরিণতি কি হবে, যারা কখনও কোন কথা বুঝতে চেষ্টা করে না।
( যা বুঝলাম : কল্যাণ, অকল্লান আল্লাহের কারণে .)
সুরা নিসা আয়াত ৭৯
What comes to you of good is from Allah , but what comes to you of evil, [O man], is from yourself. And We have sent you, [O Muhammad], to the people as a messenger, and sufficient is Allah as Witness.
আপনার যে কল্যাণ হয়, তা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আর আপনার যে অকল্যাণ হয়, সেটা হয় আপনার নিজের কারণে। আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর আল্লাহ সব বিষয়েই যথেষ্ট-সববিষয়ই তাঁর সম্মুখে উপস্থিত।
(যা বুঝলাম না : কল্যাণ আল্লাহর কারণে আর অকল্লান নিজের কারণে?)
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সুরা আল ইমরান আয়াত ১২৩-১২৫
বস্তুতঃ আল্লাহ বদরের যুদ্ধে তোমাদের সাহায্য করেছেন, অথচ তোমরা ছিলে দুর্বল। কাজেই আল্লাহকে ভয় করতে থাক, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পারো।
আপনি যখন বলতে লাগলেন মুমিনগণকে-তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে, তোমাদের সাহায্যার্থে তোমাদের পালনকর্তা আসমান থেকে অবতীর্ণ তিন হাজার ফেরেশতা পাঠাবেন।
অবশ্য তোমরা যদি সবর কর এবং বিরত থাক আর তারা যদি তখনই তোমাদের উপর চড়াও হয়, তাহলে তোমাদের পালনকর্তা চিহিত ঘোড়ার উপর পাঁচ হাজার ফেরেশতা তোমাদের সাহায্যে পাঠাতে পারেন।
(যা বুঝলাম : নবী (স : ) তিন বা ৫ হাজার ফেরেস্তার সাহায্যের কথা বলছেন . )
আবার পরি
সুরা আনফাল আয়াত ৯
[Remember] when you asked help of your Lord, and He answered you, "Indeed, I will reinforce you with a thousand from the angels, following one another."
তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় পরওয়ারদেগারের নিকট, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদের মঞ্জুরী দান করলেন যে, আমি তোমাদিগকে সাহায্য করব ধারাবহিকভাবে আগত হাজার ফেরেশতার মাধ্যমে।
( যা বুজলাম না : এক হাজার না তিন হাজার এর প্রতিশ্রুতি দেয়া হইসে বদর এর যুদ্ধে? ইটা বুঝলাম সবর করলে ৫ হাজার পাঠাবে , কিন্তু ইনিশিয়াল নম্বর তা দুই যাই গায় দুই রকম কেন ? লক্ষ্য করুন এখানে "a " সব্দ টা . এখানে হাজার হাজার ফেরেস্তা বলা হই নি ! এক হাজার ফেরেস্তা বলা হয়েছে!)
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
দিশার বলেছেন: ১) জি আমি সব কিছু তো দুরে থাক, কিছুই জানি না হিসাব করলে। সব বিষয় বুজতেও চাচ্ছি না .
আমি বুঝতেসিনা যে কোরান য়ের কোন অংশ বা আয়াত তা ঠিক। আল্লাহ কি কোরান যে বলেন নি কোরান আমাদের জন্য সহজ করে দেয়া হয়েছে ?
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৯
তুরাগ হাসান বলেছেন: এত complication কেন????
ভাই ব্লগে আমাদের মত বেকুব দের না জিজ্ঞাসা করে, কোন মসজিদ এর ইমাম সাহেব এর কাছে জিজ্ঞাসা করুন।
নিজে নিজে উল্টা পাল্টা ব্যাখ্যা দাড় না করানোই better
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
বৃক্ষ বলেছেন:
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:০৩
পিয়ার আহসান বলেছেন: apni shudhu Bangla r Engreji onubad porei golmal badhiye fellen???
Quran valo vabe bujhar eto iccha thakle modern Arabic ebong Prachin Arabic vasha valo kore age ayotto korun.
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
দিশার বলেছেন: ১) আরবি ভাষা আমি ভালো জানি না . কিন্তু যারা তাফসির কারক, যারা অনুবাদ কারক, যেমন ইউসুফ আলী, পিতকাল , বা সহিহ ইন্টারন্যাশনাল এর মত organization এরা তো আরবি জানে বুঝে নাকি ?
তারপর ও আমি কম পক্ষে দুইটা অনুবাদ পরছি সবসময় এবং মিলে নিচ্ছে, আমি ভুল করতে পারি বহুবার!
কিন্তু বহু মানুষ তো একসাথে ভুল করতে পারে না !
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩
মো কবির বলেছেন: কুরআন নিয়ে আপনার জানার আগ্রহ দেখে খুব খুশী হলাম ভাই।
আমারও মাঝে মাঝে জানার আগ্রহ হয়, তাই নতুন নতুন কিছু শিখতেছি। কিন্তু তবু আপনার বুঝলাম নার উত্তর গুলো দেয়ার জ্ঞান হয় নি, হয়তো টেনে টুনে দিতে পারব। কিন্তু তাতে ভাল হবে না।
ভাই, আপনি ইংরেজী থেকে অর্থ করতে পারবেন না। আপনি a মানে ধরেছেন এক হাজার।
আসলে ভাই, একজন মুসলিমও যে ইসলামের সব হাদিস এবং কুরানের আরবি অর্থ জানে না। সেও ইংরেজী থেকে এর অর্থ করতে পারে না। কারন অর্থটা অত সোজা না।
আমি আপনাকে একটা লিঙ্ক দিলাম সেখানে গিয়ে আপনার যেকোন প্রশ্ন থাকলে করলে উত্তর পাবেন।
লিঙ্ক>> http://islamqa.com/
তারপর না পেলে আমাকে বলবেন আমি চেষ্টা করব ভাল জানে এমন কারো মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে।
ভাল থাকুন।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
দিশার বলেছেন: ১) জি ভাই আমার ভুল হইতে পারে। যেখানে ভুল সেগুলা আমি ঠিক করে নিতে চাই লেখায় ।
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
শিউলীমালা বলেছেন: ইনশাআল্লাহ আমি উত্তরগুেলা দিতে চেষ্টা করব। অপেক্ষা করুন।একটু পড়াশুনা করি।
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
নীলপথিক বলেছেন: ভালোভাবে পড়বার জন্য ধন্যবাদ। বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে গিয়ে গবেষণা করতে থাকলে হয়তো আপনি ভালো ব্যাখা পেয়ে যাবেন। এখানে অনেকেই বোকার মতন না বুঝে গালাগাল করতে পারে (দয়া করে তাদের কথা আমলে নেবেন না। ব্লগে বহু ইসলামবিদ্বেষী আছেন, তাদের জন্যই সুস্থ ধর্মচর্চা করা সম্ভব হয়না সবসময়।)
আমিও একটু চেষ্টা করে দেখবো উত্তর দিতে পারি কি না। পারলে জানাবো, আর আপনার পোস্ট প্রিয়তে নিলাম, যদি কেউ ব্যাখা দিতে পারে, আমি তো জানতে পারবো। তাই না?
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
দিশার বলেছেন: জি ভাই কথা ঠিক বলসেন। জ্ঞান অর্জন এর জন্য সুদুর ভ্রমন করার শিক্ষা পাই নবীর হাদিস থেকে .
কিন্তু আফসোস আজকাল মুসলিম রা জ্ঞান এর থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় .
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
আহলান বলেছেন: আমি শুধু প্রথম প্রশ্নের বিপরীতে একটা উদাহরণ দিতে পারি সেট হলো মাতৃ জঠরে শিশু দিনের পর দিন খাদ্য পানি আলো বাতাস ছাড়া কিভাবে বেচে থাকে? অথচ জঠর থেকে বের হওয়ার সাথে সাথেই আলো বাতাস মুখে খাদ্য ছাড়া সে বাচতে পারে না।
কোরআন কি জিনিষ আগে সেটা অনুধাবন করুন ...
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
দিশার বলেছেন: মায়ের সাথে আপনার একটা নাড়ির মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় সব কিছু পৌছে . ওই নাড়ি কেটে ফেলা হয়।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ড. জাকির নায়েকের একটা লেকচার আছে বিশ্বজগতের সৃস্টি রহস্যের ব্যাপারে কোরআনের বক্তব্য নিয়ে। সম্ভব হলে সংগ্রহ করে শুনে দেখুন - অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আর একটা বিষয়: আল্লাহ কোরআনে যেমন বলেছেন কোরআনকে সহজ করা হয়েছে, তেমনি এটাও বলেছেন যে এর এমন কিছু অংশ আছে যা রূপক এবং তার অর্থ আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। সুতরাং কোরআনের খুটিনাটি সবকিছু বুঝতেই হবে এই চিন্তা না করাই ভাল।
উদাহরণ হিসেবে ধরুন: পিতা ছাড়া শুধুমাত্র মায়ের গর্ভে সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব - এটা আজ থেকে মাত্র ৪০-৫০ বছর আগের মানুষ চিন্তাও করতে পারত না। তাই ইসা(আ.) এর পিতা ছাড়া জন্ম খ্রীস্টানদের অনেকেই মেনে নিতে পারেনি, তারা আল্লাকেই ইসা(আ.) এর জন্মদাতা পিতা বানিয়ে নিয়েছে। অথচ আজকে ক্লোনিং এর ধারনা উদ্ভাবিত হওয়ার পর আমরা জানি যে মানুষের পক্ষেই পিতা ছাড়া সন্তান জন্ম দেয়া সম্ভব।
এখন চিন্তা করুন - আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর পর মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান কোথায় পৌছাবে। কোরআনে এমন কিছু বক্তব্য নিশ্চয়ই আছে যা সেই সময়ের মানুষ সহজে বুঝতে পারবে(এ'ভাবেই কোরআন কেয়ামত পর্যন্ত প্রাসঙ্গিক কিতাব হিসেবে টিকে থাকবে)। আজকে যদি আপনি সেগুলি বুঝতে চেস্টা করেন তাহলে ঐ খ্রিস্টানদেরমত বিভ্রান্তিতে পরা ছাড়া কোন উপায় থাকবে কি? এ'জন্যই কোরআন থেকে শিক্ষা নিতে হলে কোরআনকে শর্তহীন ভাবে বিশ্বাস করতে হবে। যার যার জ্ঞান বুদ্ধি অনুসারে যে অংশগুলি সহযবোদ্ধ সেগুলিই মানতে হবে আর বাকি গুলিও সত্য বলে বিশ্বাস করতে হবে। সহজে বুঝতে না পারা বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করতে গেলে বিভ্রান্তি ছাড়া কিছুই পাওয়া যাবে না।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
দিশার বলেছেন: "http://www.youtube.com/watch?v=bk5q9TeGo14 "
ভাই বিবর্তন নিয়ে যে লোকের ৫ মিনিট যে ২৫ তা ভুল,
সে আর যাই হোক "বিজ্ঞানী" না।
আপনি যেমন কোরান হাদিস সম্পর্কে একজন কোরান হাদিস বিশেষজ্ঞ আলেম এর রেফারেন্স চান,
তেমন আমিও সাইন্স এর বেক্ষা সায়েন্টিস্ট দের কাসে চাই .
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
কে বা কারা বলেছেন: আমি সম্পূর্ণ নিজের বুঝ থেকে জবাব দিচ্ছি। আমার ভুলের জন্য আল্লাহর কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী এবং সাথে সাথে তাঁর কাছে সঠিক পথের দিশা চাচ্ছি।
১। আপনার প্রথম প্রশ্নের জবাব হলো : আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির সময়কার ‘দিন’-এর ব্যাপ্তি কিন্তু বলেননি। আপনি তো জানেন, দিন বিষয়টা সূর্যের আলোর সাথে সম্পর্কিত এবং এই সৌরজগতেরই এক এক গ্রহে এক এক রকম ব্যাপ্তি তার। আবার কেয়ামতের একটা দিন এই পৃথিবীর ৫০ হাজার দিনের সমান। সৃষ্টিকালীন দিন এক সেকেন্ডও হতে পারে; এর কোটি ভাগের এক ভাগও হতে পারে। আমি বেশি তাফসির পড়িনি; কিন্তু সামান্য যা পড়েছি, যতদূর মনে পড়ে : দিন বলতে এখানে সময়ের একক বোঝানো হয়েছে।
২। আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাব হলো : এখানে বলা হয়েছে, এরপরে তিনি তাকে বিস্তৃত বা সমান করেছেন। ‘সৃষ্টি করেছেন’ বলা হয়নি। সৃষ্টি পূর্বেই করেছেন; কিন্তু সমতলীকরণের কাজ এ পর্যায়ে হয়েছে।
৩। ফুসসিলাতে আপনার প্রশ্ন ‘৪ দিনের মধ্যে’ নিয়ে। আমি তো দেখি ঠিকই আছে। পৃথিবীর জন্য সম্পূর্ণ সময় ৪ দিন। ২ দিন তার সৃষ্টিপর্যায় এবং ২ দিন তার বাকি সব স্থিতি এবং পরিপূর্ণতার সময়। বলা হয়েছে ৪ দিনের মধ্যে; বলা হয়নি আরো ৪ দিন নিয়ে কাজগুলো করা হয়েছে।
আমি যদি বলি, ২ দিন বসে আমি টেবিলের পায়া ঠিক করেছি; ৪ দিনের মধ্যে ড্রয়ার, ছাদ সব শেষ করেছি, এই কথায় কি আপনি বুঝবেন আমি ৬ দিনে টেবিলটা সম্পূর্ণ করেছি না কি ৪ দিনে সম্পূর্ণ করেছি?
৪। ফেরেস্তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে এসে নিজের কোনো কথা বলে না; তারা আল্লাহর কথাই হুবহু শোনায়। তারা মাধ্যম মাত্র।
৫। নাহলের ১০৩ নম্বর আয়াতে মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বলা হয়েছে। এমন আয়াত আরো অনেক আছে।
৬। কল্যাণ-অকল্যাণ নির্ধারিত হয় আল্লাহর সিদ্ধান্তে; কিন্তু মানুষের পক্ষ থেকে অকল্যাণ না চাওয়া হলে আল্লাহ দেন না। আমি যদি সারাক্ষণ বলতে থাকি, এত মানুষ মহামারীতে মরে, আল্লাহ কেন আমাকে ওদের সাথে নেয় না? এখন এই অকল্যাণটা দেবেন আল্লাহ; কিন্তু চেয়েছি আমি। কর্মের মাধ্যমেও মানুষ চাইতে পারে।
৭। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ৩ হাজারের কথা; আল্লাহ বলেছেন ধৈর্য ধরলে ৫ হাজার দেয়া হবে; তবে তারা প্রত্যেকবারে হাজার করে আসবে। অনুবাদটা খেয়াল করুন : বলা হয়েছে, ধারাবহিকভাবে হাজার ফেরেস্তার মাধ্যমে। মানে ৩ হাজার বা ৫ হাজার যা-ই আসুক, ১ হাজার ১ হাজার করে আসবে। আপনি জানেন, সেনাবাহিনী এভাবেই কাতার করে নির্দিষ্ট সংখ্যায় সাজানো থাকে।
আপনার জিজ্ঞাসার জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
দিশার বলেছেন: ১) জি সময়র একক আমরা দিন বলছি, ইটা অন্য যে কোনো কিছু হতে পারে . ধরলাম প্রথম ৪ "দিন" না অন্য কিসু। তাতে কি সূর্য ছাড়া গাছ পালার বা জীবজন্তুর বেছে থাকার বেক্ষা হয়? হয় না . এবং বিজ্ঞান বলছে, পৃথিবী বাইবেল/কোরান এর মতে যে ৬ দিন য়ে তৈরির এবং একসাথে সবকিছু তৈরির কথা কথা বলা আছে তা সম্পূর্ণ ভুল . ছোট উদাহরণ, তাহলে কি বলতে চান "T - rex " আর গরু একই সাথে পৃথিবীতে তৈরী হয়েছে আর ছিল!!
২) পৃথিবী বিস্তৃত না করে কি করে জমিনে যা কিছু আছে তার সৃষ্টি হলো (২।২৯)? আপনার বেক্ষা ঠিক হলো না .
৩) জি ইটা একটা বেক্ষা হতে পারে ভাই .
৪) ইটা কি বললেন ভাই , হাদিস বা অনন্য নবীর জীবনী পড়লে দেখি ফেরেস্তা রাও কথা বাত্রা বলতেসে !
৫) জি নাহলের ১০৩ নম্বর আয়াত যে নবীর কথা বলা হইসে, কিন্তু আয়াত তা পরেন এখানে , মুশরিক রা বলতেসে , """তারা বলেঃ তাকে জনৈক ব্যক্তি শিক্ষা দেয়।"" যার দিকে তারা ইঙ্গিত করে, তার ভাষা তো আরবী নয় এবং এ কোরআন পরিষ্কার আরবী ভাষায়।
এখানে হা "তাকে" বলতে নবী কে বোঝানো হইসে , এবং জনৈক বেক্তির কথা বলা হচ্ছে (একজন foriegner ?) আল্লাহ বলতেসে , যে সেই জনৈক ও বেক্তির ভাষা আরবি নয় , এবং কোরান আরবিতে লেখা ! আমার প্রশ্ন কে ই জনৈক বেক্তি ?)
৬) ভাই তাফসির য়ে আসে যে ধারাবাহিক ভাবে একজন একজন করে হাজার ফেরেস্তা পাঠানোর কথা !
আর অনুবাদ যে দেখেন "a thousand " সব্দ টা তা আসে !
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
দিশার বলেছেন: إِذْ تَسْتَغِيثُونَ رَبَّكُمْ فَاسْتَجَابَ لَكُمْ أَنِّي مُمِدُّكُم بِأَلْفٍ مِّنَ الْمَلآئِكَةِ مُرْدِفِين
দেখেন সব্দ টা "আলফান" মানে এক হাজার।
https://www.youtube.com/embed/3lz2nal-Qwo
১:২৫:৩৮ মিনিট।
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
মেহেদী হাসান সজীব বলেছেন: lekhok vai,apne ki korlen aida,ehon to apne ogo jobai er hit list e choila gelen,vai r leikhen na,polan
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
দিশার বলেছেন: কেন ভাই ? আমি কি গালাগালি করসি কাওকে? না খরাপ কিসু বলসি?
কোরান পরে যা যা বুঝি নাই তাই তাই বুঝার চেষ্টা করতেসি।
জ্ঞান লাভ এর জন্য সুদুর চীন দেশ যে জিতে বলার হাদিস পরেন নাই ভাই?
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
দিশার বলেছেন: ওহ ভুলে গেসিলাম লিখতে। সুরা বাকারার ১১৭ নম্বর আয়াত কিন্তু সরাসরি ৬ দিন এর পৃথিবী তৈরির কথার সাথে contradiction হচ্ছে!
১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এইসব পোস্ট থেকে সুপার ডুপার কাজের বিষয় জানা যায়। পর্যবেক্ষণে রইল। পোস্ট নোংরা হতে পারে এমন মন্তব্য ডিলিট করলেই নিরাপত্তা রয়ে যায়।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
দিশার বলেছেন: জি কারো উচিত না নোংরা কমেন্ট করা, সবাই ব্লগ যে আসে জানতে বা জানাতে . অহেতুক গালাগালি বা থ্রেট দেলেত করা হবে।
(রাজাকার বা ছাগু গালাগালি করা যাবে , এবং আমি উত্সাহিত করি . ধন্যবাদ )
১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
টুনা বলেছেন: ভাই, বিনয়ের সাথে বলছি, আপনি যদি বোঝার জন্য আন্তরিক হোন তাহলে ব্লগে না লিখে ইসলামিক ফাউন্ডেশনে কিংবা যারা কোরান হাদিসের ব্যখ্যায় অভিজ্ঞ তাদের স্বরণাপন্ন হলেই ভাল হবে এবং এবং আপনার জিজ্ঞাসার জবাবও পাবেন ইনশাল্লাহ্। এখানে অনেকে না জেনে আন্দাজে উত্তর দিয়ে ফেলবে এবং কিছু লোক আছে যারা নিজেদের বাহাদূরী ফলানো শুরু করে দিবে।
ধন্যবাদ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১২
দিশার বলেছেন: ব্লগ বেপার টা আমার বেক্তিগত সাধীনতা। আমার লেখা পড়তে না চাইলে আপনি পরবেন না ! সেটা আপনার সাধিনতা
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
শিপু ভাই বলেছেন:
যে আল্লাহ সূর্য, চন্দ্র, গাছ পালা ইত্যাদি সকল কিছু সৃষ্টি করতে পারে তিনি সূর্য ছাড়া গাছ বাচাতে পারবেন না???!!!???
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
দিশার বলেছেন: ভাই ইটা কোনো লজিক হলো না .
ধন্যবাদ
১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
শিপু ভাই বলেছেন:
আল্লাহকে যদি সৃষ্টি কর্তা, সর্বশক্তিমান, সর্বময় ক্ষমতার অধীকারী স্বীকার করেন তাহলে "সূর্য ছাড়া বৃক্ষ বাচছে" এটাও বিশ্বাস করতে হবে। এটাই লজিক।
আর যদি আল্লাহর ক্ষমতা সম্পর্কে আপনার কোন সন্দেহ থাকে তাহলে কোন লজিক চলবে না।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
দিশার বলেছেন: তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম গাছ পালা ছাড়া সূর্য ছাড়া বাঁচে (!?)
কিন্তু আয়াত এর দ্বিমুখী বেপার গুলা তো বুঝলাম না রে ভাই .
১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
কে বা কারা বলেছেন: ৪ দিন যদি ৪ মিলি সেকেন্ড হয়, তাহলে সূর্যের আলো ছাড়া বেঁচে থাকতে সমস্যা কোথায়? ৬ দিনে না হলে কতদিনে? আমি-আপনি টি-রেক্স দেখিনি; দেখিনি সৃষ্টিকালীন সময়। আমাদের 'বিজ্ঞান' শুধু কিছু নমুনার আলোকে 'অনুসিদ্ধান্ত' নিয়েছে।
এখনো পৃথিবীর অনেক সমতলভূমি প্রাণহীন। সুতরাং সৃষ্টিকে রাখার জন্য আগেই তাকে বিস্তৃত করার দরকার নেই।
জি ভাই, ফেরেস্তারা কথা বললেও তারা নিজে নিজে নিজের কোনো কথা বলতে আসেনি। তারা আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।
আমি দুঃখিত যে, আপনার 'তাকে' ভালো করে তখন খেয়াল করিনি।
হাদীসে বিভিন্ন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করে বলা হয়েছে, মক্কার কাফেররা তাদের মধ্য থেকে কারো সম্পর্কে এ ধরাণা করতো ৷ এক হাদীসে তার নাম বলা হয়েছে ' জাবার' ৷ সে ছিল আমরে আল হাদরামীর রোমীয় ক্রীতদাস ৷ অন্য এক হাদীসে খুয়াইতিব ইবনে আবদুল উযযার এক গোলামের নাম উল্লেখ করা হয়েছে ৷ তার নাম ছিল ' আইশ ' বা ইয়া'ঈশ ৷ তৃতীয় এক হাদীসে ইয়াসারের নাম নেয়া হয়েছে ৷ তার ডাকনাম ছিল আবু ফাকাইহাহ ৷ সে ছিল মক্কার এক মহিলার ইহুদী গোলাম ৷ অন্য একটি হাদীসে বাল ' আন বা বাল 'আম নামক এক রোমীয় গোলামের কথা বলা হয়েছে ৷ মোটকথা এদের মধ্য থেকে যেই হোক না কেন, মক্কার কাফেররা শুধুমাত্র এক ব্যক্তি তাওরাত ও ইনজীল পড়ে এবং তার সাথে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাক্ষাতও হয়েছে শুধুমাত্র এটা দেখেই করছে নিসংকোচে এ অপবাদ তৈরী করে ফেললো যে, আসলে এ বক্তিই এ কুরআন রচনা করছে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর নাম নিয়ে নিজের পক্ষ থেকে এটিই পেশ করছেন ৷
আপনি শিরোনাম করেছেন কোরান নিয়ে। অনুবাদের বিষয় অনুবাদকের। কোরানের বিষয় নিয়ে কথা বললে আলাদা।
আর যদি আপনি তর্ক করতে চান, তাহলে দুঃখিত।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
দিশার বলেছেন: নবী বলেছেন " পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে যৌনসঙ্গম ইচ্ছা করলে , আর স্ত্রী সম্মত না হলে , ফেরেশতারা রা সকাল পর্যন্ত অভিশাপ বর্ষণ করতে থাকে ."
ভলিউম ৭, বই ৬২, নম্বর ১২২
এখানে তাহলে "আল্লাহ" অভিশাপ দিচ্ছে নাকি ?
১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
কে বা কারা বলেছেন: দিশার বলেছেন: ওহ ভুলে গেসিলাম লিখতে। সুরা বাকারার ১১৭ নম্বর আয়াত কিন্তু সরাসরি ৬ দিন এর পৃথিবী তৈরির কথার সাথে contradiction হচ্ছে!
তো, তিনি যদি বলেন, '৬ দিনে আকাশ-পৃথিবী সম্পূর্ণ হয়ে যাও'?
১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
শুভ জািহদ বলেছেন: রেফারেন্স http://quran.com/ এখানে ৬ জন এর অনুবাদ একসাথে পরা যায়, এবং বাংলা অনুবাদ ও আছে বহু ভাষার মধ্যে। সাইট তা আমার অনেক প্রিয় .
সুরা বাকারা আয়াত ২৯> তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। “”তারপর”” তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।
( যা আমার বুঝে আসল না : পৃথিবী, সূর্য ছাড়া Photosynthesis প্রসেস ছাড়া গাছ পালা কিভাবে থাকলো ৪ বা ৬ দিন ( সুরা ফুসসিলাত ৯-১২ আয়াত অনুযায়ী যা কিনা ৮ দিন টোটাল সৃষ্টি টাইম দিচ্ছে! ), সুরা আন নাযিয়াত আয়াত ২৭-৩০ তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন? তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন। তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন। পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
(যা আমার বুঝে আসল না : সুরা বাকারার (উপরে পরেন) এর সাথে সুরা অন নাযিয়াত এর , সৃষ্টির সিরিয়াল মিলল না তো! এ খানে বলা হচ্ছে সুরা বাকারার উল্টো সিরিয়াল )
=> উপরোক্ত আয়াতের বাঁশমারা উত্তর জাকির নায়েক বহুত আগেই দিছে। ড. উইলিয়াম ক্যাম্পবেলকে তো জাকির নায়েক বাঁশ দিয়া ছেড়ে দিছিল। তারপরেও উইলিয়াম কেম্বেলের বান্দারা এখনও ব্লগে তার লেখাই পুষ্টায়। কুরআনের একটি আয়াতের ভূল তখনই ধরা যায় যখন আর কোন উত্তর না থাকে। তারপর এর জায়গায় আরবী বাক্যটি হলো “ছুম্মা”। ছুম্মা শব্দটির দুটি অর্থ হয় একটি তারপর অন্যটি একইসাথে। কুরআনের সূরা বাকারার ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ যে অর্থটি গ্রহণ করা উচিত ছিল তা হলো ”একইসাথে”। কিন্তু অনুবাদকদের ভূলটাকে আপনে কুরআনের ভূল বলে চালিয়ে দিয়েছেন ইচ্ছাকৃত ভাবে। এর উত্তর আপনিও জানেন। তবে শয়তানী থাকার ফলে আপনিও এমনটি করেছেন। সৃষ্টির সিরিয়াল হলো আসমান ও পৃথিবী একই সাথে সৃষ্টি হইছে। আল্লাহ কুরআনে কোথাও বলেছেন আগে আসমান পরে পৃথিবী (সূরা কাফ-৩৮)। আবার কোথাও বলেছেন আগে পৃথিবী পরে আসমান (সূরা বাকারা-২৯।
২০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
শুভ জািহদ বলেছেন:
সুরা বাকারা আয়াত ১১৭> তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, “হয়ে যাও” তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়। (যা বুজলাম : তিনি হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় ইনস্ট্যান্ট )
সুরা আল আরাফ আয়াত ৫৪ নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।
(যা বুঝলাম না : সুরা বকর আয়াত ১১৭ তাইলে কি বলল ? এখানে ৬ দিন লাগলো কেন !) একই কথা দেখুন সুরা হুদ আয়াত ৭ তিনিই আসমান ও যমীন ছয় দিনে তৈরী করেছেন, তাঁর আরশ ছিল পানির উপরে, আবার দেখুন সুরা আল ফুরকান আয়াত ৫৯
তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।
=> খুবই হাসি পাইল। আপনারে ১০০ বারও উত্তর দিলে আপনি মানবেন না। কারণ আপনার উদ্দেশ্য খারাপ। সূরা বাকারার ১১৭ নং আয়াতে হও বললেই হওয়া যাওয়ার কথা বলা আছে। আপনি যেই বুঝ নিছেন তা হলো হও বলার সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে যাবে। অনেকটা জীন পরীকে অর্ডার করার মতো। ছোট বেলা খুব সম্ভব আলিফ লায়লা একটু বেশীই দেখতেন। যাইহোক আল্লাহ হও বললেই হবে এটাই চূড়ান্ত। তবে তাৎক্ষণিত ভাবেও হতে পারে আবার সময় নিয়েও হতে পারে। যেমন,
সূরা আল ইমরান-৪৭> তিনি বললেন, পরওয়ারদেগার! কেমন করে আমার সন্তান হবে; আমাকে তো কোন মানুষ ¯পর্শ করেনি। বললেন এ ভাবেই আল্লাহ্ যা ইচছা সৃষ্টি করেন। যখন কোন কাজ করার জন্য ইচছা করেন তখন বলেন যে, হয়ে যাও' অমনি তা হয়ে যায়।
উপরোক্ত ঘটনাটিতেও কুন ফাইয়াকুন শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। বাঁচ্চা কি তড়িৎ গতিতে হয়েছিল নাকি নরমাল ডেলিভারী? অবশ্যই নরমাল ডেলিভারী। অতএব কুন ফায়াকুন বা হয়ে যাও বললেই যে সাথে সাথে হয়ে যাবে এমনটি নয়। আপনার ভূল বুঝা দ্বারা কুরআন ভূল প্রমাণিত হয় না। আল্লাহ হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় যেমন আল্লাহ আসমান জমিন হওয়ার কথা বলছেন হযে গেছে, আল্লাহ মরিয়ম আঃ এর সন্তান হবার কথা বলেছেন হয়ে গেছে ইত্যাদি। সুতরাং শয়তানী বন্ধ করে ভাল হওয়ার চেষ্টা করুন।
২১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
শুভ জািহদ বলেছেন: এবার পরি সুরা ফুসিলাত আয়াত ৯-১২> বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দুদিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা। তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে। অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দুদিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।
(যা বুঝলাম না : ২ + ৪ +২ = ৮ দিন ? কিভাবে হইলো বুঝলাম না )
=> এটার ব্যাখ্যা প্রথমেই দিছি যে, ””অতঃপর তিনি আকাশের দিকে”” এখানে ইচ্ছাকৃতভাবে ছুম্মা আরবী শব্দটার একটি অর্থ ””অতঃপর”” শব্দটি ব্যবহার করা শয়তানী। এখানে শব্দটি হবে ছুম্মা নামক আরবী শব্দের অন্য অর্থ ”একইসাথে”। দুদিনে পৃথিবী, চার দিনে খাবার এবং একইসাথে আকাশের দিকে মনোযোগ........।
একটি শব্দের অনেকগুলো অর্থ থাকলে সেই অর্থটিই গ্রহণ করতে হয় যা অন্য কোন আয়াতকে বাতিল করে না বা বৈপরিত্ব সৃষ্টি করে না। সুতরাং-২+৪=৬ দিন।
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
শুভ জািহদ বলেছেন: সুরা বাকারা আয়াত ১০৭ তুমি কি জান না যে, আল্লাহর জন্যই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আধিপত্য? আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই। (যা বুঝলাম , আল্লাহ ছাড়া কোনো সাহায্য করি নাই )
সুরা ফুসসিলাত আয়াত ৩০-৩১> নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।
ইহকালে ও পরকালে আমরা তোমাদের বন্ধু। সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে তোমরা দাবী কর। (যা বুঝলাম না : আল্লার সৃষ্টি ফেরেস্তা রা আমাদের বন্ধু ইহকাল য়ে পরকাল য়ে ?)
=> ব্যায়াপুক বিনোদন। অলী শব্দের কয়টা অর্থ হয় জানেন? কপি পেস্ট ছাড়া আর কি শিখলেন জীবনে? এমনই কপি পেস্ট মারছেন যে, লেখাগুলাও সাজাইয়া দিলেন না। সম্ভবত আপনার পেমেন্ট কম দিছে, এজনই এমন বিশ্রীভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনি সূরা ফুসসিলাত এর আয়াত ৩০-৩১ নং আয়াতে বললেন যে জান্নাতের প্রতিশ্র“তি দেওয়া হইছিল। এটা কে দিছে? অবশ্যই আল্লাহ। ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়। কে অবতীর্ণ করে। আল্লাহ। ফেরেশতারা যদি নিজে থেকে নাইমা আইসা বলত যে আমরা তোমাদের সাহায্যকারী তখন ভাববার বিষয় ছিল। কিন্তু যেখানে আল্লাহ বলছেণ যে তিনি ফেরেশতা অবতীর্ণ করেন তখন আবার সমস্যা কি? ইহকালে পরকালে বন্ধু ও সাহায্যকারী এটা কে নির্ধারণ করেছে? অবশ্যই আল্লাহ করেছেন। চূড়ান্তভাবে ওই মহান আল্লাহই হলেন প্রধান বন্ধু ও প্রধান সাহায্যকারী। বাকীরা যারা আছে তারা আল্লাহর ইচ্ছাতে এবং আল্লাহর নির্দেশে বন্ধু ও সাহায্যকারী। এগুলো কমনসেন্স এর ব্যাপার। যেকোন বাঁচ্চারাই এগুলো বুঝে। কিন্তু বুঝে না বদ্ধমনা, গোঁড়া কিছিমের মানুষগুলো এবং আরো বুঝে না যাদের অন্তরে রোগ আছে তারা।
২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
শুভ জািহদ বলেছেন: দিশা ম্যাডাম @ কত দেয় আপনারে?
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
দিশার বলেছেন: নোংরা কমেন্ট আর একটা করবেন আপনাকে ডিলিট করব পোস্ট থেকে .
২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
দিশার বলেছেন: ভাই আপনারা এক এক জন , এক এক রকমের বেক্ষা দিচ্ছেন ! কোরান ইস নত "ওপেন" টু intarpritetion . কোরান এর একটাই বেক্ষা হবার কথা , হাজার টা নয়!
একবার বলবেন মিলিসেকন্ড বোঝানো হইসে "দিন" বলতে, আবার যখন পৃথিবীর গঠন বা প্রাণী বিবর্তন scientificaly প্রুফ করা হয় বিলিয়ন অফ ইয়ার্স তখন বলবেন আসলে "দিন" বলতে বিলিয়ন ইয়ার্স বোঝানো হইসে।!
বাহ গাসের তাও খাব তলার তাও কুড়াবো .!
বুঝলাম ফেরেস্তা আল্লাহের পক্ষ থেকে আসে। কিন্তু নিজেরা কথা বলে না ইটা কিভাবে বলতেসেন?
ওই লোকের ভাষা আরবি না হইলে, নবী তার সাথে কিভাবে কথা বলত ? নবী অন্য কোনো ভাষা জানতেন কি ?
সৃষ্টির সিরিয়াল তা দেখেন , একবার বলা হচ্ছে আকাশ আগে পৃথিবী পরে সৃষ্টি, আবার বলা হচ্ছে পৃথিবী আগে আকাশ পরে , এটাই কনফুশন .
যেখানে বলা আছে কোরান সহজ করে দেয়া হইসে আমাদের বুঝার জন্য সেখানে, আল্লাহ কেন "৬ দিন" বলতে চৈ দিন না মিন করে অন্য কিসু মিন করবেন ? আর মূল প্রশ্ন এখানে , যে খানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ "হয়" বললে সব হয়ে যায় সেখানে ৬ দিন লাগার কারণ কি ? এই তা তেও আমি confused . সুরা বাকারা আয়াত ১১৭
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
দিশার বলেছেন: @সুভো জাহিদ জোকার নায়েক এর বেক্ষা নিয়ে বসে থাকেন . জোকার নায়েক কে বহু মুসলিম সম্প্রদায় , ইহুদি চর ঘোষণা দিয়ে ফেলসে . তার
২৫ মিনিট যে ৫ ভুল দখে নেন ইউটুবে থেকে ,
জি ভাই , কোরান এর আসলে অনেক মানে! ই যুক্তি কোনো যুক্তি না, কোরান এর একটা মানে . কারণ ইটা দিক নির্দেশন করি গ্রন্থ মুসলিম দের কাছে। এখন আপনে একটা সব্দের অনেক মানে করলে তো যা মন চাই করতে পারেন, দিন রে রাত বানাইতে পারেন ! যেমন আপনি করছেন ও ! একই সব্দের প্রতিসব্দ থাকতে পারে , যেমন আগুন হুতাশন অগ্নি . কিন্তু আপনি তো বলতে পারেন না যে , আমি অগ্নি পান করি বলতে মিন করসি আমি পানি পান করি !
"then" লাইক গুগল এর অনুবাদ করলাম "সুম্মা" পাইলাম !
consequently এর আরবি পাইলাম বাও লাভ্লিকা !
Simultaneously এর অনুবাদ পাইলাম "মআন "
একই সব্দের সম্পূর্ণ ভিন্ন মানে কিভাবে হয় কোনো ভাষায়? মজা লইলেন নাকি আমার সাথে?
৯ নম্বর পোস্ট যে দেখেন, জাকির এর ভুল ভ্রান্তি .
২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
দিশার বলেছেন: সুম্মার অনুবাদ এর এর লিংক দিলাম , দেখেন সুম্মা মানে "then "
খুব রেআর অনুবাদ "another "
যেটা কিনা আপনার "একসাথে" অনুবাদ এর ধার কাসে ও যায় না
http://translate.google.com/#ar/en/ثم
২৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
গেস্টাপো বলেছেন: পোস্ট লেখক একজন হিন্দু
পশ্চিম বাংলার হিন্দু
এর আইপি ট্রেস করা হউক
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
দিশার বলেছেন: হাহাহা ,নারে ভাই আমি হিন্দু ও না, পশ্চিম বাংলার ও না .
কিন্তু সব জায়গায় করা আপনার কমেন্ট পরে বুঝা যায় , হিন্দু ধর্মে আপনার এলার্জি আছে। থাকা তা সাভাবিক , এদেশের বেশির ভাগ মুসলমান এর পূর্ব পুরুষ আগে নিচু জাতের হিন্দু ছিল , এখন ও সুপ্তু ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্স য়ে ভোগেন বোঝা যায় .
২৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
কে বা কারা বলেছেন: আপনি শুধু তর্ক করতে চান। আপনার সব প্রশ্নের জবাবই কমেন্টগুলোতে চলে এসেছে। তারপরও আপনি কচলাচ্ছেন। গুগল কখনো ডিকশনারির বিকল্প হতে পারে না। আপনি আরবি অভিধান থেকে রেফারেন্স দেন।
ব্লগারদেরকেও এই লোকের পোস্টে আর কোনো কমেন্ট না দেয়ার অনুরোধ করছি।
وَعِبَادُ الرَّحْمَٰنِ الَّذِينَ يَمْشُونَ عَلَى الْأَرْضِ هَوْنًا وَإِذَا خَاطَبَهُمُ الْجَاهِلُونَ قَالُوا سَلَامًا [٢٥:٦٣]
রহমান-এর বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মুর্খরা কথা বলতে থাকে, তখন তারা বলে, সালাম।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
দিশার বলেছেন: ভাই কি গোসা করলেন নি ? আপনি যদি সন্তুষ্ট থাকেন কমেন্ট এর জবাবে আপনাকে সালাম এবং ধন্যবাদ আলোচনায় অংশ নেবার জন্য .
আপনি সন্তুষ্ট আপনার বেক্ষা নিয়ে, তার মানে ইটা না আমাকেও সুন্তুষ্ট হতে হবে আপনার বেক্ষায়।
আই এম নট satisfied উইদ দি explanations .
ধন্যবাদ আর গুড ডে
২৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
দিশার বলেছেন: পুনশ্চ : গুগল ট্রান্সলেশন কি দোষ করলো রে ভাই ? !! ইটা তো কোনো সেন্টেন্স এর ফানি অনুবাদ করে নাই ! ওয়ার্ড তো ওয়ার্ড অনুবাদ য়ে গুগল ইস অনে অফ the বেস্ট ইন দা ওয়ার্ল্ড! কারণ গুগল ক্লাউড কম্পিউটিং বেবহার করে অনুবাদ করে। অভিদান এর মত বাধা ধরা কোনো ডাটাবেস থেকে নয়।
৩০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
শুভ জািহদ বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ।
আরবী শব্দের অনুবাদ করে গুগল ট্রান্সলেটর দিয়া। ওরে কত মজা রে। আপনি Son of bitch দেন, দেখবেন গোলাম আজম পুত্র চলে আসবে।
আসিফের থেকে ভালো মতো ট্রেনিং নিয়া আসেন। আর আমার কথায় রাগেন কে? আমি তো ভাল কথাই বলি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৬
দিশার বলেছেন: গগ্গলে এর ফানি কিছু ট্রান্সলেশন আসে ! কিন্তু সাধারণ ওয়ার্ড এর মানে যে সাধারণ ভাবেই আসে ইটা আপনি জানেন , আমিও জানি !
জেনে শুনে মিথ্যাচার কেমনে করেন ? যান আপনার জন্য BING য়ে দিয়া দেখলাম .
http://www.bing.com/translator
এখনেব সুম্মা মানে "then "
আজব coincidence !
৩১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
শুভ জািহদ বলেছেন: সুরা আন নাহল আয়াত ১০৩> আমি তো ভালভাবেই জানি যে, তারা বলেঃ তাকে জনৈক ব্যক্তি শিক্ষা দেয়। যার দিকে তারা ইঙ্গিত করে, তার ভাষা তো আরবী নয় এবং এ কোরআন পরিষ্কার আরবী ভাষায়। (যা বুঝলাম না : কে এই জনৈক বেক্তি ? যার ভাষা আরবি নয় ? )
=> কষ্ট কইরা পড়েন। ইবনে আব্বাস রাঃ এর মতে এই লোক হলো বালআম নামক এক অনারব কর্মকার। মক্কার কাফিররা যেমন নবী সাঃ এর উপর মিথ্যারোপ করেছিল এবং ফাইনালী জাহান্নামে গেছিল। ঠিক একই ভাবে বর্তমানেও ব্লগগুলোতে কাফিররা নবী সাঃ এর উপর মিথ্যারোপ করে এবং তারাও ফাইনালী জাহান্নামে যাবে। [ তাফসির ইবনে কাসীর, ১৩তম খন্ড, পৃষ্ঠা নং-২৩২]
৩২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
শুভ জািহদ বলেছেন: সুরা আন নিসা আয়াত ৭৮> তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও। বস্তুতঃ তাদের কোন কল্যাণ সাধিত হলে তারা বলে যে, এটা সাধিত হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে, বলে দাও, এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে। পক্ষান্তরে তাদের পরিণতি কি হবে, যারা কখনও কোন কথা বুঝতে চেষ্টা করে না।( যা বুঝলাম : কল্যাণ, অকল্লান আল্লাহের কারণে .)
সুরা নিসা আয়াত ৭৯ আপনার যে কল্যাণ হয়, তা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আর আপনার যে অকল্যাণ হয়, সেটা হয় আপনার নিজের কারণে। আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর আল্লাহ সব বিষয়েই যথেষ্ট-সববিষয়ই তাঁর সম্মুখে উপস্থিত। (যা বুঝলাম না : কল্যাণ আল্লাহর কারণে আর অকল্লান নিজের কারণে?)
=> প্রথম আয়াত দিয়ে বললেন যে যা বুঝলাম কল্যাণ অকল্যাণ আল্লাহর কারণে??? আপনার এই বুঝটি ভূল। আয়াতটি গভীরভাবে লক্ষ করুন। খালি কপিপেস্ট মাইরাই বইসা থাইকেন না। প্রথম বক্তব্যটা মুশরিকদের বক্তব্য যে তাদের ভাল হলে বলে আল্লাহর পক্ষ থেকে আর খারাপ হলে বলে নবী রাসূল দের জন্যই এমনটি হয়েছে। কিন্তু আল্লাহ বলেছেন কল্যান অকল্যাণ দুটোই আল্লাহ নাজিল করেন। এবার দ্বিত্বীয় বক্তব্য। এখানের বক্তব্যটা স্বয়ং আল্লাহর। তিনি বলছেন যে, হে মুহাম্মদ সাঃ আপনার যে অকল্যান হয় সেটা আপনার নিজের জন্যই হয়। যেমন প্রথম বক্তব্যের উদাহরণ স্বরুপ রহমত ও ঠাডা দুটোই আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। আর দ্বিতীয় বক্তব্য অনুযায়ী ঠাডা পড়ে মানুষের দোষে। যেমন আপনার উপর ঠাডা পড়ল এটা আপনার নিজের কারণে। ঠাডা পড়ছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। কিন্তু ফালানীর কারণ হলো যে আপনার কুফরী, আপনার সীমা লঙ্ঘন। অতএব আয়াত দুটিতে কোন সমস্যা নাই। সমস্যা হলো আপনার মধ্যে। আমি আবারো বলছি যে, রহমত ও আজাব দুটোই আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। তবে এই আাজাবের কারণ হলো কাফিরদের বাড়াবাড়ি। এমন কাফির অতীতেও ছিল এখনও আছে ভবিষ্যতেও থাকবে।
৩৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
শুভ জািহদ বলেছেন: সুরা আল ইমরান আয়াত ১২৩-১২৫ > বস্তুতঃ আল্লাহ বদরের যুদ্ধে তোমাদের সাহায্য করেছেন, অথচ তোমরা ছিলে দুর্বল। কাজেই আল্লাহকে ভয় করতে থাক, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞ হতে পারো। আপনি যখন বলতে লাগলেন মুমিনগণকে-তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে, তোমাদের সাহায্যার্থে তোমাদের পালনকর্তা আসমান থেকে অবতীর্ণ তিন হাজার ফেরেশতা পাঠাবেন। অবশ্য তোমরা যদি সবর কর এবং বিরত থাক আর তারা যদি তখনই তোমাদের উপর চড়াও হয়, তাহলে তোমাদের পালনকর্তা চিহিত ঘোড়ার উপর পাঁচ হাজার ফেরেশতা তোমাদের সাহায্যে পাঠাতে পারেন। (যা বুঝলাম : নবী (স : ) তিন বা ৫ হাজার ফেরেস্তার সাহায্যের কথা বলছেন . )
///////আবার পরি/////
সুরা আনফাল আয়াত ৯ তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় পরওয়ারদেগারের নিকট, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদের মঞ্জুরী দান করলেন যে, আমি তোমাদিগকে সাহায্য করব ধারাবহিকভাবে আগত হাজার ফেরেশতার মাধ্যমে।
( যা বুজলাম না : এক হাজার না তিন হাজার এর প্রতিশ্রুতি দেয়া হইসে বদর এর যুদ্ধে? ইটা বুঝলাম সবর করলে ৫ হাজার পাঠাবে , কিন্তু ইনিশিয়াল নম্বর তা দুই যাই গায় দুই রকম কেন ? লক্ষ্য করুন এখানে "a " সব্দ টা . এখানে হাজার হাজার ফেরেস্তা বলা হই নি ! এক হাজার ফেরেস্তা বলা হয়েছে!)
=> ধন্যবাদ আপনাকে এই বিষয়গুলো তুলে আনার জন্য। আমার আবার ইসলামিক কিছু বিষয় থেকে পুনরায় জ্ঞান অর্জনের সুযোগ হয়েছে। আমার লাভ হইছে, তবে আপনার কি লাভ হইছে আপনিই জানেন। আনফাল এর ৯ নং আয়াতে বলা হইছে যে মুমিনরা ফরিয়াদ করছিল। তো ফরিয়াদ কখন করে? যুদ্ধের সময় বা পূর্ব মুহূর্তে। তখন আল্লাহ ১০০০ ফেরেশতা দেওয়ার কথা বলেছেন। পরবর্তীতে রাসূল সাঃ মুমিনদের ৩০০০ ফেরেশতা আগমনের সুসংবাদ দিয়েছেন এবং ঈমানের পরীক্ষা দিতে পারলে ৫০০০ দিয়েও সাহায্য করার কথা জানান হয়েছে। এখানে সমস্যাটা কোন জায়গায়।
আপনি বলেছিলেন, ////আবার পড়ি/////। আমি বলছি আপনি ///আবার পড়েন।////
৩৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
শুভ জািহদ বলেছেন: হিন্দুরা মনে করে যে কুরআনের প্রথম সূরা প্রথম নাজিল হইছে। আপনি সম্ভবত এরকমই ধারণা করেছেন তাই সূরা আনফাল ও সূরা বাকারার নিয়া টেংশানে পড়ে গেছিলেন। টেংশনের কিচ্ছু নাই। :-)
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১
দিশার বলেছেন: ভাই আমি হিন্দু না, এবং আমি জানি কোরান এর সিরিয়াল কোরান নাজিল এর টাইম লাইন মেন্টেন করে সাজানো হয় নাই .
কোরান যে সিরিয়াল য়ে সাজানো, নবী এমন কোনো সিরিয়াল য়ে সাজায়ে যান নাই . কোরান কম্পাইলের সময় ই সিরিয়াল টা করা হইসে।
৩৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
নীলপথিক বলেছেন: সুরা আন নিসা আয়াত ৭৮> তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও। বস্তুতঃ তাদের কোন কল্যাণ সাধিত হলে তারা বলে যে, এটা সাধিত হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে, বলে দাও, এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে। পক্ষান্তরে তাদের পরিণতি কি হবে, যারা কখনও কোন কথা বুঝতে চেষ্টা করে না।( যা বুঝলাম : কল্যাণ, অকল্লান আল্লাহের কারণে .)
সুরা নিসা আয়াত ৭৯ আপনার যে কল্যাণ হয়, তা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আর আপনার যে অকল্যাণ হয়, সেটা হয় আপনার নিজের কারণে। আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর আল্লাহ সব বিষয়েই যথেষ্ট-সববিষয়ই তাঁর সম্মুখে উপস্থিত। (যা বুঝলাম না : কল্যাণ আল্লাহর কারণে আর অকল্লান নিজের কারণে?)
আপনি "পক্ষ" থেকে আর "কারণে" শব্দদুটো এক বলে ধরে নিচ্ছেন কেন? দয়া করে আপনি আবার পড়ুন। অকল্যান অবশ্যই এবং সবসময়েই আল্লাহর পক্ষ থেকে আসবে তবে সেটা মানুষের নিজের কারণে বা নিজের কৃতকর্মের ফলে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০
দিশার বলেছেন: কারণ সব্দ দুইটা "interchangable "
একটু উপরের কমেন্ট পরে দেখেন, "সুম্মা" সব্দের মানে "then " অথচ এটার মানে আপনাদের সুবিধার জন্য ১০০% চেঞ্জ করতে কোনো আপত্তিও দেখা যাচ্ছেনা।
আর "পক্ষে" আর "কারণে" প্রায় একই সব্দ।
যাই হোক এটা দিসিলাম জাস্ট দেখাতে যে আপনারা কিভাবে আপনাদের সুবিধা মত অর্থ চেঞ্জ করতে ভালবাসেন।
আপনার কথা মেনে নেয়া যেতে পারে।
৩৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
দিশার বলেছেন: مَّا أَصَابَكَ مِنْ حَسَنَةٍ فَمِنَ اللَّهِ ۖ وَمَا أَصَابَكَ مِن سَيِّئَةٍ فَمِن نَّفْسِكَ ۚ وَأَرْسَلْنَاكَ لِلنَّاسِ رَسُولًا ۚ وَكَفَىٰ بِاللَّهِ شَهِيدًا
দেখেন আয়াত ৭৯ এর tranlation গুগুল য়ে .
What happened to you well it is God but whatever of evil befalls you, is from yourself and sent to people as a messenger, and enough is Allah
Sahih International
What comes to you of good is from Allah , but what comes to you of evil, [O man], is from yourself. And We have sent you, [O Muhammad], to the people as a messenger, and sufficient is Allah as Witness.
Muhsin Khan
Whatever of good reaches you, is from Allah, but whatever of evil befalls you, is from yourself. And We have sent you (O Muhammad SAW) as a Messenger to mankind, and Allah is Sufficient as a Witness.
Pickthall
Whatever of good befalleth thee (O man) it is from Allah, and whatever of ill befalleth thee it is from thyself. We have sent thee (Muhammad) as a messenger unto mankind and Allah is sufficient as Witness.
Yusuf Ali
Whatever good, (O man!) happens to thee, is from Allah; but whatever evil happens to thee, is from thy (own) soul. and We have sent thee as a messenger to (instruct) mankind. And enough is Allah for a witness.
দেখেন ইউসুফ আলী থেকে, পিত্কাল সবাই বলছে "from "
এবার দেখলেন আপনারা যে। চেরি picking করেন, যেটা আপনাদের একটু সুবিধা দিবে ঐটা নেন .! বাকি সব "ভুয়া" হাহা
৩৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @শুভ জািহদ : চমৎকার। আপনার মন্তব্যগুলো দুর্দান্ত হয়েছে। অনেক কিছুই পরিষ্কার হয়েছে। আপনার কমেন্টের প্রতিউত্তরে যে কমেন্ট দেখলাম তার মান নিয়ে কিছু বলার নেই। এই ধরনের পোষ্টে যারা ভালো জানেন তাদেরই মন্তব্য করা উচিত।
আপনি খেয়াল করবেন অনেক আস্তিক আছে যারা কিছু না বুঝেই লাফিয়ে উঠে। উল্টা পালটা ব্যাখ্যা দেয়, আর সেটা নিয়া নাস্তিকরা লাফালাফি করে। হাস্যকর।
যাই হোক আপনাকে আবার ধন্যবাদ।
@লেখকঃ আল্লাহ আপনাকে সঠিক রাস্তা দেখাক। জ্ঞান অর্জন একটি চলমান পক্রিয়া। আমরা যদি কিছু শিখতে চাই, তাহলে সেটা শিখতে হবে একটি খোলা মন নিয়ে। আপনি আগেই নেতিবাচক ধারনা করে আছেন।
ধর্ম একটি বিশ্বাস। আর বিশ্বাসকে লজিক দিয়ে প্রমান করাটা সঠিক নয় বলেই আমার ধারনা। তারপরও যতদূর জানি ইসলাম ধর্ম প্রচলিত অনেক ধর্মের চাইতে অনেক বেশি সাইন্টিফিক।
আপনি অধিকাংশ ব্যাখ্যাই মানলেন না। এখন মনে করুন উদহারন স্বরুপ কেউ যদি আপনাকে বলে, এই ব্যাখ্যা গুলো বুঝবার বার সঠিক জ্ঞান আপনার নেই, আপনার আরো সময় লাগবে? তখন এটার এন্টিলজিক কি হবে?
যাই হোক। শুভ কামনা।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
দিশার বলেছেন: অনেক বেশি "সাইন্টিফিক" ইটা কোনো কথা না রে ভাই। সাইন্স কোনো জাদুকরী কিসু না, ন্যাচারাল ওয়ার্ল্ড এর বিশ্লেষণ মাত্র।
অবশ্যই কোরান বাইবেল, এর চেয়ে বেশি একুরেট , কারণ কোরান বিবেল এর পরে লেখা হইসে। কিন্তু দেখেন গ্রিক রা যে যে জিনিস গুলা জানত, বা তাদের জানা ভুল গুলা ও কোরান য়ে আসে। ইটা নিয়ে আরেকটা লেখা দিব .
দেখেন আরব এর লোকজন তখন ও জানে না যে আকাশ বলতে আসলে কিসু নাই , অসীম শূন্য তা দেখি আমরা উপরে তাকালে , অথচ কোরান য়ে প্রতিটা রেফারেন্স য়ে আকাশ কে "ফের্মানেন্ট" বা কানপি , বা ছাদ হিসাবে দেখা হইসে, আজব তাইনা? বার বা সাত আসমানের কথা হইসে , প্রাচীন ক্রিয়েশন মিথ অনুযায়ী !
দেখেন বার বার পুরুষের বীর্যের কথা বলা হইসে প্রেগনেন্সির বর্ণনায়, খুব বেশি হইলে , "জের্মিনাল ফ্লুইড" অনুবাদ করা হইসে ! কিন্তু নারীর ডিম্ব এর কথা এক বার ও কথাও বলা নাই , কারণ তখন মানুষ গ্রিক ফিলোসফার হিপক্রিত এর এম্ব্রীয়লোজি তত্ত্বের জানত, তাই ওই থিওরির কপি পাওয়া যায় কোরান য়ে , ওই থেওরির ভুল চুক সাথে নিয়ে . ঐশ্বরিক হলে তা হত না .
ঐশ্বরিক গ্রন্থ হলে , একটা সব্দ ও ভুল থাকার কথা না . আমি তাই জানতাম যে কোরান এর একটা হরফ ও ভুল না , তবে কোরান পরার পর সেই ভুল ভাংসে।ধন্যবাদ।
৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
না পারভীন বলেছেন: লেখক , ক্ষমা সুন্দর ভাবে দেখবেন আশা করি ,
আপনার শিরোনামে বাংলা বানান ভুল আছে , শিরোনাম বলেই চোখে লাগছে ।
"পরে যা বুঝলাম না ' কথাটা "পড়ে যা বুঝলাম না" হবে ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
দিশার বলেছেন: জি ঠিক করে দিলাম . ধন্যবাদ পড়ার জন্য .
৩৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৫
না পারভীন বলেছেন: পড়ি নাই ভাই , শুধু হেডলাইন পড়েছি । আপনি যা বুঝেন নাই তা কি আর আমি বুঝবো ? আমার অত জ্ঞান ,প্রজ্ঞা কিছুই নাই ।
কেউ যদি লেখে অমুক্টা বুঝেছি তাহলে পড়তে যাই ।
৪০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
আলতামাশ বলেছেন: কিরে? সেই পোস্টে দেখি আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ক্রলি না?
হয় ক্ষমা চাবি নয়তো তুই একটা আবাল বলদ
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
দিশার বলেছেন: চ্যালেঞ্জ "ছুড়ে " দিয়ে আত্মপ্রসাদ এর কিছু নাই।
আপনি কি ভুল ধরসেন সেটা আপনি জানেন। আমি সেটা বলতে না পারলে "ব্লগার" না ইটা কেমন যুক্তি? প্লাস আপনার মত অসীম জ্ঞানী বেক্তি যে কিনা , তাবদ সায়েন্টিস্ট দের মেথড য়ে ভুল ধরে বসে আসেন, আপনাকে তো আমি বহু আগে নোবেল পুরুস্কার দেবার আহবান করেছি। এখন নোবেল কমিটির উপর দায় , আপনার মত জ্ঞানী বেক্তির মূল্যায়ন করা .
আর ইমন জুবায়ের কে জেনে কমেন্ট কর .
আপনার অবস্থা অনেক তা রাস্তার পাগল এর মত , পান্ট খুলে যে সবাই কে চ্যালেঞ্জ করে সবাই কে, "পারলে পান্ট খুলে দেখা " হাহা
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
দিশার বলেছেন: আর ,ই পোস্ট যে এসে বাজে কমেন্ট করার কারণ কি জানি না? মানুষ যাতে দেখতে না পারে , যে ইমন জুবায়ের ভাই কে "বলদ" বলসে তর মত বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মানুষ। যে কিনা দুনিয়ার সমস্ত বিজ্ঞানীকে "ভুল" প্রমান করে বসে আসে .
৪১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
দিশার বলেছেন:
দেখেন সবাই ইমন জুবায়ের ভাই কে, আলতামাস "বলদ" বলেছে, তারপর আলতামাস কি ভুল ধরতে পারসে , ইমন ভাই এর পোস্ট য়ে য়ে ইটা আমি বের করতে না পারলে নাকি আমি "ব্লগার" না . বলে হাস্যকর "চ্যালেঞ্জ" দিসে। তারপর আমার পোস্ট য়ে এসে গালাগালি।
৪২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
তুরাগ হাসান বলেছেন: ভাই আমরা তো জান্নাত এর আশায় ইসলাম প্রচার করি। কোরআন নিয়া কথা বার্তা বলি।
।
তো আপনি সায়েন্সের এত এত মজাদার যুক্তিপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়া কোরআন নিয়া বসছেন কেন??? হ্যা????
।
টেকার আশায়???
।
গুগল এর পোলা পাইন এর দেওয়া অনুবাদ থেকে যারা আরবী ও কুরআন নিয়া বিশেষজ্ঞ তারাই তো ভাল বলতে পারবে তাই না???
।
আর একটা কুরআন মোবাইল এর ম্যনুয়াল না, যে যা আছে তার অর্থ একটাই। একটা আয়াত দ্বারা একাধিক অর্থ ও তো বুঝান যাইতে পারে।
।
আরও কিছু বলতে ইচ্ছা করতেছিল। কিন্তু জানেন তো ঘুমন্ত মানুষ কে জাগনো যায়, কিন্তু জেগে থেকে যে ঘুমায় তাকে জাগানো impossible.
তাই তো "শুভ জািহদ" ব্যখ্যা দিলেও আপনার পছন্দ হয় নাই। কারন আপনি ইচ্ছা করেই না বুঝার ভান ধরছেন।
৪৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১২
দিশার বলেছেন: এই যে কোরান হাদিস বাইবেল প্রচার করতেসি আমার কি "সয়াব" হচ্ছে না ? এটাই জান্নাতে নিবে আমারে , চিন্তা কইরেন না .
৬/৮ এগুলার তো অনেক রকম মানে নাই নাকি ? আকাশ আগে না জমিন আগে, ই কথা কত রকম অর্থ করতে পারেন?
হিউমান embriology নিয়ে যা লেখা আসে, তার কয় রকমের মানে হয়? ভাই গুগল য়ে ভুল ভাল কিসু ট্রান্সলেশন আসে সেগুলা বেহাত মশকরা করে করা , তাই তো বিং এর ট্রান্সলেশন দিসি সাথে, তারপর বড় আলেম এর দেয়া সব্দের অর্থ vdo সহকারে দিসি,একসাথে ৬ জন এর ট্রান্সলেশন পরি . আর কি করব ?
কোরান এর অনেক রকম মানে আসে আপনারে কে বলল ? কোরান কে আমাদের জন্য সহজ করে পাঠানো হইসে, এটা কোরান এর কথা .
৪৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৫
সকাল রয় বলেছেন:
পড়তে কিন্তু বেশ লাগছিল
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৪
দিশার বলেছেন: ভাই আপনার নাম এর ভিতর হিন্দু একটা গন্ধ আসে তো , এখন দেখবেন ধার্মিক রা এই ঘন্ধ শুকে শুকে , এখানে চলে আসবে . এসে মজার মজার কমেন্ট করতে পারে .
৪৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৩
বাংলার হাসান বলেছেন: শুভ জািহদ বলেছেন:
সুরা বাকারা আয়াত ১১৭> তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, “হয়ে যাও” তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায়। (যা বুজলাম : তিনি হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় ইনস্ট্যান্ট )
সুরা আল আরাফ আয়াত ৫৪ নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।
(যা বুঝলাম না : সুরা বকর আয়াত ১১৭ তাইলে কি বলল ? এখানে ৬ দিন লাগলো কেন !) একই কথা দেখুন সুরা হুদ আয়াত ৭ তিনিই আসমান ও যমীন ছয় দিনে তৈরী করেছেন, তাঁর আরশ ছিল পানির উপরে, আবার দেখুন সুরা আল ফুরকান আয়াত ৫৯
তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।
=> খুবই হাসি পাইল। আপনারে ১০০ বারও উত্তর দিলে আপনি মানবেন না। কারণ আপনার উদ্দেশ্য খারাপ। সূরা বাকারার ১১৭ নং আয়াতে হও বললেই হওয়া যাওয়ার কথা বলা আছে। আপনি যেই বুঝ নিছেন তা হলো হও বলার সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে যাবে। অনেকটা জীন পরীকে অর্ডার করার মতো। ছোট বেলা খুব সম্ভব আলিফ লায়লা একটু বেশীই দেখতেন। যাইহোক আল্লাহ হও বললেই হবে এটাই চূড়ান্ত। তবে তাৎক্ষণিত ভাবেও হতে পারে আবার সময় নিয়েও হতে পারে। যেমন,
সূরা আল ইমরান-৪৭> তিনি বললেন, পরওয়ারদেগার! কেমন করে আমার সন্তান হবে; আমাকে তো কোন মানুষ ¯পর্শ করেনি। বললেন এ ভাবেই আল্লাহ্ যা ইচছা সৃষ্টি করেন। যখন কোন কাজ করার জন্য ইচছা করেন তখন বলেন যে, হয়ে যাও' অমনি তা হয়ে যায়।
উপরোক্ত ঘটনাটিতেও কুন ফাইয়াকুন শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। বাঁচ্চা কি তড়িৎ গতিতে হয়েছিল নাকি নরমাল ডেলিভারী? অবশ্যই নরমাল ডেলিভারী। অতএব কুন ফায়াকুন বা হয়ে যাও বললেই যে সাথে সাথে হয়ে যাবে এমনটি নয়। আপনার ভূল বুঝা দ্বারা কুরআন ভূল প্রমাণিত হয় না। আল্লাহ হয়ে যাও বললেই হয়ে যায় যেমন আল্লাহ আসমান জমিন হওয়ার কথা বলছেন হযে গেছে, আল্লাহ মরিয়ম আঃ এর সন্তান হবার কথা বলেছেন হয়ে গেছে ইত্যাদি। সুতরাং শয়তানী বন্ধ করে ভাল হওয়ার চেষ্টা করুন।
৪৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৯
দিশার বলেছেন: কোনো কিছু ঘটায় তে "সময়" লাগলে তো সর্ব সক্তিমান হইল না খোদা !
আপনের জোকার নায়েক যখন আবার এই "হও " বললে হয়ে গেল রে বিগ বাং এর রহস্য কু বেক্ষা করবে তখন তো ঈমানী শক্তি তে যারে যার হয়ে যাবেন .
৪৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২০
বাংলার হাসান বলেছেন: সুরা “আর রহমান” এর প্রথম তিন আয়াতের শাব্দিক অর্থ হলো ১* দয়াময় আল্লাহ। ২* কোরাআন শিক্ষা দিয়েছেন।৩* তথপর মানুষ সৃষ্টি করেছেন।
এবার আমরা যদি শুধু মাত্র এর অন্তর নিহিত তাফসির না বুঝি তাহলে “তথাকথিত স্বঘোষিত শখের নাস্তিকদের মত বলতে হয় এটা কোরআনে আল্লাহ রব্বুল আলামিন ভুল বলেছেন” (নাউজুবিল্লাহ)
এখানে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কি কারনে ”খলাকাল ইনসান” পরে বলেছেন তা বুঝতে হলে আমাদের যেতে হবে কোরআনের অন্য একটি আয়াতে, যেখানে আল্লাহ বলেন” বালহুম আজল” অর্থাৎ তারা চারপায়ের জানোয়ারের মত। (মানে পশু)
এবার আসুন আমরা যদি লক্ষ করি মানুষের মাঝে যে সকল গুন আছে তা কি পশুর মাঝে আছে?
১* গাধা পরিশ্রম করে মানুষও করে, পরিশ্রম শেষে মানুষ একটু বিশ্রাম চায় গাধাও চায়, তাহলে গাধার মাঝেও পরিশ্রমের পরে বিশ্রাম করার গুন আছে যেটা মানুষের মাঝেও আছে।
২* বলদ ক্ষুধা লাগলে খাইতে চায় মানুষও চায় তাহলে বলদের মাঝে ক্ষুদার লাগলে খাইতে চাওয়ার যে গুন আছে তা মানুষের মাঝেও আছে।
৩* কুকুর যৌবিক চাহিদা উঠলে মিটাইতে চায় মানুষও চায়, তাহলে কুকুরের মাঝে যৌবিক চাহিদা মিটানোর যে গুন আছে তা মানুষের মাঝেও আছে।
তাহলে মানুষ এবং জানোয়ারের মাঝে পার্থক্য কি?
মানুষ এবং জানোয়ারের মাঝে একই গুন দেখা যায়, আর সে কারনেই আল্লাহ ”খলাকাল ইনসান” পরে বলেছেন, অর্থাৎ আল্লাহ প্রদত্ব শিক্ষা ছাড়া মানুষ প্রকৃত মানুষ নয় কোরআনের ভাষায়। “শখের নাস্তিকরা এটা কি বুঝে?” আজকাল যারা শখের নাস্তিক তারা কি এর উত্তর দিবে?
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৮
দিশার বলেছেন: ভাই আর রহমান এর আয়াত ২ আর তিন আগে পরে হলে কোনো কিসু যায় আসে না . কোরান এর যে ভার্সন আপনার / আমার কাসে আসে সেটা নবী মারা যাওয়ার বহু বসর পর ওসমান (র : ) এর করা কমিটি কৃত লিখিত ভার্সন , যে কমিটি তে আলী (র : ) ছিলেন না . ইতিহাস পরে দেখবেন . আপনি কি বলছেন যে একটা সব্দ ও এদিক ওদিক হয় নাই ? যদি তা মনে করে থাকেন তাইলে আপনে বোকার সর্গে বাস করছেন .
এবার আসি আপনার পরের লজিক য়ে , মানুষ কখন "জানওয়ার " এর মত হয়ে গেল একটু জানান .কাকে জানাওর বলা হইলো ? কোরান না শিক্ষা করলে যদি মানুষ "পশু র মত হয়ে থাকে , তাহলে ১৪০০ বছর আগের সব মানুষ কি জানওয়ার এর মত ছিল ? যেমন আরিস্তোতল , সক্রেটিস , হামুরাবি এরা সবাই পশু র মত ?
কোরান শিক্ষা না করে , আইনস্টাইন , গান্ধী , চে এরা সবাই পশুর মত জীবন যাপন করেছেন ?
মানুষ আর পশুর ভিতর মূল পার্থক্য কি কোরান শিক্ষা ? এটার উত্তর আপনে দেন .
৪৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: এই লিঙ্কে যান আপনার অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাল্লাহ, (যদি আপনার সৎ নিয়তে জানার ইচ্ছা থাকে। আর যদি মনে বক্রতা তাকে তবে আপনাকে বোঝানো কোন দিনও সম্ভব নয়। এটা হচ্ছে ভণ্ডামি)
http://www.shodalap.org/bngsadat/8817
পরস্পরবিরোধিতার অভিযোগ-১: আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি ছয় দিনে না আট দিনে?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
দিশার বলেছেন: জোকার নায়েক এর এই বেক্ষা নিয়ে উপরে আলোচনা হইসে পরে নিয়ে এন .
এটা গুরুত্বপূর্ন কোন ইসু নয়। কারণ আসমান জমিনে সব কিছু ৬, বা ৮ দিন য়ে তৈরী হয় নাই।
আপনারাই না বেক্ষা দেন যে, কুন ফায়া কুন বলল আর ম্যাজিক এর মত সব কিসু "হয়ে " যায়। এটার সুত্র ধরে "বিগ বাং" আবিষ্কার করসে বিজ্ঞানীরা ! এখন আবার বলতেসেন ৬ দিন ধরে বানাইসে .
গাছের টাও খাবেন তলার টাও কুরাবেন ?
৪৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মো কবির বলেছেন: শয়তানের শয়তানি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলতেই থাকবে যদি স্রষ্টা তাকে হেদায়েত করেন।
যার কাফন তার সাথেই যাবে তার আমল, কারেই কি কবু! মোর পথ মুই দেখি চলবু।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৪
দিশার বলেছেন: শয়তান টা কে রে ভাই?
৫০| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: ভগবত গীতা নিয়েও এরকম একটা পোষ্ট দেন তো দেখি আপনি কেমন হেন্দু হইছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮
অপ্রিয়তেমষূ বলেছেন: আপনি কি মহাবিশ্বের আকৃতি, এর সীমা পরিসীমা, এতে বিদ্যমান জোতিষ্কমন্ডলীর সংখ্যা আকাশের প্রকৃত স্বরূপ ইত্যাদি সম্পর্কে বহুকিছু বুঝে গেছেন? আমি সবকিছু বললাম না। এ বিশ্ব জগতের তুলনায় আপনার বা আমার অবস্থান একটা পরমানুর মধ্যকার ইলেকট্রন, প্রোটন বা নিউট্রনের চাইতেও নগন্য। সেই আমি বিশ্বজগতের সৃষ্টি রহস্য বিষয়ে সব বুঝে ফেলব বা দেখে ফেলব এ কথাটা শুধু হাস্যকরই নয় চরম মূর্খতারও পরিচায়ক।