![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে ।হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে, হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।।বাসনার বশে মন অবিরত ধায় দশ দিশে পাগলের মতো,স্থির-আঁখি তুমি মরমে সতত জাগিছ শয়নে স্বপনে ।।সবাই ছেড়েছে, নাই যার কেহ, তুমি আছ তার আছে তব স্নেহ-নিরাশ্রয় জন, পথ যার গেহ, সেও আছে তব ভবনে। তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর, সমুখে অনন্ত জীবনবিস্তার-কালপারাবার করিতেছ পার কেহ নাহি জানে কেমনে ।।জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি, তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,যত পাই তোমায় আরো তত যাচি, যত জানি তত জানিনে ।জানি আমি তোমায় পাব নিরন্তর লোকলোকান্তরে যুগযুগান্তর-তুমি আর আমি মাঝে কেহ নাই, কোনো বাধা নাই ভুবনে ।।
ক্রিষ্টান যে কাওকে এখন জিজ্ঞাসা করেন তারা বলবে এটা একটা শান্তির ধর্ম , ভালবাসার ধর্ম। যিশু সবাই কে ভালবাসেন . কিন্তু আমরা বেশি না মাত্র ১০০ বছর আগে যদি তাকাই তাহলে একটা শব্দ খুব জোরে সরে শুনতে পাব , শব্দ টি হচ্ছে "Christendom" বা দুনিয়া তে ক্রিষ্টের বাণী পৌছে দেয়া , বা সবাই কে ক্রিষ্টান বানানো . অবশ্যই সেটা যে কোন মাধ্যমে মূলত প্রথমে মিশনারী তার পিছনে বেবসা অতপর মিলিটারী পাঠিয়ে। অসব্য জাতি গুলা কে সব্য বানানোর মহান প্রচেষ্টা।
তো কি হোল শব্দটার ? কিসে ধংশ হল এই মহান প্রচেষ্টা ? আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, সাউথ আমেরিকা, আফ্রিকা সব জায়গায় তো এরা সর্য বীর্যের সাথে , লক্ষ লক্ষ মানুষ কচুকাটা করে, দাস বানিয়ে মহান ক্রিষ্টান ধর্মের প্রচার করে যাচ্ছিল . কিসে থামল সেই প্রসেস ?
জার্মান গবেষক মেকলিক এর মতে , ক্রুসেড নয় ( ক্রুসেডের এর পর ও ক্রিষ্টান ধর্ম বেপক প্রচার ও প্রসার লাভ করেছে ) , দাস প্রথাও নয় , লক্ষ লক্ষ "কলোনিয়াল" মানুষ জন গণ হত্যার পর ও না . এটা এসে থামল ১৯১৪ তে যখন সকল ক্রিষ্টান সম্রাজ্য ( এবং তার ক্রিষ্টান সম্রাট রা) যুদ্ধে নেমে গেল একে অপরের সাথে . অস্ট্রিয়া, জার্মানি , রাশিয়া , ব্রিটেন সবাই। বা প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ . যেখান থেকে পরে উত্থান ভয়ঙ্কর ফাশিসেম এবং অনন্য মতবাদ এর।
মজার বেপার হল তখন কার মুসলিম খেলাফত , বা অটোমান সম্রাজ্য , পৃথিবী ব্যাপী ক্রিষ্টান সম্রাজ্যের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা দিয়ে এই যুদ্ধে শরিক হল . হাস্যকর ঘটনা হচ্ছে তারা জার্মান অস্ট্রিয়ান হাঙ্গেরির "ক্রিষ্টান" সম্রাট দের পক্ষে নামল . যদিও ইসলামিক জেহাদ দুই পক্ষের সাথেই হবার কথা ছিল !
মনে রাখা দরকার মুসলিম খেলাফত কিন্তু তখন অটোমান সম্রাট দের হাতে। মুসলিম খেলাফত তখন আরবদের হাত থেকে চলে এসেছে তুর্ক সেলজুক দের হাতে। মক্কা, মদিনা, বাগদাদ, ইস্তানবুল থেকে ত্রিপোলি সবই অটোমান সম্রাজ্যের অংশ ছিল।
মুসলিম খেলাফত শুধু যুদ্ধ না, ১৯২৪ এর ভিতরে খেলাফত ও হারিয়ে ফেলল।
হাস্যকর বেপার হচ্ছে এই খেলাফত হচ্ছে একমাত্র সম্রাজ্য যার অনুসারী বা ফান ক্লাব এখনো আছে দুনিয়া জুড়ে . হিজবুত তাহরীর , মুসলিম ব্রাদার হুদ বা খেলাফত আন্দোলন বাংলাদেশ এদের লক্ষ্য হচ্ছে খেলাফত য়ে ফেরত যাওয়া। জার্মান, ব্রিটিশ বা রাশিয়ান দুনিয়াজোড়া সম্রাজ্য কেও এখন না চাইলেও। ইসলামিক খেলাফত এর স্বপ্ন দোষ য়ে ভোগেন এখনো অনেকে বাংলাদেশ য়ে বা মুসলিম বিশ্বে, যাকে বলা হয় দারুল ইসলাম . কিন্তু দারুল হারব বা অমুসলিম দেশ যেমন বৃটেন , আমেরিকা তেও এদের সংগঠন আছে।
সশস্ত্র জিহাদ কে ফরজ কর্তব্য বলে গণ্য করা হয় ইসলামে, এবং এই খেলাফতের অলিক স্বপ্ন দেখা সংগঠন গুলোতে . তাই তারা বিভিন্ন জায়গায় বোমাবাজি , সন্ত্রাসী সংগঠন গড়ে তুলেছে যেমন আল কায়দা . নিরহ মানুষ হত্যা করে জাতি গত , ধর্ম গত বিদ্বেষ ছড়ান এদের পুরানো কৌশল। রাজনীতিক কারণে এরা মেন স্ট্রিং রাজনীতিক দলে ছত্র ছায়া তে থেকে বা, পর্দার অন্তরাল থেকে কাজ করে . বাংলদেশ য়ে যেমন জামাতে ইসলামী/ বিএনপি র মদদে গড়ে ওঠা বাংলা ভাই, সায়েক আব্দুর রহমান . ইত্যাদি। এদের সংঘাত মূলক থ্রেট এখন কেও কার্টুন আকল কিনা, বা নবী নিয়ে প্রশ্ন করলো কিনা , সব কিছু তে পাওয়া যায়।
ইতিহাস সাক্ষী দেয় এক সময় ক্রিষ্টান সম্রাজ্য গুলো ও , সংশয় বাদীদের ধরে ধরে প্রকাশ্যে ফাসি দিত . ব্লাসফেমি আইন ক্রিষ্টান দের আরো কঠিন ছিল। কিন্তু এখন দেখেন গলা নামায়ে মিন মিন করে কথা বলে।
হাজার হাজার কার্টুন, কৌতুক , চুটকি , যিশু বা খোদা কে নিয়ে, প্রকাশ্যে বলা হয় . কোনো রকম রিয়েকশন ছাড়াই। কিন্তু কার্টুন য়ে বিড়াল এর নাম নিয়ে, এখনো বাংলাদেশ য়ে লঙ্কা কান্ড ঘটে।
এখন আপনি এটা পড়তে পড়তে প্রথম চিন্তা করতেসেন, না ইসলাম শান্তির ধর্মই , যারা অশান্তি করতেসে তারা সত্যিকার এর মুসলিম নয়। ভাবতেই পারেন এমন, এটাই ডিফেন্স মেকানিসম আপনার ব্রেন এর।
আমার প্রশ্ন , কারা তাহলে সত্যিকার এর মুসলিম? কে দিবে সেই ডেফিনেশন ? শান্তির ধর্মে কিভাবে, বাইরের ধর্মের কথা বাদ দেন নিজের ধর্মের ভিতরে হানাহানি যেখানে এখনো বন্ধ হয় নাই . সেখানে কিভাবে এটা শান্তির ধর্ম আমার মাথায় ঢুকে না।
ইসলাম এর নবী (স) মৃত্যুর পর ৪ খলিফার তিন খলিফা সহিংস ভাবে নিহত হন কিন্তু মুসলিম দের দ্বারা। মুসলিম জেহাদ তসবিহ হাতে হয় নাই . হইসে সামরিক অভিযান এর মাধ্যমে। গতকাল ছিল ইসলামের এমন এক সহিংস অধ্যায় যা নিয়ে দন্ধ ইসলামিক সমাজে পরিষ্কার , শিয়া এবং সুন্নি। তার ভিতর তো শত শত ধারা , উপধারা আছেই . মাঝাবি, লা মাহজাবি, অমুক পন্থী, তমুক তরিকা . নবীর নাতি কিন্তু কাফের দের সাথে না মুসলিম দের নিজেদের যুদ্ধে নিহত হন। তার বিপক্ষে হাজার হাজার সাহাবা দাড়িয়েছিলেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে . নবীর সঙ্গী সাহাবা একজন দুইজন না হাজার !
এই ধর্মের বিশাল কিছু দাবি ও আছে, যেমন এটাই একমাত্র ধর্ম, এবং সর্বশেষ ধর্ম, এবং এটার কোনো রকম চেঞ্জ করা যাবে না যুগের সাথে. কোরানের প্রতি টি শব্দ নির্ভুল , ইসলামে সব কিছুর উত্তর দেয়া আছে, আপনার বাথরুম করা থেকে ধরে , বিয়ে করা , যৌনতা , রাষ্ট্র নীতি আপনার খাবার, আপনার পোশাক আশাক, আপনার অন্য ধর্মী মানুষ দের সাথে আচরণ। নাস্তিক দের সাথে আচরণ ( মৃত্যুদন্ড) সব কিছুর বিধান এখানে দিয়ে দিসে টোটাল কন্ট্রোল যাকে বলে ..আর কোন ধর্ম বা মতবাদ খোদার পক্ষ থেকে আসবেও না কখন ও।। এটা absolute , final, last , যাই বলেন না কেন সব কিছু . কিন্তু সাথের মজার বেপার হচ্ছে, এগুলা নিয়ে আপনে প্রশ্ন ও তুলতে পারবেন না .
প্রশ্ন তুললে আপনি মুরতাদ ( শাস্তি মৃত্যুদন্ড !) কোন প্রমান চাইলে , বা কোন বিষয় নিয়ে সংশয় প্রকাশ এর শাস্তি মৃত্যুদন্ড .
এই বেবস্থা রাখা হয়েছে যাতে আপনার সামনে যে দুইটা মডেল তুলে ধরা যায় , ১) একজন নিখুত মানুষ ( মোহাম্মদ (স) ) এবং একটা নিখুত বই ( কোরান) .
এখানেই সমস্যা, নিখুত মানুষ বলতেও কিছু নাই, absolute বই , যা কখন রিভিশন হবে না , এমন ও কিছু নাই . তাই দিন দিন মুসলিম সম্প্রদায় বিশ্বের দরবারে যা এখন জ্ঞান বিজ্ঞান এর জগত, তা থেকে বহু দূর য়ে অবস্থান করছে।
তাই যেকোন চালেঞ্জ কে এরা ধর্মের এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ হিসাবে ধরে নেয় , এবং সহিংস আচরণ করে . যেমন সম্প্রতি অনসারুল্লা বাংলা টিম দ্বারা , ব্লগার রাজীব এর হত্যা কান্ড .
আমি তো সামান্য মানুষ, সম্প্রতি ইজিপ্ট এর কপ্টিক ক্রিষ্টান দের , প্রায় ১০ লক্ষ্ মিশরীয় ক্রিষ্টান প্রধান পোপ কে মিশরীয় টিভি তে বলতে বাধ্য করা হয় যে কোরানে কোন ভুল নাই , থাকতে পারে না ! কারণ কোন এক মিশরীয় বিশপ বলেছিল যে উনার মনে হয় , কোরানের কিছু আয়াত বা অংশ পরে যোগ করা হয়েছে। !
এমন একটা ধর্ম যেখানে ছোট বেলা থেকে ,আরবের গোত্র ভিত্তিক যুদ্ধের গল্প শুনতে শুনতে বড় হয় না সুধু, মুখস্ত ও করানো হয়। হাজার হাজার মানুষ নিজ হাতে হত্যাকারী দের "বীর" হিসাবে মাথায় পুতে দেয়া হয়। যেন কত বড় পবিত্র কাজ করেছে তারা . এমন একটা গ্রন্থ যেখানে প্রমিজ করা হয়েছে ইসলাম এর বিজয় আসবে অনন্য ধর্মের উপর, এবং পৃথিবী তে একটাই ধর্ম থাকবে এবং তার পর পৃথিবী ধংশ হয়ে যাবে। এমন একটা ফর্মুলা কখনো শান্তি আনতে পারে না .
এখন দেখেন , ক্রিষ্ট্রান , ইহুদি এরা কেও দাবি এখন আর করে না যে বাইবেল এর প্রতিটা সব নিখুত। কিন্তু মুসলিম রা করে। অসম্ভব একটা দাবির ফলাফল সবসময় সহিংসতা দিয়ে শেষ হয়।
ধন্যবাদ।
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০০
শফিক আলম বলেছেন: খ্রিষ্টান, ইহুদীরা কেউ এখন আর দাবী করে না যে বাইবেল সব কথাই নিখুত..তার কারন বাইবেল তার মৌলিকত্ব (originality) অনেক আগেই হারিয়েছে, আর তাই এটার অনেকগুলো version আছে এবং এদেন মধ্যে অসামন্জস্যতা আছে। তবে কি অন্যান্য ধর্ম, বিশেষ করে ইসলাম যতদিন মানব জাতিকে চালিত করেছে, ততদিন শান্তি ছিল। এখন মানুষ বা মুসলমানরা ধর্ম বা ইসলামকে চালিত করতে চায় নিজের মত করে আর সে কারনেই এত অশান্তি। এখন ধর্মের নামে যা করা হয়, তা ইসলামে কোথাও লেখা নেই এবং সমর্থনও করে না। কিন্তু কে কাকে বুঝাবে! কোরান-হাদিস খুব সতর্ক ভাবে পড়লে বুঝা যায়। শিক্ষিত সমাজে এই সমস্যাগুলোর সৃষ্টি হয় না।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
দিশার বলেছেন: ইসলাম যত দিন চালিত করেছে বলতে কোন সময় তার কথা তা বুঝাইলেন ভাই? নবী(স) নিজে তো ৬০+ যুদ্ধে অংশ নিসে। তার পর ৪ জন মহান খলিফা যেই " অভিযান" গুলা পরিচালনা করসে, পারস্যে থেকে স্পেন , আফ্রিকা পর্যন্ত সেগুলা কি শান্তিপূর্ণ ছিল ? তাহলে তো বলতে হয়, জেঙ্গিস খান এর অভিযান ও মঙ্গল সম্রাজ্যে চরম শান্তি ছিল। জেঙ্গিস এর ভয়ে কারো ঘরে চুরি পর্যন্ত হইত না দরজা খুলে ঘুমাত মানুষ । জেঙ্গিস এর "জেসা " তে চুরির ডাকাতির শাস্তি মারাত্মক ছিল। আর জেঙ্গিস এর সম্রাজ্য ছিল পৃথিবীর ইতিহাস য়ে সবচাইতে বড় . চীন থেকে ধরে , হাঙ্গেরি, উপরে রাশিয়া নিচে পাকিস্থান পর্যন্ত . এখন যদি বলেন জেঙ্গিস আর তার প্ররবর্তী , তুলি খান, হালাকু খান, অগ্দাই খান এরা "শান্তি" পূর্ণ ছিল তাইলে তো আপনারে আজকে স্বপ্নের ভিতর পিটাইতে আসবে এরা।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
দিশার বলেছেন: আপনার মন্তবের দ্বিতীয় অংশের সাথে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ করে বলছি, " কথাও" লেখা নাই এটা কি আপনে পরে দেখেছেন? সহিংস যুদ্ধ ইসলাম সমর্থন করে না এটা আপনি কিসের ভিত্তিতে বলছেন? আর যিনি বলছেন তার কথা কোন মুসলিম দেশ এর জনগণ মানে ? who is the authority ? ইরানি আলেম যা বলবেন ( ফতওয়া দিবেন) কোন সৌদি আলেম তা মানবেন না, বা আফগানি আলেম যা বলবেন কোন ইন্ডিয়ান আলেম তা মানবে না . ইসলাম য়ে কোন একক ধর্মের বেক্ষা কারী নেই। কাথলিক দের যেমন কাথলিক পোপ এর কথাই লাস্ট কথা।
ইসলামে যা আছে এখন, তা হলো যার যত "audience" তার তত পাওয়ার বা ফতওয়ার ক্ষমতা। কোনো সিঙ্গেল অথরিটি নাই।
আপনার কি ধারণা, হামাস, মুসলিম ব্রাদার হুদ , জামাত শিবির এরা কোরান না পরে এগুলা করে? আমার লেখাতেই বলেছি আপনার ডিফেন্স মেকানিসম শুরু হবে "ওরা" সত্যিকার এর মুসলিম না। সত্য কারের মুসলিম কারা তাহলে ?
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
শফিক আলম বলেছেন: আপনি বুঝেন নাই কি লিখেছি। মাথা ঠান্ডা রাখেন। আমিতো বলেছিই, সতর্ক ভাবে এবং মন দিয়ে কোরান-হাদিস পড়তে। যুদ্ধ যেমন অশান্তির জন্ম দেয়, তেমনি শান্তির জন্যও যুদ্ধের প্রয়োজন হয়, এটাও অনস্বিকার্য। নবী (সা)-র সময়কর যুদ্ধের পর শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তা বিরাজ করেছিল প্রায় চার শত বছর। এরমধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল ঠিকই কিন্তু তা ছিল যথাসম্ভব কম ক্ষয়ক্ষতি ঘটিয়ে। এবং বিজিত জাতির মানুষ ইসলাম ধর্মে দিক্ষিত হয়েছে সেই সময়ের শাসকদের মহানুভবতার কারনে। কিন্তু একটা সময় এলো যখন বিভিন্ন শাসকদের মধ্যে গদি দখলের স্বার্থপরতায় বিভিন্ন ফেরকার কারনে ফেৎনা-ফেসাদের জন্ম হলো । যা এখনো চলছে। স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠি সবসময় ধর্মকে পুঁজি করে ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে সমাজে কিংবা রাষ্ট্রে যুগে যুগে ফেৎনা-ফেসাদের সৃষ্টি করেছে। এবং তারা যে তা করবে সে কথাও কোরান-হাদিসে উল্লেখ আছে। সব ধর্মই শান্তির কথা বলে কিন্তু তার অনুসারীরাই অশান্তির সৃষ্টি করে থাকে (সবাই নয়)।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
দিশার বলেছেন: নবী (সা)-র সময়কর যুদ্ধের পর শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তা বিরাজ করেছিল প্রায় চার শত বছর।
ভাই ইতিহাস এর বই মানে কিন্তু বায়তুল মোকারম এর সামনে, লজ্জাতুন্নেসার , বা স্বমী স্তির অধিকার এর লেখক দের লেখা , "ইসলামী" পুস্তক না . ৪০০ বছর শান্তি কৈ পাচ্ছেন সেটাই তো জানতে চাচ্ছি।
বুশ ডকত্রিন এর নাম শুনসেন? একই কথা বুশ ও বলসে আফগান, ইরাক য়ে কালস্তার বোমা মেরে, "যত সম্ভব" কম ক্ষতি , শান্তি পূর্ণ মানবিক উপায়ে "যুদ্ধ" করতেসি আমরা। হাহা
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। কন্টেন্টের সাথে সম্পূর্ণ একমত। যতদিন পৃথিবী থেকে ধর্ম বিদায় না নিবে ততদিন কোন শান্তি আসবে না।
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: সব ধর্মই বানর থেকে কিছুটা মানুষ হই্ছে। কিন্তু ইসলাম ধর্ম এখনো বানর হইয়া গাছে ঝুলে আর সভ্যতাকে পাছা দেখাইয়া বেড়ায়। এর কোন বিবর্তন নাই।
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কিছুদনি আগে বেশকিছু দেশে সমাজতন্ত্র এবং আধুনিকায়নের নামে ধর্ম বিদায় নিয়েছিল। কিন্তু তারা বুঝেছে ধর্ম ছারা সমাজ ব্যবস্থাকে তারা কি রকম ভাবে ধংস করেছে। উন্নত দেশগুলোতে দেখবেন প্রচুর চার্চ এবং মসজিদ বানানো হচ্ছে।কারন ধর্মকে আকরে ধরে না রাখতে পারলে সমাপ ব্যবস্থা ধংসের মুখে পতিত হবে। আর আল কায়দা ইসলাম না। আল কায়দা সন্ত্রাসি। ইসলাম আসলেই শান্তির ধর্ম।
সমস্য আপনার ধর্মতে না সমস্যা ইসলাম ধর্মে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
দিশার বলেছেন: যে কোন মতবাদ, হোক সেটা যেকোন ধর্ম , বা মার্কস বাদ বা ফেশিসম , যখন কোন absolute totalitarian dictator হাতে পরে তা অতি জঘন্য, সহিংস, গণ হত্যা, মূলক কাজ কর্মে জড়িয়ে পরে।
এবং একমাত্র ইসলামই , টোটাল ক্ষমতা এক বেক্তির হাতে বার বার তুলে দিতে বলা হয়েছে ( খলিফা ) যিনি ইসলাম মোতাবেক আপনার, যৌনতা থেকে , ধরে , কি পরবেন কি খাবেন, কি দেখবেন সব নযন্ত্রন করতে চাবে। এর চাইতে বড় স্বৈরাচার আর কি হতে পারে ?
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
দিশার বলেছেন: উন্নত দেশ বলতে কি বুঝাচ্ছেন ? হা উত্তর আমেরিকা তে প্রচুর চার্চ হচ্ছে, কারণ এটা একটা ক্রিষ্টান মৌলবাদী জনগণ এর দেশ, যদিও তাদের সংবিধান ধর্ম মুক্ত। তাই কিছুটা হলেও বাক স্বাধীনতা টিকে আছে। এবং ধর্মহীন জনগোষ্টি এখন আমেরিকার সবচাইতে বর্ধনশীল গোষ্ঠী .
ভাই আর একটু কষ্ট করে গুগল ঘেটে দেখে আসেন। সেক্যুলার গনত্রান্তিক দেশ যেমন ডেনমার্ক , সুইডেন , জাপান অস্ট্রেলিয়া এদের দেশের মানুষ দুক্ষে কষ্টে আসে নাকি , সৌদি, পাকিস্তান , ইরান , মালি সুদান এদের দেশের মানুষ আসে। সেক্যুলার দেশে কি সমাজ বেবস্থা ভেঙ্গে পরতেসে নাকি ? আর সব কিছু সাথে সাথে সমাজ এর ও বিবর্তন হয়। ধর্মের ও হয়। কিন্তু ইসলামে তো পরিবর্তন, বিবর্তন নিষিদ্ধ। তাই সমস্যা।
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
পথহারা সৈকত বলেছেন: সমস্য আপনার ধর্মতে না সমস্যা ইসলাম ধর্মে।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
দিশার বলেছেন: কম বেশি সকল ধর্মই ঘুরে ফিরে একই দাবি করে থাকে, আমার ধর্মই ঠিক, আমার খোদাই আসল, আমার নবী অরিজিনাল বাকি গুলা ভন্ড। আমার ধর্মে গ্রহণ কর নাইলে তরে ধৈরা হালাক কইরা দিমু।
ইহুদি , ক্রিষ্টান রাও এক সময় ফতওয়া দিসে, ধর্মের নাম যুদ্ধ করসে, ভিন্নমতালম্বি দের মেরে ফেলসে। ইসলাম তুলনামূলক ভাবে নতুন ধর্ম হওয়া তে এদের "জোশ " বেশি .
তাই এখনো এরা, যৌনতা থেকে , খাদ্যাভাস , থেকে নাচ গান সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চায়।
৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধর্মের যৌক্তিক সমালোচনা শুনতে ভাল লাগে।
বেবোধের গালাগালি আর নিজের কথা বলে অন্যকে বলতে সুযোগ না দেয়া ও এইভাবে আলাপ করা দুই ভিন্ন জিনিস।
মানুষ প্রকৃতপক্ষে অনুসন্ধানী।
সত্য বলে কিছু থেকে থাকলে সেটার সন্ধান অবিরত করলে সে পাবেই।
যেমন আপনি আপনার সত্যে উপনীত হয়েছেন।
তার পরও, যেহেতু মানবজাতি এক, এর আলটিমেট সত্য একটা হবার কথা। আলটিমেট সত্য আপেক্ষিক হবার কথা না।
পোস্টের মূল থিমের সাথে কহতব্যকে আমি ধরে নিচ্ছি, 'হানাহানি'। হানাহানির এই আলোচনার সাথে সহমত। অন্য জায়গাগুলোয় নিজের স্ট্যান্ড থেকে সহমত হওয়া সম্ভব নয়। আর সহমত না হলেই যে কাপড় গুছিয়ে ঝগড়ায় বসব, তাও তো না।
তথ্যে ছোট একটা ভুল আছে, রাসূল দ.'র হাজার হাজার সাহাবী কারবালায়/ ইমাম হুসাইন রা.'র বিরুদ্ধে যুদ্ধ বা অবস্থান গ্রহণ করেননি, পুরো আরবেও নয়।
তখন ষাট হিজরী পেরিয়ে গেছে। রাসূল দ.'র সময় যাঁরা তরুণ ছিলেন তাঁদের প্রায় সব সাহাবী গত। বাকিরা চলৎশক্তিহীন। যারা শিশু ছিলেন তাঁদের কেউ কেউ তখনো ছিলেন।
'সাহাবী'দের হাতে গোণা কয়েকজন এজিদের সরাসরি পক্ষ নিয়েছিলেন এই সংঘটনের সময়। এবং তখনো টিকে থাকা সাহাবীদের কয়েকজন পদচুত/লাঞ্চিত ও নিহত হয়েছিলেন নবী দ. পরিবারের প্রতি নৈতিক সমর্থন দেয়াতে।
আসলে এই যে নিখুত, এই যে অ্যাবসলিউট, এই কনসেপ্টগুলো ঈশ্বর ধারণা থেকে আসছে। এই ধারণা এড়িয়ে তো এই কথা অপ্রযোজ্য।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
দিশার বলেছেন: absolute সত্য বলতে কি বলতে চাচ্ছেন লিসনি ভাই ?
হাজার হাজার সাহাবীর তথ্য টা আমি পেয়েছি পাক পঞ্চাতন এর উপর লেখা বেইমান হোমিও হল এর ড : বেইমান এর লেখা বই থেকে .
আপনার যেহেতু পড়াশুনা আছে নিশ্চয় জানেন নবী পত্নী আয়েশা (র) এবং হজরত আলী(র) এর মধ্যকার সরাসরি যুদ্ধের কথা? সেটা নবী মৃত্যুর কত বছর পর?
ইসলামের "প্রাসাদ " ষড়যন্ত্রের ইতিহাস তো আমদের পড়ান হয় না ছোট বেলায় তাই আমরা মুহাম্মদ ইবন আবু বকর (র) দ্বারা উসমান (র) এর হত্যা কান্ড নেতৃতের কথা জানতে পারি না . মুহাম্মদ ইবন আবু বকর নবীর জীবন দশায় নবীর বিরুদ্ধে ও যুদ্ধ করসেন আবার ইসলাম গ্রহণ এর পর নবীর পক্ষে ও যুদ্ধ করসেন। আবু বকর(র) এর বড় ছেলে।
উমাইয়া , আর আব্বাসীয় খলিফাদের ইতিহাস কি জানি ন আমরা ? ইতিহাস যারা লেখে তারা একটু নিজের পক্ষে লেখে এটা ঠিক , তাই তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকেই কি শোনা ভালো নয় ? হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ কারো কাছে দেবদূত কারো কাছে শয়তান।
এজিদ কে খলিফা মনোনয়ন করে গেছেন তো মুয়াবিয়া (র), নবীর সম্মানিত সম্মানিত কাছের সাহাবীদের একজন।
যাই হোক ভাইয়া, কারবালার ইতিহাস এই লেখার মূল সুর নয়। তাই এটা নিয়ে আলোচনা আর না বাড়াই .
মূল সুর হচ্ছে ইসলাম শান্তির ধর্ম নয়। নবীর(র) সহিহ মুসলিম হাদিস পরেন নাই? যে সেনাদল প্রথম কনস্তান্তিনাপল আক্রমন করবে তারা সরাসরি বেহেস্তে যাবে।
কোরানের আয়াত পরেন নাই, ওরা (কাফের) রা ইসলাম না মানা পর্যন্ত গর্দান য়ে আঘাত করো , আঘাত তো ফুল দিয়ে না, তরবারী দিয়ে করা হয়, তাই না ?
৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
কষ্টবিলাসী বলেছেন: একটু বেশিই বুঝে ফেলেছেন মনে হয়।
১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কে জানে! আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয় আপনি অ্যাবসলিউট সত্যে উপনীত হয়েই আছেন। মাঝেমাঝে উল্টাপল্টা রাগ ঝাড়েন। এই ক্লাসিফায়েড রাগটা ছেড়ে দিতে পারলেই হয়ত এক ধাক্কায় আপনার সামনে অ্যাবসলিউট ট্রুথটা একলাফে চলে আসবে। হয়ত এখনো প্রকাশ্যেই আছে, আপনি বরং গোপন করছেন।
আপনি ভাই নাস্তিক তো না-ই, মাঝে মাঝে স্কেপ্টিকও না। এই বিশ্বাস হয় আরকী।
ড. বা ঈমান আল সুরেশ্বরী হাজার হাজার কথাটা ব্যবহার করেছিলেন আলঙ্করিক অর্থে। এটুকুই জানি, বুঝি।
যে দুটা রেফারেন্স এল, কোরান থেকে একটা, হাদীস থেকে একটা, এগুলো খুবই সাধারণ। যেন বলার জন্যই বলা।
কুসতুনতুনিয়া বা ইস্তাম্বুলে প্রথম আক্রমণের সবাই জান্নাতী হবার বিষয়টা কি আসলেই জানেন না? না জানতেই পারেন। বোখারীর প্রথম দুই চ্যাপ্টারেই আছে। মুসলিমেরও।
আর আমি মুসলমান, তাই অমুসলমানকে অমুসলমান হওয়ার দোষে আচ্ছামত মেরেকেটে খালাস করে দিতে হবে- এটা না কোরানের কথা, না হাদীসের কথা, না ইতিহাসের কথা, না নবী-চার খলিফা'র বাস্তব কার্যকারণ!
এরপর যদি কেউ নিজের মত বলে, বলতেই পারে।
সে মুসলিম হয়েও নিজের ইচ্ছামত ব্যাখ্যা করতে পারে, অমুসলিম হয়েও।
একবার চিন্তা করেন, আমি মুসলমান, আমার উপর আমার খোদা আদেশ দিয়েছে, যেখানে কাফের পাও তক্তা করে দাও।
আর আমার নবী কিনা কাফেরের জন্য নিজের চাদর, মাথার স্কার্ফ বিছিয়ে দিচ্ছেন, নিজের পবিত্র গৃহে থাকতে দিচ্ছেন, নিজের মসজিদে উপাসনা পর্যন্ত করতে দিচ্ছেন এবং তাদের ময়লা পরিষ্কারও করছেন এবং তাদের উপাস্য বিষয়ে কোন প্রকার বাঁধা না দেয়ার আদেশও দিচ্ছেন।
একবার ভাবেন,
'কোরানে আছে এই কথা' ধোপে কি বিন্দুমাত্র টিকে?
নিজের মনেই তো টেকে না। ব্যাখ্যাকার আমি নই, বরং ব্যাখ্যাকার আননয়নকারীর কর্মকান্ড।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
দিশার বলেছেন: ভাই আমি কি সেটা কেন এখানে আসল ? নাস্তিক, agnostik , স্কেপটিক এগুলা একই জিনিস মোটামোটি।
"ড. বা ঈমান আল সুরেশ্বরী হাজার হাজার কথাটা ব্যবহার করেছিলেন আলঙ্করিক অর্থে। এটুকুই জানি, বুঝি।"
তার বই টপ তু বটম ৫ বার এর বেশি পরসি কোথাও মনে হই নাই উনি "আলংকারিক" অর্থে হাজার হাজার বলসেন। হাজার হাজার সাহাবী নবী(র) এর নাতির বিরুদ্ধে দাড়িয়ে আসে যুদ্ধ করবে, এমন একটা কথা কি কেও ছাপার অক্ষরে আলংকারিক অর্থে লিখতে পারে , তাও আবার বাংলাদেশ য়ে ? যেখানে চিল ইসলাম নিয়ে গেসে শুনলে ১০-১২ তা হিন্দু বাড়ি পুরে যায়। শাহবাগে নাস্তিক রা বসে আসে শুনলে , মতিঝিল যে কয়েক লক্ষ্য লোক দাড়ায়ে যায়। হাজার হাজার শব্দ তা কিভাবে আলংকারিক হল তাও স্পষ্ঠ না আমার কাছে। সংখা বাচক শব্দ আলংকারিক হলে তো , হাজার হাজার মানে প্রচুর, অসংখ।
না ভাই রম আক্রমন এর হাদিস টার ঘটনা আমি জানি না . কিন্তু হাদিস কোরান যত পরসি অসংখ বার যুদ্ধের প্রতি উত্সাহ, নির্দেশ , আদেশ পাইসি .
জি মোহাম্মদ (স) এর বীয়গ্রাফি একটা টা না, অনেক গুলা পরেছি, সব গুলাতে উনি ইসলামের প্রথম দিকে অনেক বিনয়ী এবং কোরানের নরম নরম আয়াত এর প্রকাশ কাল তখনি। মক্কায় অবতীর্ণ সুরা গুলাতে। যখন তিনি অসহায়।
আর শক্তি বাড়ার সাথে সাথে , অসুলিম দের প্রতি কঠোর থেকে কঠোরে হবার আয়াত " পাইতে" থাকেন।
কোরান তারিখ অনুসারে পড়লে , এবং তাই পরা উচিত কারণ, কোরানে নতুন আয়াত গুলা পুরান আয়াত এর নির্দেশ কে রদ করে দেয় , ইটা তো জানেন নিশ্চয় ? এই বিষয়ে সুন্দর একটা লেখা পরেছি, কিন্তু এখন রেফারেন্স নাই দুঃখিত .
উটের মুত্র পান এর একটা হাদিস পড়তে গিয়ে ভয়ঙ্কর একটা বেপার পাইলাম। হত্যার শাস্তি হিসাবে চোখে গরম শলাকা ঢুকায়ে, হাত পা কেটে হত্যা করার নবীর নির্দেশ । ভাই দয়াল নবী র , বুড়ির পথের কাটার গল্প (মক্কায়) শুনে বড় হইসি। আর এখন এই হাদিস পড়ে শিউরে উঠলাম। মৃত্যুদন্ড ও মানবিক ভাবে হতে পারে।
আব্সলুত ট্রুথ বলতে কি আপনে খোদার অস্তিত্বের কথা বলছেন ?
১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: স্কেপ্টিক আর নাস্তিক তো কখনোই এক না। আমার একটা বিষয় নিয়ে সংশয় আছে আর আমি একটা বিষয় অস্বীকার করি- দুটা এক হয় কীভাবে? বড়জোর বলতে পারি যা কারো কারো মতে বলা হয় এভাবে, সংশয় হল একটা ট্রানজিশনাল পয়েন্ট যেখান থেকে অবশেষে যে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানো হয়।
অবশ্য নাস্তিকতা নিয়ে আমার পড়ালেখা শূণ্যের কোটায়। আগ্রহ আছে, এই যা।
আপনি স্কেপ্টিক কিনা এই বিষয়টার একটু হলেও গুরুত্ব আছে। যেহেতু বক্তার পরিচয়ের উপর বক্তব্যের দৃষ্টিভঙ্গি নির্ভর করে। এর সাথে ব্যক্তিগত কোন বিষয়ের সম্পর্ক নাই।
রাসূল দ.'র চলে যাবার ৫০ বছর পর কতজন সাহাবা সুস্থ ও যুদ্ধক্ষম থাকতে পারেন, সেটা তো কমন বিষয়ই। ওই আরবে ৬০ বছরও যুদ্ধের বয়স ছিল না। দুর্বলতা দ্রুতই আসত। বিজ্ঞান তখন অজরতার পথে এগোয়নি। আর রাসূল দ.'র চলে যাবার সময় ১০ বছর বয়সীদের কথাই বলছি। আরো বড়দের জন্য তো আরো বিপদ।
ড. বা-ঈমান এর বিষয়গুলো আমার জানা আছে। তিনি এমন আরো অনেক কথাই বলেছেন। তাতে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায়নি। গায়ে মুসলমানের তকমা লাগানো থাকলে মুসলমান অনেক অবমাননাই সহ্য করে নেয়। কী আর করা।
আপনি তো বয়:ক্রম থেকেই বিষয়টা উপলব্ধি করতে পারেন, তাঁর রেফারেন্স আর লাগে না।
হাদিস কোরান থেকে যুদ্ধের উৎসাহ পাওয়া কোন দুর্লভ বিষয় তো না।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমি মুসলমান হয়েও, সেগুলোতে ঠিক কোন্ ভুল বোঝা বুঝলাম যে, যুদ্ধ করছি না।
ইস্তাম্বুল আক্রমণের আদেশ এসেছিল চিঠিবাহী দূতকে হত্যা করে চিঠি পড়েই ছিঁড়ে ফেলে দেয়াতে।
আশা করি যথেষ্ট।
আসলে আপনি জানেন তো, তিনি যখন ক্ষমতাশালী সম্রাটরূপে ছিলেন, তখনো মুসলমান নয়, এমন মানুষকে সম্মান দেননি? তখনো তাদের অধিকার রক্ষা করেননি? তখনো তাদের নিজের কাছে নিজের সবকিছু দিয়ে আতিথেয়তা করেননি?
তাঁর শাসনের পর এসেছে চারজনের শাসন। এই চারজন তো 'অমুসলিমের উপর কঠোরতা'র সর্বশেষে পৌছানোর কথা। তাদের শাসনামলের ও ব্যক্তিগত ব্যবহারের ক্ষেত্রে মুসলিম-অমুসলিম সম্পর্কটা কেমন ছিল সেটা দিয়েও বোধহয় বিষয়টা আমাদের চোখে ধরা পড়তে পারে...
ভাই, আমরা সবাই একেকটা সোর্স থেকে জানি। নিজের নিজের সোর্স থেকে জেনে জেনে আমরা একেকটা প্রচারণার প্রোটোটাইপ হয়ে যাই।
সেটুকুই জানি, যেটুকু আমাদের জানানো হয় বা জানানো ভাল মনে হয়।
কথাটা কিন্তু আপনাকে বলছি না, আপনাকে এবং আমাকে এবং সবার ক্ষেত্রেই বলছি। ইঙ্গিতটায় একটু মনোযোগ দিলেই ধরতে পারবেন।
অর্ধসত্য মিথ্যার নামান্তর নয় বরং মিথ্যার চেয়েও ভয়ানক।
অর্ধসত্যের জন্য আপনি বা আমি দায়ী নই। উৎস দায়ী।
অ্যাবসলিউট ট্রুথ বলতে আমি বোঝাচ্ছি সমগ্র সৃষ্টিজগতের সমস্ত মাত্রার সব অণূ-পরমাণুর ভিতরের যে অণ্বয়, সেটা কিছুটা হলেও ধরতে পারাকে।
প্রত্যাশা ও কামনা করি, এই ভ্রমণটায় যুক্ত হবেন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
দিশার বলেছেন: আপনার সাথে দীর্ঘ আলোচনায় যাবার আগে আমার জানানো উচিত আপনাকে যে, একজন নাস্তিক মোটেও খোদাকে অস্বিকার করে না . ভুল জানেন এখানে। নাস্তিক দের বক্তব্য হচ্ছে, যার সাপেক্ষে কোনো প্রমান নেই, তা বিসসাস না করা। যেমন নিল পরী ,সান্তা ক্লোস , জীন , ভুত, খোদা , ইশ্বর, কালী, শিব, গনেশ , মাম্দ ভুত, রাক্ষস খোক্কস। জাদু তনা, বান মারা , বটি চালান। পীরের পায়ের তোলা চাটা , এমন অনেক বেপারে নাস্তিক .
আপনি ও কিন্তু ৯৯% নাস্তিক, আপনে, জিহভার , থর, ওদিন , শিব, রক্ষা কালী, মা কালী, জিউস , পসিডন , এপোলো এমন মানব সভতার হাজার হাজার খোদার বেপারে নাস্তিক। i just go one god more. সংশয় থেকে আসে নাস্তিকতা। নাস্তিক দের কোন অবসলুত পজিশন নাই . কালকে প্রমান আসলে কালকে সবাই কলেমা পরে মুসলমান বা মন্ত্র পরে হিন্দু হয়ে যাবে .
তার আগ পর্যন্ত যা প্রমান আছে তাই জানি এবং বুঝি .
"ধর্ম" যুদ্ধ করলে বেহেস্ত এই তত্বে আমি বিসসাস করি না সরি।
আপনে যুদ্ধ করতেসেন না কেন আপনি জানেন। এখানে শান্তির কোন সম্পর্ক নাই ধর্মের সাথে।
জি যখন শক্তিশালী হয়েছেন তখন , ইহুদি গোত্রের সর্দার এর মেয়ে কে, যে দিন তার বাপ ভাই দের হত্যা করা হলো সেদিন বিয়ের বাসর রাত বানানোর মধ্যে আমি কোন মহান বেক্তির ছায়া দেখিনা।
৪ মহান খলিফার সুন্দর সুন্দর গল্প পরেছি, কিন্তু তাদের নিজেদের সম্পর্ক কি খুব ভালো ছিল? তারা ৩ জন কাদের দ্বারা খুন হয়েছে? কাফেরদের হাতে?
ভাই তত্তীয় কেচাল না করে, একটু সেক্যুলার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গুলার দিকে তাকান, আর একটু "ধার্মিক" রাষ্ট্র গুলার দিকে তাকান। তাহলেই পরিষ্কার হবে কোথায় শান্তি
সমন্নয় বলতে কি বোঝালেন ভাই? আপনি কি "ইন্টেলিজেন্ট ডিসাইন" এর কথা বলছেন ? দুঃক্ষিত বিজ্ঞানীরা বহু আগে এই তত্ত ভুল প্রমান করেছে।
১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: "ইন্টেলিজেন্ট ডিসাইন" না। নিজের দেখার কথা বলছি।
এত পুরনো সম্পর্ক, রাগ করলে কি চলে?
আমি অলৌকিকে বিশ্বাস করি, এটা তো জানা কথা।
এটা জেনেই আপনি আমার সাথে কথা বলছেন।
আমি ঈশ্বরের সর্বশক্তিতে বিশ্বাস করি, এটা আমাদের ঠোটস্ত।
এখন যদি বলেন, যে স্রষ্টায় বা ঈশ্বরে বা সর্বশক্তিমানে বিশ্বাস করে, তার সাথে আমার কোন কথা নাই, তারে দুই চোখে দেখতে পারি না, তার সাথে কথা বলারও রুচিটুকু বাকি নাই।
ওয়েল, সেটা বলে দেন।
ভাল হয় পোস্ট আকারে বলে দিলে।
ব্লগের সবাই আপনাকে সেইভাবে ট্রিট করবে।
ইন ফ্যাক্ট, আমিও যদি জানতাম যে আপনার ঈশ্বর বিশ্বাসী বা ঈশ্বরবিশ্বাসীদের মধ্যে শুধু মুসলমানদের সাথে কথা বলারও রুচি নাই যারা বিশ্বাস করে,
আপনার সাথে ফারদার তো এগুতাম না। ইয়েস নো ভেরি গুড বলে দিতাম।
আমার সাথে একজন মানুষের কথা বলারও রুচি নাই, আমার বিশ্বাস ক্লাসের কারণে, আর তার সাথে আমি আলাপ চালিয়েই যাব... পেমেন্ট আসে না তো। আর পেমেন্ট আসলেই সবার পক্ষে বেশ্যাগিরি করা সম্ভব না।
নাহলে এবার একটু বিরতিই থাক। অসুবিধা কি।
আর খোদা বলতে আপনি যা বোঝালেন, সেটা তো তেমন নয়।
দেবতা আর খোদা তো এক নয়।
দেবতা দেবতার জায়গায় সম্মানীয়, একমেবাদ্বিতীয়ম্ তাঁর জায়গায়। মুসলমানরা দেবতা বলতে নবী, নবীর পরিবার, নবীর নিকটতমজন আর ফেরেশতা বোঝায়। তাদের আল্লা বোঝায় না। এখানে দ্বন্দ্ব তো নাই।
আর এগুলো আপনি আমারচে ভাল যদি নাও বোঝেন, নিদেনপক্ষে আমার সমান বোঝেন তা আর কেউ না জানলেও আমিতো জানি। লম্বা সম্পর্ক বলে একটা কথা আছে না?
সর্বধর্মে একমেবাদ্বিতীয়ম্ মাত্র একজনই।
তার যে নামই আপনি দেন না কেন, কোন সমস্যাই নাই।
আমার দিক থেকে কোন সমস্যা নাই।
আশা করি কথা হবে পরে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৮
দিশার বলেছেন: ভাই লিসনি বেপার তা আপনি হয়ত ভুল বুঝলেন, আমি বলেছি যিনি কাটা শির কোরান তেলাওয়াত করতে পারে বিসসাস করে বসে আছে, তার সাথে ওই বেপারে আর কোনো যুক্তি তর্ক করে তো লাভ নাই , তাই না ? যুক্তি, প্রমান হচ্ছে একমাত্র পন্থা তর্কের রাগ রাগীর প্রশ্নয় আসে না .
আপনার লেখা আমার ভালো লাগে। i may not agree with your writing, but i will fight to defend your right to say anything you want. etai freedom of speech.
আপনার যদি অলৌকিক বিসসাস থাকে, এবং আপনি তা পাবলিক ডোমেইন য়ে প্রকাশ করেন , আমার ও রাইট আছে তা "debunk " করার।
আমি জানি আপনি শান্তি প্রিয় প্রায় সুফী টাইপ মানুষ, কিন্তু সব মুসলিম কি এমন ? যার যার ধর্ম পালন করার বেপারে কারো কোন আপত্তি নাই .
মুসলমান দের দেবতা, নবী রাসুল ফেরেস্তা, এমন উদভট তত্ত্ব কৈই পালেন ?
১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ভাই স্যালুট।
কি কইলেন আপনি??? !!!!
মুরতাদ ঘোষণা করতে দেরী নাই। একটু পরেই ঘোষণা আসিতেছে।
ভাগেন। নয় তো .....
এই হোল আপনার প্রশ্ররে উত্তর দেওয়ার তরিকা।
১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
সাফায়াত কাদির বলেছেন: ইসলামের ভিতরে নানান গোত্র, নানান মত, আজ জাকির নায়েক একটা বললে কাল আবার আরেকজন ওইটারে ভুল বলে। আমাকে এমন কোন আলেমের মত/বক্তব্য কেউ দেখাতে পারবে না যে সেটা অবিতর্কিত স্বয়ং আলেমদের দ্বারা। তাহলে এটা একমাত্র অবিসংবাদিত ধর্ম হয় কি করে?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১০
দিশার বলেছেন: এত দুরে যাওয়া লাগবেনা, কোন সুন্নি আলেম কে বলতে শুনসেন শিয়া রা মুরতাদ ? অথচ ওদের এমন সব আকিদা আসে যা সাধারণ সুন্নি রা শুনলে ভিমরি খেয়ে পরে থাকবে। যেমন আল্লাহ নাকি ভুল করে জিবরাইলে কে নবীর কাসে পাথায়সে, আসলে আলী (র) এর কাসে পাঠানোর কথা ছিল !
১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২
নতুন বলেছেন: ধম` সব সময়ই মানুষকে নিয়ন্ত্রনের হাতিয়ার.... এক সাথে থাকলে শক্তি বাড়ে... তাই ইসলামও সবাইকে ভয়+লোভ দেখিয়ে এক সমাজ বানানোর চেস্টা করেছে....
তার সাথে যোগ হয়েছে ব্যক্তিগত লোভ+ক্ষমতাপ্রিতি তার ফলেই সব যুদ্ধ>>মৃত্যু...
আরো ৫০ বছর>>১০০ বছর>> হাজার বছর পরে ধমে`র প্রয়োজনিয়তা কতটুকু থাকবে????
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
দিশার বলেছেন: মেহদী পরাগ ভাই এর একটা লেখা পরলাম, এই যে মোল্লাদের ওয়াজ শুনে আসলাম সারা দুনিয়াতে নাকি কোরান শরিফ একটাই, একটা নোক্তাও নাকি উনিশ বিশ নাই। মোল্লা গুলা মনে হয় কোরান -হাদিস সংকলন এর ইতিহাস পরে নাই জীবনে, পরা থাকলে এমন কথা বলতে পারত না।
১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
সাফায়াত কাদির বলেছেন: আমার ২/১ জন বন্ধু বান্ধব নিয়া আছি বিপদে। ধর্ম নিয়ে এদের কনফিউশনের অন্ত নাই। কিন্তু আবার জুম্মাও পড়ে, আবার যদি বলি যে ইসলাম নিয়ে সন্দেহ থাকা মানেই মুনাফিক+কাফের+আরও কতকিছু।
তখন সুনীলের মত বলে “ধর্ম হল গরীবের পুজি, ধনীর হাতিয়ার” আমি তো গরিব।
মুক্ত ভাবে তাদের সাথে আলোচনাও করতে পারিনা। ভয় পায়। কি করি বলেন তো
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
দিশার বলেছেন: ভাইয়া মুক্ত আলোচনার উদ্দেশ্য টা কি হবে। সেটা আগে ঠিক করেন। আপনার উদ্দেশ যদি হয় আপনজন দের ধর্মের শিকল থেকে উদ্ধার করবেন তাহলে নিজে নিজে পড়াশোনা করুন আগে . ধর্ম কি বলে সেটা আগে ভালো ভাবে জানতে হবে। মানে ধর্মের ক্লেম গুলা বুঝতে হবে। তারপর জানতে হবে প্রমাণিত সত্য কি কি . তখন আপনে অন্যদের কে ধর্মের ভুল ক্লেম গুলা ধরিয়ে দিতে পারবেন।
যেমন আপনি যদি কোরান বা হাদিস সংকলন এর ইতিহাস ভালো করে পোরে থাকেন, তখন আপনে বুঝতে পারবেন , মোল্লাদের কোরান হাদিস (সহিহ) নির্ভুল এর ক্লেম কত টা হাস্যকর।
তারপর আপনি যদি পড়ে থাকেন বায়োলজি , তাহলে আপনি আদম হাওয়ার হাস্যকর দাবি উড়িয়ে দিতে পারবেন।
আপনি যদি পরে থাকেন গীয়লোজি , আপনে সহজেই ধর্মের হাজার টা দাবীত অসারতা প্রমান করতে পারবেন।
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
লোডশেডিং বলেছেন: ইসলাম শব্দের অর্থই তো শান্তি। পৃথিবীর সব ধর্মই শান্তির ধর্ম। আফ্রিকা ও ব্রাজিলের জংঙ্গলে আদি মানুষ এখনো পাওয়া যায়। তাদের ধর্মও শান্তির ধর্ম্ যে কারণে এখনো তাদের অস্তিত্ব আছে। শান্তি হীন হলে অস্তিত্বহীন হত বর্তমানে এরা। সব ধর্মের মূল কথাই হলো শান্তি।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৩
দিশার বলেছেন: শান্তি পূর্ণ মালি, সিরিয়া,সুদান, এথপিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্থান। শান্তি শান্তি।
ইসলাম মানে শান্তি এর চেয়ে আইরনি আর একটাই আসে, ক্রিষ্টান ধর্ম মানে ভালবাসা হাহা ১৮০০ শতকের ক্রিস্টান যাজক দের ইতিহাস পড়া থাকলে বুজতেন আজকের তেতুল শফি রা কি দাড়ায়ে আসে।
১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ভাল লাগল।
"এখন দেখেন , ক্রিষ্ট্রান , ইহুদি এরা কেও দাবি এখন আর করে না যে বাইবেল এর প্রতিটা সব নিখুত। কিন্তু মুসলিম রা করে।"
ইহুদী, খ্রিস্টানরা তাদের ধর্মে তেমন আর বিশ্বাস রাখে গড়পরতায়। পশ্চিমে দেখবেন ধর্ম কেবল একটি খোলস বা পরিচয়, আদতে শক্ত কোন বিশ্বাস নয়। কা্জেই বাইবেলের বদল-অদল হলে সেটা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই। পুরোহিতরাই বাইবেল লিখে, পরিমার্জন করে চালিয়ে দিলেও আপত্তি নেই। ধর্ম জিনিসটাকে মানুষের তৈরি ধরেই নেয়া হচ্ছে।
সমস্যা হলো মুসলিমরা মনে করে কোরআন স্রষ্টার কাছ থেকেই এসেছে বলে তা পরিবর্তনযোগ্যনা। এবং সেই বিশ্বাসের পাশাপাশি চলে আসে কোরআন হলো নিখুত -কারণ স্রষ্টার লেখা। আপনি যেই মুহূর্তে সন্দেহ করবেন কোরআন এ খুত আছে/থাকতে পারে --সেই মুহূর্তেই আপনার কাছে ধর্ম হয়ে যাবে মানুষের তৈরি প্রস্তাবনা/ব্যবস্থাপনা। কা্জেই ইহুদি, খ্রিস্টানরা যদি বলে তাদের বাইবেলে খুত আছে, তার মানে তাদের গ্রণ্থ বা ধর্ম মানুষের তৈরি বলে বিশ্বাস করে, কারণ সংজ্ঞামতে ঈশ্বর বলে কেউ থেকে থাকলে তার ত্রুটি,ভুল করার কথা না। এটা ঈশ্বরের বিশ্বাসের মৌলিকতার পরিপন্থী।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৯
দিশার বলেছেন: গোড়া ক্রিষ্টান রা কিন্তু বাইবেল এর প্রতিটা শব্দ সত্যি বলে দাবি করে !
এখানেই সমস্যা মুসলিমদের ও , কোরান এর প্রতিটা সব্দ সত্যি করতে যায়ে তাদের মোল্লাদের বানানো বিভিন্ন বেক্ষা মেনে নেয়া ছাড়া উপায় নাই। তখনি শোফিব, সায়েদিরা, মানুষ কে কন্ট্রোল করা শুরু করে .
১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৫
পাউডার বলেছেন:
ধর্মান্ধ যে ধর্মের অনুসারীই হোক না কেন, তাদের ধর্ম এক। সেইজন্যই ভারতের বিজেপি আর বাংলাদেশের শিবিরের মাঝে এত মিল। মানুষ খারাপ হলে তার ধর্ম খারাপ হবে এমন না।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫১
দিশার বলেছেন: এত সহিংসতার পরে আর সুধু মানুষ কে দোষ দিয়া লাভ নাই। ধর্মের নাম সবচাইতে বেশি সহিংস ঘটনা হচ্ছে বিশ্বজোড়া।
২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধর্ম অর্থ কি , ধার্মিক যে জন , আর ধার্মিক কে
নিজেকে আল্লাহর দিকে ধাবমান করে যেজন ।।
এক কথায় আমি ভাল জগত ভাল , তাই নয় কি
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: কথায় কথায় বি জে পি টানেন কি লিগ্গা ?যদি তুলনা করতেই হয় তবে বি জে পি এর সাথে বি এন পি আর শিবিরের সাথে শিব সেনার তুলনা করা যাইতে পারে ।তবে ভারতে ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলেরও অভাব নাই |@পাউডার
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
দিশার বলেছেন: "শান্তির" ডেফিনেশন ভুইলা যাইতেসি এদের চাপে পইরা .
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৭
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: ভাইজানেরা ধর্মগুলারে গাইল পাইরেন না! মানুষ জাতটাই ভেজাইলা। কিছু মানুষ আছে যারা গন্ডগোল পাকাইতে চায় আর কিছু আছে শান্তি আনতে পায় তয় এই দুইয়ের মাঝে বেশীল ভাগ মানুষ যারা আবাল ভেড়া জনতা যারা কিছুই চায় না। যেদিকে জল যায় সেদিকে যায়। খারাপ কথা হইলো খারাপ লোকগুলা যারা মানুষের ক্ষতি চায় তারা অনেক বেশী সংঘটিত আর তারাই নিজেদের লক্ষ্য পূরণে ধর্ম কন আর অধর্ম কন সব ব্যবহার করে। ধর্মের নামে যত মানুষ মরসে [ক্রসেড যেমন] ধর্মহীর কারণে অনেক বেশী মানুষ মরসে [২য় বিশ্বযুদ্ধ আর শীতল যুদ্ধ].... আর যেই লোকগুলা শান্তি আনতে চায় তারা দূর্বল প্রকৃতির। আর শান্তি জিনিসটাও হালায় বেশী দিন থাকতে চায় না।
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
বিজন শররমা বলেছেন: সমস্যাটা অন্য জায়গায় । যারা কোন ধর্ম মানে না বা ধর্মে বিশ্বাস করে না তারা একধরনের শান্তি বা স্বস্তিতে আছে । এক ধরনের শান্তিতে আছে তারা, যারা অন্ধ ভাবে ধর্ম মানে । এরকম অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা সম্ভব সেই সব দেশে যেখানে একটি মাত্র ধর্ম চালু আছে এবং বিজ্ঞানের তেমন প্রসার নেই । কিন্তু সেকুলারীর, বহু ধর্মের অথবা বিজ্ঞানের চর্চা আছে এমন দেশে এই যুগে বিজ্ঞানের বিভিন্ন কর্মকান্ড দেখে বা বিজ্ঞানের কাছে অনেক ধর্মীয় কথা বার্তার পরাজয় দেখে অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা লোকেরা “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে সন্ধিহান হয়ে পড়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা । সমস্যায় আছে এরাই ।
বিভিন্ন ধর্ম “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে নানা কথা বলেছে । এই কথার উপর বিশ্বাস করে ধর্মের লোকেরা বিপুল পরিমান সময়, টাকা, আনন্দ বিসর্জন দিয়েছে (আশা একটাই, পরকালে অনেককিছু পাবে ) । মৃত্যুর পর মানব দেহ পুড়ে বা মাটিতে গলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় । “পরকালের পুরস্কার” পেতে হলে একটা দেহ তো লাগবে । বিজ্ঞান নানা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে, নানা রহস্য উন্মোচন করেছে । কিন্তু এমন আশা দেখা যায় নি যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া মানব দেহ থেকে “পরকালের পুরস্কার” ভোগ করতে পারে এমন একটা দেহ পাওয়া যাবে । অথচ এই আশায় ইতিমধ্যেই বিসর্জন দেয়া হয়েছে কতকিছু । সব কিছুই তাহলে পানিতে হেলো ? এমনটা মনে হলে ধর্মে বিশ্বাসীদের মাথা খারাপ হবার মতন অবস্থা হওয়া স্বাভাবিক নয় কি ?
২৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০
পাউডার বলেছেন:
@সিদ্ধার্থ. - মাথাত টিকটিকির লেদা পরিমান মগজ থাকলে এই প্যাচ দিতেন না। বিজেপি হিন্দু ধর্ম ভিত্তিক দল এইটা মানতে কস্ট হৈতেচে নাকি!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
দিশার বলেছেন: হিন্দু মৌলবাদী দল , ক্রিষ্টান মৌলবাদী দল , মুসলিম মৌলবাদী দল সব একই গু এর গন্ধ।
২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫০
পাউডার বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হিন্দু মৌলবাদী দল , ক্রিষ্টান মৌলবাদী দল , মুসলিম মৌলবাদী দল সব একই গু এর গন্ধ।
- একমত
২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনারই বা কি অসুবিধা হচ্ছে বি এন পি কে ধর্মীয় দল বলায় ? আমার বি যে পি কে ধর্মীয় দল বলতে কোন আপত্তি আমার নাই ।
কিন্তু কার গোড়ামী কত দূর সেইটা দেখে তুলনা করতে হয় ।রাজনীতি তে "সেন্টার রাইট" ,আর "রাইট" এক বস্তু নয় ।তাই আপনি আপনার মর্জি মাফিক হুদাই কিছু না জেনে অং বাং তুলনা করতে পারেন না ।আপনি শিবিরের সাথে শিব সেনা কিম্বা বজরং দলের তুলনা করতে পারেন ।অসুবিধা নাই ।কিন্তু বি যে পি এর সাথে তুলনা করতে পারেন না ।যার কোর কমিটির সদস্য দের মধ্যে নাস্তিক ও(অরুন জেটলি ) থাকে এবং যার সর্ব ভারতীয় স্পক্স পারসন একজন মুসলিম এবং যার মাইনরিটি সেল এর সদস্য সংখ্যা এক মিলিয়ন এর উপরে । আমার অসুবিধা হইতেছে ,কারণ আপনি ভুল বলছেন এবং আমি অন্তত এবার "বি যে পি" কে ভোট দেব বলে স্থির করেছি আর শিবির সম দল কে আমি ভোট দিতে পারি না তাই |@পাউডার
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭
দিশার বলেছেন: ভাই, বিম্পির ও তো সবেধন নীলমনি এক হিন্দু নেতা আসে, গুইশ্বর না কি জানি নাম, আসে, তাই বলে কি ....যাই হোক বিজেপি ধর্মনিরপেক্ষ এই কথা আপনে এক মুসলমান দিয়ে বুঝিতে পারবেন না। বিজেপি যা, জামাত ও তা। ধর্ম বেশ্যা .
২৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: তা দাদা আপনি যে মালু ..তা আপনার ধুতি দেখেই সবাই .....।ধুতির কাছাটা কষে বাধঁুন।
২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৮
বেলা শেষে বলেছেন: [2:151]
যেমন, আমি পাঠিয়েছি তোমাদেরই মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে একজন রসূল, যিনি তোমাদের নিকট আমার বাণীসমুহ পাঠ করবেন এবং তোমাদের পবিত্র করবেন; আর তোমাদের শিক্ষা দেবেন কিতাব ও তাঁর তত্ত্বজ্ঞান এবং শিক্ষা দেবেন এমন বিষয় যা কখনো তোমরা জানতে না।
সুতরাং তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো এবং আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর; অকৃতজ্ঞ হয়ো না।
হে মুমিন গন! তোমরা ধৈর্য্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চিতই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
দিশার বলেছেন: বুঝলাম না কি বলতে চাইলেন। আয়াত এখানে কেন দিলেন ?
২৯| ২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: আপনি কি মালু?
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভালই লিখেছেন