নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

firefox

দিশার

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে, রয়েছ নয়নে নয়নে ।হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে, হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।।বাসনার বশে মন অবিরত ধায় দশ দিশে পাগলের মতো,স্থির-আঁখি তুমি মরমে সতত জাগিছ শয়নে স্বপনে ।।সবাই ছেড়েছে, নাই যার কেহ, তুমি আছ তার আছে তব স্নেহ-নিরাশ্রয় জন, পথ যার গেহ, সেও আছে তব ভবনে। তুমি ছাড়া কেহ সাথি নাই আর, সমুখে অনন্ত জীবনবিস্তার-কালপারাবার করিতেছ পার কেহ নাহি জানে কেমনে ।।জানি শুধু তুমি আছ তাই আছি, তুমি প্রাণময় তাই আমি বাঁচি,যত পাই তোমায় আরো তত যাচি, যত জানি তত জানিনে ।জানি আমি তোমায় পাব নিরন্তর লোকলোকান্তরে যুগযুগান্তর-তুমি আর আমি মাঝে কেহ নাই, কোনো বাধা নাই ভুবনে ।।

দিশার › বিস্তারিত পোস্টঃ

এন্টি ধার্মিক এর ধর্ম কথা ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ধার্মিক মানুষ দের ভিতর, আধুনিক বিশ্বের সিংহ ভাগ ধার্মিক ক্রিষ্টান, মুসলিম আর ইহুদি ধর্মের . আমার কাছে যেটা আজব লেগেছে তা হল , এই তিন ধর্মের বই পড়লে মনে হয়। আরব এর ছোট একটা বর্গ ভূমি ছাড়া দুনিয়া তে কোথাও কিছু নাই . জায়গাটা জেরুসালেম এর কয়েক শত মাইল এর ভিতরে। এবং এই বিশ্ব মহাবিশ্বের যাবতীয় ঘটনা ঘটে গেসে এই কয়েকশ মাইল এলাকায় ভিতর ।



সর্ব শক্তিমান খোদা বা আল্লাহ, তার যাবতীয় দিক নির্দেশনা মূলক জ্ঞান এর ভান্ডার , মানব জাতির ইতিহাস এর ব্রোঞ্জ যুগের এক কাঠ মিস্তিরি (ক্রিষ্টান) আর মধ্য যুগের এক রাখল এর কাছে দিয়ে গেছেন . মুসা পর্যন্ত নাই গেলাম . যখন পার্মানেন্ট লেখার বস্তুর এতই বিরল যে, কাঠ, পাতা আর শ্রুতি মূলক অনির্ভরযোগ্য মাধ্যমে যাবতীয় জ্ঞান সংরক্ষিত হইত , একটু কষ্ট করে এই জ্ঞান এর ভন্ডার চীন দেশে "নাজিল" করলে অন্তত চিনা নবীরা পার্মানেন্ট বই এর মাধ্যমে এই প্রাপ্ত জ্ঞান বা ওহি লিখে রেখে যাইতে পারতেন।



তৌরাত এর পৃথিবী বর্ণনা শুনলে করুনা হয়।পৃথিবী সমতল, আর আকাশে আছে পানির আস্তরণ বা কেনপি।!

বেচারা বাইবেল লেখক রা পরে গেসেন আরো বিপদে, তাদের দৃষ্টি তে পৃথিবী গোল না, ফ্লাট ছিল এবং আকাশে খোদা বসে খোদা গিরি করতেসেন। কোরান লেখকরা যেহেতু আরো ৬০০ বছর পরে আসছেন তাদের পৃথিবী আর একটু উন্নত। কিন্তু তাদের সূর্য ও শয়তান এর সিঙ্গার নিচে অস্ত যায় . আর শীত গ্রীষ্ম আসে "দোজখের" তপ্ত আর শীতল নিশ্বাস থেকে. "বিজ্ঞান" ময় কোরান আকাশের তারকারাজি "শোভা বর্ধন কারী "

বেচার মধ্যযুগের লেখক বুঝতে পারে নাই " তারকারাজি" আসলে কি আর কত দুরে , তারা কি "শোভা বর্ধন কারী " নাকি একেকটা তারা মানে একেকটা মহা বিশ্ব . এবং সর্বপরি এই মহাবিশ্ব এতই বিশাল যে, আমাদের সমগ্র পৃথিবী তো দুরে থাক। আমদের মিল্কি ওয়ে গেলাক্সী একটা ধুলার কনার সমান। কিন্তু ভুইলেন না, এদের "সৃষ্টি" কর্তা খেয়াল করতেসে আপনে ইন্টারনেট য়ে সনি লিওন রে দেখতেসেন না জোকার নায়েক রে। আপনে ব্রোঞ্জ যুগের কাঠ মিস্তিরির কাস থেকে "জ্ঞান বিজ্ঞান" শিক্ষা নিচ্ছেন , নাকি মধ্যযুগীয় রাখল এর কাছ থেকে। এটা তার কাসে খুবই গুরুত্ব পূর্ণ , এবং এখানে ভুল হইলে আপনাকে ইনফিনিটি পর্যন্ত আগুনে পুড়ানোর বা নানাবীধ শাস্তির বেবস্থা উনি তৈরী করে রেখেছেন। ভুলেন না উনি আবার আপনাকে খুবই ভালোবাসেন . এবং তাই একটা ধর্ম না পাঠিয়ে উনি নানান ধর্ম পাঠিয়েছেন সময়ে সময়ে, এবং সব গুলা দাবি করছে, ইহাই সহিহ, ইহাই শেষ। এবং ইহাই একমাত্র পথ।



বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে সাথে, পাঠানো ধর্মের প্রকোপ কমতে কমতে এখন শুন্যের কোঠায় . মহা শক্তিমান এর "অলৌকিক" মোজেজা , ভিডিও ক্যামেরা ,ইন্টারনেট আসার পর থেকে আশঙ্কাজনক ভাবে কমতে কমতে শুন্যের কোঠায় . তখন মনে মনে প্রশ্ন ঝিলিক মারে , সুনামি, ভূমিকম্প আল্লাহর সৃষ্টি, নাকি আল্লাহ সুনামি , ভূমিকম্প, বজ্র পাত দ্বারা সৃষ্টি ? আল্লাহ খালি এমন রোগ কেন ভালো করতে পারে যা কিনা এমনি এমনি ভালো হয় বা মানুষের চিকিত্সায় ভালো হয় , কেন কখন প্রার্থনায় কারো নতুন হাত পা গজায় না ? কেন কেম থেরাপি শুরুর পর থেকে ক্যান্সার কমানোর দোয়া কাজ করে ?



মানব চেতনার উন্মেষের শুরুতে, বজ্র, বাতাস, গাছ পালা , আগুন এরাই ছিল খোদা . মানুষ আগুন নিয়ন্ত্রণ করা শেখার সাথে সাথে আগুন দেবতা থেকে হয়ে উঠলো, দেবতার পাঠানো নেয়ামত। এরপর মানুষ যত দিন যেতে লাগলো আসতে আসতে বুঝতে শিখল, বজ্র , বৃষ্টি , আগুন, গাছ এগুলা কোনটাই খোদা না, ধর্ম চেঞ্জ হয়ে আসলো এদের নিয়ন্ত্রণ কারি আকাশ চারি দেবতাগণ। এবং তাদের প্রেরিত পুরোহিত গণ।



জ্ঞান এর আরো বিকাশ এর সাথে সাথে অনেক দেবতা থেকে বের হল "প্রধান" দেবতা। আরো সময় গেল, তারপর আসল প্রধান নয় একটাই দেবতা বা মনথিস্ট ধর্ম . জ্ঞান আরো বিকাশের সাথে সাথে, মানুষ সিধান্তে আসল একটা দেবতার ও প্রমান মিলছে না। তাই প্রমান না মেলা পর্যন্ত আমি জ্ঞান বিজ্ঞান এর পুজারী এবং সংশয় বাদী . (চলবে)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এটা পড়ে দেখতে পারেন।


বন্ধু দালাল

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

কষ্টবিলাসী বলেছেন: অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্কর, সেই সাথে অল্প জ্ঞানও কম ভয়ঙ্কর নয়।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

দিশার বলেছেন: হুমম ভাই, পৃথিবীর ৯৫% বিজ্ঞানী যখন ইভলুশন এর পক্ষে রায় দেয়, আপনে যেমন তখন মসজিদের মল্লার কাস থেকে শুনে "বিসসাস" করেন, আল্লাহ মাটি দিয়া পুতুল এর মত করে মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী বানাইসে। তখন বলতে হয় অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী .

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

কাফের বলেছেন: মেয়ে শিশু হত্যা নরবলী আজাচার সহ নানা রকম পাপ কাজের আখড়া ছিলো তৎকালীন ভারতবর্ষ তারপরেও হেদায়তের জন্য এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর সবাইকে আল্লাহ কেন আরবদেশ গুলাতে পাঠাইলেন মাথায় ঢোকে না!

আর জানতে চাইলেই আপনে নাস্তিক! আপনের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদন্ড!



২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

দিশার বলেছেন: অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকা, চীন , আফ্রিকা। এদের জন্য ও আল্লাহর তেমন দরদ দেখা যায় না। সব দরদ আরবের মরুভূমি তে পাঠায়সেন .

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, এই ধরনের লেখা লিখতে হলেও পড়াশুনা করা দরকার। অজস্র ভুল বানান, অধারাবাহিক বর্ননা বিন্যাস দেখে আপনার শিক্ষা-দীক্ষা নিয়েই মানুষ সন্দেহ করবে!!! আহমেদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদদের অনুসরণ করতে চাইলে প্রচুর পড়াশুনা করা দরকার!!!!!!!!!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

দিশার বলেছেন: বাংলা টাইপ করতে পারে কয়জন ? তবে চেষ্টা করি ঠিক বানান লেখার। আমার পড়াশোনা কম। আরো জানতে ব্লগ লেখা, চিন্তা ভাবনা কে গতিশীল করতে ব্লগ লেখা। বিদগ্ধ বিশেষ অজ্ঞ হয়ে যাই নাই এখনো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

দিশার বলেছেন: আর পড়াশোনার অভাব কোথায় পাইলেন একটু যদি দেখায়ে দিতেন, ওই লাইন য়ে পড়াশোনা করে আসতাম আরেকটু .

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

জ্যাক রুশো বলেছেন: এই লেখার কোন উপকারী দিক আছে বলে আপনি মনে করেন?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

দিশার বলেছেন: আছে, আমি নিজে একসময় , অনেক অজানা প্রশ্নের সামনে পরে গিয়েছিলাম। আপনি ধার্মিক সমাজে বড় হয়ে থাকলে নিশ্চয়, বাবা মা , শিক্ষক এর কাছে যাবেন না ? আমিও যাই নি . আমি পড়াশুনা করেছি ইন্টারনেট য়ে . আমি চেয়েছি জানতে আমার মত আরো কেও কি আছে ? যখন জেনেছি তখন ভালো লেগেছে যে আমি একা নই তাহলে !

আমার লেখা আমার মত মানুষের জন্য। যারা ধর্মের কুসংস্কার থেকে মুক্ত চিন্তার ভেতর আসতে চায় . যারা জানতে চায় . জানাতে চায় .

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

জনাব মাহাবুব বলেছেন: কষ্টবিলাসী বলেছেন: অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্কর, সেই সাথে অল্প জ্ঞানও কম ভয়ঙ্কর নয়।



পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, এই ধরনের লেখা লিখতে হলেও পড়াশুনা করা দরকার। ........আহমেদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদদের অনুসরণ করতে চাইলে প্রচুর পড়াশুনা করা দরকার!!!!!!!!!!



জ্যাক রুশো বলেছেন: এই লেখার কোন উপকারী দিক আছে বলে আপনি মনে করেন?



আর আমি বলেছি === আপনার এই লেখার উদ্দেশ্য নিজেকে আসিফ মহিউদ্দিন বানানোর খায়েশ। B-) B-) B-) B-)


নিজেকে ক্যাচালে রাইখা বিরাট ফায়দা লুটা।




কিন্তু পাঠকের মন্তব্য দেইখা বুঝা যায় আপনার উস্কানিমূলক লেখায় কেউ উস্কাবে না। B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-))




২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

দিশার বলেছেন: সুন্দর প্রো পিক দিসেন দেখা যায়। ছবি তুলা কি "হালাল" নাকি ?

উস্কানি মূলক কাকে বলছেন ? আপনেরা ধর্মের নাম নিয়া মানুষ জবাই করে দিতে পারেন, পেট্রল দিয়া আগুন দিতে পারেন আর আমরা ব্লগ লিখলে উস্কানি হয়ে যায় ? আমদের রক্তাক্ত করে , হত্যা করে আপনারা "শান্তি" প্রিয়। আর আমরা লেখা লেখি করে "অশান্তি" করে ফেলতেসি তাই না ?

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ক্যাচাল সৃষ্টি করাটা মোটেও সমীচিন না।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনারা সমাজে শুধুই ক্যাচাল সৃষ্টি করেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

দিশার বলেছেন: ভাই হাসাইলেন। কখন ও দেখসেন কোন নাস্তিক রে , হিন্দু, বা মুসলমান এর বাড়িতে আগুন দিতে? দেখসেন কখনো দুই দল নাস্তিক এর ভিতর অজুর পানি নিয়া হানাহানি ?

হুজুর পাক এর মল য়ে মেসক এর গন্ধ ছিল কিনা তা নিয়া হুজুর দের মাইরপিট দেখসেন কখনো? আর সমাজে কেচাল লাগাই আমরা ? দুই পীর এর সমর্থক দের ভিতর মারামারি ও দেখেন নাই ? এক দোল আরেক দোল রে কাফের ঘোষণা দিয়া যুদ্ধ কি নাস্তিক রা করে ?

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

আয়রন ম্যান বলেছেন: আপনার এই লেখা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, উস্কানীমূলক এবং হীনস্বার্থ সিদ্ধ।
এই ধরণের লেখা আমাদের দেশ ও সমাজে সংঘাতের জন্ম দেবে।
...................................
তাই আপনাকে আমি সবিনয় অনুরোধ করছি- আপনি যদি মানুষের ভাল চান, পৃথিবীতে সংঘাতমত পরিস্থিতির নিরসন চান তাহলে দয়া করে এই ধরণের লেখা আর লিখবেন না।
আপনি ও আপনার সমমনা মানুষদের মাঝে শুভ বুদ্ধির উদয় হোক- আমি সেটাই কামনা করি।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

দিশার বলেছেন: উদ্দেশ আছে অবশ্যই, নাহলে লেখা কেন ? উদ্দেশ্য হল আমি নিজে একসময় , অনেক অজানা প্রশ্নের সামনে পরে গিয়েছিলাম। আপনি ধার্মিক সমাজে বড় হয়ে থাকলে নিশ্চয়, বাবা মা , শিক্ষক এর কাছে যাবেন না ? আমিও যাই নি . আমি পড়াশুনা করেছি ইন্টারনেট য়ে . আমি চেয়েছি জানতে আমার মত আরো কেও কি আছে ? যখন জেনেছি তখন ভালো লেগেছে যে আমি একা নই তাহলে !
আমার লেখা আমার মত মানুষের জন্য। যারা ধর্মের কুসংস্কার থেকে মুক্ত চিন্তার ভেতর আসতে চায় . যারা জানতে চায় . জানাতে চায় .

উস্কানি মূলক কাকে বলছেন ? আপনেরা ধর্মের নাম নিয়া মানুষ জবাই করে দিতে পারেন, পেট্রল দিয়া আগুন দিতে পারেন আর আমরা ব্লগ লিখলে উস্কানি হয়ে যায় ? আমদের রক্তাক্ত করে , হত্যা করে আপনারা "শান্তি" প্রিয়। আর আমরা লেখা লেখি করে "অশান্তি" করে ফেলতেসি তাই না ?

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বেনিটিশ গাঙচিল বলেছেন: ভাল কথা, ইভ্যুলোশন নিয়া লম্বা একটা লেখা লেখলাম। বিজ্ঞানের মত কী একটু ‍দেখে নিয়েন।

Click This Link

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

দিশার বলেছেন: ভাই আমি বিজ্ঞানী না . কিন্তু পৃথিবীর ৯৯% বিজ্ঞানী যখন এখনো ইভলুশন এর পক্ষে রায় দিয়েছে, সেখানে আমি নিশ্চয়, "ব্রোঞ্জ" যুগের ধর্ম বই এর কাছ থেকে "বিজ্ঞানের" বেক্ষা শুনব না। কালকে যদি ইভলুশন ভুল প্রমাণিত (!) হয় তাহলে নিশ্চিন্ত থাকেন আমি ভুল মেনে নিব . কিন্তু বিজ্ঞান তো ধর্মের মত "গোড়া " না, নতুন তথ্যের আলোকে যে কোন সত্য মেনে নিতে বিজ্ঞানীদের কোন বাধা নেই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

দিশার বলেছেন: ইভলুশন মানে চেঞ্জ, আপনি যে বেপার তা রিফুট করতে চাইছেন তা হলো এবীয়জেনেসিস বা প্রানের শুরু . ইভলুশন আর প্রানের শুরু এক না! দুইটা আলাদা তত্ত্ব . প্রানের "শুরু" সম্পর্কে বিজ্ঞান এখন ও পুরা চিত্র তুলে ধরতে পারে নাই। কিন্তু এটা কোন বেপার না, কারণ বিজ্ঞান সব প্রশ্নের উত্তর এখুনি দিতে পারবে এমন কোন কথা নাই। প্রশ্নের উত্তর খোজা হচ্ছে, আর সেই খোজ থেকেই বিজ্ঞান এগিয়ে যাচ্ছে সামনে। আপনি নিশ্চয় ধরে নিচ্ছেন না যে আমরা বিজ্ঞান এর শিখরে পৌছে গেছি ? একদিন বিজ্ঞান বজ্র পাত এর উত্তর দিতে পারত না বলে মানুষ সেখানে "খোদা" কে বসিয়েছে। বিজ্ঞান এর বেক্ষার পর বজ্র পাত থেকে খোদার আসন তলে গেছে। একদিন প্রানের শুরুর বেক্ষাও বিজ্ঞান দিতে পারবে।

এখন, এটা ঠিক যে জৈবিক বিবর্তন ও আণবিক বিবর্তনের (অজীবজনি এর প্রকৃতিবাদী ব্যাখ্যা ভিত্তিতে) (জিন) আণবিক পরিবর্তন জৈবিক বিবর্তন কে ড্রাইভ করে এই অর্থে যে কিছু সম্পর্ক ওভারল্যাপ আছে এটা সত্য. সুতরাং, এটা ঠিক এই তত্ব দুটি যোগ দিতে পারেন চাইলে -

মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবর্তন তত্ত্ব জীবন "শুরু" হয়েছে কিভাবে তা নিয়ে কোন দাবি করে না। আপনি পোস্ট য়ে ভুল তথ্য দিসেন ইচ্ছা করে নাকি জানি না . কিন্তু "ধার্মিক" রা এটা ইচ্ছা করে করে থাকে .

বিবর্তন এর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব হল যে - জীবন শুরু হয়েছে ধরে নিয়ে ওখান থেকে শুরু হয় বিবর্তন বাদ . আপনি বলতে পারেন এটা অজীবজনি মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবেই বিকশিত হয়েছে .বা এটি একটি ঐশ্বরিক ক্ষমতা দ্বারা শুরু হয়েছে বলতে পারেন . বা এটা aliens দ্বারা শুরু হয়েছে . যাই হোক ব্যাখ্যা, বিবর্তনীয় ব্যাখ্যা জীবন শুরু হবার পরে এবং তার পুনর্গঠন বেক্ষা করে . এক কষি প্রাণী থেকে প্রানের যে "চেঞ্জ" বিলিয়ন বছর ধরে তাই বিবর্তন্ .


আর হা "ইভলুশন" প্রমাণিত সত্য .

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

বিজন শররমা বলেছেন: যারা কোন ধর্ম মানে না বা ধর্মে বিশ্বাস করে না তারা একধরনের শান্তি বা স্বস্তিতে আছে । এক ধরনের শান্তিতে আছে তারা, যারা অন্ধ ভাবে ধর্ম মানে । এরকম অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা সম্ভব সেই সব দেশে যেখানে একটি মাত্র ধর্ম চালু আছে এবং বিজ্ঞানের তেমন প্রসার নেই । কিন্তু সেকুলারীর, বহু ধর্মের অথবা বিজ্ঞানের চর্চা আছে এমন দেশে এই যুগে বিজ্ঞানের বিভিন্ন কর্মকান্ড দেখে বা বিজ্ঞানের কাছে অনেক ধর্মীয় কথা বার্তার পরাজয় দেখে অন্ধ ভাবে ধর্ম মানা লোকেরা “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে সন্ধিহান হয়ে পড়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা । সমস্যায় আছে এরাই ।
বিভিন্ন ধর্ম “পরকালের পুরস্কার” সম্বন্ধে নানা কথা বলেছে । এই কথার উপর বিশ্বাস করে ধর্মের লোকেরা বিপুল পরিমান সময়, টাকা, আনন্দ বিসর্জন দিয়েছে (আশা একটাই, পরকালে অনেককিছু পাবে ) । মৃত্যুর পর মানব দেহ পুড়ে বা মাটিতে গলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় । “পরকালের পুরস্কার” পেতে হলে একটা দেহ তো লাগবে । বিজ্ঞান নানা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে, নানা রহস্য উন্মোচন করেছে । কিন্তু এমন আশা দেখা যায় নি যে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া মানব দেহ থেকে “পরকালের পুরস্কার” ভোগ করতে পারে এমন একটা দেহ পাওয়া যাবে । অথচ এই আশায় ইতিমধ্যেই বিসর্জন দেয়া হয়েছে কতকিছু । সব কিছুই তাহলে পানিতে হেলো ? এমনটা মনে হলে ধর্মে বিশ্বাসীদের মাথা খারাপ হবার মতন অবস্থা হওয়া স্বাভাবিক নয় কি ?

১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

জ্যাক রুশো বলেছেন: আপনার কি মনে হয় না আপনার লেখার অপকারী দিক আছে?

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

জ্যাক রুশো বলেছেন: আপনার কি মনে হয় না আপনার লেখার অপকারী দিক আছে?

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৪

পাউডার বলেছেন:
যার যার রাস্তায় সে সে চলুক। যুক্তি দিয়েই রিপ্লাই হোক।

"তাই প্রমান না মেলা পর্যন্ত আমি জ্ঞান বিজ্ঞান এর পুজারী এবং সংশয় বাদী"।
- আপনার এই কথা আমি সমর্থন করি। প্রমান ছাড়া বিশ্বাস সবল হবে কিভাবে? আর বিশ্বাস তো ইমান।

আশাকরি প্রমান পাবেন।

১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলেই আজব

১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: তা দাদা আপনি যে মালু ..তা আপনার ধুতি দেখেই সবাই .....।ধুতির কাছাটা কষে বাধঁুন।

১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪০

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: তা দাদা আপনি যে মালু ..তা আপনার ধুতি দেখেই সবাই .....।ধুতির কাছাটা কষে বাধঁুন।

১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

মিমায়িত জীবন বলেছেন: কই গেলেনে? জবাব দিলেন না তো। যদিও এদের কে জবাব দিয়াও বুঝানো যাইব না। এরা তো অদৃষ্টে বিশ্বাস করে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

দিশার বলেছেন: বেশির ভাগ স্প্যাম রিপ্লাই। কি জবাব দিব? যুক্তি তর্ক এদের জন্য না। এদের জন্য "বিসসাস" জরুরি প্রমান ছাড়া।

১৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

বেলা শেষে বলেছেন: 81 At Takweer

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।



যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে,

যখন নক্ষত্র মলিন হয়ে যাবে,

যখন পর্বতমালা অপসারিত হবে,
যখন দশ মাসের গর্ভবতী উষ্ট্রীসমূহ উপেক্ষিত হবে;

যখন বন্য পশুরা একত্রিত হয়ে যাবে,

যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে,

যখন আত্মাসমূহকে যুগল করা হবে,

যখন জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে,

কি অপরাধে তাকে হত্য করা হল?

যখন আমলনামা খোলা হবে,

যখন আকাশের আবরণ অপসারিত হবে,

যখন জাহান্নামের অগ্নি প্রজ্বলিত করা হবে

এবং যখন জান্নাত সন্নিকটবর্তী হবে,

তখন প্রত্যেকেই জেনে নিবে সে কি উপস্থিত করেছে।

আমি শপথ করি যেসব নক্ষত্রগুলো পশ্চাতে সরে যায়।

চলমান হয় ও অদৃশ্য হয়,

শপথ নিশাবসান ও

প্রভাত আগমন কালের,

নিশ্চয় কোরআন সম্মানিত রসূলের আনীত বাণী,

যিনি শক্তিশালী, আরশের মালিকের নিকট মর্যাদাশালী,

সবার মান্যবর, সেখানকার বিশ্বাসভাজন।

এবং তোমাদের সাথী পাগল নন।

তিনি সেই ফেরেশতাকে প্রকাশ্য দিগন্তে দেখেছেন।

তিনি অদৃশ্য বিষয় বলতে কৃপনতা করেন না।

এটা বিতাড়িত শয়তানের উক্তি নয়।
অতএব, তোমরা কোথায় যাচ্ছ?
এটা তো কেবল বিশ্বাবাসীদের জন্যে উপদেশ,
তার জন্যে, যে তোমাদের মধ্যে সোজা চলতে চায়।
তোমরা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অভিপ্রায়ের বাইরে অন্য কিছুই ইচ্ছা করতে পার না।

২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

মিমায়িত জীবন বলেছেন: আপনার মেইল টা দিয়েন তো। কিছু প্রশ্ন করব, যার উত্তর আমি দিতে পারিনা। বহুত ভেজালে আছি প্রাথমিক পর্যায়ে।

২১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: পেইড বলগাররে , পেইড বলগার

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

দিশার বলেছেন: আমার এই মাস এর পেমেন্ট কই ?

২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: তা দাদা আপনি যে মালু ..তা আপনার ধুতি দেখেই সবাই .....।ধুতির কাছাটা কষে বাধঁুন।

২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

হুমায়ুন কবির (হিমু) বলেছেন: সব পয়গাম্বর যদি আরব দেশে এসে থাকে তাহলে আদম (আঃ) শ্রীলঙ্কায় আসলো কেমনে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.