![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত নতুন পাঠ্যপুস্তকের উল্লেখ করে কতিপয় পত্রপত্রিকায় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সম্পর্কে যেসব সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছেÑ তা যথার্থ নয়। বরং বিভ্রান্তিকর। প্রকৃত তথ্য হলো, বর্তমান শিক্ষাক্রমের একাধিক পাঠ্যপুস্তকে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর একাধিক ছবিসহ তাৎপর্যপূর্ণ অবদান অধিকতর গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে। গতকাল শিক্ষামন্ত্রণালয়ে একথা জানান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করতে একটি মহল মিথ্যা অপপ্রাচার চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।
মন্ত্রী বলেন, ৭ম শ্রেণীর বাধ্যতামূলক বিষয় ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বইয়ের ১০ নং পৃষ্ঠায় পাঠ-৩ এ ‘যুক্তফ্রন্ট’ শিরোনামে মওলানা আবদুল খান ভাসানীর ছবিসহ তার অবদান তুলে ধরা হয়েছে।
তাছাড়া ৯ম-১০ম শ্রেণীর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ পাঠ্যপুস্তকের ৫ নং পৃষ্ঠায় বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে রাজনৈতিক আন্দোলনের ভূমিকা অধ্যায়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অবদান তুলে ধরা হয়েছে। ‘পৌরনীতি ও নাগরিকতা’ পাঠ্যপুস্তকের ১১৫ নং পৃষ্ঠায় ১৯৫৪ সালের ২১ শে ফেব্র“য়ারি ঢাকায় বঙ্গবন্ধু ও মওলানা ভাসানীর প্রভাতফেরির ছবিসহ উপস্থাপন করা হয়েছে। একই শ্রেণীর ‘বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা’ পাঠ্যপুস্তকের ১৩৯ নং ও ১৫৩ নং পৃষ্ঠায় যুক্তফ্রন্টের পটভূমি ও ২১ দফা কর্মসূচি অধ্যায়ে তার বিশেষ অবদান তুলে ধরা হয়েছে। একই বইয়ের ১৭১ নং পৃষ্ঠায় মহান মুক্তিযুদ্ধে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অবদান ছবিসহ প্রকাশ করা হয়েছে।
দীর্ঘ ১৭ বছর পরে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এর আলোকে বিপুল পরিবর্তিত স্বদেশ ও বিশ্বপরিস্থিতিকে সামনে রেখে পরিমার্জিত হয়েছে বিভিন্ন স্তরের শিক্ষাক্রম। এই পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে ১৪০১ জন বিশেষজ্ঞ, বিষয় বিশেষজ্ঞ, মূল্যায়ণ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, ভাষাবিদ যুক্ত ছিলেন। এই বিশেষজ্ঞ প্যানেল পরিবেশ, যুগের চাহিদা, কর্মের জগৎ, বিভিন্ন শ্রেণী-পেশা ও ধর্ম-বর্ণের মানুষের সমমর্যাদা নিশ্চিত করে শিক্ষার্থীদের কাঠিন্য স্তর বিবেচনাপূর্বক বিভিন্ন শ্রেণীতে পাঠ নির্ধারণ করেছেন। এছাড়া এক বিষয় থেকে আরেক বিষয়ের সমতা বিধান এবং এক শ্রেণী থেকে অন্য শ্রেণীর সমতা বিধানের বিষয়ও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় তাদের সুচিন্তিত মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় নেতৃবৃন্দের অবদানকে যথাযথভাবে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
ফাঁকা মাঠ বলেছেন: বিশাল ছবি দিয়া কাম শেষ। এখন থাইক্কা বঙ্গবন্ধুরও খালি ছবি লাগাবেন বইয়ে। বইয়ে খালি থাকবো ছবি আর ছবি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
াহো বলেছেন: মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর একাধিক ছবিসহ তাৎপর্যপূর্ণ অবদান অধিকতর গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
াহো বলেছেন:
বাংলার হুজুর মিথ্যাবাদ . প্রথম আলো লেখে নাই জিয়া ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
Click This Link
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
ঠোঁটকাটা বলেছেন: আওয়ামি আদর্শ ধারণ করা এবং তা নিয়ে রাজনীতি করার মাঝে কোন দোষ নেই। কিন্তু বর্তমান সরকারের কর্মকান্ড যারা সাপোর্ট করে তাদের জন্ম ইতিহাস নিয়ে জাতি সন্দিহান।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০
াহো বলেছেন:
Staff Reporter
Click This Link