![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা নববর্ষর সারাটা দিন বিভিন্ন ব্যস্ততা শেষে যখন রাতের খাবার খেলাম তখন রুমমেট আনিস বলল “চল বডিগার্ড দেখে আসি” আমি তো অবাক ‘বডিগার্ড’ কোত্থেকে আসল? তাহলে কি বাংলার হলে হিন্দি মুভি দেখানো শুরু হয়েই গেল? পরের কথাতেই আমি আসল কাহিনী বুঝতে পারলাম । সে বলল ‘আরে গাধা , এ হলো বাংলাদেশি বডিগার্ড মানে দেহরক্ষী’ । তখন আর কি নববর্ষর শুরুটা আরেকটু স্মরণীয় করে রাখতে ছুটলাম বলাকা পানে । এটি পরিচালক ইফতেখার চৌধুরীর ২য় মুভি। প্রতিটি চরিত্র কাস্টিং এ যথেষ্ট সতর্ক ছিলেন বলে আমার মনে হল ।
ববি’র এতোটা খোলামেলা অভিনয় আমার কাছে দৃষ্টিকটু লেগেছে । আনিসুর রহমান মিলনের অভিনয় সবচেয়ে ভাল ছিল । তার অভিনয় দেখে হুমায়ূন ফরিদী’র কথা মনে পড়ে যায় । কাজী মারুফ ছিল মুভিটির সবচেয়ে বড় চমক । তাকে নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছেন পরিচালক ।
“মাইয়া মানুষ যদি দেখাইতে চায় তাইলে পুরুষ মানুষ কি না তাকাইয়া পারে?”- এইরকম কিছু অসংবেদনশীল সংলাপ না থাকলে মুভিটি আমার কাছে আরো একটু গ্রহনযোগ্য হত ।
©somewhere in net ltd.