নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সচেতনা ও সমৃদ্ধি

www.facebook.com/frahim.taj

ফ্রাহিম তাজ

আমি ইহার মত, তাহার মত, তাহাদের মত নই। আমি আমার মত। আমার মাঝে ইহাকে/উহাকে/তাহাকে খুঁজে লাভ নাই। **************************************** মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে... সে চায় তাঁকে খুজেঁ বের করুক... আর নিজের সম্পর্কে নিজে বলা বোকামি ...... আমি কেমন সেটা আপনি /তুমি/তুই জেনে নিন/নাও/নে... এইতো ;) ***************************************** আমি এক সামান্য ধূলিকণা... সিলিকা কণা, যাতে রোদ পড়ে চকচক করে তাও হতে পারিনি... আমি শুধুই সামান্য এক ধূলিকণা, যাকে সূর্যের কিরণও চাকচিক্যতা দিতে পারেনি... আমি সেই ধূলিকণা, যাকে বাতাসের গতিপথের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়! বাতাস যেদিকে বয়ে যায়, আমিও সেইদিকেই চলি! কখনো বা স্থির হয়ে পড়ে থাকি! *************************************************** “আমি এক অপেক্ষমাণ ঝরা পাতা, যে মৃত্তিকায় মিশে যেতে পারছিনা আবার বাতাসে উড়তেও পারছি না” ************************************************** পড়ালেখা নামক বিষয়টার সাথে আমার চিরকালের শত্রুতা।তাই পড়ালেখাকে জীবনের অপশনাল সাবজেক্ট বানিয়ে নিয়েছি । পড়ালেখা করিতেছি কিনা জানিতে চাহিয়া লজ্জা দিবেন না!!!! প্লিচ!!!! ************************************** বাবা মা বলেছে,"লেখাপড়া না করলে ভাত বন্ধ!!!!!" তাই ভাত হারানোর ভয়ে লেখাপড়া করছি!!!! :পি ********************************************* দুষ্টামি + ফাজলামি+ পাগলামি

ফ্রাহিম তাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন ভালবাসতে শিখি।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

আজ অনেকেই ঘুরেতে বেরিয়ে ছিলেন। কেউ বন্ধুদের সাথে, কেউ বা প্রিয়জনের সাথে। অনেকের আবার ইচ্ছা না থাকলেও বের হয়েছেন, কারণ সামনে হয়ত টানা অবরোধ পড়বে এই ভয়ে, অনেক দিন বের হয়া যাবে না বাসা থেকে।

ঘুরে ফিরে খাওয়া দাওয়া করে বাসায় ফিরেছেন। আবার কেউ বেড়িয়েছেন দিন চুক্তি।



এক জায়গা থেকে আর এক জায়গা চোষে বেড়িয়েছে। দুপুরে কোন নামি দামি রেস্তোরায় খাবার খেয়ে আবার শুরু। কেউ প্রিয়জন কে খুশি করতে ব্যাস্ত। যা সাদ্ধে নেই তাও করার চেষ্টা।

এই রঙ্গ মঞ্চে সবাই ব্যাস্ত। কারো অন্য দিকে তাকাবার সময় টুকু পর্যন্ত নেই। না, রাস্তার পাশের ঐ ছোট্ট শিশুগুলোর দিকে তো একদম না। রেস্টুরেন্ট এর পাশে পরে থাকা ক্ষুধার্ত শিশু গুলোর জন্য তো নয়। কিংবা পার্কের পাশে খেলতে থাকা শিশু গুলার দিকে কারো ভ্রুক্ষেপ হয় না। নিজের বাচ্চা/ছোট ভাই বোন কে খাবার কিনের দাওয়ার সময় shoping/resturent এর সামনে দারিয়ে থাকা শিশুদের দিকে ফিরে ও তাকাই না। তাদের দুঃখে ভরা চোখের দিকে কেউ তাকায় না। তাকালেই যে বিপদ। তাদের কিছু দিতা হতে পারে। যদি বড় কিছু চেয়ে বসে।



অবশ্যই তারা এমন বিশাল কিছু চাইবে না যা আমাদের দেয়া সম্ভব নয়। কারণ জগতে যার আছে কম তার চাহিদাও কম। তারা চাইলে খাবারের পুরটুকু না চাইলেও শেষ টুকু চাইতে পারে যেটা আমরা ভদ্রতা হিসেবে ফেলে দেই। হয় তো খাবার কেনার জন্য ২-৫টাকা চাইতে পারে। এতে অবশ্যই আমাদের বড় রেস্টুরেন্ট বিলের হাজার টাকায়ে কম পড়বে না। হয়ত খালি গায়ের একটা এতিম বালক একটা পুরনো জামা চাইতেই পারে, যেমন জামা আমরা একটু পুরন হলে কিংবা ছোট হয়েছে বলে না পরে ফেলেদি। আগুল দিতে অবশ্যই আমাদের গায়ে লাগার কথা না। ছোট ভাই-বোনের ভাঙ্গা খেলনা হয়ত চেয়ে বসতে পারে, যা আমরা ভাঙ্গারিআলার কাশে বিক্রি করে কটকটি খাই। যদি কটকটি খাওয়ার বদলে আমরা একটা খেলনা তাদের দিই, তাদের যে আনন্দ হবে তা এক কোটিপতির বেটাকে একটা premio কিংবা alion গাড়ি কিনে দিলেও ঐ রকম খুশি হবেনা।



আমরা চাইলেই আমাদের ফ্যালনা জিনিস গুলো দিয়েই ঐ এতিম, অবহেলিত শিশু গুলোর মুখে হাসি ফুটাতে পারি।



আসুন ওদের ভালবাসতে শিখি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৩

অপ্রচলিত বলেছেন: আসুন ওদের ভালবাসতে শিখি, সমাজটাকে বদলে ফেলি। পোস্টে সহমত জানিয়ে গেলাম, ভালো থাকবেন।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮

ফ্রাহিম তাজ বলেছেন: সবাই সহমত জানাতে পটু। কাজের বেলাই কেও নাই।
ধন্যবাদ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.