|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 ক্লোন রাফা
ক্লোন রাফা
	আমি নিরপেক্ষ নই । আমি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।
 
  
আমার কেনো জানি মনে হচ্ছে রিসেট বাটনের কাজ শুরু হয়েছে। 
আপনাদের কি মনে আছে ভয়েস অফ আমেরিকায় দেওয়া ড.ইউনুসের সেই সাক্ষাৎকার? ৭১ , ২১ ,৫২ মুক্তি যুদ্ধ কিংবা বঙ্গবন্ধু’কে নিয়ে কথাগুলো নাকি পুরনো দিনের কথা! যে অধ্যায় বাঙালির সবচাইতে গৌরবের বিষয়। বাঙালির যা অর্জন আমার দৃষ্টিতে, একটি রাষ্ট্র, পতাকা,ভাষা এবং স্বাধীনতা কোনো অর্জনের কাছে ম্লান হতে পারে না।আমি আমার বাঙালি পরিচয় নিয়ে অহংকার করি। তার অন্যতম কারণ আমাদের মাতৃভাষা, সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। সেই অহংকার নিয়ে আমি আজ শংকিত! 
২০২৪ নাকি সব কিছু রিসেট করে দিয়েছে ! সবকিছু নাকি মুছে গেছে ! ২০২৪ প্রতিস্থাপনের জন্য এখন থেকে আর ৭১ তেমন গুরুত্ব বহন করে না ‼️দেশের মানুষ নাকি এটাই চায়।  
১/জয় বাংলা ,জাতীয় স্লোগান হবে না, হবে ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
২/ সংবিধান বাতিল করার দাবি ,কোরআন-এর বিধান 
৩/জাতিয় সংগিত , আমরা সোনার বাংলা পরিবর্তনের ডাক, পাকসার বাংলস্থান হবে।
৪/বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন চাই! গণতান্ত্রিক বাংলাস্থান বা বাংলাদেশ। 
১৯৭১-এর পর থেকে জাতীয় গণ মাধ্যমে। বিজয়ের মাসে প্রতিদিন ধারাবাহিক ভাবে প্রতিদিনের আমাদের বিজয় গাথা নিয়ে পর্ব থাকতো।তার উপর আজ পর্যন্ত কোন সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি। এমনকি কোনো সামরিক সরকারেরও সাহস হয়নি ! এবারই প্রথম দেখলাম কোনো ধারাবাহিক কিছুই নেই। এমনকি কোনো সংগীত, নাটক কিংবা ইতিহাসের কথা নেই! 
বর্তমান উপদেষ্টা প্রধান,যা ব্যখ্যা করেছিলেন তা আসলে পুরোটাই কূটকৌশল। আসলে রিসেট বার্টন তারা কাজে লাগিয়েছেন!যা কার্যত ভয়েস অফ আমেরিকাতে বলেছিলেন,তাই করছেন!  
আপনাদের উপলব্ধি কি যোগ করতে অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ॥ 
https://www.facebook.com/share/1AweJ7pKUZ/?mibextid=WC7FNe
 ১৫ টি
    	১৫ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ২:৫৯
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ২:৫৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: Click This Link 
শেখ হাসিনার বক্তব্য।
২|  ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:১৯
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি নিদিষ্ট একটি দলের কড়া সাপোর্টার। আপনি যে পয়েন্ট গুলো উল্ল্রখ করেছেন, প্রতিবারই আওয়ামী লীগের হাত থেকে ক্ষমতা  চলে গেলে উহার এন্টি গ্রুপ এসব বিষয় নিয়ে হইচই শুরু করে।
২০১৯ সালে কেন আইনজীবী রীট করলো জয় বাংলা কে জাতীয় স্লোগান করার? আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় আসে ১৯৯৬ সালে। এই কাজ তারা তখন কেন করলো না?  
সংবিধান নিয়ে যাতে বেশি নয়-ছয় করতে না পারে সে জন্য আমেরিকা নিবাসী বাঙালি আলী রিয়াজ না নিয়াজ কে সংবিধান কমিটির প্রধান করা হয়েছে। 
জাতীয় পতাকা ও সংগীতের বিতর্ক সমাজে ২০১৪ সালের পর অনেকেই চুপিসারে বলতো হয়তো এখন প্রকাশ্যে বলছে। জাপান অথবা চীনের রাষ্ট্রদূত সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতা থাকবে কিনা তা নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে জিজ্ঞাসা করেছে। অর্থাৎ বাইরের চাপ রয়েছে। ইউনূস সাহেব চাইলেই রিসেট বাটন চেপে সব বাদ দিতে পারবেন না। 
আওয়ামী লীগের রাজনীতি এখন সুবিধাবাদী রাজনীতিতে পরিণত হয়েছে। একটি নতুন সরকারের চার মাসের মধ্যে নিশ্চয়ই অনেক কিছু করে ফেলবে না। আওয়ামী লীগ এখন দেখানোর চেষ্টা করছে দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে অথচ প্রথম আলোতে বাচ্চা শিশু যখন সাক্ষাৎকার দেয় পেটের স্বাধীনতা চাই তখন পত্রিকার বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
  ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১১:৫৪
১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১১:৫৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: আমি একটা পক্ষের সাপোর্টার সেটা আমার প্রোফাইলে পরিস্কার উল্লেখ আছে।তবে আমি দলের অনুসমর্থন করিনা,এটুকু পরিষ্কার। 
দীর্ঘদিন পর আওয়ামিলীগ যখন সরকারে আসে। তখন অনেক কিছু স্তুপ আকারে জমা ছিলো বিগত দিনের দেনা পাওনা। যেমন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, জেলখানায় চার নেতার হত্যার বিচার,সর্বোপরি যুদ্ধাপরাধের বিচার। একসাথে কাজের পাহাড় নিয়ে এগিয়ে যাওয়া যায়নি । বাংলাদেশের মত একটি অনগ্রসর ও শিক্ষার হার এত নিম্ন ছিলো যে তখন সবকিছু করা অসম্ভবই ছিলো! 
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছিলেন তিনি পুরো সংবিধান নতুন করে লেখার পক্ষে। কাজেই উনার দ্বারা বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী কাজ করা সম্ভব নয়। কারন উনি দেশে থেকে কোন কিছুই সরাসরি ফেস করেননি।আমেরিকার মত দেশে থেকে নিশ্চিত জীবনযাপন করে । বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষের জন্য কাজ করা সহজ নয়। অতিমানব অথবা মহামানব হোতে হবে। কাজেই তার উপর বিন্দুমাত্র ভরসা করা যায় না। 
অনেক আগেই মুক্তিযুদ্ধ ডিনায়াল আইন করা উচিত ছিলো! যা আওয়ামীলীগের খুব বড় ব্যর্থতা। যা পৃথিবির যুদ্ধজয়ী সব জাতির আছে। সেই আইন থাকলে , শ্লোগান, জাতীয় সংগীত,পতাকা,এবং দিবস পালন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা কঠিন হয়ে যেতো। 
কারন আওয়ামীলীগে এখন সুবিধাভোগী চাটুকার, দালাল, দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের জয় জয়কার।আওয়ামীলীগ আমলা ও অযোগ্যদের দ্বারা প্রভাবিত।
ধন্যবাদ।
৩|  ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:২২
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:২২
জেনারেশন৭১ বলেছেন: 
এরা চেষ্টা করবে আমাদের সংস্কৃতিকে মুছে দিতে।
  ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:০০
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:০০
ক্লোন রাফা বলেছেন: এদের আদর্শ হলো আওয়ামীলীগের বিপরীত অবস্থানে থাকা। পাকিস্তানের অপরাজনীতির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা এদের এজেন্ডা। ভারত বিরোধিতার কার্ড ব্যবহার করে দেশের মানুষ’কে ধোকা দেওয়া। এদের নিজেদের কোন প্ল্যান নেই দেশের জনগণ ও উন্নয়নের। কিন্তু কেউ করতে চাইলে তার বিরোধিতা করতেই হবে এটুকুই। 
এদের কোন সংস্কৃতিক পরিচয় নেই।
ধন্যবাদ॥
৪|  ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ১১:৩৫
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ১১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: যদি ইউনুস মন্দ কাজ করে, তাহলে একদিন তাকে শাস্তি পেতে হইবে।
  ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:০৪
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:০৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: কে শাস্তি দেবে! বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ ও সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ নিজের জন্য করে। দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে না কেউ।
ধন্যবাদ।
৫|  ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ১২:১৮
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ১২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 
তিটি ধ্বংশজগ্য হত্যাকান্ড জামাতি মেটিকুলাস প্ল্যানে করা হয়েছে।
নিউইয়র্কে ভয়েস অব আমেরিকার কাছে ইউনুস ও মাহফুজের কথায় স্পষ্টভাবেই সব বোঝা গেছে। তারা সব প্ল্যান মাফিক সহিংসতা করেছে। বছরব্যাপি প্ল্যান এবং গুপ্তহত্যার মাধ্যমে তাদের লাশের প্রয়োজন ছিল। থানা আক্রমণ এবং পুলিশ হত্যা করা হয়েছে এটা তাদের এক ছাত্রনেতা একটি টকশোতে স্বীকার করেছেন।
সবচেয়ে সহিংসতা হয়েছে ঢাকায়, অতচ ঢাবির কেউ মারা যায় নি, এমনকি বুয়েট সহ ঢাকা নারায়নগঞ্জ গাজিপুরের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মারা যায় নি। বলতে গেলে সাঈদ এবং মুগ্ধ বাদে আর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মারা যায় নি। তাহলে এত ছাত্র কারা মারা গেল?
এই বহুল আলোচিত সাঈদ এবং মুগ্ধের মৃত্যু খুবই সন্দেহজনক। রাবার বুলেটে সামান্য আহত সাইদকে শিবির নেতারা ৩০ মিনিটের রাস্তা ৫ ঘন্টা দেরি করে মাথায় আঘত করা মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। (সুত্র ময়না তদন্ত রিপোর্ট) নিশ্চিত বলা যায় এটা আহত একজনকে খুন করা হয়েছিল আন্দোলনে লাশের প্রয়োজনে। এসব খুনের ঘটনা মেটিকুলাস প্লানেরই অংশ। তাদের কাছে অস্ত্রসস্ত্রের ভান্ডার ছিল এবং আন্দোলন তথা মেটিকুলাস প্লান ব্যার্থ হলে সবাই অস্ত্রহাতে নেমে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিত।
নাহিদ একটি টকশোতে যেটা বলেছে - বলেছিল এই প্ল্যান (মেটিকুলাস) ব্যর্থ হলে সশস্ত্র হামলা করার একটা পরিকল্পনা প্রস্তুতি ছিল।
আমার প্রশ্ন - সশস্ত্র হামলা করার পরিকল্পনা থাকলে অস্ত্রগুলো এখন কোথায়?
  ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১:০২
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১:০২
ক্লোন রাফা বলেছেন: ঊত্তর মিলিয়ে নিন ⬇️⬇️
৬|  ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১:০০
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১:০০
ক্লোন রাফা বলেছেন: সবকিছু ঠিকই আছে । 
৪২ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার মুল্যায়ন কি আপনার কাছে⁉️অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস মানুষকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।  
জুলাই মাসে প্রথম থেকেই মনে হয়েছে এটা শুধুমাত্র কোটার আন্দোলন না। কারন সকল সহজ সরল সমাধানের পথ এড়িয়ে চলছিল ছাত্ররা। মনেই হইতেছিল অন্য কোন শক্তি কলকাঠি নাড়ছিল আড়ালে থেকে। সরকারের এত গোয়েন্দা বাহিনী কি করে ⁉️ 
 This is an inside and outsider combined approach to creat unstable situation. how come jail and police station attacked by terrified people ⁉ realize and ask yourself!
ধন্যবাদ॥
৭|  ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:১৩
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:১৩
অনামিকাসুলতানা বলেছেন: সাইদ ও নাকি জীবিত?
  ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ১১:১৩
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ১১:১৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: হা হা হা ......... এটা একটু বেশি হয়ে যাচ্ছে
৮|  ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ২:১০
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪  দুপুর ২:১০
রাসেল বলেছেন: তাদেরকে (ছবির ব্যক্তিত্বরা ) কখনই খুঁজে পাওয়া যাবে না। যদি কখনও পাওয়া যায়; তবে নির্দোষ, নির্মল, নিষ্পাপ, মহাজ্ঞানী, মহাজন হিসাবে এই বাংলায় পাওয়া যাবে। আমরা সাধারণ নিন্মবর্ণরা তাদেরকে আজীবন প্রভু গেয়ান করে যাব।
  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:৫৯
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৪  রাত ১২:৫৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: না , আমরা এটা হোতে দিতে পারিনা।প্রয়োজনে আকাশ বিদীর্ণ করে , মাটির গহ্বরে কিংবা সাগরের অতল অন্ধকার থেকে বের করে নিয়ে আসতেই হবে আমাদের । ঠিক যেমন ভাবে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে বাধ্য করেছি ৭১ ও ১৫ই আগস্টের খুনিদের । এরা বার বার আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে বিভ্রান্ত করছে । তাই শেকড় উপড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় নেই । 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু ॥
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:১৯
১১ ই ডিসেম্বর, ২০২৪  সকাল ৮:১৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: Click This Link