নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিরপেক্ষ নই । আমি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।
মুক্তিযুদ্ধ যখন শুরু হয়, তখন আমার বয়স তেইশ। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। কেমিস্ট্রিতে অনার্স থিয়োরি পরীক্ষা দিয়েছি, প্রাকটিক্যাল পরীক্ষার জন্যে অপেক্ষা। সুন্দর সময় কাটছে। আর মাত্র এক বৎসর— M Sc পাশ করে ফেলব। ইউনিভার্সিটিতে লেকচারার হিসেবে যোগ দেব। পিএইচডি করতে যাব দেশের বাইরে।
উনসত্তরের গণআন্দোলনের অতি উত্তেজনাময় সময়ে আমি ছিলাম উত্তেজনামুক্ত তরুণ যুবক, যার একমাত্র বিনোদন পাবলিক লাইব্রেরিতে গল্পের বই পড়া। শরিফ মিয়ার ক্যান্টিনে চা খাওয়া, মাঝে-মধ্যে বাংলা একাডেমীতে উঁকি দেয়া। সেখানে প্রায়ই গানের আসর হতো।
যেখানেই থাকি সন্ধ্যার আগে আগে মহসিন হলে নিজের ঘরে ফিরে আসতাম। ভালো ছাত্র হিসেবে সেখানে আমি একটি সিঙ্গেল সিটের রুম পেয়েছিলাম। নানান ধরনের বই দিয়ে রুম ভর্তি করে ফেলেছিলাম। গানের প্রতি আমার প্রবল দুর্বলতা দেখে বাবা আমাকে একটা রেকর্ড প্লেয়ার কিনে দিয়েছিলেন। বাইরে যখন ভয়াবহ আন্দোলন চলছে, তখন আমি দরজা বন্ধ করে গান শুনছি- কেন পান্থ এ চঞ্চলতা?
আমার সাজানো অতি পরিচিত ভুবন পুরোপুরি ভেঙে পড়ল ১৯৭১ সনে। যে পরিস্থিতিতে আমি পড়লাম, তার জন্যে কোনোরকম মানসিক প্রস্তুতি আমার ছিল না। ছায়াঘেরা শান্ত দিঘির একটা মাছকে হঠাৎ যেন নিয়ে যাওয়া হলো চৈত্রের দাবদাহে ঝলসে যাওয়া স্থলভূমিতে। কত বিচিত্র অভিজ্ঞতা! ভাইবোন নিয়ে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পালাচ্ছি। জীবন বাঁচানোর জন্যে মাদ্রাসার ছাত্র হিসেবে ভর্তি হতে গেছি শর্ষিনার পীর সাহেবের মাদ্রাসায়। পাকিস্তান মিলিটারি মাথায় গুলির বাক্স তুলে দিয়েছে। অকল্পনীয় ওজনের গুলির বাক্স মাথায় নিয়ে সৈন্যদের সঙ্গে বারহাট্টা থেকে হেঁটে হেঁটে এসেছি নেত্রকোনা পর্যন্ত। মিলিটারির বন্দিশিবিরে কাটল কিছু সময়। কী ভয়ঙ্কর অত্যাচার! এক সকালে মিলিটারিদের একজন এসে আমার হাতে বিশাল সাইজের একটা সাগরকলা ধরিয়ে দিয়ে বলল, তোমাকে কাল সকালে গুলি করে মারা হবে। এটা তোমার জন্যে ভালো। তুমি যদি নিরপরাধ হও, সরাসরি বেহেশতে চলে যাবে। আর যদি অপরাধী হও, তাহলে মৃত্যু তোমার প্রাপ্য শাস্তি।
একসময় মনে হলো, মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় ধরে রাখার জন্যে একটা উপন্যাস লেখা উচিত। মানুষকে যেমন পিতৃঋণ-মাতৃঋণ শোধ করতে হয়, দেশমাতার ঋণও শোধ করতে হয়। একজন লেখক সেই ঋণ শোধ করেন লেখার মাধ্যমে।
লেখা শুরু করলাম। জোছনা ও জননীর গল্প ধারাবাহিকভাবে ভোরের কাগজে ছাপা হতে লাগল। আমি কখনোই কোনো ধারাবাহিক লেখা শেষ করতে পারি না। এটিও পারলাম না। ছয়-সাত কিস্তি লিখে লেখা বন্ধ করে দিলাম। দু'বছর পর আবার শুরু করলাম। আবারো কয়েক কিস্তি লিখে লেখা বন্ধ। আর লেখা হয় না। অন্য লেখা লিখি, নাটক বানাই, সিনেমা বানাই, মুক্তিযুদ্ধের লেখাটা আর ধরা হয় না। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে- তখন নিজেকে এই বলে সান্ত্বনা দেই যে, লিখব একদিন লিখব। ব্যস্ততা কমলেই লেখা শুরু করব। এখনো সময় আছে। অনেক সময়।
একদিন হঠাৎ টের পেলাম অনেক সময় আমার হাতে নেই। সময় শেষ হয়ে গেছে। জোছনা ও জননীর গল্প আর লেখা হবে না। তখন আমি শুয়ে আছি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালের একটা ট্রলিতে। দু'জন নার্স ট্রলি ঠেলে আমাকে অপারেটিং টেবিলে নিয়ে যাচ্ছেন। ওপেন হার্ট সার্জারি হবে। আমাকে একটা ঘুমের ইনজেকশন দেয়া হয়েছে। চোখের পাতা ভারী হতে শুরু করেছে। হাসপাতালের আলোর তীব্রতা দ্রুত কমে যাচ্ছে।
যখন অচেতন হতে শুরু করেছি, তখন মনে হলো জোছনা ও জননীর গল্প তো লেখা হলো না। আমাকে যদি আর একবার পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ দেয়া হয়- আমি এই লেখাটি অবশ্যই শেষ করব। অচেতন হবার আগ মুহূর্তে হঠাৎ আনন্দে অভিভূত হলাম। কারণ তখনই প্রথম টের পেলাম আমি আসলেই একজন লেখক। মৃত্যুর খুব কাছাকাছি যাবার আগের মুহূর্তে অসমাপ্ত লেখার চিন্তাই ছিল আমার একমাত্র চিন্তা।
দেশে ফিরে লেখায় হাত দিলাম। শরীর খুব দুর্বল। দিনে দুই তিন পাতার বেশি লিখতে পারি না। এইভাবেই লেখা শেষ করেছি। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমি দেশমাতার ঋণ শোধ করার চেষ্টা করেছি। এই আনন্দের কোনো সীমা নেই।
জোছনা ও জননীর গল্প কোনো ইতিহাসের বই না, এটা একটা উপন্যাস। তারপরেও ইতিহাসের খুব কাছাকাছি থাকার চেষ্টা আমি করেছি।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ গেটেসবার্গ এড্রেসের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। এখানে কোনো অস্পষ্টতা থাকা বাঞ্ছনীয় না।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর কার্যক্রম ছোট করে দেখানোর একটি প্রবণতাও আমাদের আছে। আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পর কেউ যদি বাংলাদেশে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস এবং ছোটগল্প পড়ে যুদ্ধ সম্পর্কে ধারণা করতে চায় তাহলে তারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিষয়ে কিছুই জানবে না। আমাদের গল্প উপন্যাসে বিদেশী সৈন্যবাহিনীর বিষয় সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। লেখকরা হয়তো ভেবেছেন এতে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের গৌরবের হানি হবে।
ঋণ স্বীকারে অগৌরবের কিছু নেই। মহান জাতি এবং মহান মানুষরাই ঋণ স্বীকার করেন। আমি আমার বইটিতে আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্যে যেসব ভারতীয় সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন তাদের একটি তালিকা দিতে চেয়েছিলাম, যাতে পাঠকরা এই দীর্ঘ তালিকা পড়ে একবার শুধু বলেন- 'আহারে!'
তালিকা শেষপর্যন্ত দিলাম না, কারণ তাতে বইয়ের পৃষ্ঠাসংখ্যা আরো একশ' বাড়ত।
বীরশ্রেষ্ঠ তালিকার দিকে আমি প্রায়ই তাকাই। ছোট্ট একটা নিঃশ্বাস ফেলি। এই তালিকায় একজনও বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা নেই। অথচ আমি জানি এবং খেতাব যারা দিয়েছেন তারাও জানেন, বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই অসাধারণ সাহস দেখিয়েছেন। যুদ্ধের ট্রেনিং বা অভিজ্ঞতা ছাড়াই তাঁরা যা করেছেন তার তুলনা হবে না। অথচ এরা কেউ স্বীকৃতি পান না। কেন না?
আমার এই বইটির অসম্পূর্ণতার মধ্যে একটি হলো আমি পাকিস্তানি সৈন্যদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের বিষয়টি আনতে পারি নি। বিষয়টি এতই স্পর্শকাতর এবং এতই কষ্টকর যে কিছুতেই লিখতে পারলাম না। আশা করছি অন্যরা লিখবেন। তাদের কলমে এইসব হতভাগ্য তরুণীর অশ্রুজল উঠে আসবে।
— হুমায়ূন আহমেদ
নুহাশ পল্লী, গাজীপুর
•
জোছনা ও জননীর গল্প
হুমায়ূন আহমেদ
প্রথম প্রকাশ
একুশে বইমেলা ২০০৪
প্রচ্ছদ
মাসুম রহমান
প্রকাশক
অন্য প্রকাশ
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:১৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: হুম , তখনকার প্রজন্মের কিছু না কিছু বলার আছে অবশ্যই। সময় নষ্ট না করে অল্প অল্প করে ডাইরির পাতার মত লিখে ফেলুন।
এই লেখার ধন্যবাদ পাওয়ার অধিকারী আমার এবং অনেকের প্রিয়জন,হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর ।।
আপনাকে ধন্যবাদ, প্রথম মন্তব্যে,H.N.Nargis.
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শুনেন ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে কেউ মুক্তিযুদ্ধসহ কোনো পুরাতন কাসুন্দি নিয়ে ভাববে না। খবর আছে দেশে ২৬ লাখ বেকার ? একদল ছিলো চেতনা বিক্রি করে ১৫ বছর কাটালো। অথচ মুক্তিযুদ্ধ ছিলো জনমানুষের যুদ্ধ ! আরেক দল দেখতে পাচ্ছি আগস্টের পর থেকেই এইটা বদলাতে হবে, সেটা বদলাতে হবে নিয়ে ব্যস্ত। অথচ জুলাই অভ্যুত্থানও হয়েছিলো জনমানুষের অভ্যুত্থান। এই যে এসআই তে চূড়ান্ত নিয়োগ হতে বাদ, ৪৩ তম বিসিএসে চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ, সারদা থেকে হাজারের বেশি এসআই ক্যাডেট বাদ এসব নিয়ে কোথাও কথা হচ্ছে না। ৪/৫ টা বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে এমন বাদ পড়ার জ্বালা যার সাথে হয় সে বুঝে। এদেরকে এখন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের দালাল ট্যাগ দেয়া হচ্ছে। কোথাও পড়েছিলাম চোর ধরা পড়ার পর বলেছে " সবাই আমাকে চোর বলিয়া গাল মন্দ করে কিন্তু আমি কি সাধ করে চোর হইয়াছি? বাদ পড়াদের অবস্থাও এমন!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: যে জাতি তার গৌরবউজ্জল ইতিহাস ভুলে যায় তার কিছু মুল্য অবশ্যই দিতে হয়‼️ আমি অতীত নিয়ে পরে থাকার কথা বলছিনা। অতীতের অনুভূতির অনুপ্রেরণা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলছে‼️ ইতিহাস জনা সময়ের অপচয় না। তা আমাদের ভবিষ্যৎ’কে সমৃদ্ধ করে ।
আমার মনে হয় আপনি পোষ্ট না পড়ে মন্তব্য করেছেন!
ভালো রাখুক সৃষ্টিকর্তা ,সে কুতুব আপনাকে।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
একদিন আপনার ব্যবহারে আমি কষ্ট পেয়েছিলাম। আজ তা ভুলে গিয়েছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমি ব্লগে বেশ কিছু লেখা লিখেছি। ভবিষ্যতেও লিখবো।
মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের একমাত্র ইতিহাস। আজ মুক্তিযুদ্ধে কতোজন শহীদ হয়েছেন সেইসব বিষয় নিয়ে মানুষ হাসে মজা করে ঠাট্টা করে। আমি অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে চাই মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশে ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। মানুষ গণনার কোনো বিষয় সেই আমলে ছিলো না কথা সত্যি, কিন্ত গ্রাম কে গ্রাম মানুষ উজার হয়ে গিয়েছে। আমাদেরই নদীর এক চরে একদিনে নিরহ নিরস্ত্র ২,৫০০ জনেরও বেশি মানুষ হত্যা হয়। তাদের নাম ঠিকানা বাবার নাম মায়ের নাম ইত্যাদি সংগ্রহ করা হয়নি, সংগ্রহ করা সম্ভবও ছিলো না। সবাই প্রাণের ভয়ে ছুটছে। যুদ্ধ কোনো সিনেমা নাটক বা রাস্তার আন্দোলন নয়। যুদ্ধে কে মারা যাচ্ছে তার হিসাব থাকে না।
এই আধুনিক যুগে ফিলিস্তিনে এখন পর্যন্ত কতো মানুষ নিহত হয়েছেন কে বলতে পারবেন? শত / হাজার / লক্ষ / কোটি?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩০
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনার প্রতিউত্তর নিচে ⬇️
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৮
ক্লোন রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ, ঠাকুর মাহমুদ । আমার করা মন্তব্যের কষ্ট ভুলে গেছেন বলে। হ্যা, আমি মনে হয় কঠিন ভাষায় কিছু বলেছিলাম আপনাকে। কেনো জানি মনে হয়েছিলো আপনি ভুল !
মুক্তিযুদ্ধের বিশাল ক্যানভাস নিয়ে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ চিন্তা করে। খন্ডিত চিত্রের আলোকে আবদ্ধ রাখে নিজেদের চিন্তা ভাবনা । এই বিশাল জনযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বলতে গেলে তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু নেই । না কবিতা, উপন্যাস, চলচ্চিত্র, ডকুমেন্টারি কোথাও তেমন কিছু নেই! এমনকি যতটুকু ছিলো তাও হীন রাজনৈতিক কারণে আমরা ধ্বংস করেছি এবং এখনো করছি।এই তথাকথিত আন্দোলনের মাধ্যমেও করা হয়েছে।
৩০ লক্ষের হিসাব সঠিক না হলেও আরো বেশিও হতে পারে ‼️১ কোটি শরণার্থী’র অনেক মানুষ মারা গেছে যা মানুষ কখনো চিন্তা করেনা। শিশুরা ছিলো সবচেয়ে ভার্নারেবল।তখন আজকের মত সোস্যাল মিডিয়া থাকলে সব রেকর্ড থাকতো ।৬৮ হাজার গ্রামের এমন কোন গ্রাম নেই যেখানে মৃত্যুর ঘটনা নাই! আমার অল্প জানায় এমনও আছে পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে । তাদের কোন হিসেব নেই। সাড়ে সাত কোটি মানুষের ১ কোটি পরিবারের ১ জন করে হিসেব করলে সংখ্যাটা আরো বিশাল। ৭১-এ আমাদের নিরাপত্তা বলতে বিন্দুমাত্র কিছুই ছিলো না । কাজেই ৩০ লক্ষ আর ৩ লক্ষ নিয়ে ধীধান্বিত হওয়ার কিছু নেই ।
ভবিষ্যতে আরো গবেষণা হবে ইংশাআল্লাহ। তখন আরো স্পষ্ট হবে মানুষের মধ্যে এই ধারণা ।
ধন্যবাদ, আপনার চমৎকার মন্তব্যে।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: জন মানুষ কোথায় পেলেন।আমিতো কোন জনমানুষ দেখলাম না।কিছু দাগি জঙ্গি আর কিছু ছাত্র নামধারী জঙ্গি,তারা তাদের পরিচয় লুকিয়ে দেশবাসির সাথে প্রতারনা করেছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৫৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনি ভুল করছেন ‼️উনি ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেছেন । এবং সেটা সত্যিকার অর্থেই জনযুদ্ধ ছিলো। এমন কোন পেশা নেই কিংবা শ্রেনী নেই যারা অংশ গ্রহণ করে নাই ।
ধন্যবাদ, কা.১৮
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৪১
কামাল১৮ বলেছেন: উপরের মন্তব্যটি কুতুবের জন্য।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:০৫
কলাবাগান১ বলেছেন: চড়ুই পাখীর ব্রেন ওয়ালা জামাত-শিবির এর জংগী গুলি সবসময় বলে যে তারা মুক্তিযুদ্ধের 'সঠিক' ইতিহাস জানতে চায়/ 'সঠিক' ইতিহাস টা এত সহজ কিন্তু তারা তাদের মনের মত ইতিহাস শুনতে চায়...।আর কুযুক্তি দেয়...।শেখ মুজিব স্বাধীনতা চায় নাই...তবে আবার সাথে সাথে বলে দেশ টা বিক্রি করার জন্য ৭ দফা চুক্তি করে। যে দেশ চায় নাই সে কিভাবে দেশ বিক্রি করে? (আরিফ জেবতিক এর ভিডিও টা চমৎকার হয়েছে)....সুন্দরভাবে জামাতিদের দ্বিচারীতা বুঝায়ে দিয়েছেন...।এই ব্লগেই জামাতি সাপোর্টার বলে যে আগে নাকি আওয়ামীকে ভোট দিয়েছেন ডাহা মিথ্যা কথা...যে একবার রাজাকারদের সাপোর্টার সে সারাজীবন জামাতীদের সাপোর্টার
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩২
ক্লোন রাফা বলেছেন: আওয়ামিলীগ কতবার যে বাংলাদেশ বিক্রি করে দিয়েছে তার হিসেব নাই ‼️কিন্তু আমি কোন দল বা গোষ্ঠী’কে যুদ্ধ করে কিংবা কিনে ফেরত আনতে দেখিনি ‼️
বরাহশাবকদের রাজনীতি হোচ্ছে প্রতিনিয়ত মুক্তিযুদ্ধের ধর্ষন আর বিতর্কিত করা এটাই তাদের অপরাজনীতি । আ. জেবতিকের ভিডিও আমার ইনবক্সে এসেছে কিন্তু এখনো দেখিনি ।
ধন্যবাদ, কলাবাগান ১।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: @কলাবাগান১ ,আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সৈ.কুতুবের প্রশ্নে ।
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কলাবাগান১@খোদ পিনাকী শিবিরের পোলাপানদের ছাত্রলীগ মনে করতো। পরে ভুল ভাঙসে। ছাত্রলীগ পরিচয় আউট হওয়ার পর শিবির পরিচয় সামনে এলো। ভবিষ্যতে শিবির আউট হলে এরা যে ছাত্রলীগ হয়ে ফেরত আসবে না সেটা কিন্তু বলা যাচ্ছে না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: এই হলো জামায়াতের পরিচয় Click This Link
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১৮
কামাল১৮ বলেছেন: @ কুতুব,যারা পিনাকির রেফারেন্স দেয় তার পাগল ছাগল।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কামাল১৮@পিনাকীর রেফারেন্স দিচ্ছি না। পিনাকী আন্দোলনের শুরুতে বুঝতে ভুল করেছিলো যে কোনটা ছাত্রলীগ কোনটা শিবির। তাই সে ভেবেছিলো ইন্ডিয়ার সাথে ট্রানজিট ই্স্যু নিয়ে সকলের দৃষ্টি এড়াতে হাসিনা সরকার কোটা আন্দোলন করাচ্ছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: পিনাকি একজন প্রকৃত দেশদ্রোহীর নিকৃষ্ট উদাহরণ! নিজের দেশের মানুষের অসুস্থতা নিয়ে ব্যবসা করে। তার অনুসারীর নব্বই ভাগ জামাত/ শিবিরের। যারা বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতা করেছিল ‼️
কাজেই তার প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন করা ছাড়া আর কোনো পথ নাই ।
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীদের কোটা আন্দোলনের সময় 'ছাত্রলীগ' এর আক্রমন জন্য যারা অভিযুক্ত, তাদের নাম নাকি তদন্ত কমিটি খুজে পাচ্ছে না ...সাক্ষী নাকি পাওয়া যাচ্ছে না.... এই মারার জন্যই, বিশেষ করে ছাত্রীদের, দেশের মানুষের সমর্থন চেন্জ হয়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংক এর শেষ গর্ভনর এর হাত ধরেই যতই খেলাপী ঋন/টাকা পাচার হয়েছে (সাবোটাজ করার জন্য জামাতি/শিবির রা অনেক স্বিদ্ধহস্ত- তাকওয়াহ)
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪:৩১
ক্লোন রাফা বলেছেন: পেয়েছে ঠিকই দিচ্ছেনা। কারন সব মিটিকুলাসলি ডিজাইনের সদস্য। বরখাস্ত কিছু সরকারি চাকর আছে।সংখ্যায় শিবির বেশি, তাই দিচ্ছেনা। নাম দিলে সমন্বয়ক আর যারা দিবে তাদের রগ থাকবে না ।
কাজেই সব কিছু অন্ধকারে থাকবে । শুধু কয়েকটা নাম টার্গেট করে দেওয়া হবে।ছাত্রলীগের আর আওয়ামীলীগের কিছু কর্মী ।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:২৮
আমি নই বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এখন খৃস্টানদের বাইবেলের মত হয়ে গেছে। খৃস্টানদের বাইবেল যেমন বিভিন্ন সময় চার্চ ইচ্ছামত পরিবর্তন করেছে তেমনি আমাদের ইতিহাস সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে, সুতরাং মানুসের ইতিহাস বিষয়ক গল্পের উপর ইন্টারেস্ট কমে গেছে। ৫০০-৬০০ বছর আগে বাবর কেমনে মুগল সাম্রাজ্য বানাল এটা নিয়েও অতটা মতভেদ নাই যতটা ৫৪ বছর আগে হওয়া মুক্তিযুদ্ধে ঘোষনা কে দিল তা নিয়ে আছে।
@কলাবাগান১: জামাতি আর আপনারা সেইম, আপনারা দুই পক্ষই নিজেদের অপকর্ম অস্বীকার করেন। আপনার লাস্ট কমেন্টের জন্য বলতে চাই অসংখ ছবি এবং ভিডিও ফুটেজ আছে, ১৭-১৮ তারিখেই অনেক ছাত্রলীগ নেতা/কর্মির পরিচয় প্রকাশ পেয়েছে। সহপাঠিরা, এলাকার লোকজন যারাই যাকে চিনতে পেরেছিল তারাই প্রমান সহ পরিচয় প্রকাশ করেছিল। অনেক ছাত্রলীগ নেতা/কর্মি নিজেরাই মারপিটের ঘটনা নিজেদের ফেসবুকে গর্বভরে প্রকাশ করেছিল। আর আপনি বলতেছেন প্রমান পাওয়া যাচ্ছেনা। হাস্যকর, এইভাবে মনে হয় জামাতিরাও নিজেদের অপকর্ম অস্বীকার করতে লজ্জা পাবে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: এই কারনেই নিজের লেখা পড়া করা খুবই জরুরি ।আমাদের ইতিহাস আমরা নিজেরাই চর্চা করি না । জানার চেষ্টা করিনি ঘোষক আর পাঠকের পার্থক্য কি‼️সামগ্রিক বিবেচনায় এখনো জমিদারি শাসন ব্যবস্থার কুফল বিদ্যমান‼️নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করি অন্যের কথায়! মিয়ার বেটা যা বলে তাই করি । ৫০০ টাকার বিনিময়ে ৫ বছরের জন্যে নিজের অধিকার বিক্রি করি।
ইতিহাস কেনো কোন কিছুই পড়েন না তাই মানুষের ভুল কথা তুলে ধরেন।জাতিসংঘের অনুসন্ধানী দল বলছে সরকার সঠিক তথ্য দিচ্ছে না।এখন থেকে অল্প হোলেও পড়তে থাকুন । সব না হোলেও অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে পারবেন । এবং নিজের প্রশ্নের উত্তরও নিজেই পেয়ে যাবেন ।
ধন্যবাদ,আ.নই॥
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৮
কলাবাগান১ বলেছেন: @আমি নই,
এটা আমার কথা না... ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর তদন্ত কমিটি এর কথা যে সাক্ষী পাওয়া যাচ্ছে না তাই ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া যাচ্ছে না (ডেড লাইন পার হওয়ার পরও)
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮
কিরকুট বলেছেন: লেঞ্জায় বাধা দেয় তাই পড়তে পারি না ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০২
ক্লোন রাফা বলেছেন: ল্যান্জা ছাঁটাই করে ফেললেই হয়! Click This Link
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: জোছনা ও জননীর গল্প উপন্যাসটি আমি পড়েছি।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:০৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: খুব ভালো, আরো পড়ুন । পড়ার কোনো বিকল্প নেই ।
ধন্যবাদ, রা.নুর।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৮
কিরকুট বলেছেন: লেখক বলেছেন: ল্যান্জা ছাঁটাই করে ফেললেই হয়!
হু আপনি ফ্যসিস্ট !!! তাই স্বাদের ল্যাঞ্জা ছাটতে চান ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: সবাই গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলছে আমি না হয় আপনার পক্ষেই থাকবো
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। হুমায়ূন আহমেদের বই থেকে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২১
ক্লোন রাফা বলেছেন: জি , আমার প্রিয় একজন। প্রবাসে কিংবা স্বদেশে আসলেই দেখা করেছি॥
ধন্যবাদ হা.কা.বৈশাখী।
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: খুব ভালো, আরো পড়ুন । পড়ার কোনো বিকল্প নেই ।
ধন্যবাদ, রা.নুর।
শুকরিয়া। আমার বিনোদন বলতে পড়া এবং মুভি দেখা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:১১
ক্লোন রাফা বলেছেন: হুম....এই চর্চা ধরে রাখবেন ।
১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: এই বইটা আবার পড়বো। এটা বারবার পড়তে ইচ্ছা করে।
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: আজকাল আমার তো মনে হয় বই পড়ার হ্যাবিটই কমে যাচ্ছে ছেলেমেয়েদের। সবাই ডুবে আছে যে যার পছন্দের কাজে ফোনে ফোনে। ফোন বা নেটেও ইবুক আছে। কয়জনা পড়ছে ?
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস হাজারও চেষ্টাতেও মুছে ফেলা যাবে না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: কথা সঠিক , মুছে ফেলা এত সহজ নয়। কিন্তু বিতর্কিত করার চেষ্টা তো আছেই। বিশেষ করে রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য।
আমার মনে হয় এখন সময় হোয়েছে এ্যনিমেশনের মাধ্যমে হিস্ট্রি প্রেজেন্ট করার। ভিজিবল কিছু করতে হবে ।
তোমার টুর কেমন চলছে। তুমি কি এখনও অস্ট্রেলিয়া? মিররডডলের সাথে দেখা করেছো নাকি।
ধইন্যাপাতা , মন্তব্যে
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: সেটাই ভাইয়া মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ধামাচাপা দিয়ে নতুন প্রজন্মকে অন্ধ করে রাখলে হয়ত সেটা ভবিষ্যতের জন্য ভালো হবে না। বরং বেঈমান আর শেকড়হীন টাইপ প্রজন্মের সৃষ্টি হবে। অতীত ও ইতিহাস সেটা ভালো হোক বা মন্দ হোক বাদ দিয়ে কখনও কোনো জাতি গোষ্ঠি বা মানব এগিয়ে যেতে পারে না। এটা মূর্খামী।
আর মিররমনির সাথে দেখা হয়নি। এটা আমার থার্ড টাইম ট্যুর ইন অস্ট্রেলিয়া কিন্তু আমরা কখনও একে অন্যের সাথে দেখা করার চেষ্টা করিনি। মিররমনি প্রকাশ্যে আসা পছন্দ করে না। আমিও অনলাইন জগৎকে তার জায়গায় রাখতেই পছন্দ করি।
তোমার কি মনে আছে আমিও যে আগে ব্লগ বা ব্লগ রিলেটেড ফেসবুকে নিজের কোনো ছবি দিতাম না? তবে কোভিডের সময় অনলাইন ক্লাস আর কিছু টিভি শো এর বদলে প্রকাশিত হয়েই পড়লাম। তখন ভাবলাম কি হবে আর লুকিয়ে থেকে?
তুমিও তো আমার জানা মতে কারো সাথে সাক্ষাৎ তো দূরের কথা ছবিও শেয়ার করোনি....... হা হা
যাইহোক এবারের ট্যুর খুবই শর্ট ছিলো । ফিরে এসেছি আমি।
ওখানে আমার ল্যাপটপের কিবোর্ড কাজ করছিলো না ঠিকঠাক আর অনেক বেশি বিজি ছিলাম।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: উত্তর নিচে কমেন্ট হয়ে গেছে ⬇️
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫০
ক্লোন রাফা বলেছেন: কিন্তু মিররমনি’তো দেখা করলো স্প্যানকড”-এর সাথে এইতো কয়েকদিন পুর্বে পোস্ট দিয়ে জানালো! এখন মনে হয় আসতে তেমন সমস্যা নেই। জানিনা হয়তো সিলেক্টিভ হবে । নাকি তুমি যোগাযোগ করারই চেষ্টা করো নাই!
আমি প্রকাশ্যে এসেছিলাম, এবং আসার ইচ্ছাও ছিলো।তোমার হয়তো মনে নেই ।ব্লগের প্রতিষ্ঠা পালন করতে গিয়ে এখানে রাজাকারদের সাথে অপ্রীতিকর টনাও ঘটে।তারপরেই নিজেকে আড়াল করে নেই। আগের নিকের একটা পোষ্টে অনেকের সাথে আমার ছবিও ছিলো ।এখন নিরাপত্তার স্বার্থে আর প্রকাশ্যে আসতে চাই না ।
ওয়েলকাম ব্যাক হোম। সুইট হোম। নিজের বাড়ির মত কোন কিছুই হয়না।
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: ওহ তাই নাকি? তুমি প্রকাশ্যে ছিলে??
আমি জানতাম না ......আগের নিকের সাথে ছবিও আছে......
যাইহোক, না আমরা যোগাযোগের চেষ্টা করিনি ভাইয়া। আর সমস্যা তো না। আসলে এই বাংলাদেশেই তো কত মানুষ আছি আমরা ব্লগে কারো সাথে তো দেখা হলো না। কারণ এটাই চাই তাই। হা হা
ভাইয়ু স্প্যানকড ভাইয়ুর সাথে দেখা হয়েছে সেটা একদম তাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছার ব্যপার। সেখানে তো কোনো রুল খাঁটিবেক না।
যাইহোক সেই পোস্টটা আমার খুবই মজার লেগেছে। একদম গল্পের মত। অজানা অদেখা পরাবাস্তব জগতের প্রিয় মানুষের সাথে দেখা হয়ে যাওয়া। মিররমনি বা স্প্যানকড ভাইয়ু সেই ভ্রমন নিয়ে একটা গল্প লিখলে অনেক অনেক মজার হত মনে হয়!
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৯
ক্লোন রাফা বলেছেন: এই নিকেও আমার ছবি আছে! কিন্তু সিক্রেট প্রকাশ করবো না
২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৬
শায়মা বলেছেন: হা হা নিজে সিক্রেট প্রকাশ করবে না আর আমাদেরকে বলো!!!!!!!!!!!!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৫২
ক্লোন রাফা বলেছেন: হা হা কেনো ⁉️আমার ছবি ব্লগেই আছে , আবিস্কার করো মাথা খাটিয়ে ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৩
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সুন্দর লেখা। আমারও ইচ্ছা হয় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা । আমি তখন ইন্টারমিডিয়েটে পড়ি । এক গ্রাম থেকে আর একগ্রাম জেতে হত । এত ভয় যে ভয়ে এংজাইটি এত বেশি মাত্রায় উঠে গিয়েছিল যে আকাশে জেট প্লেন উড়ে আসলেই অনবরত বমি আরম্ভ হয়ে যেত আর মার ডাইরিয়া । ভয় তা আরও বেশি ছিল কাড়ন আমি মুক্তিযুদ্ধে ব্যানার নিয়ে বিরাট দলের সামনে ছিলাম। এবং এক উর্দুভাষী আব্বাকে অফিসে এসে ব্লাকমেলিং করত যে পাকিস্তানি সোলজার কে বলে দিবে যে আমি জড়িত । পরিবারে সবায় ে ব্যাপারে ভীত থাকতো । সত্যি যদি তাই করে। আরও কত কিছু ।