নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমাদের কথা বলতে এসেছি। আমি বাংলাদেশের কথা বলবো।আমি পৃথিবির অবহেলিত মানুষের পক্ষে ।জয় বাংলার প্রতিটি শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে। ৭১-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জিবন বাজী রেখে লড়াই করে যাবো জিবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে ।\nজয়বাংসা, জয় বঙ্গবন্ধু॥\n

ক্লোন রাফা

আমি নিরপেক্ষ নই । আমি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।

ক্লোন রাফা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুদের বিশেষজ্ঞ বাংলার কার্জাই , “মব” তন্ত্রের জন্য ধিকৃত দালাল বিবেচিত হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশে‼️

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:১৬


মব, নাকি পুর্বপরিকল্পিত রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক সহিংসতা?

ইউনুসের হাতে বাংলাদেশ এখন এমন এক অবস্থায় যাকে অনেকে বলেন 'মবতন্ত্র', যেখানে রাজনীতি মানে উন্মত্ত জনতার আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন। তবে, সব সহিংসতাকে মব বলে চালিয়ে দেওয়া যাবে না। এই ধরনের উন্মত্ত জনতার অংশগ্রহনে মব সহিংসতা গুলোর আড়ালে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সহিংসতার একটি স্পষ্ট ও ভয়ানক ধারা দেখা যায়। একদল মানুষ মিলে সহিংসতা করলেই সেটিকে “মব অ্যাটাক” বলে ঘোষণা দেওয়াটা ইউনুস সরকারের একটা চালাকি যার দ্বারা এই অবৈধ সরকার এসব নৃশংসতার দায় ও জবাবদিহিতা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর ও হাজার হাজার আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িঘরে হামলার ঘটনার কথাই ধরা যাক। ২০২৫ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারির যে ধ্বংসযজ্ঞ ঘটেছিল, তা কোনো হঠাৎ ঘটে যাওয়া স্বতঃস্ফূর্ত মব-সহিংসতা ছিল না। এই হামলা চালানো হয়েছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ঘনিষ্ঠ কয়েকটি গোষ্ঠীর কর্মী-সমর্থকদের মাধ্যমে—যার মধ্যে ছিল স্টুডেন্টস অ্যাগেইনস্ট ডিসক্রিমিনেশন (SAD) মুভমেন্ট, জামায়াতে ইসলামী, এমনকি বিএনপিও। উদ্দেশ্য ছিল স্পষ্ট: অপরাধমূলক ভয়-ভীতি দেখিয়ে আওয়ামী লীগ ও তাদের নেতা শেখ হাসিনাকে স্তব্ধ করে দেওয়া।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে এই হামলাগুলোকে উস্কে দেওয়া হয়েছে এবং সামাজিক মাধ্যমে খোলাখুলিভাবে উদযাপনও করা হয়েছে। এমনকি সরকারের উপদেষ্টারাও এতে অংশ নিয়েছিল। হামলাকারীরা নিজেরাই তাদের অপরাধমূলক কাজ লাইভস্ট্রিম করেছে। আর পুলিশ ও সেনারা দাঁড়িয়ে থেকেছে সাধারণ দর্শকের মতো। বুলডোজার ও ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে ভবন ভাঙচুর করা হয়েছে। এটা কোনো হঠাৎ ঘটতে থাকা মব-সহিংসতা ছিল না। বরং পুরো ঘটনাটি যে পরিকল্পিত ও সমন্বিত আক্রমণ, সেটা স্পষ্ট ছিল।

একইভাবে ২০২৪ সালের আগস্ট ও অক্টোবরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দু’বার অবরুদ্ধ হয়েছিল। সেখানে কোনো হঠাৎ জড়ো হওয়া ভিড় ছিল না, বরং সমন্বিতভাবে সংগঠিত তথাকথিত 'জনতা' হাজির হয়েছিল প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে। এই কর্মসূচি সাজানো হয়েছিল এসএডি মুভমেন্টের (SAD Movement) রাজনৈতিক নির্দেশনায়, যেখানে বিএনপি-জামায়াত ঘনিষ্ঠ আইনজীবীরাও সহযোগিতা করেছিল। জনতার ক্ষোভের নাটকীয়তা ব্যবহার করে বিচার বিভাগের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয় যাতে— দেশের সর্বোচ্চ আদালত যেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের পরিকল্পনার পথে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে না পারে।

সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় পার্টির অফিসে হামলাগুলোও ছিল সংগঠিত রাজনৈতিক সহিংসতা, যার উদ্দেশ্য ছিল ভয়-ভীতি ছড়িয়ে দেওয়া। গণঅধিকার পরিষদের কর্মী ও সমর্থকেরাই এই হামলার জন্য দায়ী। অন্তত ১২টি জেলায় জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এসব হামলা সমন্বিতভাবে চালানো হয়েছে। উত্তেজিত মবের নাটক সাজিয়ে রাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণই ছিল আসল উদ্দেশ্য—আর তা হয়েছে ইউনুস সরকারের নীরব সমর্থনেই।

ধর্মীয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সংগঠিত সহিংসতাকেও মব-সহিংসতা বলে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়—ইউনুস সরকারের আমলে বাংলাদেশজুড়ে একশোরও বেশি সুফি মাজার ও দরবার শরীফে হামলা হয়েছে। এগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে, আগুন দেওয়া হয়েছে, লুটপাট চালানো হয়েছে। কোথাও কোথাও আবার খাদেমদের ওপর হামলা হয়েছে, এমনকি তাদের হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে। এইসব নৃশংসতা চালিয়েছে চরমপন্থী ইসলামপন্থীরা, যারা নিজেদের “তৌহিদি জনতা” নামে পরিচয় দিচ্ছে।

বাস্তবে তথাকথিত “তৌহিদি জনতা” আসলে হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জামায়াতে ইসলামি এবং এমনকি বিএনপি-ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন গোষ্ঠীর কর্মী, অনুসারী ও সমর্থক ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদের উদ্দেশ্য হঠাৎ ধ্বংসযজ্ঞ চালানো নয়, বরং পরিকল্পিত ধর্মীয় নিপীড়ন। সুফি আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে তারা ভ্রান্ত বা ভিন্ন মতবাদ হিসেবে দেখে, আর সেটিকেই টার্গেট করে হামলা চালাচ্ছে। এ ধরনের আক্রমণকে সাধারণ মব-সহিংসতা বলে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না—এগুলো মূলত পূর্বপরিকল্পিত সাংস্কৃতিক ও মতাদর্শিক দমন।

ইউনুস সরকারের প্রতিক্রিয়াও এসব ঘটনায় অনেক কিছু প্রকাশ করেছে। ওপরের উল্লেখিত রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনাগুলোতে ইউনুস সরকার নিন্দা জানানো তো দূরের কথা, কোনো জবাবদিহিতার ব্যবস্থাও নেয়নি। বরং রাজনৈতিকভাবে এসব হামলাকে তারা ন্যায্যতা দিয়েছে। ইউনুস নিজেও এই পরিকল্পিত সহিংসতাকে বলেছেন “বিপ্লবী চেতনায় সংঘটিত কাজ”। তার প্রেস অফিস আবার “মব” শব্দটিকে নতুন করে সাজিয়ে বলছে “প্রেসার গ্রুপ”। অন্য কিছু ঘটনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নিন্দা জানানো হলেও কথার সঙ্গে বাস্তবতার ফারাক স্পষ্ট। হামলার সকল প্রমাণাদি থাকার পরও গ্রেপ্তার ও বিচারপ্রক্রিয়া পিছিয়ে আছে, যাতে পরিষ্কার হয়ে যায় যে সরকার হয় নীরবে এসব সহিংসতা মেনে নিচ্ছে, নয়তো লোকদেখানো প্রতিক্রিয়া দেখানোর কৌশল নিচ্ছে।

একাধিক কারণে, বিশেষ করে মিডিয়াকে সতর্ক থাকতে হবে যে সংগঠিত রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সহিংসতাকে মব-সহিংসতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা যাবে না, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

* এটি সরকারের উপর রাজনৈতিক ও নৈতিক জবাবদিহিতা এড়ানোর সুযোগ তৈরি করে।
* এটি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অভিযোগ ও অনাস্থাকে অবমূল্যায়ন করে।
* এটি রাজনৈতিক বা ধর্মীয় যেকোনো পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞকে দায়মুক্তভাবে চালানোর সুযোগ দেয়।

যদিও “মব অ্যাটাক” শব্দটি সমসাময়িক বাংলাদেশের অনেক বিশৃঙ্খলার দৃশ্য বর্ণনা করতে পারে, এটি সত্যিকে ভয়ঙ্করভাবে আড়াল করে। ইউনুস সরকারের আমলে যে সহিংসতার একটি বড় অংশ ঘটেছে, তা গভীরভাবে সংগঠিত, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, এবং কৌশলগতভাবে পরিচালিত।

#Bangladesh #Yunus

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২৩

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



শেখ হত্যার পর, জিয়ার জনপ্রিয়তা কি কমেছে? কতজন মানুষ এখন বুঝে যে, ইউনুস এবারের ক্যু'এর মুল উদ্যোগক্তা?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৩৮

ক্লোন রাফা বলেছেন: জাতির জনকের হত্যার পূর্বাপর কি , জেনারেল জিয়াউর রহমান জনপ্রিয় ছিলো⁉️মোটেও তা নয়। কারন ইতিপুর্বে জিয়া ছিলেন আরো দশজন সেক্টর কমান্ডারের মত একজন।
প্রকৃতপক্ষে,বঙ্গবন্ধুর মৃত‍্যই জিয়ার জনপ্রিয়তা অর্জনের পথ তৈরি করেছে।জেনারেল জিয়া পরাজিত শক্তির দাবার গুটি ঘোড়া ছিল।

সম্রাজ‍্যবাদি অপশক্তি তাদের প্ল‍্যান এক্সিকিউট করার জন্য।সব সময় সুদুরপ্রসারি বীজ বপন করে। সুদী ডক্টর ষাঁড়’কে অনেক আগেই নিযুক্ত করেছিলেন । আমেরিকার মত দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একজন ট‍্যাক্স ফাঁকি দেওয়া লোকের জন‍্য । আরেকটা দেশের প্রধানমন্ত্রী’কে ফোন করে ‼️সেটা কখনোই স্বাভাবিক নয়!

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আওয়ামী লীগ যদি শক্তভাবে ফিরতে পারে, ও লীগের ভুয়ে যদি ইউনুস পালায়ে যায়, তখন ইহার মুল্য হবে; না'হয় সে বালছাল জুলাই ষনদের মাঝে টিকে থাকবে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৪১

ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনার কি ধারনা, আওয়ামী লীগ কি সগৌরবে ফিরবে/ নাকি আবারও লম্বা সময়ের জন্যে অপেক্ষা।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৪৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার মত নির্বোধ ডাকাতলীগের লোকেরা ইউনূসের সমালোচনা করলে ইউনূসের জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যাবে।

আপনারা কথা বললেই গাধার ডাকের মতো শোনায়। কিন্তু সেটা আপনারা কোনোভাবেই বুঝতে পারেন না। কি যে মুসকিল! :)

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



@শ্রাবণধারা ,

জুলাই ক্যু শুরু হওয়ার পর, আমি যখন ক্যু'তে ইউনুসের ভুমিকা নিয়ে কথা বলেছিলাম; তখন আপনি ঠিক এভাবেই বাজে কথা বলেছিলেন; দুতাবাস কর্তৃক উনাকে চীফ এডভাইজার বানানোর, ১ বছরে ইউনুসের প্রতি মানুষ আস্হা বেড়েছে, নাকি কমেছে?

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৪১

শ্রাবণধারা বলেছেন: @ জেনারেশন একাত্তর - গাধার ডাকের উত্তর দিতে হয় না, কারণ মানুষের কথা গাধা বুঝতে পারে না। :)

বুদ্ধিমান মানুষ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে খোলা মনে কার্য-কারণ ও যুক্তি-প্রমাণ দিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করে। ঘটনা-পরম্পরাগুলো বোঝার চেষ্টা করে। আর গাধারা তাদের মোটা মাথায় যেটা মনে হয় আর মনে চায়, কেবল সেটাই ঘুরেফিরে দেখে আর আপনার মতো সমানে ভবিষ্যদ্বাণী করে - যেন এক মূর্তিমান গণক ঠাকুর।

গাধাকে কে বোঝাবে যে, বুদ্ধির কাজ ভবিষ্যদ্বাণী করা নয়, বরং বিচার-বিশ্লেষণ করা, প্রণিধান করা ও উপলব্ধি করা।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


মবের জনক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে জামাতিকরণের হোতা

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫৬

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



@শ্রাবণধারা ,

আপনি অবশ্যই আমার মতো গাধা নন; জুলাই আগষ্টে (২০২৪ )আপনি বলেছিলেন দেশে "বিপ্লব" হচ্ছে; আমি বলেছি যে, ক্যু হচ্ছে! ইউনুস যখন তার স্হান পেলেো, আপনি বলেছিলেন যে, সবচেয়ে "জ্ঞানী" বাংগালী দেশ চলানার সুযোগ পেয়েছে; আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে, ইউনুস জাতিকে পিঠের উপর চুরিকাঘাত করেছে। এখন দেখছেন, দেশে কি ঘটছে?

আগামী ১০ বছর দেশে কি ঘটবে, সেই সম্পর্কে কোন আইডিয়া?

৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৩০

বিষন্ন পথিক বলেছেন: @শ্রাবণধারা
গাধার ল্যাংগুয়েজ এলিট শিক্ষিত শ্রেণীর বলার কথা না, তাই একেবারে লেম্যান্স টার্মে গত এক বছররের প্রাপ্তিটা যদি দয়া করে বলতেন তাহলে "কুত্তালীগের গাধা " থেকে "ইউনুসেক্সিও খচ্চর" হওয়ার ট্রাই করতাম , স্যারকে আর পঞ্চাশ বছর চাইতাম গাধার ল্যাংগুয়েজ এলিট শিক্ষিত শ্রেণীর বলার কথা না, তাই একেবারে লেম্যান্স টার্মে গত এক বছররের প্রাপ্তিটা যদি দয়া করে বলতেন তাহলে "কুত্তালীগের গাধা " থেকে "ইউনুসেক্সিও খচ্চর" হওয়ার ট্রাই করতাম , স্যারকে আর পঞ্চাশ বছর চাইতাম

৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


নেপাল ও বাংলােদেশে যেভাবে সরকার পরিবর্তন হয়েছে সেটা সঠিক পদ্ধতি নয়।
ফ্রান্সে যে ভাবে সরকারের পরিবর্তন হয়েছে সেটাই সঠিক পদ্ধতি।
জ্বালাও পোড়াও কোন সঠিক পদ্ধতি হতে পারে না।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

Debu Liton Datta
নেপালের কোন নোবেলজয়ী না থাকায় বাংলাদেশের মবরাজ প্রধান উপদেষ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্তির সম্ভাবনা প্রকট!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.