![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিরপেক্ষ নই । আমি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে।
জুলাই সনদের প্রয়োজন হলো কেনো⁉️ কি এমন কথা এই জুলাই সনদে আছে যা আমাদের ৭২-এর সংবিধানে নেই।প্রকৃতপক্ষে জুলাই সনদ হলো আরেকটি ইনডেমনিটি দেওয়ার কূটকৌশল। আমাদের সংবিধানে অসাধারন সব কথা লেখা আছে। যা আসলে কেউ বিশ্বাস করে না। যেমন সংবিধানে লেখা রয়েছে দেশের মালিক জনগণ। প্রকৃতপক্ষে জনগনের সাথে সরকারি কর্মচারী এবং কতিপয় রাজনীতিবিদ আচরণ করে চাকর বাকরের মত।
সুদের ডক্টর এমনভাবে উপস্থাপন করলেন পুরো বিশ্বের চোখ নাকি জুলাই সনদের দিকে ‼️ এত বড় মিথ্যা কথা একমাত্র বাংলাদেশের নোবেল জয়ীই করতে পারে! ডক্টর ইউনুস ব্যাক্তিগত সফরগুলো রাষ্ট্রীয় সফর হিসেবে চালু করেছেন। রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকার অপচয় করেছেন।এগুলো জায়েজ করার জন্য এরকম নানা ধরনের নাটক মঞ্চস্থ করে চলেছেন এই অবৈধ দখলদাররা।
কয়েকটি মূল বিষয় উল্লেখ করা হলো :
• জনগণের শাসনের দাবি: রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধ করে সংবিধান ও আইনের শাসনের পূর্ণ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করা হয়েছে।
• স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সরকার: দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ প্রশাসনের কথা বলা হয়েছে।
• সামাজিক ন্যায় ও সমতা: দেশের প্রকৃত মালিক জনগণ এবং সকল ক্ষমতার উৎসও জনগণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জনগণের সম্মতি ও অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো শাসন ব্যবস্থা বৈধ নয়।
• সংবিধান সংস্কার: সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন, লিখন ও পুনর্লিখন এবং বিদ্যমান আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধনের কথা বলা হয়েছে।
• বিচার বিভাগ সংস্কার: বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
• নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার: নির্বাচন ব্যবস্থাকে সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ করার জন্য সংস্কারের কথা বলা হয়েছে।
• জনপ্রশাসন সংস্কার: জনপ্রশাসনকে দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য সংস্কারের কথা বলা হয়েছে।
• পুলিশ সংস্কার: পুলিশ বাহিনীকে জনগণের আস্থাভাজন ও নিরপেক্ষ করার জন্য সংস্কারের কথা বলা হয়েছে।
• দুর্নীতি দমন: দুর্নীতি দমন কমিশনকে শক্তিশালী করার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
জুলাই সনদে মোট ২৮টি প্রতিশ্রুতি রয়েছে। এই সনদটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের একটি রোডম্যাপ হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ই সনদে ঠিক কী কী প্রতিশ্রুতি আছে তা নিয়ে স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে এটা নিশ্চিত যে সনদটিতে ২৮টি প্রতিশ্রুতি রয়েছে। সনদটির মাধ্যমে জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব করা হয়েছে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা জুলাই সনদের অংশ হতে পারে:
• রাষ্ট্রীয় কাঠামো সংস্কার: প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমিয়ে আনা এবং কিছু প্রতিষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানো।
• নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার: নির্বাচন কমিশন গঠন, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ এবং নির্বাচনী অর্থায়নে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।
• বিচার বিভাগ সংস্কার: বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ এবং উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালতের সম্প্রসারণ।
• দুর্নীতি দমন: দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে সংশোধন, কমিশনার নিয়োগ পদ্ধতি এবং দুর্নীতিবিরোধী কৌশলপত্র প্রণয়ন।
• আইনসভা এবং সরকার ব্যবস্থা: আইনসভা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট করা এবং প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল সীমিত করা।
এই সনদে উল্লেখ আছে সংবিধানের উপরে স্থান দিতে হবে । এবং এই সনদের বিষয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা যাবে না।
এখন পর্যন্ত এটুকুই পাওয়া গেছে এই সনদের। এখন বলুন এই সনদ কি দিলো আমাকে এবং আপনাকে? আর বৈষম্য আজকে কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে এটা নিয়েও একটু চিন্তা করুন।
ধন্যবাদ॥
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সব দোষ শেখ হাসিনার এবং আওয়ামি লিগের । জামাতের সাথে লিগের কিনতু কুসুম কুসুম ভালোবাসা রয়েছে । থলের বিড়াল বেরিয়ে গেছে ।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জুলাই সনদে যারা স্বাক্ষর করেছে তারা এটা মানবে। আওয়ামী লীগ ও তাদের সমমনারা এ সনদ মানবে না। তারা যুলাই যোদ্ধাদেরকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বিচারের আওতায় আনবে।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমেরিকান ক্যু'এর উচ্চিষ্ট, রাজাকারী সনদ। উহাতে যারা সাইন করেছে, তারা ইডিয়ট।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ঝুলাই সনদ।