নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি খুব সাবলীল ভাষায় আমার গল্পগুলো লেখার চেস্টা করি এবং সেখানে সাহিত্য রসের মাধ্যমে বিভিন্ন চরিত্র সৃষ্টি করে মানুষের কাছে বার্তা দেয়ার চেস্টা করি।আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য মানুষ আনন্দের সাথে গল্প এবং লেখগুলো পরবে তারা যেন বিরক্ত না হয়।

গ্যাটলিন জুনিয়র

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি।

গ্যাটলিন জুনিয়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৌতূহল "প্রবন্ধ "

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

কৌতূহল
আকাশে ছিল মেঘের ঘনঘটা,দক্ষিণা হাওয়ার শোঁশোঁ শব্দে দোল খাচ্ছিলও বারান্ধায় থাকা পাখির খাচাটা যে খাচাতে বন্ধী ছিল সাদা রঙ্গের একটা কাকাতুয়া যার মাথায় ছিল হলুদ জুটি আর তার পাঁশে ছিল একটা সাদা গোলাপ গাছ,বাতাসের তালে একটি ফুটন্ত সাদা গোলাপের পাপরি বারি খাচ্ছিল ব্যালকনির রেলিঙ্গের সাথে আর কেমন জানি একটা পত পত শব্দ হচ্ছিলো। সাথে ছিল প্রাকিতিক সাদা বিদ্যূতের চুম্বন, অর্থাৎ বজ্রপাতের সময় যে বিদ্যুতের জলকানি তা দেখা যায় তা আর কি ! মনে হচ্ছিলো এখনি আক পশলা বৃষ্টি নামবে ।।
যতই মেঘ ডাকছিল, নিল আকাশটা ততই অন্ধকারে হারিয়ে যাচ্ছিল।
কাকগুলো ডাকছিল আর অস্থির এক আচরন করছিলো যা ছিল মনে হয় কাকের নিজের কাছেই অচেনা।।
কুকুর গুলো ঘেউ ঘেউ করে ডাকছিল । মনে হয় নিমিসেই সবকিছু এলমেল হয়ে গেল।
হঠাৎ একটি ধব করে শব্দ
কিসের শব্দ?????
দরজাটা বন্ধ করার শব্দ।
চারদিকে অন্ধকার, বৃষ্টির পানি আসছে ঘরে , আকাশে মেঘ ঢাকছে , বিদ্যুৎ টাও নেই । মনে হয় সন্ধ্যা নেমে আসছে।।
সুদূর রাস্তা টা পুরো খালি,মনে হয় এক অচেনা জগত।
কাকাতুয়া পাখিটা অবাক দৃষ্টিতে একবার বাহিরে তাকায় , একবার পিছনের দিকে তাকায় আর খুজে তার আপনজন । কিন্তু সব কিছুই সে দেখে জাপসা অন্ধকার আর জনমানবহীন ।
তার অবাক করা দৃষ্টিটা ছিল মনে হয় এক কৌতূহলের ভাণ্ডার ।
সবাই যখন প্রকিতির এমন পরিবেশে নিজেকে ঘরের ভিতরে লুকিয়ে রেখেছে তখন কাকাতুয়াতি টি খাচার ভিতরে বাহিরের অবস্থান অবলকন করছে,কেমন জানি এক চরম সাহসিক ব্যাপার।
আসলেই কি তাই?
মানুসের চেয়ে কি কাকাতুয়ার সাহস কি বেশি হতে পারে?
অবশ্যই না।।
তাহলে কি, প্রকিতির এমনি অবস্থা ছিল যে হয়তবা কাকাতুয়া টাকে তার মালিক ভুলেই গেছে এটা হতে পারে!
তা পারে কারন তার মনে নাই থাকতে পারে।
সে যাই হক কাকাতুয়ায় ফিরে যাই।।
কি যেন এক অচেনা প্রতিবিম্ব কাজ করছে তার মাঝে,সবকিছু চেনা আবার অচেনা,সে পলক ফেলতেছে আর খাচার ভিতর উরতেছে কারন সে ত বন্ধী। মেঘের গরজনের সাথে তার চখ গুলি বড় বড় হয়ে জাচ্ছে।
বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে,তখন তার হাজার চেষ্টা খাচার ভিতর থেকে।
কিছুক্ষণ চেষ্টা করে তার হাফিয়ে ওঠা
আবার বসে বসে দৃশ্য অবলকন করা।।
কি যেন এক রহসসময় অবস্থা।।
মনে হয় কি যেন কউতুহলের মাজে সে পরে গেল...
তার এখন কেউ নেই,সে একলা।
সে ভয় পাচ্ছে আবার শত ভয়ের মাজেও তার কউতহল
কউতহল তা কিসের?
তা অবশ্যই বাচার কউতহল ছিল অন্য কিছু না।
কারন কোলাহল পূর্ণ একটা স্থান যা নিমিসেই নিরব হয়ে গেল।।
আর এটা খাচা বন্ধি পাখির জন্য বুজতে পারা খুব বেশি কঠিন না।
কারন মানুষের র মত তারওঁ একটা সুক্ষ বিবেক আছে আর তা না হলে তারা তাদের অস্তিত্ত টিকিয়ে রাখতে পারত না...
এই লেখাটা ছিল সুদুই একটা কল্পনার প্রতিফলন আর কি!!!!!
প্রকিতির এমন পরিবেশে একটা খাচা বন্ধী পাখির কি কউতহল থাকতে পারে আর তার ভিতরের না বলা কথা কি হতে পারে তা আর কি...।।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪০

আরিয়ান রাইটিং বলেছেন: কল্পনা ভাল।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

গ্যাটলিন জুনিয়র বলেছেন: ধন্যবাদ # আরিয়ান রাইটিং#

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.