![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমগ্র বাংলাদেশ ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে আর সেই ছবি এখন বিলবোর্ড এ চক চক করছে। সরকার হলো গন প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ কিন্তু কার জন্য প্রচার কাকে হাইলাইট করার জন্য এই ৩১ কোটি টাকা খরচ? জনগনের রাজস্ব আয় থেকে একটি দলকে হাইলাইট করার জন্য? এই টাকা দিয়ে বঞ্চিত মানুষের জন্য এই পবিত্র ঈদে যাকাত দিলে হয়ত এই মানুষগুলো মন থেকে দোওয়া করত।
কথায় কথায় গনতন্ত্র এর অধিকারের কথা বলে কিন্তু আমি যখন এই দেশের মানুষ মনে করি তখন ভাবি আমার অধিকার কি? মানুষের মৌলিক অধিকার বলতে আমরা বুঝি ৫টি
খাদ্য,
বস্ত্র,
বাসস্হান,
শিক্ষা,
চিকিৎসা
সেই টুকুও পুরুন করতে সাগরে ভাসার মতো অবস্থা ।
আমরা তরুন প্রজন্ম । আমরা প্রতাশা করি সত্য ও বাস্তব সন্মত উদাহরন। কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় পীরগ্ঞ্জ উপজেলার এক স্কুল মাঠে বক্তব্য এ বলেছিলেন বিরোধীদল ক্ষমতায় এলে উত্তর বঙ্গ নাকি না খেয়ে মরবে? মঙ্গা পরবে? আমার বর্তমান বয়স ৩৯ বছর। শুনেছি ১৯৭৪ সালে মানুষ না খেয়ে মারা গেছে এর পর আর কখনও শুননাই । উত্তর বঙ্গের বিশেষ করে রংপুর উন্নয়নের দাবিদার সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদ তার পর বেগম খালেদা। তাহলে কি আগামী সংসদে রংপুরের পৈতিক ভিটার আরএস এর বলে মনোনয়োন প্রত্যাশী এটা তেমন কিছু না যারা অন্যের মনোনয়োন দেওয়ার ক্ষমতা আছে তাদের কনফার্ম।
যাহোক ২০০১ সালে সেই আসনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করলে জাতীয় পাটির সাধারন একজন প্রার্থী নুরু মন্ডলের কাছে পরাজিত হন। পরের বার বি.এন.পির ভুলের কারনে নৌকার গনজোয়ারে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জয়ী হন।
বি.এন.পির তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা না মেনে নেওয়ার কারনে এমন অবস্থা হয়েছিলো সেই একই পথে হাটছেন বর্তমান সরকার। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বলছেন আর এই দেশে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফিরে আসবেনা। অথচ্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক জনসভায় তাৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দের্শ্যে বলেন ক্ষমতায় যাওয়ার সময় তত্বাবধায়ক বৈধ আর ক্ষতা ছাড়ার সময় অবৈধ এই এক ঘুয়েমীর মানসিক পরবর্তন করতে হবে( সুত্র: দৈনিক ইত্তেফাক ও সকল দৈনিক ২৩/১২/১৯৯৪) । কি এমন পরিবর্তন দেশে এলো যে আর তত্বাবধায়ক দরকার নেই।
নারীদের উর্দ্দেশে বলছেন বি.এন.পি তথা ৪দলীয় জোট সরকার এলে নারীরা ঘর থেকে বাহির হতে পারবেনা। এটাই যদি সত্য হয় তাহলে তাৎকালীন বিরোধীদল নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন বি.এন.পি সরকার বাংলাদেশ সংবিধানে বিসমিল্লাহ্ সংযোজন করেছেন। আর মেয়েদের বেপর্দা করেছেন। জিয়া সরকার শতকরা ৫০% ভাগ চাকুরী মেয়েদের জন্য করেছেন এখন খালেদা সরকার ১০% বাড়িয়ে ৬০% করেছেন। অথচ্য পুরুষেরা দেশে চাকুরীর অভাবে বিদেশে যাচ্ছে। মেয়ে মানুষের উপার্জন পুরুষের খাওয়া হারাম (সুত্র : ৩১/০৮/১৯৯২ দৈনিক ইত্তেফাক)। এই বক্তব্য গুলো নিহাত ক্ষমতা গনমানুষের জন্য নয়। তাহলে ডিজিটাল সত্য কি?
সাধারন মানুষের আস্থা ও চাওয়া পাওয়ার রিডার একটি ক্রয় করতে পারলে ডিজিটাল সরকার পূর্ন হবে । আশা করি বিলবের্ডের চেয়ে বেশী উপযোগী হবে।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: কেউ বলল যে প্রচারণার অভাবে আম্লিগ সিটি নির্বাচনগুলাতে ধরা খাইসে। উত্তম কথা। তা হলে বিলবোর্ডগুলা তো ঐ সব সিটি করপোরেশনে হৈলে ভাল হৈত না?
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩২
এনজেল মাইন্ড বলেছেন: বর্তমান সরকার নিজেকে '' দখলদার '' এবং ''ছিনতাইকারী'' হিসেবে প্রমান করলো এই বিল বোর্ড গুলি দখল করে ।