নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কী হচ্ছে তার একটি উজ্জ্বল নমুনা এই গবেষণাকর্মটি। রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ডক্টর আবুল হোসাইন আবিষ্কার করেছেন, মানুষের দেহের হাড়গোড় তৈরি হয়েছে আল্লাহ ও মুহাম্মদ— এ দুটি আরবি শব্দের আদলে!
প্যারেডোলিয়া নামে একটি রোগ আছে, যেটিতে আক্রান্ত হলে চাঁদে মানুষের অবয়ব, মেঘে হাতির শুঁড়, ও গরুর মাংসে আরবি হরফে ‘আল্লাহ’ লেখা দেখতে পাওয়া যায়। এটি একপ্রকার পার্সেপচুয়াল বায়াস। এ রোগীরা নানা বিষয়ে শুধু পছন্দের প্যাটার্ন খুঁজে পায়। তবে এর সাথে যখন সেলফ-সার্ভিং বায়াসের সমন্বয় ঘটে, তখন কগনাটিভ ডিজাস্টার অনিবার্য।
আবুল হোসাইন যদি সামান্যও চক্ষুষ্মান হতেন, তাহলে বুঝতেন— তিনি যে-প্রক্রিয়ায় মানুষের কংকালে 'আল্লাহ' ও 'মুহাম্মদ' খুঁজে পেয়েছেন, একই প্রক্রিয়ায় আবুল হোসাইনের কংকালে গুরু নানকের প্রতীক খান্দা, হিটলারের নাজি পার্টির প্রতীক স্বস্তিকা, এবং আরবি অক্ষরে 'শয়তান' শব্দটি আবিষ্কার করা সম্ভব।
ধার্মিক ও ধর্মান্ধ, এ দুটি এক জিনিস নয়। ধর্মকে হৃদয়ে ধারণ করে পালন করতে হয়। ধর্মীয় ধর্মের বদলে যারা রাজনীতিক ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করে, তাদের অন্ধত্ব বিপজ্জনক। বাংলায় 'আবুল' শব্দটি এখন যে-অর্থে ব্যবহৃত হয়, ঠিক সেরকম একটি কাজ এই ডক্টর আবুল হোসাইন করে ফেলেছেন। 'আধুনিক গরু-রচনা সমগ্র' বইয়ে 'ছাগল ও তার পিএইচডি ডিগ্রি' নামে যে-রচনাটি আছে, তার প্রাসঙ্গিকতা বাংলাদেশের সমাজে বহুকাল টিকে থাকবে।
লিখেছেন—মহিউদ্দিন মোহাম্মদ
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
এই লোক ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে এখনো আছে?
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৭:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
জংগী বিজ্ঞানী
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ব্লগিং এর একটা নিয়ম আছে । সরাসরি কোন কিছুর বিরুদ্ধে অভিযোগ ও নিজের মতামত তুলে ধরতে হলে তা পক্ষে যুক্তি তুলে ধরতে হয় । আপনার লেখার সেটা অনুপুস্থিত । আপনার উচিত ছিলো , ওনার গর্বেষনা পত্রটি তুলে ধরা । আগে সেটা করুন তারপর সমালোচনা । আপনি যেটাকে আলু পড়ছেন আসলে সেটা হয়তো বাঁশ ছিলো এমন ও তো হতে পারে ।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি তাঁর কথার স্পক্ষে ছবি উপস্থাপন করেছেন। যাতে তাঁর কথা আমরা সঠিক বুঝতে পারছি। আপনিও আপনার কথার স্বপক্ষে ছবি উপস্থাপন করুন। আপনার মুখস্ত দাবী মানার সময় আমাদের নেই।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানী কোরান পড়ে বিজ্ঞানী হয়েছেন।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি তাঁর কথার স্বপক্ষে ছবি উপস্থাপন করেছেন। যাতে তাঁর কথা আমরা সঠিক বুঝতে পারছি।
মহাজাগতিক ভাই - রসুল যুগের আরবী লেখা আরবী হরফ বর্তমান যুগে প্রচলিত লেখা হরফ সম্পুর্নই আলাদা,
৫ টি বর্ন ছিলইনা। পরে এড করা হয়েছে। অনেক অনেক বিবর্তনের পর বর্তমান আরবী বর্নমালা।
কথিত অপবিজ্ঞানী ডক্টর আবুল মানব কঙ্কাল থেকে যে বর্ন আবিষ্কার করেছে রসুল যুগে আরবী হরফ এই রকম ছিল না।।
কট্টরপন্থি ধার্মিক নামের ধর্মব্যাবসায়ীরা বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের আবিষ্কার দেখলে নিজেদের বিলুপ্তির ভয়ে আতঙ্কিত হয়।
তাই বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানকে, জীববিবর্তনকে অস্বীকার করে। অন্যকেও বাধ্য করে।
অতচ এরা প্রচলিত বিজ্ঞান প্রযুক্তির ও চিকিৎসার সকল সুবিধাই ভোগ করছে। সুবিধা ভোগ করে বিজ্ঞানকে অস্বীকার করছে।
বিজ্ঞানের নানা ডিভাইস সুবিধা ভোগ করে বিজ্ঞানকে সবক্ষেত্রে ব্যাবহার করে বিজ্ঞানের মুল সুত্র সমুহকে অস্বীকার করা মৌলবাদিদের চরিত্র।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: হাস্যকর।
৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩
ইলি বলেছেন: এইটা কোন কথা??? এমন হইলে ত কোরআন হাদিসে এই বিষয়ে ইঙ্গিত থাকতো, কই এমন কিছু ত নাই, ঐযে কি জানি একটা রোগের কথা কইলেন, আবুল সাবরে সেই রোগেই ধরছে। ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:২৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এইজন্যই বুঝি ঢাকা বিশ্বিদ্যালয় পৃথিবীর সেরা হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা আসতে পারে না।
১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৫২
এমজেডএফ বলেছেন: গবেট! এইসব গবেটদের অনেকে আল্লাহ ও রসুলকে গাছের শিকড় ও ডালপালায়ও খুঁজে পায়। এবার বিজ্ঞানী গবেট 'আবুল' মানুষের হাড়ঘোরে খুঁজে পেয়েছে । আপনার পোস্টের মন্তব্য থেকে গবেটের পক্ষে সাফাই গাওয়া সামু ব্লগের গবেটগুলোকে চেনা যায় ।
১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪৮
নিমো বলেছেন: সবই এলিয়েন ডিএনএ ও জিনের কামাল। ব্লগবাসী বুঝতে না পারলেও, আবুল ঠিকই বুঝতে পেরেছে।
১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ কি এই পোস্ট পড়ে খেপেছে? বিটপি আর মহাজাগতিক চিন্তা দেখি গবেষণা কর্মটি নিয়ে একমত।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৪:৪৫
গোবর গণেশ বলেছেন: একজন লিখেছেন “পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানী কোরান পড়ে বিজ্ঞানী হয়েছেন।” আমি আর কি বলবো।
আর আবুল সাহেব সবকিছুতে আরবী অক্ষর খুঁজে পেলেন, অন্য কোন ভাষাতেও আল্লার নাম লেখা যায় বিষয়টা হয়ত উনি ভুলে গেছেন। উনি হয়ত মনে করেন আরবী মানেই আল্লা আর আল্লা মানেই আরবী। যাইহোক কেউ ধর্মান্ধ হলে কারো কিছু আসে যায়না কিন্তু যখন এসব অন্ধত্ব ছড়িয়ে যায় তখনই বিপদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:৪১
কামাল৮০ বলেছেন: হয় সে নকল করে ডক্টরেট নয় সে ভুয়া।একটা মৌলিক ঘভেষণা করা লোক এমন দাবী করতেই পারেনা।এরা ঢাকা ভার্সিটিকে মাদ্রাসা বানিয়ে ফেলছে।
ধার্মিকরাই ধর্মান্ধ হয়।নিধার্মিক কি কখনো ধর্মান্ধ হতে পারে।