নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’
অর্থাৎ : আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া সত্য কোনো উপাস্য নেই। আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
নোয়াখালীতে যখন রাজেন্দ্রলাল চৌধুরীর মাথা কাটা হয়েছিল এই শ্লোগানটি দেওয়া হয়েছিল। শুধু তাই নয় নোয়াখালীতে প্রতিটি অঞ্চলে যে ধ্বংসলীলা চলেছিল সেখানে এটিই প্রধান শ্লোগান ছিল।
১৯৪৬ এ শুধু নোয়াখালী নয়,টিপেরা থেকে ঢাকা প্রতিটি জায়গায় ধ্বংসলীলা চলেছিল।
আল্লাহু আকবর-আল্লাহই একমাত্র উপাসক এবং উনি সবার থেকে বড়।
যখন সনাতনে চোখ রাখবেন- মানুষের মধ্যেই ঈশ্বরের অবস্থান।
কাশ্মীরে হিন্দু পণ্ডিতদের হত্যা করার সময় একই শ্লোগান দেখা যায়।
ইজ্রায়েলের উপর আক্রমণ যখন নেমে আসে তখনও আমরা একই শ্লোগান শুনতে পাই।
অর্থাৎ আল্লাহের উপাস্য এলাকায় কাফেরদের কোনো স্থান নেই।তাই কাফেরদের হত্যা করাটাও তাদের অধিকারের মধ্যে পড়ে।
নোয়াখালীর রাজেন্দ্রলাল বাবু থেকে শুরু করে সেখানকার প্রায় ২০ হাজার মানুষকে এইকারণেই অত্যাচারিত হতে হয়েছিল।কাশ্মীর থেকে শুরু করে অধুনা বাংলাদেশ চিত্র এক। ইজ্রায়েল তার ব্যতিক্রম নয়।
বিশ্ব মানবতার আদর্শ নিয়ে কথা বলার আগে এগুলি নিয়ে কবে সোচ্চার হবে আমার বাংলাদেশি বন্ধুরা???
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৩
নাহল তরকারি বলেছেন: ধর্মের ধোহাই দিয়ে যদি কোন নামধারী মুসলিম হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে, তাহলে সেটা পা এই পাপের শাস্তি হউয়া উচিত
রাজেন্দ্রলাল বাবু হত্যার বিচার হউক, সেটা আমি চাই। কোন ইমাম,মৌলভী, হুজুর যদি হত্যা করে, আর সেটা যদি প্রমানিত হয়, তাহলে সে অপরাধী। অপরাধীর কোন মাফ নাই। তাকে বিচার করে শাস্তি দিতেই হবে।
আমাদের মহানবী কোন এক বিচারে দেখে এক সম্ভ্রান্ত ঘরের নারী কোন অপরাধী দোষী প্রমানিত হয়েছে। অনেকে তাকে ক্ষমা করতে িবলেছে, কারন সে ছিলো সম্ভ্রান্ত ঘরের।
কিন্তু মহানবী বিচার ঠিক রাখার জন্য বলেছিলো "আমার মেয়েও যদি দোষী হয়, তাকেও শাস্তি দিতে দুইবার চিন্তা করবো না।" সে স্থানে সাধারণ হুজুর কাউকে বিনা বিচারে হত্যা করলে তাকেও শাস্তি পেতে হবে। তাতে আমাদের আপত্তি নাই। অপরাধী মানে অপরাধী। সে কোন ধর্ম, গোষ্ঠী, রাজনৈতিক দলের কেউ না।
আপনি ইজরায়েল এর ইতিহাস পড়ুন। ইজরায়েল এর সৈনিকদের অত্যাচার আর ৭১ সালের হানাদার বাহিনীর অত্যাচার মিলিয়ে নিন।কোন মিল আছে কি? কে কাকে অত্যাচার করেছে, সেই ব্যাপারে পরিস্কার ধারনা নিন।
আমি এই যুদ্ধকে রাজনৈতিক যুদ্ধ হিসেবে দেখছি। আপনারা সাধারণ মানুষের মত এটাকে ধর্ম যুদ্ধ দেখছেন কেন?
আমার জনা মতে কাশ্মীরে কোন বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিন্দু পন্ডিতদের হত্যা করে। শুধু হিন্দু না, মুসলিমদের ও তারা মেরেছে। সেই বিদ্রোহী গোষ্ঠী কোন ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠী ছিলো না। আমার যতটুকুর ধরনা তারা লোকাল বিদ্রোহী গোষ্ঠী ছিলো।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: নোয়াখালি অঞ্চলের লোকজন খুব বেশি ধার্মিক।
ধার্মিকেরা হিংস্র হয়।
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একপক্ষ আল্লাহু আকবর বলে ঝাঁপিয়ে পড়ে, আরেকপক্ষ জয় শ্রীরাম বলে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দু'পক্ষই মানুষ নামের পশু। তথাকথিত ধার্মিক। এদের ধ্বংস হোক।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:১১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এই উপ-মহাদেশে মুসলিমরা-তো বরাবরই মাইনোরিটি ছিলো। তারপরেও এই ধর্মের কারনেই ভারতবর্ষ ভাগ হয়েছে, কেন বলতে পারেন? সেটা জানা থাকলেও আপনি বলবেন না। তাতে সুর্নিদিষ্ট একটি ধর্মাবলম্বীদের জাত-পাত, উচুঁ-নিচু ভেদাভেদ আর অন্যায়-অত্যাচারের অনেক গল্প-কাহিনী বের হয়ে আসবে। আপনি বলেছেন, "মানুষের মধ্যেই ঈশ্বরের অবস্থান"। সেটাই যদি সত্য হয় তবে ভেদাভেদ করা কেন? নাকি ঈশ্বরের মাঝেও ভেদাভেদ রয়েছে?! বেশীর ভাগ মুসলিমরাতো ভারত ছেড়ে বেঁচেছে কিন্তু ফেঁসে গেছে শিখরা। যার প্রমাণ স্বাধীনতার এত বছর পরেও তাদের খালিস্তান রাষ্ট্রের স্বপ্নে বিভোর হওয়া।
বলছি না মুসলিম দেশগুলোতেও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর কোন অন্যায় হয় নি, অবশ্যই হয়েছে আর আমি তার ন্যায়সঙ্গত শাস্তিও দাবী করি। অন্যায় কে অন্যায়-ই বলবো, সেটা কেউ "আল্লাহু আকবার" বলে করুক কিংবা "জয় শ্রীরাম" বলেই করুক। কেউই আইনের উর্ধ্বে নয়। জেনে রাখা উচিত যে, "আল্লাহু আকবার" বলে অন্যায় করা লোকজনের হাতে সবচেয়ে বেশী প্রাণ হারিয়েছে মুসলিমরাই, অমুসলিমরা নয়। সুতরাং সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ তাদের যে সমর্থন করে না সেটা না বোঝাটা নিতান্তই মুর্খতা।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:১৩
ক্লোন রাফা বলেছেন: আগে জানতাম অল্প বিদ্যা ভয়ংকর। এখন বিপরীতটাও দেখতেছি !
কি বুঝলেন গে.দাদা !
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইফতেখার ভূঁইয়া যথার্থ বলেছে আপনার পোস্টের জন্য মন্তব্য হিসেবে।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৫
আমি নই বলেছেন: জয় শ্রীরাম কইয়া মারলে অবস্য সমস্যা ছিলনা, হুনুমান তাতে খুশিই হতেন কি বলেন কসাই মুদির চ্যালা?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার বর্তমান বাংলাদেশী বন্ধুরা আপনার থেকে আধুনিক; বাংলাদেশীরা চেষ্টা করছে সময়ের সাথে আরো মানবিক হওয়ার; কিন্তু আপনি হঠাৎ করে মানুষ থেকে হনুমান হয়ে গেলেন; ইহা তো প্রকৃতির নিয়মের বাহিরে!