১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৮

শিক কাবাব বলেছেন: এই কথাটা আমি ব্লগে একবার বলেছিলাম। শুনে সকলেই চিল্লায়া উঠলো। পৃথিবীর সব মুসলিম কম জানে আর তুমি বেশি জানো - মন্তব্য করেছিল। শিয়ারা কখনোই মুসলমান না যদিও তারা নামাজ পড়ে রোজা রাখে হজ করে।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪১

জবরুল আলম সুমন বলেছেন: শিয়ারা যদি মুসলিম না হয়ে থাকে তাহলে তাদেরকে মুসলিম বলা হয় কেন, তারা কেনই বা নামাজ রোজা পালন করে ? এর ব্যাখ্যা কি ?

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪২

নাজিম রেজা বলেছেন: ঘটনাটি ঘটে ইরানের এক প্রেসিডেন্টের উদ্দ্যোগে ইরানেই।তিনি শিয়া ও সুন্নী আলেমদের মধ্যে দুরত্ব কমানো ও দু দলেরই দৃষ্টিভঙ্গি জানতে আগ্রহি হয়ে তাদের মধ্যে একটা সময় নির্দারণ করে নিজ দরবারে ডাকলেন।নিদৃষ্ট সময় অনুসারে শিয়া আলেমগণ উপস্থিত হলেন সবাই।কিন্তু সুন্নী আলেমদের কোন খবর নেই।কিছু সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর মাত্র একজন সুন্নী আলেম তাদের মাঝে প্রবেশ করলেন তার জুতা বগলের নীচে নিয়ে।

তাকে এ অবস্থায় প্রবেশ করতে দেখে শিয়া আলেমগণ জিজ্ঞাসা করলেন,আপনি একজন সন্মানিত ব্যক্তির নিকটে এভাবে আসলেন জুতা বগলে নিয়ে?

তখন সুন্নী আলেম উত্তর দিলেন,দেখুন আমি শুনেছি শিয়ারা রাসূল সাঃ এর যুগে জুতা চুরি করতো।তাই আমি জুতা এভাবে নিয়ে আসলাম।

তখন শিয়া আলেমগণ বললেন রাসূল সাঃ এর যুগেতো শিয়া ছিলনা,তারা জুতা চুরি করবে কি করে।
এবার সুন্নি আলেম বললেন,তবেতো আর মুনাযারার কোন প্রয়োজনই নেই।
আপনারা আপনাদের এই ধর্ম কোত্থেকে আবিস্কার করলেন???

বন্ধুরা জানতে ইচ্ছে করছে নিশ্চয় সেই সুন্নী আলেম কে ছিলেন।
সেই সুন্নী আলেম হলেন আহমাদ দীদাত রাহঃ ♥♥ ।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: সর্বনাশ! ১৮ কোটি সুন্নি মুসলিমের পরিসংখ্যানটা কোথায় পেলেন, আল্লাহ মালুম!

উইকিপিডিয়া অনুসারে মুসলিমের সংখ্যা মোটামুটি ২০ মিলিয়ন অর্থাৎ দুই কোটির মত। এদের মধ্যে প্রত্যেকেই সুন্নি ধরলেও আপনার দেয়া সংখ্যার সাথে আকাশ-পাতালের তফাৎ হয়। বুঝলাম না আপনি কি বলছেন!

শিয়ারা মুসলিম কিনা সেটা খুবই বিতর্কিত বিষয়। এটা নিয়ে আর কথা নাইই বা বলি।

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫০

নাজিম রেজা বলেছেন: ভাই আল্লাহ্‌ এইভাবে বিবেদ সৃষ্টি করতে নিষেদ করেছেন। আপনি যে নিজেকে সুন্নি বলছেন এটাও কিন্তু বিবেদ সৃষ্টির একটা উপায়। কে প্রকৃত মুসলিম আর কে প্রকৃত মুসলিম না তা আল্লাহ ভালো জানেন। তারা যদি কুরআন হাদিস এর প্রত্যেকটা কথাকে সত্য বলে মেনে নেয় এবং তাতে যদি কোন কিছু যুক্ত করতে না চায় তবে তাকে আমি মুসলমান বলবো।

আপনার ভাই যদি অসুস্থ হয় তবে তাকে আপনি ঘর থেকে বের না করে বরং ঘরে রেখে তার সেবা যত্ন করেন তবে সে সুস্থ হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি তাকে ঘর থেকে বের করে দেন তাহলে সে মারা যেতে পারে।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০০

সকলম বলেছেন: ....লুদের দেখি মেলা বসেছে এখানে।

সব দাদাকে পেন্নাম।

গরু কেনা শেষ?

৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০২

ইটাছ বলেছেন: ভাই নিচের লিংকে ক্লিকান..............উত্তর পাবেন আশা করি.................।http://en.wikipedia.org/wiki/Islam_in_China

৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৩

নাজিম রেজা বলেছেন: ভাই আমি তিন ওয়াক্তের ব্যাপারটা জানি না। তবে মাযহাব বলে একটা বিষয় আছে। আমরা হানাফি মাযহাব বলে আমাদের নামায পড়ার পদ্ধতি এক রকম আবার অন্য মাযহাবের লোকদের নামায পড়ার পদ্ধতি অন্য রকম। তাই বলে অন্য মাযহাবের লোকদের নামায হবে না তা কিন্তু নয়

৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৪

বীরেনদ্র বলেছেন: @ জুহালা সাহেব, আপনি জ্ঞানী ব্যাক্তি, আপনার জ্ঞান সর্বজন স্বীকৃত ।কারন আপনি কে চিকিৎসক বা কে চিকিৎসক না সে বিচার করতে পারেন।
তবে আপনার জ্ঞানের বহর দেখে অবাক হচ্ছি। হতে পারে আমি মুর্খ বা চিকিৎসকই নই কারন আমি চিকিৎসক বানান ভুল লিখি। উইকিপেডিয়ায়াতে মুসলিম জনগোষ্ঠী সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা হল"Currently, the most up-to-date reports from an American think tank and PBS have estimated 1.2 to 1.57 billion Muslims populate the world, or about 20% of an estimated 2009 world population of 6.8 billion,[8] with 60% in Asia and 20% of Muslims living in the Middle East and North Africa.[9][10][11][12]"

১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৬

নীরব দর্শক বলেছেন: কে মুসলমান কে না তা আল্লাহ বিচার করবে আপনি না।

১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১১

নাজিম রেজা বলেছেন: আর একটা কথা ভাই। আপনার বিভিন্ন তথ্য এবং তিন ওয়াক্তের কথা যদি আপনি অন্য কারোর নিকট থেকে শুনে থাকে বা ভালো ভাবে না জেনে এই পোস্টা দিয়ে থেকেন তবে আমি আপনাকি অনুরোধ করবো এই পোস্টা ডিলিট করে দেয়ার জন্য।

আপনার পোস্টটা অনেক অসম্পূন। আপনি আপনার পোস্টটের তথ্য গুলোর সোর্স দেননি। আপনি তিন চারটি কথা বলেই পোস্টটা শেষ করেছে। আপনি যদি জানার জন্য এই পোস্ট দিয়ে থাকেন তবে আমি বলবো এখনই পোস্টটা ডিলিট করেন।কারন আপনার এই পোস্ট পড়ে অনেকে ভালোভাবে না জেনে শুনে ভুল একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

এই জন্য হাদিসে একজন মুসলমানকে অন্য মুসলমান কাফির বা মুসরিক বলতে নিষেদ করেছে

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৩

ইটাছ বলেছেন: আয়নায় গিয়ে নিজের চেহারাটা একবার দেখেন................।ঐ পারে কি কোনো মুসলিম দেখা যায়? অন্যকে কিছু বলার আগে নিজের অবস্থান জেনে নিন? আপনার লাভ না হোক পরবর্তি জেনারেশন উপকার হবে...........।মুসলমানের মানে কি বলতে পারেন?

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৯

নাজিম রেজা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তারমানে আপনে বলতা চান তাকবির দেবার পরে হাত না বাধলেও নামাজ হবে?? (ওয়াসাতাকফিরুল্লাহ)

না ভাই হবে কি হবে না সেটা আমি জানি না। সেটা জানে আল্লাহ্‌। ইসলামে স্বীকৃত চারটি মাযহাব হয়েছে। সেই মাযহাব গুলোর একটিতে হয়তোবা নামায পড়ার এমন পদ্ধতি থাকতে পারে (অন্য মাযহাব গুলি সম্পর্কে আমি জানি না)। তারা হানাফিদের মত নামায না পড়লেই যে নামায হবে না তা কিন্তু নয়।

১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বীরেনদ্র বলেছেন: @ জুহালা সাহেব, আপনি জ্ঞানী ব্যাক্তি, আপনার জ্ঞান সর্বজন স্বীকৃত ।কারন আপনি কে চিকিৎসক বা কে চিকিৎসক না সে বিচার করতে পারেন।
তবে আপনার জ্ঞানের বহর দেখে অবাক হচ্ছি। হতে পারে আমি মুর্খ বা চিকিৎসকই নই কারন আমি চিকিৎসক বানান ভুল লিখি। উইকিপেডিয়ায়াতে মুসলিম জনগোষ্ঠী সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা হল"Currently, the most up-to-date reports from an American think tank and PBS have estimated 1.2 to 1.57 billion Muslims populate the world, or about 20% of an estimated 2009 world population of 6.8 billion,[8] with 60% in Asia and 20% of Muslims living in the Middle East and North Africa.[9][10][11][12]"

৩ মিনিট লাগল আমার এটা আবিষ্কার করতে যে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন বা আপনার আপত্তিটা আসলে কোথায়! ৩ মিনিট পর আমার ভুলটা বুঝতে পারলাম এবং আরো একবার নিশ্চিত হলাম যে আপনি প্রবাসী কিনা জানি না, হয়ত বা, কিন্তু অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক অবশ্যই না। খুব বেশি হলে ২০-২২ বছরের সদ্য তরুন ছোকড়া টাইপ কেউ। এই বয়সে লোকে আশেপাশে সবার ভুল ধরতে খুব পছন্দ করে কারন তাদের ধারনা যে সবার ভুল ধরতে পারলে নিজেকে পরিশুদ্ধ প্রমান করা যায়। আর কয়েক বছর পর যখন একটু ম্যাচিউরিটি আসবে, তখন বুঝতে পারবেন যে ধারনাটা ঠিক না। আমিও আপনার বয়সে এই ধারনা নিয়ে চলতাম।

যাই হোক, আমি আমার মন্তব্যে লিখেছিলাম - "উইকিপিডিয়া অনুসারে মুসলিমের সংখ্যা মোটামুটি ২০ মিলিয়ন অর্থাৎ দুই কোটির মত।"

স্বীকার করছি যে এখানে 'চীনে' কথাটা লিখতে আমি ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এই পোস্টে চীনে মুসলিমের সংখ্যা নিয়ে আলাপ হচ্ছিল আর পুরো বিশ্বে যে দুই কোটি মুসলিম থাকতে পারে না, এটা তো অবশ্যম্ভাবী সত্য। আমার মনে হয়, যে কেউই পড়লে বুঝতে পারবে যে আমি চীনে দুই কোটি মুসলমানের কথা বলেছি। সেটাকে নিয়ে এত বড় মন্তব্য দেয়ার দরকার ছিল না। তারপরও যদি আপনার বা অন্য কারো মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে থাকি, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৮

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বীরেনদ্র বলেছেন: @ জুহালা সাহেব, আপনি জ্ঞানী ব্যাক্তি, আপনার জ্ঞান সর্বজন স্বীকৃত ।কারন আপনি কে চিকিৎসক বা কে চিকিৎসক না সে বিচার করতে পারেন।
তবে আপনার জ্ঞানের বহর দেখে অবাক হচ্ছি। হতে পারে আমি মুর্খ বা চিকিৎসকই নই কারন আমি চিকিৎসক বানান ভুল লিখি। উইকিপেডিয়ায়াতে মুসলিম জনগোষ্ঠী সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা হল"Currently, the most up-to-date reports from an American think tank and PBS have estimated 1.2 to 1.57 billion Muslims populate the world, or about 20% of an estimated 2009 world population of 6.8 billion,[8] with 60% in Asia and 20% of Muslims living in the Middle East and North Africa.[9][10][11]
..............................................................................

৩ মিনিট লাগল আমার এটা আবিষ্কার করতে যে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন বা আপনার আপত্তিটা আসলে কোথায়! ৩ মিনিট পর আমার ভুলটা বুঝতে পারলাম এবং আরো একবার নিশ্চিত হলাম যে আপনি প্রবাসী কিনা জানি না, হয়ত বা, কিন্তু অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক অবশ্যই না। খুব বেশি হলে ২০-২২ বছরের সদ্য তরুন ছোকড়া টাইপ কেউ। এই বয়সে লোকে আশেপাশে সবার ভুল ধরতে খুব পছন্দ করে কারন তাদের ধারনা যে সবার ভুল ধরতে পারলে নিজেকে পরিশুদ্ধ প্রমান করা যায়। আর কয়েক বছর পর যখন একটু ম্যাচিউরিটি আসবে, তখন বুঝতে পারবেন যে ধারনাটা ঠিক না। আমিও আপনার বয়সে এই ধারনা নিয়ে চলতাম।

যাই হোক, আমি আমার মন্তব্যে লিখেছিলাম - "উইকিপিডিয়া অনুসারে মুসলিমের সংখ্যা মোটামুটি ২০ মিলিয়ন অর্থাৎ দুই কোটির মত।"

স্বীকার করছি যে এখানে 'চীনে' কথাটা লিখতে আমি ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এই পোস্টে চীনে মুসলিমের সংখ্যা নিয়ে আলাপ হচ্ছিল আর পুরো বিশ্বে যে দুই কোটি মুসলিম থাকতে পারে না, এটা তো অবশ্যম্ভাবী সত্য। আমার মনে হয়, যে কেউই পড়লে বুঝতে পারবে যে আমি চীনে দুই কোটি মুসলমানের কথা বলেছি। সেটাকে নিয়ে এত বড় মন্তব্য দেয়ার দরকার ছিল না। তারপরও যদি আপনার বা অন্য কারো মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে থাকি, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

@লেখক, আমার আগের মন্তব্যটা মুছে দিবেন দয়া করে। ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩১

বীরেনদ্র বলেছেন: @জুহালা সাহেব,
আপনি যে আপনার ভূল স্বীকার করেছেন তাতে আমি কৃতার্থ।

১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৩

পেদরম বলেছেন: মানুষের সঙ্গে পশুর পার্থক্য করার মতো বৈশিষ্ট্য হলো, বিবেক। আপনি যেহেতু ওই বিবেককে কাজে না লাগিয়ে মুসলমান হওয়ার শর্ত না জেনে ইরানের মানুষকে অমুসলিম ঘোষণা করেছেন।তাই আপনি মানুষ নন পশু।
আমার উপরের যুক্তি যদি মেনে নেন তাহলে আপনার কথা আমি মেনে নিতে পারবো। আপনার মতো ছাগুদের কারণেই আজ মুসলিম বিশ্বের এ দুর্দশা। খামুশ বেয়াদব।

১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: এখানে দেখি মুসলিমদের জন্য দলিল প্রদান করা হচ্ছে! জাল দলিল ও জালের ফাঁদে নিজেও ধরা পড়তে হয় দিন শেষে।

জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক।

১৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৭

রাজীব বলেছেন: নামাজের ফরজ গুলো জানুন। শুধু ফরজ পালন করলেই নামাজ হবে।

২০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫১

নাজিম রেজা বলেছেন: আপনার সাথে আমি তর্ক করতে ইচ্ছা করছে না। তবে আমি আপনার এই পোষ্টে শেষ বারের মত দুটি কথা বলবো।

১) কোন সহী হাদীসে নামায পড়ার পূর্ণ বিবরণ দেয়া আছে জানাবেন কি?

২) আপনি মুসলিম শরীফের "নামায" নামক অধ্যায়ের ২য় হাদিস টা পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে বলা আছে যে, আযানের বাক্যগুলি বলতে হবে দুইবার করে কিন্তু একামতের বাক্যগুলি পড়তে হবে একবার করে শুধু "ক্বামাতি ছালাত " দুই বার বলতে হবে।

এখন আপনি বলেন আমরা কি আসলে একামতে সব বাক্য একবার করে পড়ি? না আমরা পড়ি না। তাহলে তো আমরা একটা সহী হাদিসের বরখেলাপ করছি। কিন্তু আসলে তা না। আমরা যে দুইবার বলছি একটা আমাদের মাযহাব সিদ্ধ।আপনি যদি ভালোভাবে কোন কিছু না জানেন তবে প্লীক তা নিয়ে অন্যদের ভুল উওর দিবেন না।

আমি কিন্তু একবারের জন্যও বলিনি যে, শিয়ারা মুসলমান বা তারা মুসলমান না। বিষয়টা বিতর্কিত। আল্লাহই তাদের সম্পর্কে ভালো জানেন।

২১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৫

ধইঞ্চা বলেছেন: @ শিক কাবাব
যদি শিয়ারা মুসলমান নাই হয়ে থাকে , তাহলে তো তাদের কাবা শরীফ এ প্রবেশ নিষেধ। কিন্তু কখনো কোথাও পাই নাই যে তাদের প্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে ? ব্যাখ্যা করবেন ?
@ জেনারেল তাকা
শিয়াদের মাঝে একটা অংশ (ছোট) আছে যারা ৩ ওয়াক্ত নামাজ পরে , যা ঢালাও ভাবে সবার জন্য প্রজয্য না। উইকি তে দেখে নিবেন।
পারলে encyclopedia of islam , karan armstong এর islam a short history পড়ে নিবেন । আপনার জ্ঞান মনে হচ্ছে অতি সীমিত অথবা রিভার্স প্লেইং

২২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৭

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: ইসলাম ধর্ম নিয়া এতো প্যাচাল ক্যাচাল / আমার আর ভাল লাগে না এতো প্যাচ

২৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৯

ঈশান বলেছেন: মুসলমানদের বিশ্বাস হলো, হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ রাসুল। শিয়াদের বিশ্বাস, হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু তা'লা আনহু শেষ নবি। তাই তারা মুসলমান হতে পারে না।

২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৩

গরীব বলেছেন: আপনার বক্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনি নিজেই অমুসলিম। তানাহলে মুসলিম বিশ্বে যখন ঐক্যের প্রয়োজন তখন আপনি অনৈক্য সৃষ্টির জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন। এটা আমেরিকাসহ মুসলিম বিদ্বেষী কিছু দেশ ও মানুষের কাজ। আমি শিয়া-সুন্নি বুঝি না। যারা আল্লাহ,শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সা ও কোরানকে মানে তারা সবাই মুসলমান। আসুন ঐক্যবদ্ধভাবে আজকের বিশ্বের জুলুমবাজদের প্রতিরোধ করি।
আপনি অমুসলিম হলেও কোন সমস্যা নেই। জুলুমবাজদের বিরুদ্ধে অন্তত: আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারি।

২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৯

গরীব বলেছেন: সরি, (সা লিখতে গিয়ে একটি ইমোশন সাইন টাইপ হয়ে গেছে। শুদ্ধ হলো (সা।
@ঈষান:
ধর্ম ও মাজহাব নিয়ে আমার যতটুকু পড়াশোনা আছে,তা আমি নিশ্চিতভাবে জানি, রাসুল(সা কেই তারা সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল বলে মনে করে। আলী(রা কে নবী মনে করলে কেউ মুসলমান থাকে না বলে শিয়ারাও বিশ্বাস করে। ফলে শিয়া মাজহাব নিয়ে আরেকটু পড়াশোনা করুন। কোন ব্যক্তি,মাজহাব,ধর্ম সম্পর্কে জেনে মন্তব্য করাটাই একজন যুক্তবাদী মানুষের কাজ।

২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২

গরীব বলেছেন: আমার কি বোর্ডে সমস্যা দেখা দিয়েছে। কেন জানি কোলনের জায়গায় ইমোটিকন টাইপ হচ্ছে। শুদ্ধ হবে: সাল্লাল্লাহু আলাইচ্ছিলাম ও রাদিয়াল্লাহু আনহা।

২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

Observer বলেছেন: ঈশান বলেছেন: মুসলমানদের বিশ্বাস হলো, হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ রাসুল। শিয়াদের বিশ্বাস, হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু তা'লা আনহু শেষ নবি। তাই তারা মুসলমান হতে পারে না।


এটা আপনি কই পাইলেন? শোনা কথা? শিয়ারা রাসূল (স,) এর পরে হজরত আলী (রাঃ) প্রথম খলীফা মনে করে এবং হজরত আবু বকর (রাঃ) কে বিশ্বাসঘাতক বলে।
তাদের আর কোন পার্থক্য নাই সুন্নিদের সাথে।

যে সব কিছু অমান্য করলে আল্লাহ্‌র সমর্থিত ইসলাম ধর্ম থেকে বিচ্যুতি ঘটে এমন কোন কাজ শিয়ারা করে না।
এককালে আমারও লেখকের মত ধারনা ছিল শিয়া সম্বন্ধে না জেনে, এটা শুধুমাত্র না জানার ফল।
এটা পড়ে দেখুন http://en.wikipedia.org/wiki/Shia_Islam

২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩২

নুভান বলেছেন: জন্ম হৈছে মুসলিম পরিবারে, তিন ওয়াক্ত নামাজও পড়া হয়না (আপনার কথা অনুসারে শিয়ারা তিন ওয়াক্ত করে নামাজ পড়ে), অহন কন আমি কি? শিয়া, সুন্নি নাকি কাফির-মুরতাদ? সার্টিফিকেট দ্যান, আপনের কাছ থেকে নেয়া মুসলমানিত্বের সার্টিফিকেট ঘরে টাঙ্গায়া রাখুম।

২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২১

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: নুভান বলেছেন: জন্ম হৈছে মুসলিম পরিবারে, তিন ওয়াক্ত নামাজও পড়া হয়না (আপনার কথা অনুসারে শিয়ারা তিন ওয়াক্ত করে নামাজ পড়ে), অহন কন আমি কি? শিয়া, সুন্নি নাকি কাফির-মুরতাদ? সার্টিফিকেট দ্যান, আপনের কাছ থেকে নেয়া মুসলমানিত্বের সার্টিফিকেট ঘরে টাঙ্গায়া রাখুম। " আমিও তে এই দলে , বাংলদেশের ৮০ % মুসোলমান ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে না । কারন ভিত্রে ভিত্রে তারা এই সৌদি থেকে আমদানি করা ধর্ম টারে ঠিক মাইনা নিতে পারে না । তাই তো এদেশে এই ধর্ম নিয়া এতো ক্যাচাল !

৩০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: বাংলাদেশের জনগনকে আত্ব-গত ভাবে দুর্বল করতে ধর্ম গুলোর বেশ জোরাল ভুমিকা আছে । তার মধ্য পাশ্চাত্য থেকে আমদানিকৃত হিন্দু , খ্রিশটান , ইসলাম - অন্যতম । সমাজের প্রতাপ শালিরা এই ধর্ম গুলো ব্যাবহার করেই জনগন কে করে রাখতো আত্ব-কেন্দ্রিকতার খাচায় বন্দি । তবে ধিরে ধিরে এই খাচা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ দেখা যায় এই দেশের মানুসের আধুনিক মননে । ভারতিও উপমহাদেশের জনগন কে মানুসিক ভাবে শক্তিসালি - সামাজিক এবং রাজনৈতিক সচেতন করতে তাই লালন , দাদু , কবির , বুল্লা শাহ এদের ভুমিকা ব্যাপক । এরা এই অঞ্চলের মানুসের উপযোগি সারবোজনিন ধর্মিও সংস্কৃতির জন্ম দিলো , কিন্তু আধিপাত্যবাদি রা (হিন্দু , খ্রিশটান , ইসলাম) বারে বারে ঝাপিয়ে পরেছে তাদের জেগে উঠা কে দমন করতে । বাংলদেশের ৮০ % মুসোলমান ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে না । কারন ভিত্রে ভিত্রে তারা এই সৌদি থেকে আমদানি করা ধর্ম টারে ঠিক মাইনা নিতে পারে না । তাই তো এদেশে এই ধর্ম নিয়া এতো ক্যাচাল !"আর হিন্দু - খ্রীষ্টান ধর্ম এদেশে বাতিলের খাতায় ।

৩১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৬

শরীফ িবিড বলেছেন: লেখক বলেছেন: শিয়ারা তিন ওয়াক্ত নামাজ পরে, আল্লাহু আকবর বলে হাত বাধে না (নাউজুবিল্লাহ) ওরা কিসের মুসলমান?

ইরানের টাকায় চলা জামাত-শিবিরের ছাগুরা ইরানকে বলে মুসলিম রাষ্ট্র?? লানত পড়ুক ওদের উপর

উপরের সবগুলো তথ্যই ভুল।
১। শিয়ারা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরে।
২। জামাত সহায়তা পায় আরব বিশ্ব থেকে। আরবদের সাথে ইরানের রাজনৈতিক এবং ধমীয় মতভেদ আছে সুতারাং ইরান সাথে জামাতের সহায়তা পাবার কোন সম্ভাবনা নেই।

সুন্নিদের সাথে শিয়াদের ধমীয় বিয়য়ে কিছু মতভেদ থাকলেও, শিয়ারা ইসলামের মূল পাচ নীতি কিন্তু মেনে চলে। সুতারাং শিয়াদের অমুসলিম বলা যাবে না।

লেখককে বলছি, ভালভাবে জেনে তারপর পোষ্ট দেন। আপনার কারনে অনেকেই বিভ্রাস্ত হবে।

৩২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৮

শরীফ িবিড বলেছেন: আপনে কেমনে শিওর হইলেন শিয়ারা পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরে না।

৩৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫১

শরীফ িবিড বলেছেন: Shia doctrine permits two sets of these prayers to be performed in succession.

two sets মানে আপনে বুঝেছেন ০২ ওয়াক্ত।

০১ sets--- দিবসের ০৩ ওয়াক্ত ।
০১ sets---- রাত্রের ০২ ওয়াক্ত ।

এ সংক্রান্ত অনেক ব্যাখ্যা আছে পড়ে নিয়েন।

৩৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৫

শরীফ িবিড বলেছেন: ঈশান বলেছেন: মুসলমানদের বিশ্বাস হলো, হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ রাসুল। শিয়াদের বিশ্বাস, হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু তা'লা আনহু শেষ নবি। তাই তারা মুসলমান হতে পারে না।

শিয়াদের বিশ্বাস না এটা মি: জেনারেল তাকার ভুল বিশ্বাস/জানা....

৩৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১১

শরীফ িবিড বলেছেন: ঈশান বলেছেন: মুসলমানদের বিশ্বাস হলো, হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ রাসুল। শিয়াদের বিশ্বাস, হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু তা'লা আনহু শেষ নবি। তাই তারা মুসলমান হতে পারে না।

শিয়াদের বিশ্বাস না এটা মি: জেনারেল তাকার ভুল বিশ্বাস/জানা....

৩৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৭

গরীব বলেছেন: নুভান বলেছেন: জন্ম হৈছে মুসলিম পরিবারে, তিন ওয়াক্ত নামাজও পড়া হয়না (আপনার কথা অনুসারে শিয়ারা তিন ওয়াক্ত করে নামাজ পড়ে), অহন কন আমি কি? শিয়া, সুন্নি নাকি কাফির-মুরতাদ? সার্টিফিকেট দ্যান, আপনের কাছ থেকে নেয়া মুসলমানিত্বের সার্টিফিকেট ঘরে টাঙ্গায়া রাখুম।

চমতকার মন্তব্য।

৩৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৪

রেজা রাজকুমার বলেছেন:
কোরআনে শুধু নামায পড়ার কথাই বলা আছে।কিন্তু কিভাবে পড়তে বে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা নাই।
এইজন্যই বিশ্বব্যপী নামাযের এতো ভিন্নতা।আজ পর্যন্ত নামাযের কোন সার্বজনীন পদ্ধতি নাই।
এই যে রমযান মাসের তারাবীর নামায, এইখানেও দেশ ভেদে রাকআতের ভিন্নতা রয়েছে।আমরা বাংলাদেশী মুসলমানরা জানি ২০ রাকআত।আবার কোন কোন দেশে ৮ রাকআত।নিজের অভিজ্ঞতা থেকে নিচে কিছু উদাহরন দিলাম।উল্লেখ্য যে আমি শুধু এখানে নামাযের ভিতর দাঁড়ানো,উঠা,বসা ইত্যাদি সংক্ষেপে বলবো এবং সবগুলা দেশই সুন্নীহ শ্রেনীর ভিতর।

১।মরক্কোর (হতে পারে আশে পাশের দেশেরও) কাসাব্লাঙ্কার মসজিদে মুসলমানেরা নামায শেষে শুধু একদিকে সালাম(তাসলীম) ফেরায়।
২।সংযুক্ত আরব আমীরাত এ (দুবাই,শারজাহ,আল-আইন শহরের মসজিদ এ দেখেছি)রুকুতে যাবার আগে এবং রুকু থেকে দাঁড়িয়ে কাঁধ বরাবর ২ বার হাত ঊঠায়।
৩।ইন্দোনেশিয়ার মুসলমানেরা ফযরের নামাযে শেষ রাকআতে রুকু করার আগে এবং সেজদা'র আগে দোয়া কুনুত পড়ে।
৪।ইন্দোনেশিয়ায় গতবছর ঈদের নামায পড়তে দেখি ১১/১৩ বার তকবীর বলতে শুনেছি।
৫।মালয়েশিয়ার মসজিদে নামায পড়তে গেলে দেখবেন পূরুষ/মহিলা সবাই বুকের ঊপর হাত রেখে নিয়ত বেঁধে নামায পড়তেছে,যেখানে আমাদের দেশে পূরুষ নাভির বরাবর,মহিলা বুকের উপর হাত বেঁধে নামায পড়ার নিয়ম।
৫।ইরানের কিশ আইল্যন্ডে একবার নামায দেখার সুযোগ হয়েছিল।শেষবেলায় জোহর আর আসর একত্রে পড়ে।
৬।সৌদী আরবে বিতর নামায ২ বা এক রাকআত পড়ে।এবং জামাত এর ভিতর হাঁটাহাঁটি (সব মসজিদে করে কীনা জানিনা)করে,আর আরবীরাতো জোব্বার পকেট থেকে মেসোয়াক এর লাঠি বের করে নামাযের মধ্যেই দাঁত ডলা শুরু করতে দেখেছি।

সবদেশে কমন যে জিনীষটা দেখলাম ,টুপি পরে নামাজ পড়তে কেমন যেন উদাসিনতা,এমন কী ইমামেরও।
আর মহিলাদের নামাজ পড়তে কোন বাঁধা নেই আলাদা কাতারে এক জামাতে।(শুধু আমাদের দেশ ব্যতিক্রম)।
আর নামাযের পোষাক নিয়ে আলাদা ব্লগে লেখার ইচ্ছা রইল।