নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপরের ছবিটা আপনারা ইতিমধ্যে দেখেছেন: ৪ঈহুদী নারী বন্দীকে ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করার আগে, বন্দীদের সাথে হামাসের সদস্যরা ফটো তুলেছে; মেয়েগুলোকে অনেক খুশী দেখাচ্ছে; ৪৭৭ দিন পর তারা বাড়ী ফিরছে; ওদের বাড়ীঘর আছে, পরিবার আছে; ওদের উদ্ধারের জন্য যুদ্ধ হয়েছে; গাজা নেই, হামাস ঠিক আছে; হামাসের সংখ্যা ৫/৭ গুণ বেড়েছে; জর্ডান টিকবে কিনা সন্দেহ আছে।
এই ছবিটা হামাসকে সাহায্য করবে, নাকি হামাসের বিপক্ষে চলে গেছে?
এরা ৪ জনই সৈনিক, বর্ডারের দেয়াল পার হয়ে এরা সবাই নিজ নিজ পরিবারকে, ইসরায়েলের সেনাবাহিনী, দেশের মানুষজন, কাতার ও আমেরিকাকে ধন্যবাদ জানায়েছে। এই ৪ জন বন্দীর বিনিময়ে ইহুদীরা ২০০ ফিলিস্তিনী বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে: ১৩০ জন গিয়েছে পশ্চিম তীরে, ৭০ জন হচ্ছে গাজারবাসী, তাদেরকে মিশর পাঠানো হয়েছে। ফিলিস্তিনী বন্দীরা পশ্চিম তীরে পৌঁছে আল্লাহকে ধন্যবাদ দিয়েছে, এমনকি হামাস ও পিএলও'কেও ধন্যবাদ জানায়নি; অবশ্য আল্লাহকে ধন্যবাদ জানালে সবাই সেটার ভাগ পেয়ে যান।
যারা পশ্চিম তীরে গেছে, তারা যদি পালিয়ে না যায়, আগামী ৬/৭ মাসের মাসের মাঝে এদের একাংশকে ইহুদীরা হত্যা করবে ও গ্রেফতার করে নিয়ে যাবে।
ইহুদীরা এবার গাজাতে যেই অপরাধ করেছে, ইহা ইহুদী জাতির জন্য বড় ধরণের সমস্যার সৃষ্টি করেছে; এই ১ম বার সারা বিশ্ব ইহুদীদের জল্লাদগিরি ভালোভাবে প্রত্যক্ষ করেছে; সারা বিশ্বে তাদের সাপোর্ট কমে গেছে; একউ সাথে জর্ডান, মিশর ও লেবাননে বিপুল পরিমাণ তরুণেরা হামাসে নাম লিখাচ্ছে। ফলাফল হবে, ইহুদীদের বিশ্ব ছোট হয়ে গেছে: ওরা ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকা ছাড়তে বাধ্য হবে; ইসরায়েল থেকে অনেক ইহুদী আমেরিকা চলে যাবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ফিলিস্তনের মানুষের স্বা্ক্ষরতার হার আমাদের চেয়ে বেশী।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মনে*
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৫
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ফিলিস্তিনের লিটারেসী রেইট ৯৭%, আমাদের ৭০%।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাপ্পারাজের মতো বলতে চাই - এ আমি বিশ্বাস করি না! কই তো লোচা হ্যায় জনাব। স্কুল নেহি হ্যায়, বুকস নেহি হ্যায় কে্হসে মুমকিন হ্যায়?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
সারা বিশ্বের চাপে, আমেরিকার সরকারের চাপে নেতানিয়াহু বাধ্য হয়েছে যুদ্ধবিরতিতে যেতে; কিন্তু ফিলিস্তিনীরা সেটার জন্য ধন্যবাদ না বলা'তে ও ফটোসেশনে ইউনিফর্ম-পরা হামাসের উপস্হিতি আমেরিকানদের হতাশ করেছে। ফিলিস্তিনীরা আল্লাহকে ধন্যবাদ দিয়েছে; কিন্টু মানুষকে দেয়নি, ইহা তাদের প্রতি সহানুভুতি কমায়েছে।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সকল প্রশংসা আল্রাহর ।
ইহাই আল কোরআন এর বিধান।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ফিস্তিনীদের দরকার মানুষের সহানুভুতি, ইহা এখন তাদের বাঁচার উপায়।
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গাজী সাহেব আজকে ইবতেদায়ী শিক্ষকদের বেদম পিটিয়েছে পুলিশ। সরকার মেজাজ ঠিক রাখতে পারছে না। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর এক লোক প্রকাশ্যে কতলের কথা বলেছে। আজকে এক অভিনেত্রী কে শো রুম অনুষ্ঠানে যেতে মওলানার দেশে বাধা দিয়ে ইসকন জঙ্গী সংগঠন। অভিনেত্রী মুখ খোলার পর আওয়ামী লীগের মতো তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী করেছে।
পুরোই হতাশ হয়ে যাইতেসি দিন দিন। ইউসুফ সরকার পুরোই ব্যর্থ অথচ নির্বাচন দিবে না। আবার আম্লিক কে আসতে দিবে না নির্বাচনে ২/৩ কোটি ভোটার ভোট না দিলে নির্বাচন কবুল হবে?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১১
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমেরিকান এম্বেসী ছাত্রদের ভাড়া খাটিয়ে দেশকে পুরোপুরি নৈরাজ্যের মাঝে নিয়ে গেছে; এখন মিলিটারীকে সামনে এনে এদেরকে না সরানো অবধি নৈরাজ্য চলতে থাকবে।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন:
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
এখানে কি আছে? আমি ঘরে নই, ইহা দেখতে ম্যাগনিফাইং গ্লাস লাগবে।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন:
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
শেরে বাংলা একমাত্র বুদ্ধিমান বাংগালী ছিলেন; মানুষ যদি উনাকে বুঝতে পারে ভালো; তবে, শিবিরেরা উনাকে সামনে আনার চেষ্টা করছে কাহাদের বুদ্ধিতে?
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন:
১০০ লোক হলো না। ৬৫ লাখ দিয়েছে সরকার। বাম দের জয়জয়কার।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
সোস্যালিজম হচ্ছে ক্যাপিটেলিজমের অর্থনিতী থেকে ১০০ গুণ কঠিন; ইহা জানা লোকজন বাংলাদেশে নেই, লোকজন বাহির থেকে আনতে হবে। বাংলাদেশে নক্সাল ছিলো, ওগুলো জল্লাদ/
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নোটিশে লেখা আছে ৩০ হাজার কৃষককে একবেলা আহার করাতে ৬০ লাখ খরছ হবে। কৃষকেরা বেশি খান
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
কৃষকদের টাকার দরকার, ওদেরকে ক্যাশ টাকা দিলে হবে।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কালচারাল হেজিমোনি গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমার ছোটকাল থেকে দেখে আসছি যে, জামাত-শিবির, মোল্লারা ও মুসলিম লীগের লোকেরা প্রতারক।
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: পশ্চিম তীরকেএ গাজা বানিয়ে ছাড়বে।এর শেষ কোথায়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
বন্দী বিনিময় শেষ হলে, পশ্চিম তীরকে ধরার কথা; তবে, ট্রাম্প ইহাতে বাধা দিবে।
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:১১
কথামৃত বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্য এখন আর ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের মতো নতজানু নেই। সেজন্য ইসরাইল ও মার্কিন প্রশাসনকে যদি কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হয়, তাহলে ভেবেচিন্তে নিতে হবে। আগের মতো মনোভাব বজায় রাখলে পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটতে পারে। সেটি অস্থিরতা তৈরি করতে পারে তাদের প্রশাসনেও। যার সদ্য উদাহরণ প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রশাসন। সেজন্য নেতানিয়াহু এখন যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছেন। এর জন্য তিনি উইটকফের মধ্যস্থতাকে সামনে আনতে পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অভ্যন্তরীণ নানা অনুঘটকও তাকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হতে বাধ্য করেছিল। যুদ্ধবিরতির পর ইসরাইলি গণমাধ্যমগুলো জরিপে দৃষ্টি দিলেই তা সহজে অনুমান করা যেতে পারে।
জরিপগুলো আপাতদৃষ্টিতে পরস্পরবিরোধী মনে হতে পারে। সেখানে দেখা গেছে, ৬২ শতাংশ ইসরাইলি বিশ্বাস করেন যে গাজায় কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি নেই। সেজন্য ফিলিস্তিনিদের প্রতি তাদের কোনো সহানুভূতি নেই। অপরদিকে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ইসরাইলিই যুদ্ধের অবসানকে সমর্থন করেন। এর কারণ কী হতে পারে? এর কারণ হলো, ইসরাইলিরা তাদের সেনা ও আহতদের জীবনের নিরাপত্তাহীনতা, দেশীয় অর্থনীতির অবনতি ও পশ্চিমা জীবনযাত্রার ব্যত্যয় মেনে নিতে পারছে না। সেজন্য তারা এই যুদ্ধের অবসায়ন চায়। উঠতি প্রজন্ম এসবকে তাদের জন্মগত অধিকার মনে করে। এছাড়া যুদ্ধটা সরকার, সেনাবাহিনী এবং সামগ্রিকভাবে সমাজের উপর এক ভারী বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরাইলি সমাজ আগের চেয়ে অনেক বেশি বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এর উপর বন্দীদের পরিবারের সাপ্তাহিক বিক্ষোভ সরকারের উপর আলাদা চাপ সৃষ্টি করেছিল। ফলে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল। এটি নিয়ন্ত্রণে তারা লেবাননে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করেছিল। কিন্তু সেটি নেতানিয়াহু প্রশাসনের উপর চাপ কমাতে পারেনি। বরং পরিস্থিতির দিন দিন আরো অবনতি হয়েছে। এদিকে, নেতানিয়াহুর মনেও ভয় কাজ করছে যে এই চাপ যদি শামাল দিতে না পারেন, তাহলে তার আগামী মেয়াদের ক্ষমতায় আসাটা অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
৭ অক্টোবরের হামলার জন্য তার ব্যর্থতার কথা না হয় বাদই দিলাম। এই যুদ্ধে তো ৪০০ জনেরও বেশি সৈন্য মারা গেছে এবং হাজার হাজার আহত হয়েছে। গাজার ধ্বংসস্তূপে হামাস যদি পুনরায় জেগে উঠতে পারে, তাহলে তারা কেন অবনতির দিকে এগুচ্ছে? এ প্রশ্নগুলোও আশাপাশে ভেসে বেড়াচ্ছিল। সেজন্য নেতানিয়াহুর প্রশাসন যুদ্ধবিরতির পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছিল। এখানেও একটি প্রশ্ন থেকে যায় যে যদি ইসরাইল যুদ্ধ-ক্লান্তই হয়ে থাকে, তাহলে কেন তারা পশ্চিমতীরে আরেকটি অভিযান শুরু করছে এবং কেন তারা গাজার চেয়ে বড় সিরিয়ার ভূখণ্ড দখল করেছে?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৪৭
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আগে ৪০/৫০ ভাগ ইহুদী ফিলিস্তিনীদের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতো; এখন সেটা ২০/২৫ ভাগে এসে থেমেছে। নেতানিয়াহু ও চরম পন্হীরা ইহুদীদের ভবিষ্যতকে বিপদ সীমার মাঝে টেনে এসেছে। ট্রাম্প আপাতত বলেছে যে, গাজা ইসরায়েলকে দিয়ে দিতে; সে গাজার ফিলিষ্টিনীদের জর্ডান কিংবা মিশরে সরায়ে নিবে।
১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাত কলেজ সারারাত ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়েছে। ইডেন কলেজের মেয়েরা বেরিয়ে এসেছে। সম্বনয়করা কাদানো গ্যাস খেয়েছে।
আজ সকাল থেকে প্রতিটা কলেজের ছেলেমেয়েরা প্রস্তুত। রাস্তা বন্ধ। বিকট জ্যাম লেগে গেছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে তরুণদের
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
নতুন পোস্ট ড্রাফট করেছেন?
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফিলিস্তিনে আধুনিক শিক্ষা নামক কোন চিজ আছে বলে মন্দ হয় না। ১০/১১ বছরের বাচ্চা ছুরি হাতে ইসরায়েল সেনা মারতে।