![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রয়োজনে মেইল করুন [email protected] । অথবা ফেসবুকে আসুন https://www.facebook.com/projonmo.chiyashi আমি একজন দর্শক মাত্র।কিছু দেখলে বাকি সবাই কে দেখাতে ইচ্ছে জাগে তাই ব্লগ লেখার ইচ্ছা
হুমায়ুন আহমেদ বিরাট খারাপ লোক।
সে খারাপ, তার প্রথম কারন হচ্ছে, সে এমন একজন ভদ্রলোক যিনি সাধারন মানুষের অনুভুতিকে সন্মান করে সাধারন এবং সুস্থ ভাষায় লেখালেখি করেন। তিনি কখনো কোন গোষ্ঠি'র অথবা দলের স্বার্থ বজায় রাখার জন্য কলমের কালি খরচ করেন নাই। যার ফলে প্রতিক্রিয়াশীল লোকজন তার জনপ্রিয়তা ব্যবহার করতে না পেরে আঙ্গুল কামড়ায়!
দ্বিতীয় খারাপ হচ্ছ, তিনি আত্মসন্মানবোধ সম্পন্ন লোক। জ্ঞানপাপীদের তোষামোদ তো দুরের কথা বরং কোনদিন সমর্থনও করেন নাই। উল্টো দেখা যায় ওনার সত্যবচনে অনেক হেভিওয়েট জ্ঞানপাপী নিজেদের বিশেষ অঙ্গসহ ফাঁটা বাঁশের চিপায় পড়েছেন।
তৃতীয় খারাপি হচ্ছে তিনি নির্দলীয়,মানে সিন্ডিকেটহীন। যিনি কখনোই কোন দলীয় অথবা রাজনৈতিক আদর্শ প্রচার করে না। এর ফলে "ছুপা সুশীল" যারা প্রকারান্তে ছুপা ছাগুদেরই প্যারালাল তাদের মনে নিয়মিত চোট দেন। তিনি সাধারন বাঙ্গালী মানসিকতার লেখক যা ছুপা সুশীলবিরোধী!
চতুর্থ খারাপি হচ্ছে তিনি সুবিচারকামী। এর ফলে প্রচন্ড প্রতিক্রীয়াশীল গোষ্ঠি সবসময়ই তার কারনে এ্যালার্জি আক্রান্ত হন। তার কারনেই ভরা বাজারে প্রতিক্রিয়াশীলদের পঁচা দগদগে ঘা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে দেখা যায়। সুশীল পোষাকের নিচের এমন রূপ প্রকাশ্যে নিয়ে আসা অবশ্যই হুমায়ুন আহমেদের দোষ!
পঞ্চম খারাপি হলো, হুমায়ুন আহমেদ নম্র কিন্তু দৃঢ় চরিত্রের মানুষ, যিনি কখনোই তার সমালোচকদের আক্রমন করেন না বরং প্রকৃত কিছু তথ্য দ্বারা ভরা মজলিশে নাঙ্গা করে ফেলেন। যেমন, নাস্তিকদের ঈশ্বরে অবিশ্বাস এবং ভুতে বিশ্বাসের মত বিষয়গুলো। হুমায়ুন আযাদের বিকৃত মেধা'র সমালোচনা।
ষষ্ঠ খারাপি হচ্ছে তিনিবিনয়ী প্রেমিক, মানে তার মনে ভালবাসা রয়েছে। সৃষ্টিকর্তার মানুষের প্রতি, গরীবের প্রতি, ধনীদের প্রতি, ভবঘুরেদের প্রতি। ভালবাসতে পারার এমন গুন দেখে প্রেমহীন মানুষগুলোর ঈর্ষাবোধ হয়! যারা প্রেম বুঝতে শিশ্নের আগ্রাসন বুঝে তারা হুমায়ুন আহমেদের প্লেটোনিক ভালবাসার প্রতি ভক্তি দেখে দিলে চোট পায়!
সপ্তম খারাপি হচ্ছে, তিনি ভারত বিরোধী লেখক। তার লেখায় সবসময় ভারতের যথাযত সমালোচনা স্থান পায়। হুমায়ুন আহমেদের সমালোচকদের ভারতের প্রতি মনোভাব কেমন সেটা লক্ষ্য করলেই দেখবেন, তার সমালোচকদের মহাভারত প্রীতি লক্ষ্যনীয়!
অষ্টম খারাপি হলো, তিনি সাধারন, মানে সাইকো নন। সেজন্য তার লেখায় কোনদিন অস্বাভাবিক কোন বিশ্বাসের প্রচার হয় না। হুমায়ুন আহমেদ সমালোচকদের ব্যকগ্রাউন্ড চেক করলেই দেখবেন, প্রত্যেকটা হুমায়ুন আহমেদ সমালোচক কোন ধরনের বিশ্বাসে ফান্ডামেন্টালিস্ট! জানেনই তো রতনে রতন চিনে, আর যারা মানকচু ভালবাসে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদ বড়ই তিক্ত।
তার নবম খারাপি হলো, তিনি অত্যন্ত সফল একজন মানুষ। পরশ পাথরের মত। পড়াশোনা, শিক্ষকতা, নাটক, সিনেমা, গান, সাহিত্য সকল ক্ষেত্রেই তিনি বাংলাদেশের প্রথমসারি'র একজন সফল মানুষের তালিকায় থাকেন। এত সফলতা কি সবই সহ্য করতে পারে? তাই দেখবেন, ওনার সব সমালোচকই এটেনশন সিকার। যারা অন্যের সমালোচনা করে বেঁচে থাকবে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে ভাল টার্গেট আর কি হতে পারে?
তার শেষ খারাপি হচ্ছে, হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। এত জনপ্রিয় এবং বিজ্ঞানের শিক্ষক একজন মানুষ অহংকারমুক্ত থেকে এবং সরল দর্শনে বিশ্বাসী হওয়ায় নাস্তিককুলের অহংকার এবং মানসিক বিকৃতি জনসাধারনে সহজেই ধরা পড়ে।
তবে এত কথা না বললেও চলে, শুধু বলি, তিনি হুমায়ুন আহমেদ। যিনি একটি জাতি'র কয়েকটি প্রজন্মের জীবনধারা নির্দৃষ্ট করে দিয়ে গেছেন! ভাল পথে পরিচালিত করছেন, তাই খারাপ পথে পথিকদের কষ্ট লাগবেই। এবং ঐ কষ্ট প্রদান করে তিনি খুবই খারাপ কাজ করছেন!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের লেখা এমনই যে সে যাই লেখা সেটা পড়লে একটা আরামবোধ হয়!
ধন্যবাদ অনিক ভাই!
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
হাছুইন্যা বলেছেন: তার নবম খারাপি হলো, তিনি অত্যন্ত সফল একজন মানুষ। পরশ পাথরের মত। পড়াশোনা, শিক্ষকতা, নাটক, সিনেমা, গান, সাহিত্য সকল ক্ষেত্রেই তিনি বাংলাদেশের প্রথমসারি'র একজন সফল মানুষের তালিকায় থাকেন। এত সফলতা কি সবই সহ্য করতে পারে? তাই দেখবেন, ওনার সব সমালোচকই এটেনশন সিকার। যারা অন্যের সমালোচনা করে বেঁচে থাকবে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে ভাল টার্গেট আর কি হতে পারে?
১০০% সহমত।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নভোচারী বলেছেন: কারো কাছে তার লেখা ভাল না লাগতে পারে। লেখা ভাল লাগা বা না লাগা ব্যক্তিগত রুচির ব্যাপার। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের মত লেখক আর আছেন আমাদের দেশে? এত সহজ ভাষায় লিখতে পারে কয়জন লেখক? এসবের জন্য তাকে সম্মান জানাতেই হয়। একবার ভাবুন, হুমায়ুন আহমেদ বলে কোনো লেখকের জন্ম হয়নি। তাহলে কেমন হত? নিঃসন্দেহে বাংলা সাহিত্য অনেক কিছু হারাতো।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের মত লেখক জন্ম নেয় নাই এই দেশে ভাবলে, সেই ভাবনার মাঝেই একটা বিশাল জনগোষ্ঠি বাতাসে মিলিয়ে যায়!
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কান্টি টুটুল বলেছেন:
একসময় উনার লেখার ভাল ভক্ত ছিলাম,একুশের বইমেলায় অটোগ্রাফ ও নিয়েছিলাম।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এখনো আছেন। চেতনে না হলেও অবচেতনে!
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হিবিজিবি বলেছেন: ধন্যবাদ.....পুরা একমত ।
যারা অন্যের সমালোচনা করে বেঁচে থাকবে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে ভাল টার্গেট আর কি হতে পারে?
১০০% সহমত।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ হিবিজিবি।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: আহা বাহা! জাতে ওঠার তীব্র বেদনায় আকুল , নব্য নাস্তিকতার রোমান্টিক চিন্তায় মশগুল , সাম্রাজ্যবাদ- মৌলবাদ শব্দ গুলো চিবিয়ে চিবিয়ে উচ্চারনে সক্ষম , সাহিত্য সম্পর্কে অগাধ (!) জ্ঞানের অধিকারী , ঘরের চিপায় বসে কী বোর্ডের ঝড়ে বিল্পবের তুফান তোলা অধুনা সুবিধাবাদীরা যখন হুমায়ুন আহমেদের সাহিত্যকে "চটি" বলে রাজারবাগী পীর ছাহেবের মুরিদানদের মত ম্যাঁতকার করে , হুমায়ুন আজাদের জন্য কাঁদতে কাঁদতে হুমায়ুন আহমেদকে গালি দিয়ে সাহিত্য উদ্ধার করে , তখন সত্যি দেখার মত ব্যাপার হয়!!!!! আহা, সামুতে না থাকলে এই বিনোদন আমি মিস করতাম! জয়তু বিপ্লবী নাস্তিক "ছাহেব" গন! - এই কথা সকল হুমায়ুন আজাদীয় নাস্তিক গনকে শ্রদ্ধা স্বরুপ উৎসর্গ করিলাম!
প্রজন্ম ভাই, আজকে ব্লগে এক অতি উচ্চ মার্গীয় পোষ্টে আমার কমেন্ট গুলোর জবাবে যে অসাধারন পিছলামি দেখলাম তাতে এখনো হাসি থামাতে পারছি না! আপনাকে ধন্যবাদ এই পোষ্টের জন্য! একটু পর দেখবেন এখানেও নব্য বিপ্লবী , হুমায়ুন আজাদীয় জিহাদি ছাহেবরা কী বোর্ডের ঝড় তুলতে হাজির হয়ে যাবেন!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সেইরকম মন্তব্য করছেন।
উচ্চমার্গীয় শুনলেই আমার নিন্মচাপ তৈরী হয়
সব ভন্ড রে ভাই, নির্বিবাদী, সরল চরিত্রের লোকজনরেও রেহাই দেয় না ভন্ডরা। নিজেদের নাম প্রচারের জন্য এতই নিচে নামে ওরা!
জিহাদিরা এই পথ মাড়াবে না নিশ্চিত
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই।
৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মাহ্মুদ ফয়সাল বলেছেন: ভাই যারা তারে খারাপ বলে তারাও তার বই পড়ে।।বাংলা সাহিত্যর বর্তমান অবস্থায় তার চেয়ে ভাল কাউকে বের করে দেখাক আগে তারপর কথা ব্লুক.।।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওরা যদি সত্য সমালোচনার পথে যেত তাহলে হুমায়ুন আহমেদের এমন মহৎ উদ্যোগের কথা জানার পর কি আর তার নামে এমন সব ফালতু অভিযোগ করতো?
৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: সত্য কথা ভাই। স হ ম ত।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু মানূষ হুমায়ূন আহমেদকে খারাপ বললেই হুমায়ূন আহমেদ খারাপ হয়ে যাবে না ।
পিকাসো'র ছবি যদি আপনার ভালো না লাগে তাহলে কি পিকাসো ছবি'র দাম নেই ?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: তা তো হবে না তবে চোখের ও কানের অশান্তি হয় আর কি!
১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৩
রাজিউর বলেছেন: মানুষজনের ভুল ত্রুটির অভাব নাই। হুমায়ুন ভক্তদের সমস্যা উনাকে আল্লাহর রসুল বানিয়ে ফেলেছে, নতুন অনুভুতিযুক্ত হয়েছে হুমুনুনুভুতি।
উল্টাপাল্টা বক্তব্য দিলে সেটার সমালোচনা করা দোষের কিছু না-সেটা হুমুনুনুভুতিতে আঘাতপ্রাপ্তরা কেন বুজে বুজি না।
কিছু জিনিস দিয়ে যাই পোস্টে--
ভারতজুজু" একটি অহেতুক সৃষ্টি বলে দাবী করা থেকে শুরু করে, হিন্দি সিনেমাকে দেশের প্রেক্ষাগৃহে ঢুকতে দেবার সঠিকতা নিয়ে সাফাই গেয়েছিলেন তিনি?
এই টপিক্সে তার সমালোচনা করা যাবে কিনা?
একটা সাক্ষাৎকার জাহানারা ঈমাম বিষয়ে বলেছিলেন-
শহীদ জননী জাহানারা ইমাম দেশদ্রোহীর মামলা মাথায় নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। ওনার অপরাধ কী ছিল? আপনি কী মনে করেন?
>
ওনাকে তো কেউ খুন করেনি। উনি তো ক্যান্সারে মারা গিয়েছেন। ওনাকে দেশদ্রোহী কখনোই বলা হয়নি। দেশদ্রোহী কথাটা ভুল ইনফরমেশন। তার বিরুদ্ধে কখনোই দেশদ্রোহীর মামলা করা হয়নি। তাছাড়া পুরো ব্যাপারটাই ছিল এত তুচ্ছ, আমরা জানি যে, পুরোটাই ছিল একটা সাজানো খেলা।
ঘটনাটা পুরোপুরি মিথ্যাচার হুমায়ুন আহমেদের।
জাহানারা ইমাম দেশদ্রোহিতার মামলা মাথায় নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন, এ কথা আপনারই অনুজ জাফর ইকবাল বহুবার পত্রিকায় লিখেছেন।
কুরুচিকর বক্তব্যের উত্তরে শাহরিয়ার কবীর বলেছিলেন,
"জাহানারা ইমামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ছিল না, এটা বলা হুমায়ূন আহমেদের অজ্ঞতা। জাহানারা ইমামসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ছিল, আমিও একজন আসামি ছিলাম। জাহানারা ইমামের বিষয়টি সাজানো খেলা, এটা অত্যন্ত আপত্তিকর কথা। ওই আন্দোলনের জন্য ওনাকে পুলিশ রাস্তায় পিটিয়েছে, হাসপাতালে যেতে হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে এত বড় আন্দোলন আর কখনো হয়নি। জামায়াত শিবির ও যুদ্ধাপরাধীরাই এটাকে কেবল সাজানো খেলা বলতে পারে। হুমায়ূন আহমেদের মতো একজন লেখকের এ ধরনের বক্তব্য জামায়াত শিবিরের পক্ষেই যায়।
এইধরনের মিথ্যাচারের সমালোচনা কেন করা যাবে না, জনাব প্রজন্ম ৮৬!!!
এই প্রসংগে হিমুর একটা কমেন্ট-
হুমায়ূন আহমেদ সাহেব, আপনার গড় পাঠকদের স্মৃতিশক্তি কম। ইন্টারনেটের স্মৃতিশক্তি প্রায় অসীম। তাই তিন বছর আগে খোদ আপনিই কী বলেছিলেন, সেটা সে মনে রাখে। একটু আয়নার দিকে মাঝেমধ্যে তাকান, একটু লজ্জিত হোন। ভাঁড়েরাও একটা সময় গিয়ে অবসর নেয়।
জনাব ভাঁড়, আপনিও অবসর নিন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: দেশে যখন রাজাকার সমালোচনা একটা ট্যাবু ছিল সেই সময় "তুই রাজাকার" শব্দটার জনক হুমায়ুন আহমেদ শহীদ জননীর বিষয়ে একটা স্মৃতি থেকে বলতে যেয়ে ভুল ইনফো দিছে কিন্তু এটা মাইনর একটা বিষয়। হুমায়ুন আহমেদ তার কাজে কর্মেই প্রমান করছে যে সে জাহানারা ইমামের প্রতি কি মনোভাব ধারন করতো! তাই এ নিয়ে বেশী হৈ-চৈ করার কারনটা প্রচন্ড ঘোলাটে।
সচল হিমু'র বিষয়ে একটা কথাই বলা যায়, লোকটা প্রচন্ড বেশী বোকা নইলে হুমায়ুন আহমেদের মত একজন বিনয়ী লোককে ভাড় বলে সম্বোধন করার সাহস পেত না।
সমালোচনা করেন, মানা নাই কিন্তু একজন শ্রদ্ধেয় ব্যাক্তিকে গালাগলি করা খুবই বাজে বিষয়। হুমায়ুন ফোবিয়াক্রান্ত লোকজনই হুমায়ুনুভুতি দেখে অন্যরা দেখে লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা।
১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৪
হাসান যোবায়ের বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ টেক সম্রাট!
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৬
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: আজকে এই টপিকটা নিয়ে কথা বলতে একইসাথে খুব খারাপ ও লজ্জাই লাগছে.............
আমার তো মনে হয় তিনিই বাংলাদেশের একমাত্র লেখক যিনি সত্য কথা বলে একইসাথে উগ্র মৌলবাদী ও নাস্তিক সম্প্রদায়ের মানুষদের রোষানলে পড়ে আজ এভাবে যাচ্ছেতাইভাবে অসম্মানিত হচ্ছেন। উনার ব্যক্তিগত জীবনকেও দেখি নিজের অধিকারে নিয়ে ফেলেছেন অনেকে। সবার যেন কথা বলার অধিকার চলে এসেছে উনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে।
সবার মন জয় করে তোষামোদ করে চলার মতো মানুষ হুমায়ূন আহমেদ কখনো ছিলেন না এবং হবেনও না। তার এই গুণটিই মানতে কষ্ট হচ্ছে অনেকের।
ব্যাপারনা আমরাই জানি তিনি কি এবং কোন ধরণের মানুষ।
সহমত আপনার সবগুলো পয়েন্টের সাথে। ধন্যবাদ এই পোষ্টটির জন্য।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: মৌলবাদি এবং নাস্তিক সবগুলার একটা মিল। তা হলো এরা সব প্রচন্ড প্রতিক্রিয়াশীল। এজন্যই তারা হুমায়ুনফোবিয়ায় আক্রান্ত!
খুবই দুঃখজনক হলেও সত্য হলো, যেই সব লোকজন নিজেদের উদার দাবী করে তারাও এখন হুমায়ুন আহমেদের মত একজনকে গালি দেয়। সেজন্যই এই পোস্ট, কারন মৌলবাদিদের আক্রমনের সময় আমরা যদি তার পাশে না থাকি তাহলে তার প্রতি অবিচার এবং আমাদের অপমান!
মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৯
রানা বলেছেন: আমি যখন সেবা প্রকাশনীর গন্ডির বাইরের বই পড়া শুরু করি, তখন সুনীল, সমরেশ, শীর্শেন্দু, সঞ্জিব, শংকর ( এই 5 S এর বই সবাই পড়তে বলত) পড়তামও..... বাংলাদেশে হুমায়ুন আহমেদ তখন কেবল জনপ্রিয় হওয়া শুরু করেছেন..... তার সাথে ইমদাদুল হক মিলন.... ধীরে ধীরে হুমায়ূন আহমেদ ওই 5 S এর চেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেন শুধুমাত্র তার লেখার ধরন এবং কয়েকটি অসাধারণ চরিত্র সৃষ্টির মাধ্যমে। সম্ভবত ( আমি কনফার্ম না) তিনিই প্রথম বাংলা সাহিত্যে "সাইন্স ফিকশন" নিয়ে আসেন "তারা তিন জন" বইয়ের মাধ্যমে। বাংলা নাটকে "এই সব দিন রাত্রি", "অয়োময়", "কোথাও কেউ নেই", "আজ রবি বার" এর মত নাটক ক্লাসিক হয়ে আছে।
আমি তাঁর রোগ মুক্তি কামনা করি এবং আশা করি তিনি যে ক্যানসার হাসপাতাল নির্মাণের জন্য চেষ্টা করবেন বলেছেন...... আশা করি তিনি সফল হবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রথম সায়েন্স ফিকশনও তারই লেখা। পাঠক নিজ নিজ রুচি অনুযায়ী লেখক পছন্দ করবে। কিন্তু এক শ্রেণীর মানুষের হুমায়ুনফোবিয়া দেখলে হতাশ হতে হয়।
আশা করি তিনি ক্যানসার হাসপাতাল নির্মানের যেই মহৎ উদ্যোগ নিয়েছেন সেটা সফল হবেই, কারন আজ পর্যন্ত তার জীবনে কোন রকমের ব্যর্থতা নেই!
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৯
বেঈমান আমি বলেছেন: ব্যাক্তি হুমায়ুন রে নিয়া আমার একদম আগ্রহ নাই।লেখক হুমায়ুন কে ছোটোবেলা তেকে লাই করি এখনো করি মেয়ের বয়সী মেয়ে কে বিয়ে করার পরেও।যার ইচ্ছা কইতে থাকেন।হুমায়ুন আহমেদ তার জায়গাই থাকবে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সেটাই, হুমায়ুন আহমেদ তার জায়গাই থাকবে। কারন, সত্যের মৃত্যু নাই!
১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১
ব্লুম্যাজিক বলেছেন: কোন মানুশেই সমালোচনার উরধে নয়... তাই হুমায়ূন আহমেদ এর ভাল কাজ বা কথা গুলার যেমন আপ্প্রিসিয়েট করি তেমনি খারাপ কথা বা কাজ গুলার ও যক্তিক সমালোচনা করতে কনু দোষ দেখি না।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: খারাপ কাজ বলতে কোন কাজগুলো খারাপ? যেসব কথা প্রতিক্রিয়াশীলদের বিপক্ষে যায় সেসব বলাও কি খারাপ?
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: আসলে হুমায়ূন আহমেদের সমালোচনা করে জাতে উঠা যায় । এমনিতে তারা চিৎকার করলেও কুত্তাও তা শুনবে না , কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের নাম নিয়ে সমালোচনা করলে অন্তত কিছু মানুষ তাদের কথা শুনবে ।
আমরা বাঙ্গালি জাতি মনে হয় শুধু পারার মধ্যে অন্যের সমালোচনাটাই করতে পারি । কিন্তু কারও ভাল কাজের মূল্য বা তার কৃতিত্বের জন্যে সম্মান জানাতে আমাদের বরাবরই অনীহা ।
যারা হুমায়ূন আহমেদের সমালোচনা করেন তারা আগে অন্তত হুমায়ূন আহমেদের মত কিছু একটা করে দেখাক তারপর না হয় তার সমালোচনা করুক । আর হুআ ও একজন মানুষ ফেরেশতা নয় , মানুষ হিসেবে তার হয়ত কিছু ভুল থাকতেই পারে ।
পোস্টের সাথে সহমত । আর সমালোচনাকারীরা দিনশেষে একজন সমালোচনাকারীই । সমালোচনা করা ছাড়া সৃষ্টিশীল বা ভাল কোন কাজ করা তাদের পক্ষে অসম্ভব । তাদের একমাত্র কাজই হচ্ছে অন্যের সমালোচনা করা । নিজে কোন কিছু করার মুরোদ নেই ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সমালোচনাকারীরা দিনশেষে একজন সমালোচনাকারীই । সমালোচনা করা ছাড়া সৃষ্টিশীল বা ভাল কোন কাজ করা তাদের পক্ষে অসম্ভব।
চমৎকার বলেছেন। আসলেই তার সমালোচনাকারীদের একটাই পরিচয়!
১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩
রাজিউর বলেছেন: ঐটা মাইনর বিষয় না। কারণ, হইতাছে আপনাদের মগবাজারী ভাইয়েরা হুমায়ুন আহমেদের নাম ভাংগাইয়া এটাকে ইতিহাস বানানোর ধান্দায় আছে। জিনিসটা তো আপনার অগোচরে থাকার কথা না।
হিন্দি ছবি বিষয়ক কিছু বললেন নাতো? ঐটা চাইপা গেলেন যে??? এই কাজের জন্য কেউ যদি তাকে ভারতীয় দালাল ট্যাগ দেয় সেটা ডিফেন্ড কিভাবে করবেন???
তুই রাজাকার নাটকে ইউজ করে জাতে উঠেছিলেন এবং ঐটা মনে হয় উনি উনার লাইফের ভুল ধরে নিয়ে সেটা সংশোধনের ব্যবস্থা করতেছেন এখন- জাহানারা ইমামের নামে ভুল বক্তব্য দিয়ে, নয়াদিগন্ত, আমার দেশে মাঝে মাঝে লিখে, জামাতী নেতার বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে।
একটা লোক যখন জামাতীদের চোখে ভালো তখন চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যায় লোকটার মুক্তিযু্দ্ধ চেতনা পুরোপুরি ভন্ডামি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওনারে কেউ ভাদা ট্যাগ দিয়েই দেখুক না! মগবাজারীদের আচরনের সাথে আপনেগো আচরন মিলে আর ওদের নাম আপনাদের মুখে এত বেশী যে মনে হয় ছোটবেলায় মেলায় হারাইয়া যাওয়া ভাই আপনেরা!
যাই হৌক, শান্তিতে থাকেন।
১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৯
রাজিউর বলেছেন: ফ্যানাটিক হুমায়ুন ভক্তরা চাপাতি নিয়ে হুমাসমালোচকদের কাঊকে এটাক করলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। আফসুচের ব্যাপার- শংখনীল কারাগার থেকে শুরু করে মা, জোছনা ও জননীর উপন্যাসের লেখক প্রতিক্রিয়াশীলতার দিকে যে হারে এগিয়ে যাচ্ছেন শেষ বয়সে আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ হবেন ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কষ্ট নিয়েন না, উনি মানবতার জন্য যা করতেছে একদিন ঐসব নিয়ে গর্ব করবো সবাই। ঐ দিনের কথা ভেবে সুখী হন।
২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৩
অভি৯১৭৫ বলেছেন: মধ্যবিত্ত জীবনের ছোট ছোট হাসি, কান্না সুখ দুঃখগুলো হুমায়ূন আহমেদের মত এত অসাধারন ভাবে কেও ই তুলে ধরতে পারে, সাহিত্য পণ্ডিতরা (!) তাকে পাত্তা দিক বা না দিক হুমায়ূন আহমেদের প্রতি ভাল ভালোবাসা কোন কালেই আমরা কমবে না
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: পন্ডিতেরা থাকুক পান্ডিত্য নিয়ে শুধু ওনাকে গালাগালি না করলেই হয়!
২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৯
রাজিউর বলেছেন: পিছলান কেন? সোজা বাংলায় উত্তর দেন- ঐটা সাপোর্ট করেন কিনা?
কারও অন্ধ অনুকরণ করবেন ভালো কথা, উনার পাদও সুমিষ্ট লাগলে ভালো কথা। এখন উনারে লাথি গুতা দিলে কান্নাকাটির তো কোন মানে নাই। উনারে তো কেউ চাপাতি দিয়ে কোপাইতে যাইতাছেনা। এত কান্দেন কেন?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হিন্দি ছবির আগমন? ভারতজুজু যে বাংলাদেশে আছে সেটা তো সত্য! তবে, বাংলাদেশের হলে হিন্দি ছবি চলবে এটা আমার কাছে ভাল লাগে নাই। হুমায়ুন আহমেদ যা বলছে সেটার সাথে একমত না আমি। তাই বইলা তারে নিশ্চয়ই আমি ভারতের দালাল বলবো না।
আপনেরা যেই জঙ্গি টাইপের লোকজন। সুযোগ ও সাহস পাইলে ঠিকই কোবাইতেন।
২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪২
রাজিউর বলেছেন: মানবতার জন্য করতেছেন !! হাস্যকর কথা....ঐটা আরেকটা স্কয়ার হাসপাতাল হচ্ছে।যেখানে আপনার মত উচ্চবিত্তরাই চিকিৎসা করতে পারবে, যেটা লন্ডনে করলেও সেম খরচ।শলিম, রহমিরা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বিনাচিকিৎসাতেই মারাই যাবে। সুতরাং মানবতার ধোয়া তোলা হাস্যকর।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: তাইলে এমন হাসপাতাল না করাই ভালো?
২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৪
হাছুইন্যা বলেছেন: একটা জিনিস মাথায় আসেনা। আমাদের নাস্তিক শিরোমনিরা কথায় কথায় চাপাতি শব্দটা নিয়া আসে। কেউ চাপাতি দিয়া কুপামু না বল্লেও উনাদের মন্তব্যে চাপাতি থাকবেই।
গত বছর বইমেলায় যাওয়ার আগে এক ব্যাক্কল স্ট্যাটাস দিছিলো যে "বইমেলায় যাইতেছি, জেহাদী ভাইয়েরা চাপাতি নিয়া আসেন" এরকম আহবান কি জন্য??
একখান কোপ খাইলে যে উনার আমেরিকা-ইউরোপের ভিসা পাক্কা হয়ে যাইতো সেটা অবশ্য অনেক পরে বুঝছি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওরা জানে যে এমনে কোন মানুষই ওদের প্রতি দৃষ্টিপাত করবে না, তাই এ্যটেনশনসিকারগুলো দৃষ্টি না পেলেও চাপাতি আকর্ষন করার চেষ্টায় থাকে। চিপ মেন্টালিটি আর কি!
২৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৫
সিউল রায়হান বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের কথা বাদ। আপনার বোনের জামাই যখন আপনার বোন এবং আপনার ৩ ভাগ্নীকে রেখে তার মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করবে তখন কিভাবে আপনি আপনার দুলাভাইকে ডিফেন্ড করবেন একটু বলবেন? অবশ্যই আপনি বলবেন তিনি মানুষ ভালো, কিন্তু কি লজিকে সেটা কি বলবেন?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার লজিকে আমি কুপোকাত হয়ে গেছি ভাই।
তবে ইচ্ছা হলে পোস্টটা আরেকবার পড়তে পারেন।
২৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫০
রাজিউর বলেছেন: আহসানীয়া মিশন ক্যান্সার ফান্ডে কিম্বা জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট কে কেন বিশ্বমানের বানাতে হেল্প করতেছেন হুমায়ুন স্যার একটূ বলবেন কি?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওগুলো নিজেদের মত করে এগুচ্ছে। হুমায়ুন আহমেদেরটা কিভাবে পরিচালিত হবে, কি ধরনের প্রতিষ্ঠান হবে সেইসব বিষয় জানা গেলে আমাদের বুঝতে সুবিধা হবে যে তিনি কেন ঐগুলাকে হেল্প না করে নতুন করে আরেকটা করতে চাইছেন। সবচেয়ে বড় কথা, ২টার জায়গায় ৩টা হাসপাতাল হলে সেটা ভালই হবে খারাপ হবে না।
২৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫০
হাছুইন্যা বলেছেন: @সিউল রায়হান। সে কি তার নিজ বড় বা ছোট ভাইয়ের বউ এর সাথে বা আপন ভাগ্নীর সাথে কোন ধরনের সম্পর্কে ছিলো??? শাওন কি তার বৈধ স্ত্রী না?? রবীন্দ্রনাথের জীবনী যদি পরিস্কারভাবে পড়ে থাকেন তাহলে কেনো এই প্রশ্ন করেছি বুঝতে পারবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: লেখকের লেখা বাদ দিয়ে যারা ব্যাক্তিজীবন নিয়ে টানাটানি করে তাদের যুক্তি দেখানো খুব একটা ফলপ্রসু হয় না ভাই
২৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫১
রাজিউর বলেছেন: *করতেছেন না
২৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৭
রাজিউর বলেছেন: সিউল রায়হান ভাইয়া, ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা না বলাই ভালো। হুমায়ুন স্যারকে ঊনার কাজ দিয়েই উনার যৌক্তিক সমালোচনা করা যায় সুতরাং ব্যক্তিগত জীবনে মদ খেয়ে শাওনের উপরে চড়াও হয়ে সেটার সমালোচনা ডাকতে তড়ঘড়ি করে বিয়ে করে ফেলেছেন সেটা বলার কিছুই নেই। জনাব ৮৬ , পুরুষলিংগবাদী রোমানার নামের মিথ্যে মেইল ছড়ানোর মেইন কারিগর । সুতরাং এক পুরুষলিংবাদীর কাছে এইটাইপ কুশ্চেনের মুল্য নাই।
তারচেয়ে হুমা স্যারের ভন্ডামী বিষয়ে কথা বলাই ভালো ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এই তো ভাল কথা বলছেন। ধন্যবাদ। আমি বিশ্বাস করি সবাই চাইলেই সত্য পথে চলতে পারে, কিন্তু দলীয় মনোভাবই ঝামেলা বানায়।
আমি পুরুষকেও মানুষ হিসেবে দেখি, নারীকেও মানুষ হিসেবে দেখি। আপনারা যে কেন লিংগ দেখেন সেটাই বুঝি না!
২৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৯
রাজিউর বলেছেন: জনাব,
আপনার জানার ভুল আছে- ঐটা হুমায়ুন আহমেদের না,এটা যৌথ প্রজেক্ট। স্টেকহোল্ডারগণ হচ্ছেন- হুমায়ূন, তার বইএর প্রকাশক সংস্থাটি এবং প্রথম আলো!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যের জন্য। প্রথম আলো না বরং রাজিউরও যদি ভাল কাজ করে তবে ধন্যবাদ সে পাবেই যেমন ইতিমধ্যে এই পোস্টেই বেশ কয়েকবার পেয়েছেন।
৩০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৯
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমায়ন আহমেদ আমার অন্যতম প্রিয় লেখক , তবে লেখক হুমায়ন আহমেদ আর ব্যাক্তি হুমায়ন আহমেদ দুটো ভিন্ন সত্ত্বা। আপনি যে যুক্তি খন্ডন করেছেন তার বেশ কিছু পয়েন্টের সাথে আমি একমত । সাত আর আটের সাথে একমত না।
ভারতীয় আগ্রাসনের বিপক্ষে ওনাকে তো কোনদিন কিছু লিখতে দেখলাম না । ওনার একটা লেখায় পড়েছিলাম যে "কেউ তো মুক্তিযুদ্ধে নিহত ১৮০০(সংখ্যাটা সঠিক নাও হতে পারে) ভারতীয় সৈনিকদের নিয়ে কেউ তো কোনদিন কবিতা গান লিখলনা"
আর সাধারণ মানুষের কথা বললেন , একজন সাধারণ মানুষ কি কখনো তার মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করতে পারে?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হিন্দি প্রীতি এবং কোলকাতা লেখকদের উন্নাসীকতা নিয়ে তিনি অনেক আগে থেকেই অনেক লিখেছেন। আর মুক্তিযুদ্ধে নিহত ভারতীয় সৈনিকদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাপ্রকাশে যেই কৃপণতা সেটা তো অবশ্যই দুঃখজনক। এমন কি ইন্দিরা গান্ধিকে তার প্রাপ্য সন্মান জানাতে আমাদের ৪০ বছর পেরিয়ে যাওয়া তো দুঃখজনকই!
৩১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৪
মেহদী১০ বলেছেন: ওনার লেখা যে পড়বে সে তার ভক্ত না হয়ে থাকতে পারবে না । এমন মেধাবি একজন লেখক । ওনি এত জনপ্রিয়তার শীর্ষে যে অবাল সমালোচনা করবে তাকে জনগন নাঙ্গা করবে সঙ্গে সঙ্গে ।
পোস্টে +++++ । সবগুলোর সাথে সহমত ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: তবে কিছু কিছু প্রফেশনাল সমালোচক দেখবেন যারা কোনদিন তার প্রতি শ্রদ্ধা দেখানোর সাহস অর্জন করতে পারছে না!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৬
দূর্যোধন বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ ব্যক্তি হিসেবে কেমন তা বিবেচনা করছিনা,তবে তিনি বাংলা ভাষাকে যে কয়টি মাস্টারপিস উপন্যাস (এখনকার তথাকথিত বাজারিগুলো বাদ দিয়ে ) উপহার দিয়েছেন,এখনো কেউ ঐ পর্যায়ে যেতে পেরেছেন বলে আমি মনে করিনা।
হুমায়ুন আহমেদকে কিছু ছাগু নিজেদের গোত্রভুক্ত করার একটা চেষ্টা বেশ কিছুদিন ধরেই করে যাচ্ছে।আশংকার কথা হলো 'মাথায় উদার চিন্তার ঘিলু যথেষ্ট পরিমানে আছে' বলে দাবী করা কিছু ব্লগারও জামাতিদের এই ফাঁদে পা দিচ্ছেন,হুমায়ুন আহমেদকে গালি দিয়ে জামাতিদের পক্ষে পরোক্ষভাবে আরো ঠেলে দিচ্ছেন।অথচ যেটা উচিত ছিলো,তা হলো তাকে 'জামাতিদের নিজেদের পক্ষে' বলে দাবী করা অপপ্রচারের শক্ত জবাব দেয়া। আজব ব্যাপার স্যাপার। যেই লোক যখন বাংলাদেশে জামাতিদের ক্ষমতায় রাষ্ট্রীয়ভাবেও প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে,সেই সময় থেকেই 'তুই রাজাকার' বলে প্রতিবাদ চালিয়েছেন ।অথচ তাকে নিয়ে এই দল সেই দল করে জামাতিদের কোলে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি !
আজ ব্লগেই দেখুন তার প্রমান, ছাগুরা হুমায়ুন আহমেদ কে নিয়ে মাতম তুলে যাচ্ছে ! তরুন সমাজের কাছে 'রাজাকার ' শব্দটা পরিচিত করে তোলা লোকটার পক্ষে পোস্ট দিচ্ছে ছাগুরা ! দুর্ভাগ্য !!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আসলেই দূর্যোধন ভাই। এই হুমায়ুন আহমেদের রাজাকারবিরোধী সৈনিকদের কাতারে প্রথমে থাকার কথা কিন্তু নিজস্ব কিছু ইগোইস্টিক সমস্যার জন্য আজকে তাকে অযৌক্তিক সমালোচনা করে ছাগুদের সুযোগ করে দিচ্ছে উদার দাবী করা প্রতিক্রিয়াশীলেরা। কিন্তু ওরা যদি চোখ খুলে সত্যটা দেখতো তাহলে কতই না ভাল হতো!
৩৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৯
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: বয়ারবরই মগবাজারী ছাগু, আম্বা লীগের কুত্তারা এবং হুমায়ুন আজাদীয় জিহাদি ছাহেবরা কেন যেন হুমায়ুন আহমদেকে সহ্য করতে পারে না! আমি বুঝি না , কেন মগবাজারী ছাগু এবং আম্বা লীগের কুত্তা গুলো দলীয় বিবৃতি লেখা বাদ দিয়ে হুমায়ুন আহমেদ কে নিয়ে কথা বলে জাতে ওঠার চেষ্টা করে! আর আজাদীয় জিহাদি ছাহেবরাই কেন বা রাজারবাগী পীর দরবারের মুজমা কিংবা টি এস সি এর বিপ্লবী ঝড় থুইয়া এইখানে আসে! যতই চেষ্টা করুক, ওরা তো ছাগু , কুত্তা আর নাস্তিক! ওরা তো কখনোই জাতে উঠতে পারবো না
আর হ্যাঁ সচুর হিমু ! ও না সেই বলদাটা যে মুসার এভারেস্ট অভিযান মিথ্যা প্রমানের জন্য লুঙ্গি খুইলা নাইমা পরে ভাগছিলো! আহারে হিমুর সেই লুঙ্গি খোলার কাহিনী আমরা হজ্ঞলেই ভুইলা গেছি
আইজকাল দুই টেকার গাঞ্জা খাওয়া ব্লগার ও হুমায়ুন আহমেদের সাহিত্য নিয়া আলোচনা করে
কয়দিন পর শুনুম আলু বেপারী আক্কাস মিয়া বিমানের উড্ডয়ন কৌশল নিয়া থিওরী দিতাছে!!!!!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: শুধু থিওরীই দিবে না বরং অন্যসব থিউরী খারিজও করে দিবে!
৩৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৫
আন্না০০৭ বলেছেন: লেখকের ব্যাক্তিগত জীবন একান্তই লেখকের।
হুমায়ূন আহমেদের পক্ষেই সম্ভব হাসির একটা বইয়ের মধ্যে এমন কয়েকটা তথ্য দিয়ে দেয়া যেইটা জ্ঞানের মোটা মোটা বইয়ের মধ্যে লুকায়া থাকে।এই ক্ষমতাটা দুর্লভ।
কারও সমালোচনায় কিছুই যায় আসে না বাংলাদেশের সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ অতুলনীয় এত্ত গুলা বছরেও কেউ তাঁর ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে নাই সেই সম্ভাবনাও নাই।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: তার লেখায় কি নেই? সহজ জীবনবোধ, বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন, পুঁথিগত দর্শন এবং তার সহজীয়া বিশ্লেষন। ধনী-গরীব-পুলিশ-ভবঘুরে-প্রকৃতি-বিজ্ঞান! এমন একজন লেখকের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে টানাটানি করে অন্ধরা!
৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৩
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: সুন্দরভাবে গুছিয়ে পয়েন্ট আকারে লিখেছেন!
সত্যবচনের জন্য +++++
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৩৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৩
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ একজন শক্তিশালী লেখক। তাঁর লেখনীর দ্বারা তার মনমানসিকতাও বোঝা যায়। আপনি হুমায়ুন আহমেদের যে দশটি গুন (আমি গুনই বলবো) বর্ণনা করেছেন তার প্রতি আমার পূর্ণ সহমত রয়েছে।
তবে হুমায়ুন আহমেদকে অনেক প্রকাশক ব্যবসার প্রয়োজনে কাজে লাগাতে চায়। 'হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার এবং অন্যান্য' বইটাতে (নামটা এরকমই মনে হয়) হিমুর কোন নাম গন্ধও নেই। কিন্তু বইয়ের নামে হিমু কথাটি জুড়ে দেয়া হয়েছে শুধু মাত্র কাটতি পাবার জন্য। অবাক করার বিষয় হুমায়ুন আহমেদ সেখানে প্রচ্ছন্ন সমর্থন করেছেন ভূমিকাতে।
তবে যাই হোক, হুমায়ুন আহমেদ শাওনকে বিয়ে করেছেন জন্য যাদের গা জ্বলে তাদের আসলে কিছু বলার নেই। শাওনের কাছ থেকে এমন কোন কথা শোনা যায়নি যে তিনি হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে সমস্যায় আছেন। তাহলে অন্যদের এতো সমস্যা কেন?
আমাদের দেশের ভেকধারী সুশীল আর নিচু মনের নাস্তিকগুলা কাউকে ছোট করতে চাইলে প্রথমেই তার চরিত্র নিয়ে বাজে কথা বলে। এ থেকেই বোঝা যায় তাদের মনে আসলে কি আছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ, জেমস এমন মানুষেরা ব্যক্তিগত জীবনে এমন কিছু করেছে যা তাদের ভক্তদের আহত করেছে নানা সময়ে। আমিও আহত হয়েছি। তার কিছু লেখা পড়েও খুব কষ্ট পেয়েছি যা মানসম্পন্ন মনে হয় নাই। কিন্তু তার অনন্যসৃষ্টিগুলোতো আর মুছে যায় নাই।
খুবই খারাপ লাগে যখন মানুষ শুধুমাত্র সস্তাবাসনা পূরণের জন্য তাকে আক্রমন করে। তখনই বুঝি আসলে উদার বলে দাবীকরা লোকগুলোর স্বরূপ কি!
৩৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৫
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ দূর্যোধন , আপনি আমার অনেক সিনিয়র একজন ব্লগার । কিন্তু তার পর ও আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করে বলতে চাই ছাগু অর্থাৎ জামায়াত পন্থীরা কখনোই হুমায়ুন আহমেদঅকে সহ্য করতে পারে না এবং তারা কখনোই তাকে নিজ দলে টানার চেষ্টা করে না। আজকে আসিফ ছাগলার পোষ্টে আপনি কয়জন ব্লগীয় ছাগুকে এর প্রতিবাদ করতে দেখছেন???????? ছাগু তো দূরের কথা আমি তো ব্লগীয় সাহিত্য উদ্ধার করা কাউকেই প্রায় ওখানে খুঁজে পেলাম না! অথচ তাদের কি ওখানে দাঁড়ানো উচিৎ ছিলো না এই প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে???????? আমি ওখানে বরং দেখলাম দুই উন্মাসিক আওয়ামী সমর্থনকারী এবং ছুপা ছাগু এসে আসিফ কে বাহবা জানিয়ে গেল। জামাতীরা হুমায়ুন বিরোধী বহু আগে থেকেই। এর সাথে যোগ হয়েছে সদ্য হুমায়ুন আজাদীয় দুই পয়সার নাস্তিকেরা। আর আওয়ামী কিছু কর্মকান্ডের সমালোচনা করায় , তাদেরকে চাটি মারায় হুমায়ুন আহমেদ তো রীতিমত তাদের চক্ষুশূল এখন। আজ ব্লগে কোন কোন ছাগু হুমায়ুন আহমেদ কে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছে?????? আমি সত্যি ই জানি না। আশা করি আমাকে জানাবেন। তখন আসলেই খুঁজে দেখা যাবে সে ছাগু কিনা।
জাফর ইকবাল স্যার যেমন যুদ্ধাপরাধ নিয়ে কিছু লেখলেই তাকে আওয়ামী ট্যাগ দেয়ার চেষ্টা হয়, এখন হুমায়ুন আহমেদের জন্য সেরকম কাজ করা হচ্ছে এই আবাল নাস্তিক আর আওয়ামী গুলার পক্ষ থেকে। আর ছাগু গুলা চুপ থেকে মজা দেখছে, সুযোগ মত হুমায়ুন আহমেদ কে বাঁশ দিচ্ছে। আমার নিজের অন্তত তাই মনে হচ্ছে। আর এরপর ও যদি জামাতীদের কথা বলেন, তবে আমি বলব যারা নিজের পছন্দ না হলেই , নিজের মতের সাথে না মিললেই দুনিয়া সুদ্ধু লোককে ছাগু ট্যাগ করে বেড়ায় তাদের সেই অপকর্মের সুযোগ জামাতীরা নেবেই।তবে এখনো তারা তা নিচ্ছে না, কেননা নীতিগত ভাবে তারা হুমায়ুন আহমেদ কে গ্রহন করতে পারে না।
৩৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমাদের সমস্যা হলো আমরা যাকে পছন্দ করি তাকে আল্লাহর অলী বানিয়ে ফেলি , আর যাকে অপছন্দ করি তাকে শয়তানের চাইতেও খারাপ হিসেবে গন্য করি।
কিন্তু এটা ভাবি না সে একজন মানুষ। তার দোষ-গুন সবই আছে।
আমার সাহিত্যের সাথে পরিচয় মুক্তধারা, সেবা আর তারপর হুমায়ুন আহমেদ । ছোটবেলায় ভালই লাগত। আর আজ অনেক বছর হয়ে গেছে তাঁর নতুন কোন বই দেখলে ছুঁয়েও দেখতে ইচ্ছে করে না। তাই বলে ভেবে বসবেন না আমি বর্তমানে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছি। আমি দেখেছি তার লেখা সেই একই জায়গায় থেমে আছে। এক পা ও সামনে এগোয়নি। বরং পিছিয়েছে।
আর দিন দিন সবকিছু মিলিয়ে তাঁর অবনমনই হয়েছে। যাঁর বিশাল সম্ভাবনা ছিলো বিশ্বমানের লেখক হওয়ার। কিন্তু তিনি তাঁর মেধার প্রতি সুবিচার না করে বাজারী লেখকই রয়ে গেলেন। আর বর্তমানে হয়ে গ্যালেন সুবিধাবাদী কর্পোরেট কালচারের মুখপাত্র।
তাঁর ব্যাক্তিজীবনও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধার যতটুকু অবশিষ্ঠ ছিলো তা নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট ছিলো অন্যকারও জন্য নাহোক , অন্তত আমার জন্য। আপনি হয়তো বলবেন তাঁর ব্যাক্তিজীবনকে এখানে না টানতে। কিন্তু আমি বলবো যে কিশোর তরুনরা তাকে আদর্শ মানে তাদেরকে তিনি শাওনকে বিয়ে করে কি শিক্ষা দিলেন ? আমি বলছি না তিনি কমবয়সী কাউকে বিয়ে করতে পারেন না। আমি বলছি নিজের কন্যার বান্ধবী, যে নিজের কন্যার মত নয় ? তাহলে আমার কন্যা সন্তান কার কাছে নিরাপদ ? আমিতো কাউকে বিশ্বাস করতে পারি না তাঁর এই কান্ডের পর।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার সাথে দ্বিমত নেই। তার যৌক্তিক সমালোচনা হতেই পারে। হওয়া উচিৎ এবং দরকারও। কিন্তু অযৌক্তিক এবং সস্তাহিটাকাঙ্খী লোকজন যখন তাকে নানা রকমের অপমানজনক বিশেষনে ভুষিত করে আক্রমন করছে তখন তার প্রতিবাদ করা দরকার!
৩৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৫
বাল্যবন্ধু বলেছেন: আমি মনে করি তার ব্যাক্তিগতভাবে কিছু সমস্যা আছে। কিন্তু তার লেখা ভালো। আমার কাছে তার ৯০% লেখা ভালো লাগে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: স্বাভাবিক! আপনার পছন্দ আপনার কাছে। সমস্যা তখনই যখন ব্যক্তিগত পছন্দের উপর দাড়িয়ে অশ্লীল আক্রমন হয়!
৪০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৫
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: দারুন লিখছেন!!পুরাই অসাম।
উনি খারাপ উনি একটা ক্যান্সার হাসপাতাল বানানোর ইচ্ছা পোষন করেছেন।
আরো একটা কারনে উনি খারাপ, সেটা হল উনি ২টা বিয়ে করেছেন!
২টা বিয়ে করেছেন বলেই আজকে তার ক্যান্সার হৈছে,২টা বিয়ে কৈরে নাস্তিকদের তুছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলেন কোন সাহসে!
কে কয়টা বিয়ে করল তাতে মানুষের এত চুলকায় কেন জানি না। আমাদের ভাগ্য যে আমরা হুমায়ূন আহমেদের মত একজন লেখক পেয়েছি। যারা তার সমালোচনা করে পোস্ট দিচ্ছে তারা তার একটা পশমের সমান যোগ্যতাও রাখে না!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: মজার বিষয় হলো, যারা বিয়ের কনসেপ্টেরই বিরোধীতা করে ওরাই ওনার বিয়ে নিয়ে কথা বলে!
আসলে শিশু যেমন বড় হবার জন্য পরিবারে বিদ্রোহ করে তেমনই পাঠকরা হুমায়ুন আহমেদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বড় হতে চায়! আবার শিশু যেমন বড় হয়ে অনুতপ্ত হয় তেমনই ঐ সমালোচকরাও অনুতপ্ত হবে!
৪১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৭
জানতেএলাম বলেছেন: হিবিজিবি বলেছেন: ধন্যবাদ.....পুরা একমত ।
যারা অন্যের সমালোচনা করে বেঁচে থাকবে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে ভাল টার্গেট আর কি হতে পারে?
১০০% সহমত।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৫
ধূসরধ্রুব বলেছেন: আমি পুরাই সহমত
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৪৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৭
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আমি উনার প্রায় সব নাটক,সিনেমা দেখে যতটুকু বুঝেছি - হাসি তামাশার ফাঁকে ফাঁকে যথেষ্ট শিক্ষণীয় বিষয় আছে, নীতিকথা,আদশের কথা বেশি সময় শুনতে ভাল লাগে না, আর যদি সেটা হয় নাটক,সিনেমায়: উনি এই কঠিন কাজটা খুব সুন্দরভাবে করেছেন।উপন্যাসের কাহিনী নিয়ে সিনেমা বানিয়ে সেটা পাবলিককে খাওয়ানো এত সহজ না।কয়জন লেখক সফল পরিচালক হতে পেরেছেন? যেমন নিতুন কুন্ডু OTOBI করেছেন,শুধু শিল্পী নন -নিজের শিল্প ভাবনাকে ইন্ডাষ্ট্রিতে রুপ দেওয়া এত সহজ নয়। গ্রামীণ ব্যাংকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে ইউনুস সাহেব অনেক strict rules অনুসরন করেছেন,business এ একটু ছাড় দিলে যে সেটা কৈ গিয়ে পৌছে যারা business করেন তারা ভাল জানেন।হুমায়ুন সাহেব কঠিন সত্যি কথাগুলো অতি সহজ করে বলেছেন আর পাবলিককে খাওয়ানোর জন্য হাস্যরস যোগ করেছেন।আমাদের চোখে হাসিটাই ধরা পরে, উপদেশটা পড়ে না।পরিচালকরা শোবিজের নায়িকাদের সাথে আড়ালে মজা করেন,এটা এখন open secret. উনি সেটা না করে শাওনকে সামাজিক মযাদা দিয়েছেন। খ্যাতিমান লেখকরা সংসার জোড়াতালি দিয়ে continue করেন না।বনিবনা না হলে আলাদা হয়ে যান, যেমনটা রাশিয়ার তলস্তয় করেছিলেন। after all হুমায়ুন সাহেব একজন মানুষ,ফেরেশতা নন, দোষত্রুটি থাকবেই। জেমসের গানের সুরে- এমন একটা মানুষ দেখা যে পাপ করে নাই
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
এই দিন দিন নয় আরো দিন আছে! এমন শিক্ষনীয় মেসেজ, আবার সবুজ সাথি নাটক। ওনার প্রতিটা নাটকে সেটা যতই বস্তপঁচা হোক না কেন, ভাইব্রাদার গ্রুপের ২০টা নাটকের মেসেজের সমান মেসেজ থাকে!
৪৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৮
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: একটু কারেশন , এখন পর্যন্ত আসিফ মিয়ার পোষ্টে তিনটা ছাগুকে দেখা গেছে উন্মত্ত বাহবা দিতে এই পোষ্টের জন্য!!!!!! আর সেই সাথে একজন উন্মাসিক এবং একজন ছুপা আওয়ামীকে দেখা যাচ্ছে আসিফের সেই পোষ্টকে সমর্থন দিতে! এর ভেতর একজন আবার ওখানে ঘোষনাই দিয়েছেন যারা ওখানে এই নোংরা প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়ে কথা বলছেন তারা সবাই ছাগু এবং তিনি এজন্য হুমায়ুন আহমেদের মুখে ত্থুতু ও মারতে চান! মজাই মজা! নিজের পক্ষে লিখলে ছাগু ও হয়ে যায় বন্ধু আর অন্যরা হয়ে যায় ছাগু! জীবনে কখনো ব্লগে এরকম নোংরামি দেখতে হবে ভাবিনি। যাক , আজ অনেককেই চিনলাম । যাই হোক, ব্লগীয় মহান ট্যাগ বাজদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের অনেক ক্ষতি হয়ে গেল! আফসুস!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ট্যাগবাজদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের ক্ষতি হয়েছে বলে মনে করি না ভাই। বরং তাকে কামড় দিতে যেয়ে ওদের দুঁধদাঁত সব ভেঙ্গে গেছে!
৪৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
দূর্যোধন বলেছেন: @নাহিয়ান বিন হোসেন,
জামায়াত পন্থীরা হুমায়ুন আহমেদ কে সহ্য করতে পারেনা বলে দলে টানার চেষ্টা করেনা আপনি জানেন কিভাবে ? জামাতিরা তো বাংলাদেশের জন্মকেও অস্বীকার করেছিলো,আবার ঠিকই আমাদের বাংলাদেশেই রাজনীতি করে যাচ্ছে এবং করে যাবার জন্য ঠিকই লেজ ঝুলিয়ে বেড়াচ্ছে,অস্বীকার করতে পারবেন ? আপনার কি ধারনা জামাতিরা মুখে যা বলে অন্তরেও তাই বিশ্বাস করে? সুবিধা আদায়ের জন্য জামাতিরা হেন কোনো কাজ নেই যা করে না। মুখে ধর্মের বড় বড় বুলি ঝুলিয়ে রাখলেও ভেতরে ভেতরে অধার্মিক ও নীতিহীন এমন কোনো কাজ নেই যা তারা উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য করেনা। প্রমান যদি চান,অনেক দেখাতে পারবো।
ব্লগে আসিফ মহিউদ্দিনের পোস্টে গিয়ে আপনাকে আপনার বিদ্রোহ দেখাতেই হবে এমন কেন ভাবছেন ? জিহাদী জোসে আসিফের পোস্টে ঝাপিয়ে পড়তেই হবে এমনটা ভাবার কারন কি ? আপনার পছন্দ না হলে ইগনোর করেন,তার পোস্টের বিরোধিতা না করলে আপনার দ্বায়িত্ব পূর্ন হবেনা,এমনটা ভাবার কোনো অবকাশ আছে ? দেশপ্রেম বা ধর্মপ্রেম দেখানো যাবেনা,এমন কোনো ধারনার ভিত্তি আছে?
আপনাকে ধন্যবাদ।
৪৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৩
সিউল রায়হান বলেছেন: সারকাজম দিয়ে লাভ নেই, আপনার পোস্ট পড়েই মন্তব্যটা করেছি।
হুমায়ুন আহমেদকে লম্পট বলতে আমার দ্বিধা নেই, কারণ উনি সেটাই। আপনি বাকি যেই পয়েন্টগুলো বলেছেন সেগুলো ধরতে কষ্ট হয়নি কিন্তু আপনি এই পয়েন্টটি কেন বাদ দিলেন বুঝলাম না। আমি উনাকে এই পয়েন্টে হাজার কোটিবার খারাপ বলবো, তাই আমার পয়েন্টটা কেন বললেন না পোস্টে সেখান থেকেই কমেন্ট করা।
চরিত্রহীন একজন লোককে নিয়ে কথা বলার রুচি নেই তাই লাস্ট কমেন্ট এটাই।
ভাল থাকবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ঠিকাছে ভাই। সবার চরিত্র ভাল থাকুক এটাই কামনা করি।
৪৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৩
কবির চৌধুরী বলেছেন:
হুমায়ুন আজাদ, জাহানারা ইমাম, জাহানারা ইমামকে এক লাইনের সমালোচনা করলে হুমায়ুন আহমেদকে ছাগু হইতে হয়! যাতা বইলা ঝাপাইয়া পরে কুকুরগুলো। দেশের কত বড় ইস্যুতে এরা মুখে কুলুপ আইটা থাকে। যাহোক এইটা বুঝলাম নাস্তিকদের সেজদা কোন দিকে! অপর দিকে ইসলাম ধর্ম নিয়ে জঘন্য গালাগালি চলে অবিরাম। তাতে তাদের মুক্তমনার পরিচয় প্রকাশ পায়। মজার ব্যপার এরা সবাই একটা নির্দিষ্ট দলের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে!! ছাগু ট্যাগীং অস্ত্র দেখে সিক হয়ে গেছি! গোআ এন্ড গং দের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফাঁসি হইলে বাঁচি।
যাক আপনে এই পোস্ট মনে একটু শান্তি আসলো। মেজাজটা খারাপ হয় যখন দেখি ব্লগে হুমায়ুন আহমেদের মত বাংলাদেশের এত বড় লেখককে নিয়ে এমন কদর্য ভাষায় আক্রমন করা হচ্ছে। আবার তারা কিনা এই ব্লগের সেরা ব্লগার? সামুকে এরা ডুবাবে!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বড় বড় ইস্যুতে চুপটি করে থাকা এদের দেখা যায় সবসবয় এ্যরাউন্ড দ্যা বুশে হিট করে সরব হয়। এটাও বোধহয় একটা পলিসি সবার নজর সরানোর জন্য!
সামুকে এরা ডুবিয়ে দিয়েছেই। এদের উস্কানী এবং আচরনের জন্যই দৈনিক পত্রিকায় সামু'র নামে উল্টাপাল্টা লিখেছে। এদেরই ছাগু ভাই খোমেনি আমারদেশে একই রকম কাজ করেছিল!
৪৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৪
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: একটা জোক্স পড়ছিলাম, নরকে বাংলাদেশিদের আস্টানায় কোন পাহারাদার নাই কারণ এরা কেউ পালাইতে চাইলে নিজেরাই পা টাইনা আবার নরকে ফালায় দেয়। নাথিং টু সে মোর!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কি দুঃখজনক!
৪৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৫
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ দূর্যোধন ভাই, জামাত নিয়ে আপনার ধারনা গুলার সাথে আমি শতভাগ সহমত।
তবে আসিফের পোষ্টে বিরোধিতা দেখাতে হবে না এই কথাটা আমি মানতে পারলাম না। তার নিজের বা্নানো কিছু জঘন্য বিশ্লেষন দেখে একজন মানুষ ও হুমায়ুন আহমেদ নিয়ে বাজে কথা বলে তবে তার জন্য আমি লজ্জিত হই, দুঃখ পাই। প্রতিবাদ করার বাধ্যবাধকতাটা সেখান থেকেই আসে। যখন চিহ্নিত ছাগুদের লম্ফ দেখি আসিফের সাথে, অন্ধ রাজনৈতিক সমর্থন কারীদের দেখি যাচ্ছেতাই বলতে আসিফের সাথে সুর মিলিয়ে তখনই প্রতিবাদ করার তাড়নাটা আসে।আপনার কথা এদিক দিয়ে সঠিক যে হয়ত প্রতিবাদ না করলেও চলে। কিন্তু আজ যখন ব্লগে যুদ্ধাপরাধের অস্তিত্ত্বকে অস্বীকার করে পোষ্ট আসে তখন তাহলে আমরা প্রতিবাদ করি কেন? আমরা তো এড়িয়ে গেলেই পারি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এড়িয়ে যাওয়া বা নিরব থাকা মৌন সম্মতির নির্দেশক হয়। অথবা সেই প্রবঞ্চকদের নিজের মতামত, অবস্থানকে শক্তিশালী করার সুযোগ দেয়। এ ক্ষেত্রেই চলে আসে বিরোধিতার দায়বদ্ধতা , প্রতিবাদের প্রয়োজনীয়তা। সেই জায়গা থেকেই আমি আশা করেছিলাম ব্লগের অনেকেই অন্তত একটা লাইন লিখে এসব প্রপাগান্ডার বিরোধিতা করবেন। এই চাওয়া অযৌক্তিক বলে মনে হয় না আমার। কিন্তু অনেকেই তা করেননি। এজন্য আমি হতাশ, ক্ষুদ্ধ। আর তা প্রকাশে আমার কোন দ্বিধা নেই।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৫০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৬
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: প্রজন্ম ভাই, লাইনটা আসলে স্যাটায়ার মূলক ছিল :!> :!> :!> :#> :#> :#>
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আচ্ছা! বয়স হয়ে গেছে রে ভাই!
৫১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৮
ধূসরধ্রুব বলেছেন: আরও একটা যোগ করতে পারেন
উনি তসলিমা নাসরিনের নির্বাসনের সমর্থন করেন না । তসলিমা সম্পর্কে উনি দারুণ একটা কথা বলেছেন ।
আমাদের দেশের মেয়ে কেন বাইরে থাকবে । সে যদি কোন দোষ করে তার বিচার বাংলাদেশেই সম্ভব । স্বাধীনতা বিরোধীরা যদি পতাকা নিয়ে ঘুরতে পারে সেখানে তসলিমা বই লিখে কেন নির্বাসনে যাবে(কাঠপেন্সিল দ্রষ্টব্য)
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আসলেই এইটা একটা মিস হয়ে গেছে!
৫২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫২
দা লর্ড বলেছেন: সবার মন জয় করে তোষামোদ করে চলার মতো মানুষ হুমায়ূন আহমেদ কখনো ছিলেন না এবং হবেনও না। তার এই গুণটিই মানতে কষ্ট হচ্ছে অনেকের।
ব্যাপারনা আমরাই জানি তিনি কি এবং কোন ধরণের মানুষ।
সহমত আপনার সবগুলো পয়েন্টের সাথে। ধন্যবাদ এই পোষ্টটির জন্য।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আমরাই জানি তিনি কি এবং কোন ধরনের মানুষ!
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৫৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৯
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: রাবিশ মাথামোটাদের দখলে চলে যাচ্ছে রাজপথ, মেঠোপথ, আকাশ, বাতাস, ব্লগসহ সারাদেশ। কোনকালে এক মহান সাহিত্যিক বলেছিলেন, " মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেচে থাকলে বদলায়, করণে অকারণে বদলায়"। ঐ সাহিত্যিক সম্ভবত নাস্তিক ছিলেন, ছিলেন বাম ঘরানায় বিশ্বাসী - তবে অসাধারণ একটা মন্তব্য করেছিলেন তিনি মানবচরিত্র সম্বন্ধে। আমি সবসময়ে তার এই কথাটা মনে রেখে মানুষের সাথে মিশি। ভাবি মানুষ তো বদলাতেই পারে - ৫ বছর আগে যে লজারাপ ছিল আজ সে ভালো হতে পারে খারাপও হতে পারে। আজ যে ভালো সে ৫ বছর আগে হয়ত খারাপ ছিল বা ৫ বছর পরে সে হয়ত অতি জঘন্য একটা কাজ করতে পারে যা শুনলে পরবর্তি প্রজন্ম ঘৃণায় মুখ কুচকে ফেলবে। এটাইতো বাস্তবতা। আমি কি আজ সবার কাছে ভালো? হয়ত অনেকের কাছে ভালো বা অনেকের কাছে খারাপ। আগামীতে কি তাদের কাছে ভালো থাকব না তারা আমাকে খারাপ ভাববে? কেউ কি এর উত্তর দিতে পারবে? আমি নিজেইতো এর উত্তর দিতে পারবনা। আমি সবসময় বলি আমার দ্বারা যে কোন সময় একটা খারাপ কাজ হতে পারে। পরিবেশ পরিস্থিতিই হয়ত আমাকে বাধ্য করতে পারে। তাই আমাকে কেউ কখনো সন্দেহের উর্ধে স্থান দিওনা। তোমাদের তোষামোদি আমাকে বরন্চ পাপ কাজে উদ্বুদ্ধ করাতে পারে। আমাকে মানুষ আখ্যা দেও মহামানব নয়।
উপরের কথাগুলো বললাম হুমায়ুন আহমেদ নিয়ে আজ হঠাৎ করেই বৃষ্টির মত সমালোচনা বর্ষিত হতে দেখে। কেন এই সমালোচনা? তার দ্বিতীয় বিয়ের জন্যে, মেয়ের বয়সী মেয়েকে বিয়ে করার জন্যে, তার ভারত প্রীতির জন্যে, তার রাজাকার বিরোধিতার জন্যে, তার সুবিধাবাদী আচরণের জন্যে নাকি নিম্নমানের বা একই রকমের গদবাধা লেখালেখির জন্যে। যদিও এসব কারন গুলো বারবার হাইলাইট হয়ে এলেও মনে হয়না এসব কারণে তার সমালোচনা হচ্ছে। মূলত কিছু গোষ্ঠী তাদের ব্যাক্তিগত ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে তার সমালোচনা করে যাচ্ছে। এতদিন উনি ক্যান্সার হাসপাতাল করা নিয়ে অজস্র লেখা লিখলেন প্রথম আলোতে তা নিয়ে সমালোচনা হলনা আর আজ কি লিখেছেন যে তার এত সমালোচনা হচ্ছে। সমালোচনাকারীরা এতটাই বেপরোয়া যে তার অতীত জীবনের সব ময়লা উদ্ঘাটনে তারা ডাস্টবিন চষে ফেলছে। কারণটা কি?
প্রথম কারণ, তিনি আজ লেখায় ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতি নিয়ে কিছু সত্য তুলে ধরেছেন।
দ্বিতীয়ত: তিনি এই সত্য তুলে ধরতে যেয়ে নিজেকে মূর্খ বলতে গিয়ে সিরাজুল ইসলাম আর আহমদ শরিফের নাম নিয়েছিলেন যা অনেকের কম্যুনিজমুনুভূতিতে আঘাত লেগেছে।
তৃতীয়ত: তিনি বলেছেন যে তার প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালের ডাক্তাররা লীগ দল রাজনীতি করবেননা।
ব্যাস আমার মনে হয় এই তিনটা পয়েন্টই তাদের গাত্রদাহের প্রধান কারণ। আসিফ মহিউদ্দিনরা এটেনশন সিকার এবং প্রতিক্রিয়াশীল, ছাগুরা অকর্মণ্য এবং মেধাহীন এবং দুইপক্ষই অর্থাৎ আওয়ামীলীগ বিএনপির চাটারা এবং সাথে অতি অবশ্যই ছাত্র শিক্ষক রাজনীতিতে জড়িত শিক্ষিত শিয়ালগুলোকে বিশেষায়িত করার জন্য আমি তো কোন ভাষাই খুজে পাচ্ছিনা। এই সকল গোষ্ঠীই কোন না কোন ভাবে ব্যাক্তিপুজো দিতে পছন্দ করেন। হুমায়ুন আহমেদ তার সাম্প্রতিক প্রবন্ধে এই লোকগুলোর গড বা দেবতাদের নিয়ে টান দেওয়াতেই তাদের এই সাময়ীক মনোবেদনার কারণ। এরা খুব উচ্চ মার্গীয় সুশীল তাই তারা হুমায়ুন আহমেদের অতীতের নোংরা ঘাটাঘাটি করে প্রতীয়মান করতে চাচ্ছেন তিনি খুব খারাপ একজন লোক। কিন্তু এই লোকগুলো জানেনা যে বাংলাদেশের এই একমাত্র লোকই বুক ফুলিয়ে বলতে পারেন যে তিনি লুচ্চা, সুবিধাবদী এবং অতীত ভূলগুলোকে স্বীকার করতেও তার কোন কূন্ঠা নেই ( যারা এই কথা বিশ্বাস করছেননা তারা প্লিজ তার আত্মজীবনীমূলক লেখাগুলি পড়ে দেখবেন)। এমন লোককেই আমার পছন্দ যার মধ্যে ডেমিগড এটিচ্যুড নেই এবং এমনকি তার নিজের কোন ডেমিগডও নেই এবং তিনি কখনো দাবীও করেননি যে তার দ্বারা কোন অন্যায় করা সম্ভব না। তার সাম্প্রতিক ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরির ঘোষনাও তিনি তার সময়ের সাথে মানুষ বদলে যাওয়ার নিয়মের কারণেই হয়েছে বলে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার আগের লেখাগুলোয়। তিনি স্পষ্টতই বলেছেন ক্যান্সার হওয়ার কারণেই তিনি এই রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন ক্যান্সার না হলে যে তিনি এমনটা করতেননা সে স্বীকারোক্তিও তার লেখায় বেড়িয়ে এসেছিল। আর স্ত্রীর ক্যান্সারের কারণেই ম্যাক্গ্রা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়ছেন, মায়ের ক্যান্সার হয়েছিল বলেই ইমরান খান, জয়াবর্ধনেরা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছেন আর সেখানে নিজে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ায় কতজন যে এমন লড়াইয়ে আবির্ভূত হয়েছেন তার আর উদাহরণ না দিলেও চলবে। এখন এরা কি সবাই হুমায়ুনের মত বাটপার? না কি নিকটজনের মৃত্যু বা নিজের অনাগত মৃত্যু সম্ভাবনা তাদেরকে পাল্টে দিয়েছে এই রোগের বিরুদ্ধে কিছু না কিছু করে দেখাতে? মুনির চৌধুরির সময়ের সাথে পরিবেশ পরিস্থিতির কারনে মানুষের বদলে যাওয়ার নিয়মটির গূড়তত্ব বুঝতে অক্ষম(ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত কে জানে?) এই মানুষগুলোকে হুমায়ুনের ক্যানসার হাসপাতাল করার আসল কারণ বুঝানো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের অংক বুঝানোর মতই কঠিন কাজ।
আর সরকারি হাসপাতালের জন্য কাজ করে যে ফায়দা হবেনা তা তো হুমায়ুন আহমেদ নিজেই তার লেখায় স্পষ্ট কারন সহ ব্যাখ্যা করেছেন। প্রমাণ দিলামনা জাস্ট তার লেখাটা আবার পড়ার অনুরোধ করছি। আর হুমায়ুনের আহমেদের ক্যানসার হাসপাতালে উনি যত সহজে দেশী বিদেশী বিশেষগ্যদের জড়ো করতে পারবেন তা আর কার পক্ষে সম্ভব হবে জানালে কৃতার্থ হতাম।
আমরা আম পাব্লিক রাজনীতিবিদদের নোংড়া রাজনীতি দেখতে দেখতে এমনিতেই বিরক্ত। তাই এক হুমায়ুন আহমেদ যদি রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে কিছু একটা করে দেশের মানুষদের মনোবলটাকে চাঙ্গা করতে পারে, তাদের মনে এই বিশ্বাস এনে দিতে পারে যে এইসব গাধাদের ছাড়াও দেশ চলতে পারে তাহলে সেটাই হবে জনসাধারণের জন্য শ্রেষ্ঠ বিজয়।
আমি জীবনে হুমায়ুন আহমেদের বদনামই করেছি বেশী, সুনাম করেছি কম। তার মধ্যাহ্ণ আর বাদশাহ নামদারের মধ্যে মেয়েলী ক্যারেক্টারগুলার ছেবলামী দেখে আমার প্রচন্ড মেজাজ গরম হয়েছিল, তার সাম্প্রতিক নাটক সিনেমাগুলোতে একটা উদ্ভট চরিত্রে শাওনকে কাস্ট করিয়ে অধিক গুরুত্ব প্রদান করাও প্রচন্ড বিরক্তিকর একই সাথে হাস্যকরও। তার কিছু কথা ছাগুরা রেফারেন্স হিসেবেও ব্যাবহার করাও আমার কাছে তার গুরুত্ব অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। তবে আজকে যেভাবে মানুষ তার বিরুদ্ধে লেগেছে তাতে বাধ্য হলাম পুরোটাই হুমায়ুন স্তুতিতে ভরা একটা কমেন্ট করতে। তার এত প্রশংসা আমার মুখ আর হাত দিয়ে এর আগে বের হয়নি। এটা এও সত্যিটাই প্রতিষ্ঠিত করছে লেবু বেশী কচলালে তিতা লাগে। তাই হুমায়ুন বিরোধীদের বলছি বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা না করে গঠনমূলক সমালোচনা করুন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৯
ছোটমির্জা বলেছেন:
দু একটা কুত্তা কট।
মেজাজ পুরা বিলা হয়া গেল।
-------
লেখা ভাল হয়েছে
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ মির্জা ভাই।
৫৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫১
গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: ৩৮ নং কমেন্ট ও পোস্টের কিছু অংশের সাথে একমত এবং কিছু অংশের সাথে দ্বিমত। সফলতার মাপকাঠি যদি অর্থ বিত্ত বা জনপ্রিয়তা তথা বিরাট পাঠকগোষ্টি হয় সেইক্ষেত্রে হুমায়ুন আহমেদের মত সফল কেউ হন নাই,এই কারনে তিনি অনেকেরই চক্ষুশুল এইটা অনস্বীকার্য! হুমায়ুন আহমেদের নাটক(বিশেষ কৈরা ৯০ এর দশকের ) কিংবা বাঙালি মধ্যবিত্তদের বিনোদনের মাধ্যমে বইমুখী করার ব্যাপারে তার অবদানের ধারেকাছেও বোধহয় কেউ নাই। আজাদ একটা সুশীল মোড়কের ভেতরে গুপ্ত ক্লাসের লেখক এইটা সবাই মানে তবে আহমেদ শরিফ বা সিরাজুল ইসলামরে নিয়া হুমায়ুনের হালকা কথাবার্তা বিশেষ ভাল্লাগে নাই। অনেক ব্যাপরেই হয়ত হুমায়ুনের সমালোচনা করা যাইতে পারে তবে তার লিগা পাড়ার মোড়ের মফিজ পাগলার ভাষা ব্যবহার করার কোনো কারণ দেখি না,আর সেইটারে সমালোচনা না বৈলা খিস্তিখেউর বলাই মনে হয় উত্তম!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এইটাই গুপ্তঘাতক০০৭, সমালোচনা করুক কিন্তু গালাগালি করা শুরু করছিল কিছু গর্দভ!
৫৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৬
অক্টোপাস পল বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ, আজাদ, ছফা, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আহমেদ শরীফ সবাইরে ভালো লাগে।
আমার মনে হয় ভালো লাগার অসুখে পাইছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: খুব ভাল অসুখ!
৫৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২১
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: @গুপ্তঘাতক007, আপনার কেন মনে হল যে হুমায়ুন আহমেদ এই লেখায় আহমেদ শরিফ বা সিরাজুল ইসলামকে অপমান করেছেন। তিনি বলেছেন যে ছাত্র রাজনীতি আর শিক্ষক রাজনীতি একটা মূর্খামী আর এই মূর্খামীটা তিনিও করেছিলেন আলোচ্য দুই স্বনামধন্য শিক্ষকের সাথে। তো এই কথায় আপনারা দুইয়ে দুইয়ে চার মিলাইয়া বললেন যে হুমায়ুন আহমেদ উনাদের অপমান করেছেন। আপনার মাথায় কি সামান্য ঘিলু পর্যন্ত নাই? আর কত লাশ পরলে আপনার মনে হবে ছাত্র শিক্ষক রাজনীতি একটা মূর্খামী? আর কত লাখ বেয়াদব অকর্মণ্য শিক্ষার্থী সার্টিফিকেট নিয়ে বের হলে বলবেন যে ছাত্র শিক্ষক রাজনীতি একটা মূর্খামী? দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর রাজনীতির চালচিত্র দেখলে কি আপনার মনে হয়না যে এিগুলি সব মূর্খরা চালাচ্ছে? এখন কেউ স্বীকার করেনা যে এসব মূর্খদের কাজ তাই বলে হুমায়ুন আহমেদের মত কেউ যদি নিজেকে মূর্খ বলে আত্মসমালোচনাও করে তাহলেও কি আপনারা তাকে রেহাই দিবেননা? নাকি প্রকারান্তরে ছাত্র শিক্ষক রাজনীতিকে সমর্থন দিচ্ছেন? কতটুকু নিম্ন বুদ্ধিসম্পন্ন হলে মানুষ বলতে পারে যে হুমায়ুন আহমেদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আহমেদ শরীফ লে অপমান করেছেন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এতটা প্রতিক্রিয়া দেখানোর মত মন্তব্য ছিল কি সেটা?
৫৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০৬
স্বাধীকার বলেছেন:
হুয়ামুন আহমেদের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব হলো মুর্খ বাঙালীকে বই পড়তে শেখানো-তা তিনি যাই লেখুন না কেন। সাহিত্যমান বিশ্লেষণ করার যোগ্যতা আমার নেই, তাই তার সাহিত্য সমালোচনা করার দৃষ্টতাও আমার নেই।
সম্প্রতি আমেরিকায় চিকিৎসা নিতে গিয়ে শেখ হাসিনা কর্তৃক গোপালগঞ্জ থেকে জমি বিক্রির ডলার দিয়ে আসা এবং জাতিসংঘে সঙ হিসাবে নিয়োগ দেওয়াতে রঙে ভরা বঙ্গের সন্তানরা এটিকে একটু ভিন্নভাবে দেখেছেন। আব্দুর রাজ্জাককে চিকিৎসার টাকার চিন্তায় হাসপাতালে পড়ে থাকতে হয়, আর নিজে গিয়ে ডলার দিয়ে আসে হাসিনা সরকার-এখানে একটু মার চেয়ে মাসির দরদের বিষয়টি চোখে পড়ে আরকি। তারপর জাতিসংঘ, বিশাল ব্যাপার। জানিনা জাতি সংঘে নিয়োগ পেতে হলে পেশাদার কূটনৈতিক লাগে নাকি ডমেস্টিক কোনো ব্যক্তি বিশেষকে নিয়োগ দিলেও দেশেরই কল্যান হয়। যাক ড। ইউনুসের আদালতে আদালতে দৌড়াদৌড়ি করলেই সরকারের বেশী খুশী লাগে, নাকি ইউনুসের ইমেজ কাজে লাগালে রাষ্ট্র উপকৃত হয়, নাকি হুমায়ন আহমেদের ইমেজ কাজে লাগালে রাষ্ট্র উপকৃত হয়-এটা দেশবাসী ভালো করেই জানে। মতলবীয় সরকারের পেয়ারের লোক এরশাদ, হুমায়ুন আহমেদ, অমর্তসেন-ইনারা স্বস্বক্ষেত্রে ব্যাপক সন্মানিত মানুষ। কিন্তু ড। ইউনুস কেবল অচ্ছুত!!
কতিপয় ধার্মিক ও কতিপয় অধার্মিক নাস্তিক ভয়াবহভাবে হুমায়ুন সমালোচনায় নেমেছে। ধার্মিক গর্দভ গুলো গজব নাযিলের প্রার্থনা করছে ওজু ছাড়াই। হুমায়ুন আহমেদের উপর গজব নাযিল হলে, সবার আগে ঠাডা পড়া উচিত ছিলো বুশের উপর, শিমন প্যারেজের উপর। তাদের উপর যেহেতু গজব নাযিল হয়নি, তাই গজবতত্বের উপর আজবরাই বিশ্বাস করে-যুক্তিবাদীরা কখনোই নয়। আর ভাদা+নাস্তিকরা চাইছেন হুমায়ুন আহমেদকে রাজাকার বানাতে। কিন্তু তাদের এই হিমুজাতীয় খায়েশে পানি ঢাললো সরকার। হুমায়ুন এখন সরকারের প্যায়ারের লোক, ডলার পাওয়া মানুষ। তাই আম্লীগ নাস্তিক কিংবা নির্লজ্জ ভৃত্যদের জন্য আপাতত চিপায় পড়া অবস্থা, যেহেতু সরকারী সার্টিফিকেট হুমায়ুন আহমেদের বগলে!! সম্প্রতি আমেরিকায় চিকিৎসা নিতে গিয়ে শেখ হাসিনা কর্তৃক গোপালগঞ্জ থেকে জমি বিক্রির ডলার দিয়ে আসা এবং জাতিসংঘে সঙ হিসাবে নিয়োগ দেওয়াতে রঙে ভরা বঙ্গের সন্তানরা এটিকে একটু ভিন্নভাবে দেখেছেন। আব্দুর রাজ্জাককে চিকিৎসার টাকার চিন্তায় হাসপাতালে পড়ে থাকতে হয়, আর নিজে গিয়ে ডলার দিয়ে আসে হাসিনা সরকার-এখানে একটু মার চেয়ে মাসির দরদের বিষয়টি চোখে পড়ে আরকি। তারপর জাতিসংঘ, বিশাল ব্যাপার। জানিনা জাতি সংঘে নিয়োগ পেতে হলে পেশাদার কূটনৈতিক লাগে নাকি ডমেস্টিক কোনো ব্যক্তি বিশেষকে নিয়োগ দিলেও দেশেরই কল্যান হয়। যাক ড। ইউনুসের আদালতে আদালতে দৌড়াদৌড়ি করলেই সরকারের বেশী খুশী লাগে, নাকি ইউনুসের ইমেজ কাজে লাগালে রাষ্ট্র উপকৃত হয়, নাকি হুমায়ন আহমেদের ইমেজ কাজে লাগালে রাষ্ট্র উপকৃত হয়-এটা দেশবাসী ভালো করেই জানে। মতলবীয় সরকারের পেয়ারের লোক এরশাদ, হুমায়ুন আহমেদ, অমর্তসেন-ইনারা স্বস্বক্ষেত্রে ব্যাপক সন্মানিত মানুষ। কিন্তু ড। ইউনুস কেবল অচ্ছুত!! ইহা আম্লীগের চরিত্র, এর বাইলে ব্লগীয় নাস্তিক কিংবা ছুপা ‘র’এজেন্ট আম্লীগের ভারতীপ্রিয় ব্লগাররা কেন থাকবেন?
এটাতো সত্য-আমাদের পরিবার, পরিবারের সদস্য, এমনকি কখনো কখনো আত্মীয় স্বজনের উপর ব্যক্তিবিশেষের প্রভাব পড়ে। তাই একজন লেখক, তার ব্যক্তিগত জীবন থেকে কখনোই বিচ্ছিন্ন নয়। হুমায়ুন আহমেদও এর বাইরে নন। তিনি কন্যার বান্ধবীকে বিয়ে করতেই পারেন-কিন্তু এটাকে সহি বা মহাপূন্যের কিছু ভাবার কিছু নেই-আমাদের সামাজিকতা এখনো অনেক মানবিক যে, একই সাথে গুলতেকিন, তাদের কন্যাদের সামাজিক মর্যাদা বা কষ্টের কথাও মনে রাখে। হুমায়ুন ভক্তদের কাছে এটি নেহায়েত ঘটনা হলেও শিলার কাছে অসহনীয় হতেই পারে, মানুষ শিলাদের প্রতি সহানুভূতি দেখালেই বরং আমি মানবিক হিসাবে দেখবো। খেয়াল করলে দেখবেন, যারা বলছেন ব্যক্তি হুমায়ুন বিষয় নয়-তাকে পছন্দ করেন তার কর্ম দিয়ে। ভালো কথা, কিন্তু ইভা রহমানকে বিয়ে করে, শিল্পি বানিয়ে ব্যবসা করলে এরাই আবার ড। মাহফুজের সমালোচনা করে-ব্যাপারটা দ্বিমুখী হলোনা?
‘‘আমি সুযোগের অভাবে চরিত্রবান’’ তাহলে হুমায়ুন আহমেদ সুযোগের ভারে....... কি হবেন, বুঝে নিবেন আশা করছি। ভালো থাকবেন।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: স্বাধীকার ভাই, আলোচনা-সমালোচনা করার জন্যই তো ব্লগ। সেটা চলুক, কিন্তু এ্যটেনশন সিকার সাইকো টাইপের লোকজন গুনীমানুষদের নিয়ে যা করে সেটা মেনে নেয়া সম্ভব হয় না। ছুপা র গুলোর স্বার্থ কি সেটা খতিয়ে দেখা দরকার!
৫৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৬
মনে নাই বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ স্যার আসলেই খুব খারাপ লোক।
নাস্তিকরা অনেক আশায় ছিল উনি নাস্তিক্য প্রচার করবেন, কিন্তু দেখা গেল উনি সরাসরি নাস্তিক্যবিরোধী কথা বলেছেন।
উনি শাওনকে কেন বিয়ে করলেন, নাস্তিকদের মত ফ্রি সেক্সে কেন সমর্থন করেন নাই!
দলীয় লেজুড় ভিত্তিক রাজনীতিকে কটাক্ষ করে উনি খুব খারাপ কাজ করেছেন। তার স্বপ্নের হাসপাতালে দলীয় রাজনীতি চালু করা হউক!
উগ্রমতের সমর্থক না হয়ে উনি কেন বাংলা সাহিত্যে এতসব ভালো ভালো উপন্যাস, নাটক, সিনেমা বানাবেন!!
আপনার লেখার সাথে শতভাগ সমর্থন রেখে বলছি হুমায়ুন স্যার একজন খুব খারাপ খারাপ লোক, তার থেকে আজ দেশ ও জাতি মুক্তি চায়, তার কারনেই আজ বাংলাদেশে এত এত দাংগা-ফ্যাসাদ, তার কারনেই রাজাকারদের বিচার হচ্ছেনা, তার জন্য আজ দেশে সেনা ও গন-অভ্যুথ্থান হচ্ছে, তার জন্যই দেশের বেশীরভাগ লোক আর্থিক দৈন্যদশায় দিনানিপাত করছে। একটি শক্তিশালী জাতি হিসেবে টিকে থাকার জন্য হুমায়ুন আহমেদ আমাদের পথের কাটা হয়ে দাড়িয়েছে।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ মনে নাই।
৬০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৬
গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: @ওবায়দুল আকবর মহোদয়,এতদ অঞ্চলে প্রবর্তমান রথী মহারথীর ভিড় হইতে আমা সদৃশ একখানা নগন্য পাঠকের তাহারো অধিকতর নগন্য নির্বিষ একখানা কমেন্ট জনাবের গাত্রদাহের কারণ হইবার গূড় রহস্যখানা এই অধমের বিশেষ বোধগম্য হইলো না ! আপনকার কমেন্টখানা হইতে ইহা দিব্যলোকের মত পরিষ্কার হইতেছে যে গুপ্তঘাতকের মস্তকে ঘিলু বলিতে কোনো বস্তুর লেশমাত্র কোনো কালেই বিদ্যমান ছিলো না,তাহার পরেও আপাদমস্তক ঘিলুবিহীন এই গুপ্তঘাতকের কমেন্টখানাতে কিইবা এমন রহিয়াছে যাহা মহোদয়ের চুলকানির উদ্রেক করিলো তাহা খোলাসা করিলে এই অভাগা কিঞ্চিত কৃতার্থ বোধ করিতো
!
আকবর সাহেব,পাকনামি এক্টু কম কৈরেন আমার কমেন্টটা পর্সিলেন তো ভালো কৈরা? পুরা কমেন্টেইতো হুমায়ুনরে তেলে ভাসাইলাম,শুধু একটা লাইনে বলসিলাম ওই জিনিসটা বিশেষ ভালো লাগে নাই। বিশেষ ভালো না লাগা,এই কথাটার অর্থ বুঝেনতো? নাকি দেশে এখন নিজের ভালো লাগা মন্দ লাগাও প্রকাশ করণ যাইব না! তাও যদি আমি ওই লাইনে খারাপ কোনো ভাষা ইউজ করতাম তাইলে এক্টা কথা আছিল, আমি বরঞ্চ উল্টা তাগোরে নেংটা মফিজ পাগলার লগে তুলনা দিলাম যারা অশালীনভাবে হুমায়ুনরে সমালোচনার নামে খিস্তিখেউর কর্তাসে!
বহুততো ভাউতাবাজি কৈরা পাট লৈসেন এইখানে,এইবার আসেন দেখি আরেকখানে আপ্নে কি কৈয়া আসছেন
এইখানে নিজেই কৈতাসেন হুমায়ুনের ওই লেখার সমালোচনা করা যাওনের কথা(যদিও আমি সেইটাও করি নাই),তারপরে নিজে যেই ভাষায় হুমায়ুনরে সমালোচনা(!) কর্লেন(নিম্ন মানের মুসলমান) সেইটা দেইখা প্রথমে যে আপ্নেরে হুমায়ুনের ফ্যানাটিক ফ্যান ভাইবা ক্ষেমা দিতে চাইসিলাম তার লিগা নিজের উপ্রে করুনা হৈতাসে,এখন বরঞ্চ আপ্নের মত দুমুখের গালে বাম হাতে ঠাস কৈরা একখান বসায়া দিতে খুব ইচ্ছা কর্তাসিলো। আপ্নে যে কোন পার্টি সেইটা বুঝতে বিশেষ অসুবিধা হৈতাসে না তয় মাথায় গোবর ভর্তি না থাকলে নেক্সট টাইম ধুতি সামালকে!
৬১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৯
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: উনি ৭১ এ বাবাকে হারিয়েছেন, রাজাকারদের কারনে এতিম হওয়া, চোখের সামনে মাকে বিধবা দেখা, কষ্টের মধ্য দিয়ে বড় হওয়া, সুতরাং উনি রাজাকারদের ঘৃনা না করলে তাহলে কে ঘৃণা করবেন? মুক্তিযুদ্ধে রাজাকারদের কারনে এতিম হয়েছেন অথচ তাদের ঘৃণা করেন না এমন কোন ব্যাক্তির নাম এখনও শুনি নি।৭১ এ প্রিয়জনদের হারিয়েছেন এমন লোকদের কাছ থেকে রাজাকাররা ঘৃণা ছাড়া অন্যকিছু আশা করতে পারে না, এটাই স্বাভাবিক।
সমাজের চালাক চতুর লোকরাই রাজাকার ছিল,বোকারা ছিল না। শুধু মুসলমানরাই রাজাকার ছিল তাও না, আমাদের এলাকায় এক হিন্দু লোক রাজাকার ছিল।অবশ্য অনেকে প্রাণের ভয়ে রাজাকারের খাতায় নাম লিখিয়েছিল। চালাক চতুর রাজাকার লোকদের বেশির ভাগই এখন প্রতিষ্ঠিত কারন সেসময়টাতে তারা শিক্ষিত ছিল,বিভিন্ন চাকরীতে যোগদান করেছে- কেউ কেউ রাজনীতিতে, যারা সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধা তারা ঠিকই জানেন কোন কোন দলের কে কে সেসময় রাজাকার ছিল।
রাজাকাররা এখন যে দলেরই হোক লীগ/দল/জামাত/জাতীয় , প্রত্যেকেরই বিচার হওয়া উচিত অন্যথায় বিচার গ্রহণযোগ্যতা হারাবে।
এই দৃষ্টিকোণ থেকে হুমায়ুন সাহেবের সমালোচনা করার আগে একটু চিন্তা করে দেখুন আপনি যদি ৭১ এ রাজাকারদের কারনে প্রিয়জনদের হারাতেন, বিধবা মাকে নিরবে কাঁদতে দেখতেন তাহলে কি করতেন রাজাকারদের ঘৃনা নাকি পছন্দ করতেন ?????
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদই "তুই রাজাকার" শব্দের জনক!
৬২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১৭
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক মন্তব্য হইছে। আর না প্লিজ। শুধু এটুকুই বলি, আমাদের হুমায়ূন আহমেদ শুধু বাংলা সাহিত্যের না, বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম সেরা লেখক। তার কোন স্কুল করার দরকার নাই, না কোন হাসপাতাল। তিনি এমনিতেই বাংলা সাহিত্যে হাজার বছর বেঁচে থাকবেন। তার মতো লেখক পেতে আমাদের অারো একশ বছর লাগবে
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৬৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
হাছুইন্যা বলেছেন: @ ছোটমির্জা আপনার মন্তব্যের পরেই কবর থেকে উঠে কে যেন ঘাউ করে উঠলো দেখলাম।
৬৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪০
ত্রিশোনকু বলেছেন: যে যাই বলুক আমার মতে হুমায়ুন আহমেদের মত এত গতিময় লেখা বাংলা সাহুত্যে আর কেঊ লিখতে পারেনা।
আপনার বিশ্লেষনের জন্যে কৃতজ্ঞতা। এটার খুব প্রয়োজন ছিল।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ত্রিশোনকু ভাই।
৬৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১০
বাদ দেন বলেছেন: এগার তম হইতাছে তিনি আমগো নতুন পীর
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওনারে কিছু বখাটে পোলাপান ধরে "বাকরা" বানানোর চেষ্টা করতেছিল বলেই ওনার ভক্তরা আওয়াজ তুলছে নাইলে ওনারে নিয়া কখনোই আদিখ্যেতা করা হয় নাই আগে!
৬৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৭
আমি-মুসাফির বলেছেন: এত এত মন্তব্যের সবগুলো পড়তে পারলাম না।
মনে করুন আমার বাসার কাছেই একজন সরকারী দলের এমপি থাকেন। আবার আমার বাসার কাছে একজন বিরোধীদলীয় এমপিও থাকেন (বেশীরভাগ এমপিরাই দেখবেন গুলশান-বনানী বা ধানমন্ডিতে থাকেন)।
এখন হয়ত সরকারী দলের এমপির ছেলে বা মেয়ের বিয়েতে প্রতিবেশী হিসেবে দাওয়াত পেলাম ও অংশ নিলাম। বাস, আমি হয়ে গেলাম ভাদা।
আবার বিরোধী দলীয় এমপির ছেলে বা মেয়ের বিয়েতেও প্রতিবেশী হিসেবে দাওয়াত পেলাম ও অংশ নিলাম। বাস, আমি হয়ে গেলাম রাজাকার।
তাহলে বলুনতো আমি আসলে কি?
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: নিরপেক্ষ সাধারন মানুষ!
৬৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১১
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
আপনার পয়েন্টের অনেকগুলোর সাথে একমত। তবে হুমায়ূন আহমেদ অনেক অনেক বেশি বুদ্ধিমান মানুষ। তার প্রতিটি স্টেপের পিছনে উদ্দেশ্য থাকে। তিনি একজন বাতিকগ্রস্ত মানুষও বটে। আমার অবশ্য সবচেয়ে ভাল লাগে যেটা তা হল- তিনি কোন দল বা গোষ্ঠীর গোলামী করেন না, মু জা. ইকবালের মত রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি করার দরকার হয় না। আর যারা জীবনে একলা চল বা নিজের বিবেকে চল নীতিতে বিশ্বাস করেন-তাদের শত্রুর/সমালোচকের অভাব হয় না। মোটের উপর, তিনি একজন সফল, মেধাবী মানুষ।
হুমায়ূন আহমেদের ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরির উদ্যোগের সাথে আছি। চেষ্টা করবে যেভাবে পারা যায় সাহায্য করতে। তবে তাঁর এই উদ্যোগ থেকে প্রথম আলো গং দূরে থাকলে খুশি হব। প্রথম আলো গং হল গলাবাজ সুশীল ও শিল্পপতিদের আশ্রয়কেন্দ্র। এদের ছায়াতলে থাকলে ঐ হাসপাতাল কোনদিন সাধারণ মানুষের হাসপাতাল হতে পারবে না।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ স্পেলবাইন্ডার।
যারা জীবনে একলা চল বা নিজের বিবেকে চল নীতিতে বিশ্বাস করেন-তাদের শত্রুর/সমালোচকের অভাব হয় না----এটাই আসল কথা!
প্রথম আলো না থাকলেই খুশি হবো, কিন্তু থাকলেও গ্রহন করেই নিবো!
৬৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
আবু আফিফা বলেছেন: 'তার শেষ খারাপি হচ্ছে, হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। এত জনপ্রিয় এবং বিজ্ঞানের শিক্ষক একজন মানুষ অহংকারমুক্ত থেকে এবং সরল দর্শনে বিশ্বাসী হওয়ায় নাস্তিককুলের অহংকার এবং মানসিক বিকৃতি জনসাধারনে সহজেই ধরা পড়ে।' সহমত।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৩৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ এমন একজন মানুষ যাকে কখনোই দশটি দোষ বা গুনে আবদ্ধ করা যায় না। খুব ছোট করে বললে তিনি বাংলা সাহিত্যের একজন পিতা, যে জন্ম দিয়েছে হাজারো নবীন লেখক।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: খুবই সুন্দর ও সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
৭০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৯
মামুণ বলেছেন: কেউ কেউ তো ব্যাক্তি আক্রমনে এতদূল চলে গিয়েছে যে,হুমায়ুন পাঠকরা সব মেরুদনডহীণ উজবুক বলতে ও দ্দিধা করেন না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ওরা জনসম্মুখে নিজেদেরই ব্যাখ্যা করে!
৭১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
নরাধম বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদকে নবী মনে করিনা, ভুলভ্রান্তি আচে অনেক তার। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদ সফল অন্য জায়গায়, তা হচ্ছে ব্লগের দুইশ্রেণীর ছাগু - মগবাজারীয় এবং নাস্তিক - দুই ছাগুই তার পিছনে লাগছে। যখন দুই বিপরীত মেরুর ছাগু আপনার পিছনে লাগে, বুঝতে হবে আপনি সঠিক পথে আছেন।
হুমায়ুন আহমেদের ভারতীয় মুভি দেখানোর কমেন্টটারে পুরাই আউট-অফ-কনটেক্স্ট নেওয়া হচ্ছে, তার সেই লেখাটা আমি পড়েছিলাম এবং তার ভাল যুক্তি ছিল। সস্তা দেশপ্রেমের দর্শন ছিলনা, যদিও আমি সেই ইস্যুতে হুমায়ুনের সাথে একমত না। জাহানারা ইমামের কমেন্টটা আমার মনে হয় হুমায়ুন আহমেদের স্মৃতিভ্রষ্টতা হতে পারে, অন্য কোন কিছু হওয়ার কারন নেই। এসব ভার্চুয়াল যোদ্ধারা, যারা একেকজন যেন মুক্তিযুদ্ধের আর জামাত-বিরোধীতার বিরাট তালেবর, এরা বাস্তবে খুবই ভীরু কাপুরুষ, শিবির দেখলে প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলবে। হুমায়ুন আহমেদ শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাহানারা ইমামের নামে হল করার জন্য শিবিরভর্তি ক্যাম্পাসে গিয়ে অনশন করেছিল, সেই তাকত এসব ভার্চুয়াল যোদ্ধাদের চৌদ্ধগোষ্ঠীরও হবেনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ নরাধম ভাই, দোষে-গুনে পরিপূর্ণ একজন সাধারন মানুষ তিনি। সে নিজেও এই দিকে বেশ সততার সাথেই আত্মসমালোচনা করে। শুধুমাত্র নিজস্বার্থ রক্ষার কারনেই এবং ওনার ননপার্টিজান স্বভাবের জন্যই ওনার উপর ভয়াবহ আক্রমনের সুযোগ পায় কিছু ধান্ধাবাজ!
অঃটঃ আপনাকে জানানোর লোভ সংবরন করতে পারছি না যে, আমাকেও ব্লগের ছাগু এবং নাস্তিক কোন দলই পছন্দ করে না
৭২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সাহিত্যিক হিসাবেহুমায়ূন আহমেদ এর স্হান কোথায় সেটা বিচার করা বা মন্তব্য করার যোগ্যতা আমার নাই। কিন্তু বাঙ্গালি যে আজ বই পড়া বা কেনা শিখেছে সেটা আমি নিশ্চিত করেই বলব তার হাত ধরেই
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বাঙ্গালি যে আজ বই পড়া বা কেনা শিখেছে সেটা আমি নিশ্চিত করেই বলব তার হাত ধরেই---ধন্যবাদ ভাই।
৭৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৫
আলফা-কণা বলেছেন: bhy, nobom kharapir prothom bishoy ta , I meant, porashuanr bapar ta, bhy, unar j ki poriman determination cilo North Dakota Uni te PhD korar somoy, ta, bohobar porechi unar lekhate,,,,,oi jaigar weather mashallah jai sundor, kannna korar age y choker pani borof hoiya jay, uni amar porashunar idol,,,,,,life a porashunar jonnnoo kokhono demotivated hoiya gele, ashole unar determiantion ta onek help kore,,,amake samne takanor jonno,,,,,sai rokom ekta lok uni,,,onek din age ekbar dekha hoycilo unar sathe, salam dilam, khub e binoye vongite salam er uttior dilen uni,,,,opekkkay achy, uni nobi karim (sm) er upor ekta jiboni likhben bole promose korechen,,,,,,ay loktar ruchibodh, soukhinota, porimitibodh, attu besi, ashole e je keo ata hingsa korte pare,,,,unar sateha rek bar dekha korar ecceh acey, ekta request korbo unake....
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আশা করি হুমায়ুন আহমেদের অনুপ্রেরণায় আপনিও তার মত সুপথে বহুদুর পারি দিবেন। শুভকামনা রইলো।
৭৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৬
আলফা-কণা বলেছেন: dhonnobad, lekhok k, prochar bimukh loktar dishguli mashuer samne tule dorar jonno,,,,
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৭৫| ০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: দারুন লিখছেন!!
০৩ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১:০৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৭৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৩২
মঈনউদ্দিন বলেছেন: চরম সত্য লিখছেন+++++++++++++++++++++
০৩ রা মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ মঈনউদ্দিন ভাই।
৭৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৫
ডিগবাজি বলেছেন: বাংলাদেশ একটি ভোদাই এ ভরপুর দেশ এই দেশে নেপোটিজম হইল মেধার মূল মাপকাঠি, সেই সমাজে একমাত্র হুমায়ন আহমেদকেই দেখি কারো দালালি করেনা, জ্ঞ্যান(লজিক) ভিত্তিক নাটক, সিনেমা, উপন্যাস লেখে, আমার জানা মতে তার বানানো শ্যামল ছায়া যদি অন্য কেঊ বানাত তবে তার মাথা মুড়িয়ে রাজাকার বানানো হত, আমাদের মুক্তিযুদ্ধে হিন্দু ভাইদের যে অবদান, আর দাড়ি টুপি মানেই রাজাকার খারাপ লোক নয়, এই সত্য কথাটা অনেকেই জানে কিন্তু নিজ স্বার্থে বলতে চাই, যেমন তার ভাই মহা চামচ মানবতা বাদী , দেশে একজন সংখ্যালঘুর উপর হামলার বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে জাতিয় ইস্যু বানায়, আবার ভারতের গুজরাট, কাশ্মীর এর মত বৈশ্বিক ব্যাপার কে ইগ্নোর করে।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আসলে দেশজুড়ে মানুষ বেশ স্বাভাবিকই। এজন্যই তো হুমায়ুন আহমেদ জনপ্রিয়তার শীর্ষে। সমস্যা হলো মিডিয়া ও সুশীল সমাজটা ভোদাইয়ে ভরপুর। এরাই যত নষ্টের মূল। অবশ্য এর মূল্যও মানুষ শোধ করে ওদের চুড়ান্ত অবজ্ঞা করার মাধ্যমে।
৭৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বড় বড় লেখকের সমালোচনা তো থাকতেই পারে। তাই বলে কি আর বড় লেখক ছোট হয়ে যাবেন?
তার আরো সমালোচনা হোক।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: দ্যাটস দ্যা স্পিরিট!
৭৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১১
হায়দার আলী সোহেল বলেছেন: খুব ভালো কয়েকটা কথা লিখেছেন.. ধৈননা...
০৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৪১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৮০| ১৫ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:১৮
দৈববাণী বলেছেন: মনের কথাগুলো বলেছেন।
+++++++++++++++++++++++
১৬ ই মে, ২০১২ রাত ১:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ দৈববাণী।
৮১| ১৫ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:২৩
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: শুভ ব্যান, রিপোর্ট ও মাইনাস মুবারক!
১৬ ই মে, ২০১২ রাত ১:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ইশ, কষ্ট করে যদি শুধু পোস্টটা একবার পড়তেন
৮২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
আরজু পনি বলেছেন:
প্রতিটা কথাই গুরুত্বপূর্ণ!
যিনি কখনোই তার সমালোচকদের আক্রমন করেন না....এই লাইনটা বিশেষ করেই স্ট্রাইক করলো...ব্লগ জীবনে যথেষ্টই শিক্ষণীয় ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ আরজুপনি আপা।
দুঃখজনকভাবে এই শিক্ষাটা নিতে পারিনি
৮৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
একজন সৈকত বলেছেন: মহান ভাষা দিবসে হুমায়ূন আহমেদকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করি।
চমৎকার একটা লেখা । প্রতিটা কারণের সাথে একমত।
৮৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: একজন সৈকত বলেছেন: মহান ভাষা দিবসে হুমায়ূন আহমেদকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করি।
সুন্দর পোষ্টটি দেখে ভালো লাগলো।।
৮৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: তার নবম খারাপি হলো, তিনি অত্যন্ত সফল একজন মানুষ। পরশ পাথরের মত। পড়াশোনা, শিক্ষকতা, নাটক, সিনেমা, গান, সাহিত্য সকল ক্ষেত্রেই তিনি বাংলাদেশের প্রথমসারি'র একজন সফল মানুষের তালিকায় থাকেন। এত সফলতা কি সবই সহ্য করতে পারে? তাই দেখবেন, ওনার সব সমালোচকই এটেনশন সিকার। যারা অন্যের সমালোচনা করে বেঁচে থাকবে তাদের জন্য হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে ভাল টার্গেট আর কি হতে পারে?
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
অনিক আহসান বলেছেন: হুমায়ুন আব্জাব লিখলেও তারে ভালো পাই..
৩ নং এবং ৯ নং এর সাথে পুরা একমত ..