নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুশীলের নাম শুনলে ঘেন্যা হয়!!

যখন পেয়েছি পথের দেখা তখন আবার দিকভ্রান্ত হয়ে হারিয়েছি পথ.........

পথহারা নাবিক

পেয়েছি পথের দেখা !! শেষ জানিনা তার!!

পথহারা নাবিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পড়ার ভয়াবহতা!!

০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

আবু যর রা. বলেন, রাসূল-সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়া সাল্লাম- বলেছেন, “কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তিন ব্যক্তির সাথে কথা তো বলবেনই না বরং তাদের দিকে তাকিয়েও দেখবেন না। এমনকি তিনি তাদেরকে গুনাহ থেকে পবিত্র করবেন না বরং তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি আমি জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কারা? তবে এরা তো ধ্বংশ, তাদের বাঁচার কোন রাস্তা নাই। রাসূল-সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম- এ কথা তিনবার বলেছেন। তারা হলঃ

১) যে ব্যক্তি টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরে।

২) যে ব্যক্তি মিথ্যা কসম খেয়ে ব্যাবসার পণ্য বিক্রি করে।

... ৩) যে ব্যক্তি কারো উপকার করে আবার খোটা দেয়।” (মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবন মাজাহ্)।

আবু হুরায়রা নবী -সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম- থেকে বর্ণনা করে বলেন, “লুঙ্গির যে অংশ টাখনুর নিচে থাকবে তা আগুনে প্রজ্জলিত হবে।” (বুখারী)

জাবের ইবন সুলাইম রা. হতে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেন, “টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পড়ার ব্যাপারে সাবধান হও। কারণ, তা অহংকারের অন-র্ভূক্ত। আর আল্লাহ অহংকার করাকে পছন্দ করেন না।” (আবু দাঊদ। আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন)।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:২৮

এনিগমা বলেছেন: jana proyojon

০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩

পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ.........

২| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩

মিতক্ষরা বলেছেন: পুরুষের জন্য।

০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

পথহারা নাবিক বলেছেন: অবশ্যই পুরুষের জন্য............

৩| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

মায়াবীনি৬৫৪ বলেছেন: টাখনুর কি?

৪| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫

মো কবির বলেছেন: @মায়াবীনি৬৫৪ , টাখনু হচ্ছে পায়ের পাতার উপরে একটু উচু অংশ, যা দুই পায়ের বাম ও ডান পাঁশে উচু হয়ে থাকে। সাধারণত গোড়ালির দুই ইঞ্চি উপরে থাকে টাখনু।

বর্তমানে মেয়েরা কাপড় পরা শুরু করেছে টাখনুর উপরে এমন কি হাটুর উপরে, আর ছেলেরা শুরু করেছে টাখনুর নিচে। অতচ, পুরুষদের বলা হয়েছে টাখনুর উপরে কাপড় পড়তে আর মেয়েদের টাখনুর নিচে।

০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যর জন্য...

৫| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:

ঝাঝাকাল্লাহু খাইরান...

৬| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

মুঘল সম্রাট বলেছেন: আল্লাহ্ আমাদের সকলকে এই হাদিসের উপর আমল করার তৌফিক দান করেন।

আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। মোহাম্মদ (সা: ) আল্লাহর রাসুল।

৭| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

কাকভেজা বলেছেন: থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট তা পরলে তা হলে তো ভালই হয়, তাই না? হয়ত বা এ প্যান্ট টা আপনাদের আবিস্কার।
*** শুধুমাত্র শেষ হাদীসটি উল্লেখ করেছেন সহীহ। আমারও মনে হয় এটা সহিহ। কেননা ইসলাম ধর্ম আলতু ফালতু কথা বলে না।
বাকিগুলো হাদীসগুলো কি সহিহ না?

৯| ০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

েবনিটগ বলেছেন: আছছা, তাখনুর নিচে কাপড় পরাটাকে সে সময় অহ্নকারের প্রতীক কেন ধরা হত কেউ কি জানেন?

১০| ০২ রা মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: আচ্ছা ভাই! টাখনুর নিচে কাপড় পড়লে ইসলামের কি ক্ষতি হয়? কার মাথায় বাড়ি পড়ে? আল্লাহর রসুল কেন এটাকে এত অপছন্দ করলেন? এর চাইতে সুদ খাওয়া অনেক ভয়ংকর। সুদ মানুষকে একদিকে কিছু লোকেকে ধনের পাহাড় গড়তে সাহায্য করে অন্যদিকে বিরাট সংখ্যার মানুষকে পথে বসায়। এতে মানুষের ক্ষতি হয়- অবিচার হয় , অশান্তি অর্থাৎ অনইসলাম হয়। আমাদের উচিৎ ছিলো না সেই দিকে জোর দেওয়া? টাখনুর নিচে কাপড় গেলে যদি পাপ হয়েই থাকে তা হলেও তা ব্যক্তিগত অপরাধ। কিন্তু সুদ ঘুষ, জেনা, ব্যবিচার সমষ্টিগত শান্তি বিনষ্ট করে। আল্লাহর যে অভিপ্রায় অর্থাৎ মানুষ শান্তিতে থাকুক তাতে ব্যঘাত ঘটে। সুতরাং সেদিকে জোড় দেওয়া উচিৎ আগে।

১১| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

দি সুফি বলেছেন: বর্তমান কালে মেয়েরা টাখনুর উপড়ে কাপড় পরে, আর ছেলেরা পরে টাখনুর নিচে :-&

আমাদের অবস্থাও ধীরে ধীরে পূর্ববর্তী নবীগণের উম্মতের মত হয়ে যাচ্ছে। আমরাও ইসলাম থেকে যতটুকু আমাদের পছন্দ, ততটুকু মানি আর বাকিটুকু অবিশ্বাস করা শুরু করছি!

আমল না করার চেয়ে অবিশ্বাস করার গুণাহ বেশি হবার কথা!

@উড়োজাহাজঃ ইসলামে সুদ ঘুষ, জেনা, ব্যবিচারকেও নিষিদ্ধ করা হইছে। এইটা যেমন বিশ্বাস করতে হবে এবং মানতে হবে, ঠিক তেমনি টাখনুর নিচে কাপড় পরাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, এটাকেও বিশ্বাস করতে হবে এবং মানতে হবে।

১২| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

উড়োজাহাজ বলেছেন: কিন্তু ভাই আপনাদের গুরুত্বের ওলট পালট দেখে সত্যিই হাসি পায়। একটা লোকের পায়ের আঙ্গুল আর হার্ট এর মূল্য কখনো এক হতে পারে না। এই জ্ঞান আপনাদের নেই।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
আল্লাহ্ আমাদের সকলকে এই হাদিসের উপর আমল করার তৌফিক দান করেন।

আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। মোহাম্মদ (সা: ) আল্লাহর রাসুল।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:২২

মো কবির বলেছেন: @উড়োজাহাজ, বললেন আমাদের গুরুত্ব দেখে আপনাদের হাসি পায়, আবার বললেন এই সব বুঝার জ্ঞান আমাদের নেই।

সবার সব কিছু জানার ও বুঝার জ্ঞান সমান হয় না এটাই স্বাভাবিক। আপনার জ্ঞান বেশিই হতেই পারে।
তবে আপনি কি জানেন কুরআনে স্পষ্ট ভাবে সুদের ব্যাপারে নিষেধ করা হয়েছে আসুন সেগুলো একটু দেখি-- কুরআন শরীফের দুই নাম্বার সুরা আল বাকারায় আল্লাহ পাক বলেন,

২৭৫. যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দন্ডায়মান হবে, যেভাবে দন্ডায়মান হয় ঐ ব্যক্তি, যাকে শয়তান আসর করে পাগল করে দেয়। তাদের এই অবস্থার কারণ এইযে, তারা বলেছেঃ ক্রয়-বিক্রয় ও সুদতো নেয়ারই মত! ওথচ আল্লাহ তা’আলা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেেছন। আর যারা পুনরায় সুদ নেয়, তারাই দোযখে যাবে। তারা সেখানে চিরকাল অবস্থান করবে।

২৭৮ . হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যে বকেয়া আছে, তা পরিত্যাগ কর, যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক।

২৭৯. অতঃপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তবে আল্লাহ ও তার রসুলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত হয়ে যাও। কিন্তু যদি তোমরা তাওবা কর, তবে তোমরা মূলধন পেয়ে যাবে। তোমরা কারো প্রতি অত্যাচার করো না এবং কেউ তোমাদের প্রতি অত্যাচার করবে না।

যেহেতু, সুদ হারাম তাই ব্যংকেও একজন মুসলিমের জন্য চাকুরি করা হারাম যে ব্যংকে সুদ দেয়া-নেয়া হয়।

ভাই উড়োজাহাজ যদি আরো ভাল জানতে ইচ্ছে করে তবে নেট থেকে একটা পিডিফ কুরআন ডাউনলোড করে দেখতে পারেন ।

১৫| ২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

মুনািদল ফাহাদ বলেছেন: আমরা মনে হয় হাদিসটি বুঝতে ভুল করছি। এখানে তাখনুর নিচে কাপড় পরিধান করতে মানা করা হয়নি, বরং একটু বিশেষণ যোগ করা হয়েছে । আর তা হলো তাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পরা। মহানবী (সা।) এর যুগে মানুষ ওভাবে কাপড় ঝুলিয়ে পরত, অহংকার প্রকাশের জন্য।
তাখনুর নিচে কাপড় গেলেই তা ঝুলিয়ে পড়া বলা যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.