নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুশীলের নাম শুনলে ঘেন্যা হয়!!

যখন পেয়েছি পথের দেখা তখন আবার দিকভ্রান্ত হয়ে হারিয়েছি পথ.........

পথহারা নাবিক

পেয়েছি পথের দেখা !! শেষ জানিনা তার!!

পথহারা নাবিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশুর গলা চেপে ধরে এক এ এস আই ক্লোজ!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮





রজধানীর বঙ্গবাজার এলাকায় এক শিশুর গলা চেপে ধরায় শাহবাগ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শুকুর আলীকে ক্লোজ করা হয়েছে। একজন পুলিশ সদস্যের এমন নিষ্ঠুরতার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেইসবুকে প্রকাশ হওয়ার পর তাকে ক্লোজড করার পাশাপাশি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বেনজির আহমেদ এই পুলিশ সদস্যকে খুঁজে বের করে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।



বুধবার সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শুকুর আলী ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে ছবিটি তার নয় বলে দাবি করেন। পরে আইটি সেকশনের কর্মকর্তারা ছবিটি প্রিন্ট করে শুকুর আলীর বলে সনাক্ত করেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান জানান, একটি ফেইসবুকে পুলিশ সদস্যের গলা টিপে ধরার ছবি প্রকাশ করে। এরপর বিষয়টি কমিশনার স্যারের নজরে আসে। তিনি আমাকে ওই পুলিশ সদস্যকে খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।



এরপর ডিএমপির বিভিন্ন থানায় লোক পাঠিয়ে তাকে খুঁজে বের করি। এরপর তার কমন্ডিং অফিসার রমনা বিভাগের উপ-কমিশনারকে (ডিসি) ব্যবস্থা নিতে বলি। সে অনুযায়ী তাকে ক্লোজ করা হয়।



ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা অঞ্চলের উপ-কমিশনার মো. মারুফ হাসান সরদার জানান, কমিশনার স্যারের নির্দেশে তাকে ক্লোজ করা হয়। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।



অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হবে। শাহবাগ থানার বঙ্গবাজার এলাকায় এই নিষ্ঠুর ঘটনাটি ঘটে।





সুত্রঃতাযাখবর.কম

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: সাবাস।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৩

পথহারা নাবিক বলেছেন: কে পুলিশ!!

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঐ পুলিশের কেশাগ্রটি বাঁকা হবেনা, ক্লোজড আবার কাকে বলে? মাসছয়েক পরে দেখেন সে আবার প্রমোশন পেয়েছে! এটা বাং. পুলিশ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৭

পথহারা নাবিক বলেছেন: হুম সত্য বলছেন কিছুই হপে না!

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৯

নতুন বলেছেন: এখন তো পুলিশ খুজবে যে কে ঐ ছবি তুলছে আর ফেসবুকে দিসে... :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

পথহারা নাবিক বলেছেন: হুম সেটাই

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৬

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: একই রকম নিজের কিশোর জীবনের অভিজ্ঞতা বলি।

ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের পাশে নবকুমার ইনষ্টিটিউশনে পড়তাম ক্লাশ ৬-এ। সহপাঠী ছিল সেন্ট্রাল জেলের ডেপুটি জেলারের ছেলে মহিবুর। ( মহিবুর এখন কোথায় জানি না।)

একসাথে বসতাম, খেলতাম। আসা যাওয়া করতাম একসাথে। আমার বাড়ী থেকে বের হয়ে জেলের পাশের কোয়ার্টার থেকে মহিবুরকে নিয়ে জেল খানার ভিতরের শস্যক্ষেতের মাঝখান দিয়ে দুই কিশোর বন্ধু এক হাতে দুজন দুজনের গলা, আরেক হাতে বাংলা ইংরেজী অংক আর রাফ খাতা নিয়ে গল্প করতে করতে স্কুল যেতাম আসতাম। (আমাদের সময়ে ব্যাগের প্রচলন ছিল না।)

কত না মধুর সে স্মৃতি !!!

একদিন, মহিবুর গেল না, জ্বর। আমি একাই জেল খানার শস্যক্ষেতের পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম। দূর থেকে জেল রক্ষী দৌড়ে এলো। গলা টিপে ধরলো আমার, বললো, "কুত্তার বাচ্চা তুই কে ?"

আমি স্তম্ভিত। প্রতিদিন সে আমাদের দুজনকে দেখতো, কখনোই কিছু বলতো না। সেইদিন আমাকে একা পেয়ে গলা টিপে চড় থাপড় ঘাড় ধাক্কা। আমার অপরাধ আমি কেন এই পথ দিয়ে স্কুল যাচ্ছি।

অপমানে গ্লানিতে লজ্জায় ফুপিঁয়ে ফুপিঁয়ে কাদঁতে কাদঁতে শুধু বললাম, চাচা, রোজই তো মহিবুর আর আমি এদিক দিয়ে যাই।

আরেক ঝলক গালির ঝড়। বুঝলাম ডেপুটি জেলারের ছেলে ছাড়া আমার কোনো মূল্য এ জগতে নাই। শ্রেণী চেতনা (বিশেষ করে পুলিশ, মিলিটারী, ডাক্তারদের) বড় নিমর্ম জিনিষ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

পথহারা নাবিক বলেছেন: বাচ্চাদের সাথে কি ভাবে কথা বলতে হয় তা এরা জানে না!! এরা হলো কুকুর রুপী মানুষ!! কিছু ঘটনা সারা জীবন ভুলা যায় না বিশেষ করে ছোট বেলার ঘটনা!!

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন:
সেই গ্লানিকর ঘটনা মনে পড়লে এখনও চোখ ভিজে যায়।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: আমারো এই রকম অনেক কাহিনি আছে বিশেষ করে ক্লাস ১০ এ দুই বার জেলে যেতে হয়েছিল!!

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: আমি আর মহিবুরের সাথে ওপথে কখনো যাইনি। তাকে বলিও নাই সেই দিনের ঘটনা।
এ একান্তই নিজের অনুভুতি। আজ ছবি দেখে প্রকাশ করলাম।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

পথহারা নাবিক বলেছেন: কেনো বলেন নাই! এইটা তো ভুল করছেন যদিও বলে কোনো লাভ হতো না!!

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০৯

সীমাহীন ভালবাসা বলেছেন: আমার তো ভয়াবাহ কাহিনি,, মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম,, সেখানে আরেক জন বন্ধুর সাথে ঢাকা থেকে পূূর্ব পরিচিত হওয়ায় তার বাসায় গিয়েছিলাম,, মাঝপথে একটা স্কুল পরে,, স্কুলের পাশে একটা পুলিশ ফারি,, পরে সে বাসা থেকে আসার সময় যখন মাঠ ক্রস করে আসছিলাম তখন স্কুল ছুটি হয়ে যায়,দেখা হয় এক চাচাত মামার সাথে,, তখন এক স্যার এসে জেড়া করে,,কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়েই আমার হাতে ধরে,,আমি তখন ভারসিটিতে মাত্র ভর্তি হয়েছি,, আমার সাথে এক খালাত ভাই ও ছিল,, পরে ২জনকে দাড়াতে বলে,, ততখনে স্কুলের মাঠ ফাকা দেখে মামা ও ভয়ে পালিয়েছে,, পরে পুলিশ ডাকা হয়,, আমাদের ফারিতে নিয়ে যায়,, আমার কালো চশমাতা থানায় নিয়ে প্রথমে ভেঙ্গে ফেলে,এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল,এক স্যার এসে উদ্ভদ কিছু প্রশ্ন করে, আমি শুধু স্যার কে বলি যে আমরা বেড়াতে এসেছি আর এসেছি বন্ধুর বাসায় এবং সে বন্ধু বিদেশে থাকে,, কিছুতেই আমার কথা বিশ্বাস করে না,, পরলাম মহা জামেলায়,, পুলিশ লাঠি দিয়ে বাড়ি দিয়েছে,পরে পুলিশ করে একটা কথাই বলেছি, যে স্কুল,কলেজ আর ভারসিটিতে কম মেয়ের সাথে দেখা হয় নাই যে শেষে মামার বাড়ি এসে স্কুলে টিজ করতে আসব প্রতিদিন,, পরে আমি যে ছাত্র তার ইন্টার্ভিউ নেওয়া শুরু,, ততখনে মামার বাড়ি কবর পৌছে যায় এবং ছোট মামা এসে নিয়ে যায়,, ঐ দিন পন করেছিলাম সে স্কুলের স্যার কে দোলাই দিব কারন অযথাই মার ও খেলাম এবং সম্মান ও হানি হল,, পরে এক দিন পেয়েছিলাম,, তিনি সাইকেল দিয়ে যাতায়েত করেন,পরে বন্ধুদের কাছে বলার পর তারা মারার প্লেন ও করেছিল,কিন্তুু আমি আগাইনি কারন শিক্ষক কালের প্ররিক্রমায় গুরু না হতে পারলে ও তিনি শিক্ষক, আমি ছাত্র হয়ে আঘাত করতে পারি না

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

পথহারা নাবিক বলেছেন: ভয়াবহ!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.