![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমর সবাই কমবেশি Blood diamonds মুভি টি দেখেছি। হিরার জন্য কত যুদ্ধ ই না হয় ।কিন্তু এই হিরে কি ভাবে সৃষ্টি হয় তা কি আমরা জানি ? আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে হিরা কয়লা থাকে সৃষ্টি হয় কিন্তু না!!! হিরা কয়লা থাকে সৃষ্টি হয় না । একটি প্রমাণ ই যথেষ্ট এ ধারনাকে ভুল প্রমান করতে ,সেটি হল হিরার বয়স। বেশভাগ হিরার বয়স নির্ণয় করা হয়েছে তিনশত নব্বই কোটি বছর বা এর বেশি কিন্তু পৃথিবিতে গাছের জন্ম হয় উনপঞ্চশ কোটি বছর আগে । আর কয়লা সৃষ্টি হয় ৩৫ কোটি বছর আগে(কার্বনিফেরাস সময়ে)। তাহলে কলার বয়স বেশি হবে না কম ,অবশ্যই কম হবে । তাহলে হিরা কি ভাবে কয়লা থেকে সৃষ্টি হয়? সর্বশেষ হিরার বয়স নির্নয় করা হয় সাড়ে চারশত কোটি বছর অষ্ট্রেলিয়াতে ২০০৮ এ, এর বয়স পৃথিবির বয়সের সমান ।এতো গেল বয়স নিয়ে ,এবার আসুন দেখি কয়লা কোথায় পাওয়া যায় এবং হিরা কোথায় পাওয়া যায় । কয়লা পাওয়া যায় সমতল ভুমিতে আর হিরা পাওয়া যায় উলম্ব ভুমিতে ।
হিরা যে ভাবে সৃষ্টি হয়ঃ[/sb
পৃথিবির মেন্টেলেঃ
পৃথিবির বেশিভাগ ভুতত্ত্ববিদ মনে করেন যে, বানিজ্যিক হিরা সৃষ্টি হয় পৃথিবির ভিতরে এবং পরে তা ভল্কানিক পাইপের মাধ্যমে আগ্নেয় উদ্গিরনের ফলে পৃথিবির উপরে উঠে আসে। এর ফলে তৈরি হয় কিম্বারলাইট,লেম্পরাইট পাইপ যার বেশি ভাগ ই দক্ষিন আফ্রিকায় অবস্থিত । পরে এগুলো ক্ষয় হয়ে নদীর তলাদেশে অথবা সাগর তীরে জমা হয়।
হিরা তৈরি হওয়ার জন্য প্রচুর তাপের প্রয়োজন হয় যেটি পৃথিবির উপরিভাগে পাওয়া সম্ভব না । হিরা প্রায় ২০০০ ফারেনহাইট বা ১০৫০ ডিগ্রি সেঃ এ সৃষ্টি হয় যা প্রায় উপরিভাগ হতে ৯০ কি.মি. গভীরে পাওয়া যায় । এই তামাত্রায় হিরা স্ট্যবিলিটি পায় ,এই স্ট্যবিলিটি পৃথিবির সব জায়গায় পাওয়া যায় না ।
শুধু মাত্র কন্টিনেণ্টাল প্লেটের নিচে স্ট্যবিলিটি জোন পাওয়া সম্ভব যার কারনে হিরা মহাদেশ গুলোতে পাওয়া যায় ।
প্রায় ৯০-১০০ কিমি গভীরের ম্যাগমাতে প্রথম হিরা গঠন কারি পরামানু গুলি সৃষ্টি হয় তার পর এগুলো উপরে উঠতে থাকে এবং হিরা তৈরি হতে থাকে অবশেষে কিম্বারলাইট পাইপে জমা হয়।
এবার আসি কয়লা তৈরি হওয়ার কাহিনিতে, কয়লা সাধারণত তৈরি হয় ১৫০ ডিগ্রি সেঃ তাপ মাত্র অথাবা এর চেয়ে কম ,এবং ২.৩-৪ কি,মি গভীরে। কয়লা কে বলা হয় পালালিক শিলা আর হিরা পাওয়া যায় আগ্নেয় শিলাতে । কয়লা সৃষ্টি হয় ডায়াজেনেসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ,আর হিরা সৃষ্টি হয় ক্রিষ্টালাইজেশনের মাধ্যমে ।
সাবডাকশন জোনেঃ
সাবডাকশন জোন হল সেই জায়গা যেখান ওসেনিক প্লেট কন্টিনেণ্টাল প্লেটের নিচে ঢুকে পরে।কিছুদিন আগে জাপানে সংঘটিত ভুমিকম্প এই সাবডাকশন জোনের কারনে হয়েছিল ।এখানে প্রায় ৮০ কিমি নিচে ওসেনিক প্লেট মেন্টেলে প্রচুর তাপ এবং চাপ সৃষ্টি করে এবং মেন্টেল কে গলিয়ে ম্যগমা সৃষ্টি করে ।এখেনেও হিরা সৃষ্টি হয় যা পরে প্লেটের সংঘর্ষের কারনে উপরে উঠে আসে । এখান থেকে প্রাপ্ত হিরার পরিমান খুব কম যা বানিজ্যিক ভাবে লাভজনক নয়
গ্রহানুর কারনে
পৃথিবিতে হাজার হাজার বার গ্রহানু পতিত হয়েছিল, এই গ্রহানু ব্যাস ছিল প্রায় ১০ কিলোমিটার ,এগুলোর গতি ছিল ১৫-২০ কিমি/সেকেন্ড। গ্রহাণূ গুলো যখন পৃথিবিতে আঘাত হানতো তখন প্রচুর তাপ এবং চাপ সৃষ্টি হত। এই গ্রহানু গুলো এতই তাপ সৃষ্টি করতো যে তাপ মাত্রা সূর্যের তাপমাত্রাকে ছাড়িয়ে যেত । এক একটি গ্রহানুর ধ্বংস করার ক্ষমতা ছিল লক্ষ লক্ষ পারমাণবিক বোমার সমান। গ্রহানু আঘাতে কারনে সৃষ্ট তাপ হিরা সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট ছিল বলে হিরা সৃষ্টি হয়েছিল। গ্রহানু যেসব জায়গায় পরতো সেখনে অর্ধচন্দ্রাকৃতির গর্ত সৃষ্টি হয়েছিল, যার প্রমাণ এখনও আছে এগুলোকে ইংলিশে “ক্রেটার” বলে । এই ক্রেটার গুলোর আশেপাশে হিরা এখনও পাওয়া যায় কিন্ত এর পরিমান খুবই কম। যদি এই ক্রেটার গুলোর আশেপাশে কোন কয়লা খনি থেকে থাকে তাহলেও এই কয়লা হিরায় রুপান্তরিত হয় কিন্তু এর পরিমান খুব কম যা বানিজ্যিক ভাবে লাভজনাক নয়।
রেফারেন্সঃ বই Erlich, E.I.; Dan Hausel, W. (2002). Diamond Deposits. Society for Mining, Metallurgy, and Exploration
হিরা কিভাবে হয় ,কেন হয় ,কোথায় হয় জানতে চাইলে এখানে যান কিল্ক করুন
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: কয়লা আর কার্বন কে এক করে দেখবেন না
আমিতো লিখিনি হিরা কার্বন থেকে হয় না?
আমার লেখাতে কি আছে?
আমি বলেছি কয়লা থেকে হয় না।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০২
জাহাঁপনা। বলেছেন: আবাল এ কয় কি ? হিরা আর কয়লা ত কার্বন থেকে হ্য়। ভুদাই পোস্ট এ মাইনাস
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৭
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: না জেনে আবাল বলা ঠিক না
আপনি আমার পুরো লিখাটি পড়ে আসুন তাহলে বুঝতে পারবেন।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৪
নষ্ট কবি বলেছেন:
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৯
অনর্গল বলেছেন: আপনি দয়া করে আরেকটু গুছিয়ে ব্যাপারটা লেখেন। এখানে সবাই কিন্তু জিওগ্রাফির ছাত্র না। তার উপর আপনার লেখায় অযত্নের ছাপ সর্বত্র। ধরে নিন আপনি যা বলছেন এখানের কেউ তার কিছুই জানেনা। এইটা ভেবে লিখুন।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:১৭
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আমি জিওগ্রাফির ছত্র না আমি আর্থ সাইন্স নিয়ে পড়াশুনা করছি আপনি আমার ব্লগে গিয়ে সর্ম্পুন দেখতে পাবেন
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:১০
কর্ন বলেছেন: ঠিকৈ কৈচেন মনে হৈটাচে। তবে পাবলিক খেপছে আপনি পুরা না লেইখা লিঙ্ক দিছেন তাই ।
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:১১
অনিক আহসান বলেছেন: সব সময় জানি হিরা আর কয়লা একই উপাদানে তৈরি..
আপনার কাছেই নতুন শুনলাম..
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:১৯
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আমরা বাঙ্গালিরা ভুল বেশি জানি এবং না জেনে ফালতু কথা বলি
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:১২
আবুল হাসনাত সুজন বলেছেন: আমি বুঝলাম না আপনার কেন মনে হল আমরা মনে করি হিরা কয়লা থেকে হয় । হিরা কয়লা উভয়ই কার্বন প্রোডাক্ট। কয়লাতে১টা ইলেকট্রন মুক্ত থাকে, হিরাতে থাকে না। দুটা পুরাই ভিন্ন জিনিস।
আজাইরা লিখার জন্য --------
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১৫
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: কার্বন পরমানূ কিন্তু কয়লা -কার্বন দ্বারা গঠিত বস্তু
হিরা কার্বন পরমানূ দ্বারা গঠিত তার মানে এই না হিরা কয়লা থেকে সৃষ্টি।
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২১
রিপেনডিল বলেছেন: হীরা কয়লা থেকে সৃষ্টি হয় না তবে, হীরা অবশ্যই কার্বন থেকে সৃষ্টি হয়।
৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৯
কর্ন বলেছেন: তাইলে বলেন হীরা কি থেকে হয় ?
১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৯
রিপেনডিল বলেছেন: হীরা কার্বন থেকে সৃষ্টী হয় না, এর পক্ষে যুক্তি দেখান এবং হীরার গাঠনিক উপাদান কি সেসব সম্পর্কে বলুন।
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩১
অাবু জাফর বলেছেন: হীরক বা হীরা সর্বাপেক্ষা মূল্যবান একটি রত্ন যা গহনা তৈরিতে বহুল ব্যবহৃত। বর্ণহীন এ রত্নটি একটি মাত্র বিশুদ্ধ উপাদান কার্বন থেকে সৃষ্ট। হীরক সর্বপ্রথম ভারতবর্ষে মূল্যবান হিসেবে খনি থেকে উত্তোলন ও ব্যবহার করা শুরু হয়। হীরা ভারতবর্ষের মানুষের কাছে কমপক্ষে ৩০০০ – ৬০০০ বছর ধরে পরিচিত। মানুষের জানা সকল প্রাকৃতিক পদার্থ থেকে হীরা অনেক বেশি শক্ত এবং এটি দ্বারা সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা পর্যন্ত কাজ করা যায়। মাটির প্রায় ১৪০ থেকে ১৯০ কি.মি. নিচে পৃথিবীর কেন্দ্র ও পৃথিবীর আবরনে মাঝে প্রচন্ড তাপ ও চাপের কারনে হীরা গঠিত হতে প্রায় ১ থেকে ৩.৩ বিলিয়ন বছর সময় লাগে। সকল হীরাই পৃথিবীতে তৈরি হয়েছে এমন নয়, পৃথিবীতে এমন অনেক হীরা পাওয়া গেছে যেগুলো পৃথিবীর বাইরে তৈরী। হীরাকে আদর্শ ধরে তৈরি করা Mohs Scale of mineral hardness অনুযায়ী হীরার কাঠিন্য ১০ এ ১০। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ২৬০০০ কে.জি. হীরা উত্তোলিত হয় যার মূল্য প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার
http://bn.wikipedia.org/wiki/হীরক
কয়লা এক প্রকারের জীবাষ্ম জ্বালানী। প্রাচীন কালের বৃক্ষ দীর্ঘদিন মাটির তলায় চাপা পড়ে ধীরে ধীরে কয়লায় পরিণত হয়। সাধারণতঃ কয়লা কালো বর্ণের হয়ে থাকে[১]। কার্বনের একটি রূপ। কাঠ কয়লা কাঠ হতে এবং খনিজ কয়লা খনিতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ, ভারত, চিন প্রভৃতি দেশে কয়লা খনি আছে।
http://bn.wikipedia.org/wiki/কয়লা
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৩
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: ভাই আপনি ভালই লিখছেন এবং কয়েক টা লিঙ্ক দিছেন
উইকিপিডিয়া তে কি লেখা ছিল '' এই নিবন্ধন টি অসর্ম্পুন''
আর বাংলাদেশ, ভারত, চিন প্রভৃতি দেশে কয়লা খনি তে কোথায় হিরা পাওয়া যায় একটু কি জানাবেন?
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৮
জামাল ঊদ্দিন বলেছেন: আমার মনে হয় মোটামুটি সবাই জানে - হিরা এবং কয়লা দুইটাই কার্বন প্রডাক্ট । হিরা হল কার্বনের ক্রিস্টালাইন ফরম আর অন্যদিকে কয়লা হল নানা রকম অর্গানিক কম্পাউন্ডের একটা এমরফাস অবস্থার মত ।
হিরা আর কয়লার আনবিক গঠন যেখানে জানা সেখানে তো আর বয়স টেনে আনার দরকার নাই ।
ও আরেকটা জিনিস - হীরার রাসায়নিক সংকেত " C " । আশা করি জিওলজিস্ট যখন হবেন কেমিস্ট্রি জানেন ।
আরও পড়ুনঃ
http://en.wikipedia.org/wiki/Diamond
http://en.wikipedia.org/wiki/Coal
Click This Link
http://webmineral.com/data/Diamond.shtml
http://www.mindat.org/min-1282.html
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৬
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আমিতো কেমিষ্টি পড়িনা তবে জিওকেমেষ্ট পড়তে পড়তে বুড়া হয়ে গেলাম
১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: পরর্বতি পোষ্টঃবাংলাদেশের গোল্ড মাইন পাবার সম্ভবনা নিয়ে
আপনার এই লেখাটা কবে আসবে? আমি এটা নিয়েই বেশি আগ্রহী।
১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪০
অনর্গল বলেছেন: হীরা, কার্বন, গ্রাফাইট, কয়লা - কোনটা আসলে কি এটা নিয়ে একটা কনফিউশন তৈরি হয়েছে। আমি যতদূর জানি কয়লার স্ট্রাকচার একটি মুক্ত ইলেক্ট্রন থাকার মত এত সিম্পল না। গ্রাফাইটে প্রতিটি কার্বন পরমাণুতে একটি মুক্ত ইলেকট্রন ডিলোকালাইজড থাকে। কিন্তু হীরাতে সেটা থাকেনা। এজন্য গ্রাফাইট পিচ্ছিল, তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়। কয়লার স্ট্রাকচার এত সিম্পল না। কয়লাতে অনেক ইম্পিউরিটি থাকার কারণে সুনির্দিষ্ট স্ট্রাকচার বলাও কঠিন। কয়লার সঙ্গা হিসেবে অনেক জায়গা আমি পড়েছি - এন এমরফাস ফরম অব কার্বন বাট উইথ সাম ইমপিউরিটি। এমরফাস মানে যার কোন সুনির্দিষ্ট আকার আকৃতি নেই (শব্দটি িক্রস্টালাইজড এর বিপরীত। দুঃখিত বাংলাটা জানিনা।)। তো কয়লা কে আমরা কার্বন হিসেবেই ধরে নিলে কতটুকু ভুল হবে? আপনি এসব ব্যাপার একটু পরিষ্কার করে আলোচনা শুরু করেন। কয়লা থেকে কেন হীরা আসার প্রশ্নটা আসছে সেটা একটু বুঝিয়ে বলা দরকার। সবার আগে দরকার উপরের টার্ম গুলো ভালভাবে বুঝিয়ে লেখা। প্লিজ মনে রাখবেন এটা সায়েন্টিফিক জার্নাল না, এটা একটা পাব্লিক ব্লগ। একটু সহজ করে লিখবেন আশা করি।
১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
অনিক আহসান বলেছেন: হে ভুগর্ভবিদ ভাই...
সঠিকটা একটু ভালো করে জানায় যান... শুদ্ধ ও গুনমুগ্ধ দুইটাই হই....
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৬
রৌদ্র করোটি বলেছেন: আপনার জ্ঞানের পরিসীমা দেখে না হেসে পারলাম না!
।
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২০
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আপনার হাসি দেখে আমিও না হেসে পারলাম না
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৯
শায়েরী বলেছেন: হতে পারে
১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০১
বিবেকহীন মানুষ বলেছেন: "হিরা আসলে কার্বন প্রডাক্ট না হিরাকে পুড়লে কার্বন পাওয়া যায়"
এই অসামান্য আবিস্কারের জন্য আপনাকে নোবেল দেওয়া হোক।
"আমি জিওগ্রাফির ছত্র না আমি আর্থ সাইন্স নিয়ে পড়াশুনা করছি আপনি আমার ব্লগে গিয়ে সর্ম্পুন দেখতে পাবেন"
আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন? এসএসসি, এইচএসসি পাস করেছেন তো? আর যদি পাস করে থাকেন তাহলে নকল করে পাস করেছেন নাকি অন্য কেউ আপনার জন্য প্রক্সি দিয়েছিলো?
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন:
আপনি আমার প্রক্সি দিয়েছিলেন তাই না ? মনে নেই?
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১০
জামাল ঊদ্দিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হিরা আসলে কার্বন প্রডাক্ট না হিরাকে পুড়লে কার্বন পাওয়া যায়
খাইসে ! ভাই , ও ভাই । এইটা কী স্বপ্নযোগে পাইছেন ?
২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৪
কিছুক্ষণ বলেছেন: অল্প বিদ্যা ভয়ন্করী!!!
তা না হইলে আপনার নোবেল প্রাইজ ঠেকায় কে!
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২১
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আপনি
২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪৮
রিপেনডিল বলেছেন: অবশ্যই সম্ভব। কেন সম্ভব নয়? কার্বনের স্ফুটনাংক ৩৬৪২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড, সেই অবস্থাতেও কার্বন কার্বনই থাকে, অন্য কিছু হয়ে যায় না।একমাত্র প্লাজমা অবস্থায় মৌল কনিকাগুলোর স্বাভাবিক ধর্ম বিলুপ্ত হয় এবং সেটি হয় খুবই উচ্চ তাপমাত্রায়, সুর্যে ৬০০০ ডিগ্রী এর বেশি তাপমাত্রায় কার্বন প্লাজমা অবস্থায় পাওয়া যেতে পারে।
কপি পেস্ট করেছেন ভাল কথা। যা কপি পেস্ট করেছেন তা বুঝে করুন।
বলা হয়েছে কয়লা থেকে হীরা হয় না। হীরা কার্বন থেকেই হয়। কয়লা, কার্বন, হীরা এগুলো কার্বনের বিভিন্ন রুপ। আপনি সম্ভবত কয়লাকেই কার্বনের একমাত্র রূপ ভাবছেন।
উইকিলিঙ্ক দেখুন, জ্ঞান অর্জন করুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:১৭
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আমি লিখিনাই কার্বন থেকে হয় না ।
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
আবুল হাসনাত সুজন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হিরা আসলে কার্বন প্রডাক্ট না হিরাকে পুড়লে কার্বন পাওয়া যায়
তারমানে কি বলতে চাচ্ছেন কার্বন প্রডাক্ট । হিরা রৌদ্র করোটি বলেছেন: আপনার জ্ঞানের পরিসীমা দেখে না হেসে পারলাম না!
বিয়াফক বিনোদনমুলক পুস্ট
২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
আবুল হাসনাত সুজন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হিরা আসলে কার্বন প্রডাক্ট না হিরাকে পুড়লে কার্বন পাওয়া যায়
তারমানে কি বলতে চাচ্ছেন কার্বন হিরা প্রডাক্ট । হিরা রৌদ্র করোটি বলেছেন: আপনার জ্ঞানের পরিসীমা দেখে না হেসে পারলাম না!
বিয়াফক বিনোদনমুলক পুস্ট
১২ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪২
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: আমার লেখার কোথাও আছে হিরার গঠনে কার্বন নেই ?
এই লাইন টি পড়ে দেখেন নি
এই ক্রেটার গুলোর আশেপাশে হিরা এখনও পাওয়া যায় কিন্ত এর পরিমান খুবই কম। যদি এই ক্রেটার গুলোর আশেপাশে কোন কয়লা খনি থেকে থাকে তাহলেও এই কয়লা হিরায় রুপান্তরিত হয় কিন্তু এর পরিমান খুব কম যা বানিজ্যিক ভাবে লাভজনাক নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: কি বাল লিখছচ?
হীরা হচ্ছে কার্বন প্রোডাক্ট।
শুধু কয়লা থেকে হয়না।