![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দল বেধে সব দুঃখ আসে মৌন প্রেমের সর্বনাশে ভোরের শিশির শুকোবে জেনেই তপ্ত রোদ হাসে
আমি আমার জীবনে 'সাদিয়া' নামে আজ পর্যন্ত কোন অসুন্দরী মেয়েকে দেখিনি। সব সাদিয়া-ই সুন্দরী। কেউ আবার একটু বেশীই সুন্দরী, সুন্দরের সব সীমা এরা ছাড়িয়ে গেছে। তো আমাদের ইউনিতে বিবিএ তে পড়তো এক সাদিয়া। ভয়াবহ রকমের সুন্দরী। একটা কথা প্রচলিত আছে, সুন্দরী মেয়েদের ক্ষেত্রে নাকি শুধু সুন্দরটাই সম্বল, অন্যান্য আর কোন গুন তাদের মধ্য খুব একটা থাকে না। থাকলে সেটা এতটা গৌণ থাকে যে না থাকারই সমান।
কিন্তু সাদিয়া বেলায় সেটা ছিলো ভিন্ন। সে পড়াশুনায় ভালো (অন্তঃত তার রেজাল্ট সে কথাই বলে..যদিও এটা নিয়ে অনেক কান কথা শুনা যায়) । সে গান গাইতে পারে। ভাল ছবি আঁকতে পারে। আর তার বুদ্বিও মাশাল্লা অনেক ভালো ছিলো।
তার বুদ্বি ভালো এটা জানলাম কি করে? তার অনেক গুলো বয় ফ্রেন্ড দেখে। সাধারণত অনেক সুন্দরীকে দেখা যায় পোশাক পাল্টানোর মত কিছুদিন পর পর বয় ফ্রেন্ড পাল্টায়। সাদিয়া সেরকম ছিলো না। তার অনেকগুলো বয় ফ্রেন্ড ছিলো এবং সহজে বয় ফ্রেন্ড পাল্টাত না। সে সবগুলোকে নিয়েই চলত। তবে এক সাথে না। সকালে হয়তো একজন। দুপরে, বিকেলে কিংবা বিকেলের পরে আরেকজন। তার বয় ফ্রেন্ড ম্যানেজমেন্টে এই টাইম শেয়ারিং দেখেই আমরা নিশ্চিত ছিলাম..সাদিয়ার আসলেই অনেক বুদ্বি।
সাদিয়ার বয় ফ্রেন্ড সবাই ছিল বেশ বড় লোক। সবার নিজস্ব গাড়ী ছিলো। অবশ্য এতে আমাদের সুবিধাই হয়েছিল। তার বয়ফেন্ডগুলোর নাম না জানলেও গাড়ীর নামে তাদের নাম দিয়ে দিতাম। যেমন..যে ছেলে টয়োটা করোলা ব্যবহার করত তাকে বলতাম করোলা। একই ভাবে ক্যামরি, নিশান সানি, পাজেরোও ছিলো।
কারো দুষ্ট মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে সুন্দরী সাদিয়া কে তার বয় ফ্রেন্ডরা কি নামে ডাকতো? নিশ্চয় সবাই এক নামে ডাকতো না। সুইটা হার্ট, ডার্লিং, হানি, বি, জান, জানু- এইগুলো কি ব্যবহার করতো? না কি অন্য কিছু?
দুঃখের সাথে জানাতে হচ্ছে..কি নামে ডাকতো সেটা আমরা জানতাম না..আর সাদিয়াও কখনো ঘটা করে সেটা কাউকে জানাইনি। তবে মাঝে মাঝে দেখতাম ৫' ১১" লম্বা এক জনকে.. সাদিয়া যখন ক্যাম্পাসের গেট দিয়ে বের হয়ে আসতো সে তখন "ও মাই লাভ! ও মাই লাভ!!" বলে চিৎকার করে এগিয়ে যেতো।
আমরা শুধু দুর থেকে দাড়িয়ে দাড়িয়ে এসব দেখতাম আর দীর্ঘশ্বাস ফেলতাম। সত্যি কথা বলতে কি..সাদিয়ার সাথে অন ক্যাম্পাস অথবা আউট অব ক্যাম্পাসে এই সব নিশান, পাজেরোদের দেখে আমরা প্রায়ই হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে ছাই হতাম। মাঝে মাঝে আবার আফসোসও হতো, এই জন্য যে.. না হলাম সাদিয়া, না টয়োটা, নিশান কিংবা পাজেরো। নিদেন পক্ষে টাটা কিংবা মারুতি হলেও একটা সুযোগ নিতে পারতাম।
সব যখন ঠিকঠাক চলছিলো তখন হঠাৎ একদিন ঘঠে এক অঘঠন। ঘঠনাটি ঘঠে ক্যাম্পাসের গেটে সাদিয়ার সকালের প্রেমিক নিশান আর দুপুরে প্রেমিক টয়োটার মধ্যে। নিশান চাইছিলো সাদিয়া আরো কিছুক্ষণ তার সাথে থাকুক। আর টয়োটা এক মিনিটও অপেক্ষা করতে রাজী না। সুতারং যা হবার তাই। প্রথমে তর্ক বিতর্ক। অতঃপর গালাগালি। গালাগালি শুনে বিনে পয়সায় এরকম রিয়েলিটি শো দেখার জন্য আমার মত আরো অনেকেই গ্যালারিতে আসন নেয়। না..তারা আমাদের নিরাশ করেনি। কিছুক্ষনের মধ্যেই গালাগালির সাথে শুরু হয় হাতাহাতি। লাথা লাথি। আর দু'জনের মুখেই রণ হুংকার..আয় শালার পো..দেখি সাদিয়া কার- তর না আমার?
আর গ্যালারি থেকে তখন কারো কারো তীর্যক মন্তব্য..'ছিনতাইকারীর দশ দিন হলেও পাবলিকের একদিন। এবার তুমি মজাটা বুঝো সাদিয়া। হি হি।'
[ ছবি: নেটে থেকে সংগৃহীত বৈদেশী মডেল এবং অভিনেত্রী। ]
আমি আমার জীবনে 'সাদিয়া' নামে আজ পর্যন্ত কোন অসুন্দরী মেয়েকে দেখিনি। সব সাদিয়া-ই সুন্দরী। কেউ আবার একটু বেশীই সুন্দরী, সুন্দরের সব সীমা এরা ছাড়িয়ে গেছে। তো আমাদের ইউনিতে বিবিএ তে পড়তো এক সাদিয়া। ভয়াবহ রকমের সুন্দরী। একটা কথা প্রচলিত আছে, সুন্দরী মেয়েদের ক্ষেত্রে নাকি শুধু সুন্দরটাই সম্বল, অন্যান্য আর কোন গুন তাদের মধ্য খুব একটা থাকে না। থাকলে সেটা এতটা গৌণ থাকে যে না থাকারই সমান।
কিন্তু সাদিয়া বেলায় সেটা ছিলো ভিন্ন। সে পড়াশুনায় ভালো (অন্তঃত তার রেজাল্ট সে কথাই বলে..যদিও এটা নিয়ে অনেক কান কথা শুনা যায়) । সে গান গাইতে পারে। ভাল ছবি আঁকতে পারে। আর তার বুদ্বিও মাশাল্লা অনেক ভালো ছিলো।
তার বুদ্বি ভালো এটা জানলাম কি করে? তার অনেক গুলো বয় ফ্রেন্ড দেখে। সাধারণত অনেক সুন্দরীকে দেখা যায় পোশাক পাল্টানোর মত কিছুদিন পর পর বয় ফ্রেন্ড পাল্টায়। সাদিয়া সেরকম ছিলো না। তার অনেকগুলো বয় ফ্রেন্ড ছিলো এবং সহজে বয় ফ্রেন্ড পাল্টাত না। সে সবগুলোকে নিয়েই চলত। তবে এক সাথে না। সকালে হয়তো একজন। দুপরে, বিকেলে কিংবা বিকেলের পরে আরেকজন। তার বয় ফ্রেন্ড ম্যানেজমেন্টে এই টাইম শেয়ারিং দেখেই আমরা নিশ্চিত ছিলাম..সাদিয়ার আসলেই অনেক বুদ্বি।
সাদিয়ার বয় ফ্রেন্ড সবাই ছিল বেশ বড় লোক। সবার নিজস্ব গাড়ী ছিলো। অবশ্য এতে আমাদের সুবিধাই হয়েছিল। তার বয়ফেন্ডগুলোর নাম না জানলেও গাড়ীর নামে তাদের নাম দিয়ে দিতাম। যেমন..যে ছেলে টয়োটা করোলা ব্যবহার করত তাকে বলতাম করোলা। একই ভাবে ক্যামরি, নিশান সানি, পাজেরোও ছিলো।
কারো দুষ্ট মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে সুন্দরী সাদিয়া কে তার বয় ফ্রেন্ডরা কি নামে ডাকতো? নিশ্চয় সবাই এক নামে ডাকতো না। সুইটা হার্ট, ডার্লিং, হানি, বি, জান, জানু- এইগুলো কি ব্যবহার করতো? না কি অন্য কিছু?
দুঃখের সাথে জানাতে হচ্ছে..কি নামে ডাকতো সেটা আমরা জানতাম না..আর সাদিয়াও কখনো ঘটা করে সেটা কাউকে জানাইনি। তবে মাঝে মাঝে দেখতাম ৫' ১১" লম্বা এক জনকে.. সাদিয়া যখন ক্যাম্পাসের গেট দিয়ে বের হয়ে আসতো সে তখন "ও মাই লাভ! ও মাই লাভ!!" বলে চিৎকার করে এগিয়ে যেতো।
আমরা শুধু দুর থেকে দাড়িয়ে দাড়িয়ে এসব দেখতাম আর দীর্ঘশ্বাস ফেলতাম। সত্যি কথা বলতে কি..সাদিয়ার সাথে অন ক্যাম্পাস অথবা আউট অব ক্যাম্পাসে এই সব নিশান, পাজেরোদের দেখে আমরা প্রায়ই হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে ছাই হতাম। মাঝে মাঝে আবার আফসোসও হতো, এই জন্য যে.. না হলাম সাদিয়া, না টয়োটা, নিশান কিংবা পাজেরো। নিদেন পক্ষে টাটা কিংবা মারুতি হলেও একটা সুযোগ নিতে পারতাম।
সব যখন ঠিকঠাক চলছিলো তখন হঠাৎ একদিন ঘঠে এক অঘঠন। ঘঠনাটি ঘঠে ক্যাম্পাসের গেটে সাদিয়ার সকালের প্রেমিক নিশান আর দুপুরে প্রেমিক টয়োটার মধ্যে। নিশান চাইছিলো সাদিয়া আরো কিছুক্ষণ তার সাথে থাকুক। আর টয়োটা এক মিনিটও অপেক্ষা করতে রাজী না। সুতারং যা হবার তাই। প্রথমে তর্ক বিতর্ক। অতঃপর গালাগালি। গালাগালি শুনে বিনে পয়সায় এরকম রিয়েলিটি শো দেখার জন্য আমার মত আরো অনেকেই গ্যালারিতে আসন নেয়। না..তারা আমাদের নিরাশ করেনি। কিছুক্ষনের মধ্যেই গালাগালির সাথে শুরু হয় হাতাহাতি। লাথা লাথি। আর দু'জনের মুখেই রণ হুংকার..আয় শালার পো..দেখি সাদিয়া কার- তর না আমার?
আর গ্যালারি থেকে তখন কারো কারো তীর্যক মন্তব্য..'ছিনতাইকারীর দশ দিন হলেও পাবলিকের একদিন। এবার তুমি মজাটা বুঝো সাদিয়া। হি হি।'
[ ছবি: নেটে থেকে সংগৃহীত বৈদেশী মডেল এবং অভিনেত্রী। ]
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৩
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: জি না ভাইজান..ইনি একজন বৈদেশী নামী মডেল এবং অভিনেত্রী। চিন্তার কারণ নাই।
২| ১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩২
ভালোছেলে রনজু বলেছেন: ভাই ছবিটা কি সাদিয়ার?? যদি তাই হয় ছবি না দিলে ও পারতেন।
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪২
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: ছবির ব্যাপারে লেখাতে উৎল্লেখ করা উচিত ছিলো আগেই। খেয়াল হয় নাই। এখন করে দিছি।
৩| ১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩২
আহমেদ আরিফ বলেছেন: পারসোনাল ছবিটা সরান ।না হয় ব্লগারদের গদাম মিস হবেনা।
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: ভুল করে মিসেটেক হয়ে গেছে..মাপ কইরা দেন ভাই।
৪| ১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
১১স্টার বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে পুরা গ্যাড়াকলে পড়ে গেলাম আমার বান্ধবী ছিলো সাদিয়া জাহান মনি নামে খুবই সুন্দরী সে তার ওমাই লাভ কে বিয়া কইরা ভালোই আছে ।
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪০
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: হে হে....'ও মাই লাভ' তো ভা্গ্যবাণই (??!!) বলা যায়।
৫| ১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৫
খন্ডকাব্য বলেছেন: আহারে !!!
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: কেন ভাই? কার জন্য আফসোস?
৬| ১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: দূর মিয়া জীবনে কত সাদিয়া দেখলাম ।
মাতাল হওয়া সাদিয়াকেও দেখেছি যে পরীক্ষায় অনেক ভাল করে এখন স্কুলের শিক্ষিকা !
অবশ্যই এরা বিদেশীনি ।
দেশী অভিজ্ঞতা নাই ।
১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: হা হা..বিদেশী অভিজ্ঞতা শুনিতে মন চায়।
৭| ১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০২
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: "আমি আমার জীবনে 'সাদিয়া' নামে আজ পর্যন্ত কোন অসুন্দরী মেয়েকে দেখিনি।" আমিও দেখি নাই ,বুকে আসেন ভাই
১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৮
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: তাই?
আসতেছি এখুনি...
৮| ১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: কুন বারচিঠি বাই? নর্ত চাউত? নাকি বেরেক?
আপনার ভুল ভাঙাইতে চাইলে আমার লগে যোগাযোগ কইরেন। সাদিয়া নামের সব মাইয়াই সুন্দর হয় না।
১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২০
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: হি হি..ভার্সটির নাম কমু না...
এমনিতেই লেখা ১ম পাতা থেকে সরিয়ে দিছে....
ভাই ২/১ জন ব্যতিক্রম হতে পারে..সেটার কথা বাদ দিয়ে কইছি আর কি..
৯| ১৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: এই লেখা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেবার কারণটা বুঝলাম না..এটা কি সাদিয়া নাম ব্যবহারের জন্য??
১০| ১৬ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জয় রাজ খান বলেছেন: হাহাপগে
আসলেই সাদিয়া' নামে আজ পর্যন্ত কোন অসুন্দরী মেয়েকে দেখিনাই
তাইলে বিয়া করুম সাদিয়া নামের কাউরে কি বলেন??
আমার মনে হয় ছবিটা ব্যবহারের জন্য প্রথম পাতা থেকে সরানো হয়েছে পোষ্ট।
১৬ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: তাইলে বিয়া করুম সাদিয়া নামের কাউরে কি বলেন??
==
হে হে..আবার জিগায়।
আরে..ইনি তো একজন বৈদেশী মুডেল এবং অভিনেত্রী। আর আমারে কি পাগলে পাইছে আসল সাদিয়ার ফটো দিমু? সাদিয়ারে নিয়া লেখছি এইটা সে জানলেই আমার খবর আছে, আর ফটো দিলে তো ডাইরেক্ট মার্ডার হইয়া যামু ভাই।..
১১| ১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৫২
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
ভাল লাগলো। তবে ছবিটা সরালে আরো ভাল লাগবে।
১৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: ভাই..ছবি কি দোষ করেছে। মনে কষ্ট পেলাম ভাইয়া। এই ছবি দেখেই কিন্তু সাদিয়ার কথা মুনে পড়ছিলো। ছবি না দেখিলে তো এই লেখাই লিখিতে পারিতাম না..।
আরেকখান সুন্দর ছবি আছিলো..এখানে দেই নাই। পেজ লোড হতে সমস্যা হবে বলে। ফেসবুকে নোটে ঐ ছবিটা আছে।
১২| ১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫২
বাল্যবন্ধু বলেছেন: হা হা হা ইহাই মেয়েদের আসল রূপ।
১৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৩
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: জি না ভাইঝান..সবাই এরকম না। এই কথা কইয়া আমারে বিপদে ফালাইয়েন না ভাই। এমনিতেই ছবি নিয়া বিপদে আছি।
১৩| ১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৪
সাইমনরকস বলেছেন: টয়োটা নিশান, পাজেরোর জন্যই সাদিয়ারা অপেক্ষা করে থাকে। যাকএই বর্ষায় আমার একটি কবিতা
১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: এই গুলা আসলে মানসিক বিকারগ্রস্ত।একই সাথে multiple বয় ফ্রেন্ড সুস্হতার লক্ষন নয়।
আপনার কবিতা পড়ছি। ভাল লাগছে। ভাল থাকবেন।
১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪০
ফরিদ আহমাদ বলেছেন: আমার ক্যাম্পাসে সাদিয়া নামের একজন আছে অসম্ভব সুন্দর তার গানের গলা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩১
কালোকাক বলেছেন: ছবির মেয়েটা কে? ছাদিয়ার ছবি নাকি এটা?
ছবি দিয়েছেন কেন?