![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবি সমিতির (বি এন পি সমর্থিত) সভাপতি। তার জীবনের এই ৭০ পেরুনো বয়সে যত শক্তি রয়েছে, ঠিক তার চাইতেও বহুগুন শক্তি দিয়ে তিনি লড়ে চলেছেন নিজামী, সাঈদী, গোলাম আজম, কামারুজ্জামান, কাদের মোল্লা, সাকা তথা যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত আসামীদের পক্ষে। সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোর্ট, আমেরিকা, লন্ডন, অস্ট্রেলিয়া, কোথায় নেই তিনি?? "সূর্যের থেকে বালি গরম" কথাটির মর্ম প্রতি দিনেই তিনি বুঝিয়ে দিচ্ছেন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষকে। ২০১০ সালের ২৫ শে মার্চ তারিখে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল শুরু হবার আগের থেকে আজ পর্যন্ত তিনি তার মুখ দিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন রাত দিন এসবের হিসেব না করেই।
আজও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক একটি খবরে জানতে পারলাম যে, ট্রাইবুনালে মাহবুব হোসেন যুদ্ধাপরাধে আটক সাঈদীর পক্ষ হয়ে, "নিজামুল হক নাসিম বিষয়ে" আদালতে বক্তব্য দিয়েছেন। এই খবরটি পড়েই বেশ নস্টালজিক হয়ে গেলাম। চলে যেতে ইচ্ছে হলো আজ থেকে প্রায় ৪০ বছর আগের একটি ঘটনায়। যে ঘটনাতে খন্দকার মাহবুব এই বিচারালয়েই ছিলেন চীফ পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে। দালাল আইন ১৯৭২-এ লড়েছেন রাজাকারদের বিপক্ষে। বক্তব্য দিয়েছেন তাদের অপরাধের কথা বলে, তাদের ঘৃণ্য কর্মকান্ডের কথা উদ্ধৃত করে। যার এডভোকেসিতেই raরাজাকার-আলবদরদের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে, ফাঁসি হয়েছে, বছরের পর বছর শাস্তি হয়েছে, সেই মাহবুব হোসেন আজ সেই একই মুখ দিয়ে বলছেন রাজাকারদের পক্ষে। সেই একই মানুষ।
আসুন ১৯৭২ সালে খন্দকার মাহবুব হোসেনের ওকালতিতে শাস্তি হওয়া কয়েকটি মামলার সংক্ষিপ্ত রায় জানিঃ
১) সেপ্টেম্বর ৮, ১৯৭২ সাল। দৈনিক সংবাদের একটি রিপোর্টে জানা যায়, হানাদার বাহিনীর দালালী ও অগ্নিসংযোগ অভিযোগের দায়ে দুই জনের যাবদজ্জেবন কারাদন্ড। (ট্রাইবুনালের স্থানঃ কালিগঞ্জ। বিচারকঃ জনাব আব্দুল হান্নান চৌধুরী। আইনের ধারাঃ ১৯৭২ সালের দালাল আইন এর ১(খ) এবং বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৪৩৬ নাম্বার ধারা।
২) ২৯ নভেম্বর ১৯৭২ সালের দৈনিক বাংলার একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে,২৮ শে নভেম্বর তারিখে খুনী রাজাকার আব্দুর রহমানের মৃত্যুদন্ড ঘোষনা করে ট্রাইবুনালের জজ খোরশেদ আলী। খুনী রাজাকার আব্দুর রহমান নারায়নগঞ্জ পৌরসভার কর্মচারী গোলাম মোস্তফাকে তার রাজাকার বাহিনী নিয়ে নির্মম ভাবে গুলি করে হত্যা করে। এই মামলায় রাজাকারদের বিপক্ষের উকিল ছিলেন এই তৎকালীন স্পেশাল পিপি খন্দকার মাহবুব হোসেন। তার এডভোকেসিতেই ফাঁসির হুকুম হয় রাজাকার আব্দুর রহমানের।
৩) ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ সালের দৈনিক বাংলার একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, হত্যার উদ্দেশ্যে ব্যাক্তিকে অপহরণ, দখলদার বাহিনীর দালালী ও বস্তিবাসী বহু বাঙালীক মেয়েকে ধর্ষন করার দায়ে অভিযুক্ত শাহাজানপুর কলোনীর ত্রাস রাজাকার কমান্ডার শাহাজান ওরফে মুন্নাকে মৃত্যুদন্ড দেবার রায় ঘোষনা করেছেন স্পেশাল ট্রাইবুনালের জজ জনাব এস এম মাহমুদ। এই মামলাতে রাজাকারদের বিপক্ষ আইনজীবি হিসেবে মামলা পরিচালনা করে স্পেশাল পি পি খন্দকার মাহবুব হোসেন।
অথচ...
উপরের ভিডিওটিতে কিংবা দেশের সকল পত্র-পত্রিকাতে আজ আদাজল খেয়ে নেমে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে কি বলছে খন্দকার মাহবুব হোসেন, এই কথাটি আজ সকলেই জানেন।
উপরের ভিডিওটিতে একের পর এক মিথ্যাচার করে গ্যাছে খন্দকার মাহবুব। সবচাইতে বড় যে মিথ্যেটি বার বার উল্লেখ করেছে মাহবুব সেটি হলো- বর্তমানে আটককৃতদের কারো বিরুদ্ধেই নাকি তখন কোনো মামলা ছিলো না।
কিন্তু ইতিহাস যে তা বলে না... মাহবুবের কথা যে মিথ্যা, সেটির উদাহরণ মাত্র দুইটি মামলা দিয়েই সহজেই প্রমাণ করা যায়।
ক) রাজাকার কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার পর প্রথম মামলা হয় ১৯৭২ সালে। মামলার নম্বর হচ্ছে- (৫)৭২, জি আর নং- ২৫০ (২) ৭২। মামলা করেন শহীদ বদিউজ্জমানের ভাই হাসানুজ্জামান। উল্লেখ্য যে, কামারুজ্জামান তখন পলাতক আসামী ছিলো।
খ) সাকা চৌধুরীর নামে ১৯৭২ সালে দালাল আইনে চট্রগ্রাম জেলার হাট হাজারী থানায় ১৩/৪/১৯৭২ তারিখে ১৭ নং মামলা দায়ের হয়। রাউজান থানা ৪১(১)৭২ নং এবং ৪৩(১)৭২ নং মামলা দায়ের করা হয়।
নতুন চন্দ্র সিংহ হত্যা মামলা হয়েছিলো ১৯৭২ সালে। নতূন চন্দ্র সিংহ এর পূত্র সত্যরঞ্জন সহ মোট ১২ জন সাক্ষী ছিলো ছিলেন এই মামলায়। মামলার এফ আই আর নাম্বার হচ্ছে- ইউ/এস/৩০২/১২০(১৩)/২৯৮ দন্ডবিধি। আসামীদের মধ্যে সাকা সহ আরো ৫ জন পলাতক ছিলো এবং সাকার বাবা ফকা সহ অন্য আসামীদের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে চার্জশীটে বলা হয়েছিলো।
উপরের এসব উদাহরন দিতে দিতে আমি ক্লান্ত। আর কত মিথ্যাচারের মুখোশ উন্মোচন করা যায়? আর কত জবাব দেয়া যায় মিথ্যের? একটি দেশে এতগুলো মানুষকে ধরে ধরে মেরে ফেলা হয়েছে আর সেটির জন্য, সেটির বিচারের বাঁধা দূর করবার জন্য সবচাইতে বড় যুদ্ধ করতে হচ্ছে এই দেশেরই কিছু ভ্রষ্ট আর নষ্ট হয়ে যাওয়া মানুষের বিপক্ষে। যারা এই দেশেরই আলো বাতাসে জন্ম নেয়া বেঈমান। এই দুঃখ আমি কই রাখি?
খন্দকার মাহবুব আজকে বদলে গ্যাছেন ক্ষমতার লোভে, প্রতিপত্তির লোভে। অথচ এই লোকটিই ১৯৭২ সালের শুরু হওয়া দালাল আইনে এজলাসের সামনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলেছেন রাজাকার-আলবদরদের বিপক্ষে। যে লোকটি গরু চোর, ছাগল চোর, মানুষ হত্যাকারী, ধর্ষনকারী রাজাকারদের শাস্তি নিশ্চিত করাবার জন্য মাসের পর মাস, বছরের পর বছর ওকালতি করে গিয়েছিলেন, সেই লোকটি-ই আজ সেই একই কন্ঠে রাজাকারদের বিচার বন্ধের সবচাইতে বড় অগ্রদূত। পৃথিবীর কাঠিন্য দেখতে দেখতে এতই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি যে, আজ নৈতিকতার এত বড় পতন দেখেও যতটা অবাক হবার ততটা হতে পারিনা। যতটা বিষ্মিত হবার, ততটা বিষ্মিত হতে পারিনা।
নিজেকে বুঝাবার চেষ্টা চালাই। নিজেকে বলি, ১৯৭২ সালে মাহবুব পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে শুধু মাসিক সেই সরকারী ৩০০ টাকার জন্যই রাজাকারদের বিরুদ্ধে লড়েছে। আজ সময়ের ব্যাবধানে হয়ত এই মাহবুব ৩০ কোটি টাকার পেয়েই আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বলেছে। কাল হয়ত এই মাহবুবকে আরো কোটি খানেক বাড়িয়ে দিলে তার মায়ের বিরুদ্ধেই আদালতে বলবে।
ইনফ্যাক্ট... বলছেই তো!!! মা আর দেশ কি আলাদা???
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৮
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: জ্বি ছিলো। পিরোজপুরের মেধাবী ছাত্র গণপতি হালদার হত্যাকান্ডের একজন অন্যতম আসামী দেলোয়ার হোসেন ওরফে দেইল্যা। ১৯৭২ সালে তার নামে মামলা ৩০২ ও দালাল আইনের ১১(ক) ধারায়
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৫৪
বিকল্প ধারা বলেছেন: দয়া করে কি একটু রেফারেন্স দিতে পারবেন সাইদীর নামে যে মামলা হয়েছিল । পরে এই মামলার রেজাল্ট কি হয়েছিল ? আর দেশে কি এমন কোনো সাইট আছে ? যেখানে রাজাকার ও মুক্তিযোদ্বাদের নামের তালিকা পাওয়া যাবে ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:০২
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: হ্যা আছে, শামসুল আরেফিন সাহেব একটা বই লিখেছিলেন। সেখানে পাবেন। আর ভালো কথা, ধরেন, সেই সময় বর্তমানে ধৃত রাজাকারদের নামে মামলা দেয়া হয়নি। তাতে করে কি তাদের অপরাধ খানিকটা কমে?? আপনার প্রশ্নের উত্তর যেহেতু আমি দিয়েছি, এবার আমার এই প্রশ্নের উত্তর আপনি আমাকে দেন প্লিজ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১১
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: Click This Link
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৫৬
শাহেদ_আহমেদ বলেছেন: +
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৯
নিঝুম মজুমদার বলেছেন:
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:০৩
আবু ইউসূফ হেজাযী বলেছেন: আপ িন যা জানাত চেয়েেছন তােত েতা সত্যই প্রকাশ হেয় হ েয় পড়ল।
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আবার বলেন। বুঝতে পার্লাম না।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:০৭
মো আব্দুল করিম বলেছেন:
একটু ঘুরে আসুন
গত ১০ ই জুন, ২০১১ তারিখে আমার ]“আওয়ামী লীগ; নিজের ভাগ্য গড়ার কারিগর। 'জয় আওয়ামী লীগ” শিরোনামে অনুমান নির্ভর লেখাটি কী সত্য বলে প্রমাণিত হয়েও যেতে পারে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১১
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: কিসের মধ্যে কি?
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৪
বিকল্প ধারা বলেছেন: অপরাধ কমবে কেন? কিন্তু কথা হচ্ছে এখন আপনি যাকে রাজাকার বলছেন তাদের রাজাকার বানানোর মানদন্ড কি ?
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৭
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: মানদন্ড মানে??? আপনি কি একাত্তর সালে সাঈদীর কর্মকান্ড কি ছিলো শোনেন নি কখনো? আপনি কি জানেন না তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগের কথা? "নাইভ" টাইপ ভাব ধরে থাকলেই কি প্রলয় বন্ধ হয়???
Click This Link
http://www.nagorikblog.com/node/5460
না জানা থাকলে পড়ে দেখুন।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:২১
নিঝুম মজুমদার বলেছেন:
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৪
উপপাদ্য বলেছেন: আপনি, মাহবুব, জামায়াত ও আওয়ামী বেশ মজারতো। তো এমন খুনসুটি আর কতদিন চলবে সেটাও নিশ্চয় জানেন??
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৫
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: বুঝলাম না। বুঝিয়ে বলেন।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৪২
রাফা বলেছেন: যথারিতী তথ্য বহুল আরো একটি যুদ্ধাপরাধী বিষয়ক পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
@বিঃ ধারা আপনাদের কে কি অডিও ভিডিও করে তারপর দেখাতে হবে নিজামি / সাইদি/সাকা সহ সকল যুদ্ধাপরাধীরা কি অপরাধ করেছিলো ?
কিছু কিছু মানুষের প্রশ্নের ধরন দেখলে মনে হয় তারা অন্য কোন গ্রহে ছিলেন এবং আজকেই বাংলাদেশে এসেছেন ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৫০
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: লক্ষ্য করলে দেখবেন, এরা কখনোই আমার পোস্টের কন্টেন্ট নিয়ে চ্যালেঞ্জ করেনা কিংবা কথা বলতে স্পর্ধা দেখায় না। জানেই যে, ধরা খাবে। শুধু পোস্টের বাইরে অন্য বিষয় নিয়ে ত্যানা প্যাঁচায়, এবং মানুষের দৃষ্টি অন্য দিকে নিয়ে যায়।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:০২
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ । এই ধরনের লোককে মানুষ মরে যাওয়ার পর সবোর্চ্চো ৩ দিন মনে রাখে....
যারা এমন একটা অপরাধের পক্ষে কথা বলে, তাদের চিকিৎসা করানো দরকার ।
ধর্মের লেবাসধারী এই বেজন্মাগুলা'র বিচার হবেই--- ইহকাল ও পরকাল দু'যায়গাতেই.......
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৭
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: বিচার হবেই, ইনশাল্লাহ
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:১৩
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ.....আপনার এই উদ্যেগটি সত্যিই অসাধারন।
.
আসলেই কিছু মানুষের প্রশ্নের ধরন দেখলে মনে হয় এরা সত্যিই বিন্ন গ্রহের মানুষ, এদের কবে বোধশক্তি হবে?
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৮
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: সাথে থাকবেন সবসময়। রাজাকারদের প্রোপাগান্ডার জবাব সাথে সাথে দিয়ে দিন।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৩৫
কলাবাগান১ বলেছেন: বিকল্প ধারা টাইপের গোবেচোরা ভাব ধরে থাকা লোকদের দিক্কার
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৯
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: লেঞ্জা লুকানো কঠিন। তিনি লুকিয়ে রাখতে ব্যার্থ। যদিও হেভি চেষ্টা করেছিলেন।
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪২
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: উকিলরা তো টাকার কাঙ্গাল। যে টাকা দিবে তার হয়ে নাচবে। এদের আমলে নেয়ার কিছু নাই।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৯
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: তারপরেও...সামান্য এথিক্সের ধারও কি ধারবে না??
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫০
Observer বলেছেন: সরকারের হাতে এত এত প্রমান থাকতেও যুদ্ধাপরাধের বিচার এখনও হচ্ছে না কেন? তাছাড়া গোলাম আযম গ্রেফতার হয়না কেন এটার জবাবও আপনার কাছে নাই।
বলেন ত দেখি সাধারণ জনগনের কি করা উচিত এসব ব্যাপারে?
বাংলার আবাল জনগন নিরীহ মানুষ পিটিয়ে মারতে পারে কিন্তু রাজাকারদের পিটিয়ে মারে না কেন?
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৩
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: যুদ্ধপরাধের বিচার কি বাজার থেকে আলু কিনার মত, যে দেখলাম আর কিনে নিয়ে এলাম ঘরে??? বিচার যে শুরু হয়েছে , এটাকে সঠিক ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য সরকার যেমন দায়িত্ব নিয়েছে, তেমনি সাধারন জনতা হিসেবে আমাদেরো দায়িত্ব রয়েছে। সুতরাং নিজের দায়িত্বটুকু পালন করলেই বিচার তরান্বিত হবে। আর গোলামকে গ্রেফতার করা শুধু সময়ের ব্যাপার। ওকে গ্রেফতার এখন পর্যন্ত না করাটা একটা কৌশল। অন্য কিছু না।
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৯
পিকরিক এসিড বলেছেন: বেচে থাকলে তো ভাই সবাই বদলায়। যার বাবা জাতির জনক সে যুদ্ধাপরাধী কে বেয়াই করতেও দ্বিধা করে না।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: হুম, কথা সত্য। তবে আপাতত যাদের ধরেছে, তাদের বিচার যেন ঠিক ভাবে হয় এই ব্যাপারে সোচ্চার থাকুন।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৫
তাবন বলেছেন: আমরা আ.লীগ,বিএনপি বুঝিনা...আমরা চাই রাজাকারদের বিচার...কঠিন থেকে কঠিনতর বিচার...
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: চমৎকার বলেছেন ভাই
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: ১৯৭২ সালে মাহবুব পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে শুধু মাসিক সেই সরকারী ৩০০ টাকার জন্যই রাজাকারদের বিরুদ্ধে লড়েছে। আজ সময়ের ব্যাবধানে হয়ত এই মাহবুব ৩০ কোটি টাকার পেয়েই আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বলেছে। কাল হয়ত এই মাহবুবকে আরো কোটি খানেক বাড়িয়ে দিলে তার মায়ের বিরুদ্ধেই আদালতে বলবে।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: অসাধারন পোস্ট।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নিয়মিত এইধরনের পোস্ট দেয়ার জন্য।পাশেই আছি সবসময়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৫
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সব সময়ের মত পাশে থাকবেন, এই আশাই করি।
১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
ফালাক বলেছেন: সেই সময় বর্তমানে ধৃত রাজাকারদের নামে মামলা দেয়া হয়নি। তাতে করে কি তাদের অপরাধ খানিকটা কমে?
প্লাস!
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৫
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ধন্যবাদ
২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
খুব গুরুত্বপুর্ন এক পোষ্ট।
এই দুমুখো সাপ গুলো আসলে সবচেয়ে ভয়ংকার।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৬
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: এই লোক খেয়ে না খেয়ে যে পরিমান পরিশ্রম করে যাচ্ছে রাজাকারদের বিচার বন্ধের জন্য, তাতে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মরে গেলে অবাক হবেন না।
২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ইমরান নিলয় বলেছেন: এদের কোন জাত নেই।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৮
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: সেটাই
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: একটা জিনিস আপনার পোস্টগুলি খুব লক্ষ্য করি। যেহেতু আপনার নামের পেছনে মাত্র গত কয়েকদিনের গোটাকতক পোস্ট আছে, কিছু ছাগু ধরে নেয় যে এটা তো নতুন মানুষ। তারপর তারা নানান ছলচাতুরী করে, ভালমানুষি দেখিয়ে আর ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করে। তাদের বোধহয় আশা যে কথার মারপ্যাঁচে আর আপনার ব্লগিং অনভিজ্ঞতার (!) কারনে একসময় ধরা খেয়ে যাবেন। সেই আলাদীন, বিকল্পধারা আরও অনেককেই দেখছি এই খেলা খেলতে।
যথারীতি আরেকটা আগুনঝড়া পোস্ট।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৫
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: হা হা হা হা...খুব ভালো অবজার্ভেশন আপনার। ধন্যবাদ। সত্যি কথা বলতে কি...আমি আসলে এদের কথার উত্তর দিতে কখনোই আগ্রহী নই। কেননা আমি জানি ওরা ইচ্ছে করেই কথা অন্যদিকে ডাইভার্ট করতে চায়, আলতু ফালতু কথা প্রশ্ন করে, যেই প্রশ্নের মাও নাই বাপও নাই। যেমন ধরেন- বাংলাদেশ তো ১৬ই ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ ছিলো না, এই টাইপ। কিন্তু কেন ধৈর্য্য ধরে এদের সেসব প্রশ্নের জবাব দেই জানেন?
কারন অনেকেই এই লেখাগুলো পড়েন,যারা আসলেই বাংলাদেশের অনেক ইতিহাস জানেন না। অনেকেই আছেন যারা জানতে চান যুদ্ধাপরাধীদের কথা। এখন আমি যদি এদের কথার কোনো জবাব না দেই তাহলে সেসব নতুন পাঠক কিংবা এইসব ব্যাপারে একজন অজ্ঞ পাঠক ধরে নিবেন যে উত্তরটি আমার জানা নেই কিংবা প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন এতই মারাত্নক বা এতই ঠিক, যে-আমি উত্তর দিচ্ছি না, না পেরে।
শুধু সেসব মানুষের কথা ভেবেই অনেক কিছু সহ্য করি। এই পথে যখন একবার নেমেছি, কত কিছুই তো সহ্য করতে হবে। আমাদের বাপ চাচারা করেছেন সম্মুখ সমর, আর আমরা হাতে ধরে রাখা কলমে, কি বোর্ডে। এই পার্থক্য...
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০০
নুরুজ্জামান মানিক বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ । ফেসবুকে শেয়ার করলাম
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২১
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৮
নুরুজ্জামান মানিক বলেছেন: আর ফেসবুকে আপনার একাউন্ট কি বন্ধ
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২১
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ভাই আগের একাউন্ট যেটিতে আপনি ছিলেন সেটি ডি এক্টিভেটেড করেছি। তবে নতুন একটি একাউন্ট খুলেছি রিসেন্টলি। আপনাকে এদ করে নিব ভাই।
২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: গনপতি হালদার এর বাড়ি মঠবাড়িয়ার গুলিশাখালি ইউনিয়নে। তিনি কে এম লতীফ ইনষ্টিটিউশন মঠবাড়িয়া, র ছাত্র ছিল। তত্তাবধায়ক সরকারের ফখরুদ্দিন ও একই স্কুল থেকে পাশ করেছে। সেখানে বিশিষ্ট আওয়ামীলীগ ( ন্যাপ) নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ এর ও জন্ম। সত্যি বলতে কি গনপতির মৃত্যু নিয়ে এখোনো মঠবাড়ীয়ায় নিয়মিত বছর বছর অনুষ্ঠান হয়। তার আপন ভাই অমলেন্দু হালদার একই স্কুলের ইংরেজী শিক্ষক। আমি সেই স্কুল থেকে পাশ করেছি। ছয়টি বছর ছিলাম এসবের মেধ্যে । কিন্তু কখোনো শুনিনি যে এ ঘটনায় সাঈদির হাত ছিল। তবে কারা কারা ছিল সেটা শুনেছি। বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা, সেখানকার বর্তমান আওয়ামী দলীয় এমপি ডাক্তার আনোয়ার হোসেনের পিতা মরহুম এসাহাক হাজি, এই ঘটনা ঘটিয়েছে। সাথে ছিল জহির উদ্দিন সুফি। আর হাঁ সেই এমপি ও শান্তি কমিটির গর্বিত মেম্বার ছিল। এখন শুনেছি পৃথিবীর সব জিনিস সে ঘুষ হিসেবে খায়। তো বোঝেন ঠ্যালা।
এখন তো বলবেন আমি রাজাকার। হা হা হা। কি যে অবস্থা আপনাদের।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৯
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আপনাকে রাজাকার বলব কেন? আপনি ৭১ এ ধেড়ে বয়সী কিংবা বাল পাকনা থেকলে অবশ্য রাজাকার সম্রাট হবার একটা সুযোগ ছিলো। আপনাকে আমি আসলে বলতে চাই একটি চিরাচরিত শব্দ। আপনার জন্য উপাদেয় বিশেষন। সেটি হোলো- ছাগু। তবে আমার তরফ থেকে ছাগুর আগে "রামঃ শব্দ টি লাগিয়ে নেবেন কষ্ট করে।
২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮
মুক্ত আকাশ বলেছেন: রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।
আমরা যারা এই প্রজন্মের, তারা আসলেই ডেশের ইতিহাস নিয়ে কনফিউজড।স্বাধীনতার এত বছর পার হলেও এখনো দেখি স্বাধীনতার ঘোষক কে তা নিয়ে মারামারি করতে।কেউ বলেন ,মুক্তিযুদ্ঢের সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমান যুদ্ধই করেন নি, কারো ভাবসাব আবার এরকম"শেখ মুজিব? সে আবার কে, মুক্তিযুদ্ধের সময় তার আবার কোন আবদান ছিল নাকি!"এই যখন রাজনীতির অবস্থা, তখন সত্যি মিথ্যার প্রভেদ করি কি করে?
আরো দেখি, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্দা নিয়ে এত মায়াকান্না, অথচ আলোচনায় শেখ মুজীব আর জিয়া ছাড়া আর কেউ নেই। যেন, এই দুজন ছিলেন সুপার হিরো।দুজনের দুটো ঘোষনাতেই দেশটা স্বাধীন হয়ে গেলো।অন্যদের কথা তেমন কোন আলোচনাতেই নেই,শুধু বিশেষ দিবসে দু লাইনের দুটো বিবৃতি ছাড়া।এক তাজউদ্দীনের কথাই বলি।মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বঙ্গবন্ধুর অনুপস্তিতে তার যে সাংগঠনিক ক্রিয়াকর্ম, সেটি না থাকলে এত দ্রুত দেশটা স্বাধীন হতনা।অঠচ প্রচার বিমুখ, দেশপ্রেমিক এই মানুষদের সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি?
মুক্তিযুদ্ধ আর জিয়া মুজীব নিয়ে যে পরিমান চাটুকারিতা আর স্বার্থপরতার রাজনীতি হচ্ছে তাতে লজ্জাই লাগে।
আওয়ামী লিগ জামাতের লিডারদের সাথে বসে আন্দোলন করলেন, তখন তারা এত খারাপ ছিললেন না। যখনই বিএনপির সাথে জামাত গেলো, তখন তাদের মত এমন অমানুষ বাংলার মাটিতে আর পাওয়া যাচ্ছেনা।
আমার মনে হয়না, এই সরকার যুদ্ধাপরাদের বিচার করবে।তাতে একটি ইস্যুর অপমৃত্যু ঘটবে।বরং তারা যা করবে, তা হল ইলেকশনের আগে একটা রায় দিয়ে জামাত নেতাদের ইলেকশন থেকে দুরে রাখবে।পাশাপাশি জংনের কাছে ভোট চাইবে এই বলে "আমরা বিচার শুরু করেছি।এটি সমাপ্ত করতে আবার ামাদের ক্ষমতায় যাওয়া জরুরী।অতএব..."
আমাদের রাজনীতি যখনর চেহারাই যখন এমন, আমরা নিজেরাও যখন ইস্যু নয় বরং সঠিক বেঠিক যাচাই করি দলীয় দৃষ্টিভংগইতে..টখন খন্ডকার মাহবুবের ভুমিকা কি ছিল না ছিল, তা অবান্তর।
সবই রাজনীতির খেল।আর রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৫
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি এতক্ষন যা বললেন এটা রাজনীতি। খুব স্পস্ট করে বললে বলতে হয় নোংরা রাজনীতি। তবে আপনার কথার অনেক যায়গায় অনেক মিস কনসেপশন রয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে মূলত বিতর্কটা প্রয়োজন জিয়ার পরিবারের। এটা বি এন পিকে হালাল করবার একটা বিটকেল উপাদান হিসেবেই তারা মনে করে। ব্যাপারটা আসলেই তা নয়। এট লিস্ট কর্ণেল তাহেরের খুনী জিয়া, বেঁচে থাকতেও নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক কথাটা বলেনি। সেক্ষেত্রে বাকিদের কথা বাদই দিলাম। জিয়ার লেখা "একটি জাতির জন্ম" লেখাটি কখনো সময় হলে পড়ে দেখবেন।
আর আওয়ামীলীগ এই যুদ্ধাপরাধ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে কি করছে না কিংবা এটা তাদের রাজণৈতিক চাল কিনা, সেটির ব্যাপারে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা বা জ্ঞান খাটিয়ে অনেক কিছুই বলা যায়। কি পজেটিভ কিংবা নেগেটিভ। সেটি যার যার চিন্তা।
আমি লীগও করিনা, আর বাই ডিফল্ট এন্টি বি এনপি এবং জামাত। সুতরাং আমার দৃষ্টিকোন হচ্ছে একেবারে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার। আমি চাই বিচার। স্রেফ বিচার। আইকম্যানকে ২য় বিশযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধের জন্য ইসরাইল আর্জেন্টিনা থেকে মোসাদকে দিয়ে অপহরণ করিয়ে এনে তারপর বিচার করেছিলো। সেটির বৈধতা নিয়েও এক সময় এতই প্রশ্ন তোলা হয়েছিলো। কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে এই বিচার একটা দৃষ্টান্ত হয়ে আছে এখনো।
সুতরাং এখন চলমান বাংলাদেশ ট্রাইবুনাল নিয়েও অনেক প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। এবং সেই প্রশ্ন কিন্তু পাকিরা তুলছে না, তুলছে না ভীন দেশী কেউ। এদেশেরই কিছু কুত্তারবাচ্চা-জারজেরা এই বিচার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এবং এই প্রশ্ন তুলতে গিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই এক সময়ের জামাতের সাথে লীগের যুগপৎ আন্দলোনের কথা রেফারেন্স ঘেটে বলা হয়। সেটি যদি বলা হয় তবে এই আশংকা থেকেই বলা হতে পারে যে, লীগ যেন আবার পালটে না যায়।
কিন্তু মূল সমস্যা তো এখানেই। চিন্তার অসামঞ্জস্যটাও এখানে। অন্তত আমি মনে করি। জামাত ১৯৭১ সালে রাষ্ট্রদ্রোহিতা করেছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ, এসব সব কিছুই করেছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। এবং মামলা করেছে রাষ্ট্র। মামলা করেছে বাংলাদেশ। সরকার শুধু তার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে। মামলা পরিচালনাও সরকার করবে না, করবে বিচার বিভাগ তথা ট্রাইবুনাল। এবার একটি দল জামাতের সাথে হা ডু ডু খেলবে না কাবাডি খেলবে তা ট্রাইবুনালের দেখার বিষয় নয়। বিচারে তার হের ফের হয় না। অবশ্যই সাধারন জনতা হিসেবে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট কিংবা বায়াসনেস কিংবা ওভারল্যাপিং অফ অর্গান, এসব নিয়ে আলোচনা করতে পারেন, করতে পারা যায়।
কিন্তু তাতে করে সেসব বিষয় জোর করে ধরে এনে ট্রাইবুনালের গায়ে কিছুক্ষন পর পর বমি করবার কোনো মানেই হয় না। কথা একটা, এবং খুব খুব সোজা।
আমি আমার ৩০ লক্ষ ভাই-বোন হত্যার বিচার চাই। কথা শ্যাষ। ফুলস্টপ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আর ভালো কথা, শাহাদুজ্জামান নামে একজন লেখকের একটি বই রয়েছে। বইটির নাম ক্রাচের কর্ণেল। সময় করে দয়া করে বইটি পড়ে নিবেন। মেজর জিয়াকে চিনে নেবার কিংবা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছুটা জানবার একটা মোক্ষম বই।
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪০
বেঈমান আমি বলেছেন: ইনফ্যাক্ট... বলছেই তো!!! মা আর দেশ কি আলাদা??দারুন লাগলো।+++
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৪
সুমন এম রহমান বলেছেন: ছাগু টাগু বুঝি না। তবে তোরা এই দালালী বন্ধ না করলে ইতিহাস তোদের ক্ষমা করবে না। তুই ক্ষমতা থাকলে আগে গিয়ে দেখ বা জেনে আ"য় । যদি আমার কোন বক্তব্য মিথ্যে পাস তখন বলিস"। আন্দাজে ফাউ"ল কথা বলে বেড়াস কেন? ভাদা। তোরা আসলে কখোনোই রাজাকারের বিচার চাসনি। রাজাকারের লগে তো নিত্যই ঘুমাও ব্যাটা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৯
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আপনাকে রাজাকার বলব কেন? আপনি ৭১ এ ধেড়ে বয়সী কিংবা বাল পাকনা থেকলে অবশ্য রাজাকার সম্রাট হবার একটা সুযোগ ছিলো। আপনাকে আমি আসলে বলতে চাই একটি চিরাচরিত শব্দ। আপনার জন্য উপাদেয় বিশেষন। সেটি হোলো- ছাগু। তবে আমার তরফ থেকে ছাগুর আগে "রামঃ শব্দ টি লাগিয়ে নেবেন কষ্ট করে।
২৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৩
মুক্ত আকাশ বলেছেন: আপনি লিখেছেন-"আমি লীগও করিনা, আর বাই ডিফল্ট এন্টি বি এনপি এবং জামাত"..
আমি বলেছিলাম-"আমরা নিজেরাও যখন ইস্যু নয় বরং সঠিক বেঠিক যাচাই করি দলীয় দৃষ্টিভংগইতে"
এখানে আপনি কি আমাকেই সাপোর্ট করে গেলেন না?
আমরা যখন ইস্যু নয়, বরং পক্ষ দেখে ন্যয় অন্যয় বিচার করি..তখন সেটি নিয়ে ঝগড়াই হতে পারে, কোন সুন্দর আলোচনা হতে পারেনা। কোন দলই কোন দিক দিয়ে ১০০ পারসেন্ট শুদ্ধ বা ভুল নয়। সবারই ভাল দিক আচে, আছে মন্দ বা ত্রুটিপুর্ন দিকও।অথচ আমাদের কাছে দলবাজিই মুখ্য, সঠিক মত কিংবা ভুল মত বিচার্য নয় মোটেও।
আমেরিকাকেই দেখেন। সেখানে রিপাবলিকান কিংবা ডেমোক্রাট..দুই দলের সদস্যরাই অনায়াসেই নিজ দলের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোনা করে। আমাদের দেশে কি সেটি সম্ভব?কার এত বড় বুকের পাটা দল করবে আবার হাসিনা খালেদার ভুল ধরবে।আমরাও এমন বেকুব, হািসনা খালেদার স্তুতি গানে নিজেদের গালে ফেনা ছুটে, চায়ের কাপে ঝড় তুলি, অথচ বুঝিনা এতে দেশ বা আপামর জনসাধারনের কোন উপকার নেই। আমরা তাদের সমালোচনা করি, অথচ বুঝিনা চোখ বন্ধ করে কোন দলের সাপোর্ট বা বিরুদ্ধবাদিতা কখনো দেশ বা দশের কোন উপকার করতে পারেনা।
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে আসা যাক।
যুদ্ধাপরাধ নামক জিনিসটাই আমার কাছে ঘোলাটে মনে হয়। দ্বীতিয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানে আমেরিকা যে বর্বরোচিত গনহত্যা চালালো এটম বোমা মেরে, সেটি কি যুদ্ধাপরাধ ছিল?কই কার বিচার হয়েছিল?কে শাস্তি পেয়েছিল?বর্টমান সময়ে ইরাকে, আফগানিস্টানে আমেরিকার যে ভুমিকা সেগুলো কি যুদ্ধপরাধের সংগায় পড়েনা? ফিলিস্তিনে যে ইসরাঈলিদের হাতে গনহারে মানুষ মারা যাচ্ছে, তাকে কি নামে অভিহিত করা যায়?
বিরক্ত হচ্ছেন? ভাবছেন বাংলাদেশের বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এই সব বিষয় কেন?কারন, ঐ যে বললাম রাজনীতি।সবই রাজনীতির খেল। একই অপরাধ নিজেরা করলে দোষের নয়, অন্যরা করলে পাপ, মারাত্মক অপরাধ।
মামলা করেছে বাংলাদেশ। সরকার শুধু তার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে। মামলা পরিচালনাও সরকার করবে না, করবে বিচার বিভাগ তথা ট্রাইবুনাল। এবার একটি দল জামাতের সাথে হা ডু ডু খেলবে না কাবাডি খেলবে তা ট্রাইবুনালের দেখার বিষয় নয়। বিচারে তার হের ফের হয় না।
বাংলাদেশে বসে এমন থিওরিটিকাল কমেন্টস অবাক করার মতই।এই দেশে স্পর্শকাতর ইস্যুগুলোতে সরকারের বাইরে গিয়ে কোন মত দেয়ার সাহস বিচার বিভাগের আছে? এখানে যা সরকার তাই বিচার বিভাগ। বিচার, আদালত যদি সব বিষয়ে সরকারী মতের উর্ধে উথে বিচার করার সাহস দেখাতে পারতো, তাহলে এট কথা উঠতোনা।
মাহমুদুর রমানের বিষয়টাই দেখুন। একটি জয় ও তৌফিক এলাহির বিরুদ্ধে একটি রিপোর্ট করার কারনে টার বিরুদ্ধে অসংখ্য মানহানির মামলা হয়েছে। বাংলাদেশের আনাচে কানাচে আওয়ামীলিগের ব্যক্তিরা মামলা করেছেন। রিপোর্ট হয়েছে জয়ের বিরুদ্ধে, অথচ মানহানির মামলা করছেন অন্য কেউ..মানননীয় আদালত আবার তা আমলেও নিয়েছেন। একই ঘটনায় একই রিপোর=টের আলোকে এট মামলা আইনের কোন মুলনীতির আলোকে হল,তা মোটেও বোধগম্য নয়।
অথচ কাদের সিদ্দিকিকে যুদ্ধাপারাধী বলা হল, তার দলের লোক মামলা করতে গেলেন মানহানির..আদালত তা আমলে নিলেননা। বললেন সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তিকে মামলা করতে হবে।একই টাইপের অপরাধের দু ধরনের বিচার।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটাই বাস্তবতা।
সব অপরাধের বিচার হোক, সেটি প্ৃথিবীর আপামর জনসাধারনের দাবী। কিন্তু সে বিচারের সাথে যখন রাজনীতি জড়িয়ে যায়, তখন সেটিই হয়ে যায় প্রশ্নবিদ্ধ। এই যে সরকার কোন কিছু হলে, কেউ সমালোচনা করলে সাথে সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাললের ষড়যন্ত্র বলে হাস্যকর মন্তব্য করে বসে। এ যেন " যা কিছু ঘটে গিন্নি বলেন, কেষ্টা বেটাই চোর"..এ সব কারনেই যুদ্ধাপরাধের বিচার রাজনীতির কুটচালে প্রশ্ন বিদ্ধ হয়ে দেখা দিচ্ছহে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৫৪
নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আমি দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কথা বলতে পারি না। কারন আমার দল নেই। আপনার বক্তব্যের এই অংশে আসলে বেশী কিছু বল্বার নেই। আছে কিছু দেখাবার। নীচের লিংকে গিয়ে প্রথম চারটি পাতা স্কিম থ্রু করে আসেন। আশা করি দলীয় দৃষ্টি ভঙ্গির যে কথাটি বললেন, তার জন্য নিজেই অনুতপ্ত হবেন।
http://nijhoom.blogspot.com/
মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা বিষয়ে যা বললেন তা একেবারেই ভুল তথ্য। বাংলা নিউজ ২৪ এর একটি খবরের কিছু অংশ আপনার জন্য কপি পেস্ট করে উঠিয়ে দিলাম-
"প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের কথিত ঘুষগ্রহণ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের অভিযোগে দৈনিক আমারদে পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মানহানির মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
পরপর তিন ধার্য তারিখে মামলার বাদী বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মশিউর মালেক আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় বুধবার মহানগর হাকিম এসকে তোফায়েল হাসান ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৭ ধারায় এ মামলা খারিজ করে দেন।" আরো দেখুন এখানে-http://www.banglanews24.com/news.php?nssl=33677
আবার গোপালগঞ্জে আরেকটি মানহানির মামলা থেকে মাহমুদ জামিন পেয়েছেন, সেই খবরের লিঙ্ক। Click This Link
তৌফিক এলাহীর দায়ের করা মানহানি মামলায় মাহমুদের জামিন-http:http://bangla.irib.ir/index.php/2010-04-21-08-29-09/2010-04-21-08-29-54/16561.html
মাহমুদুর রহমান বিষয়ক আপনার কথাটুকুর অসাড়তা প্রমাণ করবার জন্য আর কি কোনো প্রমাণের দরকার রয়েছে? তবে, বিচারপতি মানিক সহ আরো কিছু দলীয় আওয়ামী দালালের কারনে বিচার বিভাগকে নিয়ে আজ থেকে ১৫ বছর আগেও যে গর্ব করতাম, বলতে পারতাম, তা আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। তবে, একজন আইনের ছাত্র হিসেবে দিন তারিখ সহ জানি কারা এই বিচার বিভাগের দলীয় করনের প্রথম স্থপতি। দিন তারিখের হিসাব সহ দিতে পারি।
কাদের সিদ্দিকীর মামলা নিয়ে যা বললেন তা হাস্যকর এবং অত্যান্ত শিশুসুলব বক্তব্য। ডিফেমেশনের মামলা করতে হলে লিবেল এবং স্লেন্ডার, এই দুইটি দিক বিবেচ্য হয় আরো বিভিন্ন কন্টেন্ট ও এই বিষয়ক আইনের বিভিন্ন টার্ম ব্যাবহার করে।
লক্ষ্য করলে দেখবেন, উপরে মাহমুদের নামে যারা যারা মামলা করেছেন, তারা সকলেই আর্জিতে বলেছেন যে, জয় ও তোয়ফিক ইমামকে নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের কারনে তাদের নিজ নিজ মানের হানি হয়েছে। এর মধ্যে যেমন তৌফিক ইমামের মত বাটপার রয়েছেন তেমনি রয়েছেন আরো ভুক্তভুগী (তারা দাবী করে থাকেন)।
অথচ, কাদের সিদ্দিকীর নামে যুদ্ধাপরাধের যে কথা প্রকাশিত হয়েছে এম পি শোকত মোমেন শাজাহানের উদ্ধৃতি দিয়ে, তাতে করে যিনি এগ্রিভড হয়েছেন, তিনিই একমাত্র ডিফেমেশনের মামলা করতে পারেন। প্রথমেই জানুন, ডিফেমেশন কোনো ক্রিমিনাক অফেন্স নয়। এটি সিভিল অফেন্স। এই ক্ষেত্রে এগ্রিভড ব্যাক্তির হয়ে অন্য কেউ মামলা দায়ের করতে পারেন না যদি না তিনি নিজেও মনে করেন যে তিনি এতে করে এগ্রিভড হয়েছেন। কাদের সিদ্দিকীর মামলায় মামলা করেছেন, এস এম ইস্মাইল নামে এক ব্যাক্তি। যিনি আর্জিতে বলেছেন, যে তিনি ডিফেইমড নন। তিনি কাদের সিদ্ধিকীর পক্ষে বলতে এসেছেন।
কিন্তু, ডিফেমেশনের মামলা এভাবে হয় না ভাইডি। কিছু একটা হুট করে বলবার আগে প্লিজ, জিনিস্টা নিয়ে একটু জেনে আসুন। কেন খামাখাই বিভ্রান্ত করেন ভাই?
আর বাংলাদেশে বসে কি করে থিওরেটিকাল কথা বলি তার একটা ব্যাখ্যা দেই। বঙ্গবন্ধুর মামলা যখন কোর্টে উঠে তখনো কিন্তু ফ্রিডম পার্টি এবং এর সাঙ্গ পাঙ্গ রা বলেছিলো যে এই মামলা বায়াসড হবে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, শেখ হাসিনার মত এমন বাটপার, চোর আর দূর্নীতিবাজ প্রধান্মন্ত্রীও কিন্তু তার বাবার এই বিচার স্পেশাল ট্রাইবুনালে নিয়ে যাবার ক্ষমতা থাকার পর নিয়ে যাননি। এতে করে কি হয়েছে জানেন? শেখ মুজিব যে আসলেই নিহত হয়েছেন, এটি প্রমান করতেই ২ বছরের মত লেগে যায়।
যুদ্ধাপরাধের ট্রাইবুনালের ক্ষেত্রেও ইচ্ছা করলেই শেখ হাসিনা এর মধ্যে প্রভাব খাটিয়ে বিচার শুরু করে রায়ও দিয়ে দিতে পারতেন। আপনার কথামত তো ঘটনা সেদিকেই যায়। কিন্তু আমাদের এত দাবী থাকার পরেও কি তা হয়েছে? বরংচ জামাতের কথা অনুযায়ী, দাবী অনুযায়ী ৭৩ সালের আইনে ৫ থেকে ছয় বার পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আর জামাত- বি এন পি যদি বাংলাদেশে বসে, বাংলাদেশের বিচার ব্যাবস্থায় আইসিসির মত আন্তর্জাতিক বিচারের হুবুহু দাবী করতে পারে, সংবিধানে স্পস্ট বিধান সহ, সেক্ষেত্রে আমার থিওরিটিকাল কথার লিটারেল প্রয়োগ দেখতে চাওয়ার দোষ কোথায়? বাঁধাই বা কোথায়?
আর আমেরিকার যুদ্ধাপরাধ, জাপানের উপর বোমা ফালানো নিয়ে যা বললেন তাতে একমত। আমি কি কোথাও বলেছি যে আমেরিকা যুদ্ধাপরাধে দোষী নয়, কিংবা তাদের বিচার হওয়া উচিৎ নয়? আর ফিলিস্তিনি যা হচ্ছে সেটিও মানবতা বিরোধী বা যুদ্ধাপরাধের জুরিসডিকশানের আওতায় আনা যায়। কিন্তু আমি কোথাও যেহেতু এর বিরুদ্ধে বলিনি, তাই আমাকে সবক দেয়ার কারনটা বুঝি নি। অন্তত, এই ক্ষেত্রে।
যুদ্ধাপরাধের বিচার বাঁধাগ্রস্থ, প্রশ্নবিদ্ধ, কেষ্টকে বার বার মূর্তিমান করবার পেছনে আপনাদের মত জনসাধারনের যথেষ্ঠ হাত আছে। সুশীল সেজে বসে থাকেন। তলে তলে , আনে বানে এমন ভাবে কথা বলেন, যেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করাটা এক্তা খামাখা ব্যাপার। একটা বিরাট পাপ। এ কারনেই সরকার বার বার কেষ্টদের দেখতে পায়।
আর আমরা তো আপনাদের মত কেষ্ট দেখতে দেখতে ক্লান্তই...
৩০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪
ফারহুম বলেছেন: আজকে তো দেখলাম, দিছে পিয়াল ভাই জাইত্তা জাইত্তা, মুখ পুরাই শুকায় গেছে
দেইক্কা বেপক মজা পাইছি
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪১
বিকল্প ধারা বলেছেন: ভাই জাস্ট জানার জন্য দালাল আইনে যেই মামলা হয়ে ছিলো , সেখানে কি সাইদীর নাম ছিলো ?