নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

৩০ লক্ষ স্বজন হত্যার বিচার চাই

আমার এই ব্লগের কোনো লেখা বা লেখার কোনো অংশ আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া যে কোনো প্রকার মিডিয়াতেই প্রকাশ করা যাবেনা। যদি তা করা হয়, তাহলে আমি আইনগত এবং অবস্থাভেদে ব্লগের আইন/প্রসিজিওর অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিতে বাধ্য হব

নিঝুম মজুমদার

নিঝুম মজুমদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেইল্লা রাজাকারের সকল অবৈধ কর্মকান্ডের কাহিনী

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

আপনারা এরি মধ্যে সকলেই জানেন যে ১৯৭১ সালের নরঘাতক, খুনী, ধর্ষক, গণহত্যাকারী দেলু কিংবা দেইল্লা রাজাকারের ফাঁসীর আদেশ হয়েছে। এই আদেশ হয়েছে ১৯৭১ সালে তার সকল ঘৃণ্য কর্মকান্ডের জন্য। নীচে ১৯৭১ সালে দেলু রাজাকারের সকল কর্মকান্ডের একটি সার সংক্ষেপ নীচে ছবিতে প্রকাশ করা হোলো।









নাম জালিয়াতিঃ



দেইল্লার এইসব কর্মকান্ডের বিচার যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ট্রাইবুনাল-১ এ চলছিলো তখন দেইল্লা রাজাকারের আইনজীবিরা ট্রাইবুনালে প্রমাণ করবার চেষ্টা করছিলো যে একাত্তর সালের যে দেলু শিকদার বা দেইল্লা রাজাকারের কথা অভিযোগে বলা হচ্ছে সেই ব্যাক্তি আর বর্তমানের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এক ব্যাক্তি নয়। এই প্রমাণ করবার চেষ্টা হিসেবে দেলু রাজাকার আদালতে এও বলেছে যে তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট যদি দেখা হয় তবে সেখানে তার নাম দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী লেখা রয়েছে। সুতরাং অভিযোগের দেলু বা দেইল্লা রাজাকার সে নয় বরং ভিন্ন ব্যাক্তি।



কিন্তু বিধি বাম। এডুকেশন ডট নেট নামে একটি ওয়েব সাইট একদিন প্রকাশ করে দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর নাম ও বয়স কেলেংকারীর কথা। তাদের অনুসন্ধানী রিপোর্ট টি ছিলো অত্যন্ত তথ্যবহুল এবং সেখানে সকল প্রমাণ দিয়েই কথা বলা হয়েছিলো।

এই ওয়েব সাইটের অনুসন্ধানে বের হয়ে আসে যে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী বলে আজকে আমরা যাকে চিনি সেই সাঈদী দাখিল এবং আলিম পরীক্ষার সার্টিফিকেটে নাম দেয় আবু নাঈম মোঃ দেলোয়ার হোসাইন। উল্লেখ্য যে সাঈদী দাখিল পাশ করে ১৯৫৭ সালে দারুস সুন্নাত শর্শীনা মাদ্রাসা থেকে এবং আলীম পাশ করে ১৯৬০ সালে বরই পাড়া মাদ্রাসা থেকে।



এসময় সাঈদী তার জন্মতারিখ ব্যাবহার করে ০১-০১-১৯৪৫, যার মানে দাঁড়ায় সাঈদী জন্মের ১২ বছর বয়সেই দাখিল পাশ করে যা এক কথায় সম্ভব না। এখানকার প্রাপ্ত তথ্য থেকেই জানা যায় যে সাঈদী তার আলিম ও দাখিল পরীক্ষার উল্লেখিত ওই নামটি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয় ২০০৮ সালের ৫ ই নভেম্বর। যার মানে দাঁড়ায় দাখিল পাশ করবার প্রায় ৫১ বছর পর এবং আলিম পাশ করবার ৪৮ বছর পর সাঈদী তার নাম পরিবর্তন করে রাখে দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী।



নীচে দেলু রাজাকারের সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আলিম পাশ এর সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি দেয়া হোলোঃ







নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত আইনঃ



অথচ নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত আইনে আছে যে সার্টিফিকেটে নামে ভুল থাকলে এই ভুল সংশোধন করতে হবে পাশ করবার ২ বছরের মাথায়। কিন্তু ৫১ বছর পর সাঈদী কিভাবে তার নাম পরিবর্তন করলো এটার উত্তর কোনোভাবেই দিতে পারেনি নাম ও বয়স সংশোধন সংক্রান্ত তৎকালীন কমিটির সদস্য সাবেক মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ ইউসুফ (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), মাদ্রাসা বোর্ডের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক হাফিজুর রহমান (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আবদুর নূর, এবং মাদ্রাসা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু ছালেহ আহমেদ। উল্লেখ্য যে, এই মোহাম্মদ আব্দুর নূর ২০০৩ সালে সাঈদীর সুপারিশেই তৎকালীন সময়ে পদোন্নতি পেয়েছিলেন।



নীচের ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে সাঈদী যখন নাম পরিবর্তন করে তখন দৈনিক সংগ্রামে যে এফিডিভেটের বিজ্ঞাপন দিয়েছিলো সেটি। লক্ষ্য করে দেখুন যে এইখানে সাঈদী তার বয়স লিখেছে ০১-০১-১৯৪৫।







এফিডেভিটে যা লেখা রয়েছে তা হুবুহু নীচে উল্লেখ করা হোলোঃ



‘আমি দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী জন্ম তাং ০১-০১-১৯৪৫ ইং পিতা মাওলানা ইউসুফ সাঈদী বাড়ি নং ৯১৪ শহীদবাগ ঢাকা। আমি জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দা। আমি পূর্ব পাকিস্তান মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বর্তমানে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডর অধীনে আলিম ও দাখিল পাস করি, দাখিল পাসের সন ১৯৫৭ ১ম বিভাগ রোল নং ৩৯২০ কেন্দ্র সারসিন । দাখিল পরীক্ষায় ভুলবশত: আমার নাম দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদীর পরিবর্তে আবু নাঈম মোহাম্মদ দেলাওয়ার হুসাইন লিপিবদ্ধ হয়েছে। আলিম পাসের সন ১৯৬০ সাল রোল নং ১৭৬০ কেন্দ্র খুলনা বিভাগ ৩য়। আলিম পরীক্ষায় ভুলবশত: আমার নাম দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদীর পরিবর্তে আবু নাঈম মোহাম্মদ দেলাওয়ার হুসাইন লিপিবদ্ধ হয়েছে।প্রকৃতপক্ষে আমার শুদ্ধ ও সঠিক নাম হবে দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী । এ ব্যাপারে আমি অদ্য ৫/১১/২০০৮ ইং নোটারী পাবলিক ঢাকা এর সম্মুখে উপস্থিত হয়ে আমার নাম সংশোধনের বিষয়ে হলফ করলাম। দেলাওয়ার হুসাইন সাঈদী, পিতা মাওলানা ইউসুফ সাঈদী, বাড়ি নং ৯১৪ শহীদবাগ, ঢাকা। সংগ্রাম পি-৭২১২/০৮’





পাঠক লক্ষ্য করুন, এই এফিডেভিটের মাধ্যমে সাঈদী ২০০৮ এর নভেম্বর ৫, তারিখে কেবলমাত্র তার নাম পরিবর্তন করে।



বয়স জালিয়াতিঃ



পাঠক, নীচের এই ছবিটির দিকে তাকিয়ে দেখুন। সাঈদী নভেম্বর ৮, ২০০৮ সালে তার বয়স পরিবর্তন করবার জন্য এফিডেভিট জমা দিচ্ছে। সাঈদী তার সার্টিফিকেটে এতদিন লিখে রেখেছিলো যে তার জন্ম ১৯৪৫ সাল যেই হিসেবে সাঈদী ১২ বছর বয়সে দাখিল পাশ করে। যেহেতু সাঈদী বুঝতে পেরেছে যে এত কম বয়সে দাখিল পাশ করা যায়না, সেহেতু সে আবার তার বয়স পরিবর্তন করছে। কিন্তু এইখানেও সাঈদী আইন ভঙ্গ করেছে। কেননা বয়স সংক্রান্ত এফিডেভিটের ক্ষেত্রে এফিডেভিট করতে হয় ব্যাক্তির মাকে কিংবা বাবাকে যদি জীবিত থাকে। কিন্তু ২০০৮ সালে সাঈদীর মা জীবিত থাকতেও সাঈদী নিজে নিজে সাক্ষর করে এফিডিভেট করছে যেটি সম্পূর্ণ রূপে অবৈধ।









আবার, নীচের ছবিটি লক্ষ করুন। যেখানে সাঈদী ২০০৮ সালের নভেম্বরের ৮ তারিখে সাক্ষরের স্থানে লিখেছে "দেলোয়ার হোসেন সাঈদী" সেখানে মাত্র ২২ দিনের মাথায় নির্বাচনী প্রত্যয়ন পত্রে সাঈদী তার সাক্ষর পরিবর্তন করে লিখেছে "আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী", মানে দাঁড়াচ্ছে সাঈদীর সাক্ষর দুই যায়গায় দুই রকম মাত্র ২২ দিনের ব্যাবধানে।







সার্টিফিকেটে জন্ম সাল ১৯৪৫ হলেও নির্বাচনের সময় ১৯৪০





সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আলিম পাশ কিন্তু নামের আগে আল্লামাঃ



এখন প্রশ্ন দাঁড়ায় সাঈদী কি তার নামের আগে আল্লামা লিখতে পারে ? কেননা ২০০৮ সালের নির্বাচনী প্রত্যয়ন পত্রে সাঈদী লিখেছে যে তার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা হচ্ছে আলীম পাশ। মানে ইন্টারমিডিয়েট সমতূল্য। সুতরাং আলীম পাশ যেখানে সাঈদীর সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা সেখানে নামের আগে সাঈদী কোন হিসেবে আল্লামা লিখে? এই কথাটি সাঈদীর বিরুদ্ধে আসা রায়ের ৮ নাম্বার পাতায় লেখা রয়েছে। সাঈদীর ২০০৮ সালের প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখিত সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং রায়ে উল্লেখ করা সেই অংশটি নীচে দেয়া হোলোঃ











মিথ্যে অর্থের হিসেবঃ



২০০৮ সালের নির্বাচনে সাঈদী নির্বাচন কমিশনে তার নিজের যেই আয় ও ব্যায়ের হিসেব দেখিয়েছিলো সেটির সাথে বাংলা লিক্সের প্রকাশ করা সাঈদীর বক্তব্যের কোনো মিল নেই। আয়কর এর কাগজ পত্রে সাঈদীর ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ দেখা যাচ্ছে ৬ লক্ষ নয় হাজার আটশ চার টাকা। অথচ বাংলা লিক্সের মাধ্যমে প্রকাশ হওয়া একটি কনভারসেশন যেখানে সাঈদী তার আইনজীবি আব্দুর রাজ্জাকের সাথে কথা বলছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে সাঈদী স্বীকার করছে তার ব্যাংকে কয়েকশ কোটি টাকা আছে এবং এই তথ্য সে নির্বাচনের সময় পুরোপুরি এড়িয়ে গেছে। যেই ব্যাক্তি তার নির্বাচনের সময় দাখিল কৃত কাগজ পত্রে দেখিয়েছে যে তার নীট সম্পত্তির পরিমাণ সব মিলিয়ে ৮০ লক্ষ পনেরো হাজার সাতশ সোত্তুর টাকা সেখানে কয়েক বছরের ব্যাবধানে সাঈদীর ব্যাংকে কয়েকশ কোটি টাকা এলো কিভাবে?



নীচে সাঈদীর নির্বাচনের প্রদত্ত হিসাব এবং বাংলা লিক্সের মাধ্যমে প্রকাশিত কথপোকথনের অডিও দেয়া হোলো-









[ ভিডিওর ২ মিনিট ১০ সেকেন্ড থেকে শুনুন]



ইংল্যান্ডের পত্রিকায় সাঈদীকে জানোয়ার বলে উল্লেখ করলোঃ



ধর্ষক, লম্পট, খুনী দেইল্লা রাজাকার শুধু দেশেই অপরাধ করে ক্ষান্ত হয়নি। এই হারামজাদা ইংল্যান্ডে গিয়েও দেশের ১২টা বাজিয়ে দিয়ে এসেছিলো ২০০৬ সালে। ইসলাম ধর্মের কথা বলে সেখানে এই ধর্মকে সবার সামনে হেয় করেছিলো দেইল্লা। সে সময় সাঈদী বলেছিলো "ইংল্যান্ডে ও আমেরিকায় বোমা মারা একদম সঠিক। ইংল্যান্ড বোমা খাওয়া ডিজার্ভ করে" তখন ইংল্যান্ডের বিখ্যাত ট্যাবলয়েড সাঈদী কে নিয়ে The Sun একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ১৫-ই জুলাই ২০০৬ সালে। লেখাটির শিরোনাম ছিলো- Ban this beast and Kill Brits Hate Cleric let into UK, এখানে সাঈদীকে "জানোয়ার" হিসেবে অভিহিত করা হয়। দয়া করে এই তথ্যটি আপনি ফেসবুক, টুইটার সবখানে ছড়িয়ে দিন। সে সময়কার ব্রিটিশ পাঠকদের প্রতিক্রিয়া দেখুন এইখানে











ইংল্যান্ডের পত্রিকা "দি মেইল" ও "দি টাইমসে" ওই একই সময় নিয়ে সাঈদী রিপোর্ট করেছে। সেখানেও এই মৌলবাদীকে নিয়ে নেতিবাচিক রিপোর্ট করেছে বৃটিশ পত্রিকাগুলো। নীচে দেখুন সেগুলো-



দি মেইলে-





দি টাইমসে-







সাঈদীকে জুতাপেটাঃ লন্ডন ও কানাডায়















১৯৯৯ সালে সাঈদী লন্ডনে বসবাসরত সিলেটী অভিবাসী সাধারণ নাগরিকদের কাছে জুতাপেটার মুখোমুখি হয়। ১৯৯৯ সালের ১৫-ই জুলাই সাঈদী ওল্ডহামের কুইন এলিজাবেথ হলের এক সভায় বলে যে সিলেটি সম্মানিত অধিবাসীরা লন্ডনে যদি না আসত তবে বাংলাদেশে তারা নাকি রিকশাচালক হোতো কিংবা ড্রাইভার হোতো। সেই সাথে সাঈদী আরো বলে যে, এইখানকার তরুনীরা ইউনিভার্সিটি যাবার নাম করে কি করছে তা তাদের অভিভাবকেরা নাকি খোঁজ নেন না। সাঈদী আরো বলে যে এই লন্ডনের মেয়েরা নাকি খুবই পাতলা কাপড় পড়ে যাতে তাদের শরীর দেখা যায় এবং এইসব কাপড় নাকি হিন্দু মেয়েরা পরে না। সাঈদী আরো বলে যে এই দেশের ৯০ ভাগ মেয়েদের নাকি বয় ফ্রেন্ড আছে বলে তার কাছে তথ্য আছে।





সভাতে এইসব কথা বলার সাথে সাথেই সাঈদীর ওয়াজ শুনতে আসা ধর্মপ্রাণ ব্যাক্তিরা সাঈদীর দিকে জুতা ছুঁড়ে মারে এবং সাঈদীকে মারতে উদ্যত হয়। এসময় জামাত-শিবিরের কর্মীরা সেখান থেকে সাঈদীকে রক্ষা করে।



এই ঘটনার কিছুদিন পর সাঈদী একটা সংবাদ সম্মেলন ডাকে এবং সেখানে বলে, সে যা বলেছে ঠিক বলেছে। ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্নই আসেনা। দেখুন নীচের ছবিগুলোঃ











এই ঘটনাটি পরবর্তীতে সাংবাদিক মোহাম্মদ শাহজাহান লিখেন লন্ডনের সাপ্তাহিক সুরমায় ২৬ শে আগস্ট ১৯৯৯ সালে। এই ঘটনার পর সাঈদীকে রাতের আঁধারে চুপিশারে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরে ২০০৬ সালে আবার লন্ডনে এসে সাঈদী ইংল্যান্ড এবং আমেরিকা নিয়ে কটুক্তি করে এবং এই দুইটি দেশ বোমা হামলা ডিজার্ভ করে ২০০১ সালে এমন কথার প্রেক্ষিতে ইংলিশ মিডিয়া সাঈদীর ভিসা বাতিলের আবেদন জানায়।



এইদিকে সাঈদীকে কানাডার টরেন্টোতে জুতাপেটা করা হয় ২০০৪ সালে, আসুন আনোয়ার হোসেন মুকুলের নীচের রিপোর্টটি পড়িঃ









উপরের ছবিটি নাহার মনিকা নামে এক ভদ্রমহিলার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেয়া। যিনি এই ছবিটিকে বর্ণনা করেছেন এভাবে-



সময়টা ২০০৪ সাল। সাঈদী মন্ট্রিয়ালের মসজিদে ওয়াজ-মাহফিল করতে এলে আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম। তার ওপরে জুতাও ছুড়ে মারা হয়েছিল। আমাদের মেয়ে চারণ-চিত্রণ স্লোগান শিখেছিল- 'সাঈদীর দুই গালে জুতা মারো তালে তালে'... সেই প্রথম স্লোগান আর ভুললো না।



সাঈদীর অপরাধের অস্বীকার এবং পিরোজপুরের জনতার জবাবঃ



ব্লগার এই আমি যাত্রীর একটি লেখা থেকে জানা যায় যে- ১৯৯৭ সালের ২৬শে অক্টোবর দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় এ সংবাদ টি ছাপা হয়।রাজাকার সাইদি বলেছিল, "তিনি রাজাকার কেউ প্রমান করতে পারবে না।" এরই প্রেক্ষিতে পিরোজপুরের ৪টি এলাকার মানুষ প্রমানসহ বলেন "সাইদী ছিল ভয়ঙ্করতম রাজাকার"









কৃতজ্ঞতাঃ লেখায় ব্যাবহৃত অনেক ছবি বিশেষ করে সাঈদীর সার্টিফিকেটের নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যে ছবিগুলো ব্যাবহার করেছি সেগুলো পেয়েছি ডেইলী এডুকেশন ডট নেট ওয়েব সাইট থেকে, এফিডেভিটের যে অংশটি পাঠকদের সুবিধার্থে লিখেছি সেটিও উক্ত ওয়েব সাইট থেকে হুবুহু কপি করা, কিছু ছবি নিয়েছি ২০০৮ সালে নির্বাচনে সাঈদী যে কাগজ পত্র জমা দিয়েছিলো সেই ফাইল থেকে যা আমি পেয়েছি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইট থেকে, প্রথম ছবিটি আমি পেয়েছি ফেসবুকের সাকসেস স্টোরি নামক পেইজ থেকে, একটি ছবি জনৈক ভদ্রমহিলা নাহার মনিকার ফেসবুক পেজ থেকে এবং কিছু ছবি নেয়া হয়েছে ইংল্যান্ডের জনপ্রিয় ট্যাবলয়েড দি সান থেকে। লন্ডনের ঘটনা গুলো জানবার এবং সকল পেপার কাটিং দেবার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রখ্যাত সাংবাদিক সৈয়দ আনাস পাশা ভাই এবং সুরমা পত্রিকার সাংবাদিক জনাব মোঃ শাহজাহানকে

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +৫৩/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

আলমপুরের জুয়েল বলেছেন: কি করা যায় বলুন তো??

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

গোরা বলেছেন: সোজা প্রিয়তে

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

যোগী বলেছেন: গুড পোষ্ট ++

প্রিয়তে রাখলাম

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

মামুণ বলেছেন: সোজা প্রিয়তে

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: ঝাক্কাস । সোজা প্রিয়তে ।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

সোর্বিয়ের বলেছেন: সাবাস। বহুত কাজের জিনিস। ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

সাদা রং- বলেছেন: এ দলিল কোথায় থেকে সংগ্রহ করলেন ওস্তাদ।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: গুড পোষ্ট ++

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

মতলববাজ বলেছেন: স তে সাইদী, তুই রাজাকার তুই রাজাকার। অনেকে বলে, সাইদী বাংলার ইহুদি। যদিও আমি এইটা সমর্থন করি না। ইহুদি একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়। তাদের সাথে সাইদীর তুলনা করে সমগ্র ইহুদিদের খারাপ বলাটা যুক্তিযুক্ত না।

আপনার নিকট একটি প্রশ্ন- মাহমুদুর রহমানের নাম একটা ভয়াবহ নিউজ কয়দিন আগে ফেসবুকে ব্যাপক প্রচারিত হয়। যা আসলে উনার বক্তব্য ছিল না। উনার নাম ভুয়া ইমেইল আইডি তৈরী করে ওই কাজ করা হয়। জনগণ ও সত্যতা যাচাই না করে তা শেয়ার করতে থাকে। যদি আমার ভুল না হয়ে থাকে, আপনিও একই কাজ করেছেন অর্থাত ওই জিনিস শেয়ার করেছেন। আপনার রেফারেন্স এ আরো অনেকে করেছে। *যদি আপনি তা শেয়ার করে থাকেন, তার জন্য কি আপনি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী কিনা? মাহমুদুর রহমান যে আমার পছন্দের লোক তা কিন্তু না, কিন্তু কারো নাম মিথ্যা অপপ্রচার পছন্দ না। যদি শেয়ার না করেন, তাইলে কোনো কথা নাই।

একই রকম প্রশ্ন মাহমুদুর রহমানের কাছেও আছে আমার- না জেনে শাহবাগের নেতাদের নাস্তিক বলার জন্য উনি কি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী কিনা?

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

ডাইস বলেছেন: শোকেজড :D

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

রুদ্র মানব বলেছেন: পুরাই পাঙ্খা পোস্ট :)

চরম হইছে প্রিয়তে নিলাম।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

অপু চৌধুরী বলেছেন: বেপারগুলো আগেই জানতাম। আপনি আরো তথ্যবহুল করলেন। ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মাগুর বলেছেন: ছাগু, কৈ গেলি রে? কুনো প্রতিবাদী কমেন্ট নাই!!

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

১৯৭১-বাংলাদেশ বলেছেন: THANX FOR SHARING...
VERY INFORMATIVE POST.

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: দারুণ পোষ্ট

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

উচাটন মন বলেছেন: জসিলা পোস্ট

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

এস আর সজল বলেছেন: ব্লগের আনাচে কানাচে ল্যাদান ছাগুগুলা কই???? ভাই, কয়েকটা কাঁঠালপাতা ঝুলিয়ে দেন তো দেখি আসে কি না।

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: উত্তম জাঝা সহকারে!!!!!! + ও প্রিয়।

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯

অকৃতজ্ঞ বলেছেন: এইটা একটা পোস্টের মতো পোস্ট। একদম প্রমান যুক্তি সহ সোজা কথা। এমন আরও কয়েকটা পোস্ট দরকার।
আচ্ছা? বিভিন্ন মাধ্যমে একটা কথা প্রায়ই আসছে, " অমুক ছিলেন পাকিস্তান সরকারের গেজেট অনুযায়ী রাজাকার" হেন তেন, গেজেট টা কই? ওইটা বের করা যায় কোনও ভাবে?
পোস্ট সোজা প্রিয়তে, এবং শেয়ারড, আড় প্লাস তো অবশ্যই। :)

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ভালো লাগা রইল।

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮

দরিদ্র তারা বলেছেন: দেইল্লার মেশিন কাটা হোক,

ছাগুদের বলি, ওহে ছাগুর জনম!!! আর কিছু লাগছে নাকি তোদের???

সোজা প্রিয়তে সাজালাম...

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যের জয় হোক ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হোক।

২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৩

শিশির.কনা বলেছেন: ওরে ভন্ডরে !!

২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

মঈনউদ্দিন বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++ প্রিয়তে

২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: সুপার পোস্ট। সোজা প্রিয়তে। +++++++

২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪২

বিপদেআছি বলেছেন: হায়রে ছাইদী :)

২৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

সুবর্ণা রহমান বলেছেন: প্রিয়তে ...

২৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: প্লাস
প্রিয়তে ;)

২৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫২

নির্ণায়ক বলেছেন: অসাধারন একটা পোস্ট.....

৩০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৬

বাদল দিনের গান বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম

৩১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ++++++++++++++

৩২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৮

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: সাইদ্যি একটা কুখ্যাত রাজাকার, এইব্যাপারে আমাদের মনে কোন সংশয় নেই । সংশয় যাদের ভেতর আছে তারা আপনার কথাগুলো কখনই বিশ্বাস করতে চাইবে না ।

শুনতে খারাপ লাগলেও ফলাফল শূন্য ।


গুড পোস্ট, প্লাস সহ প্রিয়তে ।

৩৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৩

সামদ বলেছেন: এত এত তথ্যপ্রমান! চমৎকার কাজ করেছেন ভাই।

৩৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬

মঞ্জুর অনিক বলেছেন: +++++++++ ধন্যবাদ। দারুণ পোষ্ট, সোজা প্রিয়তে ।

৩৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪২

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ফাটাফাটি। অসাধারন পোস্ট।

৩৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

এম হুসাইন বলেছেন: আরে আরে কিছু আর বাকি রাখলেন না মেশিনম্যানের? :P :-/ =p~ =p~ =p~


প্লাস এবং প্রিয়তে!

৩৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

সাইফুল্লাহ ফয়সাল (বিজয়) বলেছেন: ধন্যবাদ এমন বিশ্লেষক মূলক পোস্টের জন্য। ছাগু রা দেইল্লা রে তো ফেরেশতা মনে করে। ওরে ছাগুরদল ম্যাশিন ভেতরে নিয়ে আর কতদিন আবেশে থাকবি, ফ্যান্টাসি থেকে বের হ্।

৩৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

পিপল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে.।

৩৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

তারিন রহমান বলেছেন: অসাধারন একটা পোস্ট.....

৪০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: নকল করাটা এখন খুবি সহজ তাই হয়তো করেছেন ভাই।চাদেঁ যেমনে সাইদী গেল এমনি হয়তা।

৪১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

ডাক্তার সাব বলেছেন: +++

৪২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

লুব্ধক০১ বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে +++

৪৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০

সালাউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: ++++

৪৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: +++++ সহ প্রিয়তে।

৪৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: আদালত দেইল্লা রাজাকারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। সুতরাং দেইল্লা রাজাকারকে আল্লামা সাঈদী বলা মানে আদালত অবমাননা করা।

৪৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

ছোট গ্রাম বলেছেন: সোজা প্রিয়তে ...

৪৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

এম এ লতিফ লিমন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++

৪৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০

মঞ্জুর অনিক বলেছেন: +++++ সহ প্রিয়তে।

৪৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

নায়করাজ বলেছেন: এই লোক তো দেশের সবচেয়ে বড় জালিয়াত হিসেবেও সফল

৫০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০

সাত সাগেরর মাঝি বলেছেন: কয়েকশ কোটি টাকা কই পাইলেন ~!

২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: দেখেন ইউটিউব অডিওর যে সময়ে সাঈদী এই কথা বলেছে সেটার কথা আমি পোস্টে বলেছি। আপ্নিও শুনতে পাবেন যদি শুনতে চান আর কি...

২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: ২ মিনিট ১১ সেকেন্ড থেকে শুনেন

৫১| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩০

পিচ্চি পোলা বলেছেন: রিপ্লাইয়ের হাফ সেঞ্চুরি পুরা হয়ে গেল, অথচ একটা ছাগুও আইলো না!!! আফসোস। ছাগুরা সাঈদী নরপশুর এসব ধোকাবাজির কি জবাব দেয় জানতে খুব ইচ্ছা করছিল। /:)

৫২| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: পিচ্চি পোলা বলেছেন: রিপ্লাইয়ের হাফ সেঞ্চুরি পুরা হয়ে গেল, অথচ একটা ছাগুও আইলো না!!! আফসোস। ছাগুরা সাঈদী নরপশুর এসব ধোকাবাজির কি জবাব দেয় জানতে খুব ইচ্ছা করছিল। /:)

৫৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩

ত্রিকোণ বলেছেন: একটা প্রশ্ন ছিল,ত্যানা না প‌্যাচাইয়া সরাসরি উওর দিবেন

যুদ্ধাপরাধীর বিচারটা আওয়ামী প্রভাব এবং রাজনৈতিক বিদ্ধেষের প্রভাব মুক্ত হওয়া উচিত নাকি উচিত না?

২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আপনি মনে মনে ত্যানা প্যাঁচানো হচ্ছে এমন না ভাবলেই হয়। কেননা এই বিচার আওয়ামীলীগের প্রভাব থেকে মুক্ত। ট্রাইবুনাল স্বাধীন। তবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে প্লাস রাজাকারের দল হিসেবে জামাতের প্রতি শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই বিদ্বেষ পোষন করে সেখানে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে লীগ করলে তাতে অবাক হবার কিছু নেই। বাট এই বিদ্বেষ ট্রাইবুনালে প্রভাব ফেলে নাই।

৫৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

একা পথিক ০৭ বলেছেন: ওরে বাপরে, দেলু মিয়াতো দেখি মাল একখান।

পোষ্টে ++++++

৫৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২১

এম.ডি জামান বলেছেন: আপনার দেওয়া উপরের তথ্য অনুযায়ী দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর পূর্বের নাম ছিল আবু নাঈম মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাঈন, পিতা মরহুম মাওলানা ইউসুফ সাঈদী। অর্থাৎ তার বাবার নামের সাথে সাঈদী ছিল যেটা হয়ত উনাদের বংশগত নাম। পরে মাওলানা দেলোয়ার হোসেন যদি নামের সাথে সাঈদী যোগ তবে তাতে কি খুব বেশি দুষনিয় হয়েছে। কিন্তু আমরা সবাই জানি বিচার করা হয়েছে দেলোয়ার সিকদার নামের এক রাজাকারের। সাঈদী যে সিকদার সেটাতো আপনার দেওয়া তথ্যে প্রমাণিত হলো না।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আর সাঈদীর রায়ের শেষ দিকে তার বাবার নাম লেখা রয়েছে ইউসুফ আলী শিকদার।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: আর নাম পরিবর্তন দোষের কিছু না। কিন্তু সে নাম পরিবর্তন যখন আইন ভেঙ্গে করা হয়, বিচার থেকে পালাবার জন্য করা হয় কিংবা অপরাধ থেকে লুকাবার জন্য করা হয় তখন তা দোষের।

৫৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

এম আর সুমন বলেছেন: আপনি সাঈদির পক্ষে না বিপক্ষে ভাই? আপনার এ বক্তব্যের ও দলিলপত্রের পরে সাঈদি যে দেলু শিকদার তা তো প্রমান করার আর কোনো পথ দেখি না।
তার সার্টিফিকেটেই যেহেতু তারা বাবার নাম সাঈদি আছে , তার মানে তারা কোনো ভাবেই শিকদার ন।
তাইলে আর কি করার , ধরছেন যখন, নাম জালিয়াতি, বয়স চুরি এসবের দায়ে না হয় বিচার করেন।
আর ইংল্যান্ডের পত্রপত্রিকা কাকে কি বলল তার থেকে বাংলাদেশের কোর্ট কাকে পাগল বলেছে তাও কিন্তু কম ইম্পর্টেন্ট না ।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

নিঝুম মজুমদার বলেছেন: এই পোস্টের মাধ্যমে দেখানো হোলো যে সাঈদী কতবার তার নাম পাল্টেছে। একাত্তরে সে নামে পরিচিত ছিলো সেটিও লুকিয়ে ফেলেছে। আর সাঈদীর রায়ের শেষ দিকে তার বাবার নাম লেখা রয়েছে ইউসুফ আলী শিকদার। ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত কথা বলা কি আপনার অভ্যাস??? ছাগু কোথাকার!!! একটা পার্ভার্ট বাটপারের পক্ষে ওকালতি করছেন আবার বড় বড় কথা বলছেন?

৫৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

সমকালের গান বলেছেন: +

৫৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

মিষ্টিগল্প বলেছেন: যখন আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা বাংলা মায়ের বুকে চরিনিদ্রায় শায়িত হওয়ার পর আজ শুনতে পায় যে, যে রাজাকারদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে প্রাণ দিয়েছে তারা আজও বেচে আছে এবং দেশের কর্ণধর এখনও তারাই -তখন সত্যিই মনে হয় তাদের চোখ ভিজে যায়। এটা আমাদের জন্য কলঙ্ক।

৫৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

সাইফুল আলম শাহিন বলেছেন: আপনাকে সাংবাদিকতায় একুশে পদক দেয়া উচিত, ১৪ ডিসেম্বর ৭১ এ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে দালাল দের হাতে মিডিয়া তুলে দেয়ার ব্যবস্থাা পাকা করা হয়, এখন আপনারা সেই শূন্যস্থান পুরন করবেন, এই আশা করি। ভালো থাকবেন...

৬০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৫

বেঙ্গলেনসিস বলেছেন: এত চমৎকার তথ্যবহুল একটি লেখার জন্য আপনাকে অভিনন্দন।

৬১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

শেলী বলেছেন: উনি যে নাম চেন্জ করেছিল এ চেন্জ করার আগেো উনার নামে শিকদার ছিলনা। কাজেই উনি যে দেলু শিকদার েটা প্রমান হলনা।

৬২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২২

নাঈম বলেছেন: দুর্দান্ত পোষ্ট............এই তথ্যবহুল লেখা পড়ার পরেও যারা "এই দেইল্যা সেই দেইল্যা না" তাদেরকে নর্দমায় ছুঁড়ে ফেলা উচিৎ।

৬৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

েবনিটগ বলেছেন: ওনার পরকীয়ার টেপ কই পাব ?

৬৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: মন্ট্রিয়ালের ঘটনা আমি নিজেও এখানকার অনেকের মুখে শুনেছি এবং এটার সত্যতার ব্যপারে কোন সন্দেহ নেই তাছাড়া দেলোয়ার যখন জামাতের নেতা তখন তাকে দিয়ে সব কিছুই সম্ভব..

আমি অবাক হই কোরান হাদিস নিয়ে এত ব্যাখা দেয়া বা জানা ব্যক্তিটা কিভাবে ধর্ম নিয়ে এমন তামাশা রাজনীতি করে ভেবে পাইনা।
এরাকি আল্লাহ আছেন এবং তার শাস্তিকে বিশ্বাস করেনা? নাকি ওরা আল্লাহ নিয়েই সন্দেহে আছেন কে জানে. আমার কেনজানি মনে হয় জামাত শিবিরের নেতা গুলো নাস্তিক কারণ ধর্ম নিয়ে তামাশা করার শাস্তি যে কত ভয়াবহ তা হদিস কোরানে স্পষ্ট বলে দেয়ার পরেও তারা যেভাবে মন গড়া ব্যখ্যা দিয়ে আসছে তাতে আমার মনে হয়না তারা আল্লাহ আছেন এবং উনি যা বলেছেন তা করবেন বলে বিশ্বাস করেন সুতরাং এদেরকেই আমার নাস্তিক বলে মনে হয়

আল্লাহ জানাত শিবিরের নেতাদের সুবিচার করুক আর এদের প্রলোভনে পড়ে যেসব নিরীহ ধর্মপ্রান ভাই বোনেরা এদের বিশ্বাস করে সমর্থন করেন

৬৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ........ seisob vai bonder hefat korun. Ei notun projonmer kono dos nei era hadis koran dekhei ei dole zog diyechen eta protita muslimer imani daitto kintu tara janen ba bujte pareni ei delowarra za bole ta korena. tara janena oder mukher upor sokto mukhoser kotha.

allah sob protita manuser moner khobor rakhen.

৬৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

এই আমি রবীন বলেছেন: ৬১৩৯ বার পঠিত, বাক্সোবন্ধী ১০৮, মন্তব্য ৭০, লাইক ৫১!!
ভালইতো, ভাল না!

৬৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সোজা প্রিয়তে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.