নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিজয় ধ্বনি

ধাবমান

আমি নিরপেক্ষ নই , আমি স্বাধীনতার পক্ষে

ধাবমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বসুন্ধরা গ্রুপ এবং সাব্বির হত্যার । বিচার চাই , বিচার চাই

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ছেলে সাফিয়াত সোবহান সানবী ২০০৬ সালের ৪ জুলাই গুলশানের ১০৪ নম্বর সড়কে বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন ৩/জি নম্বর বাসার ছাদ থেকে সাব্বিরকে ফেলে দেয়। সাব্বির একজন নামকরা আইটি প্রকৌশলী ছিলেন। চারদলীয় শাসনামলে তিনি খুন হন। এই খুনের পিছনে জড়িত ছিলেন দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করা একমাত্র প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ এর চেয়ারম্যান শাহ আলম সাহেব। এখন এই খুন থেকে বাঁচার জন্য তিনি অনন্য একটা কাজ করলেন। তার বিশাল অবৈধ টাকার সুবাস তিনি হাওয়া ভবন এ পৌঁছে দিতে সক্ষম হন। এই টাকাই আইন এর চিরন্তন নীতি পাল্টে দেয়। বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ তারুন্যের জয়গান গাওয়া এবং চোর সমাজের নেতা তারেক রহমান এবং তার বিশ্বস্ত সহযোগী সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি লুতফুর জামান বাবর মিলে খুনের বিষয় ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে এবং তারা সফল ও হয়. গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে গ্রেপ্তার হওয়ার পর বাবর জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন যে তিনি সানবীরকে খুনের মামলা থেকে বাঁচাতে বসুন্ধরা গ্র“পের মালিকের কাছ থেকে ২১ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। যারা সাক্ষী ছিল এই মামলার তাদের ভয় দেখিয়ে সাক্ষ্য দিতে দেয়নি ,বরং তাদের ভ্রামমান পতিতা হিসাবেও উপস্থাপন করা হয়েছে , কেন পতিতা হলে কি তাদের কি সাক্ষ্য দেবার অধিকার নেই , এই নিয়ে কেউ কথা বলেনা , সুশীল না কুশিল । জামাত তো বলবেই না ,

ভালো না লাগলে রাস্তা মাপুন , আমি আলোয় বিশ্বাসই :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P









প্রথম আলো তাদের লিংক গুলো অফ করে দিয়ে ,কত টাকা পেয়েছে কে জানে

কালের কণ্ঠ সেতো দালাল

View this link

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫০

ধাবমান বলেছেন: লিংক টা ভুল দেখাছে , google দেখে নিবেন যদি আরও জানতে চান

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৪

দ্যা বান্দর বলেছেন: যমুনা গ্রুপের মালিক বাবুলের মালিকানাধীন যুগান্তর এ নিয়ে সিরিজ প্রতিবেদন শুরু করে। খুন তো খুন, বসুন্ধরার জমি নিয়ে ক্রেতাদের ভোগান্তি, সিমেন্টে ফ্লাই অ্যাশ না কী যেন নিয়ে সমস্যা, আকবর সোবহানের লাইফস্টাইল- সব নিয়ে এই সিরিজ।

সোবহানও কম যায় না। সেও মসজিদে মসজিদে যমুনা গ্রুপের এনার্জি ড্রিংকে অ্যালকোহলাওয়ার ইনকিলাবের খবরটার উপর ভিত্তি করে লিফলেট বিতরণ করা শুরু করল।

হঠাৎ সব বন্ধ। সিরিজ প্রতিবেদন কয়েকদিনের জন্য অফ। তারপর খৌদ যুগান্তরেরই ৩য় পাতায় এক পাতা জুড়ে বিশাল বিজ্ঞাপন বসুন্ধরা্র।

তারপর তো আকবর সোবহান নিজেরই পত্রিকা খুলল।

একেবারে নিজের অবজার্ভেশন থেকে বললাম...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.