নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘুনে পোকা

এই পোলা ব্লগিং করা ও শুরু করল......কোন কিছু আর বাদ দিব না!!!!!!!!!

ঘূণে পোকা

লিখতে পছন্দ করি তাই যা মনে আসে তাই লিখি

ঘূণে পোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ইতিহাস

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

এ ভূখণ্ডের সংগ্রামী স্রোতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক পথচলা:

১। ২৩ জুন, ১৯৪৯: আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা, মুসলিম লীগের প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী একটি অংশ বেরিয়ে নতুন এই দল গঠন করে। সভাপতি হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক হন শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান হন যুগ্ম সম্পাদক। এর এক বছর আগে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ গঠিত হয়েছিল।
২। ১৪-১৬ নভেম্বর ১৯৫৩: কাউন্সিলে সভাপতি পদে মওলানা ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক পদে শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচিত।
৩। ২১ অক্টোবর, ১৯৫৩: দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে শুধু আওয়ামী লীগ ঘোষণা।
৪। ১৪ নভেম্বর, ১৯৫৩: যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগের, ২১ দফা ঘোষণা।
৫। ৮ মার্চ, ১৯৫৪: প্রাদেশিক নির্বাচনে আওয়ামী মুসলিম লীগ নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টের জয়জয়কার।
৬। ২১- ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫: সম্মেলনে মওলানা ভাসানী সভাপতি ও শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক পুনর্নির্বাচিত।
৭। সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬: যুক্তফ্রন্ট সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের প্রাদেশিক সরকার গঠন, মুখ‌্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান, শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে।
৮। ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৭: সম্মেলনে মওলানা ভাসানী সভাপতি ও শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক পুনর্নির্বাচিত।
৯। ২ মার্চ, ১৯৫৭: পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব তোলায় মওলানা ভাসানীর সমালোচনা আওয়ামী লীগের কার্যকরি কমিটির সভায়।
১০। ১৮ মার্চ, ১৯৫৭: আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ ছাড়লেন মওলানা ভাসানী। দলে ভাঙন, চার মাস পর নতুন দল ন‌্যাপ গড়েন মওলানা ভাসানী।
১১। ১৩-১৪ জুন: বিশেষ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হন মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ। সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান।
১২। ২৫ জানুয়ারি, ১৯৬৪: আইয়ুব খানের সামরিক শাসনে রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ার পর শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের পুনরুজ্জীবন।
১৩। ৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬: লাহারে ৬ দফা উত্থাপন করেন শেখ মুজিবুর রহমান।
১৪। ১৮ মার্চ, ১৯৬৬: আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে ছয় দফা গৃহীত, যাকে বলা হয় বাঙালির মুক্তির সনদ; শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি নির্বাচিত, সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদ।
১৫। ৮ মে, ১৯৬৬: শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেপ্তার।
১৬। ১৯ আগস্ট, ১৯৬৭: কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি ও তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক পুনর্নির্বাচিত।
১৭। ১৭ মার্চ, ১৯৬৮: আওয়ামী লীগের উদ‌্যোগে প্রথম শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উদযাপন।
১৮। ১৯ জুন, ১৯৬৮: শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার শুরু।
১৯। ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯: গণঅভ‌্যুত্থানে আইয়ুব খানের পতনের পর শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তি।
২০। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯: সোহরাওয়ার্দী উদ‌্যানে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সংবর্ধনায় শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রদান।
২১। ৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৯: পূর্ব পাকিস্তানকে বাংলাদেশ নামকরণ করলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
২২। ৪ জুন, ১৯৭০: সম্মেলনে পুনরায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক।
২৩। ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০: সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিব নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়।
২৪। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭১: ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে টালবাহানার মধ‌্যে ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর বৈঠক।
২৫। ২৭ জানুয়ারি, ১৯৭১: ঢাকায় এসে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনা জুলফিকার আলী ভুট্টোর।
২৬। ২ মার্চ, ১৯৭১: ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানায় সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান বঙ্গবন্ধুর।
২৭। ৩ মার্চ, ১৯৭১: ইয়াহির আলোচনার আহ্বান প্রত‌্যাখ‌্যান করে আগে জনতার উপর গুলিবর্ষণের বিচার দাবি বঙ্গবন্ধুর।

২৮। ৭ মার্চ, ১৯৭১: বঙ্গন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক।
২৯। ৯ মার্চ, ১৯৭১: বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদের অসহযোগ আন্দোলনের সংশোধিত নির্দেশ।
৩০। ২৫ মার্চ, ১৯৭১: রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণ শুরু।
৩১। ২৬ মার্চ, ১৯৭১: বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার, তার আগে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান তিনি।
৩২। ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১: আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মুজিবনগরে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠন।
৩৩। ৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১: আওয়ামী লীগ, কমিউনিস্ট পার্টি, ন্যাপ ও কংগ্রেস নেতাদের উপস্থিতিতে জাতীয় উপদেষ্টা কমিটি গঠন।
৩৪। ২২ ডিসেম্বর, ১৯৭১: পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকারী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের নেতাদের সংবর্ধনা।
৩৫। ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২: বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন।
৩৬। ১৩ জানুয়ারি, ১৯৭২: স্বাধীন দেশে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক পথে সমাজতন্ত্রে উত্তরণের লক্ষ্য ঘোষণা আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুর।
৩৭। ৮ এপ্রিল, ১৯৭২: আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু সভাপতি পদে ‍পুননির্বাচিত, নতুন সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান।
৩৮। ১৯ জুলাই, ১৯৭২: ছাত্রলীগের দুই পক্ষের আলাদা কাউন্সিল, আওয়ামী লীগে ভাঙনের সুর।
৩৯। ২৩ অক্টোবর, ১৯৭২: আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নতুন দল জাসদের আত্মপ্রকাশ।
৪০। ৭ মার্চ, ১৯৭৩: বাংলাদেশের প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন।
৪১। ১৬ মার্চ, ১৯৭৩: বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নতুন মন্ত্রিসভা গঠন।
৪২। ১৮-২০ জানুয়ারি, ১৯৭৪: সম্মেলনে সভাপতি হলেন এ এইচ এম কামারুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান।
৪৩। ১৪ অক্টোবর, ১৯৭৪: আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ত্রিদলীয় ঐক্যজোট গঠন, অন্য দুই দল ন্যাপ-মোজাফফর ও সিপিবি।
৪৪। ২১ জানুয়ারি, ১৯৭৫: আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকে সর্বময় ক্ষমতা প্রদান।
৪৫। ২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫: একক দল শাসিত জাতীয় সরকার গঠনের লক্ষ্যে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধন, বঙ্গবন্ধু হলেন রাষ্ট্রপতি।
৪৬। ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৫: সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে নতুন দল বাকশাল গঠন; দলের চেয়ারম্যান হলেন বঙ্গবন্ধু।
৪৭। ৬ ‍জুন, ১৯৭৫: জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র মূলনীতি নিয়ে বাকশালের গঠনতন্ত্র ঘোষণা; এম মনসুর আলী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।
৪৮। ১৫ অগাস্ট, ১৯৭৫: সেনাবাহিনীর সিআইএ ও আইএসআই মদতপুষ্ট একদল কর্মকর্তার নেতৃত্বে ক্যু, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, শীর্ষনেতারা বন্দি।
৪৯। ৪ নভেম্বর, ১৯৭৬: নতুন প্রণীত রাজনৈতিক দল গঠন নীতিমালার আওতায় আওয়ামী লীগের অনুমোদন লাভ; ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে মহিউদ্দিন আহমেদ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দায়িত্বে।
৫০। ৪ এপ্রিল, ১৯৭৭: আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে জোহরা তাজউদ্দীন আহ্বায়ক নির্বাচিত।
৫১। ৩-৫ মার্চ, ১৯৭৮: সম্মেলনে আবদুল মালেক উকিল সভাপতি এবং আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।
৫২। ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৯: দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে আব্দুল মালেক উকিলের নেত্বত্বে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করে বিরোধী দলের আসনে।
৫৩। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮১: বিদেশে থাকা শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক।
৫৪। ১৭ মে, ১৯৮১: শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন, বাবার দল আওয়ামী লীগের দায়িত্বভার গ্রহণ।
৫৫। ১৫ নভেম্বর, ১৯৮১: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. কামাল হোসেন হোসেন বিএনপির বিচারপতি আব্দুস সাত্তারের কাছে হেরে যান।
৫৬। ২ অগাস্ট, ১৯৮৩: আওয়ামী লীগ থেকে আব্দুর রাজ্জাক, মহিউদ্দিনসহ ছয়জনকে বহিষ্কার; দুই মাস পর তারা বাকশাল গঠন করেন।
৫৭। ২৮ নভেম্বর, ১৯৮৩: ১৫ ‍ও ৭ দলের অবরোধ কর্মসূচিতে উত্তেজনা দেশজুড়ে, শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া বন্দি।
৫৮। ৭ মে, ১৯৮৬: তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ করে বিরোধী দলের আসন লাভ, ভোটে অংশ নেওয়া নিয়ে বিতর্কে ১৫ দলে ভাঙন।
৫৯। ৩ জানুয়ারি, ১৯৮৭: শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে পুননির্বাচিত, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
৬০। ২৮ অক্টোবর, ১৯৮৭: এরশাদবিরোধী আন্দোলন এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে ৮দলীয় জোটনেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ৭ দলীয় জোটনেত্রী খালেদা জিয়ার বৈঠক।
৬১। ১১ নভেম্বর, ১৯৮৭: ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি নিয়ে সহিংসতার মধ্যে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া গৃহবন্দি।
৬২। ১৮ নভেম্বর, ১৯৯০: এরশাদবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে; ক্ষমতা হস্তান্তরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ৮ দলসহ তিনদলীয় জোটের রূপরেখা প্রকাশ।
৬৩। ৪ ডিসেম্বর, ১৯৯০: তিন জোটের আন্দোলনের জয়, ক্ষমতা ছাড়ার ঘোষণা এইচ এম এরশাদের।
৬৪। ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯১: অস্থায়ী সরকারের অধীনে পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ৮ দলীয় জোটের অংশগ্রহণ। বিএনপির জয়ের পর সুক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ শেখ হাসিনার।
৬৫। ৩ মার্চ, ১৯৯১: ভোটে হারের জন্য সভাপতি শেখ হাসিনার পদত্যাগ, দলীয় নেতা-কর্মীদের চাপে পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার।
৬৬। ১৪ অগাস্ট, ১৯৯১: আওয়ামী লীগে একীভূত হল আব্দুর রাজ্জাক নেতৃত্বাধীন বাকশাল।
৬৭। ৮ অক্টোবর, ১৯৯১: সংসদে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরীর হার।
৬৮। ৩ মার্চ, ১৯৯২: একাত্তরের ঘাতক-দালালদের বিচার করার ঘোষণা শেখ হাসিনার।
৬৯। ১৯ মার্চ, ১৯৯২: মূল নীতি থেকে সমাজতন্ত্র বাদ দিয়ে মুক্তবাজার অর্থনীতি নিল আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনা বললেন, পরিবর্তনের হাওয়ার সঙ্গে শরিক হলাম।
৭০। ১৯ জুন, ১৯৯২: আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন কামাল হোসেনের।
৭১। ৬ অগাস্ট, ১৯৯২: খালেদা জিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলোর অনাস্থা প্রস্তাব।
৭২। ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯২: আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে সংশোধিত ঘোষণাপত্র গৃহীত; পুনর্নির্বাচিত সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান।
৭৩। ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩: সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামাল হোসেনকে দল থেকে অব্যাহতি।
৭৪। ১ ডিসেম্বর, ১৯৯৩: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে সরকারকে বাধ্য করা হবে, বললেন শেখ হাসিনা।
৭৫। ২৭ জুন, ১৯৯৪: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরখা ঘোষণা আওয়ামী লীগের।
৭৬। ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৯৪: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিরোধী দলের সদস্যদের সংসদ থেকে পদত্যাগ।
৭৭। ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬: আওয়ামী লীগের বর্জনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন, আন্দোলনে অচল দেশ।
৭৮। ৮ মার্চ, ১৯৯৬: আওয়ামী লীগের ডাকে লাগাতার অসহযোগ আন্দোলন শুরু।
৭৯। ৩০ মার্চ, ১৯৯৬: আওয়ামী লীগের দাবি মেনে খালেদা জিয়ার পদত্যাগ।
৮০। ১২ জুন, ১৯৯৬: সপ্তম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন।
৮১। ২৩ জুন, ১৯৯৬: ২১ বছর পর ক্ষমতায় আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম শপথ গ্রহণ শেখ হাসিনার।
৮২। ১২ নভেম্বর, ১৯৯৬: সংসদে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল, খুলল বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের পথ।
৮৩। ২৩ জুলাই, ১৯৯৯: আব্দুল কাদের সিদ্দিকী আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত।
৮৪। ১ অক্টোবর, ২০০১: মেয়াদ পূর্ণ করার পর অষ্টম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়।
৮৫। ২৬ ডিসেম্বর, ২০০২: আওয়ামী লীগের ১৭তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল।
৮৬। ২১ অগাস্ট, ২০০৪: ঢাকায় আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড হামলা; মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ নেতা-কর্মী নিহত।
৮৭। ১১ জানুয়ারি, ২০০৭: বিএনপি গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের আন্দোলনের মধ‌্যে জরুরি অবস্থা জারি, সেনা নিয়ন্ত্রণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন।
৮৮। ১৬ জুলাই, ২০০৭: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দায়ের হওয়া বেশ কয়েকটি মিথ্যা মামলার পর শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার।
৮৯। ১১ জুন, ২০০৮: ১১ মাস কারাভোগের পর সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান শেখ হাসিনার।
৯০। ২৯ ডিসেম্বর, ২০০৮: নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের বিজয়।
৯১। ৬ জানুয়ারি, ২০০৯: প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার শপথ শেখ হাসিনার; নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি সংস্কারপন্থি হিসেবে পরিচিত আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ বেশ ক’জন শীর্ষ নেতা।
৯২। ২৪ জুলাই ২০০৯; ১৮তম সম্মেলনে শেখ হাসিনা পুনরায় সভাপতি পদে নির্বাচিত; নতুন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
৯৩। ২৯ জানুয়ারি, ২০০৯: মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধে জড়িতদের বিচার শুরু করতে আওয়ামী লীগে প্রস্তাব জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত।
৯৪। ২৮ জানুয়ারি, ২০১০: আদালতের চূড়ান্ত রায়ের পর বঙ্গবন্ধুর ৫ খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল আওয়ামী লীগ সরকার।
৯৫। ২৫ মার্চ, ২০১০: যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য ট্রাইবুনাল, আইনজীবী প্যানেল ও তদন্ত সংস্থা গঠন আওয়ামী লীগ সরকারের।
৯৬। ৩০ জুন, ২০১১: সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী আনল আওয়ামী লীগ; ৭২-এর মূলনীতি পুনর্বহাল, বিলুপ্ত হল তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা।
৯৭। ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২; আওয়ামী লীগের ১৯তম সম্মেলনে শেখ হাসিনা ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আগের পদে পুনর্নির্বাচিত।
৯৮। ৫ জানুয়ারি, ২০১৪: বিএনপি ও কয়েকটি বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়া অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের নিরঙ্কুশ সংখ‌্যাগরিষ্ঠতা।
৯৯। ১২ জানুয়ারি, ২০১৪: প্রধানমন্ত্রী পদে শেখ হাসিনার তৃতীয় বার শপথ।
১০০। ২৩ অক্টোবর, ২০১৬: আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনে শেখ হাসিনা অষ্টমবারের মতো সভাপতির দায়িত্ব পান। সাধারণ সম্পাদক পদে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের জায়গায় আসেন ওবায়দুল কাদের।
১০১। ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮: নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের ফলাফলে ২৯৮ আসনের মধ্যে ২৫৭টিতে জয় পায় আওয়ামী লীগ। জোটগতভাবে তারা পায় ২৮৮ আসন।
১০২। ৭ জানুয়ারি, ২০১৯: চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। টানা তৃতীয় মেয়াদের সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ।

©Rudro Saiful

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইহা রাজনৈতিক দল থেকে রাজনীতিহীন "দল"এ পরিণত হয়েছে; ইহাকে ঘুণে পাকায় ধরেছে

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: একটা ব্যাপার ভালো যে সম্মেলন শুক্রবার শনিবার করেছে। মানুষের ভোগান্তি কম হবে।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


৪৯ পয়েন্টে আপনি বলেছেন- ৪ নভেম্বর ১৯৭৬: নতুন প্রণীত রাজনৈতিক দল গঠন নীতিমালার আওতায় আওয়ামী লীগের অনুমোদন লাভ।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে- তখন রাষ্ট ক্ষমতায় কে ছিল? কে এই দল গঠন নীতিমালা তৈরি করেছিল?

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


@শাহিন-৯৯ ,
আপনি বলেছেন, "৪৯ পয়েন্টে আপনি বলেছেন- ৪ নভেম্বর ১৯৭৬: নতুন প্রণীত রাজনৈতিক দল গঠন নীতিমালার আওতায় আওয়ামী লীগের অনুমোদন লাভ। আমার প্রশ্ন হচ্ছে- তখন রাষ্ট ক্ষমতায় কে ছিল? কে এই দল গঠন নীতিমালা তৈরি করেছিল? "

-তখন রাষ্ট্র ক্ষমতায় শেখ সাহবের হত্যাকারীরা ছিলো।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



জনাব চাঁদগাজী আপনি বলেছেন: তখন রাষ্ট্র ক্ষমতায় শেখ সাহবের হত্যাকারীরা ছিলো, তর্কে খাতিরে আপনার কথা এক মিনিট ঠিক ধরে নিলাম!!! এখন বলুন সেই সরকারের আমল লীগের আদালত কর্তৃক অবৈধ ঘোষণা হল- অর্থ সেই সরকারের সব কিছু অবৈধ তাহলে সেই সরকারের আমলে অনুমোতি লাভ করা দল কেন অবৈধ হবে না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.