![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুগ পরিবর্তিত হচ্ছে। আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে অশ্লীলতা। অপরিণত জনগোষ্ঠীর মধ্যে অশ্লীলতা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এর প্রভাব এত বিস্তৃত এবং ভয়াবহ যে স্ব্স্তিতে পথ চলবার ক্ষেত্রে ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। এমনকি গণপরিবণে তথাকথিত প্রেমিকযুগলের ঘনিষ্ঠ মেলামেশা নৈমিত্তিক ও স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে । মীরপুরগামী সেফটি, মে্ট্রো, শুভযাত্রা ইতযাদি পরিবহনে চুম্বনরত যুগলের একটি বড় অংশ স্কুল কলেজ গামী ছাত্র/ছাত্রীরা। সামাজিকভাবে ও এ অশ্লীলতা প্রতিরোধ করা হয় না। রিকশার হুড উচিয়ে যথাসম্ভব শারীরিক মিলন ঢাকার প্রতিটি বযস্ত জনপথে ঘটে চলেছে হরহামেশাই। নৈতিকতার কি চরম অধঃপতন!
নৈতিক শিক্ষার সূতিকাগার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোই অশ্লীলতার উর্বর প্রজননক্ষে্ত্র। দেশের তথাকথিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৪র্থ তলার লাইব্রেরীর বারান্দার লাইব্রেরীর সামনের শেডে বযবহৃত কনডম এর স্তপ যে কোন নবাগত কেই চমকে দিতে পারে।আশ্চর্যজনক হলো ঢামেক লাইব্রেরীর সামনে কোন বৈদ্যুতিক বাতি সচল রাখা সম্ভব হয় না এ আধুনিক যুগে ও। অবাধ যৌনমিলন নিশ্চিত করার লক্ষে ছাত্ররাই সরকারী বাতিগুলো ভেঙে ফেলে। ঢাবি সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। সামাজিকভাবে এ অশ্লীলতা প্রতিরোধ করা উচিৎ। নৈতিক শিক্ষা আবশ্যিক করা একান্ত প্রয়োজন। সরকারী আইনশৃংখলাবাহিনি তৎপর হলেও এ অশ্লীলতা প্রতিরোধ করা সম্ভব।শিক্ষাব্যবস্হায় নৈতিক শিক্ষা আবশ্যিক হিসেবে যুক্ত করা উচিত।পাশ্চাত্য সংস্কৃতির লেজুরবৃত্তি বর্জন করা উচিৎ।
©somewhere in net ltd.