![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I love poems গোলাম কিবরিয়া পিনু কবি প্রকাশিত গ্রন্থ ১. এখন সাইরেন বাজানোর সময় (কবিতা), ১৯৮৪ ২. খাজনা দিলাম রক্তপাতে (ছড়া), ১৯৮৬ ৩. সোনামুখ স্বাধীনতা (কবিতা), ১৯৮৯ ৪. পোট্রেট কবিতা (কবিতা), ১৯৯০ ৫. ঝুমঝুমি (ছড়া), ১৯৯৪ ৬. সূর্য পুড়ে গেল (কবিতা), ১৯৯৫ ৭. জামাতের মসজিদ টার্গেট ও বাউরী বাতাস (প্রবন্ধ), ১৯৯৫ ৮. কে কাকে পৌঁছে দেবে দিনাজপুরে (কবিতা), ১৯৯৭ ৯. এক কান থেকে পাঁচকান (ছড়া), ১৯৯৮ ১০. দৌলতননেছা খাতুন (প্রবন্ধ), ১৯৯৯ ১১. আমরা জোংরাখোটা (কবিতা), ২০০১ ১২. সুধাসমুদ্র (কবিতা), ২০০৮ ১৩. আমি আমার পতাকাবাহী (কবিতা), ২০০৯ ১৪. মুক্তিযুদ্ধের ছড়া-কবিতা, ২০১০ ১৫. বাংলা কথাসাহিত্য : নির্বাচিত মুসলিম নারী লেখক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (গবেষণা), ২০১০ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক সম্মান (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য) এবং স্নাতকোত্তর; পিএইচ.ডি.
বিএনপি শেষ পর্যন্ত নিজের চেহারা পুরো উন্মোচিত করে কালকের হরতাল সমর্থন দিয়ে শুধু দেউলিয়া হয়ে পড়ল না বরং অন্ধগলির মধ্যে ঢুকে পড়ল! সাপমৈত্রীর সেই অন্ধগলিতে বিএনপি'র তরুণ-প্রজন্মের অনেকে ঢুকতে চাইবে ? মনে হয় না! তাদেরই প্রজন্মের তরূণরা আজ মুক্তিযুদ্ধের মূলধারায় দেদীপ্যমান হয়ে আন্দোলন করছে, সে-সময়ে এই আন্দোলনের বিরোধিতাকারীদের সাথে বিলীন হওয়া কতটা যুক্তিযুক্ত? ভেবে দেখুন তরূণরা ! এদেশের সকল মূল বিজয়ী আন্দোলনের সাথে তরুণরা থেকেছে---'৫২ সাল থেকে আজ অবধি। পাকিস্তানপন্থী রাজাকারদের সাথে কেউ থাকেনি। তরুণদের বিবেকতাড়িত আজকের আন্দোলনের সাথে যারা থাকবে না--তারা আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপিত হবেন ! এই জাগরণে কান পাতলে তা অনুভব করা যাবে! যে তরুণ নিজেদের জাগিয়ে তুলে সারা দেশ জাগিয়ে তুলছে তারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরসূরি--যারা লোভ-স্বার্থ-দোলাচল অবস্থানের ঊর্ধ্বে ! আমাদের এই তরুণরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-দর্শন-নৈতিকতা-দায় ও স্বপ্ন নিয়ে দৃঢ় অবস্থানে রয়েছে! এটা অগ্নিশুদ্ধ তারুণ্যের অভ্যুদয় !
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
ভোলার ডাইরী বলেছেন: শাহবাগের মুক্তিযোদ্ধারা পারলে একবার স্লোগান দেন "ম তে মখা আলমগীর, তুই রাজাকার তুই রাজাকার " ছাত্রলীগের পোলাপান ধইরা ঠ্যাং ভাইন্গা দিবো
এমনে পুলিশের নিরপাত্তায় থেকে ফ্রি খাবার খেয়ে সাংস্কৃীতিক অনুষ্ঠান করে আর ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে স্লোগান দিলে পিকনিক হয়, বিপ্লব হয়না
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: তারা ছাত্রলীগ হবে না দেশ গড়ার কাড়িগর হবে।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
যাইম জাকেরীন বলেছেন: ভোলার ডাইরী বলেছেন: শাহবাগের মুক্তিযোদ্ধারা পারলে একবার স্লোগান দেন "ম তে মখা আলমগীর, তুই রাজাকার তুই রাজাকার " ছাত্রলীগের পোলাপান ধইরা ঠ্যাং ভাইন্গা দিবো এমনে পুলিশের নিরপাত্তায় থেকে ফ্রি খাবার খেয়ে সাংস্কৃীতিক অনুষ্ঠান করে আর ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে স্লোগান দিলে পিকনিক হয়, বিপ্লব হয়না
একমত
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
যাইম জাকেরীন বলেছেন: কালকের হরতালে বিেনপির মাথে নামা উচিত। এটা জামাটের নয় ইসলামের জনয় শহিদ হওয়াডের জনয় হরতাল
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নন্দনপুরী বলেছেন:
রাজাকার বাচানো হরতালে বিএনপি যাবেই..........
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
এম আর সুমন বলেছেন: এখন বিএনপিই একমাত্র দল যারা জাতিকে সঠিক পথ দেখাতে পারে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় একটা আন্দোলন , আর সেই আন্দোলনকে আবার ৫২ , ৭১ এর সাথে তুলনা করছেন? ভাই জামাত যদি ধর্মের নামে ভন্ডামী করে আপনারা তো দেশপ্রেমের নামে ভন্ডামী শুরু করেছেন। ৫২ আর ৭১ এর ইজ্জত শেষ না করে কি আপনারা ঘরে যাবেন না?
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
েজরী মামুন বলেছেন: ভোলার ডাইরী বলেছেন: শাহবাগের মুক্তিযোদ্ধারা পারলে একবার স্লোগান দেন "ম তে মখা আলমগীর, তুই রাজাকার তুই রাজাকার " ছাত্রলীগের পোলাপান ধইরা ঠ্যাং ভাইন্গা দিবো
এমনে পুলিশের নিরপাত্তায় থেকে ফ্রি খাবার খেয়ে সাংস্কৃীতিক অনুষ্ঠান করে আর ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে স্লোগান দিলে পিকনিক হয়, বিপ্লব হয়না
আমার মনে হয় বিএনপি'র তরুণ-প্রজন্ম সত্য-মিথ্যার প্রভেদ জানে । সত্য বলার সৎ সাহস আছে বিএনপি'র তরুণ-প্রজন্মের। বিএনপি'র তরুণ-প্রজন্ম শিক্ষা-ঐক্য-প্রগতি এই তিনটি শব্দ মনে প্রানে করে ধারন করে এবং অবাদ গনতন্ত্রে বিশ্বাস করে।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অরিয়ন বলেছেন: "১৯৭৫ সালের বাকশাল যে ভুল করেছিল বর্তমানের বাকশাল সেই ভুলটি করতে চাচ্ছে না। ১৯৭৫ সালের বাকশাল জাতিকে গেলানোর চেষ্টা হয়েছিল কোনো রকম তরল ছাড়াই। ধারণা ছিল নেতা হুমকি দিলেই জাতি তা গিলবে। জাতি তা উগলে দিয়েছে। কাজেই এবার এমনভাবে গেলানো হবে জাতি যাতে টের না পায় যে তারা বাকশাল গিলে ফেলেছে। এর জন্য সহযোগী হয়েছে বুঝে বা না বুঝে শাহবাগ স্কয়ারের এই তারুণ্য।''
''এজন্য যুদ্ধাপরাধী মামলার স্পর্শকাতরতা দিয়ে প্রথমেই জাতির মুখটি বন্ধ করে ফেলার চেষ্টা চলছে। সব মানব প্রজ্ঞাকে বিদায় দিয়ে আবেগের বুলডোজার আমদানি করা হয়েছে। এর ফলে বর্তমান সময়ের প্রধান দাবি তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুটি সম্পূর্ণ চাপা পড়ে গেছে। পদ্মা সেতু বা সাঁকোর উপর দিয়ে পার হওয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে জনগণ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে কাদের মোল্লাকে জীবন সাঁকোর অপর পারে পাঠানোর উদ্দেশে। দরবেশ বাবাজি, হলমার্ক ও আবুলদের সঙ্গে পাঠানোর শ্লোগান থাকলে না হয় একটা কথা ছিল।''
ভালোকরে সকলেরই বুজা উচিত বাকস্বাধীনতা ও গনতন্ত্রিক অধিকার বিসর্জন দিয়ে হলেও কি বর্তমান সরকারের যাবতীয় অপকর্মে সমর্থন দিয়ে যাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
স্বপ্নের মানুষ বলেছেন: হুম
পোস্ট দিয়ে পুরস্কার জিতে নিন