নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোলাম কিবরিয়া পিনু

গোলাম কিবরিয়া পিনু

I love poems গোলাম কিবরিয়া পিনু কবি প্রকাশিত গ্রন্থ ১. এখন সাইরেন বাজানোর সময় (কবিতা), ১৯৮৪ ২. খাজনা দিলাম রক্তপাতে (ছড়া), ১৯৮৬ ৩. সোনামুখ স্বাধীনতা (কবিতা), ১৯৮৯ ৪. পোট্রেট কবিতা (কবিতা), ১৯৯০ ৫. ঝুমঝুমি (ছড়া), ১৯৯৪ ৬. সূর্য পুড়ে গেল (কবিতা), ১৯৯৫ ৭. জামাতের মসজিদ টার্গেট ও বাউরী বাতাস (প্রবন্ধ), ১৯৯৫ ৮. কে কাকে পৌঁছে দেবে দিনাজপুরে (কবিতা), ১৯৯৭ ৯. এক কান থেকে পাঁচকান (ছড়া), ১৯৯৮ ১০. দৌলতননেছা খাতুন (প্রবন্ধ), ১৯৯৯ ১১. আমরা জোংরাখোটা (কবিতা), ২০০১ ১২. সুধাসমুদ্র (কবিতা), ২০০৮ ১৩. আমি আমার পতাকাবাহী (কবিতা), ২০০৯ ১৪. মুক্তিযুদ্ধের ছড়া-কবিতা, ২০১০ ১৫. বাংলা কথাসাহিত্য : নির্বাচিত মুসলিম নারী লেখক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (গবেষণা), ২০১০ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক সম্মান (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য) এবং স্নাতকোত্তর; পিএইচ.ডি.

গোলাম কিবরিয়া পিনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষমতায় থাকা ও যা্ওয়া মানে দলের লোকদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতাভোগ ও অনিয়মে রাষ্ট্র-সরকারের সকল সুযোগ-সুবিধে লুঠে নেওয়া !

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২১

আওয়ামী লীগ আর বিএনপি বড় রাজনৈতিক দল ! যাদের প্রধান শত্রু তাদের দলের লোকেরা ! দুদশক আগেই এসব দলের বিস্তৃতি ঘটেনি পাড়া-মহল্লায়, ইউনিয়নে-গ্রামে ! কোথায় নেই কমিটি ! কত রকমের অঙ্গ-সংগঠন ! বুদ্ধিজীবী-শিল্পী-সাহিত্যিকদের সংগঠন থেকে শুরু করে ছাত্র-সংগঠন । তাদের কাজটা কী ? দলকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা ! তারপর এসব দলের বিভিন্ন পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট লোকেরা কী করে ? দলের নিয়ণ্ত্রণ আর তাদের ওপর থাকে না। তারা দলের সভায় শ্লোগান দেয় আর নেতা-মন্ত্রী-এমপিদের সাথে তাল দিয়ে চলে ! আর আত্মগরিমায় স্থানীয় প্রশাসন-পুলিশ-সরকারী প্রতিষ্ঠানে প্রভাব ফেলে , তদবির করে অনিয়মের মাধ্যমে টাকা-পয়সা আর সব সুয়োগ-সুবিধে হাতিয়ে নেওয়ার জন্য সিন্ডিকেট তৈরি করে ফেলে, সেখানে জনগণের স্বার্থ একেবারে ভূলুণ্ঠিত হয় । দলবাজির এলাহী কাণ্ড দিন দিন বাড়ছে এদেশে ! দল করলে খুব সহজে টাকা-পয়সা ও সম্পদের মালিক হওয়া যায়, সমাজে দাপটের সাথে খাকা যায়। আর কোনো বিকল্প রাস্তা নেই এদেশে ! তাই, এখন বড় দল দুটির পিছনে সুবিধাবাদীর আধিপত্য, একনিষ্ঠ ও নির্ভেজাল কর্মীদের অবস্থান ফসিলে রুপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে । দল ক্ষমতায় থাকার সময়ে একজন ইউনিয়ন কমিটির সভাপতির ভাঙা ঘর হয়ে উঠে রাতারাতি অট্টালিকা, লজ্জা-শরমও নেই মানুষ কী ভাববে ! আর উপজেলা, জেলা কমিটির লোকদের কী রমরমা অবস্থা ! জাতীয় পর্যায়ের নেতাদের কথা বাদ দিলাম ! কী হয় না তাদের? গাড়ী, বাড়ি-প্লট,ব্যবসা ও ডলার ! তাহলে ক্ষমতায় থাকা ও যা্ওয়া মানে দলের লোকদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতাভোগ ও অনিয়মে রাষ্ট্র-সরকারের সকল সুযোগ-সুবিধে লুঠে নেওয়া ! এই লুণ্ঠকারীদের সংখ্যা এখন এই দুই দলে প্রাধান্য বিস্তার করে আছে ! তাদের নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে দলের মুক্তি নেই, জনগণের মুক্তিতো নেই, গণতন্ত্রের নামে ভোট ভোট খেলায দলীয় লোকদের ফায়দা লোঠার একমাত্র রক্ষাকবচ হয়ে দাঁড়াবে! আর জনগণ চোখের সামনে তা দেখে বিরক্ত ও হতাশায় একবার এ দলের দোলানায় একবার ও দলের দোলনায় উঠতে বাধ্য হয় !

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.