![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় বছর খানেক আগেই কর্ণেল থেকে ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন এই কর্ণেল জিয়া। কিন্ত RAB এর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী RAB এর প্রধান হবেন পুলিশের এবং উপ প্রধান হবেন সশস্ত্র বাহিনীর কর্ণেল অথবা সম পদবীর। কর্ণেল জিয়া পদোন্নতি নিলে সামরিক বাহিনীতে ফিরে আসতে হবে বিধায় পদোন্নতি গ্রহণ করেননি।
হাসিনার ডান হাত বলে সে প্রশাসনে পরিচিত। সেনা বাহিনীর অনেক উচ্চ পদস্হ কর্মকর্তা তাকে সমীহ করে চলেন। তার আঙ্গুলের ঈশারায় হাছিনা নড়ে। এই জানোয়ারের বাচ্ছা RAB এ যাওয়ার পর আলাদা কিলিং স্কোয়াড গঠন করে। এদের অধিকাংশের বাড়িই বিশেষ জেলায় বাকিরা আওয়ামী আদর্শের ধারক ও বাহক। এরা সব সময় অন্যান্য RAB সদস্যদের কাছ থেকে আলাদা থাকে। বাকীরা এদের সাথে ভয়ে কথা বলতেও সাহস পায়না। বিভিন্ন জায়গায় বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীদের গুম এবং হত্যা করাই এই স্কোয়াডের কাজ। দেশের প্রায় সকল এলাকায় এই কিলিং স্কোয়াডই গুম এবং হত্যার সাথে জড়িত।
স্হানীয় RAB সদস্যরা বিশেষ প্রয়োজনে এদেরকে সাহায্য করলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা আসল ঘটনা জানেনা। হেফাজত হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত এই জিয়া ঐ রাতে RAB এর বাবুর্চি এবং সুইপারদেরকেও অপারেশনে নিয়েছিল। এদের অস্ত্র ইস্যু নাই বিধায় তাদেরকে লাঠি ধরিয়ে দিয়েছিল। ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে এই জিয়া।
হাছিনাকে যারা অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখেছে তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান সহযোগী এই কর্ণেল জিয়া। তার কথা মতো সেনা বাহিনী থেকে আওয়ামী ঘরানার অফিসার বা আওয়ামীদের আত্মীয়দেরকে বাছাই করে RAB এ পোস্টিং করা হয়। তেমনি একজন চট্টগ্রামের RAB এর সিও। ঐ সিও'র বাড়ি মৌলভীবাজার। চট্টগ্রামে যখন সরকার বিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে তখন তাকে ঐখানে বদলী করা হয়। সে প্রথম দিন দরবারে বলেছিল আমি এসেছি এই চট্টগ্রামকে ঠাণ্ডা করার জন্য। তারপর শুরু হয় চট্টগ্রামে গুম এবং খুন মিশন। পরিবারের লোকজনের সামনে ধরে নিয়ে এসে তারা সরাসরি অস্বীকার করে গ্রেপতার করা হয়নি, পরের দিন লাশ পাওয়া যায়।
--জাতির নানা
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: জানার কোন শেষ নাই!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভয় করছে।