নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেপিস্ট

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৩০



একজন মফস্বলের ডাক্তার ও তার সন্তান সম্ভাব্য স্ত্রীকে নিয়ে সুখের সংসার। মফস্বলে ডাক্তার কম তাই গল্পের ডাক্তার কে বেশীর বাগ সময় চেম্বারে থাকতে হয়। একদিন হটাত ২ জন গরীব মা-বাবা তাদের ৪ বছরের মেয়ে কে নিয়ে দৌড়ে হসপিটালে আসে। মেয়ের খুবই ব্লিডিং হচ্ছে। অশিক্ষিত মা বাবা প্রথমে পিরিয়ড মনে করে গুরুত্ব দেয়নি। এর পরের দিন থেকে বাচ্চা মেয়েটির প্রচণ্ড ব্যথায় কাতরাচ্ছে। মা-বা মেয়েকে উক্ত ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসে। ডাক্তার কি হইসে জিজ্ঞেস করলে মা বাবা ভয় পায় মুখ খুলতে। ডাক্তার চেক আপ করে বুঝে নিলেন বাচ্চাটিকে রেপ করেছে। ডাক্তার অনেক করে রেপিস্ট এর নাম জিজ্ঞেস করলে ভয়ে মা-বাবা মুখ খুলে না। ডাক্তার চশমা পড়তেন। ডাক্তার যখনই মেয়েটিকে চশমা চোখে কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করছেন মেয়ে প্রচণ্ড ভয় পেয়ে খিচুনি উঠার পর অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার অবাক হয়ে যান। তাকে মেয়েটি ভয় পাচ্ছে কেন? তিনি তার সিনিয়র এবং স্ত্রীর সাথে কেস টা শেয়ার করেন। সিনিয়র এর কনসালটেন্সিতে চলতে থাকে মেয়েটির ট্রিটমেন্ট। কিন্তু আজও রহস্য চশমা পড়ে তাকালেই মেয়েটা ভীত হয়ে যাচ্ছে কেন? ট্রিটমেন্ট লাগাতর চালানোর ২ মাসের মধ্যে মেয়ে অনেক স্বাভাবিক হয়। খিচুনি সেরে যায়। ডাক্তার তাকে পুতুল চকলেট ও অনেক খেলনা কিনে দেয়। অনেক আদর করা শুরু করে এবং এক পর্যায়ে বাচ্চাটি ডাক্তারের খুব ভালো বন্ধু হয়ে যায়।

একদিন মেয়েটির মা ডাক্তারের কাছে মেয়েকে নিয়ে আসলে মেয়ে ডাক্তারের কাছ থেকে যেতেই চায়ই না। তাই তার মা ডাক্তারের কাছে বাচ্চা মেয়েটিকে রেখে যায়। মেয়েটি চেম্বারের এক কোনায় নৌকা বানাতে থাকে। যা ওকে ডাক্তার শিখিয়েছিলেন। এমন সময় চেম্বারের ভেতরে আসে এলাকার চেয়ারম্যান এর লম্পট ছেলে ডাক্তারকে নারী দিবসের এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি করার জন্য। সাথে সাথেই চেম্বারে আরেকজন সিরিয়াস রুগী আসলে ডাক্তার মেয়েটিকে আর ঐ লম্পট মোল্লাকে রেখেই রুম থেকে বের হয়ে যায়। লম্পটের চশমা হুবহু ডাক্তারের মতো। বাচ্চাটির সাথে লম্পটের চোখাচোখি হওয়ার পর মেয়েটা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে চিৎকার করতে চাইলে লম্পট মোল্লা দৌড়ে গিয়ে ১ হাতে বাচ্চাটির মুখ চেপে ধরে এক হাতে গলা চেপে ধরে। ভাগ্যবশত দ্রুত ডাক্তার রুমে চলে আসে। আর ঐ দৃশ্য দেখলে সাথে সাথে মোল্লা পল্টি নিয়ে বলে স্যার হটাত করে মেয়েটির খিচুনি আসছে তাই আমি দেখতে আসছি কি হইছে। মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে যায়। আবার আগের মতো হয়ে যায়। দ্রুত আবার ট্রিটমেন্ট শুরু হয়। ঐ সময় বাচ্চাটির মাবাবা খবর পেয়ে হসপিটালে ছুটে আসলে মোল্লার চোখাচোখি হয় আর ভয় পায়। কারণ এই মোল্লাটিই বাচ্চাটিকে রেপ করেছিল। মা-বাবা বুঝতে পারলেও এবারও ভয়ে ডাক্তারকে কিছুই বলেনা। ডাক্তার এবার বুঝতে পেরে মোল্লার চশমার দিকে তাকায় আর নিজের চশমা দেখে বাচ্চাটির ভয় পাওয়ার সমীকরণ মিলান। বাবা মার আতংকিত মুখ- মেয়েটির অজ্ঞান হয়ে যাওয়া- আর মোল্লার মেয়েটির অতি নিকটে অবস্থান করা নিয়ে ডাক্তার নিশ্চিত হয়ে যায় মেয়েটিকে এই লম্পট মোল্লা রেপ করেছিল। এর স্থানীয় ওসি অনেকবার ডাক্তারের কাছে রেপিস্ট এর সন্ধানে তথ্য নিতে আসলেও ডাক্তার কোন তথ্যই দিতে পারেনি। এই বার ডাক্তার নিজে পুলিশকে ফোন করে ঐ মোল্লাকে এরেস্ট করাল। কিন্তু কয়েক মাস পর ঐ মোল্লা ক্ষমতার বলে টাকার জোরে জেল থেকে বের হয়ে মেয়েটির মা বাবাকেই চুরির মামলা দিয়ে হাজতে ঢুকিয়েছে।

সেদিন রাত্রে বাসায় ফিরে ডাক্তার স্ত্রীকে পুরা ঘটনা বলে আর স্ত্রী ঐ সময় প্রচণ্ড জোরে কান্না করে উঠে। এবং ডাক্তার কে জানায় তার জীবনেও এই ধরনের একটা ঘটনা আছে যা ঘটিয়েছিল তার দু-সম্পর্কীয় মোল্লা মামা যা ভয়ে সে কাউকে বলতে পারেনি এই প্রথম স্বামীকে শেয়ার করে। স্বামী স্ত্রীকে শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরে। স্ত্রী বলে আমি আয়নার ঐ পাশে ঐ বাচ্চা টাকে দেখতে পাচ্ছি। স্বামী আদুরে স্বরে জবাব দেয় তুমি আর কখনো আয়নার অপর পাশে ঐ বাচ্চাটাকে দেখ-বানা।

নারী দিবসের আগের দিন মোল্লা আবার ডাক্তারকে ফোন করে এবং টাকা খাওয়ানোর লোভ দেখায়। এবং ডাক্তারের চেম্বারে আসতে চায়। ডাক্তার তাকে আসতে বলে। আজ চেম্বারে যাওয়ার আগে স্ত্রীকে চিরকুট লিখে যায় " আমাদের মেয়ে হলে তার নাম পুতুল রেখো" যে বাচ্চাটিকে ধর্ষণ করা হয়েছিল ওর নাম পুতুল। যথাসময়ে মোল্লা চেম্বারে আসে আর ডাক্তার তাকে কফি খাওয়ার অফার করে। নিজেই কফি বানাতে যায় আর কফির সাথে মিশিয়ে দেয় অনেক গুলো ঘুমের ঔষধ যা খেলে নিশ্চিত মৃত্যু। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার ডাক্তার থানায় গিয়ে সারেন্ডার করে।

এটি বাংলাদেশী নাটক " ভাঙ্গা পুতুলের " এর রিভিউ হলেও এই রকম প্রতিদিন পুরা দেশে মোল্লারা কত শিশুকে ধর্ষন করছে ! যে গুলো কখনো মিডিয়ায় আসেনা। যারা বলে পোশাকের কারণে মেয়েরা ধর্ষিতা হয় তাদের কাছে বিনয়ের সাথে প্রশ্ন - এই বাচ্চা মেয়েটাকে কেন ধর্ষণ করা হল? মাদ্রাসার ছোট ছোট এতিম বাচ্চা গুলোকে কেন বলৎকার করা হয় ? দোষ কি মগজে নয় ? এই বাচ্চা গুলোর অনেকেই হয়তো গল্পের পুতুলের মত প্রতিবন্ধী হয়ে বড় হচ্ছে। অথচ এরাও হতে পারতো এক একজন নুসরাত ফারিয়া মাজহার। অথবা কোরানের হাফেজা। অথবা ডাক্তার অথবা পাইলট।

আপনার শিশুর যত্ন নিন। মোল্লাদের কাছে বাচ্চাদের কোন ভাবেই যেতে দিবেন না।


নোট:
ছবিতে নুসরাত ফারিয়া।ছবিতে কপি রাইট আছে ।
শিশু দের যারা ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণ এর জন্য যারা বাচ্চাটির পোশাক কে দায়ী করে তাদের মোল্লা বলা হয়েছে।
আমার সব পোস্টে মোল্লা নিষিদ্ধ।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এই রকম প্লটে নাটক আছে? আমি ভাবছিলাম আপনি কি জ্বিহাদ ঘোষণা করছেন নাকি!

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আছে তো এরকম নাটক ।

এখান থেকে দেখুন https://www.youtube.com/watch?v=bYJnz5tZMhc

২| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৪৭

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদ্রাসা বন্ধ করে দিলে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের আতাতুর্ক হতে পারতেন।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই কওমি মাতা বলে থাকেন।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


নাটকের রূপ নিচ্ছে বাস্তবতা, ভালো।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাস্তবে যাহা ঘটে তাহা থেকে গল্প নিয়েই নাটক বানানো হয়।

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:০৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


চোখের সামনে হুজুর পড়লে তাকিয়ে থেকে চিন্তা করি কিছুক্ষণ।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সর্বপ্রথম জাহান্নামি একজন হুজুর :((

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৩:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ভাই আপনার দেয়া ছবিগুলোকে কত
লুল(কাঠ মোল্লারা) যে ধষ'ণ করে তার
হিসাব কি রাখেন?
সে কারণে তারা আপনার ছবির পিছে
লেগেছে! কারন বিনা মেঘে ব্জ্রপাত
আর কত সহ্য হয়!

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৩:১৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কেন যে এদের মানসিকতা কে একটু ডেভেলপ করতে পারেনা? এরা কি ভুলে গেসে হযরত ইউসুপ আঃ এর ইমানী জুলুস!
তাদের মগজের হেদায়েত প্রার্থণা করি।

আমার পোস্ট , প্রোফাইল পিক, পোস্ট, পোস্টের শিরোনাম, মন্তব্য , মন্তব্যের জবাব সবকিছুতেই সমস্যা এদের। কি করে যে ব্লগিং করি?

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৩:০৯

কামাল৮০ বলেছেন: ডাক্তার চেক করে কি করে বুঝবে,কোন মোল্লা রেফ করেছে।এমন ডাক্তার পৃথীবিতে নাই।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৩:১৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কামাল৮০ আপনাকে আমার অনেক কিউট মনে হয়। দস্যু ভাই বলেছেন আপনি পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন। এখন দেখছি কাহিনী সত্য। রাগ কইরেন না মজা করলাম।

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৬:০৩

কামাল৮০ বলেছেন: পোষ্ট না পড়লে আপনার এই বক্তব্য টা কি আকাশ থেকে পেলাম।৫নং লাইনে দেখুন কি লিখেছেন।নিশ্চিত হওয়ার পরে এই লাইনটা লেখা উচিত ছিলো।লেখার একটা ধারাবাহিকতা থাকতে হয়।
এটা ঠিক যে সব লেখা সবটা পড়ি না।লেখার মানের উপর নির্ভর করে।আমার দৃষ্টিতে ভুল কিছু দেখলে মন্তব্য করি।সুধু সুধু প্রশংসা করে মন্তব্য করি না।আমার দৃষ্টিতে প্রশংসার যোগ্য হলে প্রশংসা করি।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কামাল ভাই গট এন্ড লিভ ইট। আমার যে কজন পাঠক আছেন তারা আমাকে পছন্দ করেন । উনারা বুঝে নিবেন। প্যারা নাই চিল.।।

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনি লিখেছেন -
ডাক্তার চেক আপ করে বুঝে গেলেন বাচ্চাটিকে কোন মোল্লা রেপ করেছে
- আপনার ডাক্তার সাহেব সম্ভবতো কোনো জ্যোতিষী ছিলেন, দেখেই ধুম করে বুঝে গেলেন এটি কোনো মোল্লার কাজ!


আপনি লিখেছেন -
ডাক্তার চশমা পড়তেন। ডাক্তার যখনই মেয়েটিকে চশমা চোখে কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করছেন মেয়ে প্রচণ্ড ভয় পেয়ে কোমায় চলে যাচ্ছে।
- এখানে সম্ভবতো কোমা না হয়ে সেন্সলেস বা অজ্ঞান শব্দটি বসবে।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক এই দুই জায়গায় ভুল হয়েছে লিখতে, ঠিক করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: দস্যু ভাই বলেছেন আপনি পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন।
কথাটাতো ঠিক হলো না।
আমি কখনোই বলিনি কামাল৮০ ভাই পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন।
বরং আমার একটি পোস্ট উনি ছবি দেখে মন্তব্য করার কথা বলেছেন। এবং সেটি একটি নির্দিষ্ট পোস্টের কথা।

সেই একই পোস্টে অপু তানভীর ভাইয়ের একটি মন্তব্যের প্রতিউত্তরে আমি লিখেছে- আপনিও সম্ভবতো কামাল ৮০ সাহেবের মতো পোস্টের লেখা না পড়েই মন্তব্য করেছেন। এবং এটিও একটি নির্দিষ্ট পোস্টের কথাই বলা হয়েছে। সব পোস্টের কথা বলা হয় নি।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আচ্ছা আমার বুঝতে ভুল হয়েছে।

কামাল ৮০ ভাই ভালো মনের মানুষ। আমি ফান করসি উনার সাথে মাইন্ড করবেন না।

১০| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার হাউজের ফটোগ্রাফার কে? সে কোন ক্যামেরা ব্যবহার করে?

০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেকেই শুট করে। এটা রনি তুলছে। ওর ক্যামেরা মডেল জিজ্ঞেস করা হয়নি। Nikon D3300 । Pentax K-70 , Canon 5D Mark IV:


এগুলো ফ্যাশান ফটোগ্রাফিতে এ ক্লাস ফটোগ্রাফার রা ইউজ করেন। অনেকের অনেক দামি ক্যামেরাও আছে।

১১| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পোষ্ট নড়েনা, চড়েনা, নড়েনারে.....
গত কালের পোষ্ট প্রথম পাতায় রে
পোষ্ট নড়েনা....

ছাগুরা সব কোরবানীর হাটে বিক্রি হইবো রে...
পোষ্ট নড়েনা..

০৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সবাই ঈদের ছুটিতে বাড়ি গেসে আর ব্যস্ত। গ্রামীণ ফোন থেকে ভিপিএন ছাড়া সামুতে ঢুকা যায়না। এটাও একটা কারণ। ওয়াইফাই ইউজার রা ও রবি বাংলালিং ইউজার রা ঢুকতে পারেন সামুতে। ঈদের পরে আবার জমজমাট হবে। প্যারা নাই। চিল----

১২| ০৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৩৩

অধীতি বলেছেন: শিল্প কাঠামো বর্তমানের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে। এরকম একটা প্লটে নাটক নির্মাণ করতে হলে জীবনের ঝুঁকি থেকে যায় স্বাভাবিক ভাবেই।

০৯ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৪:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লারা ভয়ংকর । কখন কারে কোরবানী দিয়ে দেয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.