নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাণভীর এর আলোচিত ফটোসেশান নিয়ে তসলিমা নাসরিন এর লেখা কলামটি কিভাবে দেখছেন?

২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ২:৩৫

কিছুদিন আগে বলিউডের অভিনেতা রণভীর সিং
উলঙ্গ কিছু ছবি তুলেছেন একটি ম্যাগাজিনের জন্য। ফেবু, ইউটুব,ইনস্টা তে কদিন ধরে শুধু রণভীর আর রণভীর। বেশ ভাইরাল হয়েছে ছবি গুলো।সমকামীদের খুশী দেখার মত। ফটোশ্যুট এর সময় স্ত্রী দীপিকা পাড়ুকোনে সামনেই ছিল। শোবিজে বিষয়টা খুবই স্বাভাবিক। অনেক গে কোরিওগ্রাফার এবং ফটোগ্রাফার বাংলাদেশও এমন শ্যুট করে থাকেন। কিন্তু দীপিকার জামাই এর মত ভাইরাল বা আলোচিত হওয়া কোন মডেলের পক্ষে সম্ভব না। তার উপর রণভীর কোটি কোটি তরুণীদের ও সমকামী দের ক্রাশ।

এই ব্যাপারে প্রখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিন বাংলাদেশ প্রতিদিনে একটি কলাম লিখেন, সেখানে তিনি বলেন, একসময় পত্রপত্রিকা মেয়েদের উলঙ্গ ছবি পাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকতো। সেই দিন এখনও চলে যায়নি। যে দিনটি ছিল না এই উপমহাদেশে, সেটি হলো পুরুষের সুঠাম শরীরের ছবির জন্য ক্রেজ। এটি একদিক থেকে ভালো। নারীর শরীর দেখে পুরুষ যেমন পুলকিত হয়, পুরুষের শরীর দেখেও নারী পুলকিত হয়। পুলকিত হওয়া, উত্তেজিত হওয়া, আনন্দ পাওয়া, সুখ পাওয়ার অধিকার শুধু পুরুষের নয়, নারীরও আছে। পুরুষের উলঙ্গ শরীরের ছবি ছাপিয়ে ম্যাগাজিন যে বের হয় না, তা নয়, হয়, তবে সেসব সমকামী পুরুষদের জন্য।

সুযোগ পেয়ে তসলিমা নাসলিম বাংলাদেশ প্রতিদিন এ লেখা একটা ফিচারে নারী-পুরুষের বৈষম্যের আরেকবার সমালোচনা করলেন। সমালোচনা করতে গিয়ে তিনি লিখেন - পর্নোগ্রাফিতে শারীরিক যন্ত্রণা পেতে পেতে নারীর যখন নো নো বলার কথা, তখন ইয়েস ইয়েস বলে। কারণ পর্নোগ্রাফির পরিচালক বলে দিয়েছেন, নো নো না বলে ইয়েস ইয়েস বলতে। এই ইয়েস ইয়েস পুরুষকে দ্বিগুণ উত্তেজিত করে। নারীর যৌন-আনন্দকে তো পুরুষশাসিত সমাজ স্বীকার করে না। সমাজের লোকেরা মনে করে যৌন-আনন্দ মন্দ মেয়েদের দরকার হলেও হতে পারে, ভালো মেয়েদের দরকার হয় না। ভালো মেয়েরা সন্তান উৎপাদনের জন্য স্বামী সহবাস করে, সন্তান জন্ম নেওয়ার পর তাদের প্রধান কাজ, সন্তানকে লালন পালন করা। এসব নতুন কোনও তথ্য নয়, এই তথ্য সকলের জানা।

আমাদের এও জানা আজ যারা রণভীর সিং-এর সম্পূর্ণ উলঙ্গ শরীর দেখে যারা ব্রাভো বলে লাফালো, তারাই আলিয়া ভাট বা ক্যাট্রিনা কাইফ বা কারিনা কাপুর বা ঐশ্বর্য রাই-এর সম্পূর্ণ উলঙ্গ ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে চুক চুক করে দুঃখ করবে। বলবে, কী করে তাদের স্বামী রণভীর কাপুর বা ভিকি কৌশাল বা সইফ আলি খান বা অভিষেক বচ্চন এই কাজটি করতে স্ত্রীদের ‘এলাও’ করলেন। কোনও স্বামী কি দীপিকার মতো বলবেন যে, ওঁদের উলঙ্গ ছবি আমার কাছে দারুণ লেগেছে। আলিয়া ভাট, ক্যাট্রিনা কাইফ, কারিনা কাপুর, ঐশ্বর্য রাই-কারও শরীরই স্থূল নয়। তাহলে রণভীর সিং যা পারেন, তা তাঁর সহনায়িকারা পারেন না কেন? কোথায় সমস্যা?

তিনি আবারও সে বিতর্কিত বিষয়টি লিখেন যা নিশ্চিত বডি শেমিং। তিনি বলেন, বোল্ড শব্দটা এ দেশে দেখলাম কিছুটা স্তন দেখা যাওয়া মেয়েদের বেলায় ব্যবহার করা হয়। অবশ্য সেই মেয়েদের সিনেমা থিয়েটার মিউজিক ইত্যাদির অর্থাৎ শোবিজের মেয়ে হতে হবে, অথবা ফ্যাশন সচেতন উচ্চবিত্ত বা উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণির মেয়ে হতে হবে। হ্যাঁ মেয়ে হতে হবে, ছেলে হলে হবে না। শার্ট খুলে সিক্স প্যাক দেখালেও হবে না। অবশ্য সব মেয়ের শরীর দেখা গেলেই বোল্ড বলা হয় না। রাস্তার দরিদ্র ভিখিরি মেয়েদের হাড্ডিসার শরীর উন্মুক্ত হয়ে থাকলে কেউ তাকে বোল্ড বলবে না।

বোল্ড শব্দটার মিসইউজ দেখলে খারাপ লাগে। স্তন দেখাতে সাহস লাগে নাকি? যত তার স্তন দেখা যাবে, তত তার শোবিজের বাজার রমরমা হবে। এতে সাহসের চেয়ে বেশি আছে বাণিজ্য-কৌশল।

বোল্ড তো আসলে তাদের কাজ যারা সত্যিকার সাহসী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যারা এমন কাজ করে, যে কাজ করলে মু-ুটা কাটা পড়বে, অথবা জীবনযাপনে বিস্তর সমস্যা হবে। আমি কাদের কাজকে বোল্ড বলি, তার দু-একটা উদাহরণ দিচ্ছি। যারা ভিন্ন ধর্মের, ভিন্ন বর্ণের, ভিন্ন জাতের কাউকে ভালোবেসে বিয়ে করে এবং সমাজের বাধা সত্ত্বেও নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে; যে সমকামীরা, রূপান্তরকামীরা ঘোষণা দিয়ে ক্লোজেট থেকে বেরিয়ে আসে; যে মেয়েরা স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে একা থাকে; যারা ধর্মান্ধ কট্টরপন্থি আর উগ্রবাদী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একা যুদ্ধ করে; স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়; ... ওরাই প্রকৃত বোল্ড।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ২:৫৬

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: তসলিমার কলামের ভালো বিশ্লেষণ করেছেন। আলাদা করে বলার কিছু নেই।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৪:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি তো বিশ্লেষণ করিনি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে তিনি যা লিখেছেন তার মধ্য থেকে কিছু কথা কোট করেছি।

ধন্যবাদ মামুন ভাই মন্তব্যের জন্য।

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৩:৫৭

কামাল৮০ বলেছেন: মেয়েদের সেক্স নিয়ে আলাপ করাটাকে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ খারাপ চোখে দেখে।আমরা ভুলে যাই মেয়েরাও মানুষ।মানবিক সমস্ত রকমের সুখ দুঃখ তারও আছে।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৪:৪৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তসলিমা লজিকাল বক্তব্য রেখেছেন এবার।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



তসলিমা বাংগালী নারী, তিনি বাংগালী নারীদের কষ্ট ইত্যাদি বুঝেন।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এদেশীয় মুল্লা ও ছাগুরা তাকে ধর্ম বিদ্বেষী বানিয়েছে।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: ইদানিং তার খানিকটা ম্যাচিউরিটি এসেছে- যদিও দেশের বদনাম করা আর সবকিছু ঘুরিয়ে ধর্মের দিকে নিয়ে যাবার মনোবৃত্তি এখনো যায়নি।
আমি বা। প্রতিদিনে প্রায় নিয়মিত তার কলাম পড়ি। ভালই লেখেন।
মেয়েরা বলেনা কিন্তু তাদেরও উত্তেজিত হবার বিষয় থাকে- তসলিমা সেটা খোলসা করছেন।
আর এইসব নায়ক নায়িকাদের প্রফেশনাল এক্সপোজের নামে উলঙ্গ হোয়া কোন ব্যাপারই না। অযথাই হৈ হুল্লোড় হয়। যার মজা নেবার সে নেবে- আটকাবে কে

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিছু দিন আগে বডি শেমিং করায় স্বয়ং তার ভক্তরা তাকে ধুয়ে দিছিল।

আমি নিজে ফটোশুট করি। দেশেও উলঙ্গ ফটোসেশান হয়। ভারতে আরও আরও আরও বেশি।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫৬

তানভির জুমার বলেছেন: তমলিমা, রাণভীর, সমকামী, গে', লেসভি, এরা সভ্যতা, সমাজ, মানবতার শত্রু, এরা আমাদের এই সুন্দর পৃথীবির জন্য হুমকি, এরা এইডস্, মাঙ্কিপক্সের ধারক বাহক। এরা অনেক নোংরা আর নীচু জাতের মানুষ। পৃথীবিজুড়ে এখনো সমাজের বেশীরভাগ মানুষ এদের কে ঘৃনা করে। তমলিমা, রাণভীর, সমকামী, গে', লেসভি, এরা সভ্যতা, সমাজ, মানবতার শত্রু, এরা আমাদের এই সুন্দর পৃথীবির জন্য হুমকি, এরা এইডস্, মাঙ্কিপক্সের ধারক বাহক। এরা অনেক নোংরা আর নীচু জাতের মানুষ। পৃথীবিজুড়ে এখনো সমাজের বেশীরভাগ মানুষ এদের কে ঘৃনা করে।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মাদ্রাসার মত পবিত্র স্থানে সমকামীতা হয়, শিশু বলতকার হয়। ইহা সবচেয়ে বেশি দুঃখজনক।

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: মানুষিক ভাবে অপ্রকৃতস্থ কারো লেখা নিয়ে অত গুরুত্ব দেয়ার কিছু নেই।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তিনি কথা গুলো মন্দ বলেন নি।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৫৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রনবীর দেখিয়েছেন পুরুষ বেশ্যা হলে ক্যামন হয় । জগন্য লেগেছে দেখতে ........ যাদের রুচি বোধ নেই তারাই এসব পছন্দ করবে ।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নারী পুরুষ কে পৃথক করে বৈষম্য করা সমাজ তসলিমার মত লেখিকা সৃষ্টি করে।

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৫৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রনভীর যা করেছে তাতে পক্ষ বিপক্ষে ঝড় উঠেছে। সে তারকা বলেই হিট নয়তো ভাইরাল হতনা।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঝড় উঠাটা দুঃখজনক। স্বাভাবিক ভাবে নেয়া উচিৎ।

৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: পিকিঙ্গে আমাদের ক্লাসে মডেলরা সুতো ছাড়াই ডায়াসের ওপর দাঁড়াত । মেয়েরা একদম নেংটু পুটু আর পুরুষদের শুধু এক টুকরো ছোট বস্ত্র সুতলি দিয়ে লিং ঢেকে কোমরে বেধে রাখত । মেয়েরা মাসিকের সময় প্যাড পরে আসত । প্রথম প্রথম আমরা সটান দাড়িয়ে ড্রইং করতাম বা মাটি দিয়ে মডেল বানাতাম । পরে ইজি হয়ে গেল সব । এখন রনবীরকে দেখে আমার একদম ডালভাত লাগছে । তসলিমা সঙ্গম প্রিয় নারী , তো সেতো সবাইকে উস্কানি দিয়ে লিখবেই । এখন নেতিয়ে গেছে বয়স আর অসুখ বিসুখের ভারে । ভাল লাগলো তসলিমা তোমার লোমশ প্রিয়তায় , কাম ভাব জাগ্রত হওয়ায় ।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার কাছে ব্যাপার টা একদম স্বাভাবিক।

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তসলিমা তসলিমার মতোই লিখেছে।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ।

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:২১

নতুন বলেছেন: তাসলিমা খারাপ বলে নাই।

মাঝে মাঝে ভালোই বলে কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ধর্ম বিদ্বেশি কথা সম্ভবত ইচ্ছে করেই বেশি বাকা করে বলে একটু আলোচনায় আসতে।

২৮ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও মোল্লারা তসলিমা দের জন্ম দিয়ে থাকেন।

১২| ২৮ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫৬

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাদ্রাসার মত পবিত্র স্থানে সমকামীতা হয়, শিশু বলতকার হয়। ইহা সবচেয়ে বেশি দুঃখজনক।

মাদ্রাসায় এরকম ঘৃন্য কাজ হলে বিচার হয়। কোনভাবে এটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করে না। ইসলাম বলে এটা ঘৃন্য পাপ কাজ। তথা কথিত সাহসী তকমা দেয় না, নোংরা মানুষরা নিজেদের শরীর বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে।

২৯ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যেগুলো মিডিয়ায় আসে ওগুলো বিচার হয়, কিন্তু মিডিয়ায় অপ্রকাশিত এরকম লক্ষ লক্ষ ঘটনা ঘটসে মাদ্রাসা গুলো। তসলিমা তসলিমার আদর্শ অনুযায়ী কথা বলেছেন।

১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তার আগের একটা লেখা পড়েছিলাম, স্পষ্টত বডি শেমিং এর মত নির্লজ্জ্ব কথা বলেছে, এই লেখাতেও দেখছি সেখান থেকে বের হতে পারেনি। শেরজা তপন ঠিকই বলেছেন উনি ঘুরেফিরে ধর্মকে টেনে আনবেনই, দরকার না হলেও।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বক ধার্মিকতা উনাকে এভাবে লিখতে বাধ্য করে সম্ভবত।

১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫৮

বিটপি বলেছেন: ধর্ম টেনে আনার কি আছে? ধর্মকে তো নারীর সুখকে অস্বীকার করা হয়নি। হাদীসে নিষেধ করা আছে পশুপাখির মত সরাসরি সঙ্গম করতে। হাদীসে সেক্সের আগে ফোরপ্লে করে উত্তেজিত করার পরামর্শ দেয়া আছে। হিন্দু ধর্মেও যুদ্ধে, বিপদে এবং ঋতুমতী নারীকে
(প্রাপ্তবয়স্ক) খুশী করার জন্য মিথ্যা বলাকে বৈধ করেছে।

৩১ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওনার বক্তব্য টি ভিন্ন বিটিপি ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.