নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেউ কোথাও ভালো নেই যেন সেই কতকাল আর হাতে হাত অবেলায় কতকাল আর ভুল-অবসন্ন বিকেলে ভেজা চোখ দেখাইনি তোমায়।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৩


১)
ফারজানা । একজন বুয়েটিয়ান। বুয়েটে চাঞ্চ পাওয়া মেয়ের একটু ভাব থাকবে স্বাভাবিক। বুয়েটে চাঞ্চ পাওয়ার আগে ইমতিয়াজকে ভাল বাসতো। চাঞ্চ পাওয়ার পর পল্টি। এক্সপেকটেশন বেড়ে লোভী হয়ে যায়। গরীব ইমতিয়াজকে ইগনোর করতে থাকে। আত্নসম্মানে আঘাত এলে নিজেকে কন্ট্রোল করে ফারজানাকে ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করে। ভালোবাসা ভুলা তো সহজ না। তবুও একসময় সয়ে নিতে হয়। এদিকে ফারজানার ফ্রেন্ডলিষ্টে একের পর এক নতুন নতুব বন্ধু এড হতে থাকে। আরেক বুয়েটিয়ান এর সাথে হালকা কেমেস্ট্রি হয়। শেষ বর্ষের পরীক্ষার পর ফারজানা একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে। এবং এক্সপেকটেশন আরও বেড়ে যায়। গ্রাজুয়েশন এর পর ফারজানার এবারের টার্গেট বিসিএস ক্যাডার। এবং বুইড়া টাইপ একটা বিসিএস ক্যাডারকে বিয়ে করে। কিন্তু হালায় পুরাই বলদ ও ক্ষ্যেত। এবং আপাদমস্তক মৌলবাদী। হেতেও একজন বুয়েটিয়ান কিন্তু ছাগু। তাই তার পছন্দ হচ্ছে ছাগী। ফারজানা পোস্ট গ্রাজুয়েশন কমপিটি করে টেলিটকে জয়েন করে। বিয়ের ১ সপ্তাহ যেতে না যেতে ফারজানার ছাগু স্বামী তারে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে টিপিকাল হাউজ ওয়াইফ হতে জোরাজোরি করে। দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ যেটা বর্তমানে ছাগুতে ভরপুর থেকে পাশ অপরিসীম সম্ভবনাময়ী আধুনিক ফারজানার উপর জোর করে কালো বোরখা চাপিয়ে দেয় তার ছাগু স্বামী। শুরু হয় মানসিক অত্যাচার। ফারজানার জীবন নরকে পরিণত হয়। পৃথিবীর কোন স্মার্ট মানুষের পক্ষে ছাগুশ্রেণীকে সহ্য সম্ভব নয়। ফারজানার ইমতিয়াজ এর কথা মনে পড়ে। ইমতিয়াজ ফারজানার সর্বশেষ দেখায় ইমতিয়াজ বলেছিল - মনে রেখ "প্রকৃতি প্রতিশোধ গ্রহণ করতে ভালোবাসে"। ছাগুকে ডিভোর্স লেটার পাঠায় ফারজানা। ৩ মাসে সে ডিভোর্স এক্সিকিউটও হয়। এরপর ফারজানা অনেক বিয়ের প্রস্তাব পায়। তবে বলদ, ডিভোর্সড, আগের বাচ্চা কাচ্চা আছে ওরকম ছাড়া মন মতো একটাও পায়না। আমাদের দেশে মেয়েদের ডিভোর্স হওয়ার পর তার চাহিদা কমে যায়। এক ডিভোর্সিকে ২য় হাজবেন্ড কখনই ভালোবেসে বিয়ে করেনা।বিয়ে করে শারিরীক চাহিদা মিটাতে। করলেও খুব কম। মানুষের ২য় বিয়ে হয় প্রয়োজনের কারণে।


২)
চ্যাকা খেয়ে ইমতিয়াজ এতই ভেঙ্গে পড়েছিল যে ২ বছর স্টাডি গ্যাপ। ২ বছর পর স্বাভাবিক হওয়ার পর সে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। ইমতিয়াজ বরাবরই সিম্পল লাইফ স্টাইল পছন্দ করে। প্রাইভেট ইউনিতে সাধারণত বড় লোকের মেয়েরা পড়ে। ইময়িয়াজ দেখতে খুবই হ্যান্ডসাম। সিম্পল কিন্তু খুবই ক্লাসি। ক্লাসি কারা? যারা অহংকার করেনা, মানুষকে (ছাগু ও টক্সিক লোকজন ছাড়া) কষ্ট দিয়ে কথা বলেনা, যাদের ওয়ে অফ টকিং সুন্দরব, মানুষের বিপদে বসে থাকতে পারেনা, সত্যবাদী, যে কোন এনভায়রনমেন্টে এডজাস্ট করতে পারে ও সুশিক্ষায় শিক্ষিত ওরাই ক্লাসি। ইমতিয়াজ ক্লাসিদের একজন।বড় লোকের মেয়েরা আবার ফারজানার মতো ফকিন্নি মানসিকতার না। ওরা বিসিএস ক্যাডার দেখে ইমপ্রেস হয়না। ওরা একটু ফাস্ট বা বিড়ি/সিগারেট/সীসা খেলেও মন ফকিন্নি না। একজন ছেলেকে ভালোবাসার জন্য প্রথম যে গুণটা তারা খুজে সেটা ছেলেটি মজার মানুষ কিনা। এই মেয়েটির নাম ইম্পা। ৫ ফীট ৪ ইঞ্চি হাইটের স্লিম ফিট মেয়েটা জিনস এর সাথে টপস পরে ইউনিতে যায়। ইমতিয়াজ টং এ চা- বিড়ি খায়। ডুন্ট কেয়ার টাইপ। পারসোনালিটি লেভেল খুবই হাই। একটি মডার্ন মেয়ে যেরকম ছেলেকে বয় ফ্রেন্ড হিসেবে ইমসজিন করে ইমতিয়াজ সে রকম। মাঝখানে অনেক ঘটনা। লিখলে পোস্ট বড় হয়ে যাবে। পাঠক পড়বেওনা। তাই শর্ট করছি। দুইজনের প্রেম হয়। ইমতিয়াজের ব্যাবসায়ীক সেন্স খুব ভালো। সে অনলাইনে বিজনেস শুরু করে। আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে বিজনেস। বড় হতে হতে একটা ক্লথিং ব্রান্ড স্টাবলিস করে ফেলে। এখন ঢাকা কুমিল্ল ও চট্টগ্রামে তার ৬ টি আউটলেট আছে। ইমতিয়াজকে প্রথম পুঁজিটা দিয়েছিল ইম্পা। এমন কি ফেসবুকে পেজ খুলার পর প্রথম লাইভটা করে দিয়েছিল ইম্লার বেস্ট ফ্রেন্ড সুমাইয়া।

কথায় আছে রাজা গরীব হলেও মনটা রাজার মতোই থাকে আর ফকিন্নী বড় লোক হলেও মনটা ফকিন্নির মতোই থাকে। ফকিন্নি ফারজানারা সবসময় ঐ ছাগুই পাবে আর আর ক্লাসি ইম্পারা তার বিএফ কে সাপোর্ট দিয়ে স্টাবলিশ করে শ্রেষ্ঠ বানিয়ে দিব।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: এটা কী গল্প নাকি সত্যি ঘটনা দাদা?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পড়ে আপনার কি মনে হয়েছে?

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: পড়ে আপনার কি মনে হয়েছে?




পাঠকরা সবসময় গল্পের আদলে বাস্তবতা দেখতে চাই...
আমিও তার ব্যতিক্রম নই...

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটা একটা সত্য ঘটনা দাদা।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি তো সাহিত্যের মাঝে শ্রেণী সংগ্রাম শুরু করেছেন!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কই? ছাগুরা তো কোন শ্রেণিতে পড়েনা। তাদের কোন শ্রেণীতে রাখা উচিত নয়।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



প্রকৃতির প্রতিশোধ কথাটা আজকাল মানুষ না বুঝেই ব্যবহার করতে শুরু করেছে।
আপনি যদি কখনো প্রকৃতির সাথে অন্যায় করেন তাহলেই কেবল প্রকৃতি আপনার ওপর প্রতিশোধ নেবে ।

কোন একটি ছেলে কোন একটি মেয়ের সাথে কোন ধরনের অন্যায় করলে সেই প্রতিশোধ প্রকৃতি নিতে আসবে না ।
যেমন প্রকৃতির বিরুদ্ধে কাজ করে আমরা গাছপালা কেটে ফেলছি ।
নির্বিচারে ব্যাপকভাবে কার্বন নিঃসরণ করে চলেছি।
এর ফলশ্রুতিতে গ্লোবাল ওয়ারমিং শুরু হয়ে যাচ্ছে ।
প্রকৃতিতে দেখা যাচ্ছে বিরাট পরিবর্তন ।

এটাকে বলতে পারেন প্রকৃতির প্রতিশোধ।

একটি মেয়ে একটি ছেলের ভালোলাগাকে অস্বীকার করল ।
এটার প্রতিশোধ প্রকৃতি নিতে আসবে কোন দুঃখে বলেন!?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রকৃতি মানে সৃষ্টি কর্তা আর প্রতিশোধ মানে বিচার। কেউ কারও মন ভাঙলে সৃষ্টি কর্তা তা সহ্য করেনা। মানুষের মনে যারা আঘাত দেয় তারা (ছাগু ও দুষ্ট লোল ছাড়া) সবচেয়ে বড় পাপী। সৃষ্টিকর্তা তাদের নিজে দায়িত্ব নিয়ে শাস্তি দেয়।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: ফারজানার মত ঠাটবাট দেখানো মেয়ে কিভাবে ডমিনেটিং ক্যারেক্টারের একজন পুরুষকে বিয়ে করল? তার উচিত ছিল লুতুপুতু টাইপ 'নিজেকে মেয়ে করা' একটা ফেমবয়। তাহলে সে বোধ হয় সুখী হত।

বিড়ি খাওয়া মেয়েগুলি কি খুব ভালো হয়। এরকম এক বিড়ি খাওয়া মেয়ের সাথে ভার্সিটি লাইফে আমার কিছু সময়ের জন্য বন্ধুত্ব হয়েছিল। কিন্তু তার একটা খুব বাজে স্বভাব ছিল। কোন ছেলের গায়ে হাত না দিয়ে সে কথাই বলতে পারতো না। দেখা হলেই সে আগে পিঠে একটা থাপ্পড় দিয়ে তারপর কথা শুরু করত। খুবই বিরক্তিকর আচরণ ছিল সেটা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঐযে বি সি এস ক্যাডার। বিসিএস ক্যাডা গুলো বলদ হলেও মেয়েরা বিয়ে করে পরে বুঝে এদের চেয়ে ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চাররা ১০০ গুণ বেশি ভাল। বিড়ি খেলেই যে কেউ ভাল আবার বিড়ি না খেলে যে কেউ খারাপ তা নয়। কে ভাল আর কে খারাপ তা হেদায়েত এর উপর নির্ভর করে।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা একটা সত্য ঘটনা দাদা।



অনুমান করেছিলামও। চমৎকার লিখেছেন দাদা।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: এই সমাজের ঘটনা তুলে ধরেছেন। যা একদম বাস্তব।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আমাদের দেশে মেয়েদের ডিভোর্স হওয়ার পর তার চাহিদা কমে যায়। এক ডিভোর্সিকে ২য় হাজবেন্ড কখনই ভালোবেসে বিয়ে করেনা।বিয়ে করে শারিরীক চাহিদা মিটাতে। করলেও খুব কম। মানুষের ২য় বিয়ে হয় প্রয়োজনের কারণে। কথা সত্য তবে আমি েএখনো আনমেরিড আমার কাছে যদি সে ভালো মন মানসিকতা আর সুন্দর মনের মত হয় সে ডিভার্সী হলে আমার কোন আপত্তি নাই। বাঙালী বড় অদ্ভুদ ভাই।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিধবা ও তালাক প্রাপ্ত বিয়ে করা রসুল স: এর সুন্নত। বাঙালী ডিভোর্সীদের সম্মান দিতে চায় না। আসলেই অদ্ভুত।

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

এম ডি মুসা বলেছেন: সবকিছুর ভিতরে ধর্মকে টেনে আনা উচিত নয়। আপনি দেখেন কয়জন রমজানে রোজা রাখে? রোজা ফরজ। সামনে রোজা আসে দেখবেন কয়জনে রোজা রাখে/////////// যারা রাখে না তাদের চিহিৃত করে রাখেন, কোরবানি ঈদ আসুক। যারা রোজা রাখে নাই তারা সবার চেয়ে বড় গরু দিয়ে কোরবানি দেয় অধিকাংশ। এখন রোজা হচ্ছে ফরজ। কোরবানি হচ্ছে ওয়াজিব। ফরজ পালন করে না ওয়াজিব মিস হয়না। এইদেশে ফরজ পালন করে না সুন্নত নিয়ে ব্যস্ত িএই বাঙালি নামিক মুসলমান। এই রকম অনেক ঘটনা আছে। আমি দেখেছি। টুপি পড়ে সুরত ধরে সুন্নত পালন করে, তারাই আবার মিথ্যা মত নানা অন্যায় কাজ করে । নবীর সাথে আপনার তুলনা করলে হবে না । নবী ছিল উত্তম চরিত্র মানুষ। এবং তিনি ছিলেন মানুষের ভেতরে শ্রেষ্ঠ একজন মানুষ। আপনি তার হিসেব করে দেখেন তার দশটি গুণের ভেতরে কয়টি গুণ আছে । আরেকটি কথা, নবী বহু বিবাহ করছেন, সেখানে সেটা অনেক নারী তার হাশরের ময়দানে নবীর সাথে বেহেস্ত যাওয়ার পথকে সুগম করতে িইচ্ছা ক্রমে নবী( স) কে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন।
আল্লাহ মাত্র চার খলিফার বেহেস্ত যাওয়ার নিশ্চয়তা দিছেন, তবে আপনি বর্তমানে কোন মানুষ বলতে পারে আল্লাহ কাছে
আমাকে সেই নিশ্চয়তা দিছে। কেউ কি গায়েবি খবর বলতে পারে? আপনাকে হাশরের ময়দানে কি আচারণ করবে আল্লাহ আপনার সাথে সেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারে না। তাহলে এত বেহেস্ত এত জান্নাত কি কোথায় পায় মৌলবাদি রা। কারণ কে বলতে পারে যে আপনার নামাজ রোজা আল্লাহ কবুল করছে নাকি ? কেউ বলতে পারে না। আরেকটা কথা
ইবলিশ কিন্তু অনেক ইবাদাতি ছিল, এবং সে নিজেকে বড় দাবি করছে, আদম ছিল সাধারণ মাটির। তার কাছে নত হলো না।
আল্লাহ অহংকারীকে তার থেকে নাম কাটা দিলেন। কারণ কে মাটি কে ইবাদাতি কে আল্লাহ নির্ধারণ করবে। সেটা মানুষ নয়
আপনার কাজ হলো চেষ্টা করা আল্লাহ খুশি করা বা তার আনুগত্য করা।
বর্তমানে বহু কোরআন কিতাব মুখস্ত করে, নিজেকে আকাশ সমান উচু মনে করে। যেন আল্লাহ তাদের জন্য কেনা তাদের েএকা প্রভু। আর যারা সাধারণ আল্লাহ নামাজ রোজা করে তাদের তুচ্ছ করে কথা বলে আবা বলে আপনারা কি জানেন?
তাহলে ধর্মীয় দিক দিয়ে সবকিছু বিচার করার আগে নিজের নীতি আগে ঠিক করতে হবে।
নবীর আদর্শ ছিল অনেক সুন্দর নবী কাউকি গালি দেয়নি নিজ দলের বা ভিন্ন ধর্মের লোককে গালি দেয়নি
আপনি কি জানেন ওমর রাঃ গেছে নবীকে হত্যা করতে নবীর আদর্শ দেখে মাথা নত হয়ে নবীর পথে দ্বীন আনছে।
। বর্তমানে নবীর নামে যারা সুন্নতি দেখায় ওরা িএক হুজুরকে আরেক হুজুর বলে, ভণ্ড এক হুজুর আকের বলৈ ওরে সিটার ওরে বাটপার, আরো নানা কথা সাধারণ মানুষকে বলে েসেটা আর বললাম না। এরা কি নবীর আদর্শ ওদের ভিতরে আছে
নাকি নাই নবী তো কাউকে গাল মন্দ করে নাই। সবার আগে আমেলম নামে ভন্ড রা ইসলাম কে ছোট করে। সঠিক আলেম আজ বড় সংকট। দুই একজন থাকতে পারে আলেম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.