নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
প্রথমে বলে রাখি আমি ছাত্রলীগের অন্যায় কর্মকান্ড কখনো সাপোর্ট করিনি। ছাত্রলীগ যখনই অন্যায় করেছে আমি প্রতিবাদ করিছি। কিন্তু মৌলবাদ, রাজাকার ও জঙ্গি হটাও কর্মসূচিতে ছাত্র লীগের সুদৃঢ় অবস্থানকে সমর্থন না করার কোন উপায় নেই। একটি দেশের মানুষ যখন উগ্র মৌলবাদী ও জঙ্গিদের অত্যাচারে অতীষ্ট হয়ে উঠে তখন তাদের বল প্রয়োগ করে দমন করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা। আসুন প্রথমে জেনে নেই সেদিন কি হয়েছিল ঢাবিতে। আইন বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাবলীগ এর সাথে জড়িত। তাবলীগ দের কাজ হইল মসজিদে বসে হাদিস পড়ে শোনানো। কিন্তু প্রতিটি প্রতিষ্ঠান এর কিছু নীতিমালা আছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস ও মৌলবাদ ঠেকেতে আইন করে - " তারা যেখানে আলোচনা করতে চাইছে সেখানে আলোচনা করা ভিসি ও প্রক্টর থেকে নিষেধ করা আছে। এবং সেন্ট্রাল মসজিদ ব্যতীত অন্য কোথাও রমজানের আলোচনা করা যাবে না "। কিন্তু তাবলীগরা সে আইনকে পাত্তা না দিয়ে জোহরের নামাজের পর আলোচনার নামে হাউকাউ করে। হাউকাউ বলছি কারণ তাবলীগরা এখানে যে হাদীস গুলো বয়ান করে সেগুলোর অধিকাংশই জাল ও ভুয়া। ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দিয়ে থাকে। এবং হাদীস গুলো মন গড়া ও কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক।
এরা নিষেধ না শোনে ঘাড় ত্যাড়ামি করে আলু+চনার নামে হাউকাউ করতে অন্যত্র যেতে চাইলে ছাত্রলীগ ধোলাই দেয়। যদিও তাদের দমন করা উচিত প্রশাসনের। প্রশাসন ওদের যত্রতত্র এসব করতে না দিলে এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটতোনা ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হতোনা।যদিও ধোলায় দেয়াটা বাড়াবাড়ি হয়েছে তবে দেশের জন্য লাভ বেশি। কারণ রমজান মাসকে উসিলা করে তাবলীগদের ঢাবিকে মাদ্রাসা বানানোর সাহস এরা দেখাবেনা। দেখুন এখন মাসালা, হাদীস, দোয়া, হেন্তেন এগুলোর জন্য বৈঠক এর প্রয়োজন পড়েনা। গুগল সার্চ দিলেই লাখ লাখ।তাছাড়া যে ১৩ জন ওখানে ছিল তারা তাবলীগ। তারা এগুলো জানেই। হুদাই আলোচনার দরকার নেই। ইসলাম প্রচার করতে হবে ইজরায়েলে গিয়ে। বিশ্বের ৪র্থ বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রে ইসলাম প্রচারের দরকার কি? হযরত উমর এর যুগে এরকম কিছু লোক কোন কাজ কাম না করে মসজিদে বসে জিকির করত। উমর র: ২ ওয়াক্ত তাদের মসজিদে বসে হাউকাউ করতে দেখে ৩য় ওয়াক্তে বের করে দেয়।
তাই ছাত্রলীগ যা করছে সেটা ১৩০০ আগে ইসলামের ২য় খলিফা হযরত উমর র: করেছিলেন। এছাড়াও আমার গতকালের ১ টা পোস্টে বলছি - তাবলিগ, জামাত, হেফাজত দের সংঘবদ্ধ হতে দেয়া বাংলাদেশে খুবই রিস্কি। সামনে আসতাসে ১লা বৈশাখ। এরা আলোচনার নামে ঢাবিতে হলি আর্টিজান এর মতো বোমাবাজি করার প্ল্যান করলে ঝামেলা আছে। অনেক লোক মারা যাবে। তাই ২/৪ টা সাম্ভাব্য জঙ্গিকে চড় তাপ্পড় দিয়ে যদি বোমাবাজি রোধ করা যায়, এখনো বাংলাদেশকে বাংলাস্থান বানানোর ষড়যন্ত্র যারা করছে তাদের দমন করা যায়, জঙ্গিবাদ দমন করা যায় তাহলে খারাপ কি?
ব্লগে এক তাবলীগ প্রকোশলী নাম দিয়ে ছাত্রলীগকে ভারতীয় রাজাকার বলছেন। এখানে ভারত কোত্থেকে আসল? কথায় কথায় ভারতের প্রতি হিংসা ও বিদ্বেষ পোষণ করা খুবই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এমনকি তার পোস্টে তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা রাজাকার ছিল কৌশলে তাদের দোষ হালকা করার ঘৃন্য চেষ্টা চালান। তার বক্তব্যে ইনিয়ে বিনিয়ে রাজাকারদের প্রতি বিশ্রী সমর্থন এর ঘৃণ্য ইঙ্গিত পরিলক্ষিত হয়।
বলে রাখি ছাত্র লীগ তাদের রক্তাক্ত করে ঠিক কাজ করেনি। ধরে আনতে বললে বেঁধে আনা মারাত্নক বাড়াবাড়ি ও সীমালঙ্ঘন। আল্লাহ সীমালঙ্ঘন কারীদের পছন্দ করেন না।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে মাদ্রাসা বানানোর যে ঘৃণ্য প্রয়াস জামাত হেফাজত ও তাবলীগরা চালাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এর বিরুদ্ধে এখনই আরও কঠোর হতে হবে।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে মাদ্রাসা বানানোর যে ঘৃণ্য প্রয়াস জামাত হেফাজত ও তাবলীগরা চালাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এর বিরুদ্ধে এখনই আরও কঠোর হতে হবে।
-উনার সময় শেষ; উনি যেসব অন্যায় করে যাচ্ছেন, স্বাধীনতার পক্ষের লোকদের সেজন্য খেসারত দিতে হবে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: স্বাধীনতা বিরোধী পক্ষের বিষাক্ত সাপ গুলো জাস্ট ওয়েট করছে। সুযোগ পেলেই ছোবল মারবে।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
নাহল তরকারি বলেছেন: ইসলাম মানেই যে গুন্ডা এটা আপনাকে কে বলেছে? চাদাবাজি, ধর্ষন, দুর্নীতি এগুলো কারা করে? মাদ্রাসার ছাত্রারা তো এসব করে না। তাছাড়া ওয়াজে, তাবলীগে, এমন কোন কথা তো বলে নাই যেখানে কোন দেশের সার্বভৌম হুমকি আছে? কোন ওয়াজে জঙ্গিবাদ সার্পোট করেছে? ভিডিও থাকলে লিংক দিন। তথ্য সূত্র ছাড়া কোন কিছু লেখা ঠিক না।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি কোথায় বলছি ইসলাম মানেই গোন্ডা। মাদ্রাসার ছাত্র কোত্থেকে এলো? এখানে কথা হচ্ছে তাবলীগ জামাত হেফাজত নিয়ে। কারণ এদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশ কে জঙ্গিস্থান বানানো। ওয়াজ তাবলিগ এগুলো জাস্ট আই ওয়াশ ও ধান্দাবাজী। মূল উদ্দেশ্য ধর্মান্ধতা স্প্রেড করে জঙ্গিবাদ কায়েম।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: স্বাধীনতা বিরোধী পক্ষের বিষাক্ত সাপ গুলো জাস্ট ওয়েট করছে। সুযোগ পেলেই ছোবল মারবে।
-এই সমস্যা যে অপেক্ষা করছে, সেটা উনার মগজে আছে? নেই
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মগজে আছে। কিন্তু উনি বিষয়টি হালকা ভাবে নিচ্ছেন। এটাই চিন্তার বিষয়।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনি কোন ধর্মের লোক?
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মনুষ্য ধর্মের লোক।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন বৃহত্তর ঢাকা মাদ্রাসায় পরিণত হয়েছে ।
আফসোস!
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোকে ওরা টার্গেট করছে।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই সরকার জামাত,শিবির,তাব্লিগ মাব্লিগের বড় পৃষ্ঠপোষক।
কাদের সমর্থনে সরকার সারা দেশে জারি সারি যাত্রা পালাগানের আসর করার অনুমতি দেয়না তা এক বিরাট প্রশ্ন। বিগত ১৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ছাত্রিদের দেখলে মনে তারা কোন মহিলা মাদ্রাসায় এসেছে।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জারি সারি যাত্রা ও পালাগান আমাদের ঐতিহ্য। হুজুরদের মন রক্ষার্থে এগুলো বন্ধ করা খুবই হতাশাজনক। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শুধু নয় এদেশের সিংহভাগ মেয়ে ওয়াজীদের ভক্ত হয়ে যাচ্ছে। মাদ্রাসার ছাত্রী হয়ে যাচ্ছে।
৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২২
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ভালো লিখেছেন। রাজাকার আর রাজাকারের সন্তানদের বিরুদ্ধে ঐক্যজোট গড়ে তোলা প্রয়োজন।
জঙ্গি দমন করা ভালো কাজ। সে যেই করুক না কেন। জঙ্গির পক্ষে যারা কথা বলে তারা ঘাপটিমেরে থাকা বড় জঙ্গি।
এদের প্রতিরোধ করা সবার দায়িত্ব।
১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গির পক্ষে যারা কথা বলে তারা ঘাপটিমেরে থাকা বড় জঙ্গি।
এদের প্রতিরোধ করা সবার দায়িত্ব।
শতভাগ সাহসী ও সত্য বক্তব্য প্রদানের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ রফিক ভাই।
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৪০
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: এখন মূলতই আওয়ামী লীগের কোন রাজনীতি নাই। জনগণ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে৷ তাই ধর্মীয় উস্কানিমূলক প্রজ্ঞাপন জারি করে সাধারণ ও সহজ-সরল মুসলিমদের মাঠে নিজেরা জঙ্গি দমনের নাটকীয় খেলা খেলতে চায়। এগুলো রাজনীতির নামে নতুন বতলে পুরাতন মদ
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গিরা আর কখনোই বিম্পির কাঁধে ভর করে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা।
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: বুয়েট কে এরা মাদ্রাসার লেভেলে নামিয়ে এনেছে....এখন টার্গেট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এদের এখনই কঠোর ভাবে দমন করতে হবে।
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: সচেতন না হলে আস্তে আস্তে সব যায়গায় প্রবেশ করবে।সরকারের ভিতরে গাপলা আছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৫২
পুরানমানব বলেছেন: আলোকচিত্রের জংগীগুলোর মস্তকে হেলমেট থাকিলে এই লেখনী পূর্ণতা পাইতো।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আলোকচিত্রের জঙ্গি মানে?
১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরকারের উচিৎ দ্রুত বিষয়টিতে নজড় দেয়া, তা না হলে এরা দেশটাকে আবর্জনায় ভরিয়ে তুলবে।
আর্চয্য হয়ে যাই বুয়েট থেকে ইসলামি স্কলার বের হয়।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এরা ভয়ংকর ভাবে বংশ বিস্তার ঘটাচ্ছে। এদের এখনই দমন করতে হবে।
১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
আমি মিয়াবাড়ির ছেলে বলেছেন: যারা ‘ভারতীয় রাজাকার’ শব্দটি বলে তারা জন্ম জন্মান্তরে রাজাকার।
এরা পাকিস্তানের দালাল বলেই নিজেদের দুঃখ ভোলার জন্যই এই শব্দটি বলে থাকে।
এরা আবু জেহেলের বংশধর।
ঘৃণা এদের জন্য।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক পর্যবেক্ষণ। যাক কয়েকটি রাজাকার কে আইডেন্টিফাই করা গেলো সে পোস্ট থেকে।
১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫
নাহল তরকারি বলেছেন: =< হেফাজত নিয়ে তেমন গবেষণা করা হয় নি। তবে তাবলীগ সম্পর্কে আমার ধারনা আছে। তারা জঙ্গি বানায় না। মনে করেন রাকিব নামে এক গজ্ঞাখোর আছে। রানা নামে এক ছ্যাকা খাওয়া ছেলে আছে যে আত্নহত্যা করতে চায়। কানা কাটা মজিদ আছে যে এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী। কালা চান্দ নামক এক লোক এলাকায় চাদাবাজি করে। তাবলীগ ওয়ালারা এসব লোকদের চরিত্র ঠিক করেন। বিশ্বাস না হয়ে ওদের সাথে ৪০ দিন সময় দিন। কারন আমরা বাহিরে থেকে যা দেখি, তা সব সময় সত্য হয় না।
=< জঙ্গিদের যেমন দমন করতে হবে, তেমনি যারা বাংলাদেশের সার্বভৌম অস্বীকার করে অখন্ড ভারত করতে চায় তাদেরও দমন করতে হবে। শুধু তাই না, মায়ানমার ওরাও আমাদের সাথে যুদ্ধ করতে চায়। কুকি চীন ও বসে নাই। ওরা চট্টগ্রাম বিভাগ কে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছন্ন করে নতুন রাষ্ট্র করতে চায়। বাংলাদেশ যে কি পরিমান ঝুকি তে আছে তা নিয়ে টেনসান করলে কোন কূল কিনারা পাই না।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আজকে ইফতারে আইটেম কি কি?
১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শিক্ষাঙ্গন থেকে সব ধরণের ধর্মীয় সভা নিষিদ্ধ করতে হবে, ধর্মীয় সভার জন্য মসজিদ-মাদ্রাসই যথেষ্ট শিক্ষাঙ্গন কেন?
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সহমত। আসলে কোথাও ধর্মীয় সভার দরকারই নেই।
১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জামাত, শিবির, হেফাজত এবং আরো কিছু ইসলামী সংগঠনকে শেখ হাসিনা শুধুমাত্র ছাই দিয়ে চাপা দিয়ে রেখেছেন। এরা সুযোগ পেলেই আগুনের স্ফুলিঙ্গের মত জ্বলে উঠে চারপাশ ছারখার করে দিবে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শেখ হাসিনার তখন অনুতাপ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবেনা।
১৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: যেটা সত্য, কোন যুক্তিতেই তাকে ঢেকে দেওয়া যাবেনা। ইসলামের মূল মন্ত্রই হল "সত্যকে জানো এবং জানা সত্যকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দাও"। এই মন্ত্রেই সারা বিশ্বে ইসলামের ঈর্ষনীয় বিকাশ ঘটেছে। তাই, প্রতিটি মুসলিমের কাছেই ইসলাম প্রচার করা একটা অবশ্য কর্তব্য এর মধ্যে পড়ে। তাই কোন আইন করে, নিষেধাজ্ঞা দিয়ে বা সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে দাওয়াত ও তাব্লীগের কাজ থেকে মুসলিমদেরকে বিরত রাখা সম্ভব নয়। যে ঘটনা ছাত্রলীগ ঘটালো - তা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ইসলাম প্রচারের জন্য আরো উৎসাহিত করবে। সোনাগাজী যে আশঙ্কার কথা বললেন, বুয়েটের পর ঢাবিও এখন এই ট্রেন্ডে আসার এই ঘটনা একটা ফুল্কির মত কাজ করবে। এখন ইন্ধনের অপেক্ষা।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে জামাত হেফাজত তাবলীগ এগুলোর মূল উদ্দেশ্য জঙ্গিবাদ কায়েম।
১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: নাহল তরকারি বলেছে রানা নামে এক ছ্যাকা খাওয়া ছেলে আছে যে আত্নহত্যা করতে চায়।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নাহল তরকারি বলেছেন: ভাই। এটা আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলে নি। এটা একটি উদাহারন মাত্র। গণিত বই আছে না “মনে করো শাকিবের কাছে ১০ টা কলা আছে। সেখান থেকে ২ টি কলা রাকিব কে দিলে তুমার কাছে কয়টি কলা আছে?” ব্যাপারটি তেমন।
২০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪
নাহল তরকারি বলেছেন: ভাই। এটা আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলে নি। এটা একটি উদাহারন মাত্র। গণিত বই আছে না “মনে করো শাকিবের কাছে ১০ টা কলা আছে। সেখান থেকে ২ টি কলা রাকিব কে দিলে তুমার কাছে কয়টি কলা আছে?” ব্যাপারটি তেমন।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শরীর কেমন আজকে? আমাকে রোজায় ধরছে।
২১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভালো আলোচনা।
এমন আলোচনা হবার দরকার আছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্রলীগ হচ্ছে জল্লাদ। জাস্ট জল্লাদ।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম।
২৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
আরইউ বলেছেন:
আমি মিয়াবাড়ির ছেলে বলেছেন: যারা ‘ভারতীয় রাজাকার’ শব্দটি বলে তারা জন্ম জন্মান্তরে রাজাকার।
এরা পাকিস্তানের দালাল বলেই নিজেদের দুঃখ ভোলার জন্যই এই শব্দটি বলে থাকে।
এরা আবু জেহেলের বংশধর।
ঘৃণা এদের জন্য।
একশতভাগ একমত! ছা. লীগ, আ. লীগ-এর অনেক অনেক সমালোচনা করা যায়, কিন্তু যখনই কেউ “রাজাকার” শব্দটি এই ন্যারেটিভে নিয়ে আসে বুঝতে হবে “কিন্তু” আছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া প্রকোশলী মিয়ারে চেকে রাখতে হবে। এটা পাকি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
২৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫১
এস.এম.সাগর বলেছেন: পাকি এবং ভাদা এই দুইটাই বাংলাদেশের শত্রু। এদেরকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে হবে ।
১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।
২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
নতুন বলেছেন: কিন্তু তাবলীগরা সে আইনকে পাত্তা না দিয়ে জোহরের নামাজের পর আলোচনার নামে হাউকাউ করে। হাউকাউ বলছি কারণ তাবলীগরা এখানে যে হাদীস গুলো বয়ান করে সেগুলোর অধিকাংশই জাল ও ভুয়া। ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দিয়ে থাকে। এবং হাদীস গুলো মন গড়া ও কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক।
এরা নিষেধ না শোনে ঘাড় ত্যাড়ামি করে আলু+চনার নামে হাউকাউ করতে অন্যত্র যেতে চাইলে ছাত্রলীগ ধোলাই দেয়। যদিও তাদের দমন করা উচিত প্রশাসনের। প্রশাসন ওদের যত্রতত্র এসব করতে না দিলে এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটতোনা ও দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হতোনা।যদিও ধোলায় দেয়াটা বাড়াবাড়ি হয়েছে তবে দেশের জন্য লাভ বেশি।
এই ভাবে অন্যায় করতে দেয়া ঠিক না।
সমাজে কেউ অন্যায় করলে তার জন্য আইন আছে। ছাত্রলীগের দরকার নাই।
ছাত্রলীগ / ছাত্রদল/ ছাত্রশিবির রাজনতিক দলের লাঠিয়াল বাহিনি মাত্র। ছাত্রদের টাকা+ক্ষমতার লোভ দিয়ে বড় দলগুলি তাদের লাঠিয়ালের মতন ব্যবহার করছে। এটা চরম অন্যায়, এটা অনেক বড় অপরাধ, দেশ ও জাতির জন্য খুবই একটা ক্ষতিকর কাজ করছে রাজনিতিক নেতা রা।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শতভাগ সহমত জানাচ্ছি।
২৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯
নতুন বলেছেন: একটা জিনিস জানা দরকার।
ছাত্রদল, ছাত্রলীগে যোগ দিলে তারা ছাত্রদের কি শিক্ষা দেয়। তাদের দলীয় কোন নিতিমালা আছে?
সব দলই বলে দেশের জন্য ছাত্র রাজনিতি দরকার। তারা নতুন দের কি শিখায় সেটা জনগনের সামনে তুলে ধরা দরকার।
ছাত্ররাজনিতি বন্ধ করতে হবে নতুবা রাজনিতিকদলগুলি তাদের লাঠিয়াল বাহিনির জন্য ছাত্রদের ব্যবহার করতেই থাকবে।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঐ এক কথা। কোন রাজনৈতিক দল যেন ছাত্রদের লাটিয়াল বাহিনী হিসেবে ইউজ না করে এই ব্যাপারে কনসার্ন থাকতে হবে।
২৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাবলীগ এর বিষয় আলাদা। কিছু স্বার্থান্বেষী তাবলীগের মুখোশধারী হতে পারে কেবল। তারা তাবলীগের প্রতিনিধি নয়। এই আলোচনায় যে তাবলীগের নাম আসলো এর জন্য কঠমোল্লারা দায়ি। উগ্র বাদি কাঠমোল্লা মৌলবাদী তাবলীগের জন্য প্রতিবন্ধক।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাই তাবলীগ বা হেফাজত এদের উৎপত্তি জামাত থেকে। জামাতিরা সুযোগের আশায় তাবলিগ সেজে ঘাপটি মেরে বসে আছে।
২৮| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বেগম জিয়ার সময়, চিটাগং ও রাজশাহী ইউনিভার্সিটিকে মাদ্রাসা বানায়েছিলো; বুয়েট থেকে প্রচুর ইসলামিক স্কলার বের হচ্ছে।