নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
আমাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, আপনাদের দেশের প্রধান সমস্যা কি? আমার উত্তর কি হবে কারও অজানা নয়। তাও আরেকবার বলছি - অবশ্যই মৌলবাদ। কারণ এরা ইসলামকে হাস্যকর ও সমালোচিত শুধু করছেনা, জ্ঞান-বিজ্ঞান-শিক্ষা আধুনিকতায় জাতীকে পেছনের দিকে টানছে। অত্যন্ত দু:খের বিষয় হলো ব্লগার পরিচয় দেওয়া অনেকেই এসব মৌলবাদী দের পরোক্ষ ভাবে সমর্থন করছেন।আর তাদের কেউ তাদের মৌলবাদীদের চামচা বললে, লো ক্লাস জঙ্গি বললে কান্নাকাটি করছেন।
আচ্চা বলুনতো বাংলাদেশের একজন প্রকৃত মুসলিম এর প্রধান দায়িত্ব কি? দেশকে দারিদ্র মুক্ত করা নাকি মসজিদে বসে হাদীস/ জাল হাদীস শোনানো? কদিন আগে সবাই দেখেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের কিছু ছাত্র বটতলায় বসে হাউকাউ করলে ধোলাই খায়। এদের তাবলীগ গিরীর জন্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বটতলা রেস্ট্রিকটেড। জঙ্গি, রাজাকার, মৌলবাদীদের ক্যাম্পাসে সন্রাস বোমাবাজি ঠেকাতে এই রেস্ট্রিকশন দিয়েছে। তাবলীগ গীরি করার জন্য সেন্ট্রাল মসজিদ উন্মুক্ত হওয়ার পরও কেউ যখন বটতলার মত ঐতিহাসিক একটা স্থানে কোরান পাঠকে উছিলা করে গ্যাদারিং করে তখন বুঝে নিতে হবে এদের উদ্দেশ্য কোরান পাঠ নয় বরং ঢাবিকে বুয়েটের মত মাদ্রাসা বানানোর ঘৃণ্য চক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
যাই হোক, এরা তো কোরান মানে। কোরানের একটি আয়াতে আল্লাহ বলেন- "তোমাদের কি হয়েছে? তোমরা কেন সংগ্রাম করছোনা? অথচ নির্যাতিত নারী পুরুষ আবাল বৃদ্ধ বনিতা আর্তনাদ করছে - হে রব আমাদেরকে এই জালিমদের হাত থেকে রক্ষা কর।" অথচ এরা কি করছে? এরা নিজেরাই কোরানের নির্দেশনা মানেনা। বর্তমানে রমজান মাসে দেশের ৯০ ভাগ গরীব মানুষ বাজার সিন্ডিকেট এর নোংরামির স্বীকার ও তাদের হাতে জিম্মি । একটা ইসলামি দল প্রতিবাদ বা আন্দোলন করছেনা। অথচ ফেসবুকে ঢুকে দেখুন জঙ্গি মৌলবাদী জামাত হেফাজত বয়কট ইন্ডিয়া বলতে বলতে গলা ফাটাইয়া ফেলতেছে। কিছুদিন আগে নরেন্দ্র মোদি দেশে আসেন। সেসময় জঙ্গি জামাত হেফাজত জিহাদ ঘোষণা করে। হরতাল ডাকে। অথচ শয়তানের দোসর বাজার সিন্ডিকেট বাজারে আগুন লাগাইয়া দিলে দেশের মানুষ নীরবে কাঁদছে- জিহাদ তো দূরের কথা উলটো হুদাই বটতলায় বসে নাটক করছে।
সুতরাং এটা স্পষ্ট প্রতীয়মান যে, বটতলার কোরান পাঠের নামে নাটক কারীরা কয়েকটি বিশেষ উদ্দেশ্যে শুধু আন্ডোলন করে। তার মধ্যে একটি হইল, ইন্ডিয়া হটাও, ২য় টি হলো আওয়ামী লীগ ঠেকাও, ৩য় হলো যারা মৌলবাদী না বরং মুক্তমনা তাদের ঠেকাও। এরা কোন গরীব চা ওয়ালা, খাবারের ব্যবসায়ী রমজান মাসে দোকান খোলা রাখলে, কোন হিন্দু ভাই বোন কে খেতে দেখলে পিঠাইয়া মেরে ফেলে অথচ বাজার সিন্ডিকেট এর একটা লোমও বাঁকা করতে পারেনা।
আমাদের প্রতিটি মোড়ল আসলে বড় নির্লজ্জ।এরা নিজেরা ভন্ড হয়ে অন্যজনকে নৈতিকাতা শেখায়, নিজে স্বৈরাচারী হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের ১৪ গোষ্ঠী উদ্ধার করে। আজকে জোহরের নামাজ পড়তে মসজিদে গেলাম। দেখি প্রথম কাতারে ৬ টি জায়নামাজ বিছানো। ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে যিনি একামত দেন তার পাশে বিছানো জায়নামাজে দাঁড়াতেই মুয়াজ্জিন এসে বললেন এই ৬ টি বাদ দিয়ে বসুন। এই ৬ টিতে নাকি ৩ জন হাফেজ, ১ মোয়াজ্জিন, ও ২ মোড়ল বসবে। আমি জন্মগত ঘাড় ত্যাড়া। সরলাম না। শাউট করলাম হালকা। ইমাম পরিস্থিতি বুঝে বলে উঠলেন থাক থাক যিনি আগে আসছেন তিনিক দাঁড়াক। এই মোয়াজ্জিন গুলো আসলে এলাকার বড়লোক মোড়লদের চামচা।তাদের খুশি করতে৷ পবিত্র মসজিদের মতো স্থানে সেজদা দেয়ার জায়গা দখল করছে ঈদে বকশিশ এর লোভে! মুয়াজ্জিন এর পাশে বিছানো জায়নামাজে নামাজ শেষ করলাম। যখন বের হচ্ছি তখন আমার দিকে সবগুলো তাকায় আছে। অন্যায় দেখলে আমি একা দাঁড়িয়ে যাই। মৃত্যু হলে হোক। এরা কিছু বললোনা। শুধু আমার দিকে তাকিয়ে ছিল। মনে হল সাধারণ মুসল্লীরা ব্যাপারটা পছন্দ করেছেন। প্রিয় পাঠক যেখানে অন্যায় দেখবেন সেখানে একা দাঁড়িয়ে যান। স্বয়ং আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবে।
মৌলবাদী গোষ্ঠীরা ভণ্ড। এরা ভারত বিদ্বেষ সরকার বিদ্বেষ ওয়াজের নামে্ হাউকাউ এগুলো ছাড়া অন্য কিছুই নিয়ে কনসার্ন না। তাই প্রতিবাদ আপনাকেই করতে হবে।
প্রতিবাদ শুরু হোক আপনার এলাকার মসজিদে ইমামের পেছনে মহান রবের কাছে সেজদা দেয়ার জায়গা দখল করা মোড়লদের জায়নামাজ ছুড়ে ফেলে দিয়ে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমাদের ফটোগ্রাফার রাফ ভাই এর ওয়াল থেকে নেয়া ছবিটা। হ্যাঁ এ আই দিয়ে। সবচেয়ে বড় জ্বীন সিন্ডিকেট।
দেশের আলেম সমাজ কখনোই দেশের সামাজিক কোন সমস্যা নিয়ে সুর তুলে নি, এরা আছে কুরআন হাদিস আর চৌদ্দশত বছর আগে কি হইছে না হইছে তা নিয়ে।
২| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
জাদিদ বলেছেন: পোষ্টে কোন নারী মডেলের ছবি নাই গোফরান। পোস্টটা স্বয়ং সম্পুর্ন লাগছে না।
জোকস এ পার্ট - আমি মনে করি এই ইস্যু গুলো খুবই পরিকল্পনাকৃতভাবে তৈরী করা হচ্ছে। আমাদের দেশ একটি রাজনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং জিওপলেটিক্সের অন্যতম কেন্দ্রে পরিনত হয়েছে। সে সব দেশে আইনের সঠিক প্রয়োগ নেই, জনগনের ভোটাধিকার নেই বা মোটাদাগে এক ধরনের স্বৈরাচারী পরিবেশ বিরাজ করে সেই সকল দেশের জনগনের কাছে ধর্ম খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এবং দুর্বৃত্তের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী হাতিয়ার। কারণ ধর্ম ব্যবহার করে মানুষকে সহজে ক্ষেপিয়ে তোলা যায়। ধর্মকে ব্যবহার করে সমাজের একটা বড় অংশের মানুষকে সৃষ্টিকর্তার নামে ধোঁকা দেয়া যায়, প্রতারণা করা যায়।
আমাদের দেশে কখনও কারো ধর্ম পালনে কোন বাঁধা ছিলো না এখনও নেই। এই দেশে হাটে ঘাটে রেল স্টেশনে বিভিন্ন জায়গায় নামাজের জায়গা আছে বা না থাকলেও ধার্মিক মানুষজন মানুষ একটা সাইডে গিয়ে অন্য কারো সমস্যার সৃষ্টি না করে নামাজ সময় হলে নামাজ আদায় করেছে। নামাজের সময় হলে ঐ নির্ধারিত নামাজের স্থানেই লোকজন জড় হয়েছে, প্রয়োজনে জামাতও হয়েছে। কিন্তু এখন একটা ভিন্ন কালচার তৈরী হয়েছে। দেখা যায় - বিভিন্ন স্থানে মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা চিন্তা না করে কয়েকজন মানুষ জড়ো হয়ে নামাজ পড়া শুরু করেছে এবং বিশেষ করে অন্য ধর্মের বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ন স্থান বা ধর্ম নিরপেক্ষ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে নামাজ আদায় করা বা আজান দেয়ার মত খুবই ঠুনকো ও লোক দেখানো কাজ শুরু হয়েছে। এরা নিজের ধর্ম সম্পর্কেই জানে না, আসছে সেই ধর্মের এ্যাম্বাসেডর হতে এবং ধর্ম রক্ষা করতে।
আপনি এদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যাবেন আপনি হয়ে যাবেন ইসলাম বিদ্বেষী বা অন্য কোন ধর্মের দালাল। মোটা দাগে এই সব কাজ আমাদের দেশের জনগনের ৯৫% মানুষ সমর্থন করছে। এরা কি সবাই ইসলামিস্ট বা এদের জীবন ধারন কি ইসলামি কালচার মেনে হয়? উত্তর না। কারন আমরা এতটাই অসৎ জীবন যাপন করছি যে সামান্য চান্স পেলেই আমরা সৃষ্টিকর্তাকে রক্ষা করার চেষ্টা করি। এতে অন্যের হক নষ্ট হোক বা না হোক।
সবচেয়ে বড় বাস্তবতা হচ্ছে - আমরা প্রতিটি মানুষ একে অন্যকে শোষন করছি। এই চেইন যদি না ভাঙ্গে তাহলে এই ধরনের সমস্যা ক্রমাগত আরো বৃদ্ধি পাবে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমাদের নায়িকা পুজা চেরী একটা মুভি করছে। মুভির নাম জ্বীন আপনার মন্তব্য পড়ে মাথায় এলো ছবির জ্বীন সবজি ওয়ালার জায়গায় পুজা জ্বীন সাজা পুজা চেরীকে বসিয়ে দিলে ভালো হতো এই আই দিয়ে এডিট করে।
আপনি এদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যাবেন আপনি হয়ে যাবেন ইসলাম বিদ্বেষী বা অন্য কোন ধর্মের দালাল। মোটা দাগে এই সব কাজ আমাদের দেশের জনগনের ৯৫% মানুষ সমর্থন করছে। এরা কি সবাই ইসলামিস্ট বা এদের জীবন ধারন কি ইসলামি কালচার মেনে হয়? উত্তর না। কারন আমরা এতটাই অসৎ জীবন যাপন করছি যে সামান্য চান্স পেলেই আমরা সৃষ্টিকর্তাকে রক্ষা করার চেষ্টা করি। এতে অন্যের হক নষ্ট হোক বা না হোক।
সবচেয়ে বড় বাস্তবতা হচ্ছে - আমরা প্রতিটি মানুষ একে অন্যকে শোষন করছি। এই চেইন যদি না ভাঙ্গে তাহলে এই ধরনের সমস্যা ক্রমাগত আরো বৃদ্ধি পাবে।
একেবারে মনের কথা। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৪
সোনাগাজী বলেছেন:
অশিক্ষিত, কম-জ্ঞানী মানুষ ধর্মও বুঝার কথা নয়। মাষ্টার্সের ১ জন ভালো ছাত্র, যে কোন ধর্মকে বুঝতে পারবেন ৩০/৪৫ দিনে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঢাবির বট তলায় যারা নাটক করছে ওরা ঢাবিতে পড়ে। এই লজ্জা রাখি কই?
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুজা চেরীর জ্বীন মুভিটি দেখতে হবে, দেখি ইউটিউবে পাওয়া যায় কি না?
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চরকিতে পাবেন। মারাত্মক ভালো মানের একটা হরর বাংলা মুভি। আমার অতি কাছের পুজা কে দেখে আমি নিজেই ভয় পাইছি।
https://youtu.be/zDYGihC5_0g?si=793iMWPUl-SGClnd
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইউটিউব ভিডিও ব্লগে শেয়ার করলে এরকম এরর দেখাচ্ছে। বুঝলাম না কেন?
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৯
আরইউ বলেছেন:
গোফরান,
ঢাবিতে, অক্সফোর্ডে পড়লেই কেউ “ভালো মানুষ“ হবে এমন নয়! ঢাবিতে দেশের অনেক বড় সন্ত্রাসীরাও পড়েছে।
যাহোক, আপনি লিখেছেন, “এদের তাবলীগ গিরীর জন্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বটতলা রেস্ট্রিকটেড। জঙ্গি, রাজাকার, মৌলবাদীদের ক্যাম্পাসে সন্রাস বোমাবাজি ঠেকাতে এই রেস্ট্রিকশন দিয়েছে।”
এ তথ্যটা আমার জানা ছিলনা। বটতলা কি সর্বসাধারণের জন্য না স্পেসিফিক কিছু কাজ-কর্মের জন্য উন্মুত্ত?
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া বটতলা জাস্ট কিছু স্পেসিফিক প্রোগ্রাম করা যাবে।লাইক এজ পিঠা উৎসব, মেলা, ঢাবির আনুষ্ঠানিক ইভেন্ট। ধর্মীয় কোন কিছু এমনকি রাজনৈতিক সমাবেশ পর্যন্ত নিষিদ্ধ।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪০
আরইউ বলেছেন:
একদমই জানতাম না। ধন্যবাদ তথ্যটির জন্য। এখন বুঝতে পারছি অনেক প্রগতিশীল ঘরণার লোকজন কেন নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছিলেন।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া যারা রিয়েল তাবলীগ এরা খুবই নিরীহব। ধর্ম কর্ম ইবাদত নিয়ে থাকে। কিন্তু বটতলার উনারা যে রিয়েল তাবলীগ নন তাবলীগ এর ছত্রছায়ায় উগ্রপন্থি ইসলামি দল গুলোর সাথে সম্পৃক্ত এটা নিশ্চিত হয়েই ছাত্রলীগ এট্যাক করছে। কারণ প্রাইম মিনিস্টার এখন অনেক কড়া। সন্ত্রাস বা দেশের মানুষ ক্ষেপে যায় বা দলের ভাব মূর্তি নষ্ট হয় কেউ এমন কিছু করলে "মুরাদ টাকলার " মতো দাপুটে কেউ হলেও বাদ। এবার মিনিস্টার ক্যাবিনেট দেখুন। কতগুলো বাদ। মিডিয়ার গুলো বেশি বাড়াবাড়ি করছিল ক্ষমতা পেয়ে।সংরক্ষিত নারী আসনে মিডিয়ার কাউকেই রাখেনি।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০১
আরইউ বলেছেন:
ছাত্রলীগের “এটাক” করাটাও একটা অন্যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ভেঙে কেউ কিছু করলে বিশ্ববিদ্যালয় কত্বপক্ষের দায়িত্ব তা দেখা। যাহোক, এটাই এখনকার বাস্তবতা।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাত্রলীগ তো বরাবরই বেপরোয়া। মার দেয়ার ওরা কে? যারা হামলা করলে তাদেরকেও সেন্ট্রাল থেকে টাইট দিসে।পরের বার দল থেকে বহিষ্কার।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৮
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: বলেছেন: বাংলাদেশের এক নম্বর সমস্যা আওয়ামী লীগ দুই নম্বর সমস্যাও আওয়ামী লীগ তিন নম্বর সমস্যা হলো হোদাই প্রগতিশীল।চার নম্বর সমস্যা হলো সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা যারা সরকারের হয়ে নানা নাটক সাজায়।
৫ নম্বর সমস্যা হলো দেশের হোদাই বুদ্ধিজীবী যারা শুধু শুধু দেশের সহজসরল লোকের ভেতর অন্য দেশের টাকা খেয়ে মৌলবাদ খোঁজে।
আশার কথা হলো পাবলিক এদের চিনে গেছে। এগুলো সরকারের মেকিং প্রকল্প।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মৌলবাদী ভ্রান্ত ধারণার থেকেই মূলত সকল সমস্যার সৃষ্টি।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২০
চারাগাছ বলেছেন:
বটতলায় কি কি করা যাবে আর কিকি করা যাবেনা জানা ছিল না।
লিখিত কোন নিয়ম আছে?
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ। স্থানটা রেস্ট্রিকটেড।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: যারা কোরআন-হাদিসের আলোকে জীবন যাপনের চেষ্টা করে তাঁরা আপনার ভাষায় মৌলবাদ। আপনার মতো গফুরদের ওরা থোরাই কেয়ার করে..
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না যারা কোরান ও হাদীস এর মনগড়া ব্যখ্যা কথায় কথা জাহান্নামের সনদ বিতরণ করে তারাই মৌলবাদী।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫০
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমার লেখার বিষয়বস্তু এবং পোস্টের বক্তব্য পরিষ্কার হয়নি। "ঢাবির বটতলায় কথিত তাবলিগ এর ভেক ধরা জঙ্গি জামাত হেফাজত এই ইস্যুতে নীরব কেন?" - এই কথাটি ও পরিস্কার নয়।
এ কথা সত্যি যে মৌলবাদ দেশের একটি বড় সমস্যা। তবে সম্ভবত প্রধান সমস্যা নয়, কেননা মৌলবাদীরা ক্ষমতায় নেই।
তাবলিগ, জামাত, হেফাজত যতটুকু জানি প্রত্যেকটি দল ভিন্ন। এর মধ্যে তাবলিগকে অরাজনৈতিক দল হিসেবেই চিনি।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যারা মোদী আসলে জিহাদ করে, রমজানে কেউ দোকান খোলা রাখলে পিটিয়ে মেরে ফেলে তারা দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতিতে নীরব। এটাই মূল বক্তব্য।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৪
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: অনেকের আঁতে ঘা লাগবে। কারণ, সত্য সবাই সহ্য করতে পারে না।
তবু আমাদের সত্য বলতে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ। ব্লগে বিম্পি ভেক ধরা এক মৌলবাদী সমর্থক আপনার পোস্টে কি করল তা তো দেখেছনই।
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ছবিটা পছন্দ হইসে দাদা...
ইচ্ছে করতেছে সব ধর্ম ব্যবসায়ীদের দেখায়...
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ফেসবুকের কন্যানে ধর্ম ব্যবসায়ীরা অলরেডি দেখছে।
১৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্রলীগ বড় ভয়ঙ্কর।
ওরা জল্লাদের কাছাকাছি।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গি জামাত হেফাজত ও ছাত্রলীগ মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ ম
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩
নাহল তরকারি বলেছেন: আমার এক লুইচ্ছা বন্ধু আছে। নিজের বউ এর খেয়াল নাই, পরের বউ এর দিকে তার নজর। ইদানিং সেই বন্ধু ইসলামিক পোস্ট দেয়। সাধারন মানুষ তার ফেসবুকে পোস্ট দেখে বলবে সে কত জানি ঈমানদ্বার লোক। অতছ সে যে কত বড় লুইচ্ছা সেটা আমি জানি। আমি জানি আপনার যুদ্ধ সেই লুইচ্ছাদের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের মানুষ বোকা। মানুষ মনে করবে আপনি ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলছেন।
ভারতের পন্য বয়কট করে দেশীয় পন্য ব্যাবহার করা উচিৎ। দেশী পন্য ব্যাবহারে দেশপ্রেম লাগে।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুজুর গুলোর অধিকাংশই শিশু বলৎকার কারী ও লুইচ্চ। মামুনুল দেখলেন তো কি করছে।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
নতুন বলেছেন: দেশের রাজনিতিকরাই দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা।
যারা দেশের ক্ষমতায় থাকে তারা ঠিক থাকলে সব কিছুই ঠিক করা যায়।
দেশের নেতারা তাদের ক্ষমতা/টাকার জন্যই অন্যদের ব্যবহার করে, তখন সমস্টগত অন্যয় একটা কালচার হয়ে যায়।
উপরে যেই সব সমস্যার কথা বললেন এইগুলান হুদাই পাবলিকরে ব্যস্ত রাখার ধান্ধার একটা মাত্র।
যাতে জনগন দ্রব্যমুল্য বৃদ্ধি, চিকিতসাসেবা, শিক্ষাব্যবস্থায় দূনিতি নিয়ে কথা না বলে বিভিন্ন জিনিসস নিয়ে ব্যস্ত থাকে....
দুনিতির চাকাটা বন্ধ করা দরকার। তখন সুস্বাসন আসবে, সব কিছুই ভালো মতন চলবে।
একটা প্রশ্ন, ছাত্রলীগ যে আক্রমন করলো এটা কি বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী সঠিক? নাকি এই কাজে তাদের সাজা হতে পারে? এখন কেন্দ্র এদের টাইট দিলো আর সব মাফ হয়ে গেলো?
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাত্রলীগ অবশ্যই অন্যায় করছে। বাংলাদেশ তো ক্ষমতার অপব্যবহার করা সবার। সামান্য এই ব্লগে ক্ষমতাবান কাউকে একটা কটু কথা বলে দেখেন। এর পরের দিন আপনি ব্যান।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: বট তলায় যারা গেছিলো তারা গেছিলোই সমালোচনা ও ইস্যু তৈরী করতে । ওই যে দেখেন না রোজা নিয়ে আলোচনা (১৪০০ বছর ধড়ে রোজা হচ্ছে সাহাবারা আলোচনা করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করলো না তাদের বড্ড চুলকানি হলো আলোচনার) করতে গিয়া মাইর খাইয়া এখন পেপার আর সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভাঙ্গা চোরা মুখের ছবি দিয়ে ফায়দা নিচ্ছে । ওরাও এমন কিছু চাইছিলো ।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একদম সঠিক ও চমৎকার মন্তব্য রানা ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছবিটি কি এ আই দিয়ে বানিয়েছেন?
তাই বলে সবজি বিক্রেতাকে জ্বীন বানিয়ে দিলেন? জ্বীন কিন্তু আসলে এসব খুচরা বিক্রেতারা নয়, বড় জ্বীন হচ্ছে আড়ৎ দারেরা বা পাইকারি বিক্রেতারা। খুচরা বিক্রেতারা খুব একটা লাভ করতে পারে না, একদিন বিক্রি না করতে পারলেই পরের দিন সব পঁচে নষ্ট হয়ে যায়।
দেশের আলেম সমাজ কখনোই দেশের সামাজিক কোন সমস্যা নিয়ে সুর তুলে নি, এরা আছে কুরআন হাদিস আর চৌদ্দশত বছর আগে কি হইছে না হইছে তা নিয়ে।