নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গি জামাত হেফাজত সবকিছুকেই বিশ্রী ও নেতিবাচক হিসেবে রিপ্রেজেন্ট করে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৩২



প্রথমে বলে রাখি সিগারেট খাওয়া কোন স্মার্টনেস নয়। বরং এটা খেলে মৃত্যু ঘনিয়ে আসে।অহেতুক টাকা খরচ করে একটা দুর্গন্ধ যুক্ত জিনিস যেটা খেলে ক্যান্সার হয় সেটা খাওয়ার কোন মানে হয়না। কিন্তু প্রথমে ইমোশান পরে এডিকশন থেকে মানুষ সিগারেট এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। এই ক্ষতিকর জিনিসটি পান করাকে যারা স্মার্টনেস হিসেবে দেখাতে চায় তারা তো স্মার্ট নয়ই বরং ক্ষেত। একজন স্মার্ট মানুষের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো যা কিছু সমাজ দেশ ও মানুষের জন্য ক্ষতিকর তা বর্জন করা। যদি খারাপ কিছু পান করা বর্জন না করে উলটো সেটা টানাকে স্মার্টনেস মনে করে তার চেয়ে বড় খ্যাত আর নেই।


পোস্টে ব্যবহৃত ছবিটি ভালো করে লক্ষ্য করুন। একটি মেয়ে শাড়ি পড়ে সিগারেট খাচ্ছে। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যমে বেশ ভাইরাল। মুক্তমনারা বলছেন আমার এমন একটা জিএফ লাগবো। আর জঙ্গিরা বলছে নষ্টামি। একটা ছেলে যদি এভাবে সিগারেট হাতে ছবি দেয় ভাইরাল হওয়ার প্রশ্নই আসে। যেহেতু একটি মেয়ে এভাবে সিগারেট টানছে ৪র্থ বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রে সেটাতো ভাইরাল হবেই।কারণ মুসলিম সমাজ এর থিউরি হলো - মেয়েরা বোরখা পরে ঘরে বসে থাকবে, স্বামীর পা টিপবে, পরিবারের সবার জন্য রান্না করবে, খাওয়া শেষে এঁটো থালা বাসন মাজবে। উঁচু ভয়েজে কথা বলতে পারবেনা। সেখানে সিগারেট খেলে ধরেই নিবে সে পতিতা লেভেলের কেউ।

অথচ সিগারেট খাওয়া ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্যই মাকরূহ এবং ক্ষতিকর। ছেলেরা ধুমপান, মদ, জুয়া নারী এগুলোর প্রতি এডিকটেড হলে নরমাল আর মেয়েরা সিগারেট খেলে নষ্টা, কোন ছেলে বন্ধুর সাথে চিল করলে ২ নাম্বার, মদ খেলে পতিতা। অথচ এগুলো ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই নিষিদ্ধ।

ছবিটি আপলোড দেয়ার পর একজন মুক্তমনা প্রথমে চিন্তা আরে শালা - জোস তো, ভীষণ বোল্ড। এমন একটা ডেম কেয়ার জিএফ/বউই তো চাই, তাহলে জমে যাবে। মেয়েটি যদি হিজাব পড়ে সিগারেট টানতো তাহলে আবার কথিত প্রগতিশীলরা হাউকাউ করত। তাদের ভাষ্যমতে সিগারেট খাওয়ার অধিকার একমাত্র যারা হিজাব পড়েনা তাদের। একজন হিজাবী সিগারেট টানতে পারবেনা।এই ছবিটি আপলোত জঙ্গি জামাত হেফাজত লেভেলের মৌলবাদীরা লিখছে - "৭৫% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে ২৭ থেকে ৩০ বছর বয়সেও বিয়েহীন। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরী করেছে যে আগামী ৫ বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে৷
তাদের যৌবনের চাহিদা, আবেগ,ভালোবাসা হারানোর ফলে। স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে৷ আর স্বামীও তাদের মাঝে আনুগত্য, কোমলত্ব,নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে। তখন সংসার টিকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। কারণ তার স্ত্রী ৩০ টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে। তার আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও। সে মানসিকভাবে পুরুষ। স্বামী তাকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ। এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে। মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে। বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও। বঞ্চিত হবে আখিরাতের মুক্তি থেকেও।"

চিন্তা করেন।ঐ ঘুরে ফিরে সে একই কথা। মেয়েরা উচ্চ শিক্ষিতা ও স্বনির্ভর হওয়ার কোন দরকার নেই। যেহেতু তাদের জন্ম হয়েছে পুরুষের যৌন চাহিদা মেঠাতে - সেহেতু তাদের ক্যারিয়ার বিল্ড করতে নাকি ২৫-৩০ বছর পার করে দিলে সে নাকি পুরুষের প্রতিদন্ধী। সে নাকি নারী থেকে পুরুষ হয়ে যাবে। উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়াই নাকি ডিভোর্স এর মূল কারণ! অথচ ডিভোর্স হয় মেন্টাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং না হওয়ার কারণে। মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার। ডিভোর্স এর মূল কারণ দারিদ্রতা, সেক্সুয়াল অক্ষমতা, পর পুরুষ বা নারীতে আসক্তি, বেটার অপশান খুঁজে পাওয়া এবং মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট জ্বিন শয়তান ও মানুষ শয়তানের কুমন্ত্রণা।

মোল্লাদের এই পোস্টে দেখলাম অনেক বেকুব ও ছাত্রী সংস্থা লেভেলের নারী লাইক দিচ্ছে। সহমত জানাচ্ছে। মৌলবাদীরা এভাবেই আমাদের দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে ভুলভাল বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করে। তাই তাদের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে। মৌলবাদীদের আনফ্রেন্ড/ব্লক করে দিন। তাদের পেজগুলোতে আন লাইক দিন। দেখবেন লাইভে নেগেটিভ কিছু ঘটছেই না। এদের কাজই হলো সারাক্ষণ আপনাকে ডিমোটিভেট করে জাহান্নামের ভয় দেখিয়ে ক্যারিয়ার গঠন না করে তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দাসীবাঁদী বানানো। তাই এসব জঙ্গি জামাত হেফাজতকে লাইফ থেকে মুছে দিন।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:১০

বাকপ্রবাস বলেছেন: আপনি ক্রিয়েটিভ টাইপ মানুষ, সৃজনশীল লেখা চাই, এসব অস্বচ্ছ ব্যাপারগুলো ওরা ওরা গুতাগুতি করুক।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্লগে ক্রিয়েটিভ লেখা কেউ পড়ে না তো। ম্যাওপ্যাও পোস্ট বেশি পঠিত হয়।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৫১

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: আল্লাহ মানুষকে অহেতুক সৃষ্টি করেন নি। মেয়েদের মেয়েদের মত করেই সৃষ্টি করেছেন এবং ছেলেদের ছেলদের মতই সৃষ্টি করেছেন। দু জনের চলার পথও দেখিয়ে দিয়েছেন। সমাজে কার কি ভুমিকা তাও বলে দিয়েছেন। যে মানবে সে উত্তম পুরষ্কার পাবে, যে মানবে না, তার পরিণতি খারাপ হবে। মানুষকে মরতে হবেই এবং তখন সমস্ত বিতর্কের জবাব আল্লাহ বুঝিয়ে দেবেন। কেউ মানুক বা না মানুক। জাস্ট মৃত্যু পর্যন্ত অপেক্ষা করুন!

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আল্লাহ যেভাবে বলছেন সেটা মানবিক ও লজিক্যাল। কিন্তু মোল্লারা ধর্মকে সুবিধা মতো এডিট করে নিয়েছে।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



নিশ্চয়ই তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তারই ইবাদত করার জন্য ।
অতএব, হে মুমিনগণ,---

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঐ একজন যার উপরে কোন উপাস্য নেই।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাপফোসরে!! সেই লেভেলের পোজ তো! শাড়ি পড়া ওই মেয়েটি তাসনিম ফরিন নাকি?



২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না। অন্যজন।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: আমি ওসব কোন পেজেই লাইক কিংবা ফলো দিয়ে রাখি না। কয়েকজন বন্ধু আছে। ওরা ওরাই দ্বন্ধ করে। ওরা ওরাই ঝগড়া করে। আবার ওরা ওরাই নিজেদের সেরা বলে...
এগুলো দেখতে ভালো লাগে...

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও কাঠমোল্লা মানেই নির্মল বিনুদন।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৫

নতুন বলেছেন: কিন্তু প্রথমে ইমোশান পরে এডিকশন থেকে মানুষ সিগারেট এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। এই ক্ষতিকর জিনিসটি পান করাকে যারা স্মার্টনেস হিসেবে দেখাতে চায় তারা তো স্মার্ট নয়ই বরং ক্ষেত।

আপনি উপরে ৩ জন ক্ষেত নারীর ছবি দিলেন!

এই সব ক্ষেত নারীর ভাইরাল ছবি নিয়ে এতো মাথা ঘামানোর কি আছে?

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওরা মডেল। পোজ দিসে। ওরা স্মার্ট দেখানোর জন্য এই পিক আপলোড দেয়নি।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: নারীদের চেয়ে পুরুষের সিগারেট খাওয়া আমার কাছে বেশি অপরাধ মনে হয়। নারী বেশির ভাগ সময়েই ঘরে থাকে, তাই তারা ধূমপান করলে তাদের সন্তান ছাড়া আর কেউ ইফেক্টেড হবার কথা না। কিন্তু পুরুষ হাটে বাজারে সব জায়গায় ধূমপান করে সবার ফুসফুসকে দূষিত করে ফেলছে। পুরুষ যদি ধূমপান করে মজা পায়, নারীর ধূমপানে আমি আলাদা কোন অপরাধ দেখিনা।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সিগারেট খাওয়া ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই হারাম। কিন্তু মোল্লা ও জঙ্গি জামাত হেফাজত ছেলেরা সিগারেট খেলে নরমালি দেখে মেয়েরা খেলে হাউকাউ করে। শুধু সিগারেট নয় মেয়েদের সব কিছুতেই সমস্যা।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০১

নতুন বলেছেন: সিগারেট যদি পানি দিয়ে গুলিয়ে বা চিবিয়ে খাওয়া হয় তাহলে আমার কোন সমস্যা নাই।

বিড়ি খাবি খা, মারা যাবি যা,।

কিন্তু কেউ সিগারেটের ধোয়া দিয়ে পাশের মানুষকে বিরক্ত করতে পারেন না।

পাবলিক প্লেসে অন্য মানুষ থাকলে সেখানে ধুমপান নিষেধ করা উচিত।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আইন করে পাবলিক প্লেসে সিগারেট খাওয়া বন্ধ করা উচিত।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৬

তানবির আহমেদ বলেছেন: মুসলিম সমাজের থিউরি টা কোথায় পা্ইলেন? আপনি কোন সমাজে বেড়ে উঠেছেন? আপানর বাবা কি আপনার মাকে-বোন কে মুসলিম সমাজের থিউরি মানতে বাধ্য করেছিল?

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার মন্তব্য কিছুই বুঝলাম না। আরেকটু ক্লিয়ার করবেন?

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ইংল্যান্ডে প্রতি ১০০ জন নারীর মধ্যে ৮৬ জন নারী বিয়ে ছাড়াই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছে। প্রতি ৩ জন নারীর একজন বিয়ের পূবেই সত্বিত্ব সম্পদ হারিয়ে বসে। আমেরিকার বিদ্যালয় সমূহে অশ্লীল ম্যাগাজিনের চাহিদা এত বেশি যে এগুলো অধ্যায়ন করে আমেরিকার স্কুল কলেজের নারীরা চরম যৌন উত্তেজনায় ভূগতে থাকে। ফলে ব্যাভিচারের পরিধি চরমে পৌছেছে। হাইস্কুলের শতকরা ৪০ জন ছাত্রী স্কুল ত্যাগ করার পূর্বেই চরিত্রভ্রষ্ট হয়ে পড়ে। অবাধ যৌনাচারে সমগ্র আমেরিকা ছেয়ে গেছে। আমেরিকার গড়ে ১ জন মানুষ ৮ জন মানুষের সাথে যৌন সম্ভোগের পর একজনের সাথে থাকার ব্যবস্থা শুরু করে। ব্রিটেনেও শতকরা ৮৬ জন যুবতী বিয়ের সময় কুমারী থাকে না। এ ব্যাপারে ডাঃ চেসার তার “সত্বীত্ত কি অতীতের স্মৃতি?” বইতে লিখেছেন ব্রিটেনের নারী সমাজের অধঃপতনের বিষদ বর্ণনা। ইনডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিকেল রিসার্চ এর ডিরেক্টর জেনারেল অবতার সিংহ পেইন্টাল বলেন “আমাদের নারীদেরকে আমরা সতী বলে মনে করতাম। কিন্তু অবৈধ যৌনকর্ম এখানে এতো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যে লোকে ভীত না হয়ে পারে না”। চীনে যৌন স্বাধীনতার দাবী সম্বলিত পোষ্টারে যার সাথে খুশি যৌন মিলনে কুণ্ঠিত না হবার আহ্বান জানানো হয়। ইউরোপে যৌন স্বাধীনতার দাবীতে পুরুষের মত নারীরাও নৈতিকতা হারিয়ে উচ্ছৃংখল ও অনাচারী হয়ে পড়েছে এবং সুযোগ পেলেই হন্যে হয়ে তৃপ্ত করছে যৌনক্ষুধা।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইউরোপ আমেরিকা টেনে তো লাভ নাই। বাংলাদেশ নিয়ে কথা হচ্ছে।

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: পাশ্চাত্যে ক্রমবর্ধমান অবৈধ যৌন স্বাধীনতাই সবচাইতে ক্ষতি সাধন করেছে। নারীর দেহকে বানিজ্যিক রুপ দেয়ার কোন প্রচেষ্টাই বাকী রাখা হয় নাই। যার কারনে নারী দেহকে সম্পূর্ণ ভাবে ভোগ করার প্রকিয়া সৃষ্টি করা হয়েছে মডেলিং বানিজ্যের মাধ্যমে। অশুভ এই প্রবনতার ফলে বৈবাহিক জীবন ও পরিবারের প্রতি অনিহা সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে উন্নত দেশ সমূহে লিভ টুগেদার ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। অর্থ সাশ্রযের আশায় আমেরিকায় ৭৫ লাখ নারী পূরুষ বিবাহ বহির্ভূত লিভ টুগেদার করে থাকে বলে একটি জরীপে জানা গেছে। লিভ টুগেদার আজ এমন একটি ব্যাধি রুপে গন্য হয়ে পড়েছে যে সমাজে লিভ টুগেদারের ফলে বিবাহ বিষয়টি কতিপয় মানুষের কাছেই হেয় হয়ে পড়ছে। যখন যাকে ইচ্ছা যৌন মিলন, যখন যাকে ইচ্ছা তার সাথে এক ছাদের নীচে একসাথে থাকা এবং যৌনতা উপভোগ করাটাই যেন মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে গন্য হচ্ছে ফলে ভোগবাদী পাশ্চাত্য বিশ্বে সন্তান উৎপাদনের হার ক্রমশ নীচের কোঠায় নেমে যাচ্ছে। সন্তান না থাকার কারনে পরবর্তী প্রজন্ম লোপ পাচ্ছে প্রজন্ম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বিনষ্ট হওয়ার কারণে মানুষ প্রজন্ম টিকিয়ে রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। অথচ রক্তের পরিশুদ্ধতা থেকেই বিবাহ প্রথাটির সৃষ্টি।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মন্তব্য টির জবাব পরে দিচ্ছি।

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ওরা একটু মানুষ হলে আমরা বেঁচে যেতাম।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু কি কখনো মানুষ হয়?

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭

নতুন বলেছেন: রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ইংল্যান্ডে প্রতি ১০০ জন নারীর মধ্যে ৮৬ জন নারী বিয়ে ছাড়াই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছে। প্রতি ৩ জন নারীর একজন বিয়ের পূবেই সত্বিত্ব সম্পদ হারিয়ে বসে। আমেরিকার বিদ্যালয় সমূহে অশ্লীল ম্যাগাজিনের চাহিদা এত বেশি যে এগুলো অধ্যায়ন করে আমেরিকার স্কুল কলেজের নারীরা চরম যৌন উত্তেজনায় ভূগতে থাকে। ফলে ব্যাভিচারের পরিধি চরমে পৌছেছে। হাইস্কুলের শতকরা ৪০ জন ছাত্রী স্কুল ত্যাগ করার পূর্বেই চরিত্রভ্রষ্ট হয়ে পড়ে।

ভাই আপনার ধর্মের নিদের্শ অনুযায়ী নারীর হাইমেন বিরাট ব্যাপার।

কিন্তু বর্তমানে বিশ্বের সমাজে তেমনটা ভাবেনা। তারা যৌনতাকে এতোটা জটিল জিনিস মনে করেনা। উপভোগ করে। তাদের সংস্কৃতি আমাদের থেকে আলাদা। তার অর্থ এইনা যে তারা ভুল আর আমরাই ঠিক।

যৌনতা ইসলামেও খুবই পছন্দের জিনিস। রাসুল সা: এবং তার সাহাবীরাও একাধিক স্ত্রি ছিলো এবং অনেক দাসী ছিলো।
অর্থ হইলো তারাও যৌনতা পছন্দ করতো। কিন্তু সেটা দাসীর সাথে বা স্ত্রীর সাথে...

এখন মানুষ পছন্দের মানুষের সাথে যৌনতায় লিপ্ত হচ্ছে। বিয়ের বন্ধন ছাড়া।

একটা সময় বিয়ের দরকার ছিলো, একটা সময় হয়তো দরকার থাকবেনা...

পরিবর্তন আসবে... কিছুই করার নাই। ভালো না মন্দ সেটা সময়ই বলে দেবে...

আমেরিকার বিদ্যালয় সমূহে অশ্লীল ম্যাগাজিনের চাহিদা এত বেশি যে এগুলো অধ্যায়ন করে আমেরিকার স্কুল কলেজের নারীরা চরম যৌন উত্তেজনায় ভূগতে থাকে।

এই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যায়লের ছাত্র বনাম আমাদের উপমহাদেশের হাফেজী মাদ্রসার ছাত্রের মাঝে তুলনা করলে কারা এই পৃথিবি কে সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে?

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য নতুন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের মেয়েদের আমাদের সমাজে থাকতে হবে; এখানে পুরুষেরা সিগারেট খেলে নীচু চোখে দেখায় হয় না, মেয়েরা খেলে নীচু চোখে দেখে; মেয়েদেরলে চলিত সমাজের সাথে তাল মিলাতে হবে।

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে বাঙালী মৌলবাদী গুলো ডোডো এবং পিগমি লিলিপুটিয়ান শ্রেণির।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমাদের ইসলামী চিন্তাবিদগণ যৌনাঙ্গ বিশেষত মহিলাদের যৌনাঙ্গ নিয়ে বড় বেশি চিন্তিত ।
তাদের এই চিন্তায় ঘুম হয় না।
আহারে কি যে চিন্তা তাদের!
আফসোস!!

২৩ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মৌলবাদীদের হাউকাউ গুলো দিনে দিনে হাস্যকর হয়ে যাচ্ছে।

১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:১১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ভাইরাল হবার জন্য এমন পোজে ছবি তুলেছে এবং আপলোড করেছে।
মুক্তমনা মানেই এমন কিছু সাপোর্ট করবো তেমন কিন্তু না।

আপনার আগের পোস্ট গুলোর চেয়ে এটা খাপছাড়া লেগেছে।
চাঁদগাজী মাঝেমাঝেই বলেন, চট্টগ্রামের মানুষদের নিয়ে লেখেন।

আশাকরি লিখবেন। নিজের প্রফেশন নিয়ে লিখবেন। ধন্যবাদ।

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ সমালোচনা ও পরামর্শের জন্য।

১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: এবার আপনার সময় হয়েছে, একটু ভিন্ন ধরনের পোষ্ট দেবার।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অলরেডি দেয়া শুরু করছি।

১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @নতুন, এই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যায়লের ছাত্র বনাম আমাদের উপমহাদেশের হাফেজী মাদ্রসার ছাত্রের মাঝে তুলনা করলে কারা এই পৃথিবি কে সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? অযথা তর্ক করছেন নতুন ভাই। সুর্য যেমন একদিকে অস্ত যাই আরেকদিকে অস্ত যাই্। মানবজাতির জীবনে জ্ঞানেরও পরিধি ঠিক এভাবেই পরিবর্তনশীল। জ্ঞান বিজ্ঞান একসময় মধ্যপ্রাচ্যে কেন্দ্রিক ছিলো। সেটা পরিবর্তন হয়ে এখন পাশ্চাত্য দিকে ধাবমান হয়েছে। এটাতে পাশ্চাত্য জাতির চিরন্তন বা জ্ঞানী জাতি বলা যাই না। জ্ঞঅনের পরিধি কিন্তু ঘুরছে। আবার পাশ্চাত্যকে টক্কা দিয়ে প্রাচ্য এগিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাস্ত্র জগতে পাশ্চাত্য ও ইউরোপ এগিয়ে ছিলো। বলতো আধিুনিক অস্ত্রে ইউরোপ বা পাশ্বাত্য ছাড়া কোন জুড়ি নেই। কিন্তু সেই ধারনা ভ্রান্ত ধারনা বলে প্রমান হয়েছে। ইরান তুরস্কের আধুনিক অস্ত্র বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। অস্তু ক্রেতাগুলো এখন মধ্যপ্েোচ্যে দিকে ঝুকে যাচ্ছে। সুর্য কিন্তু প্রাচ্যের দিকে যাচ্ছে। জ্ঞান বিজ্ঞান ক্রমাগত প্রাচ্যের হাতে যেতে শুরু করেছে। একটু অপেক্ষা করেন। আপনারা আজীবনই বোকার স্বর্গে বাস করলেন। অল্পতে নিশ্চিত সিদ্ধান্তে যান। সুর্য পৃথিবীর ওপিঠে আছে বলেই মনে করবেন না এপিঠে সুর্য আলো কখনই দিবে না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @নতুন ভাই

১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @নতুন, কিন্তু বর্তমানে বিশ্বের সমাজে তেমনটা ভাবেনা। তারা যৌনতাকে এতোটা জটিল জিনিস মনে করেনা। উপভোগ করে। তাদের সংস্কৃতি আমাদের থেকে আলাদা। তার অর্থ এইনা যে তারা ভুল আর আমরাই ঠিক। যৌনতা কখনই উপভোগ করার বিষয় নয় যৌনতা হলো মানুষের জৈবিক প্রবৃত্তি। এটা লাগে আগামীর প্রজন্ম বংশায়নে। আর এটাই বাস্তবতা। যারা এটাকে উপভোগের বিষয় মনে করে তারা তৃপ্তির স্বার্থে ভোগ বিলাসিতা করে। সমাজে নষ্টামি পথ সৃষ্টি করে। এরা মাদককেও সমাজে উপভোগের বিষয় মনে করে । আর আমরা এদের এই দর্শনকে অপরাধ বলে মনে করি। বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্ক সমাজে পরিচয়হীন শিশুর জন্ম দেয়। সমাজে ব্যভিচার প্রবৃদ্ধি ঘটায়। রক্তের বৈধতাকে হরন করে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.