নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোয়েন্দা প্রধান ফেলুদা

আমি এক সাধারণ মানুষ, বই পড়তে,লিখতে ভালবাসি ।

গোয়েন্দা ফেলুদা

গোয়েন্দার বই পড়তে ভালবাসি। আমি এখানে ফেলুদা সিরিজের সকল গল্পগুলো প্রকাশ করব।

গোয়েন্দা ফেলুদা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেলুদা পরিচিতি

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

প্রদোষচন্দ্র মিত্র ওরফে ফেলুদা সত্যজিৎ রায় সৃষ্ট বাংলা সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৯৬৫ সালের ডিসেম্বর মাসের সন্দেশ পত্রিকায় ফেলুদা সিরিজের প্রথম গল্প "ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি" প্রকাশিত হয়। ১৯৬৫ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত এই সিরিজের মোট ৩৫টি সম্পূর্ণ ও চারটি অসম্পূর্ণ গল্প ও উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। ফেলুদার প্রধান সহকারী তাঁর খুড়তুতো ভাই তপেশরঞ্জন মিত্র ওরফে তোপসে ও লেখক লালমোহন গাঙ্গুলি (ছদ্মনাম জটায়ু)।





ফেলুদা সিরিজের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র

তপেশরঞ্জন মিত্র ফেলুদার খুড়তুতো ভাই। ফেলুদার দেওয়া তোপসে নামেই অধিক পরিচিত। এই চরিত্রটি আর্থার কনান ডয়েলের জন ওয়াটসন চরিত্র দ্বারা অনুপ্রাণিত। তোপসে ফেলুদার সর্বক্ষণের সঙ্গী। ফেলুদার প্রায় সব অভিযানের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা সে লিপিবদ্ধ করে। তোপসের বাবা সম্পর্কে ফেলুদার কাকা। ফেলুদা তার কাকার পরিবারেরর সঙ্গেই ২১,রজনী সেন রোড,কলকাতা-৭০০০২৯-র বাড়িতে থাকে। দক্ষিণ কলকাতায় রজনী সেন রোড থাকলেও ২১ নম্বর বাড়িটি অস্তিত্বহীন।



লালমোহন গাঙ্গুলি বা লালমোহনবাবু ফেলুদার বন্ধু। ইনি জটায়ু ছদ্মনামে রহস্য-রোমাঞ্চ উপন্যাস লেখেন। লালমোহনবাবু বাংলায় রহস্য-রোমাঞ্চ সিরিজের একজন জনপ্রিয় লেখক এবং তার নিজের মতে সারা ভারতে তার অনুগামীরা ছড়িয়ে আছে। তাঁর লেখা উপন্যাসগুলির প্রধান চরিত্র সাড়ে ছয় ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট গোয়েন্দা প্রখর রুদ্র। তাঁর অবিশ্বাস্য গল্পগুলি বেস্টসেলার হলেও বইগুলোতে মাঝে মাঝে খুবই সাধারণ ভুল থাকে, যেগুলো ফেলুদাকে শুধরে দিতে হয়। লালমোহনবাবুর একটি "মাদ্রাজী সবুজ" এ্যাম্বাসেডর গাড়ি আছে যা ফেলুদার অনেক অভিযানের নির্ভরযোগ্য বাহন। সোনার কেল্লা গল্পে ফেলুদা ও তোপসের যোধপুর গমনকালে কানপুরে ট্রেনে প্রথম জটায়ু চরিত্রের আবির্ভাব ঘটে।





সিধুজ্যাঠা ফেলুদার বাবার বন্ধু। ফেলুদাকে প্রায়ই অসাধারণ স্মৃতিশক্তি এবং সাধারণ জ্ঞানের অধিকারী সিধুজ্যাঠার কাছে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা নিয়ে দ্বারস্থ হতে হয় ।







মগনলাল মেঘরাজ ফেলুদার অন্যতম শত্রু। ফেলুদা বেশ কয়েকটি কাহিনীতে তার মোকাবিলা করে। জয় বাবা ফেলুনাথ এবং যত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে এর মধ্যে প্রধান।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০৪

সুমাইয়া আলো বলেছেন: পড়লাম ভালই লিখেছেন

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

গোয়েন্দা ফেলুদা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

২| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সুমাইয়া আলো বলেছেন: পড়লাম ভালই লিখেছেন

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

গোয়েন্দা ফেলুদা বলেছেন: আপনারেও ধন্যবাদ ঘূণপোকা

৩| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

কবি কালিদাশ বলেছেন: সত্যজিৎ রায়কে আমি আমার গুরুদেব হিসাবে মানি। ওনার ফিল্ম দেখেই আমি এডিটিং শিখেছি। গয়েন্দা উপন্যাস পড়া আমার অন্যতম শখ, ফেলুদা তার মধ্যে অন্যতম। ফেলুদা সম্পর্কে আরো ডিটেলস তথ্য জানান, যেমন প্রথম গল্প "ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি"তে ধারাবাহিক ভাবে তিন কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছিল।এই গল্পে ফেলুদা তপশের মাসতুত দাদা, আর তপেশের পুরো নাম তপেশ রঞ্জন বোস। পরবর্তী কালে লেখক এগুলি পরিবর্তন করেন আর তপেশ হয়ে যায় ফেলুদার খুড়তুতো ভাই।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৫৪

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ভাল একটা পোস্ট।

প্রথম ফেলুদা সিরিজের বই পড়েই কোন লেখকের প্রতি মুগ্ধতা এসেছিল।

সামুতে স্বাগতম।

৫| ২৪ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মগনলাল মেঘরাজ সম্পর্কে এত অল্প লিখলেন কেন? আরো বিস্তারিত লিখতে পারতেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.