বিবেকের কবিতা

০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৭

অসুন্দরের স্বাধীনতা



অসুন্দরের ঝংকারে যদি তুমি স্বাধীনতা খোজ

বুঝব তুমি বুঝদিল, তোমার অন্ত:চক্ষুর প্রতি ঘৃণা

তুমি বোঝনা, বুঝতে চাওনা, তোমার হৃদয় কাঠিন্যে ভরা

তমি দেখোনা, শোননা, চিন্তাও করোনা।



ভাতের বদলে পায়খানাকে তুমি কেমনভাবে দেখবে?

গল:ধকরনের যোগ্য কোনটি?

সহজলভ্য দুইটাই, কিন্তু পাওয়ার কাছে ভিন্নতা

কষ্টের পরে ভাত, বিনা কষ্টে পায়খানা।



জিজ্ঞাসা করবে কেন এত নিকৃষ্ট উদাহরণ?

বলি তোমার হৃদয়যে আরও নিকৃষ্ট

ও যেন ডায়রিয়ার গরল

নিকৃষ্ট বমি, কেও ফিরেও দেখেনা



উলঙ্গ নারীর মূর্তি তোমার তুলিতে ফুটে ওঠে

লজ্জাস্থানগুলোর বেশী মহিমা

তুমি যে তাকে বল চিত্রশীল্পী

হায়রে হতভাগা! তোর মায়ের লজ্জাস্থান দেখতে ততোর লজ্জা করে না



পরনারীর উন্নত বক্ষ তোর চক্ষু শীতলকারী

তুই তাকে করতে চাস মোহনীয়

রে জানোয়ার! যে স্তনের বোটা চুষে

তুই হলি বড়, তার এতটাই অপমান



নারী পুরুষের সঙ্গমদৃশ্য

ও যেন তোর কাছে আকাশ ছোয়া!

আনন্দের ঝিলিক বিনোদনের উৎস

তোর কামনায় তার উন্মত্ততা।



রে হতভাগা

যে পবিত্র কাজ তোকে আনল পৃথিবীতে

তাকে নিয়ে গেলি

নোংরামিতার নিচে!



হবে না কেন?

তোর আর দোষ কি

কত আজাদ কাগজের পর কাগজ লিখে

তোর ঘিলুতে দিয়েছে হেগে

ওর গন্ধেতো পৃথিবীর আজ শনি দশা।



তোকে বলি

দয়া কোরে তুই কাওকে জন্ম দিস না

কারণ তাদের ঘিলুতে যে হাগু থাকবে

তাতে পৃথিবীটা ধংস হয়ে যাবে।



মুক্ত কর বাবা, পরিত্রাণ দে এই

পৃথিবীটাকে

ওকে তুই দে এখন তোর থেকে

স্বাধীনতা!

০ টি +০/-০