নরেন্দ্র মোদি

২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০০

নরেন্দ্র মোদি ভারতে ক্ষমতাই আসার পর কেমন যেন একটা গুমোট নিঃশ্বাস কারও কাছ থেকে আর কারও বা উচ্ছাস। আমর বুঝে আসে না এই মেরুদন্ডহীন রাজনীতীকদের নিয়ে আমরা কি স্বপ্ন দেখব। হ্যা কউ যদি এই উদ্দেশ্যে উচ্ছাস প্রকাশ করে যে কংগ্রেসের বেশরম বেহায়াপূর্ণ হস্তক্ষেপ থেকে একটু হলেও মুক্তি পাওয়া গেল তবে তাদেরকে একটু হলেও সন্মান দেওয়া যেতে পারে কিন্তু যারা ভয়ে আছে যে এইবার কিনা হাড়ি উলেটে যায় তাদের প্রতি আমার করুণা হয় যে এদেশে বাস করে আর এদেশের মানুষের সাথে বেইমানি করে মীরজাফরের মত পরের গোলামিতে নাকে খত দেয় তাদেরকে আমার জুতো পেটাতে ইচ্ছা করে কারণ একদিকে আমাদের সুখতো দিলইনা আবার মীরজাফরগিরি করে তারও কোন সুখ পেলনা।



আমাদের রাজনীতীকদের চরিত্রটা এখন বেশ্যার মত হয়ে গেছে যেখানে খরিদ্দার পায় সেখানে সব দিয়ে দিতে চাই। বলি কি নিজের ঘরে যা আছে তাই দিয়ে আমার সুখে চলে যাবে কারও হাড়ির ভাত নিয়ে টানা টানি নাকরলেও চলবে শেষ পর্যন্ত না আবার উল্টো কচু গালে লেগে বসে।



ভারতের ১০০কোটি মানুষের মধ্যে যারা হিন্দু তারা কখনই বাংলাদেশকে ভাল চোখে দেখেনি আর দেখবেও না তাই সে এদেশের আমলীগ, বিএনপিলীগ আর জামাতলীগ যা করুক না কেন ওদের কাছে সবাই সমান সবাই মসুলমান কৃপান যখন ওঠবে তখন ঐ ভারত বিভাগের সময় কোন মসুলমান কংগ্রেসকে সাপোর্ট করছে আর কোন মসুলমান মুসলীমলীিগ করছে তা দেখা হয়নি বরং মসুলমান হলেই কৃপাণ উঠেছে। তাই বলি কি আজকে কত ভারত প্রেমী খুজে পাওয় যায় এবং তাদের যুক্তি দেখলে মনে হয় যেন ভারতে সাথে আমাদের লাইলী মজনুর সম্পর্ক মজনু চলে গেলে আর লাইলীর অস্তিত্ব থাকবে অথচ যখন ভাগ হয়েছিল তখন সবাই খাটি মসুলমান ছিল দরকার হলে লুঙ্গি উচু করে দেখিয়ে দেয়। আবার কেউ কেউ তো পাকিস্তনের ভয় দেখিয়ে লেজ গুটাতে বলে কয় নাকি পাকিস্তান আবার িএসে আমাদের গিলে খাবে। গিলেযারা খাচ্ছে তাদের দিকে নজর নেই বরং তারা চাইছে একটু দেখতে আর দেখায়ে তো দিলো আর ধর্ষনে অগ্রাধিকার দিল আর ধর্ষণ যেন কউ না দেখে তাই পাকিস্তানের মদে ডুবিয়ে রাখতে চাই। পাশের বাড়ির লোকে ধর্ষণ করে যাছে আর পরের জেলার মানুষের ভয় দেখাচ্ছে।



সমস্য নেই এরাম মীরজাফরের ইতিহাস আমরা সারা জীবন পড়ে আসছি ঠিকই মীরজাফরের গলাই ইংরেজদের রশির গিট্টু এটে গিয়েছিল। হয়ত মসুলমানরা ২০০ বছর গোলামী আর হিন্দুদের শোষণের শিকার হয়েছে তাই বলে কি এদশে থেকে মসুলমানরা বিলুপত হয়ে গেছে???????? বরং যা ছিল যা শক্তি ছিল তা আরও দ্বিগুন হয়ে সামনে আগায়েছে।

০ টি +০/-০