![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিভৃতচারী প্রগতিশীল সচেতন ও সুখী সমাজের স্বপ্ন দেখি।
ঈদের চাঁদ একটি হলেও মুসলিম বিশ্বে মতপার্থক্যের কারণে বিভিন্ন দেশে ধর্মীয় উৎসবটি পালিত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন দিনে । পৃথিবীর যে কোনো স্থানে চাঁদ দেখা গেলে অথবা সে খবর পাওয়া মাত্রই ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়ার সুস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে কুরআন ও হাদিসে। ওআইসি ও আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা কমিটিরও নির্দেশ রয়েছে চাঁদ দেখে একই দিন ঈদ পালনের। ওআইসির 57টি সদস্য দেশের 50টিতে একই দিনে ঈদ উদযাপিত হলেও শুধু বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ইরানে এর ব্যতিক্রম হচ্ছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়ও পালিত হচ্ছে ঈদ ভিন্ন ভিন্ন দিনে
।
চাঁদ দেখা ছাড়া ঈদ উদযাপনে আলেমরা রাজি হন না এবং এ নিয়ে যত বৈজ্ঞানিক যুক্তি বা আলোচনা হোক তারা তা মানবেন না। বিষয়টি অনৈক্যের দৃষ্টান্তছাড়া কিছুই নয়। কুরআন ও হাদিসের আলোকে বলব-চাঁদ সকলকে দেখতে হবে এমন কোনো শর্ত নেই। স্বচক্ষে দেখে অথবা দেখার সংবাদ শুনে চাঁদের উদয় প্রমাণিত হবে।
নতুন চাঁদ পৃথিবীর সকল অঞ্চলে একই সময়ে উদিত হয় না। দৃষ্টিহীন অথবা স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন কেউ চাঁদ দেখতে পারে না। [গাঢ়]চাঁদ দেখার ব্যাপারে সৌদি আরব, বাংলাদেশ, ভারত, মিসর বা কোনো দেশের জনগোষ্ঠীকে নির্দিষ্ট করে দায়িত্ব দেয়া হয়নি।[/গাঢ়]
[গাঢ়]মক্কার সঙ্গে ঢাকার সময়ের পার্থক্য তিন ঘণ্টা। এ দুটি স্থানের ঈদের পার্থক্য এক থেকে দুদিন গ্রহণযোগ্য নয়।[/গাঢ়] বাংলাদেশের মানুষ আরাফাতে হজের দৃশ্য টেলিভিশনে দেখেন। শরীয়তের নির্দেশমতে আরাফাতের পরের দিন ঈদুল আযহা। এর পরও চাঁদ না দেখার অজুহাতে আরাফাতের পরের দিন নফল রোজাটি করতে গিয়ে একটি রোজা হারাম করে ফেলেন। অথচ পৃথিবীতে স্থানভেদে সময়ের ব্যবধান সাড়ে 10 ঘণ্টার বেশি নয়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে হিসাব করলে পৃথিবীর জনবসতিপূর্ণ স্থানগুলো ও সময়ের ব্যবধান আরো কম। এসব বিষয় বিশ্লেষণ করে ওআইসির সিদ্ধান্তহচ্ছে, প্রথম চাঁদ দেখাকে ভিত্তি করেই প্রতিটি মুসলিম দেশ একই দিন রোজা শুরু ও ঈদ পালন করবে। কিন্তু আলেমরা এর বিরুদ্ধে যাবে এ ভয়ে বাংলাদেশে এ নিয়ম অনুসরণ করা হচ্ছে না।
শুরু থেকে আরবে একই দিন ঈদ হতো। খলিফা ওমরের (রা.) শাসনামলে 16 লাখ বর্গমাইলের সাম্রাজ্যে চাঁদ দেখার খবর সর্বত্র পেঁৗছে দিতেন ঘোড় সওয়াররা। কিন্তু 401 থেকে 801 হিজরি পর্যন্ত ভিন্ন ভিন্ন দিনে ঈদ উদযাপিত হলেও এর পর দীর্ঘদিন এ বিতর্ক ছিল না। ঈদ নিয়ে ফের পুরনো বিতর্ক শুরু হয় ব্রিটিশ আমলে। এ বিতর্ক অনৈক্যের প্রতীক। [গাঢ়]যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল কিনটন মুসলমানদের দুটি ঈদে ছুটি দিতে চাইলেও তা কার্যকর করতে পারেননি। কারণ কোন দুটি দিনে ঈদ হবে এ নিয়ে আলেমদের বিতর্কের সুরাহা এখনো হয়নি।[/গাঢ়]
আমরা মুসলিমরা কি চাঁদ নিয়ে মতৈক্যে আসতে পারি না? শান্তির ধর্মে এ কোন বিভাজন!
হে আল্লাহ আমাদের সুমতি দাও।
অনুপ্রেরনাঃ
সতীর্থ ব্লগার রেজওয়ান এর [link|http://www.somewhereinblog.net/pata/post/19817|Pvu` wb
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৪:৪৬
পারভিন সুলতানা বলেছেন: হাবিবমহাজন ,
আপনার সাথে চাঁদ নিয়ে দ্্বিমত পোষন করার কোন কারন দেখছি না। লেখাটি মেইনস্ট্রীমে আসা উচিত।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
অতিথি বলেছেন: আল্লাওয়ালা, আস্তিকে মাওলা হাবিব মহাজন পবিত্রতাবাদী সাহেবের এই পোষ্টটা হৃদয় ছুঁয়ে গেলো। আহা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা...........
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:১৮
হাসান আল মাহমুদ বলেছেন: মহাজন ভাই
মনের কথা বলেছেন। তথ্য নির্ভর। ব্লগে যেসব বস্তা পচা লেখা দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে এলেখাটি স্বমহিমায় উজ্জ্বল।
রমযানের শুভেচ্ছা ।
৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ রাত ৩:৩৫
অতিথি বলেছেন: এ ব্যাপারে আরো ভালোভাবে জ্ানতে চাই।তবে অবশ্যই কুরআন হাদীসের আলোকে।কুরআন-হাদীসে সুস্পষ্ট ভাবে যা আছে তা উল্ল্লেখ করলে উপকার হত।
মুসলিম বিশ্বে চাঁদ দেখা না দেখা নিয়ে বিতর্কের মূল কারন নিমোক্ত সহীহ হাদীসটি-
"হযরত কুরাইব (রা) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,উম্মুল ফযল বিনতে হারেস (রা) তাঁকে সিরিয়ার গভর্নর আমীরে মুয়াবিয়ার নিকট বিশেষ একটি কাজে প্রেরণ করেন।তিনি বলেন, আমি সিরিয়ায় আগমন করলাম এবং এসে উম্মুল ফযলের অর্পিত দায়িত্ব পালন করলাম।আমি তথায় অবস্থানকালে রমাদানের চাঁদ উদিত হয়।শুক্রবার রাতে আমরা আমি নিজেও চাঁদ দেখলাম।ফলে সিরিয়ার লোকজন সবাই রোযা রাখতে শুরু করল।
বর্ণনাকারী হযরত কুরাইব (রা) বলেন,রমাদানের শেষ দিবসে আমি আমি মদিনায় ফিরে আসলাম। মদিনায় আসার পর মদিনার গভর্নর হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) আমাকে তার মা উম্মে ফযল (রা) এর কাজ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন।আমি আমার দায়িত্ব পালনের প্রতিবেদন পেশ করলাম।এক পযর্ায়ে রমাদানের চাঁদ দেখা সম্পর্কে আলোচনা হল।ইবনে আব্বাস (রা) আমাকে জিজ্ঞেস করলেন,তোমরা সিরিয়াতে কখন রমাদানের চাঁদ দেখেছো?উত্তরে আমি বললাম, আমরা সিরিয়াতে শুক্রবারে রমাদানের চাঁদ দেখেছি।তিনি জিজ্ঞেস করলেন,তুমি নিজে দেথেছো কিনা?আমি বললাম ,হা,আমি নিজে দেখেছিএবং অন্যান্য লোকজনও দেখেছে।হযরত আমীরে মুয়াবিয়া (রা) এবং অপরাপর লোকজন শনিবার থেকে রোযা রেখেছে।
হযরত ইবনে আব্বাস (রা) বললেন,আমরা শনিবার চাঁদ দেখেছি।কাজেই আমরা শাবান মাস 30দিন পূর্ণ করা ছাড়া অথবা চাঁদ দেখা ছাড়া রোযা রাখতে পারি না।আমি কুরাইব বললাম,হযরত আমীরে মুয়াবিয়া (রা) এবং তাঁর রোযা রাখা যথেষ্ট হবে কিনা? উত্তরে ইবনে আব্বাস (রা) বললেন,না।রাসুল (স) আমাদেরকে এভাবে নির্দেশ দিয়েছেন,আমরা যেন চাঁদ দেখা ছাড়া রোযা না রাখি বা না ছাড়ি।-সহীহ মুসলিম"
আরো আছে-"হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর বলেন,একবার রাসুল (স) রমাদান মাসের বিষয়ে আলোচনা করলেন।এক পর্যায়ে তিনি উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে বললেন,তোমরা রমাদানের চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা রেখোনা।আবার পরবতর্ী শাওয়াল মাসের চাঁদ না দেখা পর্যন্ত রোযা ছেড়োনা।আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় যদি চাঁদ তোমাদের দৃষ্টির আড়ালে থাকে,তবে শাবান মাসের দিনগুলো গননা করবে। অপর এক বর্ণনায় এসেছে,যদি চাঁদ তোমাদের দৃষ্টির আড়ালে থাকে তবে শাবান মাসের পূর্ণ ত্রিশ দিন হিসাব করে নিবে।-সহীহ বুখারী ও মুসলিম"
পৃথিবীর আহ্নিক গতি 24 ঘন্টা, পৃথিবীকে প্রদক্ষিন করতে চাঁদের লাগে 24 ঘন্টারও কম সময়।তাই সৌড় বছর 365 দিন এবং চন্দ্র বছর 354 দিন।পার্থক্যটা কিছুতেই একদিনের উধের্্ব যাওয়ার কথা নয়,হাদীসেও একদিনের পার্থক্য আলোচিত হয়েছে।কিন্তু মেঘ থাকায় চাঁদ দেখা না দেখাকে কেন্দ্র করে এটা দুই দিনের পার্থক্যও হয়ে যাচ্ছে।
যতদিন পর্যন্ত নতুন চাঁদ উঠার নিশ্চিত করন ব্যক্তির দেখার উপর নির্ভর করবে ততদিন পর্য়ন্ত এ বিভেদ চলবেই,যেহেতু মানুষ মেঘ দেখে ভয় পায় ।
এ দ্বিধা থেকে রক্ষা পেতে হলে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অগ্রসর হতে হবে।
এ ব্যাপারে ব্লগার রেজওয়ানের দেয়া 'স্যাটেলাইট ভিত্তিক' তথ্য আশাপ্রদ।
আশা করি মুসলিম জাতির এই দ্বিধা-বিভক্তি খুব শীঘ্রই মিটে যাবে।
সবাইকে রমাদানের শুভেচ্ছা।পবিত্র এই মাসের পবিত্রতা রায় সবার অন্তর পবিত্র হয়ে উঠুক এই কামনায়-ফি আমানিল্ল্লাহ।
৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ ভোর ৫:১৯
হযবরল বলেছেন: যৌগিক সমস্যা , আলেমরা এক হতে পারবেনা , ঈদও একই দিনে হবে না।
৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ৮:৪৬
অতিথি বলেছেন: চাঁদ দেখাকে কেন্দ্র করে মুসলিম বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এর অবসান হওয়া প্রয়োজন। পৃথিবীর কোথাও চাঁদ দেখা গেলে 24 ঘন্টার বেশী পার্থক্যে রোজা শুরূ, ঈদ উৎসব পালন কাম্য নয়।
হাবিবমহাজন চিন্তা ও যুক্তির সমন্বয়ে লেখাটি অপূর্ব। ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৩৭
সিমরান শিকদার বলেছেন: হাবিবমহাজন ,
ব্লগে আসার পরই প্রথআপনার নামে ক্লিক করে আপনার ব্লগের লেখা পড়ে নিই। আপনার এই তথ্যনির্ভর ও চিন্তাশীল কথাগুলো কাঠ মোল্লাদের কাছে বিতরণ করার ব্যবস্থা করা যায় কি ?
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১:১৭
হাবিবমহাজন বলেছেন: চাঁদ নিয়ে আপনারা বেশ গুরূত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন । এভাবে মনের কথা বলে ফেলা ভাল।
মুক্তধারা,
আপনার তথ্যগুলো বেশ উপকারী। আমার লেখাটি আরো দুইবার মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ৯:৪৫
নাসিমা বলেছেন: পৃথিবীর কোথাও নতুন চাঁদ দেখা গেলে 12 ঘন্টার বেশী পার্থক্যে ধর্মীয় দিবস পালন করার কারন দেখছি না। চাঁদতো একটা, কোন দেশের জন্য চাঁদ আলাদা নয়। স্যাটেলাইট নির্ভর প্রযুক্তি ব্যবহার করে চাঁদ নিয়ে বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত। হাবিবমহাজন ধন্যবাদ -ব্যতিক্রম চিন্তার একটি লেখার জন্য।
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১০:৪৩
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: হাবিবমহাজনঃ আমি আপনার সাথে একমত।
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১০:৫০
অতিথি বলেছেন: 'মত'টা কি?
১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০০
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: এই লেখায় কোথাও আমার দ্্বিমত করার কারন দেখি নাই। "মত" বলতে লেখাটি আমার ভাল লেগেছে এবং এখানে আমার লুকায়িত মনের প্রতিফলন ঘটেছে। যা আমি লিখতে পারছিলাম না বা লিখার চেষ্টাও করিনি।
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০৪
অতিথি বলেছেন: আহা! ক্লিয়ার। থ্যাংক্স
আমি আবার এই লিখা থেকে তেমন কোনো 'মত' extract করতে পারছিলাম না
১৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:০৮
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: কারন চোরের মন পুলিশ , পুলিশ
বকা দিবেন না আবার
১৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:১১
অতিথি বলেছেন: আরে না, বকা দিবো কেন? চোররে ভুল বুঝলেন, আবারো মন খারাপ
আমি আসলেই বুঝি নাই এই লিখার 'মত'টা কি।
১৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:২২
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: চোর,
পৃথিবীর যে কোন এক জায়গায় নতুন চাঁদ দেখে বিশ্বের সবাই রোজা ও ঈদের মত ইসলামিক আনুষ্ঠানিকতা পালন করবে। এজন্য আলাদা আলাদা দেশ ও জনগোষ্ঠি আলাদা মতভেদ সৃষ্টি করা ঠিক না। এটাই হল "মত"। লেখাটি পড়ে আমার কাছে এটাই মনে হচ্ছে।
১৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৩১
অতিথি বলেছেন: আহা! এটা যদি মত হয়, তাইলে আমি এর সাথে দ্্বিমত। যে অঞ্চলে যখন চাঁদ দেখবে, সেই অনুযায়ী রোজা ও ঈদ হবে। (নামাজের সময় যেমন নির্ধারিত হয় সূর্যের অবস্থান দেখে লোকাল টাইল অনুযায়ী) আমার কাছে এটাকেই গ্রহণযোগ্য মনে হয়। উদাহরণস্বরূপ, একই সময়ে ঈদ করতে গেলে আমেরিকায় যদি দিনে ঈদ হয়, তাইলে বাংলাদেশে রাইতের বেলা ঈদগায় দৌড়ানো লাগবে। গরমকাল হইলে মাইনা নেওন যায়। শীতকাল হইলে খবর!
১৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৩১
অতিথি বলেছেন: টাইল => টাইম
২০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৩৯
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: চোর আপনাকে আসলে বুঝাইতে পারি নাই।
রাত বা দিনের তফাৎ মানে সময়ের পার্থক্য 12 ঘন্টাকে স্যান্ডার্ডধরে নিয়ে সমস্যার সমাধান করা য়ায়। তাই নয় কি?
২১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৪৬
অতিথি বলেছেন: না। শুধু অক্ষ বরাবর হাঁটলে চলবে কেন? দ্্রাঘিমারা মাইন্ড করবে
২২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৪৯
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: সব কূল রক্ষা করা সম্ভব হবে না। একটা চোরা বুদ্ধি বিতরণ করেন। সমাধান কি?
২৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ সকাল ১১:৫৮
অতিথি বলেছেন: চোরাবুদ্ধি পাবলিকে মানবে কেন? যাহোক, তারপরেও বলি, প্রত্যেক দেশের চাঁদ দেখা কমিটি থাকবে। তারা যদি বলে যে, চাঁদ দেখা গেছে, তাইলে এনাফ। তাতে বাংলাদেশে যদি সৌদি আরবের আগের দিন চাঁদ দেখা যায়, তাহলে ঈদ করতে হবে সৌদি আরবের আগের দিন। ব্যাপারটা এত জটিল করার কিছু নাই। পীর নামের ভন্ডগুলার বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর হওয়া উচিত। অমুক যায়গায় আজ ঈদ, আমরাও ওদের অনুসারী- এইসব গর্দভ মার্কা বাণীরে ধইরা পানাপুকুরে চুবাইতে হইবো।
মোট কথা, লোকাল ডিসিশন, লোকালি চাঁদ দেখে।
২৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:১২
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: এই হল চোরা বুদ্ধি !!! সেকেলে !! চলবে না! এভাবে কেউ থাকবে আমিনীর দলে, কেউ ওবায়দুলহকের দলে!!! বিশৃঙ্খলার দারূন সম্ভাবনা বিদ্যমান।
বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেশন করে আগেই সব ফিক্সড করে দেয়া যেতে পারে।
২৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৪
অতিথি বলেছেন: হ! সেকেলেই। আমিনী, ওবায়দুলটা কে? রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের জন্য। বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেশন খারাপ না। ধর্মে ওটা নিষেধ না করলে অ্যাপ্লাই করা উচিত। অনেক ঝামেলা মিটে যায়।
২৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:২৯
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: এইক্ষনে একমত। চোরেরও বুদ্ধি গাঁটকাঁটা
২৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৩১
অতিথি বলেছেন: একমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
একটা ব্যাপার, অনেকবার শুনেছি। আচ্ছা, গাঁটকাটা জিনিসটা কি?
২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৩৪
ম. রহমান বলেছেন: চাদ দেখা নিয়ে ঝগড়া...ফানি...
২৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৪৪
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: আম্মায় খালি আমারে এই কথা বলে, "চোরের সাক্ষী গাঁটকাঁটা"। মাঝে মাঝে ছোট ভাই নিষেধ সত্ত্বেও মাকে না বলে আইমক্রীম খায়। এই ঘটনা ধরা পড়লে আমি ওর পক্ষে ওকালতি করি। আর তখন আম্মা একথাটি বলে। কখনো এর অর্থ খোঁজার চেষ্টা করিনি।
৩০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৪৫
অতিথি বলেছেন: আম্মাকে জিজ্ঞেস করবেন। অর্থ ভালো হলে আমি আছি , খারাপ হলে বেজায় মনোকষ্ট পামু।
৩১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ১২:৫৬
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: চোর ,
অর্থখারাপ হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। আম্মার রাগতসুরে বলার ভঙ্গি দেখে তাই মনে হয়।
৩২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ বিকাল ৪:৩৩
হাবিবমহাজন বলেছেন: দুনিয়ার মুসলিম -
এক হও, এক হও
খোদা প্রদত্ত মানবকৃত বিজ্ঞান মেনে নাও
৩৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৫:০৭
নুশরাত শারমিন সুমি বলেছেন: আগে ভাগেই ঈদের দিন তারিখ নির্ধারণ করা উচিত। বিজ্ঞান যেখানে মিলিসেকেন্ড কাউন্ট করতে পারে সেখানে চাঁদ নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক ব্যাখ্যা শোভন নয়। শান্তির জন্য চাই শান্তি, সহনীয়তা।
ধন্যবাদ হাবিবমহাজন।
৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৩:৩৯
অতিথি বলেছেন: চাঁদ উঠা এবং ধমর্ীয় উৎসবের সম্পর্কের সমাধান কবে হবে!!??
৩৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অতিথি বলেছেন: হাবিব ভাই ছবিটা নিব ।
৩৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৬ রাত ৯:৩৮
পারভিন সুলতানা বলেছেন: পত্রিকায় দেখলা ফজলুল হক আমিনী রা নাকী সরকার ঘোষিত সময়ের একদিন আগে ঈদ উৎসব পালন করবে?
৩৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০০৭ রাত ৮:২৫
গন্ডারঃ বলেছেন: !
৩৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
সংবাদ বলেছেন: পালতু আলেমে দুনিয়া বইরা গেছে, শালারা বিজ্ঞান কি জিনিস হেড়াই বুঝবার আহেনা খালি হাদিস লইয়া মরে , কোন দিন সুমতি হবে আল্লাহ মালুম,
৩৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০২
আজমল হক (আজম) বলেছেন: বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ’র সকল ইবাদত একই দিনে
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহ্মাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ওয়া মাগফিরাতুহ ।
বিষয়টি সমসাময়িক সময়ে খুবই জরুরী, গুরুত্বপূর্ণ যা প্রত্যেক মুসলিমকে চিন্তা ভাবনা করার ঈমানী দায়িত্ব । আল্লাহপাক বলেন-
‘জ্ঞানীরাই চিন্তা-ভাবনা করে’ (সূরা ইব্রাহীম-৫২)
এ যাবত অনেক ইসলামিক চিন্তাবিদ একই দিনে সিয়াম ঈদ পালনের জন্য লেকচার, বইয়ের মাধ্যমে প্রচারনা করে আসছে ।
অনেকে সৌদির সাথে এক হওয়ার কথা বলছেন……ইত্যাদি । কিন্তু সময়ের ব্যবধান কোন দেশে সন্ধ্যা, একই সময়ে অন্য দেশে সুবহে সাদিক!! …… ইত্যদি নানা সমস্যা আছে । এগুলোর সমাধান জন্য শরিয়া কি বলে বা কিভাবে সমাধান হবে ?
তার কোন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা তাদের প্রচারনায় পাওয়া যায় না!!
আমি যথাসাধ্য কুরআন-হাদিসের রেফারেন্স, বিভিন্ন লেকচার, বই ঘেটে সকল সমস্যা সমাধানের সামান্য চেষ্টা করেছি ।
এটা গ্রহনযোগ্য কিনা তা জানার জন্য আপনারদের শরিয়া দলিল বা ব্যক্তিগত মত, প্রশ্ন, বা আরও কোন সমস্যা থাকলে জানানোর অনুরোধ জানাচ্ছি ।
আপনাদের সকলকে আমি আন্তরিকভাবে আমার সংগ্রহটি ১ম অংশ থেকে ৮ম অংশ (শেষ) পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি ।
অনেক ব্যস্ততার মধ্যে আপনাদের মূল্যবান সময়ের জন্য এবং বার্তার কোন ভাষায় কষ্ট পেলে আমাকে আল্লাহ’র ওয়াস্তে ক্ষমা করবেন ।
বিস্তারিত দেখার জন্য অনুগ্রহ করে নীচের লিঙ্কগুলো ক্লিক করুন ।
১ম অংশ- Click This Link
১ম অংশে পাবেন- নামায কিভাবে একই দিনে হয় ? এর কিছু দলিল ।
২য় অংশ- Click This Link
২য় অংশে চাঁদ দেখার স্বাক্ষী কয়জন, কোথাকার তার দলিল পাবেন ।
৩য় অংশ- Click This Link
৩য় অংশে বিশ্বে চাঁদ দেখার বিভিন্নতা এবং একই ইবাদতের দিন দেশ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয় । এর কিছু তথ্য পাবেন ।
৪র্থ অংশ- Click This Link
৪র্থ অংশে প্রথম চাঁদ কোনটা গ্রহনযোগ্য এ নিয়ে বিশ্ব বরেণ্য ফেকাহ বিদ ও উল্লেখযোগ্য আলেমেদ্বীন্দের কিছু ফতোয়া ও দলিল পাবেন ।
৫ম অংশ- Click This Link
৫ম অংশে ৪ মাযহাবের ইমামদের ফতোয়া, দলিল এবং কেন তারা বাস্তবায়ন করতে পারেননি তার কিছু কথা পাবেন ।
৬ষ্ঠ অংশ- Click This Link
৬ষ্ঠ অংশে পূর্বে চাঁদ দেখার খবর কিভাবে পৌঁছানো হত এবং আধুনিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহার করা যায় কিনা ? সৌদির সাথে এক করা কুরআন হাদিস অনুযায়ী কিনা এর কিছু সমাধানের দলিল পাবেন ।
৭ম অংশ- Click This Link
৭ম অংশে মক্কায় যখন সন্ধ্যা তক্ষণাৎ ১ম চাঁদের খবর প্রচার করা হলে অন্য দেশে তখন সুবহে সাদিক হবে । রমযানের তারাবী, সেহেরী, নিয়ত ঐ দেশের লোকেরা কিভাবে করবে ? এর কিছু সমসধানের দলিল পাবেন ।
৮ম অংশ- Click This Link
৮ম অংশে শেষ কথা ও (OIC) ও. আই. সি’র. কিছু তথ্য পাবেন ।
আল-কুরআন- তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি কর না (আশ শুরা আয়াত ১৫);
তোমাদের নিকট যে জ্ঞান পৌঁছেছে তারপরও যদি তোমরা তাদের (কুরআন-হাদিস বহির্ভূত কারো কথা) মনের ইচ্ছা ও বাসনার (দলিল বিহীন মতবাদ) অনুসরণ কর তাহলে নিশ্চিত রুপে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে (বাক্বারা আয়াত ১৪৫);
লেখাটি গ্রহনযোগ্য হলে প্রচার প্রকাশের জন্য আন্তরিকভাবে বিশেষ অনুরোধ করচ্ছি ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৬ দুপুর ২:১০
পথিক!!!!!!! বলেছেন: মনের কথাগুরো আপনি যুক্তিপূর্ণভাবে তুলে ধরেছেন।
পুথিবীকে প্রদিক্ষণ করতে চাদের 24 ঘন্টা র একটু কম সময় লাগে, তো পার্থক্য স্থান ভেদে এর চেয়ে বেশী তো হবার কথা নয়।
দুই তিন দিন কেমনে পার্থক্য হয়।
আগের কালে জানানোর ব্যবস্থা ছিলনা।
একন তো সে সমস্যা নেই .................আপনার কথার সপক্ষে আমিও একই সুর তুললাম।