নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাবিবুর রহমান জুয়েল

হাবিবুর রহমান জুয়েল

জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....

হাবিবুর রহমান জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে গুজব ছড়ায়

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

গত ১২ ই জানুয়ারি রাত এগারোটার দিকে আমি অফিস থেকে বাসায় ফিরি। রাত একটার দিকে আমার ফ্যাক্টরি ম্যনেজার ফোন দিয়ে জানতে চাইলেন, আমি বাসায় পৌছেছি কি-না। জানালাম, হ্যা পৌঁছেছি। প্রশ্ন করলাম, কেন কোন সমস্যা?

ম্যানেজার বললেন, "মেরুল বাড্ডায় খুব গ্যাঞ্জাম হচ্ছে। এক হিন্দু মন্দিরের ভেতর কোরআন শরিফ জ্বালিয়ে দিয়েছে। তা নিয়ে আন্দোলন চলছে। তিনি অনেকক্ষণ ধরে সেখানে আটকে আছেন।"

কথাটা শুনে আমার গায়ে কাটা দিয়ে গেল। কেননা এ কথা অস্বীকার করার কিছু নেই যে, পবিত্র কোরআন শরিফের এমন অবমাননার কথা শুনেলে যে কোন মুসলমানের শরীরই প্রথমে একটা ঝাঁকুনি খাবে।

আমার স্ত্রী জানতে চাইলো, কি সমস্যা? আমি চুপ রইলাম।

পরের দিন মেরুল এলাকার একজন আমার অফিসে আসেলন। প্রথমেই তিনি আগের রাতের ঘটনার বর্ণনা দিলেন যে, "মন্দিরের পাশের পুকুরে একটি কোরআন শরিফ পড়ে ছিল। কেউ একজন সেটি তুলে মন্দিরের ভেতর রোদ দিয়ে ছিল। মন্দিরের ভেতর থাকা বিমল চন্দ্র এাতে ক্ষিপ্ত হয়ে আগুন লাগিয়ে দেন।"

আমার জানা মতে মন্দিরের পাশে কোন পুকুর নেই। তাই তার বক্তব্যটি আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হলো না।

সকালে ফেসবুক ও অনলাইন পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম, সেখানকার মুসল্লিদের অভিযোগ, সোমবার দুপুরে নিমতলী মন্দিরের সামনে দিয়ে এক ব্যক্তি কোরআন শরিফ নিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। মন্দিরের ভেতর থাকা বিমলচন্দ্র সেই মুসলিম ব্যক্তির কাছ থেকে সেটি কেড়ে নিয়ে মন্দিরের ভেতর পুড়িয়ে দেন।

বিশ্বস্ত স্থানীয় সূত্রসমূহের ভাষ্য মতে প্রকৃত ঘটনা:

স্থানীয় কিছু বখাটে হিন্দু যুবক কিছু বখাটে মুসলমান যুবককে সাথে নিয়ে অনেকদিন যাবত মন্দিরটির ভেতরে গাঁজা সেবন করে আসছিল। মন্দিরের ভেতরে থাকা সাধু এতে বেশ কয়েকবার বাঁধা প্রধান করেন। যুবকেরা তার কথা শুনেনি। উক্ত ঘটনার দিন সাধু জোরপূর্বক বখাটেদের বের করে দেন। এতে দিনের বেলা স্থানীয় পর্যয়ে বিচার-আচারও হয়। বিচারে যুবকদের বিপক্ষে সবাই কথা বলে। এরপর তারা পরিকল্পনা করে রটিয়ে দেয় যে, সাধু কোরআন শরিফ পুড়িয়ে ফেলেছে। এককান হতে দুই কান। এভাবে গুজবটি ছড়িয়ে পড়ে। যে কোন মুসলমানের পক্ষে এ কথাটি শোনার পর স্থির থাকা অসম্ভব। তাই অনেকেই রাতে রাস্তায় নেমে আসেন। অনেকে মন্দিরটি ভাঙ্গার জন্য এগিয়ে যায়। রাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেটি রক্ষার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হয়।

অনেকের মনে প্রশ্ন যে, এতবড় একটি ঘটনা মিডিয়া কেন প্রচার করে নি? কথা হচ্ছে, এতবড় একটি মিথ্যা ও গুজব মিডিয়া প্রকাশ করলে অবস্থাটা কি হতো একবার ভেবে দেখুন তো। সারা দেশে দাঙ্গা লেগে যেত। শত শত মন্দির ভাঙ্গা হতো। নিরীহ অনেক মানুষের প্রাণ যেত। মিডিয়ার কাজ হচ্ছে হয় সত্য প্রকাশ মিথ্যা বা গুজব নয়। রাতে অনেক চ্যানেল ও পত্রিকার সাংবাদিকগণ সেখানে গিয়ে ছিলেন। তারা বিষয়টি তদন্ত করে এর বিন্দুমাত্র সত্যতা পান নি।

ছোটবেলা থেকে আমি উক্ত মন্দিরটির সাথে পরিচিত। একসময় এ মন্দিরটির পাশ দিয়ে নিম্নাঞ্চলে আমাদের ধানক্ষেত দেখতে যেতাম। আশা-যাওয়ার পথে বিশাল বটগাছে ছেয়ে থাকা মন্দিরটির গেটের সামনে দাঁড়িয়ে উঁকিঝুকি মেরে ভেতরটা দেখতাম।

আজ অফিসে আসার পথে পুলিশের ব্যাপক প্রস্তুতি ও তৎপরতা চোখে পড়লো। বাদ জুমা স্থানীয় মুসল্লি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীগণ আন্দোলন করতে পারেন- এমন একটি ধারণা থেকে উক্ত প্রস্তুতি।

আমি আমার মুমিন মুসলমান ভাইদের বলবো, মিথ্যা বা গুজবে কান না দিয়ে সত্য জানুন। আপনার একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। যে কোন নিরীহ মানুষের প্রাণ যেতে পারে। উক্ত ঘটনা যদি সত্য হতো তবে আমি নিজে আজ রাস্তায় দাঁড়িয়ে এর প্রতিবাদ করতাম। প্রকৃত ঘটনাটি যাদের কাছে জেনেছি, তারা আমার কাছের এবং বিশ্বস্ত লোক।

মহান আল্লাহ তালা, রাসূল পাক (স) ও পবিত্র কোর'আনুল কারিম- এ তিনটি বিষয়ে অন্য কারো চেয়ে আমার অনুভূতি কম নয়। আমি দেশের বিখ্যাত একটি হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ছিলাম। ছিলাম দেশের নামকরা একটি আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীও। এর পর কলেজ ইউনিভার্সিটি হয়ে শিক্ষাজীবন শেষে করি। আমার ধর্মীয় গাঁথুনি আপনাদের কারো চেয়ে হালকা নয়। এ লেখাটি যখন লিখছি তখনও আমার টেবিলের উপর একযিল পবিত্র কোর'আনের বঙ্গানুবাদ রয়েছে। প্রতি বছর আমার ও আমার বাবার টাকায় বেশ কয়েকজন হাফেজে কোরআন পাশ করে বের হয়।

আল্লাহ তালা আমাদের সকলকে সমাজের কুচক্রি মহল থেকে হেফাজত করুন। যারা অযথা ফেতনা-ফ্যাসাদ তৈরীর মাধ্যমে দেশ ও সমাজে দাঙ্গা-হাঙ্গামা বাঁধিয়ে রাখতে সদা সচেষ্ট। আল্লাহ পাক আমাদেরকে সেইসব খান্নাসদের ওয়াছওয়াছা থেকে তার কুদরতি হাত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখুন।

সবাইকে জুম'আ মোবারক। কারো কোন প্রশ্ন থাকলে জুম'আর নামাজ শেষে এসে উত্তর দিবো

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: এভাবেই কিছু অমানুষ গুজব ছড়িয়ে সমাজের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে। আমাদের সমাজের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সবসময় বজায় থাকুক এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের এইসব মানুষরূপী বিভেদ সৃষ্টিকারী ও গুজব রটনাকারী অমানুষদের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করুন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: আমিন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ভাই অগ্নিপাখি।

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

কল্লোল পথিক বলেছেন: শতভাগ সহমত।গুজব এভাবেই ছড়ায়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য...

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

তার আর পর নেই… বলেছেন: গুজব যে কত রকম করে ছড়াতে পারে!!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: সত্যি বলেছেন ভাই.. ধন্যবাদ

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

হূতুম পেঁচা বলেছেন: এজন্য একটা কথাই প্রচলিত রয়েছে যে "বাতাসেরও আগে গুজব ছড়ায়"। আর যদি ধর্মের মত কোন স্পর্শকাতর বা আবেগপ্রবণ কোন বিষয় হয় তাহলে তো কথাই নেই।
আজ আপনার মারফতে আমরা নাহয় এই ঘটনার সত্যতার কথা জানতে পারলাম কিন্তু বেশির ভাগেই এই ব্যাপারটিতে অজ্ঞ থাকলো ।
কিন্তু আমার প্রশ্ন এখানে যে,
ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রকাশের পর কেন সত্যতা যাচাই করতে হবে, প্রকাশের আগেই নয় কেন । যারা প্রকাশ করছে তাদের কি উচিত নয় ঘটনার সত্যতা যাচাই করে তারপর প্রকাশ করা ?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: একই প্রশ্ন আমারও, ধন্যবাদ

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

গোধুলী রঙ বলেছেন: সেই বড় মিথ্যাবাদী, যে কোন কথা শুনার পর তা যাচাই বাছাই না করে প্রচার করে। ওখানকার আন্দোলনকারী মানুষদের আমি এই ধরনের মিথ্যাবাদী এবং বিশৃংখলা সৃষ্টিকারীর বাইরে কিছু মনে করি না, আল্লাহ, রাসুল (সঃ) এবং কোরআনের প্রতি ভালোবাসা থাকবে এটাই স্বাভাবিক, তবে সেই ভালোবাসার বলে বলীয়ান হয়ে অন্য ধর্মকে আঘাত, মানুষের স্বাভাবিক কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করা এগুলো কি সেই ভালোবাসা ধবংশকারী নয়??

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: অবশ্যই তারা ধ্বংসকারী, ধন্যবাদ

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

ধমনী বলেছেন: ধন্যবাদ বিস্তারিত জানানোর জন্য।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ধমনী

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০০

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: সেই জন্য কোনো ঘটনার সত্যতা না জেনে কোনো পদক্ষেপ নেয়া উচিত নয় ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

তাল পাখা বলেছেন: এসব অপপ্রচার বা গুজবের পিছনে থাকে নিজেদের সার্থ হাসিল। বখাটে ছেলেগুলো অপকর্ম করতে গিয়ে যখন মন্দিরের সাধুর দ্বারা বাধাগ্রস্থ হয়েছে তখনই তারা প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে সাধুর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ ছড়িয়েছে।

আমাদের আসলে সব ব্যাপারেই সচেতন হওয়া উচিৎ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই তালপাখা

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

বাকা পথ বাকা চোখ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আপনি যেভাবে বর্ণনা দিয়েছেন মিডিয়া এভাবে প্রচার করলেও সুবিধা হতো এই যে
১. সবাই জানতো এটা গুজব
২।গজবের ডাল পালা ছড়াতো না
৩। ভবিষ্যতে কেউ আর এ ধরনের সুযোগ নিত না ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। তবে মিডিয়া রিস্ক নিতে চায় নি। ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

স্বস্তি২০১৩ বলেছেন: আমার অফিসের এক কলিগ খুবই ধার্মিক মানুষ। কাল হঠাৎ করে বলল যে মন্দিরে কুরআন পোড়ানো হয়েছে, আমি বললাম আপনি নিজের চোখে দেখেছেন। বলল যে, না দেখলে কি হইছে এটাই সত্যি।
আজব লাগলো, এতো ধর্মপ্রান একটা লোক গুজব শুনেই বিশ্বাস করে ফেলল?
আরও আজব লাগল এই নিউজ শুনে আসে পাসে সবাই বিশ্বাস করল।
আমি যখন ই বললাম যে এটা হতে পারে না নিশ্চই কোনো ভুল আছে।
সবাই বলল আপনাদের চোখে এগুলা ধরা পড়বে না।
আমি থেমে গেলাম......

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: কিছু লোক এমনই যারা অন্ধভাবে গুজব বিশ্বাস করে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

নতুন বলেছেন: ধম`ভীরু মানুষকে যে কোন কিছু বিশ্বাস করানো সহজ কারন ধমের শুরুতেই বিশ্বাস করাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

খোলা মনের কথা বলেছেন: সত্যটা জানতে পেরে ভাল লাগলো। সঠিক খবর জানানোর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ভাই খোলা মনের কথ।

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

টি এম মাজাহর বলেছেন: সম্পূর্ণ সহমত। ফেসবুকে এই নিউজের সাথে গালাগালে পূর্ণ বিচার বিবেকহীন অবাস্তব কমেন্টগুলো পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম, এই জাতির বিবেকবোধ/বিবেচনাবোধ কবে জাগ্রত হবে।

....

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ব্যক্তিস্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করাই অধিকাংশ সমস্যা/দাঙ্গার কারণ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: একি ধরনের ঠিক উল্টা ঘটনাও ঘটতে পারে!! সবার সাবধান থাকা উচিত!! দূর্গা পূজার সময় এক হিন্দু যুবক তার ব্যাক্তিগত ক্ষোভের কারনে মূর্তি ভাংল আর দোষ হল মুসলিমদের , ঐ সময়ও দূর্ঘটনা ঘটতে পারত। মনে হচ্ছে কেউ চাচ্ছে একটা কিছু ঘটুক!!!!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: ইন্ডিয়া ষড়যন্ত্র করে গরুর গায়ে শুকরের ৫ মিলি রক্ত ইনজেকশন দিয়ে পুশ করে নাপাক বানিয়ে এদেশে পুশইন করছে... বিশ্বাস না হলে সীমান্তে কর্তব্যরত কোন বিজিবি সদস্য পরিচিত থাকলে জিজ্ঞেস করুন...

১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪০

মহা সমন্বয় বলেছেন: গুজবের দেশ বাংলাদেশ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৬

হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.