নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালি। বাংলা আমার ভাষা, নিভৃত আবাস ও অহংকার। বিঃ দ্রঃ- ব্লগে ছন্দ নামে দ্বন্দ্ব নাই।

কবি হাফেজ আহমেদ

অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ হয়, অতিসাধারণ মানুষগুলো মানুষ হ্য়, মানুষ হতে হলে সাধারণ হতে হয়। হাফেজ আহমেদ

কবি হাফেজ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্যার.......। {{{ ছোট গল্প }}} পর্ব ০৩

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:৩৯

রহিম নীলার বাবা মাকে নিয়ে হাজির হলেন কিন্তু জাহানারা ওদেরকে খালি মুখে যেতে দিতে নারাজ। নানা আয়োজন করলেও নিলার বাবা জাপর চৌদুরীকে এক কাপ চা পান করেই ওদেরকে রেখে বিদায় নিতে হল। তবে যাওয়ার সময় নীলার কপালে চুমু খেতে এসেই হঠাৎ তার চোখ লাল হয়ে চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। তবুও কিছু না বলে চুপচাপ অট্রহাসিতে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হল। তিনি শহরের অনেক বড় শিল্পপতি। কর্ম ব্যাস্ততা কখনো তার পিছু ছাড়েনা। ফারিয়া অনেক দিনপর বাবর বাড়ির স্পর্শ পেয়ে খুব আনন্দিত তবে পূর্ব পরিচয় থাকায় মা মেয়েকে আজ থেকে যেতে হল রুদ্রদের বাড়িতে। এভাবে ১১ দিন তারা নীলার মামার বাড়িতে আর দুরন্তদের বাড়ীতে কাটিয়ে দিল। ঘটে গেল জীবনের অজস্র স্মৃতিময় ঘটনা ওদের।

দুরন্ত আর রুদ্র প্রতিদিন নীলার মামার বাড়িতে গিয়ে তাকে নিয়ে আসত। দিনভর গাছে গাছে চলত ওদের আম, জাম, লিচি সহ ভিবিন্ন ফলমূল কুড়ানো আর গল্প গানে বিকেল বেলায় দিঘির পাড়ের সবুজ ঘাসে আড্ডায় মেতে থাকত ওরা। এই কয়েক দিনে নীলাও হয়ে গেছে গাছের বানর। একদিন নীলা মই দিয়ে গাছে উঠে নামতে না পারায় দু`ভাইয়ের ঘাড়ে ভর নিয়ে নামিয়েছিল তাকে। ১২ দিন পর একদিন সকালে হঠাৎ রহিমের ঘরের দরজায় জুলন্ত তালা দেখে দুরন্ত আর রুদ্রকে মলিন মুখে মায়ের কাছে ফিরে আসতে হল।

এদিকে মতিন আজ সাফ সাফ জানিয়ে দিল খেলাধুলা একদম বন্ধ। দেড় বছর পর এস এস সি ফাইনাল পরীক্ষাকে ইঙ্গিত করেই মতিনের এমন হুশিয়ারি। তবে, হুশিয়ারির আগেই তাদের মন ভেঙ্গে আছে এমনিতেই আজকাল তাদের মন এগুচ্ছেনা খেলার মাঠে। কী যেন হারিয়ে ফেলেছে ওরা। সকালে জাহানারার সাথে ফারিয়ার কথা হলেও নীলা ছিল স্কুলে। সে অষ্টম শ্রেণীর একজন মেধাবী ছাত্রী। শহরের নামকরা স্কুল আর দামি গাড়িতে ওর চলাফেরা। সন্ধায় জাহানারা হঠাৎ রুদ্রকে ডেকে মোবাইল হাতে দিল আর নীলার হাউমাউ করে কান্না শুনে ওদের মনের আকাশে জমে থাকা সমস্ত অভিমানের কালো মেঘের ছায়া এক নিমিষেই আড়াল হয়ে গেল। প্রানভরে কথা বলার পরও ওদের সবার মনে রয়ে গেল শূন্যতা আর হাহাকার।এভাবে যোগাযোগ চলতে থাকে দু পরিবারের আর দিন দিন বাড়তে থাকে ঘনিষ্ঠতা। গত বছরের দুটি ঈদেই রুদ্রের পরিবারে আমন্ত্রিত মেহমান ছিল ফারিয়ারা। জাহানারার সাথে ফারিহার কথা ছলে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা। ঈদের সময় নীলাকে আবার কাছে পেয়ে ওদের আনন্দ উল্লাস দেখে ফারিয়া জাহানাকে অনুরোধ করল দুরন্ত আর রুদ্র যেন ভবিষ্যাতে তার কাছে থেকে শহরে পড়াশুনা করে। কিন্তু প্রস্তাবটি মতিনের কানে আসলে ওনি সরাসরি নাকোছ করে দেয়। নীলা জন্মদিনে ঢাকায় থাকায় দুরন্ত তার জন্য গিফট নিয়ে রেখেছিল। সেটি ছিল লাভ আকৃতির একটি কাপেল। সাথে একটি গোলাপও নীলার হাতে তুলে দিয়েছিল দুরন্ত। রাতভর নীলা ঐ গিফট গুলোর হুবহু ছবি এঁকে রুদ্রের অগোচরে তার ব্যাগে রেখে দেয়। বিষয়টি দুরন্তের নজর কেড়েছে। 
পরীক্ষাকে সামনে রেখে পড়াশুনায় খুবই মনোযোগী দু ভাই। পরীক্ষা চলাকালীন জাহানারা তার কলিজার টুকরা দু`সন্তানকে সাথে নিয়ে যেতেন আবার অপেক্ষায় থেকে নিয়ে আসতেন। রেজাল্টের দিন সকাল হতেই থেমে ছিলনা ফারিয়ার ফোন। জোড়া গোল্ডেন প্লাসের আনন্দে ছাত্রশিক্ষকের সাথে আহলাদে ফেটে পড়েছিল গ্রামবাসীরাও। গ্রামের স্কুলের জন্য এটি ছিল এক নজিরবিহীন ঘটনা। বড় হয়ে ছেলেরা ডাঃ হয়ে মানব কল্যানে কাজ করবেন, বাবা মায়ের সাথে দু`ভাইয়েরও ছিল একই সপ্ন। প্রধান শিক্ষক পরিমল বাবু মতিনকে ডেকে গ্রামের পরিবেশ তুলে ধরলেন। এবং এতেকরে ছেলেরা নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় দেখিয়ে শহরের নামকারা কলেজে ভর্তি করিয়ে ওদের মেধা কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন। পরিমল ছিল মতিনের সবথেকে কাছের বন্ধু। মতিনের কোন আত্মীয় স্বজন শহরে না থাকায় অবশেষে ফারিয়ার প্রস্তাবই মাথা পেতে নিতে হল তাকে। ভলোবাসা আর আবেগের অন্ধমায়ায় ছেলেদের ভবিষ্যাত মাটি করে দিতে রাজি নেই জাহানারাও। 

দু`ছেলের মাঝখানে শুয়ে না ঘুমিয়ে বারবার ওদের মুখের দিকে তাকিয়ে আর মাথায় হাত বুলিয়ে কেটেছে জাহানারার সারাটি রাত। মতিন এসে মশারিটা লাগিয়ে বারান্দার দিকে পা বাড়াল। অথচ সন্তানেরা কোনদিন টেরও পায়নি যে, ওদের বাবার এমন অজস্র রজনী একলা বিষাদে কেটেছে শুধুমাত্র সন্তানের উজ্জল ভবিষ্যাত কামনার ভাবনায়। বাবার রক্তবর্ণ নয়নের অন্তরালে ঢাকা থাকে যে প্রশান্ত হৃদয়ের ভালোবাসা তা বুঝারমত সৌভাগ্যবানের সংখা এই জগতে অতি নগণ্য। সকাল ভোরেই ফারিয়ারা এসে হাজির। নীলার বাবার অতি ব্যাস্ততার কারনে জাহানারার সমস্ত আয়োজন ছিল বৃথা। খুব তাড়াহুড়ার মাঝে আজ বিদায় দিতে হল দু`টুকরো কলিজার ধন। জাহানারা ফারিহাকে আড়ালে ডেকে বলেছিল "বোন আমার আজ থেকে তুমি ওদের মা, আমার নাড়িছেড়া কলিজার ধন তোমার হাতে তুলে দিলাম মূল্য বুঝিও"। যাওয়ার সময় রুদ্র তার মাকে বলেছিল "মা, ঈদের আর মাত্র ২৩ দিন বাকি। এডমিশন নিয়েই ফিরে এসে আমরা একসাথে কেনাকাটা করব।" জাহানারা সন্তানের ভবিষ্যাতের কথা চিন্তা করে হাসির অন্তরালে লুকিয়ে রেখেছিল তার হৃদয়ের সমস্ত যন্ত্রনা। সন্তানদেরকে উৎসাহ উদ্দীপনায় মাতিয়ে রাখার প্রচেষ্টার কোন দিনও কমতি ছিলনা তার। বিদায় দিয়েই চিনচিন করে উঠে জাহানারার কলিজায়। মতিনও কাপাকাপা ঠোটে চশমাটি খুলল। সন্তানের মোহে মতিনের সমস্ত গুপ্ত ভালোবাসা আজ বিস্ফোরিত হল। জাহানারা মতিনকে এমন আর কোন দিনও হতে দেখেনি।

এদিকে নীলা রুদ্র আর দুরন্ত একে অন্যকে কাছে পেয়ে যেন আসমানের চাঁদ হাতে পেয়েছে। ওদের আনন্দালাপে ফারিয়া খুব খুশি হলেও গফুর তা দীর্ঘায়িত হতে দিলেন না। সে নীলাকে নিয়ে যায় তার পাশের সিটে। আকাশচুম্বি অট্রালিকা, যানবাহনের হট্রগোলের সাথে ধুলোবালির সাগর, জনকোলাহলের সাথে দুর্গন্ধময় শহর আর সন্ধায় লাল নীল সমারোহ এ সবই ছিল ওদের কাছে রুপ কাথার গল্পের মত। ৬ষ্ঠ তলায় উঠে আকাশ ছোঁয়া অনুভূতি তাদের। রুদ্র আর দুরন্ত ক্লান্ট হয়ে রাতে ঘুমিয়ে পড়েছে। সকালে এডমিশন ফ্রমের জন্য তাদেরকে নিয়ে কলেজের দিকে ছুটল ফারিয়া আর নিলা। সেখান থেকে নীলাকে স্কুলে পৌছে দিতে গিয়েছিল তারা। নীলা তার সকল বন্ধু বান্ধবীর সাথে রুদ্র আর দুরন্তকে পরিচয় করিয়ে দেয়। ওদের ভাষায় সরলতা আর গ্রামের ভাব ফুটে উঠায় খিলখিল করে হেসে উঠে সবাই। রাস্তাপারাপারের সময় আজ অল্পের জন্য বেঁচে গেল দু ভাই। গ্রামের সবচেয়ে দুরন্ত বালকেরা এই দুষিত শহরে হাবাগোবা। ভয়ে বিড়াল ছানার মত হয়ে গিয়েছিল দু ভাই। দূষনের অভিসপ্ত এই শহরের জ্যামে বড়ই দুর্বিপাক হয়ে পড়েছে ওদের জীবনযাত্রা। নীচে যেতেও আজকাল ভয় যেন ওদের পিঁছু ছাড়ছেনা। গ্রামের দুরন্তপনা পাখিরা আজ শহরের বন্ধি কোঠায় আবদ্ধ। দেয়ালের আন্দরেই কেটেছে গত চারটি দিন। নীলার বেশিরভাগ সময় স্কুল এবং কোচিং-এ কাটে তাই দিনে খুব অল্প সময় ওরা তাকে কাছে পায়। আর সেই সময়টুকুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা। নীলাকে কাছে পেলে মেতে উঠে সারাদিনের গল্পে আর নীলার ঈদের পোশাক, অতীতের স্মৃতিময় খেলনা , জামাকাপড় প্রদর্শন সহ নানা আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠে ওরা। নীলা যখন বাসার বাহিরে থাকে তখন দু ভাইয়ের কাছে এই শহরকে জাহান্নামের টুকরা মনে হয়।  নীলাকে কাছে পেলে ওরা আসমানের চাঁদ হাতে পায়।

আজ অভিমানী আকাশের মন ভালো নেই, সেই ভোর বেলায় শুরু হয়েছিল অঝোরে কান্না , এখনো থেমে নেই। কাল শুক্রবার তাই নীলা সারাদিন বাসায় থাকবে। অনেকদিন পর নীলাকে কাছে পাওয়ার আশায় নীলার স্কুল হতে আসার সময় হলেই দু ভাই শুকনো মুখে ভেলকনির গ্রীল ধরে দাড়িয়ে রয় গভীর প্রতিক্ষায়। নীলা গাড়ী হতে নামতে দেখেই ছুটে গিয়ে রুদ্র নীলার ব্যাগ আর দুরন্ত ছাতা হাতে নিয়ে নীলাকে বাসায় নিয়ে আসে। প্রবল প্রতীক্ষার পর বৃষ্টিময় এমন রোমান্টিক দিনে একে অন্যকে কাছে পেয়ে আহলাদে মাতোয়ারা হয়ে উঠে ওদের সমস্ত হৃদয়। এর ফাঁকে ফারিয়াও যোগ দিলেন আনন্দঘন পরিবেশে। ওনি তিন গ্লাস গরম দুধ এনে ওদের তিন জনের হাতে তুলে দেয়। বারান্দায় দাড়িয়ে ওরা একসাথে গল্পগান আর বৃষ্টি উপভোগ করছিল। সন্ধার একটু আগে নীলা হঠাৎ বলে উঠল 'চলো বৃষ্টিতে যাই' । প্রথমবারের মত ছাদে গিয়ে চমকে উঠে দু` ভাই। এই নিথর নর্দমার শহরে বাতাসের সাথে মিষ্টি ফুলের সুবাসে মুগ্ধ হয় ওরা। উপরে আকাশ চারদিকে ফাঁকা মুক্তবাতাসে ফুলের সুবাস সাথে রিমঝিম বৃষ্টিতে নীলা হাসি আর ভঙ্গিমার ছলে গান ধরলে এক মধুময় আনন্দঘন মুহুর্তের সৃষ্টি হয় সেখানে। নীলার ভেজা চুল বেয়ে টপটপ করে ঝরছে বৃষ্টির ফোটা জল, ঠিক যেভাবে মুক্তা ঝরছে তার হাসিতে। হাতেহাত ধরে মনের আনন্দে ঘুরছে ওরা ছাদের এপাশ হতে ওপাশ। হঠাৎ রুদ্র জানতে চাইল এমন মিষ্টি ফুলের সুবাস সম্পর্কে আর নীলা অপলক ভঙ্গিতে দেখিয়ে দিল পাশের ছাদের বিশাল ফুলের বাগানটি। আর সেই বাগানের শেষ প্রান্তে চিল অদ্ভুত ধরনের একটি ফুল। যেই ফুলটির নামতো দূরের কথা ছবিও জীবনে কোনদিন দেখেনি ওরা। নীলা চক্ষু ইশারায় তাকিয়ে বলল, " ঐ দেখ কী অদ্ভুত স্বর্গীয় ফুলটি ! " ঠিক তখনি গফুরের রাগান্বিত কন্ঠের শব্দ এসে ঠেকল নীলার কানের পর্দায়। বাবার এমন কন্ঠ শুনে থমকে যায় নীলা। ভেজা শরীরে কোন কথা না বলে মূহুর্তেই সে চলে গেল রুমের দিকে। এদিকে দু` ভাই অবাক নয়নে তাকিয়ে আছে নীলার পছন্দের ফুলটির দিকে। রুদ্র চিন্তা করল এখনি ফুলটি এনে নীলাকে দেবে কিন্তু এর মধ্যে শুরু হয়ে গেল দু ভাইয়ের কথা কাটাকাটি। কার আগে কে এনে দেবে দু` ভাই অস্থির হয়ে উঠল। রুদ্র বলল আমি লাফ দিয়ে আনতে যাচ্ছি কিন্ত দুরন্ত দেখল দু`ছাদের মাঝখানে প্রায় ছয় ফুট দুরত্ব এমনকি ছাদটি ছিল প্রায় দশ ফুট নিছে। দুরন্ত আর দেরি না করে দৌড়ে সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামা শুরু করল। রাস্তার ডান দিকে ফিরতেই প্রকম্পিত চিৎকারে হাত পা ছেড়ে কাত হয়ে যায় দুরন্ত। প্রথমে অস্পষ্ট মনে হলেও দু`পা সামনে বাড়িয়ে তার আর বুঝতে বাকি রইলনা ছিটকা মগজের নিথর দেহটি তার আপন রক্তের। উপরে তাকিয়ে অস্পষ্ট ভঙ্গিতে পরিচিত কারো রাগান্বিত চোখ দেখতে পেয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে দুরন্ত। অন্ধকার এই গলিতে শত শত মানুষের ভীড়ে সেই রাতে করো চোখে পড়লনা গফুরের চেহারা। দু` ঘন্টাপর শোকের কাতরে আরও একটি লাশের যোগ হল।

ছয় মাস পরেও পুলুশের হাতে মেলেনি সঠিক তথ্য। শুনেছি গফুর ছিল প্রধান শিক্ষক পরিমল বাবুর সবচেয়ে কাছের মানুষ। সেই সুবাদেই অনেক বছর পূর্বে গ্রামে বেড়াতে এসে ফারিয়ার সাথে প্রনয়ে আবদ্ধ হয় সে। দুরন্ত আর সোজা হয়ে দাড়াতে পারেনি কোন দিন, মানুষ দেখলেই খুব ভয় পায়। ফিরে পায়নি বাক শক্তি, হাত পা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে দিনদিন। শরীর বেকে গেছে। শুনেছি মরনব্যাধিতে আক্রান্ত সে। সাত বছর পরেও পরিত্যক্ত বাড়ীর মালিক রাস্তার পাশের অর্ধউলঙ্গ পাগলটিকে সবাই স্যার বলে ডাকে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩২

কালনী নদী বলেছেন: স্বাবলিল ভাষায় ছোট গল্প অসাধারণ হয়েছে। প্রথম প্লাস আমার . . .

০৯ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাইয়া। আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করেছে। ভালোবাসা জানবেন। ঈদ মোবারক

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। B-)

১২ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:২৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করেছে। ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.