![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রজন্ম মুক্তিবাহিনীর কাছে একটি বিষয় তুলে ধরা জরুরী মনে করছি। ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় চারিদিকে, গ্রামে গ্রামে ডাকাতির হিরিক শুরু হয়ে যায়। গ্রামবাসি রাত জেগে পালা করে পাহাড়া দিয়েও রক্ষা পাচ্ছিল না। মুক্তিবাহিনীর অকুতোভয় বাংলার দামাল ছেলেরা যে মুহুর্তে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে চারিদিক থেকে গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধে সাড়াশি আক্রমন করে নাস্তানুবুদ করে চলেছে, সে মুহুর্তে ডাকাতির ঘটনাগুলোও তাদেরকে চিন্তিত করে তোলে। বেশীরভাগ জায়গায়ই তারা সিদ্ধান্ত নেয় সশস্ত্র ডাকাতদের মোকাবেলা করে হত্যা করার। যুদ্ধ চলছে স্বাধীনতার, কিন্তু তাই বলে অন্যান্য জরুরী কাজতো থেমে থাকতে পারে না। কেননা স্বাধীনতা যুদ্ধের সৈনিকেরাতো যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধেই লড়বে এবং সেটাই স্বাভাবিক। যে কথা সেই কাজ। শুরু হলো গ্রামে গ্রামে ডাকাত নিধনের কাজ। একদিকে পাকি সৈন্য, রাজাকার আলবদর খতম, আর একদিকে ডাকাত খতম। প্রচুর কুখ্যাত ডাকাত ঐ সময় মারা পড়েছে আমাদের মুক্তি সেনাদের হাতে। কয়েকজনের নাম এখনও আমার মনে আছে। পাবনা-রাজবাড়ী জেলার বন্ধু/ভাইয়েরা যারা এখনও বেচে আছেন তারা আমার এ কথার স্বাক্ষী হিসেবে বলতে পারবেন। অন্যান্য জেলারটা আমি বলতে পারবো না। দ্বিতীয় প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধাদের বলছি, ৭১ এর ঘাতকদের ফাসির দাবীর পাশাপাশি তাই দেশের বর্তমান ডাকাত তথা লুটেরাদের নিধনের কাজটাও চলতে পারে বৈকি! কারন আজকের পত্রিকার খবরেও একদল বড় ডাকাতের খবর বেরিয়েছে যারা লুট করেছে ১১০০ কোটি টাকা!!! বিস্তারিত জানতে নীচের লিংকে ক্লীক করুনঃ
Click This Link
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
আব্দুল হালিম মিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, টুটুল২০০৮
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
টুটুল২০০৮ বলেছেন: সহমত ।