![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সিরিয়ায় সামরিক অভিযান পরিচালনায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের প্রস্তাবে সায় দেয়নি দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আইনপ্রণেতাদের (এমপি) ২৮৫-২৭২ ভোটে প্রস্তাবটি নাকচ হয়ে যায় বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে।
১৭৮২ সালের পর ডেভিড ক্যামেরনই প্রথম ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, যাঁর সামরিক প্রস্তাব পার্লামেন্টের অনুমোদন পেতে ব্যর্থ হলো। এতে সিরিয়ায় অভিযান চালাতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এ ছাড়া এই অবমাননাকর ঘটনা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্যামেরনের নির্বাচিত হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভোটের পর আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন বলেন, পার্লামেন্টের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি কিছু করবেন না। তিনি বলেন, ‘ব্রিটিশ জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে। জনগণ চায় না ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী সিরিয়ায় কোনো অভিযানে যুক্ত হোক। আমি এটি বুঝতে পেরেছি এবং সরকার সেভাবেই যথাযথ পদক্ষেপ নেবে।’"--প্রথম আলো
আমাদের দেশের এমপিদের এই হ্যাডাম কবে হবে? মাজাভাংগা হয়ে থাকা এমপিরা "'হ্যা' জয়যুক্ত হয়েছে, 'হ্যা' জয়যুক্ত হয়েছে"
সরকারী স্পীকারের এই জাবর কাটার পাপেট আর কতদিন থাকবেন কেউ বলতে পারেন?
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
আব্দুল হালিম মিয়া বলেছেন: বধোদয় হবে না, হলেও কোন লাভ নেই যতক্ষণ না তারা(সরকার এবং বিরোধী দল) সংবিধানের কিছু মৌলিক বিষয় পরিবর্তনে একমত হচ্ছেন, যেমন জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে, দেশের প্রয়োজনে এমপি সাহেবরা দলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারবেন, ফ্লোর ক্রস করতে পারবেন, পার্লামেন্টে স্বাধীনভাবে মতামত দিতে পারবেন ইত্যাদি। এতে তাদের সদস্যপদ খারিজ হবে না, দল থেকে নির্বাচিত হলেও প্রয়োজনে স্বতন্ত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যেতে পারবেন, যেমন কানাডার এমপিরা পারেন। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য, মিতাহামিদা০০৭
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৮
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আমাদের দেশ কি সিরিয়াতে হামলা করতে যাচ্ছে নাকি যে এর পক্ষে বিপক্ষে পার্লামেন্টে ভোট হবে !!
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৮
স্বাধীকার বলেছেন:
আমাদের এমপিদের এমন হেডম থাকতো, চর্চাও তারা করতো বিবেকের তাড়নায় কিংবা গোপনে টাকা খেয়ে হলেও করতো!!!
কিন্তু আমাদের সংবিধান অনুযায়ী কোনো এমপি দলীয় সিদ্ধান্তের বিরোদ্ধে ভোট দিলে তার এমপি গিরি থাকবেনা, তাই তাদের হেডম দেখানোর সুযোগ নেই। এরকম একটি ধারা আমাদের এমপিদের মাজা ভেঙ্গে দিয়েছে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই। অথচ অনেকেই গর্বে গর্ভবতী হয়ে বলে থাকেন আমাদের সংবিধান ব্যাপক উন্নত, ব্যাপক মান সন্মত!!! এর উপর আবার ১৫ বার সংশোধনী নামের সার্জারী করার ফলে যা আছে-তাতে ক্ষমতাসীনদের কাজে লাগলেও বিরোধীদের তাতে কোনো হেডম দেখানোর সুযোগ নেই। সরকারী এমপিরা কি পাগল যে, তারা স্বেচ্ছায় বিবেকের তাড়নায় ভোট দিয়ে নিজের বিনিয়োগ নষ্ট করবেন?
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
মিতাহামিদা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ! আপনার এই কথায় কি বোধোদয় হবে ?