![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এমনিতেই নাচুনে বুড়ী, তার উপরে ঢোলের বারি......।
এই যে আরপিও সংশোধন করা হলো, এখন থেকে আর আপনাকে কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য হয়ে কমপক্ষে তিনবছর অপেক্ষা করতে হবে না, দলে যোগ দিয়েই ছক্কা মারতে পারবেন। মানে হলো, সুবিধাবাদী রাজনীতির দুয়ার আবার খুলে দেয়া হলো। এমনিতেই আমাদের দেশের বেশীরভাগ রাজনীতিকেরা পুরাই নীতিহীন, সেখানে বিগত নির্বাচন কমিশন ১/১১ সরকারের বদৌলতে বেশ কিছু দেশপ্রেমিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিল তার মধ্যে এটা ছিল একটা যে, কেউ ইচ্ছা করলেই যখন তখন দল বদল করতে পারবে না। সরকারী কর্মচারীদের অনেকেই পুরা চাকুরী জীবন ঘুষ দুর্ণীতির পাহাড় গড়ে আবার রিটায়ার লাইফে এসেই কোন এক দলে যোগদান করে, রাতারাতি এমপি হয়ে যায়, অথবা একটা কিছু হয়ে আমৃত্যু লুটপাট অব্যাহত রাখে। গনতান্ত্রিক সরকারের নামাবলী গায়ে দিয়ে সরকার তড়িঘরি করে শেষ মুহুর্তে আর একটা গনবিরোধী সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিল। আপনি হাজারটা দ্বিতল রাস্তা করেন, যমুনা, মেঘনা, পদ্মা ব্রীজ করেন তাতে কিছু আসে যায় না, নীতিহীন জাতি গড়ে তুলে কোনদিন জাতীয় উন্নয়ন করা যায় না। গাছের গোড়া কেটে পানি ঢেলে কোন লাভ হয় না। আর এখন নির্বাচন কমিশনও বলছেন, তারাও এ আরপিও সংশোধনের খবর জানতেন না। বিরোধী দলের কিছু নীতি বিবর্জিত নেতাদেরকে দিয়ে দল ভাংগানো, নিজ দলে ভেড়ানোর লক্ষ্য নিয়েই বোধ হয় এটা করা হলো। আরপিও সংশোধনের তীব্র নিন্দা জানাই।
©somewhere in net ltd.