![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির মুল নেতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের শুধু একজন সেক্টর কমান্ডারই ছিলেন না, বীর মুক্তিযুদ্ধাও ছিলেন যে কারনে তার খেতাব দেয়া হয়েছিল বীর উত্তম। একসময় তাদের একটা সহযোগী সংগঠনও ছিল যার নাম ছিল জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধা দল। বেশ ক'বছর হলো সে সংগঠনের কোন কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে না। এটা কি জামাতের উপর অতি নির্ভরতার কারনে কিনা কে জানে! এমন কি বিজয়ের এই মাসেও তাদের কোন কার্যক্রম নেই।
ভারতের কুটনীতিক দেবযানীর গৃহকর্মীর যুক্তরাষ্ট্রে গমনের কাগজ জালিয়াতি ও তার বেতন জালিয়াতির মত একটা অন্যায় ঘটনায়ও সে দেশের সরকারী বিরোধী দল একাট্টা হয়ে প্রতিবাদে ফেটে পড়েছে, পাল্টা কঠোর ব্যবস্হা নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। অথচ কাদের মোল্লার রায়ে বাংলাদেশের সম্পুর্ন আভ্যন্তরিন একটা বিষয়ে পাকিস্তানের ফাজলামো প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে বিএনপির মত একটা প্রধান রাজনৈতিক দলের কোন প্রতিক্রিয়া নাই। যা শুধু ওই দলটির জন্যই ক্ষতিকারক নয়, দেশের জন্যও মারাত্নক ক্ষতির কারন হতে পারে। চীন, আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে মধ্যপ্রাচ্যের দলগুলোও যদি যোগ দেয় আর সেখানে আমাদের স্বাধীনতার শত্রু দেশ পাকিস্তান যদি 'ঘটু' করে সেখানে বিএনপির কাছ থেকে একটা দায়িত্বশীল দেশপ্রেমিক ভুমিকা দেশের স্বাধীনতা প্রেমিক মানুষ আশা করতেই পারে। কারন নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের অহেতুক গোয়ার্তুমি আর ভারতের ফালতু নাক গলানোর কারনে দেশে যে অস্হিরতার সৃষ্টি হয়েছে সেখানে পৃথিবীর সকল গনতন্ত্রকামী দেশগুলোর ভুমিকা এক জিনিষ আর পাকিস্তানের দুর্গন্ধযুক্ত নাক ঢুকানো তাও আবার পুরানো মিত্র জামাতের জন্য, এতে দেশের বেশীরভাগ মানুষের সহানুভুতি বিএনপির দিক থেকে সরে যাওয়ার প্রকট সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে বলেই মনে হয়। আর এ সুযোগটাই সৃষ্টি করতে চাইছে আওয়ামী লীগ ঠিক যেমনটি করেছিল এর আগের টার্মেও। যাদের মনে আছে আগের আওয়ামী লীগের টার্মের শেষ দিকে মানুষের দৃষ্টি টানতে, পাচ বছরের অপকর্ম ঢাকতে ঐ সময়ও ঘৃনিত পাকিস্তান কার্ড খেলেছিল তাদের একজন কুটনীতিককে বহিস্কারের মাধ্যমে।
সবই রাজনৈতিক খেলা কিন্তূ সব খেলারই একটা বর্ডার লাইন থাকা দরকার, খেলতে খেলতে যখন সবাই বর্ডারে এসে দাড়ায়, তখন উচিত দলাদলি ভুলে দেশপ্রেমের ছাতার নীচে ঐক্যবদ্ধভাবে দাড়ানো এবং নিডলেস টু সে, ইট ইজ দ্যা টাইম এগেইন, বিএনপির উচিত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অবিলম্বে তীব্রভাবে নিন্দা করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
রাখালছেলে বলেছেন: যেটা উনারা কখনই করবেন না। আবার ভারতে বিরুদ্ধে কখনই আওয়ামী লীগ কখনই মুখ খোলে না তা যতই লাশ পড়ুক না কেন ।